March 16, 2025, 9:56 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
জামায়াতে ইসলামী একটি কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চায়- মাওলানা কামরুল আহসান ইমরুল যশোরের ঝিকরগাছায় তরুণীকে গণধ-র্ষন : ৪ যুবক আটক পটিয়ার দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক ইদ্রিস মিয়ার পক্ষে ইফতার বিতরণ পুঠিয়ায় গঁলায় ওরনা পেচিয়ে হ-ত্যা না আ-ত্মহত্যা? স্বামী আ-টক সড়ক ও ফুটপাতে ব্যাপক চাঁ-দাবাজি বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেসক্লাব ও মাতৃজগত পরিবারের পক্ষ থেকে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরিতে অংশীজনদের সাথে সমন্বয় সভা মহেশপুরে শ্যামকুড় ইউনিয়ন বিএনপির উদ্দ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রাজধানীর মিরপুরে বেশিরভাগ ফুটপাত দখল হকারদের কাছে-মানুষ হাঁটবে কোথায় থেকে ভলেন্টিয়ার্স অব নলছিটি এবং জুলাই শহীদদের স্মরণে নলছিটিতে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
সুজানগরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য নিহত,আহত-১০

সুজানগরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য নিহত,আহত-১০

এম এ আলিম রিপনঃ পাবনার সুজানগরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে টেটা বৃদ্ধ হয়ে মো. জাহাঙ্গীর আলম (৬৫) নামে এক অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় উভয়পক্ষের আরও অন্তত ১০জন আহত হয়েছেন। আহতদের সুজানগর ও পাবনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মো.মতি খন্দকার নামে আহত অপর একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে রাজশাহী স্থানান্তর করা হয়েছে। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে সুজানগর উপজেলার তাঁতীবন্দ ইউনিয়নের জিয়ালগাড়ী ভবানীপুর গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। নিহত জাহাঙ্গীর আলম খন্দকার স্থানীয় ভবানীপুর গ্রামের মৃত হাসান খন্দকারের ছেলে। তিনি ২০২১ সালে পাবনা সদর থানা থেকে পুলিশ সদস্য হিসেবে কর্মজীবন শেষ করে অবসরগ্রহণ করেন। স্থানীয়রা জানান, মো.জাহাঙ্গীর আলম খন্দকার ও একই গ্রামের আশরাফ আলীর পরিবারের মধ্যে র্দীঘদিন ধরেই বিরোধ চলছিল। সোমবার এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষ বাধলে উভয়পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় টেটা বিদ্ধ জাহাঙ্গীর আলমকে পাবনা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। সুজানগর থানার ওসি আব্দুল হাননান জানান, বিগত ২০১৭ সালে তাদের মধ্যে নারী ও শিশু নির্যাতন সংক্রান্ত একটি মামলা হয়েছিল। সেই শত্রুতার জের ধরেই এদিন দুপুরে স্থানীয় একটি চায়ের দোকানে তাদের মধ্যে কথাকাটাকাটি এবং পরবর্তীতে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ভবানীপুর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে আকরাম হোসেন, খলিলুর রহমানের ছেলে আনোয়ার হোসেন, আকবর আলীর ছেলে আশরাফ আলী, মো.আরশেদ আলীর ছেলে নাজমুল হোসেন ও সাঁথিয়া থানার ভৈরবপুর গ্রামের মোকারম হোসেনের ছেলে মনিরুল ইসলামকে থানা পুলিশ হেফাজতে আনা হয়েছে। এ ঘটনায় সন্ধ্যা ৭টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পর্যন্ত থানায় মামলা দায়ের হয়নি। এদিকে সংঘর্ষের এ ঘটনার পর থেকে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

এম এ আলিম রিপন
সুজানগর(পাবনা)প্রতিনিধি।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD