Blog

  • নতুন ঘোষিত পেস্কেল অনুযায়ী বাড়ি ভাড়া ও মেডিকেল ভাতা দাবীতে আন্দোলন

    নতুন ঘোষিত পেস্কেল অনুযায়ী বাড়ি ভাড়া ও মেডিকেল ভাতা দাবীতে আন্দোলন

    ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
    ঝিনাইদহ চক্ষু হাসপাতাল ও অন্ধ পুনর্বাসন কেন্দ্রের ৪৫ জন কর্মকর্তা কর্মচারী ২০১৮ সালে ঘোষিত পেস্কেল অনুযায়ী বাড়ি ভাড়া ও মেডিকেল ভাতা পাচ্ছেন না। এ ঘটনায় ক্ষুদ্ধ ও হতাশ তারা। বৃহস্পতিবার বকেয়া পাওয়ানার দাবীতে চক্ষু হাসপাতালের কর্মকর্তা কর্মচারীরা হৈচৈ শুরু করেন। খবর পেয়ে সাধারণ সম্পাদক এড আজিজুর রহমান এসে তাদের জেলা প্রশাসকের সঙ্গে পরামর্শ করার কথা জানান। তথ্য নিয়ে জানা গেছে, ঝিনাইদহ চক্ষু হাসপাতাল ও অন্ধ পুনর্বাসন কেন্দ্রের ৪৫ জন কর্মকর্তা কর্মচারীরা ২০০৮ সালের পুরানো পেস্কেল অনুযায়ী মেডিকেল ও বাড়ি ভাড়া পাচ্ছেন। আর বেতন পাচ্ছেন ২০১৮ সালে ঘোষিত পেস্কেল অনুযায়ী। এই বৈষম্য দুরীকরণে বৃহস্পতিবার হাসপাতালের প্যারা মেডিক আবু দাউদের নেতৃত্বে ঝিনাইদহ চক্ষু হাসপাতাল ও অন্ধ পুনর্বাসন কেন্দ্রের কর্মকর্তা কর্মচারীরা আন্দোলন শুরু করেন। কিন্তু তাদের কথা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শোনেন না বলে অভিযোগ। এ ব্যাপারে তারা বহুবার লিখিত দিয়েছেন, কিন্তু কোন কাজ হয়নি। হাসপাতালে চাকরীরত তরিকুল ইসলাম জানান, ১৫ বছর ধরে তাদের ইনক্রিমেন্ট বন্ধ রয়েছে। এই র্দুমুল্যের বাজারে অধিকাংশ কর্মকর্তা কর্মচারী দায়দেনায় জড়িয়ে পড়েছেন। বিষয়টি নিয়ে বিকালে জেলা প্রশাসকের সাথে তাদের বসার কথা রয়েছে বলে তিনি জানান। এ বিষয়ে হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মিলন হোসেন জানান, হাসপাতালের জনবল কাঠামো একটি আইনে চলে। আগে ফান্ডের অবস্থা খারাপ ছিল, এখন ভালো। হাসপাতালের কর্মকর্তা কর্মচারীদের দাবী সঠিক আছে। তিনি বলেন, জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আমাদের বিকালে বৈঠক রয়েছে। তিনি দাবী মেনে নিলে কর্মকর্তা কর্মচারীরা নতুন পেস্কেলে বাড়িভাড়া ও মেডিকেল ভাতা পাবেন।

    ঝিনাইদহ
    আতিকুর রহমান

  • নড়াইলে কোরবানির জন্য প্রস্তুত  ৬৪ হাজার ৭৪৮টি পশু

    নড়াইলে কোরবানির জন্য প্রস্তুত ৬৪ হাজার ৭৪৮টি পশু

    উজ্জ্বল রায়, নড়াইল থেকে:
    নড়াইলে কোরবানির জন্য প্রস্তুত ৬৪ হাজার ৭৪৮টি পশু। কোরবানির চাহিদার চেয়ে ৩৭ হাজার ৪৬৬টি পশু উদ্বৃত্ত রয়েছে। জেলার ৩ উপজেলায় কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে ৬৪ হাজার ৭৪৮টি পশু। এ জেলায় কোরবানির জন্য চাহিদা রয়েছে ২৭ হাজার ২৮২টি পশুর। আসন্ন কোরবানির ঈদে জেলার চাহিদা মিটিয়ে অতিরিক্ত কোরবানির পশু বাইরের জেলায় বিক্রি করা হচ্ছে বলে জেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে।
    জেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে, জেলায় খামারির সংখ্যা ৪ হাজার ৯৭২জন।এর মধ্যে নড়াইল সদর উপজেলায় ১ হাজার ৮২৯ জন খামারি, লোহাগড়া উপজেলায় ১ হাজার ৬৬২ জন ও কালিয়া উপজেলায় ১ হাজার ৩০১ জন খামারি রয়েছেন। কোরবানিতে বিক্রির উদ্দেশ্যে নড়াইল সদর উপজেলায় ষাঁড়, বলদ, গাভি, ছাগল ও ভেড়া পালন হয়েছে ২৪ হাজার ৭৬০টি। কোরবানির জন্য চাহিদা রয়েছে ৯ হাজার ২৬৬টির। এ উপজেলায় উদ্বৃত্ত পশুর সংখ্যা ১৫ হাজার ৪৯৪টি। লোহাগড়া উপজেলায় ষাঁড়, বলদ, গাভি, ছাগল ও ভেড়া পালন হয়েছে ২৩ হাজার ২৩৫টি। কোরবাানির জন্য চাহিদা রয়েছে ১০ হাজার ১২৪টির। এ উপজেলায় উদ্বৃত্ত পশুর সংখ্যা ১৩হাজার ১১১টি ও কালিয়া উপজেলায় ষাঁড়, বলদ, গাভি, ছাগল ও ভেড়া পালন হয়েছে ১৬ হাজার ৭৫৩টি। কোরবানির জন্য চাহিদা রয়েছে ৭ হাজার ৮৯২টির। এ উপজেলায় উদ্বৃত্ত পশুর সংখ্যা ৮ হাজার ৮৬১টি।
    জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. মারুফ হাসান জানান, নড়াইলে কোরবানিতে যে পরিমাণ পশুর চাহিদা রয়েছে তার চেয়ে অনেক বেশি পশু প্রস্তুত রয়েছে। এ জেলা থেকে বাইরের জেলায় ৩৭ হাজার কোরবানির পশু বিক্রি করা যাবে। বর্তমানে বাজারে মাংসের যে দাম সে তুলনায় কোরবানির পশুর দাম কম হবে না। ফলে খামারিরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না বলে জানান এ কর্মকর্তা।
    সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন কোরবানি সামনে রেখে মাইজপাড়া, লোহাগড়া, পহরডাঙ্গা, নাকশী-মাদ্রাসার হাটসহ জেলার ৯টি হাটে কোরবানির পশু বেচাকেনা জমে ওঠেছে। কোভিড-১৯-এর বিধিনিষেধ মেনে পশুর হাটে বেচাকেনা করার জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে হ্টা ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ ও ক্রেতা-বিক্রেতাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন পশুহাটে জালনোট চক্রের অপতৎপরতা রুখতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।

  • র‌্যাব-১২’র অভিযানে সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় ৩৪৫ গ্রাম হেরোইনসহ ০২ জন শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক।

    র‌্যাব-১২’র অভিযানে সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় ৩৪৫ গ্রাম হেরোইনসহ ০২ জন শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক।

    প্রেস বিজ্ঞপ্তি।।

    র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। জঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, ছিনতাইকারী, জুয়ারি, মাদক ব্যবসায়ী, খুন, এবং অপহরণসহ বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর মামলার আসামী গ্রেফতারে র‌্যাব নিয়মিত অভিযান চালিয়ে আসছে।

    এর ধারাবাহিকতায় ০৬/০৭/২০২২ ইং তারিখ রাত ০৮.৩০ ঘটিকার গোপন সাংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-১২ এর সদর কোম্পানীর একটি চৌকষ আভিযানিক দল সিরাজগঞ্জ জেলার সলঙ্গাথানাধীন ০১নং রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের অন্তর্গত ভেংড়ী গ্রামস্থ মেসার্স লামইয়া জান্নাতুল ফিলিং স্টেশন এর পূর্ব পার্শ্বে মোঃ আলাউদ্দিনের মুদি দোকানের সামনে এক মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ৩৪৫ (তিনশত পয়তাল্লিশ) গ্রাম হেরোইনসহ ০২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে।

    গ্রেফতারকৃত আসামীঃ ১। মোঃ জসিম উদ্দিন (৩৪),পিতা-মোঃ ফয়জুর রহমান,সাং-অনুপনগর,পোষ্টঃ বাসুদেবপুর, থানা- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর, জেলা- চাঁপাইনবাবগঞ্জ, ২। মোঃ পিয়ারুল ইসলাম (২৮), পিতা- মোঃ তাহসান আলী, সাং-চর আলাতলী, থানা- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর, জেলা- চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

    প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, এই মাদক ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন যাবত আইন প্রয়োগকারী সংস্থার চোখ ফাঁকি দিয়ে সিরাজগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় করে আসছিল।

    গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করত উদ্ধারকৃত আলামতসহ তাহাদেরকে সিরাজগঞ্জ জেলার সলঙ্গা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

    এ ধরণের মাদক উদ্ধার অভিযান সচল রেখে মাদকমুক্ত সোনার বাংলা গঠনে র‌্যাব-১২ বদ্ধপরিকর।

    র‌্যাব-১২ কে তথ্য দিন – মাদক , অস্ত্রধারী ও জঙ্গিমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে অংশ নিন।

    স্বাক্ষরিত

    মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান

    সহকারী পুলিশ সুপার

    মিডিয়া অফিসার

    র‌্যাব-১২

  • রামপাল মোংলা বাসীদের ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ফরিদুল ইসলাম

    রামপাল মোংলা বাসীদের ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ফরিদুল ইসলাম

    মোংলা প্রতিনিধি।।
    পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে রামপাল-মোংলা বাসীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন বাগেরহাট জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক লায়ন ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, পবিত্র ঈদুল আযহা মুসলিম জাহানের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব। পবিত্র ঈদুল আযহার মধ্য দিয়ে মুসলমানদের সব শ্রেণী-পেশার মানুষের মধ্যে গড়ে তোলে সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও ঐক্যের বন্ধন। দেশের সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি, সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্বের চেতনায় উদ্ভাসিত হয়ে পবিত্র ঈদুল আযহা আমাদের মধ্যে গড়ে উঠুক বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসসহ সব সংকট জয়ের সুসংহত বন্ধন। পারস্পারিক ভ্রাতৃত্ববোধ, সামাজিক দায়বদ্ধতা ও দায়িত্বশীল আচরণ অনুশীলন এবং করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে শারীরিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার মধ্য দিয়েই শান্তিপূর্ণভাবে পালিত হোক পবিত্র ঈদুল আযহা। পবিত্র ঈদুল অজহার মূল কথা হচ্ছে ত্যাগ। হযরত ইব্রাহিম (আ.) নিজের সন্তানকে কোরবানির মধ্য দিয়ে ত্যাগের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সমগ্র বিশ্বের মানুষের কাছে যা উজ্জ্বল হয়ে আছে। এটা আমাদের জন্য একটা নির্দেশনা যে, মহান আল্লাহকে পেতে হলে, তার সান্নিধ্যে যেতে হলে, অবশ্যই ত্যাগের মধ্য দিয়ে যেতে হবে।’ শেখ ফরিদুল ইসলাম বলেন, ‘মানুষের জীবনেও বড় কিছু পেতে হলে বড় ত্যাগের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। আজকে সামগ্রিকভাবে দেশের যে অবস্থা, তাতে সবার কাছে আহ্বান থাকবে খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য ত্যাগ শিকারের। আমাদের পক্ষ থেকে দোয়া থাকবে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে যেন আমরা যেতে পারি। পরিশেষে রামপাল-মোংলা আপমর জনসাধারণকে পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানাচ্ছি ‘ঈদ মোবারক’।

  • দেশ ও প্রবাসের সংবাদকর্মী সহ সকলকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাংবাদিক শহিদুল ইসলাম

    দেশ ও প্রবাসের সংবাদকর্মী সহ সকলকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাংবাদিক শহিদুল ইসলাম

    নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

    সারা দেশ ও প্রবাসের সাংবাদিক সহ সকলের সুখ, সমৃদ্ধি, সুস্বাস্থ্য, নিরাপদ জীবন,ও শান্তি কামনা করে জাতীয় দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার চট্টগ্রাম বিভাগীয় ব্যুরো ও অপরাধ বিচিত্রার প্রতিনিধি বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম বি এম এস এফ নিবন্ধন নং -০৬/২০২২ এর কেন্দ্রীয় উপ-প্রচার সম্পাদক ও চট্টগ্রাম রিপোর্টার্সইউনিটি
    (সিআরইউ-রেজিঃ১৩২৫২) এর মেম্বার মোঃ শহিদুল ইসলাম এর পক্ষ থেকে পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বৈশ্বিক মহামারি করোনার মধ্যে ধর্মপ্রাণ মুসলিম জাহানের জন্য খুশির বার্তা নিয়ে বছর ঘুরে আবারও ফিরে এসেছে ত্যাগের মহিমায় ভাস্বর পবিত্র ঈদুল আযহা বা কোরবানির ঈদ। পবিত্র ঈদুল আযহায় মহান আল্লাহর উদ্দেশে নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী পশু কোরবানি করা মুসলমানদের প্রাচীন ঐতিহ্য। পবিত্র ঈদুল আযহার উদ্দেশ্য স্রষ্টার সন্তুষ্টির জন্য নিজেকে উৎসর্গ করতে প্রস্তুত থাকা। পশু কোরবানি করা হয় প্রতীকী অর্থে। আসলে কোরবানি দিতে হয় মানুষের সব রিপুকে: কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, পরনিন্দা, পরশ্রীকাতরতা। সৎ পন্থায় উপার্জিত অর্থের বিনিময়ে কেনা পশু কোরবানির মাধ্যমেই তা সম্পন্ন হয় কিন্তু পরজীবীর এক অণুজীব করোনা মানুষের জীবনকে দুর্বিসহ করে তুলেছে৷ করোনা আমাদের মাঝে মহাবিপর্যয় হিসেবে দেখা দিয়েছে। সকলকে মহামারি প্রাণঘাতী করোনা প্রতিরোধে সরকারি নির্দেশনা মেনে, নিরাপদ ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা এবং এ বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বনের প্রতি লক্ষ্য রাখার অনুরোধ জানান তিনি। পবিত্র ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে বাগেরহাট‌‌ পৌরবাসী সহ সারা জেলার সাংবাদিক ভাই বোন দেশ ও প্রবাসের মুসলমানদের জানান আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক। সেই সাথে সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা এবং সকলকে নিয়মিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহবান করেন, তিনি সকলের মঙ্গল কামনা করে সর্বস্তরের মানুষের কাছে দোয়া চেয়েছেন।

  • পঞ্চগড়ে টুংটাং শব্দে ব্যস্ত কামারেরা

    পঞ্চগড়ে টুংটাং শব্দে ব্যস্ত কামারেরা

    মোঃ বাবুল হোসেন পঞ্চগড় :
    মুসলিম উম্মাহর আর কয়েকদিন পরেই পবিত্র ঈদুল আযহা কুরবানীর ঈদ সবকিছু কেনা শেষে আমাদের কামারপট্টি তে আসছে গ্রহীতারা
    সারাবছর গুটিকয়েক দা, ছুরি বিক্রি ও শাণের কাজ পাই। দোকান ভাড়া, আনুষাঙ্গিক খরচ দিয়ে লোকসানে থাকতে হয়। এ লোকসান পোষাতে কোরবানির ঈদের অপেক্ষায় থাকি।

    কোরবানির ঈদ আসলেই আমাদের ব্যবসা চাঙা হয়। ’ বৃহস্পতিবার (০৭ জুলাই ) পঞ্চগড় শহরের কামারপট্টি টুংটাং শব্দে ব্যস্ত কামারেরা দা-বটিতে শান দেওয়ার ফাঁকে কথাগুলো বলছিলেন ।

    তিনি বলেন, বাবু কোরবানির জন্য তৈরি করা দা, ছুরি, বটি, ধামা বিক্রি এবং পুরনো দা, ছুরিতে শাণের আয় দিয়ে সারাবছর জীবিকা নির্বাহ করি। গত কোরবানে ভালো টাকা আয় করেছিলাম। কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে শুধু , দিনরাত ব্যস্ত সময় পার করছেন মতো কামাররা।

    ঈদ উপলক্ষে , পঞ্চগড় জেলার , পাঁচটি উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের হাট-বাজারগুলোতে একই দৃশ্য দেখা যাচ্ছে , , , ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বিভিন্ন কামারের দোকানে গ্রাহকের আনাগোনা বেড়েছে। কামাররাও দা, বটি, ছুরি, ধামাই শাণ দিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।দোকানের বিক্রির জন্য সাজিয়ে রেখেছেন নতুন দা, ছুরি, বটি।

    মানভেদে নতুন দাম নির্ধারণ করেছি অর্ডার সামাল দিতে দাম বেড়ে যাওয়ায় কাঁচা লোহা কিনে এনেছি। সান দেওয়ার যন্ত্রে ব্যবহারের জন্য আনা হয়েছে বাড়তি কয়লা ও হাতল। কোরবানির আয়ে আমাদের সারাবছর চলতে হয় বিধায় গ্রাহকের চাপ সামাল দিতে সবধরনে

    কায়সার আলম এক গ্রাহক জানান,গত বুধবার চাঁদ দপেক্ষে কোন দিন কোরবান তা ঠিক হবে। ইতিমধ্যে পঞ্চগড় গরুর বাজারে গিয়েছিলাম। এখনো গরু কেনা হয়েছে । এ ফাঁকে কোরবানির জন্য বাসায় থাকা দা, ছুরি ও বটিগুলো শাণ দিতে নিয়ে এলাম। দা শাণ করাতে ২০ টাকা, ছুরি ১৫ টাকা, বটি ৩০ টাকা করে নিচ্ছে কামাররা।
    হাড়িভাসা ইউনিয়নের হাড়িভাসা বাজারে কবি শাহজামাল সরকার এ পেশায় নিয়োজিত আছেন তিনি বলেন প্রচুর গরমের মধ্যেও বেঁচে থাকার তাগিদে কাজ করতে হচ্ছে
    কোরবানি ঈদের অপেক্ষায় থাকি সারাবছর। এই কোরবানির আয় দিয়েই বছরজুড়ে কোনমতে আমাদের সংসার চলে। কাঁচা লোহা আগুনে পুড়িয়ে দা, ছুরি, বটি বানাতে হয়। দিনদিন লোহার দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে কিছুটা বেসামাল হয়ে পড়েছি

  • নাগেশ্বরীতে ভিজিএফ’র ৪০বস্তা চাল জব্দ

    নাগেশ্বরীতে ভিজিএফ’র ৪০বস্তা চাল জব্দ

    এম এস সাগর,
    কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:

    কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের গোয়ালটারী চরে দুধকুমার নদী দিয়ে পাচারের সময় ভিজিএফ’র ৪০বস্তা চাল ভর্তি একটি নৌকা আটক করেছে স্থানীয়রা। পরে নাগেশ্বরী থানা পুলিশ আটককৃত চালগুলো জব্দ করে থানায় নিয়ে আসেন।

    বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ৮টায় বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের গোয়ালটারী চরে ভিজিএফ’র ৪০বস্তা চাল ভর্তি একটি নৌকা আটক করেছে স্থানীয়রা। এ সময় পাচারকারীদের কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।

    বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের কুটিরচর (গোয়ালটারী) গ্রামে একাধিক ব্যক্তি জানান, চর লুছনী গ্রামের আজিজ, ভুট্টু, ইমান হোসেন ও ফজল হকের আটককৃত ৪০বস্তা চাল। বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান রনি একান্ত কর্মী হচ্ছে আজিজ, ভুট্টু, ইমান হোসেন ও ফজল হক।

    থানা সূত্রে জানা যায়, বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের কুটিরচর (গোয়ালটারী) গ্রামে ভিজিএফ’র ৪০বস্তা চাল আটকের সংবাদ পেয়ে তাৎক্ষণিক সেখানে গিয়ে চালগুলো জব্দ করে থানায় আনা হয়।

    নাগেশ্বরী থানার এসআই অনিক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, কুটিরচর (গোয়ালটারী) গ্রামে একটি নৌকায় ভিজিএফ’র ৪০বস্তা চাল স্থানীয়রা আটক করে। সংবাদ পেয়ে চালগুলো জব্দ করে থানায় আনা হচ্ছে।

    নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী অফিসার নুর আহমেদ মাছুম বলেন, আপনার কাছে শুনলাম। আমি ব্যবস্থা নিচ্ছি।

    কুড়িগ্রামে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে।

  • বরিশাল জেলা বিএনপির কমিটি থেকে পদত্যাগের হিড়িক

    বরিশাল জেলা বিএনপির কমিটি থেকে পদত্যাগের হিড়িক

    আব্দুল আউয়াল বানারীপাড়া(বরিশাল)প্রতিনিধি:

    বরিশাল জেলা (দঃ) বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য পদ থেকে সিঙ্গাপুরে বসে এক
    ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। কেন্দ্রীয় বিএনপির
    নির্বাহী কমিটির সদস্য এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু। বুধবার (৬জুলাই) দুপুর
    ১টার সময় বানারীপাড়া উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ে তিনি মুঠোফোনে ভিডিও
    কনফারেন্সে যুক্ত হন। এ সময় উপজেলা ও পৌর বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু ভিডিও কনফারেন্সে বলেন, বরিশাল জেলা (দঃ) বিএনপির আহবায়ক কমিটি ঘোষণা হবার পর থেকেই আহবায়ক মুজিবুর
    রহমান নান্টু ও সদস্য সচিব আকতার হোসেন মেবুল উজিরপুর-বানারীপাড়া তথা
    বরিশাল-২ আসনের বিএনপির বর্তমান নেতৃত্বতে বাদ দিয়ে কিছু আওয়ামী ঘরোনার
    লোক সামনে আনার পায়তারা করছেন। ফলে এখানকার সুসংগঠিত ও সাংগঠনিকভাবে
    শক্তিশালী বিএনপিতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হচ্ছে। মুজিবুর রহমান নান্টুর বর্তমান কর্মকান্ডে মনে হয় তিনি বরিশাল জেলা (দঃ) বিএনপির পূর্ণাঙ্গ
    কমিটির সভাপতির পদে আসীন হবার জন্য দলের মূল নেতৃত্বকে বাদ দিয়ে নিজের
    পছন্দ এমন লোকদের কমিটিতে আনতে চান। যারা ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ
    নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে ধানের শীষ প্রতীকের (বিএনপির) বিরোধীতা করেছিলো এমন লোকদেরকেই উজিরপুর-বানারীপাড়া বিএনপির নেতৃত্বে
    আনতে চাচ্ছেন তিনি। যারা ধান মোরগ দিয়ে খাওয়াবে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী পথসভায় ওই সময়ে বলতেন বর্তমানে তারাই বরিশাল জেলা (দঃ) বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের পছন্দ।
    উপরোক্ত বিষয়ে বরিশাল জেলা (দঃ) বিএনপির আহবায়ক মুজিবুর রহমান নান্টুর
    কাছে জানতে তার মুঠোফোনে কল দেয়া হলে তিনি জানান এ বিষয়ে আমাদের কাছে এখন পর্যন্ত কোন অভিযোগ আসেনি। অপরদিকে একই দিন
    বরিশাল জেলা (দঃ) বিএনপির আহবায়ক কমিটির আরও ৬জন সদস্য স্বেচ্ছায়
    পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন দলের মহাসচিব বরাবরে। যার লিখিত বিবরণীর অনুলিপি
    বানারীপাড়া প্রেস ক্লাবকে দেওয়া হয়েছে। তাতে উল্লেখ রয়েছে বরিশাল জেলা
    (দঃ) বিএনপির আহবায়ক কমিটির আহবায়ক মুজিবুর রহমান নান্টুর স্বেচ্ছাচারিতা, অসাংগঠনিক কার্যক্রম ও খামখেয়ালীপনার কারণে তারা পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সদস্য পদ থেকে পদত্যাগ কৃত সদস্যরা হলেন, বানারীপাড়া উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মো. শাহ আলম, মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মো. রিয়াজ আহমেদ মৃধা, পৌর শাখা বিএনপির সভাপতি আহসান কবির নান্না
    হাওলাদার, সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুস সালাম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম
    মাহমুদ মাহবুব মাষ্টার ও বানারীপাড়া পৌরসভার সংরক্ষীত সদস্য ডেইজি বেগম।

    আব্দুল আউয়াল
    বানারীপাড়া(বরিশাল)প্রতিনিধি।।

  • সুনামগঞ্জ জেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ প্রান্তিক কৃষকদের মধ্যে ৮৩  টন গোখাদ্য বিতরণ করেছে প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর

    সুনামগঞ্জ জেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ প্রান্তিক কৃষকদের মধ্যে ৮৩ টন গোখাদ্য বিতরণ করেছে প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর

    কে এম শহীদুল ইসলাম সুনামগঞ্জ:
    সুনামগঞ্জ সাড়া জেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে প্রায় ৫০হাজার পরিবার যাদের বাড়িঘর ভেঙ্গে গিয়েছে। পাশাপাশি এ জেলায় এবারের বন্যায় গবাদিপশু গরু, ছাগল ,হাস মুরগীসহ গৃহ পালিত পশু বন্যার পানিতে এবং খাদ্য সংকটে মারা গেছে। বর্তমানে ক্ষতিগ্রস্থ প্রান্তিক কৃষকদের গবাদী পশু বন্যার কারনে খাদ্য সংকটে ভোগছে। একদিকে মানুষেরা যেমন বিপদের মধ্যে রয়েছে অন্য দিকে প্রান্তিক কৃষকদের গবাদী পশু গরু, ছাগল, হাস, মুরগীসহ না উপাদির গৃহ পালিত গরু ও গাবী যা নিয়ে বিপাকে রয়েছেন খামার মালিরো। বর্তমান সরকার বন্যা কবলিত মানুষের পাশে যেমন দূর্যোগ মোকাবেলায় কাজ করে যাচ্ছেন ঠিক তেমনি সুনামগঞ্জ প্রান্তিক কৃষকদের গৃহপালিত গবাদী পশুকে রক্ষা করার দৃহ পরিকল্পনা হাতে নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।তারই ধারা বাহিকতায় সুনামগঞ্জ জেলার প্রত্যেক উপজেলায় ক্ষতিগ্রস্থ প্রান্তিক কৃষকদের হাতে জেলা ও উপজেলায় প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা পৌছে দিচ্ছেন গবাদী পশুর জন্য গোখাদ্য । বাছুরের জন্য দেওয়া হচ্ছে ১০ কেজি ওজনের সুষম খাদ্য ইয়ন কাফ স্টার্টার (ফিলেট ফিড)এবং তার সাথে দিচ্ছেন ১ কেজি ওজনের প্যাকেট যার মধ্যে রয়েছে রেনাভিট ডিবি সুপার ভিটামিন+এমাইনো+অগানিক মিনারেল প্রিমিক্স পাউডার। ডেইরী দুগ্ধবর্তী /গাভীর জন্য গোখাদ্য দেওয়া হচ্ছে প্রস্তুত কৃত ২৫কেজি ওজনের একটি করে বস্তা। তাড়উ ধারাবাহিকতায় বৃহস্প্রতিবার সকাল ৯টায় সদর উপজেলায় অবস্থিত ষোলঘর এলাকায় জেলা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর প্রাঙ্গনে সদর উপজেলার ক্ষতিগ্রস্থ ৬শত ৫৬জন প্রান্তিক কৃষকদের মধ্যে এসব গোখাদ্য বিররণ করা হয়। এর আগে সদর উপজেলা প্রশাসনের আর্থিক সহায়তায় ৮৫জনকে ২৫ কেজি করে প্রস্তুতকৃত গোখাদ্য বিতরণ করা হয়। এসব গোখাদ্য বিতরণ করেন জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ড. মো: আসাদজ্জামান, প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ড. হিরন্ময় বিশ্বাস এবং সদর উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ড. আব্দুল আওয়াল ভূইয়া প্রমূখ।
    গোখাদ্য বিতরণকালেজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ড. মো: আসাদজ্জামান বলেন এবারের বন্যায় যেমন মানুষের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তেমনি খাদ্য সংকটে অনেক গবাদী পশু গরু, ছাগল,গাভী, হাস,মুরগী মারা গেছে।মানীয় প্রধান মন্ত্রী বন্যা কবলিত মানুষের পাশাপাশি গবাদী পশু রক্ষা করতে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়ে ছেন। তারই অংশ হিসেবে এজেলার প্রতিটি উপজেলায় ক্ষতিগ্রস্থ প্রান্তিক কৃষক গবাদী পশু পালিত মালিকদের হাতে আমরা গোখাদ্য পৌছে দিচ্ছি। এ পর্যন্ত আমরা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন থেকে ১৫ টন ও প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের ডেইরি উন্নয়ণ থেকে ৬৮টনসহ মোট ৮৩টন গোখাদ্য সরকারের তরফ থেকে সর্বমোট ৮৩টন গোখাদ্য বিতরণ করা হয়েছে। পাশাপাশি বিনা মুল্যে গৃহ পালিত পশুদের এই ক্লান্তিকালে বিনামুল্যে চিকিৎসা এবং ্ঔষধ দেওয়া হচ্ছে। বন্যা দূর্যোগ মোকাবেলায় আমাদের হাতে সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচি চলমান থাকবে বলে জানান তিনি।

  • ক্ষেতলাল পৌরসভায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র ও ৩ জন কাউন্সিলর নির্বাচিত

    ক্ষেতলাল পৌরসভায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র ও ৩ জন কাউন্সিলর নির্বাচিত

    এস এম মিলন জয়পুরহাট জেলা প্রতিনিধি প্রতিনিধিঃ

    জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল পৌরসভা
    নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র ও কাউন্সিলর নির্বাচিত।
    আসন্ন ক্ষেতলাল পৌর নির্বাচনে ২ জন মেয়র ও ৩ জন কাউন্সিলর প্রার্থী
    মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করায় আ’লীগ দলীয় (নৌকা) মেয়র প্রার্থী
    সিরাজুল ইসলাম সরদার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র এবং ৬ নং ওয়ার্ডের
    ছাইদুর রহমান ও ৭ ওয়ার্ডের হাবিবুর রহমান চৌধুরী বিনা
    প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছে।
    ক্ষেতলাল পৌরসভা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান
    জানান, পৌরসভা নির্বাচনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন (৭ জুলাই)
    বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টা পর্যন্ত এসব মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। তারা
    হলেন, মেয়র পদে বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম বুলু, স্বতন্ত্র
    মেয়র প্রার্থী নবীউল ইসলাম চৌধুরী এবং কাউন্সিলর ১নং ওয়ার্ডের
    আসলাম হোসেন, ৬নং ওয়ার্ডের আজিজার রহমান দেওয়ান, ৭ নং ওয়ার্ডের
    আব্দুল মতিন, তারা তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেন। এর আগে ৩০ শে
    জুন মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের দিন কাগজপত্রে ক্রুটি থাকায় আব্দুল হান্নান
    মিঠুর মেয়র পদে মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে যায়। এ নির্বাচনে সাধারণ
    কাউন্সিলর ১৯ ও সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ৯ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র
    বৈধ হওয়ায় তাদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। ২৭ জুলাই শুধুমাত্র এ পৌরসভার
    ৭টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর এবং ৯ টি ওয়ার্ডে সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর
    পদে ইলেকট্রিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত
    হবে।