November 10, 2024, 6:39 am
আরিফ রববানী ময়মনসিংহ।।
আসন্ন ময়মনসিংহ জেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে দোয়া ও সমর্থন প্রত্যাশা করছেন সদস্য পদপ্রার্থী আরজুনা কবির। ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বার সাথে কুশল বিনিময় করে এখন সময় কাটছে তাঁর। মাঠ পর্যায়ে ভোটারদের ব্যপক সাড়া পাচ্ছেন তিনি। কর্মী বান্ধব নারী নেত্রী ও জনবান্ধব জনপ্রতিনিধিকে জেলা পরিষদে সদস্য হিসেবে চান মেয়র, কাউন্সিলর, ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বাররা।
২০সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার ইউপি মেম্বারদের সাথে সরেজমিনে সাক্ষাতে জানা যায়, যার দ্বারা ময়মনসিংহের মাটি ও মানুষের উন্নয়ন হবে, তাকেই জেলা পরিষদে সদস্য হিসেবে দেখতে চান তারা। ময়মনসিংহ জেলার মধ্যে সদর,তারাকান্দা, গৌরীপুর উপজেলা গুলো অবহেলিত এলাকা। বিগত বছরের অধিকাংশ সময় কেটে গেছে করোনা ভয়বহতায়,
তাছাড়া নদী ভাঙ্গনের ফলে সদর ও গৌরীপুর উপজেলায় তেমন উন্নয়ন সম্ভব হয়নি। প্রত্যেক জনপ্রতিনিধি নিজ নিজ প্রচেষ্টায় কাজ করলে সদর,গৌরীপুর তারাকান্দাকে মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব হবে। তাই, জনবান্ধব নেতা ও প্রকৃত দেশপ্রেমিককে সদস্য হিসেবে চান তারা।
আরজুনা কবির রাজনৈতিক জীবনের শুরু থেকেই জনকল্যাণ মুলক কাজে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। করোনার প্রাদুর্ভাবেও তিনি নিজ অর্থায়নে সমাজের অসহায় ও অসচ্ছল পরিবারকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছেন। বিগত ৫বছর তিনি জেলা পরিষদ সদস্য পদে দায়িত্বে থেকে খোজ নিয়েছেন প্রতিটি ভোটার আর অসহায় মানুষের।যার যা প্রয়োজন তা নিয়ে নিয়েই পাশে থেকে জনপ্রতিনিধি হিসাবে বিশ্বস্ততার সঙ্গে পালন করেন।
আরজুনা কবির সদর উপজেলা পরিষদে বিপুল ভোটে নির্বাচিত সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান,গত নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত জেলা পরিষদ সদস্য, যিনি সদস্য হওয়ার পর থেকে গত ৫বছর মানুষের বাড়ী-বাড়ী সময় কাটিয়েছেন,করোনাকালেও পাশে রয়েছেন,করোনাকালে যখন মানুষ কাজের জন্য না খেয়ে কাটাচ্ছিলো তখন কেউ খোজ খবর রাখেননি আরজুনা কে ছাড়া। সবাই করোনার ভয়ে ঘরে বসে থাকলেও আরজুনা নিজের জীবন বাজী রেখে মানুষের জন্য ত্রাণ সামগ্রী নিয়ে ঘরে ঘরে পৌছে দিয়েছেন। এবারো তিনি নির্বাচনে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েই জয়ী হবেন তিন উপজেলাতে এমন আলোচনা চলছে সর্বমহলে।
এ বিষয়ে কাউন্সিলর আরজুনা কবির জানান, আমি নির্বাচন নিয়ে ভাবছি না। আমার কোন উচ্চ পদের আকাঙ্ক্ষাও নেই। আমি শুধু দুর্যোগে মানুষের পাশে থাকতে চাই। সকল ষড়যন্ত্রকারীরা তাদের ভুল বুঝতে পেরে নিজেরাই থমকে যাবে বলে আশা করছি। আল্লাহ আমাদের সহায় হবেন। জানিনা মানুষের পাশে থাকতে পেরেছি কিনা তবে মানুষের পাশেই আজীবন থাকতে চেষ্টা করবো, আমৃত্যু পর্যন্ত। তিনি সকলের দোয়া প্রত্যাশা করেন।