Category: দেশজুড়ে

  • স্বরপকাঠিতে যুবলীগ ছাত্রলীগের বাঁধায় বিএনপির সমাবেশ পন্ড

    স্বরপকাঠিতে যুবলীগ ছাত্রলীগের বাঁধায় বিএনপির সমাবেশ পন্ড

    স্বরপকাঠি (পিরোজপুর) প্রতিনিধি,

    যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বাঁধার মুখে স্বরূপকাঠিতে বিএনপির সমাবেশ পন্ড। বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সমাবেশের আয়োজন করে স্বরূপকাঠি উপজেলা বিএনপি ও সহযোগী সংগঠন। নেতা কর্মীরা সমাবেশ স্থালে আসতে শুরু করলে ছাত্রলীগ যুবলীগ কর্মীরা বাঁধা দেয় ফলে নেতা কর্মিরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় এবং সমাবেশে অংশগ্রহণ না করে ফিরে যেতে বাধ্য হয়।

    বুধবার সকালে উপজেলা সদরের জগন্নাথকাঠি দক্ষিণপাড় বন্ধরে দলীয় কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সমাবেশের আয়োজন করা হয়। স্বরূপকাঠি পৌর বিএনপির সভাপতি মো. শফিকুল ইসলাম ফরিদের সভাপতিত্বে সমাবেশে শুরু হওয়ার পূর্বেই তারা সরকার বিরোধী স্লোগান দিতে শুরু করলে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বাধা দেয়ায় সমাবেশে আগত লোকজন ছোটাছুটি শুরু করে।

    এদিকে সমাবেশে যোগদান করতে পিরোজপুর জেলা বিএনপির আহবায়ক আলমগীর হোসেন বেশকিছু নেতাকর্মী ট্রলার যোগে ওই সমাবেশে যোগদান করতে যাওয়ার পথে যুবলীগ নেতা শহীদুল ইসলাম রিপনের নেতৃত্বে, সোহেল আহমেদ, মোঃ সোহেল পারভেজ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের শহিদুল ইসলাম মিন্টু, স্বরুপকাঠী উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা অনিক আচার্য্য, শ্যামল দত্ত, এবং পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মিঠুন আচার্য্য অনুজ, তানভীর সজিব বিএনপির সমাবেশ কে প্রতিহত করে।

    ছাত্রলীগ নেতা অনিক বলেন, ৭৫ এর ১৫ই আগষ্ট, ১৭ই আগষ্ট সারাদেশে সিরিজ বোমা হামলা, ২১ ই আগষ্ট গ্রেনেড হামলা করে জননেত্রী শেখ হাসিনা আপাকে হত্যার চেষ্টা, নিহত আইভি রহমান সহ অসংখ্য নেতাকর্মী এই শোকের মাসে শহীদ হয়েছেন। তাই বিএনপির কোন প্রোগ্রাম কে মেনে নিতে পারছিলো না ছাত্রলীগ, যুবলীগ এবং স্বেচ্ছাসেবকলীগের নেতাকর্মীরা এ জন্য তাদের উপর চড়াও হয়ে তাদের প্রতিহত করে ছত্রভঙ্গ করে বিএনপির প্রোগ্রাম বাঞ্চাল করে দেওয়া হয়।পরে আমরা শহীদুল ইসলাম এর নেতৃত্বেে বিক্ষোভ মিছিল বের করি।

    স্বরূপকাঠি উপজেলা প্রতিনিধি।।

  • বঙ্গবন্ধু, প্রধানমন্ত্রী ও সজিব ওয়াজেদ জয়কে নিয়ে কটুক্তি করায় রাজশাহীতে তথ্য প্রযুক্তি আইনে মামলা

    বঙ্গবন্ধু, প্রধানমন্ত্রী ও সজিব ওয়াজেদ জয়কে নিয়ে কটুক্তি করায় রাজশাহীতে তথ্য প্রযুক্তি আইনে মামলা

    এস এম মিলন জয়পুরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ

    বঙ্গবন্ধু,গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী, বাংলাদেশ ও আওয়ামীলীগের সভাপতি শেখ হাসিনা ও সজীব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে সোশাল মিডিয়া ফেসবুকে মানহানীকর কটুক্তি করায়,জয়পুরহাট জেলার সাংবাদিক আঃ রাজ্জাক বাদী হয়ে রাজশাহী সাইবার ট্রাইব্যুনালে আদালতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আইনজীবী মামুনুর রশীদ জন এর মাধ্যমে তিনি মামলাটি করেন।আদালতের জ্যেষ্ঠ বিচারক মামলাটি আমলে নিয়েছে।

    সুত্রে জানা যায়, (৩ আগস্ট) সজীব ওয়াজেদ জয়কে কটূক্তি করে পোস্ট দেন তিনি একমাত্র বিজ্ঞানি যুক্তরাষ্ট্রে বসে বাংলাদেশ থেকে ৩ কোটি টাকা বেতন পান তিনি। বিশ্বের একমাত্র মহা বিজ্ঞানি (২০ আগস্ট) বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম হত্যাকারি বলেন। (২১ আগস্ট) মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে পোস্ট দেন গণতন্ত্রকে হত্যা করে ভারতের হাতে তুলে দেন ইত্যাদি রাস্ট্র বিরোধী বক্তব্য দেন সুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা উপজেলার মাইজবারি গ্রামের আঃ কুদ্দুস চৌধুরীর ছেলে আমিনুল হক চৌধুরী। তার নামে ফেসবুক আইডি থেকে।

    এবিষয়ে মামলার বাদী আঃ রাজ্জাক, জানান বর্তমানে দেশে স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় সমাজের কুলাঙ্গার পথভ্রষ্ট কিছু যুবক ইদানীং তাদের দোসরদের কুপরামর্শে বঙ্গবন্ধু,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সজীব ওয়াজেদ জয় এর বিরুদ্ধে মানহানীকর কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যে সোশাল মিডিয়া দেয়া সহ উন্নয়ন কর্মকান্ডকে প্রশ্নবিদ্ধ করার ষড়যন্ত্র করছে।
    আমি বিষয়টি সোশাল মিডিয়া ফেসবুকে দেখার পর আমার নজরে আসলে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে একটি এজাহার দায়ের করি। পরে বিঙ্গ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে তদন্ত সাপেক্ষে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা রজু করেন।

    এজাহারে’র বিষয়ে বাদী পক্ষের আইনজীবী মামুনুর রশীদ জন বলেন। আসামি আমিনুল ইসলাম হক চৌধুরী তার নিজ আইডিতে বঙ্গবন্ধু, প্রধানমন্ত্রী ও সজিব ওয়াজেদ জয়কে সোশাল মিডিয়া বিভিন্ন ভাবে কুট উক্তি করায় আদালতের নজরে এনেছি বিজ্ঞ আদালত আজ বুধবার ৩১ আগস্ট মামলাটি নিয়েছে। মামলা নং ৪৭ / পি/২২

  • ঐক্যবদ্ধ কলম সৈনিক সাংবাদিকরা কখনো হামলা মামলা ও মৃত্যুর ভয় করেন না

    ঐক্যবদ্ধ কলম সৈনিক সাংবাদিকরা কখনো হামলা মামলা ও মৃত্যুর ভয় করেন না

    হেলাল শেখঃ সারাদেশে ঐক্যবদ্ধ কলম সৈনিক সাংবাদিকরা কখনো হামলা, মামলা ও মৃত্যুর ভয় করেন না। সাংবাদিক কোনো কচুপাতার পানি নয় যে বাতাসে পড়ে যাবে আর সহজ সরল মানুষ না যে, অপরাধীদের ভয় করবে, পেশাগত দায়িত্ব ছেড়ে সহজেই ঘরে ফিরবে না প্রকৃত কলম সৈনিক যোদ্ধারা। দেশের গণমাধমের প্রকাশক ও সম্পাদকসহ প্রকৃত সাংবাদিকরা অনেকেরই ইতিহাস জানেন যে, কে কেমন। সারাদেশেই একের পর এক প্রকৃত সাংবাদিকদের উপর নৃশংস হামলা-মামলা, হত্যার ঘটনা ঘটছে, এসব ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন সাংবাদিক নেতারা।
    আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সাংবাদিক সংস্থা’র ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের সভাপতি মোঃ সাইফুল ইসলাম জয় (হেলাল শেখ) বলেন, আমরা সাংবাদিকরা ঐক্যবদ্ধ আছি, সাংবাদিকদেরকে কেউ ভয় দেখাবেন না-সাংবাদিকরা কোনো কচু পাতার পানি নয় যে, সহজেই বাতাসে পড়ে যাবে। অনেকেই ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হামলা-মামলায় জড়িত হয়ে থাকেন, তবে ভয় করবেন না কলম সৈনিকরা। সাংবাদিকদের উপর নৃশংস হামলা-মামলা, হত্যার হুমকি’র বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সেই সাথে শুধু কলম ক্যামেরা প্রদর্শন করলেই কেউ লেখক বা সাংবাদিক হওয়া যায় না। নিউজ লেখতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট মিডিয়ায় সেই সংবাদ প্রকাশ করলেই সাংবাদিক দাবি করতে পারেন, ভয় করলে সাংবাদিকতা করা যায় না। নতুনদেরকে সাংবাদিকতার আদর্শলিপি বইসহ বেশি বেশি বই পড়তে হয়, লিখতে হবে, জানতে হবে এবং নিজে সচেতন হতে হবে। অন্যদেরকে সচেতন করতে প্রচারণা চালিয়ে যেতে হবে। তিনি আরও বলেন, সোর্স হয়ে কাজ করা আর সাংবাদিকতা একরকম না।
    দেশ ও জাতির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালায় এমন দুষ্টু ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনতে হবে। তথ্যপ্রমানবিহীন মানুষের বদনাম ছড়ায়-সেই ষড়যন্ত্রকারীদের ধ্বংস নিশ্চিত। কলম সৈনিকরা কখনো কারো মিথ্যা সংবাদ লিখে প্রকাশ করে না। যারা কলম হাতে নিয়ে মিথ্যা কোনকিছু লিখে তা প্রচার করে, এটাকে অপপ্রচার বলা হয়। এই প্রকৃতির অমানুষগুলো দেশ ও জাতির শক্র। দেশের ভেতরে যারা দেশ ও জাতিকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে তাদেরকে আটক করে আইনের আওতায় আনা হোক বলে অভিমত প্রকাশ করেন অনেকেই। প্রকৃত সাংবাদিকদের নিয়ে একটি মহল গভীর ষড়যন্ত্র করছে। গণমাধ্যমে কাজ করতে হলে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে বন্ধুত্ব সম্পর্ক রাখতে হবে। নতুন সাংবাদিকদের সাংবাদিকতার আদর্শলিপি বই পড়া প্রয়োজন, প্রকৃত সাংবাদিকতা করলে তা দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল। সাংবাদিকরা ঐক্যবদ্ধ না থাকার কারণেই আজ তারা বিভিন্ন হামলা মামলার শিকার হচ্ছেন। সাংবাদিকতা একটি মহান পেশা, সাংবাদিক শব্দ সহজ হলেও এই পেশা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ, আবার সম্মানজনক বলা হয়। দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করলেও কেউ সাংবাদিকদের কল্যাণে কাজ করেন না, এটা জাতির জন্য লজ্জাজনক।
    সাংবাদিকরা ৩৬৫ দিনে এক বছর কিন্তু সাংবাদিকদের জীবনে কোনদিন ছুটি নেই। ৩৬৪ দিন একজনের পক্ষে সংবাদ প্রকাশ করবে এতে তার লোক বলা হয়, আর ১দিন যদি ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোনো সংবাবাদ প্রকাশ হয় তখন সাংবাদিক জাতির বিবেককে গালি দিয়ে বলা হয় সাংবাদিকরা খারাপ, এটা কোন ধর্ম আর কোন বিচার?। অনেকেই নিজেদেরকে বড় মনে করেন, নিজেদের স্বার্থের জন্য শক্রতা সৃষ্টি করেন আর একজন অন্যজনের ক্ষয়ক্ষতি করার চেষ্টায় ব্যস্ত থাকেন এটা আমাদের ভুল হচ্ছে। সবাই ঐক্যবদ্ধ ও সমন্বয় করে কাজ করার মধ্যে আনন্দ আছে। আমাদের লেখার মধ্যেও অনেক ভুল হয়। এই জন্য সাংবাদিকদের সাংবাদিকতার আদর্শলিপি পড়া দরকার। বিশেষ করে “কলম সৈনিক অর্থাৎ সাংবাদিক দেশ ও জাতির বিবেক, ঝুঁকিপূর্ণ জেনেও সাংবাদিকরা পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন,বিশেষ সম্মান অর্জন করার জন্য কিন্তু সম্মান অর্জন না হয়ে আরও বদনাম হচ্ছে। শুধুমাত্র মানুষের সুখ, দুঃখ, আনন্দ বেদনা, দুর্ঘটনাসহ সকল বিষয়ে জাতির কাছে তুলে ধরতে সাংবাদিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেন। পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিকদের অবশ্যই চোখ কান খোলা রেখে কাজ করতে হবে।
    সাংবাদিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেও কারো মনজয় করতে পারেন না কেন? ছোট একটি ভুল করলেই সাংবাদিকদের উপর হামলা, মামলা করা হয়, এমনকি হত্যার শিকার হতে হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সবাইকে বলা হয় সাংবাদিকদের সহযোগিতা করবেন, কিন্তু তার উল্টো দেখা যায়, পুলিশ সাংবাদিক কি কখনো বন্ধু হতে পেরেছেন? কেউ কি খবর নিয়েছেন যে, সাংবাদিকরা কেমন আছেন? কোনো সহযোগিতা লাগবে কি না?। সাংবাদিকরাই আজকাল মানবেতর জীবনযাপন করছেন। জনগণের কল্যাণে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পেশাগত দায়িত্ব পালন করে থাকেন সাংবাদিকরা, এর বিনিময়ে কি পাচ্ছেন তারা? নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন অনেক সাংবাদিক, হয়রানিমূলক মামলার শিকার হচ্ছেন অনেকেই, যার কোনো হিসাব নেই। বাংলাদেশে প্রায় ১৮কোটি জনগণ, সেই তুলনায় আইনশৃঙ্খা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ও সাংবাদিকের সংখ্যা অনেক কম। ধন্যবাদ জানাই তাদেরকে যারা মানুষের কল্যাণে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন। “পুলিশ, সাংবাদিক” আইনজীবি ও জনপ্রতিধিগণ, এই চারটি শব্দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হলো “কলম সৈনিক অর্থাৎ সাংবাদিক”। বিশেষ করে সাংবাদিকতার আদর্শলিপি’র বেশিরভাগ শব্দ আছে যা সাংবাদিকদের জন্য জানা অতি জরুরি-যেমনঃ সংবাদের উৎসহের মত সংবাদের উপাদান কি? মানুষ এবং প্রকৃতি, মানুষের আশা-আকাঙ্খা, আনন্দ, বেদনা, সুখ-দুঃখ, সমস্যা ও সম্ভাবনাই সংবাদের মূল প্রতিপাদ্য। এর সাথে সম্পৃক্ত সকল বিষয়ই সংবাদের উপাদান। যেমনঃ কুকুর যদি মানুষকে কামড়ায় তা কোনো সংবাদ নয়, আর মানুষ যদি কুকুরকে কামড়ায় বা অপ্রত্যাশিত কিছু অপকর্ম করে তা সংবাদ হয়। নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটনা, অন্যায় অবিচার, যা মানুষের অধিকারকে হরণ করে, এরকম অনেক বিষয়কে সংবাদ বলা যেতে পারে। সাংবাদিক সবাইকে তথ্য জানার অধিকার আছে, তবে কারো সাথে বিবাদ বা শক্রতা করে সাংবাদিকতায় সাফল্য আসতে পারে না। সাংবাদিকরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে, এতে স্বাধীনভাবে সাংবাদিকতা করা সহজ হবে বলে অনেকেরই অভিমত। সাংবাদিককে সাংবাদিকতার আদর্শলিপি পড়তে হবে, সেই সাথে সর্বশেষ সংশোধনীসহ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ম্যানুয়েল বই এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বইসহ বেশি বেশি বই পড়তে হবে। অনেকেই জানেন না যে, ১/ সাংবাদিক মানে জাতির বিবেক। ২/ সাংবাদিক মানে দেশ প্রেমিক। ৩/ সাংবাদিক মানে কলম সৈনিক। ৪/ সাংবাদিক মানে জাতির দর্পণ। ৫/সাংবাদিক মানে জাতির সেবক। ৬/সাংবাদিক মানে শিক্ষিত জাতি। ৭/সাংবাদিক মানে স্বাধীনভাবে কাজ করা। ৮/সাংবাদিক মানে সম্মানিত জাতি। ৯/ সাংবাদিক মানে তদন্তকারী। ১০/ সাংবাদিক মানে আইন বিষয়ে জানা। ১১/ সাংবাদিক মানে সিস্টেম পরিবর্তন করা। ১২/ সাংবাদিক মানে সকল তথ্য বিষয়ে জানা। ভয়কে জয় করে সাংবাদিকতা করার মধ্যে সৈনিক হিসেবে দেশপ্রেম আছে এটা সবাইকে মানতে হবে। সাংবাদিকরা তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন বলেই মানুষের ঘরের সুন্দরী নারী ও অর্থ সম্পদ নিরাপদে থাকে, বাকিটা ইতিহাস।

  • নড়াইলে নবাগত পুলিশ সুপার ছাদিরা খাতুনকে সংগঠনের ফুলের শুভেচ্ছা

    নড়াইলে নবাগত পুলিশ সুপার ছাদিরা খাতুনকে সংগঠনের ফুলের শুভেচ্ছা

    উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি:

    নড়াইলে নবাগত পুলিশ সুপার (এসপি) ছাদিরা খাতুনকে ফুলের শুভেচ্ছা। নড়াইল জেলার নবাগত প্রথম নারী পুলিশ সুপার (এসপি) ছাদিরা খাতুনকে সোমবার বিভিন্ন ধর্মিয় সংগঠনের সাথে মিলে নড়াইল জেলা ইমাম সমিতির ও ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়।
    নড়াইল জেলায় ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখতে তিনি সকল ধর্মের নেতাদের সঙ্গে পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা করেন। উপস্থিত সকলকে শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে সহযোগিতা করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন ।
    এসময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অবস্) এস এম কামরুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) দোলন মিয়াসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তা।

  • ঝিনাইদহে  ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অফিস আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে দূর্বৃত্তরা

    ঝিনাইদহে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অফিস আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে দূর্বৃত্তরা

    ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
    ঝিনাইদহ সদর উপজেলার ৩নং সাগান্না ইউনিয়নের ডাকবাংলা ত্রিমোহনী বাজারে সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে আওয়ামী লীগের অফিস আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে দূর্বৃত্তরা।সকালে ঝিনাইদহ সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার ও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন কালে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার বলেন কিভাবে আগুন দেওয়া হয়েছে বা অন্য কোন ভাবে আগুন লেগেছে কিনা সেটা আমরা খতিয়ে দেখার চেষ্টা করছি। তাছাড়া ফায়ার সার্ভিস এর মাধ্যমেও পরীক্ষা করা হবে এখানে কোন দাহ্য পদার্থ ব্যবহার করা হয়েছে কিনা? বিষয়টি নিয়ে মামলার প্রক্রিয়া চলছে বলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা জানান।

    ঝিনাইদহ
    আতিকুর রহমান।

  • সুজানগরে সিএনজি চালকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার

    সুজানগরে সিএনজি চালকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার

    এম এ আলিম রিপন,সুজানগরঃ জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯ থেকে ফোন পেয়ে মঙ্গলবার পাবনার সুজানগর উপজেলার নাজিরগঞ্জ-কাশিনাথপুর সড়কের নারায়ণপুর এলাকার রাস্তার পাশ থেকে শ্রী গণেশ সরকার(৪৮) নামে এক সিএনজি চালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত সিএনজি চালক শ্রী গণেশ উপজেলার নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নের হাসামপুর গ্রামের শ্রী কানাই লাল সরকারের ছেলে। সুজানগর থানার ওসি আব্দুল হাননান জানান, মঙ্গলবার ভোরে রাস্তার পাশে রক্তাক্ত লাশটি পড়ে থাকতে দেখে ৯৯৯ নম্বরে কল দিলে তারা বিষয়টি জানতে পারে। পরে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে। স্থানীয় এলাকাবাসীর বরাত দিয়ে ওসি আরও জানান, নিহত সিএনজি চালক শ্রী গণেশ সন্ধ্যার পর থেকে সারারাত সিএনজি চালাতেন। এদিনও তিনি সারারাত গাড়ি চালিয়ে নাজিরগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড থেকে ভোররাত ৪টার দিকে স্থানীয় একটি দোকান থেকে চা পান করে সিএনজি চালিয়ে নিজ বাড়ির দিকে যাচ্ছিলেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে নিজ বাড়িতে যাবার পথে সিএনজিটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশের একটি খাদে পড়ে গেলে চালক শ্রী গণেশ গুরুতর জখম হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। এ সময় দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া যাওয়া সিএনজিটিও উদ্ধার করা হয়। তবে কিভাবে তার মৃত্যু হয়েছে তা ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পরই নিশ্চিতভাবে বলা যাবে বলেও জানান ওসি।

    এম এ আলিম রিপন
    সুজানগর(পাবনা)প্রতিনিধি।

  • আশুলিয়ায় তিতাস গ্যাসের দুই হাজার বাসা বাড়ির অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে কর্তৃপক্ষ

    আশুলিয়ায় তিতাস গ্যাসের দুই হাজার বাসা বাড়ির অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে কর্তৃপক্ষ

    হেলাল শেখঃ ঢাকার আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়নের ইউসুফ মার্কেটসহ বিভিন্ন এলাকাজুড়ে তিতাস গ্যাসের পাইপ লাইন থেকে হাজার হাজার অবৈধ সংযোগ দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে দালাল চক্র। তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ অভিযান চালিয়ে দুই হাজার বাসা বাড়ির অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছেন। জানা গেছে, এক স্থানে ৭-৮ বারও অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে, সরকারের একদিন অভিযান করলে ১ লক্ষাধিক টাকা খরচ হলে ৮ দিনে খরচ হয় ৮লক্ষাধিক টাকা কিন্তু সরকারের লাভ কি হচ্ছে?।
    মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট ২০২২ইং) সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এ অভিযান চলে। জানা গেছে, ঢাকা জেলার আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়নের পল্লী বিদ্যুৎ, বাইপাইল, ভাদাইল, গাজীরচট, ইউনিক, শিমুলতলা, ইয়ারপুর ইউনিয়নের জামগড়া, চিত্রশাইল, ইউসুফ মার্কেটসহ বিভিন্ন এলাকায় তিতাস গ্যাসের অবৈধ সংযোগ দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে দালাল চক্র। এই দালাল চক্রের সাথে রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও কিছু সংবাদ কর্মীসহ অনেকেই জড়িত রয়েছে বলে গ্রাহকরা জানায়। দালালরা তিতাস গ্যাসের মূল পাইপ লাইন থেকে দুই ইি পাইপ দিয়ে হোটেল, কারখানা ও বাসা বাড়িতে এসব অবৈধভাবে সংযোগ দিয়েছে।
    এর আগেও ঢাকার আশুলিয়ার কাঠগড়া পালোয়ান পাড়া এলাকায় ৫ শতাধিক বাসা বাড়িতে গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন এবং ভ্রাম্যমান আদালতে একটি বাড়ির ম্যানেজারসহ ৬জনকে ১৭ হাজার টাকা জরিমানা করেন। গত ১৫ মার্চ ২০২২ইং সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত প্রায় দেড় কিলোমিটার পাইপ লাইনের ৮ শতাধিক বাসা বাড়ির গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ। গত (২০ জুলাই ২০২২ইং) আশুলিয়ার শ্রীপুর এলাকায় অভিযান চালানো হয়েছে বলে সূত্র জানায়।
    সাভার তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী আবু সাদাৎ মোহাম্মদ সায়েম গণমাধ্যমকে বলেন, এর আগের অভিযানে বিপুল পরিমান পাইপ, রাইজার ও চুলা জব্দ করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আশুলিয়ার বিভিন্ন এলাকায় একটি অবৈধ দালাল চক্র তিতাসের মূল সরবরাহ লাইন থেকে ২-৩ ইি পাইপ দিয়ে অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে ফিটিংস ব্যবহার করে বিভিন্ন বাসা বাড়িতে অবৈধ সংযোগ প্রদান করে। তিনি আরও বলেন, অভিযানে অনেক বাসা বাড়িতে নেয়া অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছেন। এসব অবৈধ সংযোগের পাইপলাইন ও রাইজারগুলো জব্দ করা হয়েছে। একাধিকবার অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হলেও বারবার কিছু বাড়ির মালিক ও দালালরা অবৈধ সংযোগ নিয়ে ব্যবহার করে, এর কারণে ভ্রাম্যমান আদালতে এর আগে ৬জনকে জরিমানা করেছেন। উক্ত ব্যাপারে এ পর্যন্ত আশুলিয়া থানায় ৪৮টি মামলা দায়ের করা হয়েছে, এসব মামলায় কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি বলে তিনি জানান। এসব অভিযানে তিতাস গ্যাসের সাভার জোনাল অফিসের সহকারী পরিচালক আনিসুর রহমানসহ ৫-৬জন কর্মকর্তা উপস্থিত থেকে অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন। এ বিষয়ে অনেকেই অভিমত প্রকাশ করেন যে, গ্যাস অফিসের কিছু কর্মকর্তা কর্মচারী এসব অবৈধ সংযোগ দেয়ার সাথে জড়িত বলেই এমনটি হচ্ছে।
    আশুলিয়া সহকারি কমিশনার (ভূমি) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আনোয়ার হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, আশুলিয়ার কাঠগড়া এলাকার মোঃ লাল চাঁন এর বাড়িতে অবৈধ ভাবে তিতাস গ্যাসের পাইপ লাইন থেকে অবৈধ সংযোগ নেয়ার অপরাধে বাড়ির ম্যানেজার মোঃ শারাফাত আলীকে ১০ হাজার টাকা ও ৫ জন ভাড়াটিয়াকে ৭ হাজার টাকাসহ মোট ১৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়ার হোসেন আরও বলেন, এরপর যদি কেউ এরকম অবৈধ সংযোগ ব্যবহার করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ভাবে ব্যবস্থা নেয়া হবে। আজকের অভিযানে আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রবিউল ইসলামসহ সঙ্গীয় ফোর্স নিরাপত্তায় কাজ করেছেন।

  • নড়াইলের নবনিযুক্ত এসপিকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও স্বাগত জানালেন জেলা ও দায়রা জজ এবং জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা মাজিস্ট্রেট

    নড়াইলের নবনিযুক্ত এসপিকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও স্বাগত জানালেন জেলা ও দায়রা জজ এবং জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা মাজিস্ট্রেট

    উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধিঃ

    নড়াইলের বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ এবং জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা মাজিস্ট্রেট সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন নড়াইলের নবনিযুক্ত পুলিশ সুপার। এ সময় আলমাচ হোসেন মৃধা, বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ, নড়াইল এবং মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা মাজিস্ট্রেট মোসা: সাদিরা খাতুন, পুলিশ সুপার, নড়াইলকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি জানান, পুলিশ সুপার জেলার সার্বিক আইন শৃঙ্খলা রক্ষার্থে ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ এবং জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা মাজিস্ট্রেট গণের সাথে সমন্বয় করে কাজ করার আশা ব্যক্ত করেন।
    এ সময় সানা মোঃ মাহরুফ হোসাইন, বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ), নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল, নড়াইল; শেখ মোঃ আমিনুল ইসলাম, চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, নড়াইল; মোঃ রিয়াজুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, প্রশাসন ও অর্থ, মোঃ দোলন মিয়া, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সদর সার্কেল, এস, এম, কামরুজ্জামান, পিপিএম, নড়াইল; সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। অপরদিকে
    নড়াইল জেলার নবাগত প্রথম নারী পুলিশ সুপার (এসপি) ছাদিরা খাতুনকে বিভিন্ন ধর্মিয় সংগঠনের সাথে মিলে নড়াইল জেলা ইমাম সমিতির ও ফুলেল শুভেচ্ছা জানান হয়। নড়াইল জেলায় ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখতে তিনি সকল ধর্মের নেতাদের সঙ্গে পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা করেন। উপস্থিত সকলে শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে সহযোগিতা করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন । এসময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অবস্) এস এম কামরুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) দোলন মিয়াসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তা।

  • সুজানগরের পদ্মা নদী  থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

    সুজানগরের পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

    সুজানগর(পাবনা)প্রতিনিধিঃ পাবনার সুজানগরের পদ্মা নদী হতে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে পদ্মা নদীর নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নের হাট মালিফা এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। স্থানীয়রা জানান, জেলেরা এদিন পদ্মা নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে লাশটি দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে। সুজানগর থানার(ওসি) আব্দুল হাননান বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, প্রাথমিকভাবে পুরুষ ওই ব্যক্তির লাশটির কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। পরিচয় জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।

    এম এ আলিম রিপন
    সুজানগর(পাবনা)প্রতিনিধি।

  • চরতারাপুরে পাখিবান্ধব বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

    চরতারাপুরে পাখিবান্ধব বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

    নিজস্ব প্রতিবেদক,সুজানগর : এক সময় পাখিদের অভয়ারন্য ছিল পাবনার চরতারাপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা। কালের বিবর্তনে বর্তমানে হারিয়েছে প্রায় সবই। আর নানা কারণে পাখিবান্ধব ও পরিবেশ বান্ধব বৃক্ষ বিলুপ্ত হওয়ায় এ অ ল থেকে চলে গেছে অনেক প্রজাতির পাখি। আর এ জন্য হারিয়ে যাওয়া বিভিন্ন প্রজাতির পাখিদের নিরাপদ আবাসস্থল গড়ে তোলার লক্ষে চরতারাপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে পাখিবান্ধব বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি গ্রহন করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে চরতারাপুর ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে স্থানীয় তারাবাড়িয়া সরকারি রাস্তার পাশে পাখিবান্ধব বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয় । মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ পাখিবান্ধব বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন চরতারাপুর ইউপি চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান খান। এ সময় ইউপি সচিব আসাদুজ্জামান , সুজানগর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক যুগান্তরের উপজেলা প্রতিনিধি এম এ আলিম রিপন , ইউপি সদস্য রুহুল আমিন, মোস্তাফিজুর রহমান বাবু, রনি আহমেদ ও স্থানীয় আ.লীগ নেতা রবিউল ইসলাম রবি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। রোপণকৃত পাখিবান্ধব বৃক্ষের মধ্যে রয়েছে সোনালু,জারুল,বট, পাকুড় সহ অন্যান্য গাছের চারা। উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথি চরতারাপুর ইউপি চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান খান বলেন পরিবেশ বান্ধব ও পাখিবান্ধব বৃক্ষ নিধনে ক্রমাগত ঘটেছে পরিবেশ বিপর্যয়। এখন আর অনেক প্রজাতির পাখি দেখা মেলেনা । আর এ জন্য এই ইউনিয়নে আগের বৈচিত্র ফিরিয়ে আনতে ও ইউনিয়নকে সমৃদ্ধ করতে পাখিবান্ধব ও পরিবেশ বান্ধব অভয়ারন্য করতে এ ধরণের উদ্যোগ গ্রহন করা হয়েছে।

    এম এ আলিম রিপন
    সুজানগর(পাবনা)প্রতিনিধি।