May 9, 2025, 4:40 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
সুজানগরের সাতবাড়ীয়ায় পদ্মা নদীর ভাঙ্গন প্রতিরোধের দাবিতে মানববন্ধন ধামইরহাটে যুবদল কর্তৃক তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ সফল করতে প্রস্তুতি সভা ধামইরহাটে ইএসডিও এর কার্যক্রম উপজেলা সমন্বয় সভায় উপস্থাপন পাইকগাছায় ইট বোঝাই ট্রাকের ভারে কালভার্ট ভেঙ্গে খালে ;দু-র্ভোগে এলাকাবাসী পাইকগাছা উপজেলায় উন্নত ওয়াশ সেবা বিষয়ক অগ্রগতি পর্যালোচনা ও পরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত পাইকগাছায় ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনে বিপন্ন রয়েল বেঙ্গল টাইগার: ২০৭৫ সালের মধ্যে হারিয়ে যাওয়ার শ-ঙ্কা সলঙ্গার দাদপুর জি.আর কলেজের একাডেমিক ভবন উদ্বোধন উজিরপুরে রাস্তা নির্মান কাজের উদ্বোধন করেন ইউএনও আলী সুজা সেনাপ্রধানের সাথে সৌদি দূতাবাসের নবনিযুক্ত মিলিটারি অ্যাটাশে এর সৌজন্য সাক্ষাৎ
বীমা কোম্পানির ফাঁদে প্রতারিত গৌরনদীর সাধারন মানুষ

বীমা কোম্পানির ফাঁদে প্রতারিত গৌরনদীর সাধারন মানুষ

বি এম মনির,বিশেষ প্রতিনিধিঃ-

গৌরনদী উপজেলায় পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স সহ বিভিন্য বীমা কোম্পানির ফাঁদে পরে অনেকেই নিশ্ব, গ্রাহকের টাকায় কর্মকর্তারা বিলাশ বহুল গাড়ি বাড়ি ও আরাম আয়েশে চলে জীবন জাপন। ভুক্তভোগি কয়েকজন গ্রাহকের অভিযোগে জানা যায়, পপুলার লাইফ ইন্সি্যুরেন্স সহ বেশ কিছু বীমা কোম্পানীর গ্রাহকরা ১০থেকে ১২বছর বীমার প্রিমিয়ামের টাকা চালিয়ে বীমার মেয়াদোত্তীর্ন হলেও সময়ে মত পাচ্ছেনা তাদের জমা কৃত অর্থ। গ্রাহকদের সাথে কথা থাকা সত্যেও মেয়াদ পূর্ণ হয়ে ৬মাস ১বছরেও টাকা ফেরৎ পাচ্ছেন না ভুক্তভোগি গ্রাহকরা মেয়াদ শেষে বীমার মূল দলিল ও রশিদ জমা দিয়ে মাসের পর মাস কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করেও সঠিক কোনও সমাধান পাওয়া যায় না। ভুক্তভোগিরা আরও জানান, জমাকৃত টাকা থেকে এফডিআর না করলে টাকা ফেরত না দেয়ার হুমকিতেও পরতে হয় গ্রাহকদের। পপুলার লাইফ ইন্সি্যুরেন্স কোম্পানীতে বীমা করে বীমার মেয়াদোত্তীর্ন হলেও পাওনা অর্থ পেতে প্রতিনিয়ত হয়রানি শ্বীকার হয়েছেন বলে জানান, মো.সেলিম সরদার, মো. জালাল হাওলাদার, সেতারা বেগম মরিয়ম আক্তার-সহ অনেকেই। এ ছাড়াও দুই বা চারটা অথবা ছয়টি প্রিমিয়াম জমা দিয়ে অর্থাভাবে পরবর্তিতে প্রিমিয়াম জমা না দিতে পারা গ্রামের গরীব, অসহায় ও খেটে খাওয়া মানুষের টাকা ফেরত পেতে বীমা কোম্পানির অফিসে ঘুরতে হয় ১০থেকে ১২বছর। এ ভাবে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে বীমা কোম্পানী ও কর্মকর্তারা। গ্রাম পর্যায়ের বীমার এজেন্ট ও কর্মীদের অভিযোগের ভিত্তিতে জানা গেছে, দীর্ঘ দিন গ্রাহকের দার গোরায় ঘুরে ঘুরে কয়েকজনের বীমা করিয়ে কিছু কমিশন পেলেও পরবর্তিতে অন্য কোনও কর্মস্থলে যোগ দিলে গ্রাহকের থেকে পরবর্তি প্রিমিয়িামের কমিশনের টাকা এজেন্ট বা কর্মীদের না দিয়ে কর্মকর্তাদের পকেটে চলে যায়। এভাবে হাজারো অনিয়ম আর দুর্নীতির আখরায় পরিনত হয়েছে বীমা কোম্পানি গুলো। ভুক্তভোগি অসহায় ও খেটে খাওয়া মানুষের দাবী, বীমা কোম্পানি ও কর্মকর্তাদের প্রতারনা থেকে সহজে যাতে তারা তাদের কস্টে অর্জিত টাকা সময় মতো ফেরত পেতে পারেন তাই প্রশাসন ও উর্ধতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD