Author: desk

  • চাঁদাবাজি মামলায় পটিয়ায় ৫ জনকে কারাগারে প্রেরণ

    চাঁদাবাজি মামলায় পটিয়ায় ৫ জনকে কারাগারে প্রেরণ

    নিজস্ব সংবাদদাতাঃ চাঁদাবাজি মামলায় পটিয়ায় পাঁচজনকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। তারা হলেন-নুরুল আবছার (৩৭), মো. মহসিন (৩৭), ফরহাদুল ইসলাম মেজ্জান (২০), হেলাল
    উদ্দিন (৩৫) ও নেজাম উদ্দিন (২২)। সোমবার দুপুরে পটিয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট বিশে^শ^র সিংহের আদালতে আত্মসর্পণ করতে গেলে বিচারক শুনানী
    শেষে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।জানা গেছে, উপজেলার হিলচিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুরাতন ভবন নিলাম
    কাজের ঠিকাদার রবিউল ইসলামের কাছ থেকে নুরুল আবছারসহ ৫জন ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা দিতে অপরাগত প্রকাশ করলে আসামীরা ঠিকাদার ও তার
    ভাই জফিউল ইসলামকে মারধর করেন। এ ঘটনায় পটিয়া ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে একটি মামলা হয়। মামলা নং- ৫১৯/২১। পরবর্তীতে পটিয়া থানার এসআই মো. মোরশেদ
    আসামীদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল করলে আদালত তা গ্রহণ করে আসামীদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী করে। ওই মামলায় আত্মসর্মপন করতে গেলে
    বিচারক তাদের ৫জনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এর আগে নুরুল আবছার চাঁদাবাজি মামলায় কারাভোগ করেছেন বলে মামলার বাদী রবিউল ইসলাম জানিয়েছেন।
    পটিয়া সিনিয়র জুডিশয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের এডভোকেট জসিম উদ্দিন গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

  • পটিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক  হলেন মোঃ আরিফ

    পটিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক হলেন মোঃ আরিফ

    নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
    চট্রগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক কর্তৃক সাক্ষরিত আগামী ১ বছরের জন্য বাংলাদেশ ছাত্রলীগ পটিয়া উপজেলা শাখার কমিটিতে মোহাম্মদ
    আরিফকে পটিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক
    হিসেবে মনোনীত করেছেন। এ নিয়ে
    মোঃ আরিফ বলেন, স্কুল জীবন থেকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে ভালোবেসে এসেছি এবং দলের প্রয়োজনে যখন যে নির্দেশনা আসত তা পালন করার চেষ্টা করেছি। আগামীতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে বুকে ধারন করে দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালি করার লক্ষ্যে শিক্ষার্থী ও অবহেলিত মানুষের পাশে থেকে শিক্ষা ও সমাজ উন্নয়ন বান্ধব কর্মসূচির মাধ্যমে কাজ করে যাবো এই আশা রাখছি।

  • লালমনিরহাটে ২০০বোতল ফেন্সিডিলসহ মমিনুল গ্রেফতার

    লালমনিরহাটে ২০০বোতল ফেন্সিডিলসহ মমিনুল গ্রেফতার

    মো.হাসমত উল্ল্যাহ,লালমনিরহাট।।

    লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ থানাধীন ৮নং কাকিনা ইউনিয়নের রুদ্রেশ্বর মৌজা এলাকা হইতে অভিযান চালিয়ে ২০০বোতল ফেন্সিডিলসহ এক জনকে গ্রেফতার করেন।

    লালমনিরহাট কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি)এ টি এম গোলাম রসুল, এর নেতৃত্বে এসআই ইদ্রিস আলী,এ এস আই অজিত কুমার সরকার, ও সঙ্গীয় ফোর্স সহ কালিগঞ্জ থানাধীন ৮নং কাকিনা ইউনিয়নের রুদ্রেশ্বর এলাকায় অভিযান চলিয়ে ২০০ (দুইশত) বোতল মাদকদ্রব্য ফেন্সিডিল এবং ০১ টি আরটিআর ১৬০ সিসি মোটরসাইকেলসহ একজন কে গ্রেফতার করেন কালীগঞ্জ থানার পুলিশ।এবং ঘটনার স্থান থেকে সুকৌশলে পালিয়ে যায় এক জন।

    গ্রেফতারকৃত আসামি হলে মমিনুল ইসলাম(৩০), পিতা আনচার আলী,গ্রাম বান্দরকুড়া থানা কলীগঞ্জ জেলা লালমনিরহাট। গ্রেফতারকৃত আসামির বিরুদ্ধে কালীগঞ্জ থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নং -০৩, ধারা- ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনের ৩৬(১) এর ১৩(গ)/৩৮/৪১ রুজু করা হয়।

    লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি)এ টি এম গোলাম রসুল, জানান গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কালিগঞ্জ থানাধীন কাকিনা ইউনিয়ন এলাকা হইতে অভিযান চালিয়ে ২০০বোতল ফেন্সিডিল এবং মোটরসাইকেলসহ এক জনকে গ্রেফতার করেন।

    হাসমত উল্ল্যাহ।।

  • মুন্সীগঞ্জ‌ে টঙ্গীবাড়ীরে  বিকাশের দোকান থেকে সাড়ে ২লাখ ১৮ হাজার  টাকা চুরি

    মুন্সীগঞ্জ‌ে টঙ্গীবাড়ীরে বিকাশের দোকান থেকে সাড়ে ২লাখ ১৮ হাজার টাকা চুরি

    মুন্সীগঞ্জ প্রতি‌নি‌ধি ঃ

    মুন্সীগঞ্জ জেলার টঙ্গীবাড়ী উপ‌জেলার দিঘীড়পাড় বাস ষ্ট‌্যান্ডে গত ২৬শে জুন (র‌বি বার ) দুপুর ১:২০ মি‌নি‌টে দি‌ঘীড়পাড় সংলগ্ন মেসার্স বেপারী ষ্টো‌র নামক বিকাশ ,ফ্লে‌কি্্র দোকান থেকে ২ লক্ষ ১৮ হাজার ৫০০ টাকা নিয়ে পালিয়েছে চোর চক্র। ঘটনাটি ওই দোকানে থাকা সিসিটিভি ক্যামেরায় ধারণ হয়েছে

    রবিবার (২৬ শে জুন ) রা‌ত ১১টায় এ তথ্য জানান ভুক্তভোগী বিকাশের দোকানদার মা‌লিক মোঃআক্তারউজ্জান এ ঘটনায় তিনি টঙ্গীবাড়ী থানা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।

    দোকানে থাকা সিসিটিভির ফুটেজে দেখা যায়, বিকাশের দোকানে এক জন ম‌্যাক পরে দোকানদার প্রবেশ ক‌রে,দোকা‌নের মা‌লিক মোঃআক্তারউজ্জান যোহ‌রে র নামাজ পড়ার জন‌্য পা‌শে মস‌জি‌দে যান সুযোগে ওই চোর চক্রের একজন ক্যাশে রাখা ২ লাখ ১৮হাজার ৫০০টাকা নিয়ে চলে যায়।

    ভুক্তভোগী দোকান মালিক মোঃআক্তারউজ্জান
    জানান, আমি শেষ হয়ে গিয়েছি। আমার দোকানের মূলধন চুরি হয়ে গেছে। আমি কিভাবে ব্যবসা করবো। আমার একটাই দাবি সিসিটিভির ফুটেজ দেখে তাদের ধরে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া হোক।

    এ বিষয়ে দিঘীড়পাড় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আ‌রিফ হালদার বলেন, আমি ঘটনা জানার পর আ‌মি আক্তার বেপারী দোকা‌নে ছু‌টে যাই । এবং পু‌লিশ কে খবর দেই পুলিশ এসে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে গেছে। সিসিটিভির ফুটেজ দেখে চোরদের ধরার দাবি জানাচ্ছি।

    এ ব্যাপারে ‌দি‌ঘিড়পাড়পু‌লিশ ফা‌ড়ি ইনচার্জ মোঃশাহআলম বলেন, চুরির ঘটনায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। দোকা‌নে থাকা সি‌সি টি‌ভির ফু‌টেজ পে‌য়ে‌ছি । চোরদের আটকের প্রক্রিয়া চলছে।

  • গৌরনদীতে ডাকাতদের সাথে পুলিশের গুলিবিনিময় চার ডাকাত গ্রেপ্তার

    গৌরনদীতে ডাকাতদের সাথে পুলিশের গুলিবিনিময় চার ডাকাত গ্রেপ্তার

    স্টাফ রিপোর্টার!! ডাকাতির প্রস্তুতিকালে আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি, ধারালো অস্ত্র ও ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত সরঞ্জামাদি সহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের চার সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    এ ঘটনায় গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে ডাকাতির প্রস্তুতি ও অস্ত্র আইনে পৃথক মামলা দায়ের করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার দিবাগত রাত সাড়ে বারটার দিকে বরিশালের গৌরনদী উপজেলার ভুরঘাটা এলাকায়।
    গ্রেফতারকৃতরা হলো- বাকেরগঞ্জ উপজেলার বলইকাঠী গ্রামের সামসুল হক হাওলাদারের ছেলে সেলিম হাওলাদার ওরফে কাটারা সেলিম (৩৮), পশ্চিম চরামদ্দি গ্রামের শাহজাহান হাওলাদারের ছেলে মিজান ওরফে নিজাম (৪২), বলইকাঠী গ্রামের মৃত হাসেম হাওলাদারের ছেলে রফিকুল ইসলাম রানা (৪৫) ও বরগুনা সদর থানার বরইতলা এলাকার জব্বার সিকদারের ছেলে বাকের সিকদার (৩৭)। গ্রেপ্তারকৃত প্রত্যেকের নামে বিভিন্ন থানায় একাধিক ডাকাতি মামলা রয়েছে এরমধ্যে সেলিম হাওলাদার ওরফে কাটারা সেলিমের বিরুদ্ধে ১৩ টি, মিজান ওরফে নিজামের বিরুদ্ধে ৮টি ও অন্য দুইজনের বিরুদ্ধে ৩টি করে বিভিন্ন থানায় ডাকাতির মামলা রয়েছে।
    গৌরনদী মডেল থানার ওসি মোঃ আফজাল হোসেন জানান, একটি সংক্সঘবদ্ধ ডাকাত দল উপজেলার ভুরঘাটা এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিলো। এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে থানা পুলিশ। পুলিশের উপস্থিতি টেরপেয়ে গুলি চালায় ডাকাত দলের সদস্যরা। পুলিশও প্রায় ১০ রাউন্ড পাল্টা গুলি ছুড়ে। এতে কেউ হতাহত না হলেও আন্তঃজেলা ডাকাত দলের চার সদস্যকে একটি ওয়ানসুটার গান, পাঁচ রাউন্ড গুলি, ধারালো দা ও ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত সরঞ্জামাদি সহ গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় অভিযানিক দলের সদস্যরা।

    এ সময় আরও ৪/৫ জন ডাকাত পালিয়ে যায়।
    তিনি আরও জানান, গ্রেফতারকৃতরা পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গৌরনদী উপজেলার কেফায়েতনগর সহ বানারীপাড়া, ডাসার ও কাউখালী থানা এলাকায় ডাকাতির কথা স্বীকার করেছে।

    এ ঘটনায় পৃথক দুইটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। দুপুরে গ্রেফতারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

  • চিংড়ি ঘেরে গ্যাসের অস্তিত্ব ইউএনও’র ঘটনাস্থল পরিদর্শন, দুর্ঘটনা এড়াতে গ্রাম পুলিশ মোতায়েন

    চিংড়ি ঘেরে গ্যাসের অস্তিত্ব ইউএনও’র ঘটনাস্থল পরিদর্শন, দুর্ঘটনা এড়াতে গ্রাম পুলিশ মোতায়েন

    মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধিঃ
    মোংলার মিঠাখালী গ্রামের মধ্যপাড়ার বাসিন্দা দেলোয়ার শেখের (৩৫) চিংড়ি ঘেরে গ্যাসের অস্তিত্ব মিলেছে। শনিবার রাতে গ্যাস উদগিরণস্থল পরিদর্শন করে এসে সেখানে প্রাকৃতিক গ্যাসের এ অস্তিত্বের কথা জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কমলেশ মজুমদার। তিনি জানান, প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে নিশ্চিত হওয়া গেছে এখানে গ্যাসের অস্তিত্ব রয়েছে। কারণ পৌনে তিন বিঘার এ চিংড়ি ঘেরের ৬/৭ জায়গা থেকে কম বেশি করে গ্যাস বুদবুদ করে বের হচ্ছে। আর সেখান থেকে সংযোগ নিয়ে দেলোয়ারের পরিবার রান্নাও করছেন। শনিবার রাতে সেই গ্যাস দিয়েও তারা ডিম সিদ্ধ করেছেন যেটা আমি নিজেই দেখেছি। তবে এ গ্যাসের ব্যবহার আর না বাড়ানোর জন্য ঘের মালিক দেলোয়ারকে নিষেধ করা হয়েছে। কারণ নতুন সংযোগ বাড়ানো হলে তাতে দুর্ঘটনার ভয় রয়েছে। এছাড়া দুর্ঘটনার ঝুঁকি এড়াতে সেখান থেকে দেলোয়ারসহ অন্য কেউও যাতে গ্যাসের ব্যবহার না করতে পারে সেজন্য গ্রাম পুলিশ মোতায়েনের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। গ্রাম পুলিশের পাশাপাশি মিঠাখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ওই ওয়ার্ডের মেম্বরকে গ্যাস উদগিরণস্থল নজরদারী করতে বলা হয়েছে। এছাড়া সেখানে উৎসুক জনতার ঢল বন্ধেও তাদেরকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কমলেশ মজুমদার বলেন, ঘেরটিতে গ্যাসের অস্তিত্ব নিশ্চিত হওয়ার বিষয়টি বাগেরহাট জেলা প্রশাসক মহোদয়কে রিপোর্ট আকারে জানানো হয়েছে। তিনি বাপেক্সসহ সরকারের উর্ধতন মহলকে অবহিত করবেন। উর্ধতন কর্তৃপক্ষই এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলেও জানান তিনি।
    এদিকে চিংড়ি ঘেরে গ্যাসের অস্তিত্ব পাওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ায় প্রতিদিন দুরদুরান্তের লোকজন তা দেখার জন্য সেখানে বিড় জমাচ্ছেন। এনিয়ে স্থানীয়দের মাঝে যেমনি উচ্ছ্বাস ও কৌতুহল রয়েছে তেমনি রয়েছে ভীতি এবং উৎকন্ঠাও। কারণ যদি গ্যাস হয়েই থাকে তাহলে যখন তখন দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে। আবার বিশাল জায়গা নিয়ে গ্যাসের অস্তিত্ব মিললে তাদের জায়গা-জমি ও বাড়ীঘর ছেড়ে চলেও যেতে হতে পারে।
    এ নিয়ে উৎকন্ঠায় থাকা মিঠাখালীর পূর্বপাড়ার বাসিন্দারা বলছেন, গ্যাস থাকলেও তো আর দেলোয়ারের শুধু পৌনে তিন বিঘার ঘেরেই নয়, আশপাশের অনেক জায়গা জমি নিয়েই রয়েছে। তাতে তো ভয় কাজ করবেই। তাই আমরাও চাই এ বিষয়ে সরকার দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে যাই করার তাই করুক। সরকার আমাদের বাচিয়ে রেখেই যেন যা করার তাই করেন। আমরা যেন আমাদের প্রাপ্যটা পাই। কারণ গ্যাস পাওয়া গেলে তো আমাদের এলাকা ছেড়ে চলে যেতে হবে। সরকার লাভবান হবেন, আমরাও যেন ভালভাবে বেচে থাকতে পারি তারও ব্যবস্থা করবেন সরকার সেই দাবী আমাদের। মিঠাখালীর পুর্বপাড়া এলাকার বাসিন্দা ও ঘের মালিক দেলোয়ার শেখ বলেন, ৬ বছর আগে তার পৌনে তিন বিঘার চিংড়ি ঘেরের জমি থেকে বালু-মাটি উত্তোলনের জন্য একটি মিনি ড্রেজারের পাইপ বসাতে গেলেই সেখান থেকে এ গ্যাস উঠতে শুরু হয়। তখন তার বাবা বিষয়টি কেউকে না জানানোর জন্য পরিবারকে বলে তা গোপন রাখেন। এরপর দুই বছর আগে তার বাবা মারা যান। সেই থেকে গ্যাস উঠতে থাকলেও মুলত গত সপ্তাহখানেক ধরে ঘেরের বিভিন্ন জায়গা থেকে আরো বেশি পরিমাণে গ্যাস উঠতে শুরু হয়। গ্যাসের চাপ দেখে তা ব্যবহারের জন্য গত সোমবার সেখান থেকে পাইপ লাইন টানেন দেলোয়ার। আর বৃহস্পতিবার থেকে তা দিয়ে রীতিমত রান্নাবান্নার কাজ করছেন তার পুরো পরিবার। এ গ্যাসের অস্তিত্বের বিষয়ে তেল, গ্যাস, খনিজসম্পদ, বিদ্যৎ ও বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির মোংলার আহবায়ক মোঃ নুর আলম শেখ বলেন, বঙ্গোপসাগর ও সুন্দরবনসহ উপকূলীয় বিভিন্ন জায়গায় গ্যাসসহ নানাবিধ খনিজ সম্পদের অস্তিত্ব রয়েছে। কিন্তু বাপেক্সের উদাসিনতার কারণে তা সনান্ত, উত্তোলন ও ব্যবহার সম্ভব হচ্ছেনা। মিঠাখালীর দেলোয়ারের ঘেরে যে গ্যাসের অস্তিত্ব মিলেছে তাও অনেক আগে। আগে থেকেই বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধিদের জানানো হলেও তারা তাতে নজর দেয়নি। সরকারের কিংবা বাপেক্সের উচিৎ হবে ঘটনাস্থলে এসে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

  • মোরেলগঞ্জে উপজেলা আ.লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

    মোরেলগঞ্জে উপজেলা আ.লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

    মোঃ শহিদুল ইসলাম
    সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টারঃ

    প্রায় ৩ বছর পর বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে সাবেক কমিটির সভাপতি ও সংসদ সদস্য এ্যাড. আমিরুল আলম মিলন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে সাবেক কমিটির এম এমদাদুল হককে রেখে ৭১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়াও বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুজিব বাহিনী প্রধান মোসলেম উদ্দিনকে প্রধান উপদেষ্টা রেখে ১৫ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।রবিবার (৩ জুলাই) রাতে বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. ভূঁইয়া হেমায়েত উদ্দিন এ পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দিয়েছেন।জানা যায়, প্রায় ৩ বছর আগে মোরেলগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে দলটির সভাপতি এ্যাড. আমিরুল আলম মিলনকে সভাপতি এবং এম এমদাদুল হককে সাধারণ সম্পাদক রেখে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।এছাড়া সহ-সভাপতি পদে আছেন- সাবেক সহ-সভাপতি সরোয়ার হোসেন হাওলাদার , বীর মুক্তিযোদ্ধা লিয়াকত আলী খান, শফিকুর রহমান লাল, অধ্যক্ষ শাহাবুদ্দিন তালুকদার, এইচ এম মাহমুদ হোসেন, রবিন দত্ত, মাস্টার সাইদুর রহমান, ইখতিয়ার হোসেন দিলদার, আব্দুল গাফফার হাওলাদার।
    যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদে আছেন- হারুন অর রশিদ, মোজাম্মেল হক মোজাম, এ্যাড. তাজিনুর রহমান পলাশ ।এছাড়া আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. সিদ্দিকুর রহমান , কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আবুল কালাম ফকির, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আফজাল হোসেন মাসুম, দফতর সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন দুলাল, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সোহরাব হোসেন পাহলান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক অমল সাহা নান্টু, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান লাল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এম কে আজিজ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক রীপা হালদার, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল জলিল খান , যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মোঃ জাহিদ তালুকদার, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল ওহাব, শ্রম সম্পাদক বুলু তালুকদার, সাংস্কৃতিক সম্পাদক প্রদীপ হালদার লিটু, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক সঞ্জিব রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদুজ্জামান সাবু, অশোক সাহা, ওয়াহিদুজ্জামান মনা, কোষাধ্যক্ষ পঙ্কজ ঘোষ সহ ৭১ সদস্য বিশিষ্ট ২০১৯-২০২২ মেয়াদের পূর্ণাঙ্গ এই কমিটি ঘোষণা করা হয় ।এছাড়াও কমিটিতে নতুন সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্তি পেয়েছেন জাতীয় পার্টির সাবেক উপজেলা আহবায়ক সোমনাথ দে।

  • র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন

    র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন

    র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন বা র‍্যাব বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাস দমনের উদ্দেশ্যে গঠিত চৌকস বাহিনী। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত এই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ২০০৪ সালের ২৬ মার্চ গঠিত হয় এবং একই বছরের ১৪ এপ্রিল (পহেলা বৈশাখ) তাদের কার্যক্রম শুরু করে।

  • বাংলাদেশ পুলিশ

    বাংলাদেশ পুলিশ

    বাংলাদেশ পুলিশ বাংলাদেশের একমাত্র আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা।[৩] সংস্থাটি বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। বাংলাদেশ পুলিশের প্রধান অধিকর্তাকে বলা হয় মহা পুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি)।

  • বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ

    বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ

    বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বাংলা অর্থ:বাংলাদেশ সীমান্ত রক্ষক) বাংলাদেশের একটি আধাসামরিক বাহিনী। এর কাজ হল মূলত বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষা করা। এর প্রধান কার্যালয় ঢাকার পিলখানায় অবস্থিত। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পূর্বে এর নাম ছিল ইস্ট পাকিস্তান রাইফেল্‌স (ইপিআর)।