মিলন মিয়া ক্ষেতলাল উপজেলা প্রতিনিধি:
জনাব মোঃ রওশন ইয়াজদানী অফিসার ইনচার্জ, ক্ষেতলাল থানা, জয়পুরহাটের দিক নিদের্শনায় ক্ষেতলাল থানায় কর্মরত এসআই (নিঃ) মোঃ জাহাঙ্গীর আলম সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযান পরিচালনা করিয়া ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২,তারিখ ১১.৫০ ঘটিকার সময় ক্ষেতলাল থানাধীন পৌরসভার অন্তর্গত রামপুরা চৌধুরীপাড়া মসজিদের পার্শ্বে পাকা রাস্তার উপর হইতে আসামী মোঃ কাজল মিয়া(২১), পিতা-মোঃ আঃ সামাদ ,স্থায়ী: গ্রাম- রামপুরা (চৌধুরীপাড়া) , থানা- ক্ষেতলাল, জেলা -জয়পুরহাটকে সর্ব মোট ০৮ (আট) পিচ কাটা নেশা জাতীয় মাদকদ্রব্য ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট, ওজন .৮০ গ্রাম, মূল্য অনুমান ১৬০০/- (এক হাজার ছয়শত) টাকাসহ গ্রেফতার করেন। আসামীকে মাদক মামলায় বিজ্ঞ আদালতে সোর্পদ্দ করা হয়।
Category: দেশজুড়ে
-
ক্ষেতলাল নেশা জাতীয় দ্রব্য সহ আটক ১
-
আদালতে সত্য দিও বাড়ি নিয়ে গিয়ে স্ত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগ
মোঃ বাবুল হোসেন পঞ্চগড় :
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় সোহেল রানা নামে বিজিব সদস্যের বিরুদ্ধে যৌতুকের জন্য সিদ্দিকা নাহার (২৫) নামে এক গৃহবধূকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। এর আগে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল আদালতে গৃহবধূ মামলা দায়ের করলে বিচারকের হস্তক্ষেপে বিচ্ছেদ থেকে মুক্তি পান ওই দম্পতি। তবে বাড়ি ফিরেই বিচারকের সিদ্ধান্তকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আবারও নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে বিজিবি সদস্যের বিরুদ্ধে। বর্তমানে নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ তেঁতুলিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
ঘটনাটি ঘটেছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার গিতালগাছ গ্রামে। ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ একই এলাকার বিজিবি সদস্য সোহেল রানার স্ত্রী। অভিযুক্ত সোহেল রানা একই গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে। সে বর্তমানে কক্সবাজারের বান্দরবান রুমা বিজিবি ব্যাটালিয়ন-০৯ এ কর্মরত থাকলেও সে দুই মাসের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে অবস্থান করছেন।
অভিযোগে জানা যায়, ২০২০ সালের মার্চ মাসে উপজেলার ভজনপুর ইউনিয়নের প্রধানগছ গ্রামের আবু বক্কর সিদ্দিকের মেয়ে সিদ্দিকা নাহারের (২৫) বিয়ে হয় একই ইউনিয়নের একই ইউনিয়নের গিতালগছ গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে বিজিবি সদস্য সোহেল রানার (২৭) সাথে পারিবারিকভাবে। বিয়ের সময় সোহেল রানাকে বিয়ের উপহার হিসেবে ৩ লাখ টাকা দেয় মেয়ের পরিবার।
এরপর বিয়ের কয়েকদিনের মাথায় শুরু হয় মানসিক নির্যাতন। একই সময় নতুন করে ৪ লক্ষ টাকা যৌতুক চেয়ে শারীরিক ভাবে নির্যাতন শুরু করে সোহেল রানা ও তার পরিবার। এরপর ২০২১ সালে যৌতুকের দাবির অভিযোগ তুলে ভুক্তভোগী গৃহবধূ নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করে। মামলা নং- নারী ও শিশু ২৫২/২০২১।
বিষয়টি আদালতের মাধ্যমে কয়েক দফায় সমাধান করা হলে চলতি বছরের গত ২৩ আগস্ট নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইবুনাল পঞ্চগড়ের বিচারক উভয় পরিবারের সাথে সমাঝতা করে তাদের নতুন জীবন শুরুর সিদ্ধান্ত দেন। কিন্তু আদালত প্রাঙ্গন থেকে বাড়ি ফিরেই মানসিক ও শারীরিকভাবে আবারও গৃহবধূর ওপর যৌতুকের জন্য পাশবিক নির্যাতন শুরু হয়। এতে নির্যাতনের শিকার হয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর যৌতুকের জন্য এবং মামলা তুলে নেয়ার জন্য আবারও নির্যাতন চালায় বিজিবি সদস্য সোহেল রানা।
অসুস্থ অবস্থায় শ্বশুর বাড়িতে পড়ে থাকার বিষয়টি বাবার বাড়ির লোকেরা স্থানীয়দের মাধ্যমে জানতে পেরে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে অবহিত করে। খবর পেয়ে চেয়ারম্যান ভুক্তভোগী গৃহবধূকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য তেঁতুলিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। বর্তমানে সে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
ভুক্তভোগী গৃহবধূ সিদ্দিকা নাহার অভিযোগ করে বলেন, মামলা তুলে নেয়ার পাশাপাশি আরও ৪ লাখ টাকা যৌতুক হিসেবে পাওয়ার জন্য সে নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। বিয়ের পর থেকেই আমার সাথে এমনটা করছে সে। এ বিষয়ে আদালতে মামলা দায়ের করেছি। আদালতের বিচারক সমাধানও করে দিয়েছেন। কিন্তু সে তার পরিবারের লোকদের সহায়তায় বিচারকের সিদ্ধান্তকে তোয়াক্কা না করে আবারও নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। তার কথা না শোনায় বিজিবি সদস্য হওয়ায় হুমকি দিয়ে সব শেষ গত ২ সেপ্টেম্বর আমাকে হত্যার চেষ্টা করে। আমি তার কঠিন শাস্তি দাবি করছি।
ভুক্তভোগীর বাবা আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, আমরা বিষয়টি বার বার সমাধান করার চেষ্টা করেছি। আদালতে তিনবার এ বিষয়ে বিচারক শর্তসাপেক্ষে সমাধান দিয়েছে। কিন্তু সোহেল আমাদের কথাতো দূরে থাক আদালতের শর্তও মানছে না। আমার মেয়েকে হত্যার জন্য বিভিন্নভাবে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা সোহেলের বিচার দাবি করছি। যাতে করে কোনো বাবার ভাগ্যে এমন অবস্থা না আসে।
এদিকে অভিযোগের বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত বিজিবি সদস্য সোহেল রানার সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায় নি।
ছেলে কতৃক যৌতুক ও নির্যাতনের বিষয়টি অস্বীকার করে বিজিবি সদস্য সোহেল রানার বাবা রফিকুল ইসলাম বলেন, আমার ছেলের শারীরিক সমস্যা আছে। এ কারণে আমাদের সাথে তারা লেগে পড়েছে। তারা চাচ্ছে ছেলেটার চাকরি খাওয়ার জন্য।
তেঁতুলিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সাঈদ চৌধুরী বলেন, আদালতে তাদের সমঝতার হওয়ার পর আমাদের বিষয়টি দেখার নির্দেশ দেন আদালত। এদিকে আবারও অভিযোগ পাওয়া গেছে যে ওই গৃহবধূকে নির্যাতন করা হয়েছে। বর্তমানে গৃহবধূ চিকিৎসাধীন রয়েছে। তবে ভুক্তভোগী গৃহবধূর পরিবার শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) নতুন করে থানায় আরও একটি অভিযোগ করেছে। অভিযোগটি তদন্তে রয়েছে।
আদালতের সিদ্ধান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করে পঞ্চগড় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আজিজার রহমান আজু বলেন, নতুন করে যদি অভিযোগ করে থাকে তাহলে তা না দেখে কোনো কিছু বলা সম্ভব হচ্ছে না।
উল্লেখ্য, পঞ্চগড় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক বিএম তারিকুল কবির গত ২৩ আগস্ট মামলার তারিখের দিন বিকেলে দম্পত্তিসহ দুই পরিবারকে খাস কামরায় ডেকে নিয়ে বিচারকের হস্তক্ষেপে বিচ্ছেদ থেকে মুক্তি পান ওই দম্পতি। এ সময় বিচারক সোহেলকে দুই মাসের ছুটির মধ্যে ১ মাস বাড়িতে স্ত্রীকে নিয়ে অবস্থান করা ও ১ মাস স্ত্রীকে বাইরে বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ করার দু’টি শর্ত জুড়ে দেন। একই সাথে যে একমাস বাড়িতে অবস্থান করবে সেই মাসের প্রতি সপ্তাহে বিচারকের সাক্ষাতের আদেশ দেয়া হয়। কিন্তু বাড়িতে ফেরার পর থেকেই আবারও গৃহবধূ সিদ্দিকা নাহারকে নির্যাতন করার অভিযোগ উঠে সোহেল রানার বিরুদ্ধে।
-
মুন্সীগঞ্জে পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ঘরবাড়ি
মোঃলিটন মাহমুদঃ
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নের সরদারকান্দীগ্রামে পদ্মা
নদীর অব্যাহত ভাঙনে শতাধিক পরিবার ভিটে বাড়ি হারিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। বৃহস্পতিবার ৮ই সেপ্টেম্বর সকালে ১০ঘটিকায় সরেজমিনে গিয়ে এই চিত্র দেখা যায়।জানা গেছে, ভাঙন আতংকে রয়েছে মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার বাংলা বাজার ইউনিয়রের ৩টি গ্রামের মানুষ।
পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে বসত বাড়ি, শতশত একর ফসলি জমি সহ কয়েক কিলোমিটার গ্রাম।গত তিন বছর ধরে ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে বাংলাবাজার ইউনিয়রে ৩টি গ্রামের শতশত ঘর বাড়ি। আতঙ্কে দিন কাটছে নদী পাড়ের সকল বাসিন্দাদের। ভাঙনে তীব্র আকার ধারণ করায় হুমকিতে রয়েছে বাংলা বাজার ইউনিয়নের সরদারকান্দী ,সন্ভু হালদার কান্দী,পূর্ব মহিশ পুর তিন টি গ্রামের প্রায়ই দুই শতাধিক পরিবার ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানায়, নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় প্রতি বছর বর্ষা শুরু হলে পদ্মা নদীর ভয়াল থাবায় নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে ইউনিয়নের ঘড়বাড়ী ও ফসলি জমি ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,সদর উপজেলার
সরদারকান্দী ,সন্ভু হালদার কান্দী,পূর্ব মহিশ পুর এলাকার শতাধিক বাড়ির বসতভিটা, ফসলী জমি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।বাংলাবাজার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সোরহাফ পীর আমাদের কে বলেন, পদ্মা নদী ভাঙানো আমাদের ইউনিয়নে প্রতিবছরই এই ভাঙ্গন শুরু হয় আমি আমার ইউনিয়রের পক্ষ থেকে এবং নিজ অর্থ্যায়নে যতটুকু আমার দ্বারা সন্ভব খাদ্যসামগ্রী দিয়ে সহযোগিতা করি কিন্তু সরকারি ভাবে কোন সাহায্য সহযোগিতা এখন পযর্ন্ত পাইনি। সরকারি পানি উন্নয়ন বোডের কাছে গিয়ে কোন রকম সহযোগিতা পাইনি তারা সহযোগিতার আস্বাস দিছেন কিন্তু এখন কিছু করা সম্ভব নয় পানি কমলে কাজ করা হবে বলে জানান পানি উন্নয়নবোডের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের। এলাকার জনসাধারণের দাবি যত তারা তারি সম্ভব নদীর ভাঙ্গন রোধে বেবস্তা নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি দাবি।
তিনি আরও বলেন, এই ভাঙ্গন চলতে থাকলেও বাংলাবাজার ইউনিয়রে মানচিত্র থেকে হয়তো একদিন ইউনিয়ন হারিয়ে যাবে। দ্রুত ভাঙ্গন প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্থানীয় সাংসদসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
-
শাফি হোসেন চিশতী ইউশার ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী
স্টাফ রিপোর্টারঃ- নিরেন দাস
শাফি হোসেন চিশতী ইউশা (৮ সেপ্টেম্বর)বৃহস্পতিবার ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী।
২০১৭ সালের এই দিনে সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে ডেঙ্গু জ্বরে (ডেঙ্গু শর্ক সিমড্রোম) মৃত্যু বরন করেন।
শাফি হোসেন চিশতী ইউশার বাবা দেশের শীর্ষ বিভিন্ন গণমাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছে এবং এখনো করছেন। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষনা উপ-কমিটির সদস্য, সাংবাদিক সাজ্জাদ হোসেন চিশতী ।
ইউশার মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষ্যে তার গ্রামের বাড়ী কুমিল্লায় ও ঢাকার রামপুরায় বাড়িতে মিলাদ মাহফিল, কোরআন খতম এবং কাঙ্গালী ভোজের আয়োজন করা হয়েছে।
উক্ত মাহফিলে মরহুমের পরিবারের পক্ষ থেকে উপস্থিত থাকার জন্য সকলকে আমন্ত্রন জানানো হয়েছে।
-
পানছড়িতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের আর্থিক জরিমানা
মিঠুন সাহা,খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি।।
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে বাজার এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় উপকারভোগীকে চাল ওজনে কম দেয়ায় ১জন ডিলারকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে ৫০০০ টাকা ও ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতীত গাড়ি চালানোয় এবং সরকারি নির্দেশনা অমান্য করায় আরও ৬জন ব্যক্তিকে ৬টি মামলায় ৩৯৫০ টাকাসহ মোট ৮৯৫০ টাকা আর্থিক জরিমানা করেন পানছড়ি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রুবাইয়া আফরোজ।
বৃহস্পতিবার (০৮ সেপ্টেম্বর ) দুপুর ১২.৩০ টার সময় সচেতনতামূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এই জরিমানা করা হয়।
এই বিষয়ে নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রুবাইয়া আফরোজ বলেনঃসকলকে সরকারি নির্দেশনা মেনে ও ড্রাইভিং লাইসেন্স নিয়ে যানবাহন চালাতে হবে।আর না হলে জনস্বার্থে উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
-
ময়মনসিংহে ওসি কামালের নির্দেশনায় মাদক ব্যবসায়ীসহ-১১ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ
ময়মনসিংহ প্রতিনিধিঃ
ময়মনসিংহে কোতোয়ালী মডেল থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে মাদক ব্যবসায়ীসহ গ্রেফতার -১১ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।জেলা পুলিশ সুপার মোহাঃ মাছুম আহম্মদ ভুঞা (পিপিএম-সেবা) এর-নির্দেশনায় মাদক ও অপরাধ মুক্ত নগরী উপহার দিতে কোতোয়ালী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ শাহ্ কামাল আকন্দ (পিপিএম-বার) এর নির্দেশে অপরাধ নির্মূলে প্রতিদিন নিয়মিত অভিযান চালিয়ে আসছে কোতোয়ালী মডেল থানা পুলিশ।
অভিযানের ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার (০৮ সেপ্টেম্বর ২০২২) তারিখ সকাল পর্যন্ত গত ২৪ ঘন্টায় ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানা এসআই (সঃ) লুৎফর রহমান,এসআই (নিঃ) দিদার আলম,এসআই (নিঃ) কামরুল হাসান,এসআই (নিঃ) ফারুক আহম্মেদ,
এসআই (নিঃ) কমল সরকার, এসআই (নিঃ) আশরাফুল ইসলাম,এসআই (নিঃ) কামরুল ইসলাম,
এসআই (নিঃ) মানিকুল ইসলাম,এসআই (নিঃ) আশিকুল হাসান এবং এএসআই (নিঃ) রেজাউল করিম এর নেতৃত্ব নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পৃথক-পৃথক অভিযান চালিয়ে ১১ জন আসামীকে
গ্রেফতার করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।কোতোয়ালি মডেল থানা সুত্র জানায়-এসআই (সঃ) লুৎফর রহমান, ০১নং পুলিশ ফাড়ি এর নেতৃত্বে একটি টীম অত্র থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া ময়মনসিংহ জেলার কোতোয়ালী থানাধীন গাঙ্গিনারপাড় বারী প্লাজার সামনে সরকারী পাকা রাস্তার উপর হতে মাদক ব্যবসায়ী মোঃ সজল মিয়া(২৭), ২। শীতল চন্দ্র ধর (৫০),কে গ্রেফতার করেন এবং আসামীদ্বয়ের নিকট হতে মোট (৮+২)=১০(দশ) গ্রাম হেরোইন, মোট ওজন ১০(দশ) গ্রাম উদ্ধার করা হয়।
এসআই (নিঃ) দিদার আলম এর নেতৃত্বে একটি টীম অত্র থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া ময়মনসিংহ জেলার কোতোয়ালী থানাধীন আকুয়া মোড়ল পাড়া (দরগা পাড়া) সাকিনস্থ মেসার্স গফুর এন্টারপ্রাইজ এর সামনে পাকা রাস্তার উপর হতে মাদক ব্যবসায়ী ১। মোঃ ওমর ফারুক (৩২), কে গ্রেফতার করে।
এসআই (নিঃ) কামরুল হাসান এর নেতৃত্বে একটি টীম অত্র থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া ময়মনসিংহ জেলার কোতোয়ালী থানাধীন আকুয়া ওয়ারলেস রোড সংলগ্ন (বোর্ডঘর মোড়) মোস্তফা ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়াকর্স এর সামনে পাকা রাস্তার উপর হতে মাদক ব্যবসায়ী ১। মোস্তাফিজুর রহমান শান্ত(২২),কে গ্রেফতার করে।
এসআই (নিঃ) ফারুক আহম্মেদ, ০১নং ফাড়ি এর নেতৃত্বে একটি টীম অত্র থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া অত্র কোতোয়ালী মডেল থানাধীন গাঙ্গিনারপাড়স্থ টিপটিপ কনফেকশনারীর সামনে সরকারী পাকা রাস্তার উপর হতে মাদক ব্যবসায়ী ১. মোঃ মিন্টু মিয়া(২৫),কে গ্রেফতার করে।
এসআই (নিঃ) কমল সরকার এর নেতৃত্বে একটি টীম অত্র থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া অত্র থানাধীন চুরখাই বাজার এলাকা হইতে ধর্ষন মামলার আসামী ১। আঃ কদ্দুছ (৪২),কে গ্রেফতার করে।
এসআই (নিঃ) আশরাফুল ইসলাম এর নেতৃত্বে একটি টীম অত্র থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া থানা এলাকা হইতে ধর্ষন মামলার আসামী ১। সাদ সারোয়ার (৩৩),কে গ্রেফতার করে।
এসআই (নিঃ) কামরুল ইসলাম এর নেতৃত্বে একটি টীম অত্র থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া ময়মনসিংহ জেলার কোতোয়ালী থানাধীন আকুয়া ওয়ারলেস রোড সংলগ্ন (বোর্ডঘর মোড়) মোস্তফা ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়াকর্স এর সামনে পাকা রাস্তার উপর হতে দস্যুতার চেষ্টা মামলায় ১. মোস্তাফিজুর রহমান শান্ত(২২), কে গ্রেফতার করে।
এসআই (নিঃ) মানিকুল ইসলাম এর নেতৃত্বে একটি টীম অত্র থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া অত্র থানা এলাকা হইতে পর্নোগ্রাফী মামলায় কিশোর অপরাধী সিয়াম সরকার (১৭),কে গ্রেফতার করে।
এ ছাড়াও এসআই (নিঃ) আশিকুল হাসান এবং এএসআই (নিঃ) রেজাউল করিম প্রত্যেকে পৃথক পৃথক অভিযান পরিচালনা করিয়া ০২টি জিআর সাজা গ্রেফতার পরোয়ানা তামিল করেন। জিআর সাজা গ্রেফতারী পরোয়ানায় ০২ জন। তারা হলোঃ ১। মোঃ দেলোয়ার, ২। হাসু মিয়া। উল্লেখ্য যে, একই ব্যক্তির নামে একাধিক মামলা রহিয়াছে। গ্রেফতারকৃত প্রত্যেক আসামীদেরকে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হয়েছে।
ওসি শাহ কামাল আকন্দ জানান-মাদক ও অপরাধ মুক্ত নগরী উপহার দিতে কোতোয়ালি মডেল থানার পক্ষ থেকে আমাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে। তিনি অভিযানকে সফল করতে সর্বস্তরের জনতার সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।
-
গোদাগাড়ীর আলিপুরের পদ্মা নদীর ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করেছেন ওমর ফারুক চৌধুরী এমপি
রাজশাহী থেকে মোঃ হায়দার আলীঃ রাজশাহীর গোদাগাড়ীর উপজেলার আলিপুর এলাকার নদী ভাঙ্গন পরিদর্শন করেছেন রাজশাহী ১ আসনের সংসদ, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী এমপি।
বৃহস্পতিবার বিকালে পদ্মা নদীর আলিপুর এলাকার ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শনের সময় এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী সাথে ছিলেন, দেওপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ বেলাল উদ্দিন সোহেল, কৃষকলীগ নেতা মোঃ হেলাল উদ্দিন, আওয়ামীলীগ নেতা, সহকারী শিক্ষক মোঃ মতিয়ার রহমান প্রমূখ। এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী এমপি পদ্মা নদীর ভাঙ্গন থেকে এলাকাবাসী রক্ষা করার জন্য বাঁধ নির্মান সবধরনের চেষ্টা করবেন সরকার বলে আশ্বাস দেন এ সংসদ।
এলাকাবাসী জানান, বর্ষা আসে, সঙ্গে আসে বন্যা সে সাথে শুরু হয় নদী ভাঙ্গন। দর্ভোগের আশঙ্কায় বুক কাঁপে মানুষের। লাখ লাখ মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। প্রতিবছরের মতো এ বছরও ধেয়ে এসেছে বন্যা সে সাথে শুরু হয়েছে রাজশাহী গোদাগাড়ীতে সর্বনাশা পদ্মার নদী ভাঙন। তারা হাজার হাজার এলাকাবাসি ভাঙ্গনের কবল থেকে রক্ষা করার জন্য স্থায়ীভাবে বাঁধ নির্মানের জন্য এমপির নিকট জোর দাবী জানান ভাঙ্গন কবলিত এলাকার মানুষ।
উল্লেখ্য গত বছরও বষা মৌসুমে প্রমত্ত পদ্মা পাড়ে প্রচন্ড নদী ভাঙ্গন শুরু হলে পানি উন্নয়ন বোর্ড তড়িঘড়ি করে জিও ব্যাগ এবং বালির বস্তা ফেলে কোন রকমে পাড় কিছুটা রক্ষা যদিও তারপূর্বেই মানুষের বাড়ি-ঘর, শত শত বিঘা ফসলী জমি নদী গর্ভে চলে গেছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড এর নির্বাহী প্রকৌশলী নিকট যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, বাঁধ নির্মাণের জন্য বরাদ্দ চেয়ে মন্ত্রণালয়ের নিকট চাহিদা দিলেও এখনো বরাদ্দ না পাওয়ায় কাজ শুরু করতে পারছেন না।
গোদাগাড়ী উপজেলার নিমতোলা, চাক পাড়া, খারিজাগাঁতি ও মোল্লাপাড়ায় পদ্মা নদীতে নতুন করে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। গতবছর মধ্যে নদী গর্ভে তলিয়ে গেছে কয়েক হাজার বিঘা এলাকার ফসলি জমি, আম বাগান, হুমকির মুখে রয়েছে বসতবাড়ি, সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, সরকারী গবাদিপশু খামার, ছাগল উন্নয়ন খামার, হাসঁমুরগী খামার, মসজিদ, মন্দির, মাদ্রাসাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।
প্রতি বছর বন্যার সময় পদ্মা নদী ভয়ালরূপ ধারণ করে। পদ্মার তীব্র ভাঙ্গনে আম বাগান, বিভিন্ন ফলের গাছ, ফসলী জমি যাচ্ছে নদীগর্ভে। গত ৫ দিন ধরে উপজেলার নিমতেলা গ্রামে নদী নতুন করে নদী ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। হুমকির মুখে রয়েছে রাস্তা, দোকান, ফসলি জমি, পাশাপাশি বসতবাড়ি ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। ভাঙ্গন আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন নদী পাড়ের বাসিন্দারা। এই বুঝি সব তলিয়ে গেল, সর্বনাশা পদ্মা নিয়ে গেল আমাদের জান মাল, গবাদিপশু। এলাকাবাসির দাবী ভাঙ্গন রোধে দ্রুতই পদক্ষেপ নেয়ার।
নিমতলা গ্রামের ৭০ বছর বয়সের অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক ও কৃষক আব্দুর রহমান চোঁখের পানি ঝড়াতে ঝড়াতে বলেন, বহু কষ্টে গড়া বসত বাড়ী, ফসলী জমি, রাস্তা, নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে, করেছিলাম, নদী ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে অনেকের বাড়ীর ধারে চলে এসেছে। বাড়ীর পার্শ্ববর্তী টিউবয়েলটি নদী গর্ভে চলে গেছে।গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ জানে আলম বলেন, ওই এলকার ভাঙ্গনের বিষয়টি আমার জানা আছে। এর আগে ভাঙ্গন থেকে এলাকাবাসী রক্ষা করার জন্য বালির বস্তা ফেলা হয়েছিল। আগামী এ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য সরকার স্থায়ী পদক্ষেপ গ্রহন করবেন।
পানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্ষায় ঐতিহাসিকভাবেই বাংলাদেশে বন্যা হয়। কারণ, নদীবাহিত পলি জমে জমেই এই বদ্বীপের জন্ম। বাংলাদেশের জন্ম। বন্যায় এই পলি সমতলে ছড়িয়ে মাটির উর্বরতা বাড়ায়। তাই, বাংলাদেশের জন্য বন্যা একই সঙ্গে অভিশাপ ও আশীর্বাদ। তবে এটা ঠিক, মানুষের পরিবেশবিধ্বংসী নানামুখী কার্যক্রমের কারণে বন্যার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও ক্রমশ বাড়ছে।
মোঃ হায়দার আলী
রাজশাহী। -
যে গোষ্ঠী, দল ও ব্যক্তি সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়ায়, তাদেরকে নজরদারি করতে হবে গোদাগাড়ীতে ওমর ফারুক চৌধুরী এমপি।
নিজস্ব প্রতিেদদক, রাজশাহীঃ রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান, সকল দপ্তরের প্রধাগণ, জনপ্রতিনিধি, বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক, ইমাম, পুরোহিত, বিভিন্ন
সম্প্রদায়ের প্রধানগণ এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে সামাজিক সম্প্রতির বিষয়ে মতবিনিময় সভা ও মুক্তিযোদ্ধাদের ডিজিটাল কার্ড বিতরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে শহীদ মিনার চত্তরে এ অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ জানে আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী -১ (গোদাগাড়ী তানোর) অসনের এমপি আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ জাহাঙ্গীর আলম।
গোদাগাড়ী প্রেসক্লাবের সভাপতি এবিএম কামারুজ্জামান বকুলের সঞ্চলনায় গোদাগাড়ী পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব মোঃ অয়েজ উদ্দিন বিশ্বাস, দেওপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ বেলাল উদ্দিন সোহেল, উপজেলা আওয়ামীলের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুর রশিদ, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সুফিয়া খাতুন মিলি, গোদাগাড়ী মডেল থানার ওসি মোঃ কামরুল ইসলাম প্রমূখ।
বক্তারা বলেন, প্রতিটি পাড়া ও মহল্লায় সন্ত্রাস সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তোলা প্রয়োজন। যেসব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, গোষ্ঠী, দল ও ব্যক্তি সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়ায়, তাদের ব্যাপারে নজরদারি করতে হবে। তাদেরকে কোন ভাবে ছাড় দেয়া হবে না। বর্তমান সরকারের উন্নয়নে বেসামাল হয়ে বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে অব্যাহতভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছেন সবাইকে ঐক্যভাবে এদের ব্যপারে সর্তক থাকার আহ্বান জানান।মোঃ হায়দার আলী
রাজশাহী -
ক্ষেতলালে দশ পিছ নেশা দ্রব্য সহ আটক ১
মিলন মিয়া ক্ষেতলাল উপজেলা প্রতিনিধি: রামপুরা থেকে ১০ পিস ট্যাপেন্ডালসহ ১ জন গ্রেফতার।
কিছুক্ষণ পূর্বে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ক্ষেতলাল থানার অফিসার ইনচার্জ রওশন ইয়াজদানীর দিকনির্দেশনায় এসআই জাহাঙ্গীর আলম ও কং রাকিবুল ইসলামের অভিযানে ক্ষেতলাল পৌরসভার রামপুরা কমিউনিটি ক্লিনিকের সামনে থেকে ১০ পিস নেশাজাতীয় ট্যাপপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ জান্নাতুল হোসেন শুভ (১৮) গ্রেফতার হয়েছে।
গ্রেফতারকৃত শুভ ক্ষেতলাল পৌর এলাকার রামপুরা সাখিদারপাড়ার মকবুল হোসেনের ছেলে।
-
পাইকগাছার চাঁদখালীতে অবৈধ কয়লা তৈরীর কারখানা বন্ধে অভিযান: ৫টি চুল্লি ধ্বংস
ইমদাদুল হক,পাইকগাছা,খুলনা।।
পাইকগাছার চাঁদখালীতে ভ্রাম্যমান আদালত অভিযান চালিয়ে কাঁঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরীর অবৈধ ৫টি চুল্লি ধ্বংস করেছেন। পরিবেশ সুরক্ষায় নিয়মিত কার্যক্রম হিসাবে পাইকগাছার চাঁদখালীর অবৈধ কয়লা তৈরীর কারখানা বন্ধ করতে খুলনা বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক বুধবার সকালে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন খুলনা বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রট মোঃ আসিফুর রহমান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মমতাজ বেগম, জেলা সহকারী পরিচালক মোঃ আবু সাঈদ, জেলা পরিদর্শক মোঃ মারুফ বিল্লাহ। চুল্লরি আগুন নভোনোর জন্য র্পাশ্বর্বতী উপজলো আশাশুনি ফায়ার র্সাভসি, স্থানীয় থানা পুলশি ও আনসার সদস্যদরে সহযোগতিায় নওেয়া হয়। কাঁঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরীর অবৈধ ৬৯টি চুল্লীর মধ্যে ৫টি ধ্বংস করা হয়। বাকী কয়লা চুল্লীগুলো ১ মাসের মধ্যে বন্ধ করার শর্তে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবু শাহাজাদা ইলিয়াস মুচলিকা
দেওয়ায় কর্তৃপক্ষ বিবেচনায় নিয়ে সময় প্রদান করেছেন। পাইকগাছার একের পর এক অবৈধ কয়লা তৈরীর চুল্লি গড়ে উঠায় উপকূলের পরিবেশের বিপর্যয় ঘটছে।প্রেরকঃ
ইমদাদুল হক,
পাইকগাছা,খুলনা।