July 12, 2025, 9:31 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের সং-ঘর্ষের ঘটনায় মা-মলা, গ্রেফ-তার-১ পঞ্চগড়ে বিসিক নগর টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিএম কলেজের অধ্যক্ষ দেলদার রহমান কারা-গারে নেছারাবাদে পনের বছর ধরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত সহকারি শিক্ষক এস এস সি পরীক্ষায় পাশ মাত্র দুইজন নড়াইলের পল্লীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সং-ঘর্ষ, একজন নিহ-ত এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মো-তায়েন বাবুগঞ্জের পূর্ব রহমতপুরে অটোচালকদের ভাড়া নৈরা-জ্য, যাত্রীরা অতি-ষ্ঠ রাজশাহীতে ২০ কেজি পটল বিক্রি করে মিলছে ১ কেজি কাঁচা মরিচ কাঁচামরিচের যতগুণ হঠাৎ করে দাম বেড়ে ৪০০ টাকা কেজি বাবুগঞ্জের রহমতপুরে রাজার খাল দ-খল দূ-ষণে পরিবেশ বি-পর্যয় প্রশাসনের হ–স্তক্ষেপ দাবি স্থানীয়দের আশুলিয়ায় গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফো-রণে স্বামী স্ত্রীসহ ৪জন দ-গ্ধ যশোর-১ শার্শা আসনে বি এন পি’র ৪ নেতা মনোনয়ন প্রত্যাশী, একক প্রার্থী জামাতের
ঝালকাঠিতে মহিলা সমিতির ৬২ লাখ টাকা নিয়ে পলাতক সেই মাঠ সংগঠক গ্রেফতার

ঝালকাঠিতে মহিলা সমিতির ৬২ লাখ টাকা নিয়ে পলাতক সেই মাঠ সংগঠক গ্রেফতার

ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধিঃ মোঃ নাঈম মল্লিক

ঝালকাঠিতে ১৪টি পল্লী উন্নয়ন মহিলা সমিতির ১৩৫ জন সুবিধাভোগী সদস্যের কাছ থেকে ৬২ লাখ ৫৫ হাজার টাকা আত্মসাতকারী মাঠ সংগঠক ইয়াসমিন আক্তারকে গ্রেফতার করেছে সদর থানা পুলিশ। এঘটনায় সদর উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা মিথুন মিস্ত্রী বাদী হয়ে গত ১৩ আগস্ট ঝালকাঠি থানায় মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঝালকাঠি সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আরেফিন ইসলাম আত্মসাতকারী ইয়াসমিন আক্তারকে শনিবার দুপুরে গ্রেফতার করেন।

আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারে ইয়াসমিনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন সদর থানার ওসি নাসির উদ্দিন সরকার।

জানাগেছে, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের (বিআরডিবি) মাঠ সংগঠক ইয়াসমিন আক্তার ১৪টি পল্লী উন্নয়ন মহিলা সমিতির ১৩৫ জন সুবিধাভোগী সদস্যের কাছ থেকে ৬২ লাখ ৫৫ হাজার টাকা আত্মসাত করেন। এর মধ্যে ৭২জনের চেক জালিয়াতি করে গ্রাহকের ব্যাংক হিসাব থেকে টাকা তুলে নেন। এ ঘটনা জানাজানি হলে টাকা আত্মসাতের পর থেকে তিনি নিজেও আত্মগোপনে চলে যান।

ইয়াসমিন আক্তার বরগুনা জেলার বামনা উপজেলার মো. হাবিবুল্লার মেয়ে। তিনি উত্তর বৈদারাপুরের পাঁচ লাখ ২০ হাজার, চাঁদপুরার চার লাখ ২০ হাজার, বেরপাশার ৭০ হাজার, উত্তর নৈকাঠির তিন লাখ ৮০ হাজার, সারেঙ্গলের দুই লাখ ৪০ হাজার, প্রতাপমহলের ১০ লাখ ৮৫ হাজার, পোনাবালিয়ার পাঁচ লাখ ৯৫ হাজার, হাজরাগাতির ছয় লাখ ৬০ হাজার, দেউলকাঠির দুই লাখ, উত্তর বৈদারাপুরের এক লাখ ৪০ হাজার, উত্তর গাবখানের এক লাখ ৮০ হাজার, দক্ষিণ গাবখানের চার লাখ ৪০ হাজার, পশ্চিম গাবখানের পাঁচ লাখ ৪০ হাজার রয়েছে। এ ছাড়া ব্যক্তিগতভাবে অনেকের কাছ থেকে ধার হিসেবে নেওয়া টাকাসহ প্রায় কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে।

ঝালকাঠি থানার ওসি মো. নাসির উদ্দিন সরকার বলেন,‘টাকা আত্মসাতের মামলায় বিআরডিবির মাঠ কর্মী ইয়াসমিন আক্তারকে আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারে গ্রেফতার করা হয়েছে। রবিবার তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।’

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD