January 15, 2025, 6:55 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
সুজানগর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ উন্নত দেশ গড়ে তুলতে শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানমনস্ক করে গড়ে তুলতে হবে- ইউএনও রাশেদুজ্জামান ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে কাঠ রিফাইন কারখানার বয়লার বিস্ফো-রণে দুইজন তানোরে জামায়াতের রাজনীতিতে প্রাণচাঞ্চল্য শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন নজির হোসেন ফাউন্ডেশন নারীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা ও টেকসই উন্নয়নে টিম চিহ্নের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নলছিটিতে জিয়া সাইবার ফোর্সের উপজেলা ও পৌর কমিটি গঠন থানচিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে এসবিএম ইট ভাটাকে জরিমানা সার ও বীজের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টিকারীদের ডিলারশিপ বাতিল হয়ে যাবে-স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা জমি নিয়ে বিরোধ, প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে বিএনপি নেতা নিহত
যশোরে ১১ মাসের শিশু পুত্রকে হ*ত্যা করে  বাবার আত্মহ*ত্যা

যশোরে ১১ মাসের শিশু পুত্রকে হ*ত্যা করে  বাবার আত্মহ*ত্যা

আজিজুল ইসলামঃ পারিবারিক কলহের জের ধরে যশোরে ১১ মাসের শিশু পুত্র আয়মান হোসেনকে হত্যা করে গলায় ফাঁস দিয়ে বাবা ইমামুল হোসেন নিজেও আত্মহত্যা করেছেন।

ইমামুল হোসেন যশোর জেলার ঝিকরগাছা উপজেলার শরীফপুর গ্রামের আমজাদ গাজীর ছেলে।

রোববার দিবাগত রাত দশটার দিকে নিজ বাড়িতে  ঘরের ফ্যানের সঙ্গে রশি দিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে  তিনি আত্মহত্যা করেন।

স্থানীয়রা জানান, ইমামুল দীর্ঘদিন ধরে বিদেশে থাকতেন। তার স্ত্রী মমতাজ বেগম কে তার পিতার বাড়িতে যেতে দিতেন না। বিষয়টি নিয়ে স্ত্রী মমতাজ ও ইমামুলের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়। একপর্যায়ে মমতাজ এগারো মাসের শিশু সন্তান আইমানকে ইমামুলের কাছে রেখে বাবার বাড়ি হাড়িয়া দিয়া গ্রামে চলে যান। শিশু বাচ্চাটি দুধের জন্য কান্দাকাটি শুরু করে। সে কান্না থামাতে না পেরে বাচ্চাটিকে গলাটিপে হত্যা করেন। এরপর বাবা ইমামুল রাতের কোন এক সময়ে গলায় রশি দিয়ে আত্মহত্যা করেন।

ইমামুলের মা রহিমা বেগম বলেন, গতকালকে আমার বৌ-মা মমতাজ বেগম আর ছেলে ইমামুল দু’জনে বৌ-মার বাপের বাড়ি যাওয়া নিয়ে গন্ডগোল করে। একপর্যায়ে ছোট্ট শিশুটিকে ফেলে রেখে সে বাবার বাড়ি চলে যায়। দিনের বেলায় আমি বাচ্চাটাকে খাওয়া দাওয়া করিয়ে কোন রকম রেখেছিলাম। কিন্তু ছোট্ট শিশুটিকে নিয়ে আমার ছেলে এনামুল ঘুমায়। সকালে উঠে দেখি আমার ছেলের মৃত্যু দেহটি রশিতে ঝুলছে। পাশে বিছানায় আমার ছোট্ট আয়মানের মৃত্যু দেহ পড়ে রয়েছে।

 

ঝিকরগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেন ভূইয়া বলেন, সকালে খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। জানতে পেরেছি পারিবারিক কলহের জেরে ইমামুল আত্মহত্যা করেছে। ইমামুলের ঘরে তার ছোট্ট শিশু সন্তান আয়মান কেও মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে তদন্ত চালানো হচ্ছে বলে তিনি জানান।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD