May 1, 2025, 2:52 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
অনলাইন জুয়া-র ফাঁ-দে ঝিনাইদহের যুবসমাজ কোটি টাকার লেনদেন কালের বিবর্তনে যান্ত্রিক জীবনে হারিয়ে গেছে পাইকগাছায় জমিন দিয়ে চলা হেলিকপ্টার সুজানগরে অর্থের বিনিময়ে নি-ষিদ্ধ গাইড বই চালানো নিয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দ্ব-ন্দ্ব ঝিনাইদহে বর্ণাঢ্য আয়োজনে চাকরী মেলার উদ্বোধন রাজশাহীর মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে দুদকের অভি-যান পাইকগাছায় তীব্র তাপপ্রবাহে অস্বস্তিতে প্রাণীকুল পাইকগাছায় বাণিজ্যিকভাবে কলার আবাদ বেড়েছে তেঁতুলিয়ায় রাস্তা নির্মাণে বালুর বদলে মাটি নিউজ প্রকাশের পর দুদকের অভিযান র‌্যাব-১২ অভিযানে ৫৮৭ পিচ ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ১ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার আশুলিয়ায় আওয়ামী লীগের ছাত্রলীগের ব্যানারে ছাত্রলীগের মিছিল-৬ জনকে গ্রেফ-তার করেছে পুলিশ
পাইকগাছায় বাণিজ্যিকভাবে কলার আবাদ বেড়েছে

পাইকগাছায় বাণিজ্যিকভাবে কলার আবাদ বেড়েছে

ইমদাদুল হক, পাইকগাছা (খুলনা)।।
স্বল্প খরচে লাভজনক হওয়ায় পাইকগাছা বাণিজ্যিকভাবে কলার আবাদ বেড়েছে। বিভিন্ন জাতের কলা চাষে সচ্ছলতা ফিরেছে কৃষক পরিবারে।
উপকূলের পাইকগাছার মাটি ও আবহাওয়া কলা চাষের উপযোগী। এ অঞ্চলের কৃষক বিভিন্ন জাতের কলা চাষ করছেন। একবার কলা চারা রোপণ করলে একটানা তিন বছর ভালোভাবে ফলন দিতে পারে। যা অন্য কোনো ফসলে সম্ভব হয় না।
পাইকগাছা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, চলতি মৌসুমে হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের কলা আবাদ করা হয়েছে। উপকূলের লবনাক্ত এলাকার গদাইপুর, হরিঢ়ালী, কপিরমুনি ও রাড়ুলী ইউনিয়ানে সবচেয়ে বেশি কলা চাষ হয়। বিভিন্ন জাতের কলা আবাদ হয়েছে। যেমন, সম্পূর্ণ বীজমুক্ত কলা; সবরি, অমৃতসাগর, অগ্নিশ্বর, দুধসর, দুধসাগর, দু-একটি বীজযুক্ত কলা; যেমন-চাম্পা, চিনিচাম্পা, কবরী, চন্দন কবরী, জাবকাঠালী, বীজযুক্ত কলা; এটেকলা,কাঁচ কলা, সাংগী আইটা,বিচি কলা, আনাজি কলা ইত্যাদি।
কলা চাষে খরচ কম এবং লাভ বেশি হওয়ায় ফলটি উৎপাদনে কৃষকের আগ্রহ বেড়েছে। কলাচাষিরা বলছেন, একবার চারা রোপণ করে ২৪ মাসে ৩ বার কলার ফলন পাওয়া যায়। খরচ কম অথচ লাভ বেশি, তাই পাইকগাছার চাষিরা কলা চাষে ঝুঁকে পড়েছেন। ধান, পাটসহ প্রচলিত অন্যান্য ফসলের তুলনায় কলা চাষে শ্রম খুবই কম। বিক্রির ক্ষেত্রেও ঝামেলা নেই। কলার বাজারদর সহজে ধস নামে না। তাছাড়া সারা বছরই কলার চাষ করা যায়।
উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ একরামুল হোসেন বলেন, উপজেলায় উৎপাদিত কলার মান বজায় রাখতে কৃষি বিভাগ কৃষকদের সার্বক্ষণিক সহায়তা ও পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। কলা চাষে বেশি লাভ হওয়ায় এলাকার অন্য কৃষকরাও কলা আবাদের কথা ভাবছেন। কলাচাষিদের বিভিন্ন সমস্যা ও সমাধানে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা মাঠে থাকছেন। অন্যদিকে ব্যবসায়ী ও কৃষকদের কলাতে কার্বাইড ও বিষ স্প্রে না করার জন্যও পরামর্শ দেন।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD