July 30, 2025, 10:21 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
বানারীপাড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রেস্ট ও সনদ বিতরণী অনুষ্ঠান তেঁতুলিয়ায় কৃষকদের নিয়ে পার্টনার কংগ্রেস অনুষ্ঠিত বরিশালে বেঙ্গল বিস্কুট ডিপোর চু-রি হওয়া কভার ভ্যান উ-দ্ধার রাজশাহীতে প-রে থাকা শিশু হাসপাতালে বরাদ্দ ৮ কোটি টাকা – হাসপাতাল চালু হবে ক-বে? গোদাগাড়ীর উজ্জল বেকারীর মালিককে ২০ হাজার টাকা অ-র্থদণ্ড প্রদান করেছেন ইউএনও ফয়সাল আহমেদ জলবায়ুর অভি-ঘাত ও দূ-ষণ’র কবল থেকে বাঘের আবাসস্থল সুন্দরবন বাঁ-চাও – বিশ্ব বাঘ দিবসে বক্তারা হা-রিয়ে যাওয়া ৫১টি মোবাইল ফোন ফিরিয়ে দিলেন রাজশাহীর পুলিশ সুপার বিশ্ব প্রকৃতি সংর-ক্ষণ দিবস : বগুড়ায় যুবকদের পরিবেশ সচেতনতায় উ-দ্বুদ্ধকরণ লোহাগাড়ায় ব-ন্ধ ট্র-মা সেন্টার পুনরায় চা-লুর উদ্যোগ ময়মনসিংহে যুবলীগ কর্মী গ্রে-প্তার, বিভ্রা-ন্তি ছড়াতে ওসির বিরু-দ্ধে সংবাদ সম্মেলন
প্রধানমন্ত্রী সমীপে আবেদন: প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সঠিকভাবে সংরক্ষণ হোক- শিবলী সাদিক এমপি

প্রধানমন্ত্রী সমীপে আবেদন: প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সঠিকভাবে সংরক্ষণ হোক- শিবলী সাদিক এমপি

জাকিরুল ইসলাম, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:

প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সঠিকভাবে সংরক্ষণের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করেছেন দিনাজপুর-৬ আসনের সংসদ সদস্য ও নবাবগঞ্জ উপজেলা আ’লীগের সভাপতি শিবলী সাদিক এমপি।

মঙ্গলবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যেম ফেসবুকে সংসদ সদস্যর ব্যক্তিগত আইডি থেকে পোস্ট করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে এ অনুরোধ করেছেন তিনি। ফেসবুকে দেয়া সেই পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো।

প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সঠিকভাবে সংরক্ষণ হোক, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে এতটুকুই অনুরোধ আমার,
ছবিতে টাকা হাতে হাস্যোজ্জ্বল যে মানুষটিকে দেখা যাচ্ছে, তার নাম সুভাষচন্দ্র মন্ডল, ডাকনাম ভগা, বাড়ি দিনাজপুর জেলার ১ নম্বর জয়পুর ইউনিয়নের খোসলামপুর নামক গ্রামে, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী, খোসলামপুরের ৭২ জন নর নারীকে দাঁড় করিয়ে ব্রাশ ফায়ার করে, ভাগ্যক্রমে ভগা, গুলিবিদ্ধ হবার পরেও প্রাণে বেঁচে যায়, পরবর্তী সময়ে আমার দাদি জমিলা খাতুন, তাকে সেবা চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করে তোলে, ভগা এখনো বেঁচে আছেন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অন্যতম সদস্য এবং সোর্স, রহিম খান, সেই সময় কাপড়ের ব্যবসায়ীর বেশ ধরে কাঁধে রাইফেল নিয়ে ঘুরে বেড়াতেন, তারই নেতৃত্বে ৭২ জন মানুষকে গুলি করা হয়, সেই রহিম খানকে আমার বাবা মোস্তাফিজুর রহমান (ফিজু) আরো দুজন সহযোগীকে নিয়ে ওই খোসলাপুর গ্রামেই তাকে হত্যা করে, আমাদের বাড়িতে মুক্তিযোদ্ধাদের একটা নিরাপদ সেল্টার ছিল, মুক্তিযোদ্ধাদের খাদ্য চিকিৎসা এবং সহযোগিতায় আমার পরিবার অনেক অবদান রেখেছেন, আমার বড় আব্বা, ট্রেনিং প্রাপ্ত একজন মুক্তিযোদ্ধা, শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে আমার পরিবারকে রাজাকারের পরিবার বানানোর নীল নকশা করছে আমার দলের কিছু মানুষ, যাতে করে সামাজিকভাবে রাজনৈতিকভাবে মানুষের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হই, এই সমাজে একটা অবস্থান থাকার পরেও আমাদের মত পরিবারের সঙ্গে যদি এমন আচরণ হয়ে থাকে, তাহলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কি হয় এই বিষয়টি আমাদেরকে অনুভব করতে হবে, বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যারা বিকৃত করার চেষ্টা করছে, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি, আর, সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস সংরক্ষণ হোক এতোটুকুই প্রত্যাশা আমার, জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।

মো. জাকিরুল ইসলাম জাকির
বিরামপুর, দিনাজপুর।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD