।।জিএম রাঙ্গা।। ০৬ জুলাই জাতীয় বৃক্ষরোপন অভিযান ও বৃক্ষমেলা-২২ উপলক্ষ্যে কুড়িগ্রামে জেলাব্যাপি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছে আনসার ও ভিডিপি। এ উপলক্ষ্যে রোববার কুড়িগ্রাম জেলা আনসার ও ভিডিপি কার্যালয়ের প্রাঙ্গনে ফলদ, বনজ ও ভেষজ ৫০টি এবং প্রতি উপজেলায় ১০টি করে বৃক্ষ রোপন করা হয়। কুড়িগ্রাম জেলা আনসার ও ভিডিপি কার্যালয় প্রাঙ্গনে বৃক্ষ রোপনে নেতৃত্বদান করেন সহকারী জেলা কমান্ড্যান্ট ও জেলা কমান্ড্যান্ট (চলতি দায়িত্ব) মোঃ ইবনুল হক। উপজেলা পর্যায়ে বৃক্ষরোপনে অংশগ্রহণ করেন উলিপুরে উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা মোঃ সোলায়মান হোসেন, কুড়িগ্রাম সদরের উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা মোঃ মোশাররফ হোসেন, ফুলবাড়ীর উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা মোঃ ফরহাদ আলম চৌধুরী, ভুরুঙ্গামারীর উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা মোঃ আনিছুর রহমান, রৌমারীর উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা জয় রায়, রাজিবপুরের উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা মোঃ রাশেদুল ইসলাম ও আনসার কমান্ডারসহ দলনেতা-দলনেত্রীগণ।
Author: desk
-
স্বরূপকাঠিতে মহিলা যুবলীগের ২০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত
স্বরূপকাঠি উপজেলা সংবাদদাতা //
স্বরূপকাঠিতে যুব মহিলালীগের ২০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়েছে।
কেক কাটা এবং আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে গড়া সংগঠন মহিলা যুবলীগের ২০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হলো স্বরূপকাঠিতে।
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বুধবার সকাল ১১টায় স্বরূপকাঠি পৌরসভার হল রুমে স্বরূপকাঠি উপজেলা মহিলা যুবলীগের সভাপতি নার্গিস জাহানের সভাপতিত্বে উপস্থিত থেকে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, স্বরূপকাঠি উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সম্পাদক স্বরূপকাঠি পৌরসভার মেয়র গোলাম কবির, স্বরূপকাঠি পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন, কৃষক লীগের জেলা সহ-সভাপতি মোহাম্মদ গোলাম ফারুক, কাউন্সিলর নুরুল হক এবং যুব মহিলালীলের যুগ্ন আহবায়ক পলিদত্তের সঞ্চালনায় আরো উপস্থিত ছিলেন,বিউটি মিত্র,শিবানী, নুপুর, প্রমুখ। এর পূর্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন ও এক মিনিট নীরবতা পালন করেন নেতাকর্মীরা। -
ব্রিজ নির্মানের কাজ ফেলে রাখায় শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসীর চরম দুর্ভোগ
স্বরূপকাঠি (পিরোজপুর) প্রতিনিধি//
স্বরূপকাঠি উপজেলার সুটিয়াকাঠি এলাকায় ব্রিজ নির্মানের কাজ দুই
বছর ধরে ফেলে রাখায় চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীসহ
সাধারন মানুষ। নান্দুহার ইউনাইটেড বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাশে
ব্রিজটি নির্মানের নামে ২০২০ সালের এপ্রিল মাস থেকে ব্রিজটি ভেঙে
ফেলা রাখা হয়েছে। ওই সময়ে চলাচলের জন্য বিদ্যালয়ের সামনে একটি অস্থায়ী
কাঠের সাঁকো নির্মান করা হয়। সে সাঁকোও এখন ভেঙে চলাচলের অযোগ্য
হয়ে পড়েছে। জীবনের ঝুকি নিয়ে পার হতে হচ্ছে বিদ্যালয়ের ৫ শতাধিক শিশু
শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসী।
সরেজমিনে ওই এলাকায় গেলে নান্দুহার ইউনাইটেড বালিকা মাধ্যমিক
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মনিরুল ইসলাম জানান, সুটিয়াকাঠি থেকে
গৌরঙ্গের বাজার সড়কটি অত্যান্ত গুরুত্বপুর্ন। ওই সড়কটির সাথে সংযোগ
রয়েছে বানারীপাড়ার বিশারকান্দি হয়ে টুঙ্গিপাড়ার । ওই সড়কের ২৭০০মিটার
চেইনেজে বিদ্যালয়ের পাশে ২৩ মিটার দীর্ঘ ব্রিজটি নির্মানের জন্য স্থানীয়
সরকার প্রকৌশল অধিদফতর ‘দেশের দক্ষিনাঞ্চলের আয়রন ব্রিজ
পুনঃনির্মান/পুনর্বাসন (আইবিআরপি)’ প্রকল্পের আওতায় প্রকল্প গ্রহন
করে। নির্মানের কার্যাদেশ পায় খুলনার টুটপাড়া এলাকার মেসার্স জিয়াউল
ট্রেডার্স। ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে কাজ শুরু করে। নির্মানের জন্য ওই সময়ের ব্রিজটি ভেঙে বিদ্যালয়ের সামনে একটি অস্থায়ী সাঁকো নির্মান করে দেন। এরপর তারা কিছু পাইল নির্মান করে হঠাৎ করে কাজ বন্ধ করে সব মালামাল নিয়ে চলে যায়। আর তারা কাজের স্থানে ফিরে আসেনি। আসছি আসব করে ঠিকাদার আজো আসছে না। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের সাথে যোগাযোগ করা হলেও কোন ফলাফল হচ্ছে না।
ইতোমধ্যে অস্থায়ী সাঁকোটিও ভেঙে নড়বরে হয়ে গেছে। বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সুপারী গাছ দিয়ে কয়েকবার জোড়া তালি দিয়ে শিক্ষার্থী সহ লোকজন চলাচল ব্যবস্থা করা হলেও বর্তমানে এর অবস্থা অত্যান্ত নাজুক। ওই সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন জীবনের ঝুকি নিয়ে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিশু, বৃদ্ধ
চলাচল করছে। প্রতিদিন বিদ্যালয় শুরু ও ছুটির সময় একজন শিক্ষককে দাড় করিয়ে রাখতে হয়। যেহেতু একটি গুরুত্ব সম্পন্ন ব্রিজ সে কারনে সার্বক্ষনিক লোকজন চলাচল করে। যে কোন সময় বড়ধরনের দুর্ঘটনার আশংকা করা হচ্ছে। সে কারনে ব্রিজটি দ্রুত নির্মান করার জন্য বিভিন্ন দফতরে যোগাযোগ করেও কোন লাভ হচ্ছে না।
দীর্ঘ সময় কাজ ফেলে রাখার বিষয়ে স্বরূপকাঠির স্থানীয় সরকার প্রকৌশল
অধিদফতরের উপজেলা প্রকৌশলী শেখ তৌফিক আজিজের সাথে কথা বললে
তিনি জানান ওই প্রতিষ্ঠানের পক্ষে মো. মাসুম কাজটি শুরু করে ফেলে
রেখেছেন। বহুবার তাকে মৌখিক ও চিঠির মাধ্যমে তাগিদ দেওয়া সত্যেও
তিনি কাজ করছেন না। যেহেতু কাজটি পিরোজপুরের নির্বাহী প্রকৌশলীর
দফতর থেকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছিল সে কারনে কার্যাদেশ বাতিলসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য পিরোজপুর এলজিইডির নির্বাহী
প্রকৌশলীর বরা বরে সুপারিশ পাঠানো হয়েছে।### -
নড়াইলে অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাসকে জুতার মালা পরানোর ঘটনার প্রতিবাদে বিশাল মানববন্ধন
উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি:
নড়াইলে অধ্যক্ষকে লাঞ্ছিতের প্রতিবাদে মানববন্ধন ধর্মীয় উস্কানি দিয়ে ফেসবুক স্টাট্যাস দেওয়াকে কেন্দ্র করে নড়াইল মির্জাপুর ইউনাইটেড ডিগ্রী কলেজের অধক্ষ্যকে জুতার মালা পরানোর ঘটনার প্রতিবাদে নড়াইলে `নিপিড়নের বিরুদ্ধে নড়াইল’ ব্যানরে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি পেশ করেন হয়। স্মারক লিপিতে ধর্মীয় উস্কানী দেয়া ছাত্র রাহুল দেবের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি সহ উস্কানীদাতা কলেজ শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটির বিচার, অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাসকে কলেজে নিরাপত্তা সহ স্বপদে বহাল এবং বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবী তোলা হয়েছে।
বুধবার (৬ জুলাই) সকাল ১০টায় নড়াইল আদালত চত্বরে ওই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে জেলার বিভিন্ন শ্রেনি পেশার শতাধিক মানুষ উপস্থিত ছিলেন। `নিপিড়নের বিরুদ্ধে নড়াইল’ আহবায়ক মুক্তিযোদ্ধা সাইফুর রহমান হিলু এর সভাপতিত্বে এড. কাজী বশিরুল হক এর পরিচালনায় ঘন্টাব্যাপী চলা মানববন্ধনে বক্তব্য দেন মুক্তিযোদ্ধা এ্যড. এস এ মতিন, এড. রওশন আরা কবির , নড়াইল জেলা আ’লীগের সভাপতি সুবাস চন্দ্র বোস, আইনজীবি সমিতির সভাপতি এড.ওমর ফারুক সাধারণ সম্পাদক এ্যড. মাহামুদুল হাসান কায়েস প্রমূখ।
বক্তরা বলেন, জেলা প্রর্যায়ের সর্বোচ্চ কর্মকর্তা সহ প্রায় ৩’শ পুলিশের উপস্থিতিতে একজন নিরাপরাধ শিক্ষকে কেন জুতার মালা পরিয়ে কলেজ ঘোরানো হয়েছে। শিক্ষক লাঞ্ছনার ঘটনায় পুলিশ সুপার, জেলা প্রশাসক কে দায়ী করে বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবী তোলেন। কলেজের আভ্যন্তরীন রাজনীতির কারনে শিক্ষককে জুতার মালা পরানো কে জাতির প্রত্যেকেকে জুতার মালা পরানো উল্লেখ করে মির্জাপুর ইউনাইটেড ডিগ্রী কলেজের ম্যানেজিং কমিটিকে দোষী সাব্যস্ত করেন। -
নড়াইল সাবরেজিষ্ট্রি অফিসের দলিল লেখক খোকন চন্দ্র রায়কে ছুুরিকাঘাত
উজ্জ্বল রায়, নড়াইল থেকে:
নড়াইলে দলিল লেখক খোকন চন্দ্র রায়কে ছুুরিকাঘা। নড়াইলে এক দলিল লেখক ছুুরিকাঘাতের শিকার হয়েছে। মঙ্গলবার (০৫ জুলাই) সকালে নড়াইল পৌরসভার দক্ষিণ নড়াইল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মটরসাইকেল আরোহী দুর্বৃত্তরা, খোকন চন্দ্র রায় (৫০) নামে ঐ ব্যক্তির পিঠে ছুরি বিঁধিয়ে পালিয়ে যায়। সংকটাপন্ন খোকনকে নড়াইল সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ছুরি বিদ্ধ অবস্থায় যশোর মেডিক্যেলে নেয়া হয়েছে।
পুলিশ জানায়, খোকন চন্দ্র রায় নড়াইল শহরতলীর দুর্বাজুড়ি গ্রামের মৃত জ্যোর্তিময় রায়ের ছেলে। তিনি প্রতিদিনের মতো সকালে পেশাগত কাজে মটরসাইকেল চালিয়ে নড়াইল সদর সাবরেজিষ্ট্রি অফিসে যাচ্ছিলেন। পতিমধ্যে মুঁলিয়া রোডের দক্ষিণ নড়াইল বটতলা নামক স্থানে হেলমট পরিহিত মটরসাইকেল আরোহী দুই অজ্ঞাত দুর্বৃত্ত পেছন থেকে এসে খোকনের পিঠে ছুরি বিদ্ধ করে দ্রুত পালিয়ে যায়।
এ অবস্থায় খোকন নিজেই মটর সাইকেল চালিয়ে নড়াইল সদর হাসপাতালে পৌছাতে সক্ষম হলেও তার শরীরে অত্যন্ত বিপদজনকভাবে বিধে থাকা চাকু সেখানে অপসারণ করা সম্ভব না হওয়ায় ক্রমে তার অবস্থার অবনতি হতে থাকে। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে পরে চিকিৎসক তাকে উচ্চতর চিকিৎসার জন্য অন্যত্র নেয়ার পরামর্শ দিলে স্বজনরা খোকনকে যশোর মেডিকেলে নেন।
খোকনের শরীরে বিধে থাকা ছুরি ফুসফুস পর্যন্ত গিয়ে থাকতে পারে এমন ধারনা পোষণ করে সদর হাসপাতালের ইমাজেন্সি মেডিকেল অফিসার শরীফ মোহাম্মদ হাসান ফেরদৌস জানান অপসারনের ঝুঁকিপূর্ণ অস্ত্রপচার নড়াইলে সম্ভব না বিধায় তাকে মেডিক্যেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি (দায়িত্বপ্রাপ্ত) মো. মাহমুদুর রহমান জানান, জমিজমা নিয়ে প্রতিবেশিদের সঙ্গে বিরোধের জেরে খোকন হামলার শিকার হয়ে থাকতে পারেন বলে ধারনা করা হচ্ছে। ঘটনা উৎঘাটনে কাজ চলছে বলেও পুলিশ জানিয়েছে। -
বাঙ্গরায় যৌতুক লোভী স্বামীর নির্যাতনে ঘর ছাড়া লাকী
মোঃতরিকুল ইসলাম তরুন, কুমিল্লা থেকে,
যৌতুক লোভী স্বামী যৌতুকের টাকা না পেয়ে স্ত্রীকে মারধর করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করার অভিযোগ উঠেছে প্রবাসী এক যুবকের বিরুদ্ধে। স্বামীর জন্য ৬ বছরের ছেলেকে বুকে নিয়ে বাজারে বসে কাঁদছেন ওই নারী। এমন একটি ভিডিও ঘুরছে সোস্যাল মিডিয়ায়। মুরাদনগর উপজেলার আকবপুর ইউনিয়নের বলিঘর গ্রামে এঘটনা ঘটে।
অভিযোগকারী ও ভুক্তভোগী নারীর পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ১৪ নভেম্বর বাঙ্গরা বাজার থানাধীন পশ্চিম জাঙ্গাল গ্রামের ধন মিয়ার মেয়ে লাকী আক্তারকে পারিবারিকভাবে বিয়ে করেন একই থানার বলিঘর গ্রামের মৃত ফরিদ মিয়ার ছেলে কামরুল হাছান (৩০)। তাঁদের একটি পুত্র সন্তান আছে। বিয়ের পর রাজমিস্ত্রি কাজ করত কামরুল হাসান । সংসারের অভাব শেষ হয়না তাই বিদেশে যেতে শ্বশুর বাড়িতে টাকা চায়। মেয়ের সুখের জন্য জামাইকে বিদেশে পাঠাতে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা দেয় শাশুড়ি। শ্বশুড় বাড়ির যৌতুকের টাকায় ভর করে বিদেশে পাড়ি দেন কামরুল হাসান । ৫ বছর পর জুন মাসে দেশে আসেনকামরুল হাসান এবং মালেশিয়াতে ব্যবসা করার সুযোগ আছে বলে আরো ৫ লাখ টাকা আনার জন্য স্ত্রী লাকী কে চাপ প্রয়োগ করেন। শ্বশুর বাড়ি থেকে টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় স্বামী ও শাশুড়ি মিলে তাকে নির্মমভাবে মেরে ঘর থেকে বের করে দেন। পরে আদালতের শরণাপন্ন হয়ে যৌতুকের অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন লাকী। এব্যাপারে
গাজীরহাট বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুমন বলেন, “মেয়েটি আমার গ্রামের। জামাই বিদেশে যাওয়ার সময় ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা গাজীর হাট বাজারে আমার দোকানে বসে লাকীর পরিবার দিয়েছেন কামরুল হাসান কে।
বলিঘর গ্রামের সাবেক মেম্বার রফিকুল ইসলাম বলেন, যৌতুকের টাকার অযুহাতে মেয়েটিকে নির্যাতন করে বের করে দিছে। সে এখন এলাকায় নাই। শুনতেছি বিয়ে করে পালিয়ে বেড়াচ্ছে।ভুক্তভোগী নারী কান্না জড়িত কন্ঠে বলেন, স্বামীকে একবার সাড়ে ৩ লাখ এনে দিছি। আবার ৫ লাখ টাকা দিতে চাপ সৃষ্টি করছে। বিদেশ থেকে বলত “তুই ৫লাখ টাকা না দিলে দেশে এসে তোর চেয়ে সুন্দর মেয়েকে বিয়ে করে ৫ লাখ টাকা যৌতুক নিব”। তুর মতো কাইল্লা লইয়া সংসার করতাম না। জুন মাসে দেশে আসছে। আসার পর আমাকে মেরে বাপের বাড়ি পাঠিয়ে দিয়ে আরেক বিয়ে করছে। তিনি আরো বলেন – চাচা শ্বশুরের সাথে শাশুড়ির অনৈতিক সম্পর্কের ব্যাপারটি দেখার পর থেকেই আমি শাশুড়ির গলার কাটা।
অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানতে কামরুলের মুঠো ফোন ০১৩২৫-১৯২৭৩০ বহুবার চেষ্টা করা হয়েছে। তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি।
মুরাদনগর উপজেলার আকাবপুর ইউনিয়ন ৬নং ওয়ার্ডের মেম্বার আতাউর রহমান (রিপন) বলেন,প্রবাসী কামরুলের বউ লাকী আক্তার কান্না-কাটি করে আমাকে সব ঘটনা বলেছে। আমরা চাচ্ছিলাম সামাজিক ভাবে বসে মেয়েটিকে স্বামীর ঘরে দিতে কিন্তু ছেলেকে বাড়িতে পাচ্ছি না, -
গৌরনদীতে দুই পরিবহনের মূখোমূখি সংঘর্ষ, আহত-৩২
রিপোর্ট!! সুমন তালুকদার গৌরনদী।
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদী উপজেলার খাঞ্জাপুর এলাকায় যাত্রীবাহি দুই পরিবহনের মূখোমুখি সংঘর্ষে কমপক্ষে ৩২ জন যাত্রী গুরুত্বর আহত হয়েছে।
আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। এরমধ্যে ১৮ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য শেবাচিম হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
গৌরনদী ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মোঃ বিপুল হোসেন জানান, বুধবার দুপুর বারটার দিকে মহাসড়কের খাঞ্জাপুর এলাকায় আল মোবারাকা ও বরিশাল এক্সপ্রেস নামের দুই যাত্রিবাহী পরিবহনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এতে ৩২ জনকে আহতবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
তিনি আরও জানান, দূর্ঘটনার পরপরই মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
গৌরনদী হাইওয়ে পুলিশ এবং ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের তৎপরতায় প্রায় তিন ঘণ্টা চেষ্টার পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। -
ধলেশ্বরী প্রতিবন্ধী কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে নগদ অর্থ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
মানবতার কল্যাণে কাজ করে সুনাম অর্জন করেছে মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে ধলেশ্বরী প্রতিবন্ধী কল্যাণ ফাউন্ডেশন। বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত অসুস্থদের মাঝে চিকিৎসা জন্য নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়েছে।
(৬ জুলাই) বেলা ১১ টায় সিরাজদিখান থানা আঙ্গিনায় নগদ অর্থ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিরাজদিখান থানার ওসি একে, এম মিজানুল রহমান। ধলেশ্বরী প্রতিবন্ধী কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোঃ মোস্তফার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট সিরাজদিখান উপজেলা শাখার সভাপতি মোঃ বিল্লাল হোসেন, সিরাজদিখান উপজেলা আওয়ামিলীগ সদস্য জাহাঙ্গীর আলম। সংগঠনের উপদেষ্টা আনিছুর রহমান রলিন, লিটন মাহমুদ, সুব্রত দাস রনক, সদস্য মোঃ আক্তার হোসন, সুরুজ মিয়াসহ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সিরাজদিখান থানা পুলিশ সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
সিরাজদিখান থানার ওসি একে এম মিজানুল রহমান বলেন এমন একটি কাজ এ কাজ সবার দ্বারা সম্ভব না। আমাদের সমাজের অনেক ধনি ব্যক্তি আছে তারা ও এসমস্ত কাজে এগিয়ে আসে না। ধলেশ্বরী প্রতিবন্ধী কল্যাণ ফাউন্ডেশনে জড়িত রয়েছেন যারা তারা ঈদ পূর্ববর্তী সময়ে প্রতিবন্ধীদের মাঝে নগদ অর্থ সহায়তার হাত বাড়িয়েছেন আমি তাদের সাথে যুক্ত হতে পেরে আমি নিজেকে আনন্দিত ও গর্বিত মনে করছি। তিনি আরও বলেন সিরাজদিখান থানা এলাকায় ধনী ব্যক্তি যারা আছেন তারা প্রতিবন্ধী এবং অসহায়দের পাশে দাঁড়িয়ে ঈদের আনন্দকে ভাগাভাগি করে নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
সংগঠনের সভাপতি মোঃ মোস্তফা বলেন আমরা দীর্ঘদিন যাবৎ প্রতিবন্ধীদের নিয়ে কাজ করে আসছি। ঈদের আগে আমরা ৫০ টি পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ করবো প্রতিটি পরিবারের মাঝে ১ হাজার করে টাকা দেওয়া হবে। সকলের সহযোগিতা পেলে ভবিষ্যতে আরও ব্যাপক আকারে কাজ করার আশা ও ব্যক্ত করেন তিনি।ধলেশ্বরী প্রতিবন্ধী কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে নগদ অর্থ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
মানবতার কল্যাণে কাজ করে সুনাম অর্জন করেছে মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে ধলেশ্বরী প্রতিবন্ধী কল্যাণ ফাউন্ডেশন। বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত অসুস্থদের মাঝে চিকিৎসা জন্য নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়েছে।
(৬ জুলাই) বেলা ১১ টায় সিরাজদিখান থানা আঙ্গিনায় নগদ অর্থ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিরাজদিখান থানার ওসি একে, এম মিজানুল রহমান। ধলেশ্বরী প্রতিবন্ধী কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোঃ মোস্তফার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট সিরাজদিখান উপজেলা শাখার সভাপতি মোঃ বিল্লাল হোসেন, সিরাজদিখান উপজেলা আওয়ামিলীগ সদস্য জাহাঙ্গীর আলম। সংগঠনের উপদেষ্টা আনিছুর রহমান রলিন, লিটন মাহমুদ, সুব্রত দাস রনক, সদস্য মোঃ আক্তার হোসন, সুরুজ মিয়াসহ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সিরাজদিখান থানা পুলিশ সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
সিরাজদিখান থানার ওসি একে এম মিজানুল রহমান বলেন এমন একটি কাজ এ কাজ সবার দ্বারা সম্ভব না। আমাদের সমাজের অনেক ধনি ব্যক্তি আছে তারা ও এসমস্ত কাজে এগিয়ে আসে না। ধলেশ্বরী প্রতিবন্ধী কল্যাণ ফাউন্ডেশনে জড়িত রয়েছেন যারা তারা ঈদ পূর্ববর্তী সময়ে প্রতিবন্ধীদের মাঝে নগদ অর্থ সহায়তার হাত বাড়িয়েছেন আমি তাদের সাথে যুক্ত হতে পেরে আমি নিজেকে আনন্দিত ও গর্বিত মনে করছি। তিনি আরও বলেন সিরাজদিখান থানা এলাকায় ধনী ব্যক্তি যারা আছেন তারা প্রতিবন্ধী এবং অসহায়দের পাশে দাঁড়িয়ে ঈদের আনন্দকে ভাগাভাগি করে নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
সংগঠনের সভাপতি মোঃ মোস্তফা বলেন আমরা দীর্ঘদিন যাবৎ প্রতিবন্ধীদের নিয়ে কাজ করে আসছি। ঈদের আগে আমরা ৫০ টি পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ করবো প্রতিটি পরিবারের মাঝে ১ হাজার করে টাকা দেওয়া হবে। সকলের সহযোগিতা পেলে ভবিষ্যতে আরও ব্যাপক আকারে কাজ করার আশা ও ব্যক্ত করেন তিনি।
-
যানজট নিরসন ও ফুটপাত উন্মুক্তকরণে মসিকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ রানার নেতৃত্বে অভিযান।।
আরিফ রববানী ময়মনসিংহ।।
ময়মনসিংহ নগরীতে যানজট নিরসন ও ফুটপাত উম্মুক্তকরণে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে মাঠে নেমেছেন সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গণ।
বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিভিন্ন এলাকায় যানজট পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ও ফুটপাত উম্মুক্ত করে জনসাধারণের চলাচলের সুবিধার্থে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন
এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ রানা।ময়মনসিংহ নগরীতে যানজট নিরসনে ফুটপাতের উপর দোকান সরঞ্জাম রেখে নাগরিকের পথ চলাতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করাসহ রাস্তার উপর মোটরসাইকেল রেখে যানজট সৃষ্টির অপরাধে ৫ টি মামলায় ১৬০০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এছাড়া রাস্তা ও ফুটপাত দখল করে নির্মাণ সামগ্রী রেখে নাগরিক পথ চলাকে বিঘ্ন করে বিল্ডিং এর নির্মাণ কাজ করায় ভিন্ন একটি মামলায় ২০০০০ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আইন অনুযায়ী বিনাশ্রম কারাদণ্ডাদেশ ঘোষণা করা হয়। জরিমানা পরিশোধিত। ৬ টি মামলায় ৩৬০০০ টাকা জরিমানা করা হয় আজকের ভ্রাম্যমান আদালতে। আদালতকে সহায়তা করেন ময়মনসিংহ জেলা পুলিশ সদস্যবৃন্দ ও সিটি করপোরেশনের স্যানটারি ইন্সপেক্টরসহ অন্যান্যরা।
এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ রানা বলেন, রাস্তায় অবৈধভাবে কলাসহ বিভিন্ন ফলের দোকান ও পন্য সামগ্রীর দোকান বসিয়ে ফুটপাত দখল করে দোকান স্থাপন, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পণ্য বিক্রির দায়ে কয়েকজন ৬ টি মামলায় ৩৬০০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
অভিযান প্রসঙ্গে তিনি বলেন- নগরীকে যানজটমুক্ত রাখতেই আমাদের উদ্যোগ। আমরা স্থানীয় ব্যবসায়ী ও গাড়িচালকদের সহযোগিতা চাই। নগরকে যানজট মুক্ত রাখা আপনার আমার দায়িত্ব। রাস্তার ওপর দোকান না বসানোর এবং যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং না করার অনুরোধ জানান ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ রানা।
তিনি আরো জানান, ঈদ উল্লেখ্য ময়মনসিংহ পাটগোদাম ব্রীজ মোড়,টাউন হল মোড়,নতুন বাজার মোড়, গাঙ্গিনার পাড়,ষ্টেশন রোড এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে এবং যানজট নিরসনের অংশ হিসেবে বাজার স্থিতিশীল রাখতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে । অভিযানে সহযোগিতা করেন কোতোয়ালী মডেল থানা পুলিশ ও সিটি কর্পোরেশনের কর্মকর্তা কর্মচারীরা।
-
আজমিরীগঞ্জে লোডশেডিং এ জনজীবন অতীষ্ট বিনষ্ট হচ্ছে ফ্রিজে রাখা মাছ মাংস শাক-সবজী সহ অন্যান্য দ্রব্য
আজমিরীগঞ্জ হবিগঞ্জ প্রতিনিধি।।
আজমিরীগঞ্জে মাত্রাতিরিক্ত পল্লীবিদ্যুতের লোডশেডিং এর কারণে অতীষ্ট হয়ে পড়েছে জনজীবন। ঘন ঘন বিদ্যুৎ আসা-যাওয়ার কারণে বিনষ্ট হচ্ছে ফ্রিজে রাখা মাছ,মাংস শাক-সবজী সহ নানা ধরণের খাদ্যদ্রব্য। এ ছাড়া অতিরিক্ত গরমে শিশু ও বৃদ্ধরা জ্বর সর্দিকাশি সহ আক্রান্ত হচ্ছে পেটের পীড়ায়।
জানা যায়,
আজমিরীগঞ্জে বেশ কিছুদিন ধরে ব্যপসা গরম ও পল্লীবিদ্যুতের মাত্রাতিরিক্ত লোডশেডিং এর কারণে অতীষ্ট হয়ে পড়েছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫ বার বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করছে। নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ বিতরণ করতে পারছে না হবিগঞ্জ পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি। এদিকে নিরবচ্ছিন্ন ভাবে বিদ্যুৎ বিতরণ করতে না পারলেও, সরকারি নির্দেশনায় পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি উপজেলার ৫ ইউনিয়নের প্রত্যন্ত গ্রাম সমূহের প্রতিটি বাড়িতে বিদ্যুতায়িত করছে। বর্তমানে অকাল বানের পানিতে উপজেলার অনেক গ্রামই তলিয়ে গেছে। বানভাসি লোকজন উঠে এসেছে আশ্রয় কেন্দ্র গুলোতে। সেখানেও লোকজন গাদাগাদি করে বসবাস করছে। সাম্প্রতিক সময়ে একদিকে চলছে ব্যপসা গরম। অপরদিকে বিদ্যুতের ঘন ঘন লোডশেডিং। এতে করে বিভিন্ন বাসাবাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্টানে ফ্রিজে রাখা মাছ, মাংস, শাক-সবজী বিনষ্ট হচ্ছে। এ ছাড়া বৈদ্যুতিক বাল্ব, পাখা, এয়ারকোলার, টিভি, ফ্রিজ কম্পিউটার, ল্যাপটপ সহ নানা ধরণের ইলেক্ট্রনিক মালামাল নষ্ট হওয়ার উপক্রম দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া অতিরিক্ত গরমে শিশু ও বৃদ্ধরা অতীষ্ট হয়ে পড়েছে। তারা সর্দিকাশি, জ্বর সহ নানা ধরণের পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। এতে করে হবিগঞ্জ পল্লীবিদ্যুতের নিকট নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ বিতরণের দাবি জানিয়েছে উপজেলাবাসী।