Author: desk

  • পানির অভাবে বিপাকে ঠাকুরগাঁওয়ের   পাট ও আমন চাষিরা

    পানির অভাবে বিপাকে ঠাকুরগাঁওয়ের  পাট ও আমন চাষিরা

    ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃকৃষিতে স্বনির্ভর দেশের উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁও। এখানকার মাটি উর্বর হওয়ায় অন্যান্য জেলার তুলনায় যেকোনো ফসল উৎপাদন হয় বেশি। ধান,পাট,গম,ভুট্টা, আখসহ সব ধরনের ফসলের আবাদ বেশ ভালো হয় বলে আশে পাশের জেলা গুলির তুলনায় এখানকার কৃষকরাও বেশ স্বনির্ভর এবং স্বচ্ছল।

    তবে বর্ষার এ ভারি মৌসুমেও ছিটেফোটা বুষ্টির পানির দেখা না পাওয়ায় এর উল্টো চিত্র দেখা দিয়েছে এ জেলায়। বৃষ্টির পানির অভাবে বিপাকে পড়েছে জেলার পাট ও আমন ধান চাষিরা। পর্যাপ্ত পানি না থাকায় পাট জাগ না দিতে পারায় একদিকে কৃষকরা যেমন মাঠের পাট কাটতে পারছেন না, অন্যদিকে পাট না কাটার ফলে সেসব জমিও খালি করে তৈরী করতে পারছেন না আমন চাষের উপযোগী করে। এতে সময় মত পাট জাগ দিতে না পারলে পাটের বাজার মূল্য এবং সময় মত ধান রোপণ করতে না পারলে ধানের উৎপাদনও কমে যাওয়া সহ কৃষিতে বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা করছে জেলা কৃষি অধিদপ্তর।

    জেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে,চলতি মৌসুমে ১ হাজার ৪শ ৬৫ হেক্টর জমিতে পাট চাষ হয়েছে। যা গত বছরে হয়েছিল ১ হাজার ২শ ২২হেক্টর জমিতে। অন্যদিকে এ বছর জেলায় ১ লাখ ৩৭ হাজার ২৫ হেক্টর জমিতে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৩ লাখ ৯৭ হাজার ৪৫০ মেট্রিক টন। গতবছর ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় ৫১ হাজার ৪৩৫ হেক্টর জমিতে আমন ধানের চাষ হয়। ফলন উৎপাদন হয় ১ লক্ষ ৫৯ হাজার ৬১০ মেট্রিক টন। জুলাই ১-৩১ তারিখ পর্যন্ত মূলত আমনের চারা রোপণের কাজ চলে। কিন্তু এ বছর জুলাইয়ের শুরু থেকে দ্বিতীয় সপ্তাহ পেরোলেও বিস্তীর্ণ এলাকার চাষিরা চারা রোপণ করতে পারেননি। উপজেলা জুড়ে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত না হওয়ায় এই সমস্যা তৈরি হয়েছে। ঠাকুরগাঁওয়ে আমন চাষ মূলত বৃষ্টি নির্ভর। সরকারি হিসেবেই আমন চাষের প্রায় পঞ্চাশ শতাংশ জমিতে সেচের তেমন কোন ব্যবস্থা নেই। যেখানে সেচের ব্যবস্থা রয়েছে সেখানকার চাষিরাও বাড়তি খরচ নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন। ফলে টানা ভারী বৃষ্টি না হলে কী হবে তা নিয়ে চিন্তা বাড়ছে চাষিদের।

    ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার আকচা ইউনিয়নের কৃষক মফিজুল ইসলাম বলেন, গতমাসে(জুন মাস) বৃষ্টি হয়েছিল। আমরা ধান রোপণের জন্য জমি তৈরি শুরু করেছিলাম। চলতি মাসে আর কোন বৃষ্টি হয়নি। এতে জমি শুকিয়ে ফেটে গেছে। কি করবো বুঝতে পারছিনা।

    বরুনাগাও এলাকার কৃষক রহমত বলেন, এবার বৃষ্টির অভাবে খাল-বিল প্রায় শুকিয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। ফলে পাট পচাতে পানির সমস্যা তৈরি হয়েছে। ফলে এখনও পর্যন্ত বিস্তীর্ণ এলাকার পাট কাটতে পারেনি চাষিরা । যারা পাট কেটেছেন বা খালি জমিতে আমনের চারা রোপণ করবেন ভেবেছিলেন তাদের অনেকেও বৃষ্টি না হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন।

    ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষ্ণ রায় বলেন, প্রতি বছর জুলাই মাসে গড়ে ৭০০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয়। এ বছর এখনও পর্যন্ত বড়জোর ১৭০ মিমি বৃষ্টিপাত হয়েছে। পানির সমস্যায় অনেকে পাট কেটে আমন ধানের চারা রোপণ করতে পারছেন না। তানিয়ে আমরাও চিনতায় আছি।  এখন পর্যন্ত কেবল মাত্র ১০ শতাংশ জমিতে আমনের চারা রোপণ করা হয়েছে। দ্রুত ভারী বৃষ্টিপাত না হলে সমস্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

    ঠাকুরগাঁও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আবু হোসেন জানান, এ বছর খরার কারনে পাট চাষিরা পাট জাগ দিতে পাছেন না আবার আমন চাষিরাও পানির অভাবে জমি তৈরী করে আমন রোপন করতে পারছে না। এ অবস্থায় উৎপাদন যেন ব্যহত না হয় সেজন্য চারার বয়স ঠিক রেখে সম্পূরক সেচ প্রদান করে রোপন-কার্যক্রম চলমান রাখার জন্য কৃষকদের পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে। মাঠ পর্যায়ে বিএডিসি ও বিএমডিএর সেচ পাম্পগুলো চলমান রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছে। তবে দ্রুত বৃষ্টি না হলে এ অবস্থার অবনতি হবে।

    গৌতম চন্দ্র বর্মন
    ঠাকুরগাঁও

  • বোদায় নাবা কনট্রাকশন এডমিক্সচার কোঃ  মতবিনিময়

    বোদায় নাবা কনট্রাকশন এডমিক্সচার কোঃ মতবিনিময়

    ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃপঞ্চগড়ে নাবা কনট্রাকশন এড মিক্সচার কোম্পানি ইমারত নির্মাণ কারিগরদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।মঙ্গলবার ৫ জুলাই সন্ধায় বোদা উপজেলার ওয়াই মোড় গ্রীন ল্যান্ড পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ে ভবনে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    মতবিনিময় সভায় শাহিনুর রহমান এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্হিত ছিলেন নাবা কনট্রাকশনের বিভাগীয় অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রহমান।ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড় জেলার ডিপো মোঃশাদমান শাহ্।প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,বোদা উপজেলার পৌরসভা ইঞ্জিনিয়ার মোঃ শাহিন হোসাইন ও আটোয়ারী পৌরসভার ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আজমল সহ ৪০ জন নির্মান শ্রমিক।

    অনুষ্ঠানে নির্মাণ কাজে নাবা কন্ট্রাকশন এড মিক্সচার ব্যবহারের প্রয়োজনিয়তা সম্পর্কে অগত করা হয়। এটি ব্যবহারে সর্বোচ্চ মাত্রার পানি প্রতিরোধক, মনোরম ফিনিশিং এ সহায়তা প্রদান,তাপ প্রতিরোধক,সিমেন্ট ও পানির অনুপাত হাস করে,ক্ষারক পদার্থ হতে কংক্রিট রক্ষা করে,কংক্রিটকে দ্রুত জমাট বাঁধায়,ছত্রাক ও শ্যাওলা প্রতিরোধী।অনুষ্ঠান শেষে আগত অতিথিদের বর্ষায় ব্যবহারের জন্য ছাতা ও বিভিন্ন উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়।

    গৌতম চন্দ্র বর্মন
    ঠাকুরগাঁও

  • আক্কেলপুরে প্রায় ৬ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

    আক্কেলপুরে প্রায় ৬ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

    রিদয় হোসেন(সদর জয়পুুরহাট) প্রতিনিধিঃ-

    জয়পুরহাটে একতা এক্সপ্রেস ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার করায় প্রায় ৬ ঘণ্টা পর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে। শনিবার (১৬ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।

    জয়পুরহাট স্টেশন মাস্টার (অতিরিক্ত দায়িত্ব তিলকপুর রেল স্টেশন) হাবিবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    এর আগে শনিবার ১৬ জুলাই ভোর ৫ টায় জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার তিলকপুর রেলস্টেশনে পঞ্চগড় থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী একতা এক্সপ্রেস ট্রেনটির একটি বগির চারটি চাকা লাইনচ্যুত হয়। এ ঘটনার পর থেকে আক্কেলপুর রেলস্টেশনে ঢাকাগামী নীলসাগর এক্সপ্রেস, জয়পুরহাটে রাজশাহীগামী বরেন্দ্র এক্সপ্রেস, সান্তাহার স্টেশনে পঞ্চগড়গামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ও চিলাহাটীগামী সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন আটকা পড়ে। এতে একতা এক্সপ্রেসসহ মোট ৫টি ট্রেনের যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়েন। যাত্রীদের কেউ-কেউ বিকল্প পথে ঢাকায় রওনা হন।

    এবিষয়ে আক্কেলপুর স্টেশন মাস্টার তোফাজ্জল হোসেন জানান, পঞ্চগড়ের বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলস্টেশন থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী একতা এক্সপ্রেস ট্রেনটি শনিবার ভোর চারটা ৪৮ মিনিটে আক্কেলপুর রেলস্টেশন ছেড়ে যায়। ট্রেনটি ছেড়ে যাওয়ার ১২ মিনিট পর আক্কেলপুর উপজেলার তিলকপুর রেলস্টেশনে ট্রেনটির একটি বগির চারটি চাকা লাইনচ্যুত হয়।

  • বাহুবলে দুলাল হত্যাকান্ডের ঘটনায়  আটক ৫  জনকে আদালত প্রেরণ

    বাহুবলে দুলাল হত্যাকান্ডের ঘটনায় আটক ৫ জনকে আদালত প্রেরণ

    হবিগঞ্জ প্রতিনিধি: হবিগঞ্জের বাহুবলে দু’পক্ষের সংঘর্ষে দুলাল মিয়া (৪০) নিহতের ঘটনায় হামলাকারীদের বিরুদ্ধে তার স্ত্রী আমিনা খাতুন বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে । শনিবার বিকেলে আট অবুঝ শিশু সন্তানদেন সাথে নিয়ে স্বামী হত্যার বিচারের দাবীতে বাহুবল মডেল থানায় আসেন স্ত্রী আমিনা খাতুন।

    উল্লেখ্য যে,গত বৃহস্পতিবার (১৪ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় উপজেলার সাতকাপন ইউনিয়নের গোসাই বাজারে দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সংঘর্ষে দুলাল মিয়া(৪০) নিহত হয় এবং আহত হন প্রায় ২০ জন। এর মধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় নিহত দুলাল মিয়ার বড় ভাই কাজল মিয়া সহ ৪ জনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
    নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে আহত কাজল মিয়ারও অবস্থাও সংকটাপন্ন।
    দুলাল মিয়া শংকরপুর গ্রামের মৃত ইদ্রিস মিয়ার ছেলে।

    স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাহুবল উপজেলার শংকরপুর গ্রামের মাস্টার বাড়ী ও সর্দার বাড়ীর লোকজনের মধ্যে একটি বাঁশ কাটা নিয়ে বিরোধ চলছিল। এ বিরোধের শালিসতা হওয়ায় মাস্টার বাড়ীর মৃত ইদ্রিস মিয়ার ছেলে দুলাল মিয়া বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পার্শ্ববর্তী গোসাই বাজারে আসলে প্রতিপক্ষের লোকজন তার উপর অতর্কিত হামলা চালায়।

    এসময় তাদের ছুরিকাঘাতে দুলাল মিয়ার মৃত্যু হয়। এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। ঘন্টাব্যাপী সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে নিহত দুলাল মিয়ার বড় ভাই মৃত ইদ্রিস মিয়ার ছেলে কাজল মিয়া(৪৫), আকবর আলীর ছেলে শাহজাহান মিয়া(৪২), মৃত মুনছব উল্লার ছেলে শফিক মিয়া(৫০)ও তার ভাই বশির মিয়া(৪৫)কে আশংকাজনক অবস্থায় সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। জালাল উদ্দীনের ছেলে তোফায়েল আহমেদ(১৯)কে বাহুবল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
    শনিবার বিকেলে নিহত দুলাল মিয়ার স্ত্রী আমিনা খাতুন অবুঝ আট শিশু সন্তান মোঃ রাজু আহমেদ(১২) রাকিব আহমেদ(১০) রাশেদ আহমেদ(৯) সাইফুল ইসলাম(৭) ফলেজ আহমেদ(৫) মারজিয়া, মারিয়া ও ৩ মাসের শিশু সন্তান নেয়াজ আহমেদকে কোলে নিয়ে মামলা দায়ের করতে থানায় আসেন।
    এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ অভিযান চালিয়ে শংকরপুর গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে কাজল মিয়া৪০), মৃত মইনুল্লাহ চৌকিদারের ছেলে দুলা মিয়া(৫০), মৃত মন্তাজ মিয়ার ছেলে ছাবু মিয়া(৪০), আয়ূব আলীর ছেলে ইমরুল মিয়া(৩০), ও আছিম উল্লার ছেলে আব্দুস সহিদ(৪২) কে আটক করে হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে প্রেরণ করেছে।
    থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ রকিবুল ইসলাম খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

  • বানিয়াচংয়ে মদ মাদক সহ আটক ২

    বানিয়াচংয়ে মদ মাদক সহ আটক ২

    হবিগঞ্জ প্রতিনিধি।। হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে থানা পুলিশের অভিযানে চোলাইমদ উদ্ধার ও মাদক ব্যবসায়ীসহ দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    ১৪ জুলাই ওসি মোহাম্মদ এমরান হোসেনের দিক-নির্দেশনায় এসআই দুলাল মিয়া, এএসআই রিমন ঘোষ সংগীয় ফোর্সের সহায়তায় অভিযান পরিচালনা করে মাদক ব্যবসায়ী আলীগঞ্জ রবিদাসপাড়ার মৃত গোলাপ রবি দাসের পুত্র বিধান রবি দাস (৩৫) কে ২০ লিটার দেশীয় তৈরী চোলাইমদসহ আসামীকে গ্রেফতার করে।

    আসামীর বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করিয়া বিচারার্থে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

    এছাড়াও একইদিন দিবাগত রাতে এএসআই হারুন অর রশিদ সংগীয় ফোর্সের সহায়তায় অভিযান পরিচালনা করে গ্রেফতারী পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামী চমকপুর গ্রামের নুর মিয়ার পুত্র ফরহাদ মিয়াকে গ্রেফতার করে।

    আসামীদ্বয়কে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

  • বিএমএসএফ’ ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সভাপতি আরজু-সম্পাদক উজ্জ্বল

    বিএমএসএফ’ ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সভাপতি আরজু-সম্পাদক উজ্জ্বল

    অবহেলিত, নির্যাতিত-নিপিরিত সাংবাদিকদের দাবী ও অধিকার আদায়ের অন্যতম সংগঠন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) ময়মনসিংহ জেলা শাখার নবগঠিত কমিটিতে ময়মনসিংহে সাহসী কলম সৈনিক, মেধাবী সাংবাদিক ওয়াহিদুজ্জামান আরজুকে সভাপতি ও মোঃ মাইন উদ্দিন উজ্জ্বলকে সাধারণ সম্পাদক করে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

    শুক্রবার (১৫ জুলাই) বিকেলে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শিবলী সাদিক খান সংগঠনটির ১০ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী’র আলোচনা সভায় এ ঘোষণা দেন তিনি ।

    তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে অনাড়ম্বর পরিচিতি সভার মধ্যদিয়ে পূর্ণাঙ্গ এ কমিটির চুড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হবে।

    সাংবাদিকদের অধিকার মর্যাদা রক্ষায় ১৪ দফা দাবীর আন্দোলনকে আরও গতিশীল করতে, নির্যাতিত সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়াতে ও সাংবাদিক সুরক্ষা আইন প্রনয়ন এবং বাস্তবায়নে এ কমিটির সকলকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করার আহবান জানান।

    তিনি আরও বলেন আমার দৃঢ় বিশ্বাস নবগঠিত কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে সকল নেতৃবৃন্দ নিরলস ভাবে বিএমএসএফ’র ১৪ দফা দাবী ও ঘোষিত কর্মসূচি পালনে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে।

    এসময় সাপ্তাহিক আল মিনার সম্পাদক ও প্রকাশক হাফিজুর রহমান হেলাল, ময়মনসিংহ প্রতিদিন পত্রিকার আজহারুল আলম, আজকের খবর আবুল কালাম আজাদ, ঢাকার ডাক সাইফুল ইসলাম, তথ্য প্রতিদিন সুমন ঘোষ, আজকের বাংলাদেশ সেলিম আকন্দ, বাংলা ৭১ নিহার রঞ্জন কুন্ডু, বর্তমান দিন মুখলেছুর রহমান, পারাপার খালেকুজ্জামান পারভেজ বুলবুল, অপরাধ জগত তসলিম সরকার, বিশ্ব বাংলা ভিশন দীপক চন্দ্র দে, বাংলাদেশ সমাচার আবুজর গিফারি জাফর, অপরাধ বিচিত্রা সারোয়ার কবির ফাহাদ, একুশ ৭১ আতিকুর রহমান এলিম, চ্যানেল এস আরিফুল ইসলাম হাবিব, ঈষিকা মাসুদ রানা, ৭৫ বাংলাদেশ কামরুজ্জামান কামরুল, ইনকোয়ারী রিপোর্ট শিমুল আহমেদ, এটিভি মোশাররফ হোসেন, বঙ্গটিভি রাসেল আহমেদ, দৈনিক সবুজ নিশান মাহবুবুল আলম, কিষানের দেশ মনিরুজ্জামান মনির, মাটি ও মানুষ হেলেনা আক্তার, দুর্জয় বাংলা নুরুন্নাহার মুক্তি, উর্মি বাংলা আব্দুল হাকিম, সাংবাদিক আতাউর রহমান বাবুল, দীলিপ, শিমুল আহমেদ, শেখ সোহেল, নজরুল ইসলাম বাবু, রবিউল হক বাবু সরকারসহ বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক, ও অনলাইন মিডিয়া সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের গনমাণ্যব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

    এসময় বক্তারা বিএমএসএফ ঘোষিত ১৪দফা দাবী অধিকার মর্যাদা রক্ষায় সকল সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। পাশাপাশি সাংবাদিকদের সুরক্ষা আইন প্রনয়ন ও বাস্তবায়নের জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহবান জানান।

  • পঞ্চগড়ে মায়া ক্লিনিকে বন্ধের নির্দেশ  ও জরিমানা আদায়

    পঞ্চগড়ে মায়া ক্লিনিকে বন্ধের নির্দেশ ও জরিমানা আদায়

    মোঃ বাবুল হোসেন পঞ্চগড় :
    জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের নির্দেশ অমান্য করে পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে মায়া ক্লিনিক অ্যান্ড নার্সিং হোমে সিজারিয়ান অপারেশন চালু রাখার অভিযোগে অভিযান পরিচালনা করেছেন স্থানীয় প্রশাসন।

    বৃহস্পতিবার রাত ১১ টায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) গোলাম রব্বানী সরদারের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালিত হয়। এই সময় উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের প্রতিনিধি ডা. স্বপূর্ণ সাহা এবং দেবীগঞ্জ থানা পুলিশ উপস্থিত ছিলেন।

    সহকারী কমিশনার (ভূমি) গোলাম রব্বানী সরদার জানান, মেডিকেল প্র্যাকটিস এবং বেসরকারী ক্লিনিক ও ল্যাবরেটরী (নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ- ১৯৮২ এর ধারা ৮ অমান্য এবং ভোক্তা অধিকার আইন, ২০০৯ এর ৫২ এবং ৫৩ ধারার ব্যত্যয় ঘটায় ক্লিনিক মালিক আতাউর রহমানকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে এবং ক্লিনিকের সকল কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    উল্লেখ্য, এর আগে গত ৩১ মে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী পঞ্চগড় জেলা সিভিল সার্জন ডা. রফিকুল হাসান মায়া ক্লিনিক অ্যান্ড নার্সিং হোমের নিবন্ধন না থাকায় সিজারিয়ান অপারেশন বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন। কিন্তু কিছু দিন বন্ধ থাকার পর সিভিল সার্জনের নির্দেশ অমান্য করে কোন অনুমতি ও বৈধ কাগজ ছাড়াই পুনরায় সিজারিয়ান অপারেশন চালু করেন ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ। এরই প্রেক্ষিতে স্বাস্থ্য বিভাগের সহযোগিতায় প্রশাসন অভিযান পরিচালনা করেন।

  • মোংলায় কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা শিক্ষার্থীর

    মোংলায় কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা শিক্ষার্থীর

    মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
    মোংলায় দাদীর সাথে অভিমান করে কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা করেছেন নাতি। আত্মহননকারী নাতি কোরআন হাফেজ পাস একজন শিক্ষার্থী ছিলেন। সে খুলনার একটি মাদ্রাসায় পড়াশুনা করেন। আত্মহননকারী শিক্ষার্থীর চাচা শেখ রাসেল জানান, উপজেলার সোনাইলতলা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের আমড়াতলা গ্রামের বাবুল শেখের ছেলে হাফেজ আবু জিহাদ শেখ (১৫) গত বছর খুলনার একটি মাদ্রাসা থেকে কুরআনে হাফেজ পড়া সম্পন্ন করেছেন। এরপর তিনি বাড়ীতে চলে আসনে। নতুন করে মাদ্রাসায় ভর্তির প্রস্তুতু চলছিলো তার। কিন্ত শনিবার বিকেল ৫ টার দিকে বাড়ীতে তার দাদীর সাথে ঝগড়া হয়। সেই ঝড়গার জের ধরে সন্ধ্যা ৭টার দিকে দাদীর সাথে অভিমান করে ঘরে থাকা চাউলের পোকা নষ্ট করার কয়েক প্যাকেট কীটনাশক খেয়ে ফেলেন জিহাদ। কীটনাশক খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেে আনেন তার পরিবার। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
    হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ মোঃ ফয়সাল ইসলাম স্বর্ন বলেন, কীটনাশক খাওয়া গুরুতর মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে হাসপাতালে আনা হয়। এখানে আনার পর তার পাকস্থলীতে জমা হওয়া কীটনাশক পরিস্কারসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেয়াকালীন তার মৃত্যু হয়। তিনি আরো বলেন, মুলত সামাজিক মুল্যবোধ ও অবক্ষয়ের কারণেই আত্মহত্যার প্রবণতার সৃষ্টি হয়ে থাকে। এছাড়া একাকিত্ব থাকা, পরিবারের সাথে বনিবনা না হওয়াসহ পারিবারিক কলহেই আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ছে। এর আগে শুক্রবার কানাইনগর এলাকায় কুলসুম বেগম ও বৃহস্পতিবার বৈদ্যমারী এলাকায় পারিবারিক কলহের জের ধরে দুই গৃহবধু গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন। এজন্য পরিবারকে আরো সতর্ক হয়ে সন্তাদের উপর নজরদারী ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে সচেতনতামূলক বার্তা প্রচার জরুরী বলে মনে করেন এ চিকিৎসক। ঘের ব্যবসায়ী বাবুল শেখের দুই ছেলে মেয়ের মধ্যে জিহাদ ছোট সন্তান। এদিকে সোনাইলতলা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বর চম্পক ঢালী বলেন, মুলত হাফেজ আবু জিহাদ শেখ পড়াশুনার সুবাদে খুলনায় থাকায় গোপনে সেখানে বিয়ে করেছেন শুনেছি। তার পরিবার এ বিয়ে মেনে না নেয়ার কারণেই মুলত ঝগড়াঝাঁটি হয়। বিয়ের খবর জানতে পেরে খুলনায় যেতে না দেয়াসহ ওই ঝগড়া জেরেই জিহাদ আত্মহত্যা করেছেন বলেও জানান তিনি।
    হঠাৎ করে মোংলায় আবারও বেড়ে গেছে আত্মহত্যার প্রবণতা। এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারী মাসের ১২ দিনে ৮ জন আত্মহত্যা করেন। আর ২০২১ সালে এ আত্মহত্যার সংখ্যা ছিলো ২৪ জনে। চলতি বছরের ১৬ জুলাই পর্যন্ত আত্মহত্যা করেছেন ৩১ জন। ২০২১ সাল জুড়ে ২৪ জন আর ২২ সালের শুধু ৬ মাস ১৬ দিনে আত্মহত্যা করেছেন ৩১ জন। এতেই বুঝা যাচ্ছে যে ক্রমেই আত্মহত্যার প্রবণতা এখানে বেড়েই চলেছে। মোংলা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, উপজেলার আমড়াতলায় জিহাদ নামের এক ছেলে আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর পেয়ে হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লাশের প্রাথমিক সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরির পর ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।

  • মোংলার ১২২ মুক্তিযোদ্ধা পেলো সরকারের ডিজিটাল সার্টিফিকেট

    মোংলার ১২২ মুক্তিযোদ্ধা পেলো সরকারের ডিজিটাল সার্টিফিকেট

    বায়জিদ হেসেন, মোংলা:
    মোংলায় বীর মুক্তিযোদ্ধারা পেলেন ডিজিটাল সনদপত্র (সার্টিফিকেট) ও স্মার্ট কার্ড (পরিচয়পত্র)। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের পূর্নাঙ্গ যাচাই বাছাইয়ের পর জীবিত মুক্তিযোদ্ধার এ ডিজিটাল সনদ ও পরিচয়পত্র প্রদাণের উদ্যোগ নেয় মন্ত্রণালয়টি। তারই পেক্ষিতে দেশের ১৩টি জেলায় শুরু হওয়া এ কার্যক্রমের মধ্যে বাগেরহাট জেলার মোংলায়ই প্রথম দফায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে তুলে দেয়া হলো এ ডিজিটাল সনদ ও পরিচয়পত্র। এ উপলক্ষে শনিবার সকাল ১০টায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত ডিজিটাল সনদ ও পরিচয়পত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পৌর মেয়র ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড’র সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আঃ রহমান। উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড’র প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কমলেশ মজুমদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলী ইজারাদার। এ সময় ১২২জন মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে এ ডিজিটাল সনদপত্র ও পরিচয়পত্র তুলে দেন অতিথিরা। পর্যায়ক্রমে বাকী ৯০ মৃত মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সুবিধাভোগীদেরকে এ সনদ ও পরিচয়পত্র দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন পৌর মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আঃ রহমান। মোংলায় ১২২ জন জীবিত ও ৯০ জন মৃত মুক্তিযোদ্ধাসহ মোট ২১২টি মুক্তিযোদ্ধা পরিবার রয়েছে। তিনি বলেন, চুড়ান্ত যাচাই ও বাছাই শেষে দেশের সকল মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযুদ্ধের ডিজিটাল সার্টিফিকেট ও স্মাট কার্ড বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। মন্ত্রনালয়ের সেই উদ্যোগে সর্ব প্রথম দেশের ১৩টি জেলায় এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তারমধ্যে বাগেরহাট জেলায় প্রথম দফায় ১২২ জন মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সরকারের এ ডিজিটাল সার্টিফিকেট ও স্মাট কার্ড শনিবার বিতরণ করা হয়েছে। এজন্য আমরা সকল মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।

  • সংবাদ ৫২ এর ৫ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়

    সংবাদ ৫২ এর ৫ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়

    মোঃ‌লিটন মাহমুদ মুন্সীগঞ্জ : সংবাদ ৫২ এর ৫ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ঝাঁকঝমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মুন্সীগঞ্জে কেঁক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১৬ ই জুলাই শনিবার মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রেসক্লাবে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

    এ সময় অনুষ্ঠানে সংবাদ ৫২ এর পরিচালক সাখাওয়াত হোসেন মানিক এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে কেঁক কাটেন এবং গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন দৈনিক মুন্সীগঞ্জের খবর পত্রিকার সম্পাদক এডভোকেট সোহানা তাহমিনা। এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রেসক্লাবে সভাপতি জামাল হোসেন মন্ডল, সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন, আবুল কালাম মিয়া, জসিম মোল্লা, নাসির উদ্দীন, ডাঃ মাহাবুব হোসেন, হাবিব হোসেন, আবু সাঈদ দেওয়ান সৌরভ, আনোয়ার হোসেন এছাড়াও মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রেসক্লাবের অন্যান্য সাংবাদিকবৃন্দ ও বিভিন্ন পত্রিকার জেলা প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

    প্রাসঙ্গিক, মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রেসক্লাবের সম্মানিত উপদেষ্টা দৈনিক মুন্সীগঞ্জের খবর পত্রিকার সম্পাদক এডভোকেট সোহানা তাহমিনা পত্রিকার আগামীর কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে দিক নির্দেশনা দেন।