Blog

  • উপজেলা পরিষদের রোপন করা গাছগুলো ঝোপঝাড়ে থাকা বিলে সবুজ প্রাণের স্পন্দন ছড়াবে

    উপজেলা পরিষদের রোপন করা গাছগুলো ঝোপঝাড়ে থাকা বিলে সবুজ প্রাণের স্পন্দন ছড়াবে

    খলিলুর রহমান খলিল, নিজস্ব প্রতিনিধি :
    রংপুর তারাগঞ্জ উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের হাতখোপা বিলে এক ব্যতিক্রমী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিভিন্ন জাতের প্রায় ৭ শতাধিক চারা রোপন করায় চারিদিক সবুজের সমারহ ঘটেছে। ঝোপঝাড়ে থাকা বিলে সবুজ প্রাণের স্পন্দন ছড়িয়েছে।

    আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় তারাগঞ্জ উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের হাতঘোপা বিলপাড়ে এ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি করা হয়। “আজকের গাছ, আগামীর নিশ্বাস” স্লোগানে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এবং উপজেলা কৃষি অফিসের সরাসরি তত্ত্বাবধানে আয়োজনটি হয়ে ওঠে এক প্রাণবন্ত পরিবেশ উৎসব। কর্মসূচির উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুবেল রানা।

    উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ধীবা রানী রায়, কৃষি অফিসের অন্যান্য কর্মকর্তা, তারাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমএ ফারুক , স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, কৃষক, শিক্ষার্থী ও পরিবেশপ্রেমীরা। বিলপাড়জুড়ে আম, কাঁঠাল, তাল, নারিকেল, বেলসহ বিভিন্ন জাতের শত শত চারা রোপণ করা হয়।

    ইউএনও রুবেল রানা বলেন, “ আজ যে গাছ আমরা রোপণ করছি, তা একদিন বিশাল বৃক্ষে পরিণত হয়ে এই এলাকার জলবায়ু, জীববৈচিত্র্য এবং মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”

    কৃষি কর্মকর্তা ধীবা রানী রায় জানান, “আমাদের লক্ষ্য শুধু গাছ লাগানো নয়, বরং তার সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে একটি টেকসই ও ভারসাম্যপূর্ণ পরিবেশ তৈরি করা। হাতঘোপা বিলের সৌন্দর্য ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য।”

    বৃক্ষরোপন করতে আসা, সাদেক আলী বলেন, হাত ঘোপা বিলে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি নিঃসন্দেহে ভালো উদ্যোগ, উপজেলা প্রশাসন কে আমরা এলাকাবাসীরা এমন উদ্যোগ নেওয়ায় সাধুবাদ জানাই।

  • গোদাগাড়ীর গ্রামীন রাস্তার বেহা-লদশা,  অভিযোগ করেও প্রতি-কার পাচ্ছেন না

    গোদাগাড়ীর গ্রামীন রাস্তার বেহা-লদশা, অভিযোগ করেও প্রতি-কার পাচ্ছেন না

    রাজশাহী থেকে মোঃ হায়দার আলীঃ রাজশাহী জেলার প্রথম শ্রেণীর গোদাগাড়ী পৌরসভার রাস্তার বেহালদশা সামান্য বৃষ্টিতে চলাচলের অযোগ্য হয়ে যায়। উপজেলার কিছু রাস্তার চিত্র একই। এ পৌরসভার বেশ কয়েকটি রাস্তার বেহালদশা। ৭ নং ওয়ার্ডের একটি রাস্তা, ১ নং ওয়ার্ডর গড়েরমাঠ থেকে তালতোলার রাস্তাটি টানা বর্ষণের ফলে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে।

    গোদাগাড়ীর নুরুজ্জামান নাদিম ফেসবুকে বেহালদশা ও আটকিয়ে পাড়া একটি ও মানুষের ঠেলাঠেলি দৃশ্যে একটি ভিডিও পোস্ট করে লিখেছেন, গোদাগাড়ী ৭নং ওয়ার্ড এর রাস্তা এটি। গত ১৫ বছর থেকে এভাবেই আছে কেউ দেখার নাই ডাইংপাড়া থেকে ১০ টাকা রিকশা ভাড়া, ৪০-৫০ টাকা দিতে চেয়েও আসেন না, পা ধরা লাগে। এই রাস্তা কি কোনোদিন ভালো হবে না? আমার বাইরের রিলেটিভরা আসলে বলে,, পৌরসভারর রাস্তা দেখলেই বুঝা যাই গোদাগাড়ীটা কতোটা উন্নত।

    আদিলা জেবিন লিখেছেন, রাস্তাগুলো ঠিকই ছিল। যখন থেকে বালু ব্যবসা শুরু হয়েছে, ভারি যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে বিশেষ করে বালুর ট্রাক, ট্রাক্টর তখন থেকে রাস্তাগুলোর অবস্থা খারাপ হতে শুরু করেছে। নাহিদ হাসান লিখেছেন, ইহা এলাকার মেয়র, চেয়ারম্যান এর পক্ষ থেকে উপহার। স্মৃতি হিসেবে রেখে স্মৃতিচারণ করতে থাকো। পিও অবিভাবক গুলো যেখানেই থাকুক না কেন খুশি হবে।

    এ দিকে গোগ্রাম ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের
    ফরাদপুর গ্রামের সাধারণ জনগণ দীর্ঘদিন ধরে একটি মারাত্মক জনদুর্ভোগের হচ্ছেন। ওই এলাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি বর্তমানে অত্যন্ত কর্দমাক্ত ও চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। সামান্য বৃষ্টিপাতেই পুরো রাস্তাজুড়ে কাঁদা-পানি জমে রাস্তা চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। পথচারী, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুরা এবং বৃদ্ধরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
    এ রাস্তা মূল সড়ক থেকে মাত্র ২০০ মিটার দূরে এবং এই পথ দিয়েই একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা প্রতিদিন যাতায়াত করে থাকে। রাস্তার বেহাল অবস্থার কারণে শিশুদের বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা কঠিন হয়ে পড়েছে, অনেক সময় দুর্ঘটনারও আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে।

    এ ব্যপারে এমডি মিজানুর রহমান বলেন,
    রাস্তার এই করুণ অবস্থা আমরা ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট মেম্বার ও চেয়ারম্যান জানিয়েছি, কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। তাই আমরা এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফয়সাল আহমদের নিকট রাস্তাটি দ্রুত সংস্কারের দাবী জানিয়েছেন।

    গোদাগাড়ী পৌরসভার সচিব ( ভারপ্রাপ্ত) ও সহকারী প্রকৌশলীর দায়িত্বে থাকা সারোয়ার জাহান মুকুল বলেন, যেসব রাস্তা চলাচলের অযোগ্য সেটির ছবি তুলে আমাদের নিকট আবেদন করলে আমরা দ্রুত সংস্কার করে দিব। পৌরসভায় অনেক রাস্তা এখনও কাঁচা রয়েছে, টানা বৃষ্টিতে মানুষের চলাচলের সমস্যা হচ্চে।
    চাঁপাই নবাবগঞ্জ – রাজশাহী মহানগরী সড়কটি সড়ক ও জনপথের এখানে আমাদের করার কিছুই নেই। তারা নির্মান কাজ করছেন ধীরগতিতে। তবে পৌরসভার যে সব রাস্তা নষ্ট আছে সেগুলি বাজেটের পর নির্মান ও সংস্কার কাজ হাতে নেয়া হবে। এখন আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থা আগের চেয়ে অনেক ভাল।

    উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের পালশা গ্রামের রাস্তাটি সামান্য বৃষ্টিতে রাস্তায় জমে হাটু পরিমান পানি। বৃষ্টি কৃষি কাজের জন্য উপকারী, জনজীবনে স্বস্তি দিলেও কিছু জায়গায় তৈরি করে জনদুর্ভোগ। যদিও এর দায় বৃষ্টির নয়, মানুষের। স্বস্তির বৃষ্টি উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের পালশা গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, এসব গ্রামের বাসিন্দাদের যাতায়াত করার প্রধান রাস্তা বৃষ্টি শুরু হলে বর্ষাকালে হাঁটাচলার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এ রাস্তা দিয়ে যানবাহন, ভ্যান, সাইকেল, বাইক, মানুষ, শিক্ষার্থীগণ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। এলাকাবাসী জানান এ রাস্তা পাঁকা করার জন্য মোহনপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ খাইরুল ইসলাম, সাবেক এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী নিকট অনেকবার যোগাযোগ করেছেন এবং প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয় নি। ফলে জনগনের কষ্টের সীমা নেই। এলাকাবাসী আরও জানান, স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত শুধু প্রতিশ্রুতিতেই সীমাবদ্ধ রয়েছে, বাস্তবে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগে নি রাস্তাটিতে।

    এ ব্যাপারে মোহনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ খাইরুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি মোবাইল রিসিভ করেন নি। তাই তার বক্তব্য পাওয়া যায় নি।

    এলাকার ভৃক্তভোগি আর এইচ রানা দেওয়ান বলেন, দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন হলেও এ রাস্তায় কোন উন্নয়নের ছোঁয়া লাগে নি। উন্নয়ন বৈষম্যের স্বীকার গ্রামের মানুষ। যাতায়াত করার প্রধান রাস্তা বৃষ্টি শুরু হলে বর্ষাকালে হাঁটাচলার অনুপযোগী হয়ে ওঠে। রাস্তায় জমে হাটুপরিমান পানি ও কাঁদা। রাস্তাটি দ্রুত সংস্কারের জন্য উদ্ধোর্তন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। এলাকাবাসী এই রাস্তাটি জরুরীভাবে সংস্কারের প্রশাসন ও মোহনপুর ইউপি চেয়ারম্যানের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

    মোঃ হায়দার আলী
    নিজস্ব প্রতিবেদক।

  • ভিপি নুরকে ঘিরে উ-ত্তপ্ত পটিয়া, সমাবেশের আগে হুম-কি-সংকেতে ক্ষু-ব্ধ নেতারা

    ভিপি নুরকে ঘিরে উ-ত্তপ্ত পটিয়া, সমাবেশের আগে হুম-কি-সংকেতে ক্ষু-ব্ধ নেতারা

    মহিউদ্দীন চৌধুরী,পটিয়া (চট্টগ্রাম): চট্টগ্রামের পটিয়ায় আসন্ন ‘জুলাই গণসমাবেশ’ ঘিরে উত্তেজনা চরমে। সমাবেশের প্রধান অতিথি হিসেবে আসছেন গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি, সাবেক ডাকসু ভিপি নুরুল হক নুর। তার আগমনকে কেন্দ্র করে এলাকায় টান টান উত্তাপ।

    এ পরিস্থিতিতে বুধবার (১০ জুলাই) বিকেলে পটিয়া থানার মোড়ের একটি রেস্টুরেন্টে জরুরি সংবাদ সম্মেলন করে গণ অধিকার পরিষদ পটিয়া উপজেলা শাখা।

    সংবাদ সম্মেলনে নেতারা অভিযোগ করেন, সমাবেশকে বানচাল করতে বিভিন্ন মহল থেকে প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে খোলা-গোপন হুমকি দেওয়া হচ্ছে। শুধু তাই নয়, শ্রীমাই ব্রিজ, শাহচান্দ আউলিয়ার মাজার গেট এবং গ্রিচৌধুরী বাজার এলাকায় তাদের ব্যানার-ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে।

    তারা বলেন, “গণতান্ত্রিক দেশে মতভিন্নতা থাকতেই পারে। কিন্তু ব্যানার-পোস্টার ছেঁড়া, হুমকি দেওয়া—এসব অশুভ, অগণতান্ত্রিক এবং কাপুরুষোচিত আচরণ। যারা এসব করছে, তাদের মনে রাখা উচিত, ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ এবং ২৪ জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থান দেখিয়ে দিয়েছে—বাংলাদেশের মানুষ কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেনি, এবারও করবে না।”
    নেতারা আরও বলেন, “আমরা পটিয়াবাসীকে আশ্বস্ত করছি—সব বাধা পেরিয়ে এই সমাবেশ সফল হবে। পটিয়াকে ‘চট্টগ্রামের শ্রেষ্ঠ উপজেলা’ হিসেবে গড়তে গণ অধিকার পরিষদ সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে রয়েছে।”
    সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামী ১২ জুলাই (শনিবার) পটিয়ার আব্দুস সোবহান রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এই ‘জুলাই গণসমাবেশ’ অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন ভিপি নুরুল হক নুর। বিশেষ অতিথি থাকবেন কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক ও গণ অধিকার পরিষদের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও মুখপাত্র ফারুক হাসান।
    সমাবেশ সফল করতে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন নেতারা।
    সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন দক্ষিণ জেলা আহ্বায়ক ডা. এমদাদুল হাসান এবং সঞ্চালনা করেন সদস্য সচিব এডভোকেট আরিফুল হক তায়েফ।
    এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পটিয়া উপজেলা আহ্বায়ক ডা. বি. কে. দত্ত, যুব অধিকার পরিষদ আহ্বায়ক মো. আরাফাত (নবাব), ছাত্র অধিকার পরিষদের গোলাম সোবহান, মো. আকরাম হোসেন, মেহেদী হাসান সাকি, রায়হান আহমেদসহ অঙ্গ-সংগঠনের নেতারা।

  • বরিশালে বোর্ডে সেরা পিরোজপুর জেলা  ফেল বেশি ইংরেজি ও গনিতে

    বরিশালে বোর্ডে সেরা পিরোজপুর জেলা ফেল বেশি ইংরেজি ও গনিতে

    নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

    এবারের এসএসসি’র ফলাফলে পাশের হাড়ে এগিয়ে বরিশাল বোর্ডের আওতাধীন পিরোজপুর জেলা। এ জেলার পাশের হাড় ৬৫ দশমিক ৩৮ ভাগ। অপরদিকে এ বছরও ফলাফলে সর্বোনিম্নে অবস্থান রয়েছে বরগুনা জেলা।

    বোর্ড সূত্রে জানাগেছে, প্রথম স্থানে থাকা পিরোজপুর জেলায় ২৫৩ টি স্কুলের ১০ হাজার৩১৩ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে। যারমধ্যে পাশ করছেনে ৬ হাজার ৭৪৩ জন। পাশের মধ্যে ছেলে ২ হাজার ৬০৯ জন ও মেয়ে ৪ হাজার ১৩৪ জন। এ জেলার পাশের হাড় ৬৫ দশমিক ৩৮ ভাগ।।

    দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বরিশাল জেলা। পাশের হাড় ৫৭ দশমিক ২০ ভাগ। এ জেলায় ৪৩১ টি বিদ্যালয়ের ২৬ হাজার ৩৪৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করছেনে ১৫ হাজার ৪১৫ জন। পাশের মধ্যে ছেলে ৫ হাজার ৯৮০ জন ও মেয়ে ৯ হাজার ৪৩৫ জন।

    অপরদিকে পটুয়াখালী জেলা এবারে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। এবছরে এ জেলায় ২৭০ টি বিদ্যালয়ের ১৫ হাজার ৬৩৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করছেনে ৮ হাজার ৭১২ জন। পাশের মধ্যে ছেলে ৩ হাজার ৬৫৮ জন ও মেয়ে ৫ হাজার ৫৪ জন। এ জেলার পাশের হাড় ৫৫ দশমিক ৭২ ভাগ।

    ভোলা জেলা এবারে চতুর্থ স্থানে রয়েছে। এ জেলায় এবারে পাশের হার ৫৪ দশমিক ৭০ ভাগ । এ বছর এ জেলায় ২১৯ স্কুলের ১৪ হাজার ৩৭২ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে। মোট পাশ করেছে ৭ হাজার ৮৬২ জন। যারমধ্যে ছেলে ৩ হাজার ৬০৪ ও মেয়ে ৪ হাজার ২৫৮ জন।

    অপরদিকে পঞ্চম স্থানে রয়েছে বরগুনা জেলা। এ জেলায় ১৬৫ টি বিদ্যালয়ের ৮হাজার ৭২৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করছেনে ৪ হাজার ৪৩৭ জন। পাশের মধ্যে ছেলে ১ হাজার ৭৩৩ জন ও মেয়ে ২ হাজার ৭০৪ জন। এ জেলার পাশের হাড় ৫০ দশমিক ৮৪ ভাগ।

    এছাড়া সর্বোনিম্নে ৬ষ্ঠ স্থানে থাকা ঝালকাঠি জেলায় এবারে পাশের হার ৫১ দশমিক ৭৭ ভাগ। এ জেলায় ১৭৩ টি বিদ্যালয়ের ৬ হাজার ৯৩৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করছেনে ৩ হাজার ৫৮৯ জন। পাশের মধ্যে ছেলে ১ হাজার ২৩৯ জন ও মেয়ে ২ হাজার ২৫০ জন।

    এক পরিসংখ্যান রিপোর্টে জানা গেছে, এ বছর পরীক্ষায় শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন বিভাগের ছয় জেলার মোট এক হাজার ৪৯১টি বিদ্যালয় থেকে ৮৪ হাজার ৭০২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছিল। এর মধ্যে ছাত্র ৩৯ হাজার ৫৪৮ জন এবং ছাত্রী ৪৫ হাজার ১৫৪ জন। আর মোট ১৯৪টি কেন্দ্রে পরীক্ষা হয়েছিল।
    এর মধ্যে পাস করেছে ৪৬ হাজার ৭৫৮ জন।

    বিভাগে পাসের হারে এগিয়ে রয়েছে পিরোজপুর জেলা। প্রতিবারের মতো এবারও এ শিক্ষা বোর্ডে ফলাফলে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা পাস ও জিপিএর হারে এগিয়ে। গত বছর বোর্ডে পাসের হার ছিল ৮৯ দশমিক ১৩ শতাংশ। গত বছরের চেয়ে এবার পাশের হার ও জিপিএ-৫ এর সংখ্যা কমেছে ।

    বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো: ইউনুস আলী সিদ্দিকী বলেন, বরিশালে এ বছর ফলাফলে এমন অবস্থার কারন বেশির ভাগ শিক্ষার্থীরা যারা গ্রামে পড়াশোনা করেন তারা ইংরেজি ও গনিতে ফেল করেছেন। ফলে ফলাফলের এমন অবস্থা। আমরা প্রতিটি জেলায় জেলায় শিক্ষকদের নিয়ে সমাবেশ শুরু করেছি। আশা করি দ্রুত এ অবস্থা কাটিয়ে ওঠা যাবে। এছাড়া এ ফলাফলের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার প্রকৃত মান উঠে এসেছে বলে দাবি করেন তিনি।

  • বরিশাল বোর্ডের ১৬ স্কুলে শতভাগ ফে-ল

    বরিশাল বোর্ডের ১৬ স্কুলে শতভাগ ফে-ল

    নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

    বরিশাল মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় এবার ১৬ টি বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা শতভাগ ফেল করেছে। এছাড়া ১৭ টি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শতভাগ পাশ করেছে।

    বিষয়টি নিশ্চিত করে বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো: ইউনুস আলী সিদ্দিকী বলেন, বোর্ডের আওতাধীন ১ হাজার ৫০২ টি বিদ্যালয়ের মধ্যে ১৬ টি বিদ্যালয় শতভাগ ফেল করেছে। এরমধ্যে বরিশাল জেলায় ১ টি, পটুয়াখালীতে ৪ টি,পিরোজপুরে ২ টি, ঝালকাঠিতে ৪ টি, ভোলায় ৩ টি ও বরগুনায় ২ টি বিদ্যালয় রয়েছে। এছাড়া ১৭ টি বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থীরা শতভাগ পাশ করেছে, যার মধ্যে বরিশাল জেলায় ৬ টি, পটুয়াখালীতে ৩ টি,পিরোজপুরে ৭ টি, ভোলায় ১ টি ও বরগুনা ও ঝালকাঠিতে শতভাগ পাশ করা স্কুল একটিও নেই।

    এদিকে এসএসসিতে বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ৫৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ। যার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ১১৪ জন শিক্ষার্থী।

    এক পরিসংখ্যান রিপোর্টে জানা গেছে, এ বছর পরীক্ষায় শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন বিভাগের ছয় জেলার মোট এক হাজার ৪৯১টি বিদ্যালয় থেকে ৮৪ হাজার ৭০২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছিল। এর মধ্যে ছাত্র ৩৯ হাজার ৫৪৮ জন এবং ছাত্রী ৪৫ হাজার ১৫৪ জন। আর মোট ১৯৪টি কেন্দ্রে পরীক্ষা হয়েছিল। এর মধ্যে পাস করেছে ৪৬ হাজার ৭৫৮ জন।

    বিভাগে পাসের হারে এগিয়ে রয়েছে পিরোজপুর জেলা। প্রতিবারের মতো এবারও এ শিক্ষা বোর্ডে ফলাফলে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা পাস ও জিপিএর হারে এগিয়ে। গত বছর বোর্ডে পাসের হার ছিল ৮৯ দশমিক ১৩ শতাংশ। গত বছরের চেয়ে এবার পাশের হার ও জিপিএ-৫ এর সংখ্যা কমেছে ।

    বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো: ইউনুস আলী সিদ্দিকী বলেন, বরিশালে এ বছর ফলাফলে এমন অবস্থার কারন বেশির ভাগ শিক্ষার্থীরা যারা গ্রামে পড়াশোনা করেন তারা ইংরেজি ও গনিতে ফেল করেছেন। ফলে ফলাফলের এমন অবস্থা। আমরা প্রতিটি জেলায় জেলায় শিক্ষকদের নিয়ে সমাবেশ শুরু করেছি। আশা করি দ্রুত এ অবস্থা কাটিয়ে ওঠা যাবে। এছাড়া এ ফলাফলের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার প্রকৃত মান উঠে এসেছে বলে দাবি করেন তিনি।

  • এসএসসিতে বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ৫৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ

    এসএসসিতে বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ৫৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ

    নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

    টিকারঃ এসএসসিতে বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ৫৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ। যার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ১১৪ জন শিক্ষার্থী।

    বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুর ২ টার দিকে ফলাফলের পরিসংখ্যান ঘোষণা করেন বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো: ইউনুস আলী সিদ্দিকী।

    এক পরিসংখ্যান রিপোর্টে জানা গেছে, এ বছর পরীক্ষায় শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন বিভাগের ছয় জেলার মোট এক হাজার ৪৯১টি বিদ্যালয় থেকে ৮৪ হাজার ৭০২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছিল। এর মধ্যে ছাত্র ৩৯ হাজার ৫৪৮ জন এবং ছাত্রী ৪৫ হাজার ১৫৪ জন। আর মোট ১৯৪টি কেন্দ্রে পরীক্ষা হয়েছিল।
    এর মধ্যে পাস করেছে ৪৬ হাজার ৭৫৮ জন।

    বিভাগে পাসের হারে এগিয়ে রয়েছে পিরোজপুর জেলা। প্রতিবারের মতো এবারও এ শিক্ষা বোর্ডে ফলাফলে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা পাস ও জিপিএর হারে এগিয়ে। গত বছর বোর্ডে পাসের হার ছিল ৮৯ দশমিক ১৩ শতাংশ। গত বছরের চেয়ে এবার পাশের হার ও জিপিএ-৫ এর সংখ্যা কমেছে ।

  • তানোরে টানা বৃষ্টিপাতে জনজীবন বিপ-র্যস্ত

    তানোরে টানা বৃষ্টিপাতে জনজীবন বিপ-র্যস্ত

    আলিফ হোসেন,তানোরঃ
    রাজশাহীর তানোরে কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে জনজীবন প্রায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। তানোর পৌরসভার মাসিন্দা, বুরুজ, জিওল, হালদারপাড়া,কুঠিপাড়া, ধানতৈড়, গোকুল।এছাড়াও উপজেলার কলমা ইউনিয়নের (ইউপি) কুজিশহর, আজিজপুর, অমৃতপুর, নড়িয়াল,তালন্দ ইউপির কালনা, দেউল,কামারগাঁ ইউপির দমদমা, বাতাসপুর, মালশিরা,নেজামপুর, হাতিশাইল ও চাঁন্দুড়িয়া ইউপির দাড়দহ, বেড়লপাড়া,জুড়ানপুরসহ বিভিন্ন
    এলাকার নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতার সৃষ্টির হয়েছে। আষাঢ়ের প্রথমদিন থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে, কখানো ভারী কখানো হালকা।এদিকে টানা বৃষ্টি বৃষ্টি নির্ভর রোপা-আমণ চাষাবাদে উপকারে এসেছে। তবে ক্ষতিের মুখে পড়েছে সবজিখেত।
    জানা গেছে, গ্রামাঞ্চলে জনবসতি, মৎস্যঘের, সবজিখেত, মরিচখেত জলমগ্ন ও ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে। অনেক স্থানে কাঁচা-পাকা রাস্তা ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে। এতে করে জনজীবন বিপর্যয় হয়ে পড়েছে। বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের দিনমজুর খেটে খাওয়া মানুষ।অতিবৃষ্টির কারণে উপজেলার অধিকাংশ এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। তানোরে বৈরী আবহাওয়ার প্রভাবে গত তিনদিন ভোর থেকেই একটানা বৃষ্টি শুরু হয়। এরমধ্যেও নিম্ন আয়ের দিনমজুর মানুষ তাদের কাজে বের হন।
    এদিকে একটানা বৃষ্টির কারণে গত মঙ্গরবার বুধবার ও বৃহস্পতিবার হাট-বাজারে দোকান-পাটসহ হোটেল, রেস্টুরেন্টগুলোতে মানুষের তেমন উপস্থিতি দেখা যায়নি। বিশেষ করে উপজেলার নিচু এলাকার বসতবাড়ি, রান্না ঘর, গোয়ালঘরে পানি উঠেছে। অধিকাংশ এলাকায় চলাচলের কাঁচাপাকা রাস্তা নস্ট হয়েছে। নাগরিক জীবন প্রায় বিপর্যস্ত। বিভিন্ন এলাকায়
    নিম্নাঞ্চলে পুকুর মাছেরঘেরে ডুবুডুবু করছে। পুকুর ও ঘের মালিকরা ঘের রক্ষা করতে বাঁধের উপর দিয়ে নেটজাল টানিয়ে শেষ রক্ষার চেষ্টা করে যাচ্ছে।
    উপজেলার কামারগাঁ ইউপির মালার মোড়ের আব্দুল আয়ুব ও আব্দুল বলেন, পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় ছাঐড় মাঠে পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে, এতে রোপা-আমণ চাষাবাদ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।#

  • দোয়ারাবাজারে মান-সিক ভারসা-ম্যহীন উপজাতি ছেলেটি পরিবারে ফিরতে চায়

    দোয়ারাবাজারে মান-সিক ভারসা-ম্যহীন উপজাতি ছেলেটি পরিবারে ফিরতে চায়

    হারুন অর রশিদ,
    দোয়ারাবাজার (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ
    সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলা সদর থানা এলাকায় মানসিক ভারসাম্যহীন একজন উপজাতি ছেলে অসুস্থ অবস্থায় ঘুরাঘুরি করতে দেখে স্থানীয় জনগণ তাকে দোয়ারাবাজার থানা পুলিশের হেফাজতে রাখেন।
    বুধবার (৯জুলাই) রাত থেকে উপজাতি এই ছেলেটি দোয়ারাবাজার থানা হেফাজতে রয়েছেন। অসুস্থ থাকায় তাকে দোয়ারাবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
    ছেলেটি গারো আদিবাসী হতে পারে। বয়স আনুমানিক ১৩/১৪ বছর হবে। সে মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় তার ঠিকানা ও পরিচয় দিতে পারেনি। সে কোথায় থেকে কিভাবে আসছে তাও জানা যায়নি। ইতিমধ্যে দোয়ারাবাজার উপজেলা প্রশাসন, দোয়ারাবাজার থানা সহ গণমাধ্যম কর্মিদের ফেইসবুকে ছেলেটির পরিচয় ও পরিবারের খুজে পোস্ট করে ছেলেটি দোয়ারাবাজার উপজেলায় সবার কাছে আলোচনায় রয়েছে।
    এব্যাপারে দোয়ারাবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো জাহিদুল হক জানান ছেলেটি বর্তমানে দোয়ারাবাজার থানার হেফাজতে রয়েছে। তার পরিবারের কেউ খুঁজলে নিচের মোবাইল নাম্বার যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। অফিসার ইনচার্জ : ০১৩২০-১২০৯২০।
    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অরূপ রতন সিংহ বলেন, ছেলেটি মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় তার নাম পরিচয় বলতে পারছেনা তবে তাকে দেখে মনে হয় সে গারো আদিবাসী সম্প্রদায়ের হবে। তাকে খুঁজে পেতে দোয়ারাবাজার থানায় যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।

  • রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৭ দশমিক ৬৩ ভাগ। জিপিএ- ৫ পেয়েছে ২২ হাজার ৩২৭

    রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৭ দশমিক ৬৩ ভাগ। জিপিএ- ৫ পেয়েছে ২২ হাজার ৩২৭

    রাজশাহী থেকে মোঃ হায়দার আলীঃ
    রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডে এসএসসির ফলাফল প্রকাশ হয়েছে। এ বছর এ পরীক্ষায় পাশের হার এক ধাক্কায় গত ৬ বছরের মধ্যে এ প্রথম ৮০ ভাগের নিচে নেমে এসেছে। এবার পাশের হার ৭৭ দশমিক ৬৩ ভাগ। তবুও সারা দেশের ৯টি শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে পাশের হারের দিক থেকে প্রথম হয়েছে। এ বছর জিপিএ ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যাও কমেছে। সে ক্ষেত্রে এবার জিপিএ ৫ পেয়েছে ২২ হাজার ৩২৭ জন। এর আগের বছর জিপিএ ৫ ছিল ২৮ হাজার ৭৪ জন।

    রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড সূত্র মতে, এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় মোট শিক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৯২ জন। তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিল ১ লাখ ৮০ হাজার ৩১০ জন। এর মধ্যে এ বছর পাশ করেছে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৯৩০ জন। সেই হিসেবে গড় পাশের হার গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৭৭ দমশিক ৬৩ ভাগ। সেখান থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২২ হাজার ৩২৭ জন।
    এর আগে গত বছর রাজশাহীতে এসএসসিতে পাশের হার ছিল ৮৯ দশিমক ২৬, আগের বছর ২০২৩ সালে ছিল ৮৭ দশমিক ৮৯, আগের বছর ২০২২ সালে ছিল ৮৫ দশমিক ৮৮, তার আগের বছর ২০২১ সালে ছিল ৯৪ দশমিক ৭১, তার আগের বছর ২০২০ সালে ছিল ৯০ দশমিক ৩৭ এবং তার আগের বছর ২০১৯ সালে পাশের হার ছিল ৯১ দশমিক ৬৪ ভাগ। সেই হিসেবে গত ৬ বছরের মধ্যে এবার সর্বনিম্ন পাশের রাজশাহীতে।

    মোঃ হায়দার আলী
    নিজস্ব প্রতিবেদক,
    রাজশাহী।

  • র‌্যাব-১২ সিরাজগঞ্জ এর অভি-যানে  ১০০ বোতল ফেন্সি-ডিলসহ ১ জন মাদ-ক ব্যবসায়ী গ্রে-ফতার

    র‌্যাব-১২ সিরাজগঞ্জ এর অভি-যানে ১০০ বোতল ফেন্সি-ডিলসহ ১ জন মাদ-ক ব্যবসায়ী গ্রে-ফতার

    প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

    র‌্যাব-১২, সিরাজগঞ্জ এর অভিযানে সলঙ্গা থানা এলাকা হতে ১০০ বোতল ফেন্সিডিলসহ ১ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার করা হয়েছে।

    র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। জঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, ছিনতাইকারী, জুয়ারি, মাদক ব্যবসায়ী, খুন, ধর্ষণ, চুরি, ডাকাতি এবং অপহরণসহ বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর মামলার আসামি গ্রেফতারে র‌্যাব নিয়মিত অভিযান চালিয়ে আসছে।

    ১। এরই ধারাবাহিকতায় অধিনায়ক র‌্যাব-১২, সিরাজগঞ্জ মহোদয়ের দিকনির্দেশনায় গত ০৯ জুলাই ২০২৫ খ্রিঃ বিকাল ১৭.০৫ ঘটিকায় র‌্যাব-১২, ব্যাটালিয়ন সদর কোম্পানির একটি চৌকস আভিযানিক দল “সিরাজগঞ্জ জেলার সলঙ্গা থানাধীন হাটিকুমরুল বাজারস্থ নিউ মায়ের আচল হোটেলের সামনে ঢাকাগামী হাইওয়ে পাঁকা রাস্তার উপর’’ একটি মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে মাদক পরিবহন কালে ১০০ বোতল ফেন্সিডিলসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। এছাড়াও তার সাথে থাকা মাদকদ্রব্য ফেন্সিডিল ক্রয়-বিক্রয় কাজে ব্যবহৃত ০১টি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।

    ২। গ্রেফতারকৃত আসামি ১। মোঃ দুলাল ফকির (২৯), পিতা- মোঃ আব্দুর রহিম ফকির, সাং-মন্ডলপাড়া, থানা- দুপচাঁচিয়া, জেলা- বগুড়া।

    ৩। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, আসামি দীর্ঘদিন যাবৎ লোকচক্ষুর আড়ালে নেশা জাতীয় মাদকদ্রব্য ফেন্সিডিল দেশের বিভিন্ন জেলা হইতে সংগ্রহ করে বিভিন্ন গাড়ীতে পরিবহন করে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ক্রয়-বিক্রয় করে আসছে।

    ৪। গ্রেফতারকৃত আসামির বিরুদ্ধে সিরাজগঞ্জ জেলার সলঙ্গা থানায় ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

    এ ধরণের মাদক উদ্ধার অভিযান সচল রেখে মাদকমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে র‌্যাব-১২ বদ্ধপরিকর।

    র‌্যাব-১২ কে তথ্য দিন – মাদকমুক্ত, বাংলাদেশ গঠনে অংশ নিন।