September 13, 2024, 7:20 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
যশোরের শার্শার বাগআঁচড়ায় বিএনপির আঞ্চলিক কার্যালয়ের উদ্বোধন পঞ্চগড়ে আল আমিনের, শেষ দেখা ছাত্র আন্দোলনে পটিয়ায় কেলিশহর আর্বাণ কো অপারেটিভের নির্বাচন সম্পন্ন।। সভাপতি- আশীষ দে, সম্পাদক রূপন কুমার দে একতাই শক্তি একতাই বল নামে নতুন সেচ্ছাসেবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ বন্যাপরবর্তী অসহায় মানুষের সহায়তার লক্ষ্যে ” স্বাধীন বাংলা বক্সিং X-360 ফাইট নাইট – ব্যাক টু দ্যা প্যাভিলিয়ন 4 চেয়ারম্যান আবদুর রশিদ দৌলতী কৃষক দলের  কেন্দ্রীয়  সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মনোনীত বাবুগঞ্জে রাতের আধারে চার শতাধিক লাউয়ের সাথে গাছ কেটেছে অজ্ঞাত নামা দুষ্কৃতকারীরা নলছিটির পূর্ব মালিপুর বাইতুস সালাম জামে মসজিদের কমিটি গঠন নলছিটিতে যুবদলের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ময়লার ব্যবসা দখল নিতে ব্যবসায়ীকে হামলার অভিযোগ ৪ যুবদল নেতাদের বিরুদ্ধে
বিএডিসি সেচ প্রকল্পের পাইপ লাইন নদীর গর্ভে বিলীন’ একশো একর ইরিবোর ফসল হুমকির মুখে

বিএডিসি সেচ প্রকল্পের পাইপ লাইন নদীর গর্ভে বিলীন’ একশো একর ইরিবোর ফসল হুমকির মুখে

দোয়ারাবাজার প্রতিনিধিঃ

সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের কদমতলী গ্রামে, সুরমা নদীতে বিএডিসি সেচ প্রকল্প দিয়ে স্থানীয় হাওরে প্রায় একশো একর ইরিবোর রোপণ করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৭ ফেব্রুঃ) ভোরবেলা সেচ প্রকল্পের পাশে বিশাল এলাকা জোরে সুরমা নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে যায় প্রায় ৩০ শতক চাষকৃত জমি। সেচ-প্রকল্পের মেইন লাইনের প্রায় ২০০ ফুট পাইপ ভেঙে নদীর গর্ভে বিলীন হওয়ায় নতুন করে পাইপ লাইনের সংযোগ না দিলে প্রায় ৪ শত বিঘা জমির ফসল পানি সেচের অভাবে জমি শুকিয়ে ফসল উৎপাদন না হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়াও এই ভাঙন দিয়ে কানলার হাওর, কনচ খাই হাওরে আগাম বন্যার পানি ডুকে বোর ফসল তলিয়ে যাওয়ার শংষ্কা রয়েছে।

সুরমা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুর রহিম নেয়ামত বলেন, কদমতলী কালিকাপুর গ্রামের অধিকাংশ কৃষক বিএডিসি সেচ-প্রকল্পের মাধ্যমে ইরিবোর চাষ করেন। সেচের জন্য ফসল উৎপাদনে বিঘ্ন গঠলে মানুষ না খেয়ে থাকতে হবে। তাছাড়া এই ভাঙনের কারণ হলো নদী খনন প্রকল্পের ড্রেজার মেশিন দিয়ে নদী ভাঙন পারে নদী খননের কারণে আজ এই ক্ষতির কারণ হয়েছে। আমি ইউপি সদস্য থাকাকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে অভিযোগ দিয়েও ড্রেজিংগের কাজ বন্ধ করতে পারি নাই। এখন বিএডিসি সুনামগঞ্জ অফিস ও স্থানীয় প্রশাসন এগিয়ে না আসলে ৪শত বিঘা জমির ফসল না হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD