April 29, 2025, 8:51 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
ঘাটাইলে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত স্বর্ণের দোকানগুলোতে লাইসেন্সবিহীন এসিড ব্যবহার ও জমজমাট সুদের কারবার আশুলিয়ায় নি-ষিদ্ধ ইলিশের জাটকা অবাধে বিক্রি করলেও প্রশাসন নিরব ভুমিকায় পাইকগাছার গড়ইখালীতে রাস্তা খুঁড়ে কালভার্ট নির্মাণ ; সরবরাহ নিয়ে বিপাকে তরমুজ চাষিরা পাইকগাছায় তাল গাছের রস আহরণে ব্যাস্ত সময় পার করছে গাছিরা নড়াইলে সিএনজি ও কাভার্ডভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত নারীসহ পাঁচজন আহত ধামইরহাটে আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনের নেতা কুমুদ বিহারী’র ৫১ তম জম্ম মৃত্যু বার্ষিকী পালন এনামুলের ব্যাংক হিসাবে ২,২৪২ কোটি টাকার লেনদেন, দুদকের দুটি মা-মলা সাভারে পৃথক সড়ক দুর্ঘ-টনায় নারীসহ তিনজন নিহ-ত
মহেশপুর থেকে ৩ কোটি ৩২ লাখ টাকার ৪০টি সোনার বারসহ একজন আটক

মহেশপুর থেকে ৩ কোটি ৩২ লাখ টাকার ৪০টি সোনার বারসহ একজন আটক

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
দেশের দক্ষিনপশ্চিমের জেলা ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্ত দিয়ে স্বর্ণের বার পাচার অব্যাহত রয়েছে। জেলার মহেশপুর উপজেলার জুলুজী সীমান্তের যাদবপুর গ্রাম থেকে চল্লিশটি স্বর্ণের বারসহ শওকত আলী (৫০) নামে এক পাচারকারীকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ওই উপজেলার মাটিলা সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচারের সময় এই সোনার বারগুলো জব্দ করা হয়। জব্দকৃত সোনার বর্তমান বাজার মুল্য ৩ কোটি ৩১ লাখ ৯২ হাজার ২১৮ টাকা। ঝিনাইদহের মহেশপুর ৫৮ বিজিবির পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল শাহিন আজাদ জানান, গোপন তথ্যে ভিত্তিতে জুলুজী সীমান্তের যাদবপুর গ্রামের রাস্তা থেকে শওকত আলীকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে চল্লিশটি স্বর্ণের বার জব্দ করা হয়। যার ওজন ৪ কেজি ৬৬৮ গ্রাম। বিজিবির পক্ষ থেকে মামলা দিয়ে তাকে মহেশপুর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। এদিকে ঝিনাইদহ ও চয়াডাঙ্গার সীমান্ত দিয়ে সোনার বার ও রুপা পাচারের একাধিক ঘটনা বিজিবি প্রতিরোধ করেছে। কিন্তু এই সোনার প্রকৃত মালিক বরাবর থেকে যায় পর্দার আড়ালে। র‌্যাব, পুলিশ বা বিজিবি কেবল বহনকারীকেই গ্রেফতার করতে সক্ষম হন। অনেক সময় মালিকবিহীন সানা বা রুপা উদ্ধারের ঘটনা ঘটে। তথ্য নিয়ে জানা গেছে, সোনার বার ভারতে পাচার হয়ে গহনা তৈরী হয়ে আবারো বাংলাদেশে পাচার করা হচ্ছে।

ঝিনাইদহ
আতিকুর রহমান।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD