February 5, 2025, 2:58 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব সংস্কারের দাবী আগামী সপ্তাহের মধ্যে বাস্তবায়ন চায়-সংস্কার কমিটি জাতি জানতে চায় যেকোনো ব্যক্তির সাথে কারো ছবি থাকলেই কি সে দোষী? নিষিদ্ধ পলিথিন অবাধে বিক্রি ও ব্যবহারে পরিবেশ দূষণ-নিরব ভূমিকায় প্রশাসন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের জালে বিটিভির ঝিনাইদহ প্রতিনিধিসহ ইবির দুই শতাধিক কর্মকর্তা কর্মচারী পঞ্চগড় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের তথ্য দিতে তালবাহানা পাইকগাছায় গোবরের তৈরী শলাকা মেটাচ্ছে জ্বালানীর চাহিদা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় মাঠ দিবস ও কারিগরি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মহেশপুরে আজগর আলী ভুলুর বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল ও মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত মিমপি রাজশাহী মেডিক্যালে ভর্তি হলো মধুপুর পৌরশহরের ৭নং ওয়ার্ডে প্রচারণা সভা অনুষ্ঠিত
সুজানগরে চিংড়ি মাছে বিষাক্ত জেলি দিয়ে ওজন বৃদ্ধি, ব্যবসায়ীর জরিমানা

সুজানগরে চিংড়ি মাছে বিষাক্ত জেলি দিয়ে ওজন বৃদ্ধি, ব্যবসায়ীর জরিমানা

এম এ আলিম রিপন,সুজানগরঃ পাবনার সুজানগর পৌর বাজারে চিংড়ি মাছে বিষাক্ত জেলি পুশ করে ওজন বৃদ্ধি করে বিক্রির অভিযোগে মহিদুল ইসলাম নামে এক মাছ ব্যবসায়ীকে দশ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার(১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে জেলা ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এই অভিযান পরিচালনা করেন। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর পাবনার সহকারী পরিচালক মাহমুদ হাসান রনি জানান, মাছে ক্ষতিকারক জেলি পুশ করে ওজন বৃদ্ধি করে বিক্রি করায় ওই ব্যবসায়ীকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করার পাশাপাশি এদিন বিভিন্ন অপরাধে সুজানগর পৌর বাজারের দুই হোটেল ব্যবসায়ীকে ১২ হাজার ও একটি বেকারীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। জনস্বার্থে এ ধরণের অভিযান অব্যাহত বলেও জানান তিনি। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নূর কাজমীর জামান খান জানান, খালি চোখে দূর থেকে দেখলে বোঝা যাবেনা যে চিংড়ি মাছে ক্ষতিকারক জেলি আছে কিনা। এর জন্য কাছে গিয়ে দেখতে হবে। তবে নিশ্চিত হতে হলে চিংড়ি মাছের মাথা ভেঙ্গে তারপর দেখতে হবে যে সেখানে কোন তরল পদার্থ আছ কিনা। যদি চিংড়ি মাছ প্রাকৃতিক হয়ে থাকে তাহলে মাথা ভাঙ্গার পরও সেখানে থাকা দ্রব্যগুলো সহজেই ছড়িয়ে পড়বে না। আর যদি মাছে জেলি দেয়া থাকে তাহলে মাথা ভাঙ্গার সাথে সাথে সেখানে আলগা একটি বস্তু দেখা যাবে, নিচু করে ধরলে সেটা সবটা বেরিয়ে আসতে চাইবে। তখন দেখেই বোঝা যাবে যে আলাদা কোন বস্তু সেখানে প্রবেশ করানো হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, চিংড়ি মাছের ভিতরে যে জেলি পাওয়া যায় তা পুরোটাই প্লাস্টিক। এছাড়া সাগু বা অনেক সময় সাথা পাথর এবং ধাতব পদার্থও পাওয়া যায়। আর এগুলো খেলে কিডনি ও পাকস্থলীর জটিলতা তৈরি হতে পারে। পাথর এমনিতেই হজম হয়না। সেটা পাকস্থলীতে গিয়ে জমে থাকে। যার কারণে এক ধরণের অস্বস্তি এবং পাকস্থলীর প্রদাহ তৈরি করে। জেলির যে কেমিকেল সাবস্ট্যান্স সেটা একেবারেই ডাইজেস্ট হবে না। এটা পাকস্থলীতে থেকে ক্ষতিসাধন করতে পারে এবং এটা কিডনির জন্য ক্ষতিকর। খাবারের সাথে যেকোন অপ্রত্যাশিত বস্তু যা খাবার নয় সেটা থাকাটাই ক্ষতিকর। তাই শুধু চিংড়ি মাছ নয় যেকোন মাছ কেনার আগে আমাদের সচেতন হওয়া উচিত ।

এম এ আলিম রিপন
সুজানগর(পাবনা)প্রতিনিধি।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD