October 12, 2024, 2:37 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
পটিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা সন্ত্রা*সী আবছার গ্রেফতার নাটোরের লালপুরে বিএনপি’র উদ্যোগে সূধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত  সুজানগরের পদ্মায় মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে দুলাভাই নিহত, শ্যালক নিখোঁজ নিউইয়র্ক মহানগর দক্ষিন বিএনপির” সভাপতি হাবিবুর রহমান সেলিম রেজা’র শারদীয় শুভেচ্ছা বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি’র রংপুর রেঞ্জ কমান্ডার কর্তৃক কুড়িগ্রামে দুর্গাপূজার আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি পরিদর্শন নড়াইলে বিশ্ববরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের মুত্যুবার্ষিকী পালিত গোদাগাড়ী ও তানোরে বিএনপির নেতার পূজামণ্ডপ পরির্দশন ও অর্থ সহায়তা রাজশাহী মেডিকেল থেকে তিন দিনের নবজাতক চুরি র‌্যাব-১২ কর্তৃক অভিযানে ধর্ষণ মামলার এজাহারনামীয় পলাতক আসামি গ্রেফতার কালীগঞ্জে পরিবারের দাবি হ*ত্যা গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বরগুনার তালতলীতে ৮৫ লাখ টাকার সেতুতে উঠতে হয় সাঁকো বেয়ে

বরগুনার তালতলীতে ৮৫ লাখ টাকার সেতুতে উঠতে হয় সাঁকো বেয়ে

মংচিন থানা বরগুনা প্রতিনিধি।।
বরগুনার তালতলীতে প্রায় ৮৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়েছে ১৫ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি সেতু। সেই সেতুতে উঠতে হয় নারিকেল গাছের খুটি ও কাঠের তৈরি সাঁকো বেয়ে। এতে এলাকাবাসীরা পড়েছেন ভোগান্তিতে।

উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের নামিশেপাড়া নিদ্রা খালের উপর ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে ওই সেতুটি নির্মাণ করা হয়।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে ১৫ মিটার দৈর্ঘ্যের এই গার্ডার সেতু নির্মাণ কাজের দরপত্র আহ্বান করা হয়। ৮৪ লাখ ৯০ হাজার টাকা ব্যয়ে সেতুটির নির্মাণ করার কার্যাদেশ পায় মেসার্স সারা প্রিন্স এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
সিডিউল অনুযায়ী ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এক বছর ধরে সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন থাকায় কোনো কাজেই আসছে না ওই সেতুটি।

দুই প্রান্তে সংযোগ সড়ক নির্মিত না হওয়ায় ওই সেতুটিতে উঠানামা করতে পারছেনা দুই গ্রাম নামিশেপাড়া ও লাউপাড়া গ্রামের শিক্ষার্থীসহ মানুষ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ওই সেতু পার হয়ে প্রতিদিন স্থানীয় ও রাখাইন শিশু শিক্ষার্থীসহ দুই গ্রাম নামিশেপাড়া ও লাউপাড়া গ্রামের সহস্রাধিক মানুষ যাতায়াত করে থাকেন। সেতুটি সড়ক থেকে অনেক উচ্চতায় নির্মাণ করার কারণে এবং সংযোগ সড়ক না থাকায় সেতুতে উঠতে ও নামতে উভয় প্রান্তে নারেকল গাছের খুঁটি ও কাঠের সিঁড়ি দিয়ে সাঁকো বানানো হয়েছে।
এলাকাবাসীরা জানান, গত এক বছর আগে সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে।

অথচ এখন পর্যন্ত সেতুর উভয় প্রান্তে সংযোগ সড়ক নির্মিত হয়নি। দেয়া হয়নি সেতুর উভয় প্রান্তে সংযোগ সড়কে মাটিও। কষ্ট লাগবে ওই সেতুটি নির্মাণ করা হলেও জনদুর্ভোগ এখন আরো বেড়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মহিবুল ইসলাম বলেন, সেতুর কাজ শেষ হলেও সংযোগ সড়কের কাজ এখনো বাকি। তাই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বিল দেওয়া হয়নি।
সংযোগ সড়কের কাজ শেষ হলে ঠিকাদারকে বিল প্রদান করা হবে।

মংচিন থান
বরগুনা প্রতিনিধি

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD