September 18, 2024, 8:01 am
কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরে আনুষ্ঠানিক বাণিজ্যিক কার্যক্রম পুরোদমে শুরু হওয়ার কথা ২০২৬ সালে কিন্তু এরই মধ্যে বিগত ২ বছরে এ বন্দরে ভিড়েছে ১১২টি পণ্যবাহী জাহাজ। এছাড়াও এই ১১২ টি জাহাজ থেকে মোট ৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা এ পর্যন্ত রাজস্ব আদায় করা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে এখানে শুধু একটি কয়লা জেটি নির্মাণের পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু প্রকল্পের কাজ শুরুর পর এখানে একটি পূর্ণাঙ্গ বাণিজ্যিক বন্দর স্থাপনের সম্ভাবনা দেখে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)।
২০২০ সালের মার্চে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ১৭ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা ব্যয়ে মাতারবাড়িতে গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণের অনুমোদন দেয়।
এই চ্যানেলের গভীরতা বেশি হওয়ায় বিশ্বের যেকোনো বাণিজ্যিক বড় জাহাজ এই বন্দরে নোঙর করতে পারবে এবং লোড-আনলোড করার সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এখানে।
তাই বাংলাদেশের ইকোনমিতে মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর’কে এক সময় গেমচেঞ্জার হিসাবে দেখা যাবে।