July 6, 2025, 6:38 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
সেরা রিপোর্টারের পুরস্কার পেলেন সাংবাদিক এম এ আলিম রিপন সুজানগরের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে স্বাবলম্বী করতে জামায়াতের উদ্যোগে ছাগল বিতরণ আশুলিয়া থানায় নবনিযুক্ত (ওসি) হান্নান যোগদানের পর থেকে অ-পরাধীদের ঘুম হারাম সলঙ্গায় চিকিৎসা সহায়তা নিয়ে পাশে দাঁড়ালো মানবাধিকার সংগঠন রাজশাহীতে বিএনপির মনোনয়ন চান অবসরপ্রাপ্ত দুই সেনা কর্মকর্তা। নড়াইলে তিন কন্যার জন্ম দিলেন গৃহবধূ গোদাগাড়ীতে মহিষ পালনের উপর তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু মহেশপুরে ওয়াশিমের লা-শ পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ৩ মাস পর ফেরত দিলো বিএসএফ বাগেরহাটে মাদ্রাসা শিক্ষকের জমি দ-খল চেষ্টা, গাছ ক-র্তন করে হা-মলা কুমিল্লায় পথ সভায় স-র্তক বার্তা দিয়ে দেশব্যাপীকে সজাগ থাকতে বললেন- ডা.সফিকুর
সুন্দরবনের উপকূলে বঙ্গোপসাগরে কয়েক হাজার ট্রলার নিরাপদ আশ্রয়ে জেলেদের দুর্যোগ পিছু ছাড়ছে না

সুন্দরবনের উপকূলে বঙ্গোপসাগরে কয়েক হাজার ট্রলার নিরাপদ আশ্রয়ে জেলেদের দুর্যোগ পিছু ছাড়ছে না

এস.এম. সাইফুল ইসলাম কবির,বাগেরহাট:বিশ্ব ঐতিহ্য পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ পূর্ব সুন্দরবনের বঙ্গোপসাগরের জেলেদের দুর্যোগ পিছু ছাড়ছে না । মৌসুমের শেষভাগে এসে যে সময়টাতে ইলিশ পড়তে শুরু করেছে জেলেদের জালে, ঠিক তখনই বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয় লঘুচাপ। এতে ফের অশান্ত হয়ে উঠেছে সাগর। বন্ধ হয়ে গেছে ইলিশ আহরণ।উত্তাল ঢেউয়ের আঘাতে টিকতে না পেরে ইলিশ আহরণে নিয়োজিত সমস্ত ট্রলার বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার মধ্যে কূলে ফিরে এসেছে।

বাগেরহাটের শরণখোলার দুই শতাধিক ট্রলারসহ বিভিন্ন এলাকায় কয়েক হাজার ট্রলার বর্তমানে সুন্দরবনের নারকেলবাড়িয়া, দুবলার চর, ভেদাখালী এবং উপকূলীয় পাথরঘাটা, মহিপুর ও নিদ্রাছখিনা এলাকায় নিরাপদ আশ্রয়ে রয়েছে। চলতি ইলিশ মৌসুমে এনিয়ে কমপক্ষে চার দফা দুর্যোগে পড়েন জেলেরা। এতে একেক মহাজন লাখ লাখ টাকা লোকসানে পড়েছেন।স্থানীয় জেলে, ট্রলার মালিক ও আড়ৎদাররা এ তথ্য জানিয়েছেন।

শরণখোলার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের মৎস্য আড়ৎদার মো. কবির হাওলাদার বলেন, দুর্যোগ আর অবরোধে (নিষেধাজ্ঞা) আমরা নিঃস্ব হয়ে গেছি। দুর্যোগ আমাদের পেছনে লেগেই আছে। যখনই ইলিশ পড়া শুরু করে, তখনই দুর্যোগ হানা দেয়।আমার আড়তের আওতায় এফবি খায়রুল ইসলাম, এফবি মা-বাবার দোয়া, এফবি পুর্ণিমা, এফবি মায়ের দোয়া, এফবি জিসানসহ মোট পাঁচটি ট্রলারে এবছর কম হলেও ৫০ লাখ টাকা লোকসানে আছি। মৌসুমও প্রায় শেষপর্যায়ে। এবছর আর এই লোকসান কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে না।

শরণখোলা সমুদ্রগামী ফিশিং ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি মো. আবুল হোসেন বলেন, আবাওয়া খারাপ হওয়ায় কোনো ট্রলারই এখন সাগরে নেই। হাজার হাজার ট্রলার উপকূলের বিভিন্ন এলাকায় নিরাপদে আশ্রয় নিয়েছে।

(এস.এম. সাইফুল ইসলাম কবির)
বাগেরহাট সংবাদদাতা

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD