October 9, 2024, 4:48 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
ইলিশ ধরা ও ক্রয়-বিক্রয় বন্ধে সুজানগরে লিফলেট বিতরণ রাজশাহীতে ষষ্ঠীর আনুষ্ঠানিকতায় শারদীয় দুর্গোৎসব শুরু গোদাগাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহ*ত ১ পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহারে সুফল পাচ্ছেন গোদাগাড়ীর কৃষকরা পঞ্চগড়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট পরিচালনা তানোরে শহীদি কাফেলার কমিটি গঠন গোদাগাড়ীতে গবাদিপশুর পিপিআর এবং ক্ষুরারোগ নির্মুলে বিনামূল্যে নলছিটিতে চরকয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ শার্শার কায়বা ইউনিয়নের ঠেঙামারী বিলের করুন দশা, হাজার হাজার চাষী এখন নিঃস্ব উজিরপুরে সুদের টাকার বিনিময়ে জমি লিখে নিয়ে বৃদ্ধাকে ঘড় থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ।
আজ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম পার্বন আশ্বিনে রাঁধে,কার্তিকে খায়

আজ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম পার্বন আশ্বিনে রাঁধে,কার্তিকে খায়

মিঠুন সাহা,খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি

আশ্বিনে রাঁধে,কার্তিকে খায়/যেই বর মাগে,সেই বর পায়’। সনাতন সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িয়ে আছে এই প্রবচন। আশ্বিন সংক্রান্তির রাতে সারারাত জেগে বিশেষ খাবার তৈরি করেন বাড়ির নারীরা। এর মধ্যে অন্যতম গুড়মিশ্রিত নারিকেল। কার্তিকের সকালে সেই নারিকেল ও বাংলা কলা দিয়ে পূজায় নিবেদন করা পান্তা ভাত খাওয়া হয়।

কার্তিক একসময় ছিল অভাবের মাস। সেই মাসের প্রথম দিনের সকালে সন্তানকে ভালোমন্দ খাইয়ে মায়েরা আশা করতেন- ‘পুরো বছরটা ভালো যাবে, সন্তান থাকবে দুধে ভাতে। ’

আশ্বিন মাসের শেষদিন ও কার্তিক মাসের প্রথম দিনকে ঘিরে বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলে প্রচলিত আছে এমন এক পার্বনের, যার নাম জলবিষুব সংক্রান্তি।

বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর) এই পার্বন উপলক্ষে খাগড়াছড়িতেও সনাতন ধর্মাবলম্বীরা করছেন অশ্বিনী কুমারের ব্রত। এই ব্রত ‘ব্রতের ভাতের পূজা’ নামেও পরিচিত।

সনাতনী ইতিহাস মতে আরও জানা যায়, স্বর্গের চিকিৎসক অশ্বিনী কুমারদ্বয় সূর্যদেব ও সংজ্ঞা’র পুত্র। অভিশাপগ্রস্ত সংজ্ঞা জগজ্জননী পার্বতীর কাছে নিজের দুর্দশা থেকে মুক্তি চাইলে পার্বতী এক মুষ্টি চাল দিয়ে তাকে বলেছিলেন-আশ্বিন মাসের শেষ তারিখ পূর্বরাত্রে শেষ দিবস রেখে এই চাল ভক্তিপূর্বক রন্ধন শেষে মহাদেবের অর্চনা করতে হবে এবং কার্তিক মাসের ১ম দিবসে সেই অন্ন ভক্ষণে মনস্কামনা পূর্ণ হবে।সে নিয়ম মেনে রোগ ও অভিশাপমুক্ত হয়েছিলেন দেবী সংজ্ঞা।

ধর্মীয় গুরু থেকে জানা যায়, বৃহত্তর চট্টগ্রাম ছাড়া দেশের অন্যান্য অঞ্চলে উপবাস থেকে অশ্বিনীকুমারের ব্রত পালনের রেওয়াজ দেখা যায়। বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার ব্রতের ভাত খাওয়ার ক্ষণ নির্ধারিত হয়েছে। ভক্তি সহকারে ব্রতের ভাত খাওয়ার ফলে রোগমুক্তি ও মনস্কামনা পূর্ণ হয়।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD