July 12, 2025, 7:52 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
জাতি জানতে চায় নতুন বাংলাদেশে কি বৈ-ষম্য থেকে যাবে? ভা-রতীয় আ-ধিপত্যবাদের দাদাগিরি এদেশের ছাত্র জনতা আর মা-নবে না – কামরুল আহসান এমরুল জুলাই আ-ন্দোলনে ১১ জুলাইকে ‘প্রথম প্রতি-রোধ দিবস’ ঘোষণা করলেন উপদেষ্টা আসিফ কুমিল্লায় দিনদুপুরে ট্রাক শ্রমিককে কু-পিয়ে ভু-রি বের করে পালিয়েছে চো-র নড়াইলে খুলনা রেঞ্জের ডিআইজিকে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া এডহক কমিটির পক্ষ থেকে আসিফ মাহমুদ কে ফুলেল শুভেচ্ছা পঞ্চগড়ে এক ডায়াগনেস্টিক সেন্টারের মালিককে পাঁচ হাজার টাকা জরি-মানা পঞ্চগড়ে বিএম কলেজের অধ্যক্ষ জেলা কা-রাগারে নেছারাবাদে এস এস সি পরীক্ষায় অকৃ-তকার্য হওয়ার সুমাইয়া নামে এক শিক্সার্থীর আত্মহ-ত্যা বরিশালে স্বর্ণ প্র-তারক চ-ক্রের ৩ সদস্য গ্রে-ফতার
ঝিনাইদহে আজ এক কেজি কাঁচামরিচে এক কেজি খাসির মাংস পাওয়া যাচ্ছে

ঝিনাইদহে আজ এক কেজি কাঁচামরিচে এক কেজি খাসির মাংস পাওয়া যাচ্ছে

ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধিঃ
ঝিনাইদহের সদর শৈলকুপাসহ প্রায় প্রতিটি হাটেই ১ কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে এক হাজার টাকা দরে। ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা জানান, জীবনে এই প্রথম কাঁচামরিচের এত দাম দেখলেন। শনিবার হাটের খুচরা ব্যবসায়ীরা বলেন, পা্ইকারী বাজার শুরু হলে চাষিরা প্রতি কেজি বিক্রি করছিল ৭০০ টাকা। এরপর পাইকারি বাজারে দাম বাড়তে থাকে। দেশের অন্যতম কাঁচা মরিচ উৎপাদনকারী এলাকার বাজার গুলোতে খোজ নিয়ে জানাগেছে, সকালে দাম ছিল প্রতি কেজি ৮০০ টাকা। আর খুচরা বাজারে ব্যবসায়ীরা ইচ্ছামতো দাম চাচ্ছেন। শৈলকুপা বাজারের খুচরা বিক্রেতা আ: আজিজ জানান আমি নিজেই প্রতি কেজি এক হাজার টাকা দাম নিচ্ছি। তিনি আরও জানান , পাইকারি বাজারে দাম বেড়ে গেছে বলে এজন্য খুচরা বাজারেও দাম বেড়ে গেছে। কাঁচামাল ব্যবসায়ী বিশারত আলী জানান, তিনি প্রতিদিন ১ থেকে ২ মণ কাঁচামরিচ বিক্রি করেন। আজ শনিবার তিনি ১০ কেজিও মরিচ কিনতে পারেননি যা, পেয়েছেন তা এক হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন। সদর উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের চাষি বাবুল হোসেন জানান, এবার ১০ কাঠা জমিতে মরিচ চাষ করেছেন। মরিচ কম ধরছে। ফুল পচে যাচ্ছে। শনিবার ২ কেজি মরিচ হাটে এনেছেন। ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছেন বলে জানান তিনি। কাঁচামরিচ কিনতে আসা বিল্লাল বলেন, প্রতিদিন যে টাকা আয় করি তার মধ্যে বাজারে কাঁচা মরিচ কিনতে গেলে অন্য বাজার করা কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। অপর জন বলেন,এক কেজি কাঁচামরিচে এখন এক কেজি খাসির মাংস পাওয়া যাচ্ছে। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে জেলার ৬ উপজেলায় ১ হাজার ৭’শত ২৪ হেক্টর জমিতে মরিচের আবাদ হয়েছে। ঝিনাইদহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আজগর আলী জানান, বর্ষা মৌসুম শুরু হওয়ার ফলে আধিকাংশ জমির মরিচের গাছ নষ্ট হওয়া চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কম থাকায় দাম একটু বেশি।

ঝিানইদহ
আতিকুর রহমান

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD