July 6, 2025, 6:30 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
সেরা রিপোর্টারের পুরস্কার পেলেন সাংবাদিক এম এ আলিম রিপন সুজানগরের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে স্বাবলম্বী করতে জামায়াতের উদ্যোগে ছাগল বিতরণ আশুলিয়া থানায় নবনিযুক্ত (ওসি) হান্নান যোগদানের পর থেকে অ-পরাধীদের ঘুম হারাম সলঙ্গায় চিকিৎসা সহায়তা নিয়ে পাশে দাঁড়ালো মানবাধিকার সংগঠন রাজশাহীতে বিএনপির মনোনয়ন চান অবসরপ্রাপ্ত দুই সেনা কর্মকর্তা। নড়াইলে তিন কন্যার জন্ম দিলেন গৃহবধূ গোদাগাড়ীতে মহিষ পালনের উপর তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু মহেশপুরে ওয়াশিমের লা-শ পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ৩ মাস পর ফেরত দিলো বিএসএফ বাগেরহাটে মাদ্রাসা শিক্ষকের জমি দ-খল চেষ্টা, গাছ ক-র্তন করে হা-মলা কুমিল্লায় পথ সভায় স-র্তক বার্তা দিয়ে দেশব্যাপীকে সজাগ থাকতে বললেন- ডা.সফিকুর
অপ্রতুল বরাদ্দ ঝিনাইদহে ওএমএস’র চাল না পেয়ে ফিরে যাচ্ছে মানুষ

অপ্রতুল বরাদ্দ ঝিনাইদহে ওএমএস’র চাল না পেয়ে ফিরে যাচ্ছে মানুষ

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
ঝিনাইদহের বিভিন্ন এলাকায় যখন নবান্ন উৎসব চলছে, তখন ওএমএস এ চাল বিক্রির ডিলারদের দোকানের সামনে দীর্ঘ লাইন দেখা যাচ্ছে। ভোর থেকে লাইনে দাড়িয়েও চাল পাচ্ছে না অনেক মানুষ। চালের বরাদ্ধ কমিয়ে দেওয়ার কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে খাদ্য বিভাগ থেকে বলা হচ্ছে। আবার অনেক সময় প্রভাবশালী ও মুখচেনা মানুষদের চাল দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। জানা গেছে, জেলার ৬টি পৌরসভা এলাকায় পহেলা সেপ্টম্বর থেকে ওএমএস ডিলারদের মাধ্যমে চাল বিক্রি শুরু করে খাদ্য বিভাগ। আগে আসলে আগে পাবেন এমন ভিত্তিতে ২৪ জন ডিলারের মাধ্যমে ৩০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রি শুরু হয়। প্রতি ডিলরকে প্রতিদিন দু’টন করে চাল বরাদ্ধ করা হতো। একজন ক্রেতা ৫ কেজি করে চাল কিনতে পারতো। এতে প্রতিদিন জেলায় ৯ হাজার ৬০০ জন সাশ্রয়ী মূল্যে চাল কিনতে পারতো। শুরুর থেকেই ডিলারদের ঘরের সামনে দরিদ্র মানুষের লাইন দেখা যায়। বর্তমানে চালের পরিমান কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। ডিলার প্রতি দৈনিক এক টন করে চাল বরাদ্ধ করা হচ্ছে। একজন ডিলারের কাছ থেকে দুশো জন চাল কিনতে পারছে। প্রতিদিন রাত থেকে ডিলারের দোকানের সামনে লম্বা লাইন পড়ছে। আর লাইনে দাড়ানো অর্ধেক মানুষ চাল না পেয়ে ফিরে যাচ্ছে। শুধু ঝিনাইদহ শহরের ডিলারদের ৫ টন আটা দেওয়া হচ্ছে। প্রতি কেজি আটার দাম ২৪ টাকা। সেখানেও লাইনে দাড়িয়ে অনেকে আটা পাচ্ছে না। শৈলকুপা শহরের প্রাণী সম্পদ অফিসের ডিলারের দোকানে চাল কিনতে আসা আউশিয়া গ্রামের আনজুরা বেগম বলেন, তিনি তিন দিন ঘুরেও চাল কিনতে পারেননি। লাইনে দাড়িয়ে থেকে জানতে পারেন চাল ফুরিয়ে গেছে। খালধারপাড়া গ্রামের রাশিদা বেগম বলেন, তিন দিন ঘুরার পর গত মঙ্গালবার তিনি চাল পেয়েছেন। ফরিদা বেগম নামে আরেক মহিলাও একই কথা বলেন। ওএমএস ডিলার খায়রুল ইসলাম মুকুল বলেন, প্রতিদিন ক্রেতা ভোর রাতে এসে দোকানের সামনে লাইন দেয়। তিনি বলেন, চালের পরিমান কমিয়ে দেওয়ায় অর্ধেক ক্রেতা ফিরে যায়। বিষয়টি নিয়ে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোঃ হাসান মিয়া জানান, ১৭ অক্টোবর থেকে সরকারের নির্দেশে ডিলার প্রতি বরাদ্ধ কমিয়ে এক টন করা হয়েছে। এ জন্য চাহিদা মেটানো যাচ্ছে না।

ঝিনাইদহ
আতিকুর রহমান

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD