July 1, 2025, 10:17 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
ভালুকায় নিরাপদ ব-র্জ ব্যবস্থাপনা না করার অপ-রাধে খামার মালিককে ২ লাখ টাকা জ-রিমানা পঞ্চগড়ে চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীকে পাটক্ষেতে নিয়ে যৌ-ন নির্যা-তনের অভি-যোগ আশুলিয়ায় ৫ লক্ষ টাকা ছিন-তাই গু-লাগুলি ও পৃথক স্পটে কিশোর গ-্যাং সন্ত্রা-সীদের হাম-লায় আহ-ত-৫ দুদ-কের বিশেষ অভি-যানেও ব-ন্ধ হয়নি বিআরটিএ কর্মকর্তা ও নির্বাচন অফিসের অনি-য়ম দুর্নী-তি পরিশ্রমী এক মানবিক চিকিৎসক ডা. হাসান মাহমুদ পাইকগাছা-সাতক্ষীরার গুরুত্বপূর্ণ সেতু নির্মাণের কাজ ফে-লে পালি-য়েছেন ঠিকাদার মহেশপুর সীমান্তে ফের ভারতীয় নারী আ-টক ঝিনাইদহের বংকিরা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচী’২৫ পালিত তেঁতুলিয়ায় বিবিজি প্রকল্প কাজে ব্যাপক অ-নিয়ম, অফিস নেয় লাখে ২৫ হাজার রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারা-গারে খুদে শিক্ষার্থীদের নিয়ে তারুণ্যের উৎসব ও আলোচনা সভা অনিষ্ঠিত
হক্কা পড়ে না এখন চোখে

হক্কা পড়ে না এখন চোখে

এস মিজানুল ইসলাম, বিশেষ সংবাদদাতা।। হক্কা বর্তমানে এখন বিলুপ্তির পথে। অথচ এক সময় এ হুক্কা এ ছিলো বাংলার সামাজিক অবস্থানের একটি অংশ। হুক্বা ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষ তার সামাজিক অবস্থানকে চি›িহত করতে পারতো। তার আভিজাত্যের পরিচয় বহন ও করতো।

গ্রাম বাংলার কিছু স্থানে এখনো বৃদ্ধরা নামিদামি সিগারেট, বিড়ি জাতীয় দ্রব্য ব্যাবহার না করে হক্কার সুখ টানেই আমেজ কাটাচ্ছেন। হক্কা নারিকেলের খোল দিয়ে তৈরি করা হয়। অনেক প্রভাবশালী খান্দানীদের পিতলের বাহারী হুক্কা ব্যবহার করতো। পোড়া মাটি দিয়ে তৈরি হয় হক্কার ছিলিম। এ ছিলিমে তামাক ও আগুন মিলে তৈরি হয় এক প্রকার নেশা জাতীয় মহৌষধ। নারিকেল বা পিতলের খোলে পানি দিয়ে হুক্কায় লাগানো পাইপটি মুখে
লাগিয়ে টানলে গড় গড় শব্দ হয়। আর হক্কার ধোঁয়া নেশায় পরিনত হয়।

এ সভ্যতার যুগে মানুষ এখন হক্কা ছেড়ে নামি-দামি সিগারেট, বাবা, গাঁজা, হেরোইন, ইয়াবা, ফেনসিডিল ও বিড়ি টেনে নেশা মিটিয়ে মরণের দিকে নিয়ে যায়। এরা স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবন-যাপন করলেও গ্রাম বাংলার বৃদ্ধরা এ ঐতিহ্য হুক্কা এখনও ছাড়েনি। অতীতে রাজা-বাদশা ও ঋষি-মুনিরা হুক্কার নেশায় আমেজ মেটাতেন। তবে এ হুক্কার ব্যবহার কবে শুরু হয়েছে তা জানা যায়নি।

বর্তমানে বানারীপাড়ার হুক্কা বিক্রির দোকান নেই। শহর থেকে হুক্কা বিলুপ্ত হয়েছে। গ্রামা লের হাটবাজারে এখনো দু’একটা দোকানে কদাচিত চোখে পরে। তবে, আগের মতো বাহারী হুক্কা আর বিভিন্ন নকশার হক্কা এখন আর দেখা যায় না। তেমন চোখেও পড়েনা।#

এস মিজানুল ইসলাম
বিশেষ প্রতিনিধি।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD