Blog

  • বিএমএসএফ’ ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সভাপতি আরজু-সম্পাদক উজ্জ্বল

    বিএমএসএফ’ ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সভাপতি আরজু-সম্পাদক উজ্জ্বল

    অবহেলিত, নির্যাতিত-নিপিরিত সাংবাদিকদের দাবী ও অধিকার আদায়ের অন্যতম সংগঠন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) ময়মনসিংহ জেলা শাখার নবগঠিত কমিটিতে ময়মনসিংহে সাহসী কলম সৈনিক, মেধাবী সাংবাদিক ওয়াহিদুজ্জামান আরজুকে সভাপতি ও মোঃ মাইন উদ্দিন উজ্জ্বলকে সাধারণ সম্পাদক করে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

    শুক্রবার (১৫ জুলাই) বিকেলে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শিবলী সাদিক খান সংগঠনটির ১০ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী’র আলোচনা সভায় এ ঘোষণা দেন তিনি ।

    তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে অনাড়ম্বর পরিচিতি সভার মধ্যদিয়ে পূর্ণাঙ্গ এ কমিটির চুড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হবে।

    সাংবাদিকদের অধিকার মর্যাদা রক্ষায় ১৪ দফা দাবীর আন্দোলনকে আরও গতিশীল করতে, নির্যাতিত সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়াতে ও সাংবাদিক সুরক্ষা আইন প্রনয়ন এবং বাস্তবায়নে এ কমিটির সকলকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করার আহবান জানান।

    তিনি আরও বলেন আমার দৃঢ় বিশ্বাস নবগঠিত কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে সকল নেতৃবৃন্দ নিরলস ভাবে বিএমএসএফ’র ১৪ দফা দাবী ও ঘোষিত কর্মসূচি পালনে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে।

    এসময় সাপ্তাহিক আল মিনার সম্পাদক ও প্রকাশক হাফিজুর রহমান হেলাল, ময়মনসিংহ প্রতিদিন পত্রিকার আজহারুল আলম, আজকের খবর আবুল কালাম আজাদ, ঢাকার ডাক সাইফুল ইসলাম, তথ্য প্রতিদিন সুমন ঘোষ, আজকের বাংলাদেশ সেলিম আকন্দ, বাংলা ৭১ নিহার রঞ্জন কুন্ডু, বর্তমান দিন মুখলেছুর রহমান, পারাপার খালেকুজ্জামান পারভেজ বুলবুল, অপরাধ জগত তসলিম সরকার, বিশ্ব বাংলা ভিশন দীপক চন্দ্র দে, বাংলাদেশ সমাচার আবুজর গিফারি জাফর, অপরাধ বিচিত্রা সারোয়ার কবির ফাহাদ, একুশ ৭১ আতিকুর রহমান এলিম, চ্যানেল এস আরিফুল ইসলাম হাবিব, ঈষিকা মাসুদ রানা, ৭৫ বাংলাদেশ কামরুজ্জামান কামরুল, ইনকোয়ারী রিপোর্ট শিমুল আহমেদ, এটিভি মোশাররফ হোসেন, বঙ্গটিভি রাসেল আহমেদ, দৈনিক সবুজ নিশান মাহবুবুল আলম, কিষানের দেশ মনিরুজ্জামান মনির, মাটি ও মানুষ হেলেনা আক্তার, দুর্জয় বাংলা নুরুন্নাহার মুক্তি, উর্মি বাংলা আব্দুল হাকিম, সাংবাদিক আতাউর রহমান বাবুল, দীলিপ, শিমুল আহমেদ, শেখ সোহেল, নজরুল ইসলাম বাবু, রবিউল হক বাবু সরকারসহ বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক, ও অনলাইন মিডিয়া সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের গনমাণ্যব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

    এসময় বক্তারা বিএমএসএফ ঘোষিত ১৪দফা দাবী অধিকার মর্যাদা রক্ষায় সকল সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। পাশাপাশি সাংবাদিকদের সুরক্ষা আইন প্রনয়ন ও বাস্তবায়নের জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহবান জানান।

  • পঞ্চগড়ে মায়া ক্লিনিকে বন্ধের নির্দেশ  ও জরিমানা আদায়

    পঞ্চগড়ে মায়া ক্লিনিকে বন্ধের নির্দেশ ও জরিমানা আদায়

    মোঃ বাবুল হোসেন পঞ্চগড় :
    জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের নির্দেশ অমান্য করে পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে মায়া ক্লিনিক অ্যান্ড নার্সিং হোমে সিজারিয়ান অপারেশন চালু রাখার অভিযোগে অভিযান পরিচালনা করেছেন স্থানীয় প্রশাসন।

    বৃহস্পতিবার রাত ১১ টায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) গোলাম রব্বানী সরদারের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালিত হয়। এই সময় উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের প্রতিনিধি ডা. স্বপূর্ণ সাহা এবং দেবীগঞ্জ থানা পুলিশ উপস্থিত ছিলেন।

    সহকারী কমিশনার (ভূমি) গোলাম রব্বানী সরদার জানান, মেডিকেল প্র্যাকটিস এবং বেসরকারী ক্লিনিক ও ল্যাবরেটরী (নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ- ১৯৮২ এর ধারা ৮ অমান্য এবং ভোক্তা অধিকার আইন, ২০০৯ এর ৫২ এবং ৫৩ ধারার ব্যত্যয় ঘটায় ক্লিনিক মালিক আতাউর রহমানকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে এবং ক্লিনিকের সকল কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    উল্লেখ্য, এর আগে গত ৩১ মে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী পঞ্চগড় জেলা সিভিল সার্জন ডা. রফিকুল হাসান মায়া ক্লিনিক অ্যান্ড নার্সিং হোমের নিবন্ধন না থাকায় সিজারিয়ান অপারেশন বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন। কিন্তু কিছু দিন বন্ধ থাকার পর সিভিল সার্জনের নির্দেশ অমান্য করে কোন অনুমতি ও বৈধ কাগজ ছাড়াই পুনরায় সিজারিয়ান অপারেশন চালু করেন ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ। এরই প্রেক্ষিতে স্বাস্থ্য বিভাগের সহযোগিতায় প্রশাসন অভিযান পরিচালনা করেন।

  • মোংলায় কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা শিক্ষার্থীর

    মোংলায় কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা শিক্ষার্থীর

    মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
    মোংলায় দাদীর সাথে অভিমান করে কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা করেছেন নাতি। আত্মহননকারী নাতি কোরআন হাফেজ পাস একজন শিক্ষার্থী ছিলেন। সে খুলনার একটি মাদ্রাসায় পড়াশুনা করেন। আত্মহননকারী শিক্ষার্থীর চাচা শেখ রাসেল জানান, উপজেলার সোনাইলতলা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের আমড়াতলা গ্রামের বাবুল শেখের ছেলে হাফেজ আবু জিহাদ শেখ (১৫) গত বছর খুলনার একটি মাদ্রাসা থেকে কুরআনে হাফেজ পড়া সম্পন্ন করেছেন। এরপর তিনি বাড়ীতে চলে আসনে। নতুন করে মাদ্রাসায় ভর্তির প্রস্তুতু চলছিলো তার। কিন্ত শনিবার বিকেল ৫ টার দিকে বাড়ীতে তার দাদীর সাথে ঝগড়া হয়। সেই ঝড়গার জের ধরে সন্ধ্যা ৭টার দিকে দাদীর সাথে অভিমান করে ঘরে থাকা চাউলের পোকা নষ্ট করার কয়েক প্যাকেট কীটনাশক খেয়ে ফেলেন জিহাদ। কীটনাশক খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেে আনেন তার পরিবার। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
    হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ মোঃ ফয়সাল ইসলাম স্বর্ন বলেন, কীটনাশক খাওয়া গুরুতর মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে হাসপাতালে আনা হয়। এখানে আনার পর তার পাকস্থলীতে জমা হওয়া কীটনাশক পরিস্কারসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেয়াকালীন তার মৃত্যু হয়। তিনি আরো বলেন, মুলত সামাজিক মুল্যবোধ ও অবক্ষয়ের কারণেই আত্মহত্যার প্রবণতার সৃষ্টি হয়ে থাকে। এছাড়া একাকিত্ব থাকা, পরিবারের সাথে বনিবনা না হওয়াসহ পারিবারিক কলহেই আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ছে। এর আগে শুক্রবার কানাইনগর এলাকায় কুলসুম বেগম ও বৃহস্পতিবার বৈদ্যমারী এলাকায় পারিবারিক কলহের জের ধরে দুই গৃহবধু গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন। এজন্য পরিবারকে আরো সতর্ক হয়ে সন্তাদের উপর নজরদারী ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে সচেতনতামূলক বার্তা প্রচার জরুরী বলে মনে করেন এ চিকিৎসক। ঘের ব্যবসায়ী বাবুল শেখের দুই ছেলে মেয়ের মধ্যে জিহাদ ছোট সন্তান। এদিকে সোনাইলতলা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বর চম্পক ঢালী বলেন, মুলত হাফেজ আবু জিহাদ শেখ পড়াশুনার সুবাদে খুলনায় থাকায় গোপনে সেখানে বিয়ে করেছেন শুনেছি। তার পরিবার এ বিয়ে মেনে না নেয়ার কারণেই মুলত ঝগড়াঝাঁটি হয়। বিয়ের খবর জানতে পেরে খুলনায় যেতে না দেয়াসহ ওই ঝগড়া জেরেই জিহাদ আত্মহত্যা করেছেন বলেও জানান তিনি।
    হঠাৎ করে মোংলায় আবারও বেড়ে গেছে আত্মহত্যার প্রবণতা। এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারী মাসের ১২ দিনে ৮ জন আত্মহত্যা করেন। আর ২০২১ সালে এ আত্মহত্যার সংখ্যা ছিলো ২৪ জনে। চলতি বছরের ১৬ জুলাই পর্যন্ত আত্মহত্যা করেছেন ৩১ জন। ২০২১ সাল জুড়ে ২৪ জন আর ২২ সালের শুধু ৬ মাস ১৬ দিনে আত্মহত্যা করেছেন ৩১ জন। এতেই বুঝা যাচ্ছে যে ক্রমেই আত্মহত্যার প্রবণতা এখানে বেড়েই চলেছে। মোংলা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, উপজেলার আমড়াতলায় জিহাদ নামের এক ছেলে আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর পেয়ে হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লাশের প্রাথমিক সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরির পর ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।

  • মোংলার ১২২ মুক্তিযোদ্ধা পেলো সরকারের ডিজিটাল সার্টিফিকেট

    মোংলার ১২২ মুক্তিযোদ্ধা পেলো সরকারের ডিজিটাল সার্টিফিকেট

    বায়জিদ হেসেন, মোংলা:
    মোংলায় বীর মুক্তিযোদ্ধারা পেলেন ডিজিটাল সনদপত্র (সার্টিফিকেট) ও স্মার্ট কার্ড (পরিচয়পত্র)। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের পূর্নাঙ্গ যাচাই বাছাইয়ের পর জীবিত মুক্তিযোদ্ধার এ ডিজিটাল সনদ ও পরিচয়পত্র প্রদাণের উদ্যোগ নেয় মন্ত্রণালয়টি। তারই পেক্ষিতে দেশের ১৩টি জেলায় শুরু হওয়া এ কার্যক্রমের মধ্যে বাগেরহাট জেলার মোংলায়ই প্রথম দফায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে তুলে দেয়া হলো এ ডিজিটাল সনদ ও পরিচয়পত্র। এ উপলক্ষে শনিবার সকাল ১০টায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত ডিজিটাল সনদ ও পরিচয়পত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পৌর মেয়র ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড’র সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আঃ রহমান। উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড’র প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কমলেশ মজুমদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলী ইজারাদার। এ সময় ১২২জন মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে এ ডিজিটাল সনদপত্র ও পরিচয়পত্র তুলে দেন অতিথিরা। পর্যায়ক্রমে বাকী ৯০ মৃত মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সুবিধাভোগীদেরকে এ সনদ ও পরিচয়পত্র দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন পৌর মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আঃ রহমান। মোংলায় ১২২ জন জীবিত ও ৯০ জন মৃত মুক্তিযোদ্ধাসহ মোট ২১২টি মুক্তিযোদ্ধা পরিবার রয়েছে। তিনি বলেন, চুড়ান্ত যাচাই ও বাছাই শেষে দেশের সকল মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযুদ্ধের ডিজিটাল সার্টিফিকেট ও স্মাট কার্ড বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। মন্ত্রনালয়ের সেই উদ্যোগে সর্ব প্রথম দেশের ১৩টি জেলায় এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তারমধ্যে বাগেরহাট জেলায় প্রথম দফায় ১২২ জন মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সরকারের এ ডিজিটাল সার্টিফিকেট ও স্মাট কার্ড শনিবার বিতরণ করা হয়েছে। এজন্য আমরা সকল মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।

  • সংবাদ ৫২ এর ৫ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়

    সংবাদ ৫২ এর ৫ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়

    মোঃ‌লিটন মাহমুদ মুন্সীগঞ্জ : সংবাদ ৫২ এর ৫ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ঝাঁকঝমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মুন্সীগঞ্জে কেঁক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১৬ ই জুলাই শনিবার মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রেসক্লাবে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

    এ সময় অনুষ্ঠানে সংবাদ ৫২ এর পরিচালক সাখাওয়াত হোসেন মানিক এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে কেঁক কাটেন এবং গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন দৈনিক মুন্সীগঞ্জের খবর পত্রিকার সম্পাদক এডভোকেট সোহানা তাহমিনা। এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রেসক্লাবে সভাপতি জামাল হোসেন মন্ডল, সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন, আবুল কালাম মিয়া, জসিম মোল্লা, নাসির উদ্দীন, ডাঃ মাহাবুব হোসেন, হাবিব হোসেন, আবু সাঈদ দেওয়ান সৌরভ, আনোয়ার হোসেন এছাড়াও মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রেসক্লাবের অন্যান্য সাংবাদিকবৃন্দ ও বিভিন্ন পত্রিকার জেলা প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

    প্রাসঙ্গিক, মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রেসক্লাবের সম্মানিত উপদেষ্টা দৈনিক মুন্সীগঞ্জের খবর পত্রিকার সম্পাদক এডভোকেট সোহানা তাহমিনা পত্রিকার আগামীর কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে দিক নির্দেশনা দেন।

  • মুন্সীগঞ্জে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ গুলিবিদ্ধ ২,আহত-৮

    মুন্সীগঞ্জে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ গুলিবিদ্ধ ২,আহত-৮

    লিটন মাহমুদ।

    নিজস্ব প্রতিবেদক :

    মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার চরকেওয়ার ইউনিয়নের খাসকান্দি গ্রামে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ঘটনা ঘটে। এতে নারীকে শ্লীলতাহানিরও অভিযোগ উঠেছে। শনিবার (১৫ জুলাই) ভোর সাড়ে ৪ টার দিকে ঐ গ্রামের মামুন হাওলাদার ও আহমেদ হাওলাদার সমর্থিত দুই গ্রুপের সংঘর্ষ বাঁধে অর্ধশতাধিক ককটেল এবং গুলি বর্ষণ করে।

    এতে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ চলে ঘন্টা ব্যাপী। সংঘর্ষে দুইজন গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়। দুই গ্রুপই আওয়ামী লীগ সমর্থিত রাজনীতির সাথে জড়িত।

    এলাকাবাসী জানায়, গেল দুই আগে গ্রামের নজরুল কে মারার বিষয় আজকের হামলার ঘটনা ঘটে। উভয় পক্ষের হামলায় ১৫/২০ ঘরবাড়ি ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এছাড়াও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে।

    আহমেদ হাওলাদার জানান, গতকাল রাত ২ টার দিকে গ্রীস প্রবাসী মিজান হাওলাদারের বাড়িতে মামুন হাওলাদারের লোকজন জসীমউদ্দিন, তপু, আলম, ইমরান সহ ১৫ থেকে ২০ একটি দল হামলায় চালায়। এ সময় মিজান হাওলাদারের স্ত্রী নুরজাহান বেগম (৪০) কে বেধড়ক মারধর করে।

    আরও জানান, পরে তারা আলী আকবর হাওলাদার, মজিবুর হাওলাদার, জলিল দের বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও লুটপাট করে। আমাদের ৭/৮ জনকে আহত করেছে। এরা হলেন মিনার হোসেন মনির, সেখ সাদী, সাইফুল, নুরজাহান, পিয়ারা বেগম, সাহানাজ ও রোকসানা বেগম। এরা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।

    এ বিষয়ে মামুন হাওলাদার বলেন, দুইমাস আগে আমাদের দু’পক্ষের মিলমিশ হয়। ওরা ভোর রাতে হামলা চালায়। আমার বাড়িতে গুলি করেছে। আমাদের লোকজনকে ক্ষয়ক্ষতি করেছে।

    এদিকে আহত মিনার হোসেন মনির (৫০) বলেন, মামুন হাওলাদারের লোকজন আসাদ (বোবা) কে গুলি করে আহত করেছে। আমাদের ফাঁসানোর জন্য।

    মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে জরুরী বিভাগের চিকিৎসক শৈবাল বাসক জানান সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে দুইজন মারাত্মক আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসে। তাদের দুজনেই গুলিবিদ্ধ একজনের পায়ের গুলিতে মাংস উড়ে যায়। তাদের অবস্থা আশঙ্কা জনক হওয়ায় ঢাকা মেডিকেল কলেজের রেফার্ড করা হয়েছে।

    মুন্সীগঞ্জ সদর থানার (ওসি) মো. তারিকুজ্জামান বলেন, চরকেওয়ারের খাসকান্দি গ্রামে ভোর রাতে দুই পক্ষের হামলার ঘটনা ঘটে। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।

  • সুজানগরের মিনি কক্সবাজারে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়

    সুজানগরের মিনি কক্সবাজারে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়

    এম এ আলিম রিপন,সুজানগরঃ পাবনার সুজানগর উপজেলার সাতবাড়ীয়ার পদ্মা নদীর তীরে উপচে পড়া ভিড় জমেছে ভ্রমণ পিপাসুদের। সপরিবারে এসে ঘুরে ফিরে পদ্মার পানি স্পর্শ করে আনন্দ উপভোগ করছেন অনেকে। শুক্রবার বিকালে ছেলে,মেয়ে ও ভ্রমণবিলাসী স্ত্রী পান্না আক্তারকে নিয়ে নদীর পাড় ঘুরতে এসেছেন ৩০ কিলোমিটার দূরের পৌর শহর থেকে পোস্ট মাস্টার আফজাল হোসেন। তিনি জানান, সাতবাড়ীয়ার(মিনি কক্সবাজার) উপভোগ করতে পেরে খুবই আনন্দ লাগছে। শুধু তিনিই না তার মতো হাজারো পরিবার এখানে ঘুরতে এসেছেন।সুজানগর পৌর শহর থেকে ঘুরতে আসা ফিরোজ হোসেন নামে অপর এক ব্যক্তি বলেন, ক্লান্তি, অলস সময় ও নাগরিক কর্মব্যস্ত জীবনে হাঁপিয়ে অনেকেই প্রশান্তির ছোঁয়া খোঁজেন। তাই শুক্রবার ও শনিবার সরকারি ছুটির দিনে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা ও ব্যবসায়ী সহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ তাদের পরিবার নিয়ে প্রকৃতির সান্নিধ্য পেতে গ্রামীণ পরিবেশ মনোরম দৃশ্যমাখা পদ্মা নদীর সাতবাড়ীয়ার কা নপার্ক ঘুরতে আসেন। এখানে প্রকৃতিপ্রেমী ও ভ্রমণ পিপাসুদের আনাগোনা থাকে প্রায় সময়। আর হাতের কাছে এমন সুন্দর, নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে মিনি কক্সবাজার নামক নদীর কোলঘেঁষা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর কা নপার্ক। দর্শনার্থীদের জন্য প্রবেশ মূল্যবিহীন প্রাকৃতিক মনোরম দৃশ্যমাখা গ্রামীণ পরিবেশে বনভোজনের স্থান হিসেবেও নির্বাচন করা হয়ে থাকে স্থানটি। অনেকে সাতবাড়ীয়ার পদ্মা নদীর পাড়ের ব্লকগুলোতে বসে আপন মনে ভাবতে থাকেন প্রিয়জনের কথা, দেখতে পারেন সূর্যাস্তের মত অপরূপ দৃশ্য, পাশে বিশাল আকৃতির খোলা জায়গা। মুসলমান ও হিন্দুদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের দিনগুলোতে মানুষের ভিড় লেগেই থাকে। নদীতে ভ্রমণ করার মতো নৌকার ব্যবস্থা থাকে সবসময় । এখানে আশেপাশে ভালো মানের ২-৩টি খাওয়ার হোটেল ও রেস্টুরেন্ট আছে। সুজানগর প্রেসক্লাবের সভাপতি শাহজাহান আলী বলেন, পদ্মার অববাহিকাকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সুদৃষ্টি দিলে এএলাকাটি একটি ভাল পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলা সম্ভব। এদিকে এ অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমিকে সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন ভ্রমণ পিপাসুরা।

    এম এ আলিম রিপন
    সুজানগর(পাবনা)প্রতিনিধি।।

  • রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা নূরুল ইসলাম আর নেই

    রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা নূরুল ইসলাম আর নেই

    এম এ আলিম রিপন ঃ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা নূরুল ইসলাম আর নেই। তিনি শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে সুজানগর উপজেলার সাতবাড়ীয়া ইউনিয়নের নারুহাটি গ্রামের নিজ বাসভবনে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব সর্বপরি রাজনৈতিক সহযোদ্ধাদের কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫২। তিনি এক স্ত্রী, ২পুত্র , রাজনৈতিক সহযোদ্ধা ও আত্মীয়স্বজনসহ বহু গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। জীবিত থাকাকালীন নূরুল ইসলাম ১৯৮৮-১৯৯২ সাল পর্যন্ত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হাবিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি,১৯৮৯-১৯৯২ সাল পর্যন্ত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন ছাড়াও সাতবাড়ীয়া ডিগ্রি কলেজ পরিচালনা কমিটির সদস্য ও বঙ্গবন্ধু পরিষদ পাবনা জেলা শাখার সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। এদিকে সফল এবং আদর্শ রাজনীতিক নূরুল ইসলামের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে রাজনৈতিক অঙ্গনসহ সর্বস্তরের মানুষের মাঝে শোকের ছায়া নেমে আসে। মৃত্যুর খবর শোনার পরপরই মরহুমের বাড়ীতে ছুটে যান পাবনা-২ আসনের এমপি আহমেদ ফিরোজ কবির সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। এর পরপরই মুহুর্তের মধ্যে এলাকার সর্বস্তরের নারী পুরুষ এই রাজনীতিবিদ ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক কে এক নজর দেখার জন্য তার বাসভবনে ভীড় করেন। এ সময় শেষ বিদায় জানাতে আসা মানুষের চোখের জলে সেখানে হৃদয় বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। শুক্রবার রাত নয়টায় সাতবাড়ীয়া ডিগ্রি কলেজ মাঠে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন পাবনা-২ আসনের এমপি আহমেদ ফিরোজ কবির, সুজানগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীনুজ্জামান শাহীন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুল ওহাব, সুজানগর পৌর মেয়র রেজাউল করিম রেজা, আ.লীগ নেতা মনিরুল ইসলাম তরুণ, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান কল্লোল, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোছা.মর্জিনা খাতুন,উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন, সাতবাড়ীয়া ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আহমেদ ফরুরখ কবির বাবু, সুজানগর প্রেসক্লাবের সভাপতি শাহজাহান আলী, সাতবাড়ীয়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল বাছেত বাচ্চু, সাতবাড়ীয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সামছুল আলম, সাতবাড়ীয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলাউদ্দিন, সাতবাড়ীয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান দয়াল, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি আব্দুস সাত্তার,সাধারণ সম্পাদক দুলাল হোসেন, উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি সরদার রাজু আহমেদ,সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান,সুজানগর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক যুগান্তরের উপজেলা প্রতিনিধি এম এ আলিম রিপন, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম তমাল,সাধারণ সম্পাদক শেখ তুষার,পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম সোহাগ সহ বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ ।

    এম এ আলিম রিপন
    সুজানগর(পাবনা)প্রতিনিধি।

  • ৯৯৯-এ ফোনে সুজানগরে বাল্যবিবাহ বন্ধ করল পুলিশ

    ৯৯৯-এ ফোনে সুজানগরে বাল্যবিবাহ বন্ধ করল পুলিশ

    এম এ আলিম রিপন ঃ সরকারের টোল ফ্রি ‘৯৯৯’ নম্বরে ফোন করে তথ্য দেওয়ায় পাবনার সুজানগরে একটি বাল্য বিবাহ বন্ধ করেছে থানা পুলিশ। জানাযায়,উপজেলার তাঁতীবন্দ ইউনিয়নের পার-ঘোড়াদাহ গ্রামের মো.রওশন আলীর মেয়ে ও স্থানীয় জাহানারা কা ন স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্রী মোছা.রিমা খাতুন(১৫) এর সাথে জেলার বেড়া উপজেলার মাসুন্দিয়া গ্রামের মো.বাবলু হোসেনের ছেলে মো.শামীম হোসেনের বিয়ের দিন ধার্য হয় বৃহস্পতিবার। সেই অনুয়ায়ী এদিন বিয়ের সকল আয়োজন সম্পন্ন করে মেয়ের পরিবার। সন্ধ্যায় বরযাত্রী সহ বর এসে উপস্থিত হন কনের বাড়িতে। এমন সময় ‘৯৯৯’ থেকে ফোনকল পেয়ে সুজানগর থানার ওসি(তদন্ত) রাজেশ চক্রবর্তীর নির্দেশে থানার এস আই মনসুর রহমানের নেতৃত্বে একদল পুলিশ কনের বাড়িতে হাজির হন। এ সময় পুলিশ দেখে বর কনের বাড়ি থেকে দ্রুত পালিয়ে যায়। থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে বাল্য বিয়ের বিষয়টির সত্যতা পায় এবং সাথে সাথে বাল্যবিয়ের সকল আয়োজন বন্ধ করে দেয়। পরে পুলিশ বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে মেয়েটির অভিভাবককে অবগত করলে মেয়েটির অভিভাবক তাদের ভুল বুঝতে পারে। এবং তারা প্রতিজ্ঞা করে ১৮ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত মেয়েকে বিবাহ দিবেন না, মেয়েটি পড়ালেখা চালিয়ে যাবে। সুজানগর থানার ওসি (তদন্ত)রাজেশ চক্রবর্তী জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ৯৯৯-এ সংবাদদাতা তাঁর পরিচয় গোপন রেখে বাল্য বিয়ের খবরটি জানান। তাৎক্ষণিকভাবে তিনি পুলিশের একটি দল ওই এলাকায় পাঠিয়ে বিয়েটি বন্ধ করে দেন।

    এম এ আলিম রিপন
    সুজানগর(পাবনা)প্রতিনিধি।।

  • পাইকগাছায় দুর্বৃত্ত কর্তৃক বাপ্পি নামে এক যুবককে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করার অভিযোগ

    পাইকগাছায় দুর্বৃত্ত কর্তৃক বাপ্পি নামে এক যুবককে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করার অভিযোগ

    পাইকগাছা(খুলনা) প্রতিনিধি।।
    পাইকগাছায় দুর্বৃত্ত কর্তৃক পল্লব সরকার বাপ্পি নামে এক যুবককে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি উপজেলার সোলাদানা ইউনিয়নে খেয়াঘাট এলাকায় সকাল সাড়ে ৯ টায়। এ ঘটনায় থানায় এজার দাখিল হয়েছে।
    অভিযোগে জানাযায়, উপজেলার দেলুটি ইউনিয়নের মাছ ব্যবসায়ী প্রদিপ সরকারের ছেলে পল্লব সরকার বাপ্পি(২৭)। তার পিতা অসুস্থ হওয়ায় বাপ্পি পিতার মাছ বিক্রির জন্য শুক্রবার সাড়ে ৯ টার দিকে উপজেলা সদরে মাছ কাটায় আসছিল। দেলুটি খেয়াপার হয়ে সোলাদানা বাজার মসজিদের পাশে আসলে টিপু,হাসান, মেহেদী নামে তিনজন তার গতিরোধ করে কাট ও ইট দিয়ে পিটাতে থাকে। তার ডাক চিৎকারে পার্শবর্তি লোকজন আসার আগেই তারা পল্লবকে পিটিয়ে জখম করে পালিয়ে যায়। এ সময় এলাকাবাসী তাকে উদ্ধার করে পাইকগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করে। কর্তব্যরত চিকিৎসক জানিয়েছেন মাথা ও চোখের উপরে কেটে গেছে। তার মাথা চোখের উপর কয়েটি সেলাই দেয়া হয়েছে। পাইকগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ জিয়াউর রহমান জানান যারা এ কাজ করেছে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে।

    প্রেরকঃ
    ইমদাদুল হক,
    পাইকগাছা,খুলনা।