December 21, 2024, 4:18 pm
তরিকুল ইসলাম তরুন,
স্টার রিপোর্টারঃ
কুমিল্লার মুরাদনগরের সদরে সাবেক ছাত্র নেতা আতিকুর রহমান হেলাল একজন দলিল লেখক ও পরামর্শ দাতা, সে দীর্ঘ দিন একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তিলে তিলে দাড় করিয়ে তুলেন যার নাম সোনার বাংলা একাডেমি হাই স্কুল।পূর্ব শত্রুতার যের ধরে সন্ত্রাসীরা তার
বাড়ি ঘর,গাড়ি ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আগুন দিয়ে জালিয়ে দিয়ে স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ লুটপাট করে নিয়ে যায় বলে ভুক্তভোগী আতিকুর রহমান হেলালের অভিযোগ সাংবাদিকদের কাছে।ঘটনার দিন তিনি বাসায় ছিলেন না
,
দেশের পুলিশি কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ায় ভুক্তভোগি কোনো প্রকার আইনী ব্যবস্থাও গ্রহণ করতে পারছেন না।
গত ০৫ আগস্ট (সোমবার) বিকালে ক্ষমতাসীন দলের পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পরই মুরাদনগরের বিভিন্ন স্থানে সরকারি-বেসরকারি স্থাপনা, ব্যক্তি মালিকানাধিন বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বাড়ীঘরে হামলা ও ভাংচুর চালায় দুর্বৃত্তরা। এরই ধারাবাহিকতায় ঐ দিনই ৫ আগস্ট-২০২৪ (বুধবার) দিনদুপুরে সন্ত্রাসী কায়দায় দুর্বৃত্তরা উপজেলা সদরে গালস স্কুল সংলগ্ন অবস্থিত বাড়ি ঘর ও ব্যাক্তিগত গাড়িতে আগুন দিয়ে জালিয়ে দেয় ও লুটপাটের ঘটনা ঘটিয়েছে।
এতে ওই ছাত্র নেতার প্রায় কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন।
তিনি আরো জানান স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিল তাদের পরিবার, সে কারো ক্ষতি করেনি,বৈধ ব্যাবসা করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করে
পরিবার ও সংগঠন চালাতেন।
নিত্য প্রয়োজনীয় চাহিদা অনুযায়ী সাধ্যমত যোগান দিয়ে অর্থ আয়ের মাধ্যমে সফলতা অর্জনের পাশাপাশি দেশের কল্যাণে অবদান রাখছিলাম।
করোনার সময় মানুষের পাশে দাড়িয়েছি, হতদরিদ্রদের জন্য কেজি স্কুল ও হাই স্কুল নির্মান করে শিক্ষা ব্যাবস্থায় মুরাদনগরে অবদান রেখেছেন বলে জানান। ঘটনা দিন তার স্বজন রা গোপনে ভিডিও করে তার নিকট পাঠায়।
লুটপাট আর আগুনের ক্ষয় ক্ষতির
বিষয়টি জানার পর সে মানসিকভাবে ভিষণ অসুস্থ হয়ে পড়ে ও ভেঙে পরেন।
দেশের আইন-শৃঙ্খলা সহ সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে শীঘ্রই এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নিবেন।
তিনি এ বিষয়ে আরো জানান আমি এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত দোষীদের আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের নিকট জোর দাবী জানাচ্ছি।যারা এহেন ঘটনা ঘটিয়েছে আমি তাদের কোন ক্ষতি করিনি।
প্রশাসনের কাছে দাবি যারা এই অপকর্মের সাথে জরিত তাদেরকে ধরে আইনের আওতায় আনা হোক।
মুরাদনগর সোনার বাংলা একাডেমি এন্ড হাইস্কুল.মহিলা সংস্হার একটি বিউটি পার্লার. দলিল লিখক ও পরামর্শ দাতার ব্যক্তিগত অফিস এবং বাড়ী ঘড় দিনের বেলা প্রকাশ্যে বিকাল ৩টা থেকে লুটতরাজ করে নগদ কয়েক লাখ টাকা. স্বর্না লংকার. গুরুত্বপুর্ন দলিল. স্কুলের ছাএদের সার্টিফিকেট সহ সকল আসবাবপত্র নিয়ে যায়।
এসময় তারগাড়িটি ভেংগে ফেলে পরে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়।এখন দারিয়ে রয়েছে শুধু আগুনে জ্বালিয়ে দেয়ার পর ঘড়ের পুরা দেয়াল গুলি।
তার স্ত্রী ও শিশু বাচ্চার গায়ে পেট্রোল ডেলে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিতে যাচ্ছিল এমন সময় আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে কিছু স্বহৃদয়বান ব্যক্তির সহায়তায় জীবনে বেঁচে যায় তারা।
এই ঘটনার সাথে সরাসরি জরিত তাদের নাম বলতে অনিচ্ছুক, ভিডিও ফুটেজ দেখে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ব্যাবস্থা নেওয়ার জন্য দাবি করেন।