April 19, 2025, 12:42 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
দেশে চু-রি ডা-কাতি ছি-নতাই ধ-র্ষণসহ বাড়ছে বিভিন্ন অ-পরাধমূলক কর্মকাণ্ড ঈদগাঁওতে মোস্তাক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন পুলিশ এবং জনতা এক হয়ে কাজ করলে একটি রোল মডেল কোতোয়ালি থানা গড়ে তোলা সম্ভব- ওসি শফিকুল ইসলাম নেছারাবাদে উপজেলা পরিষদের সিএ রনজিতের বিরুদ্ধে মসজিদ কমিটির পুকুরের তিন বস্তা মাছ ধরার অভিযোগ আটঘর কুড়িয়ানা হাটে সরকার নির্ধারিত বৈধ ইজারাদারকে ইজারা তুলতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ বিশ্বে বাল্য বিবাহে অষ্টম বাংলাদেশ এশিয়ায় শীর্ষে দোয়ারাবাজার উপজেলা খেয়াঘাটে যাত্রীছাউনি না থাকায় চরম ভোগান্তিতে দুই পারের জনগণ মিতালী পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয় অ্যাডহক কমিটির সভাপতি হলেন এডভোকেট সাইফুল ইসলাম জনি আজ স্বর্গীয় সতিন্দ্র লাল দাশ গুপ্তর সহ ধর্মিনী রেভা দাশ গুপ্তর ২তম মৃ-ত্যু বার্ষিকী গৌরনদীর (সরিকল বন্দর ) খাঁজনা মুক্ত করায় ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মাঝে আনন্দের ঝড়
দোয়ারাবাজার উপজেলা খেয়াঘাটে যাত্রীছাউনি না থাকায় চরম ভোগান্তিতে দুই পারের জনগণ

দোয়ারাবাজার উপজেলা খেয়াঘাটে যাত্রীছাউনি না থাকায় চরম ভোগান্তিতে দুই পারের জনগণ

দোয়ারাবাজার সুনামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে সুরমা নদী খেয়া পারাপারে যাত্রীছাউনি না থাকায় চরম ভোগান্তি রয়েছে দুই পারের জনগণ। এর ফলে প্রতিদিন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে যাত্রী সাধারণকে।
রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে খোলা জায়গায় বসে খেয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে এ ঘাটে একটি যাত্রীছাউনি নির্মাণের দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পারাপারের জন্য নদীর দুই পারের মানুষ তাঁদের দোয়ারাবাজার উপজেলা খেয়াঘাট এলাকায় নৌকার জন্য অপেক্ষা করতে হয়।
কেউ দোয়ারাবাজার উজেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য, কেউ কলেজ বিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য, কেউ নিত্য প্রয়োজনে দোয়ারাবাজারে আসতে হয়। আবার কেউ বাড়ি ফিরতে
খেয়াঘাটে অপেক্ষা করতে হয়। আবার কেউ দীর্ঘদিন পর শহর থেকে বাড়ি ফিরছে। ঘাটটি নদীর পাড়ে হওয়ায়
আশপাশে কোনো বাড়িঘর নেই। বসার কোনো জায়গা নেই। যাত্রীরা রাস্তার পাশে এখানে-সেখানে রোদে বৃষ্টিতে ভিজে সময় কাটাচ্ছে।
বৃষ্টি হলে যাত্রীদের ভোগান্তির শেষ নেই। অনেক সময় যাত্রীরা বৃষ্টির পানিতে ভিজে একাকার হয়ে যায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দোয়ারাবাজার উপজেলা ৩টি ইউনিয়ন সুরমা নদীর দক্ষিণ পারে হওয়ায় প্রায় শতাধিক গ্রামের লাখ লাখ মানুষ উপজেলা খেয়াঘাটে পারাপার করতে হয়। যাত্রীছাউনি না থাকায় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে লাখ লাখ মানুষ। দক্ষিণ পাড়ের দোহালিয়া ইউনিয়নের প্রতাপ পুর গ্রামের কাজী মো. ফয়েজ মিয়া বলেন, খেয়ার জন্য বসে আছি। যাত্রীছাউনি না থাকায় সমস্যা হচ্ছে। শুধু আমি না, এখানে যাত্রীছাউনি না থাকায় প্রতিদিন হাজার হাজার নারী-পুরুষ ও শিশু-কিশোর ও শিক্ষার্থীরা ভোগান্তিতে পড়তে হয়। বৃষ্টি হলে ভোগান্তির শেষ থাকে না।’
বিএনপি নেতা কামাল আহমেদ বলেন, কোনো নির্দিষ্ট যাত্রীছাউনি না থাকায় পরিবার-পরিজন নিয়ে রোদ-বৃষ্টিতে দাঁড়িয়ে নৌকার জন্য অপেক্ষা করি। কবে নাগাদ যাত্রীছাউনির দাবি পূরণ হবে, তা-ও জানা নেই। তবে যত দ্রুত সম্ভব আমাদের জন্য যাত্রীছাউনি করে দিতে সংশ্লিষ্টদের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
দোয়ারাবাজার সদর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক ভুট্টো বলেন, খেয়াঘাটটি জেলা পরিষদের আওতাভুক্ত বিদায় আমাদের দায়িত্বের বাইরে। তবো খেয়াঘাটে যাত্রীছাউনী জরুরি। ইচ্ছে আছে বরাদ্দ পেলে যাত্রীীছাউনি করার।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD