October 22, 2024, 4:26 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
হরিপুরে সড়ক দুর্ঘটরায় মসজিদের মুয়াজ্জেম মৃ*ত্যু একজন কর্মঠ দায়িত্বশীল অফিসার টাঙ্গাইলের এডিসি রাজস্ব শফিকুল ইসলাম এইচপিভি টিকার প্রচার করব, জরায়ুমুখ ক্যান্সারমুক্ত দেশ গড়ব : ময়মনসিংহে স্কাউটদের অঙ্গীকার সাংবাদিকের সাথে তারাগঞ্জের বকশিপাড়া সপ্রাবি প্রধান শিক্ষকের উদ্ধত আচরণ পঞ্চগড়ে স্কুলছাত্র হত্যায় ৩ জনের মৃ*ত্যুদণ্ড উজিরপুরে গভীর রাতে সেনাবাহিনীর অভিযানে মাদক দ্রব্যসহ ১জন গ্রেফতার ভালো কাজের শ্রেষ্ঠ পুরষ্কার পেলেন ওসি শফিকুল ইসলাম খান সুজানগরের সাগরকান্দিতে বিএনপির দু’গ্রুপের সহিংসতা এড়াতে ১৪৪ ধারা জারি সাংবাদিকতার নাম করে অপসাংবাদিকতা করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না নড়াইলে জামিনে বেরিয়ে মামলা তুলে নিতে বাদীকে হত্যার হুমকির অভিযোগ
মহেশপুর থেকে ৩ কোটি ৩২ লাখ টাকার ৪০টি সোনার বারসহ একজন আটক

মহেশপুর থেকে ৩ কোটি ৩২ লাখ টাকার ৪০টি সোনার বারসহ একজন আটক

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
দেশের দক্ষিনপশ্চিমের জেলা ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্ত দিয়ে স্বর্ণের বার পাচার অব্যাহত রয়েছে। জেলার মহেশপুর উপজেলার জুলুজী সীমান্তের যাদবপুর গ্রাম থেকে চল্লিশটি স্বর্ণের বারসহ শওকত আলী (৫০) নামে এক পাচারকারীকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ওই উপজেলার মাটিলা সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচারের সময় এই সোনার বারগুলো জব্দ করা হয়। জব্দকৃত সোনার বর্তমান বাজার মুল্য ৩ কোটি ৩১ লাখ ৯২ হাজার ২১৮ টাকা। ঝিনাইদহের মহেশপুর ৫৮ বিজিবির পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল শাহিন আজাদ জানান, গোপন তথ্যে ভিত্তিতে জুলুজী সীমান্তের যাদবপুর গ্রামের রাস্তা থেকে শওকত আলীকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে চল্লিশটি স্বর্ণের বার জব্দ করা হয়। যার ওজন ৪ কেজি ৬৬৮ গ্রাম। বিজিবির পক্ষ থেকে মামলা দিয়ে তাকে মহেশপুর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। এদিকে ঝিনাইদহ ও চয়াডাঙ্গার সীমান্ত দিয়ে সোনার বার ও রুপা পাচারের একাধিক ঘটনা বিজিবি প্রতিরোধ করেছে। কিন্তু এই সোনার প্রকৃত মালিক বরাবর থেকে যায় পর্দার আড়ালে। র‌্যাব, পুলিশ বা বিজিবি কেবল বহনকারীকেই গ্রেফতার করতে সক্ষম হন। অনেক সময় মালিকবিহীন সানা বা রুপা উদ্ধারের ঘটনা ঘটে। তথ্য নিয়ে জানা গেছে, সোনার বার ভারতে পাচার হয়ে গহনা তৈরী হয়ে আবারো বাংলাদেশে পাচার করা হচ্ছে।

ঝিনাইদহ
আতিকুর রহমান।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD