কিশোরগঞ্জ ২য় শ্রেণীর শিশুকে বেধরক মারধর করার অভিযোগ

খলিলুর রহমান খলিল, নিজস্ব প্রতিনিধি
নীলফামারী জেলাধীন কিশোরগঞ্জ উপজেলার
নিতাই ইউনিয়নের বাড়ীমধুরামপুর কুঠিয়ালপাড়া গ্রামের হাছান খন্দকার(২৮) নামে এক প্রতিবেশী কর্তৃক জাইদুলের শিশু জাহিদার উপর বেধরক মারপিটের ঘটনা ঘটেছে।

জানা যায়- অভিযুক্ত হাছান খন্খন্দকার নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে পরিচ্ছন্ন কর্মী হিসেবে কর্মরত আছেন।

এ ঘটনায় ১৪ই সেপ্টেম্বর কিশোরগঞ্জ থানায় বাদী হয়ে অভিযোগ করেন ভূক্তভোগী শিশু জাহিদার বাবা। আহত শিশু জাহিদা আক্তার কিশোরগঞ্জ উপজেলার নিতাই ইউনিয়নের বাড়িমধুপুর কুঠিয়ালপাড়া গ্রামের জাহিদুল ইসলামের মেয়ে। শিশুটি বাড়ি মধুরামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রী। এবং অভিযুক্ত যুবক একই গ্রামের মৃতঃ মোশারফ হোসেনের ছেলে হাছান খন্দকার।

অভিযোগ ও ভূক্তভোগী সূত্রে জানা গেছে, হাছান খন্দকারের মেয়ে শিশু নিঝুম ও ভুক্তভোগী শিশু জাহিদার ঝগড়া হয়। এরই জের ধরে হাসান খন্দকার তার মেয়ের ইনিয়ে বিনিয়ে বলা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষিপ্ত হয়ে শিশু জাহিদাকে হতে থাকা হেলমেট দিয়ে মারার জন্য ধাওয়া করে। পরে ভূক্তভোগী শিশু জাহিদা ভয়ে ঘরে ঢুকে খাটের নিচে লুকিয়ে পড়লেও পিছু ছাড়েনি হাসান খন্দকার।

হিংস্রতার অমানবিক আক্রোশে খাটের নিচ থেকে শিশু জাহিদাকে টেনে হিঁচড়ে বের করে হাতে থাকা হেলমেট ও ঘরে থাকা ঝাড়ু দিয়ে এলোপাতাড়ি মারপিট করে এবং শিশুটির গায়ে থাকা জামা ছিড়ে ফেলেন।

শিশুটির প্রাণ ভয়ে চিৎকার চেঁচামেচি শুনে বাড়ীর বাইরে থাকা শিশু জাহিদার জেঠি খাদিজা বেগম, মারপিটে বাধা দিলে তাকেও অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে হাতা হাতি ও শ্লীলতাহানী করে বেপরোয়া হাছান আলী খন্দকার।

ভূক্তভোগী শিশু জাহিদার বাবা জানান, তিনি পরের জমিতে দিনমজুরের কাজে বাইরে ছিলেন।
তার প্রতিবেশীর থেকে খবর পেয়ে বাড়িতে এসে দেখে তার অবুঝ শিশু জাহিদা ও তার বড় ভাবী আহত হয়ে বাড়ির উঠানে পড়ে আছে।
পরে তার বড় ভাবী মারপিটের ঘটনার বিস্তারিত খুলে বলেন। তখন জাইদুল তার ভাবী ও কন্যাকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য কিশোরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যায়। জাইদুল তার অবুঝ শিশুর উপর এমন অমানবিক শারিরীক নির্যাতনের বিচার চায়।

এ বিষয়ে দাযেরকৃত অভিযোগের ভিত্তিতে কিশোরগঞ্জ থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই রোমান ইসলাম জানান, শিশু জাহিদার উপর শারীরিক নির্যাতনের ঘটনায় শিশুর বাবা জাইদুল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। আমরা প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সত্যতা পেয়েছি, পূর্নাঙ্গ তদন্তের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে ২য় শ্রেণীর শিশুকে বেধরক মারধোর করার অভিযোগ

নীলফামারী জেলাধীন কিশোরগঞ্জ উপজেলার
নিতাই ইউনিয়নের বাড়ীমধুরামপুর কুঠিয়ালপাড়া গ্রামের হাছান খন্দকার(২৮) নামে এক প্রতিবেশী কর্তৃক জাইদুলের শিশু জাহিদার উপর বেধরক মারপিটের ঘটনা ঘটেছে।

জানা যায়- অভিযুক্ত হাছান খন্দকার নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে পরিচ্ছন্ন কর্মী হিসেবে কর্মরত আছেন।

এ ঘটনায় ১৪ই সেপ্টেম্বর কিশোরগঞ্জ থানায় বাদী হয়ে অভিযোগ করেন ভূক্তভোগী শিশু জাহিদার বাবা। আহত শিশু জাহিদা আক্তার কিশোরগঞ্জ উপজেলার নিতাই ইউনিয়নের বাড়িমধুপুর কুঠিয়ালপাড়া গ্রামের জাহিদুল ইসলামের মেয়ে। শিশুটি বাড়ি মধুরামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রী। এবং অভিযুক্ত যুবক একই গ্রামের মৃতঃ মোশারফ হোসেনের ছেলে হাছান খন্দকার।

অভিযোগ ও ভূক্তভোগী সূত্রে জানা গেছে, হাছান খন্দকারের মেয়ে শিশু নিঝুম ও ভুক্তভোগী শিশু জাহিদার ঝগড়া হয়। এরই জের ধরে হাসান খন্দকার তার মেয়ের ইনিয়ে বিনিয়ে বলা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষিপ্ত হয়ে শিশু জাহিদাকে হতে থাকা হেলমেট দিয়ে মারার জন্য ধাওয়া করে। পরে ভূক্তভোগী শিশু জাহিদা ভয়ে ঘরে ঢুকে খাটের নিচে লুকিয়ে পড়লেও পিছু ছাড়েনি হাসান খন্দকার।

হিংস্রতার অমানবিক আক্রোশে খাটের নিচ থেকে শিশু জাহিদাকে টেনে হিঁচড়ে বের করে হাতে থাকা হেলমেট ও ঘরে থাকা ঝাড়ু দিয়ে এলোপাতাড়ি মারপিট করে এবং শিশুটির গায়ে থাকা জামা ছিড়ে ফেলেন।

শিশুটির প্রাণ ভয়ে চিৎকার চেঁচামেচি শুনে বাড়ীর বাইরে থাকা শিশু জাহিদার জেঠি খাদিজা বেগম, মারপিটে বাধা দিলে তাকেও অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে হাতা হাতি ও শ্লীলতাহানী করে বেপরোয়া হাছান আলী খন্দকার।

ভূক্তভোগী শিশু জাহিদার বাবা জানান, তিনি পরের জমিতে দিনমজুরের কাজে বাইরে ছিলেন।
তার প্রতিবেশীর থেকে খবর পেয়ে বাড়িতে এসে দেখে তার অবুঝ শিশু জাহিদা ও তার বড় ভাবী আহত হয়ে বাড়ির উঠানে পড়ে আছে।
পরে তার বড় ভাবী মারপিটের ঘটনার বিস্তারিত খুলে বলেন। তখন জাইদুল তার ভাবী ও কন্যাকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য কিশোরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যায়। জাইদুল তার অবুঝ শিশুর উপর এমন অমানবিক শারিরীক নির্যাতনের বিচার চায়।

এ বিষয়ে দাযেরকৃত অভিযোগের ভিত্তিতে কিশোরগঞ্জ থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই রোমান ইসলাম জানান, শিশু জাহিদার উপর শারীরিক নির্যাতনের ঘটনায় শিশুর বাবা জাইদুল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। আমরা প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সত্যতা পেয়েছি, পূর্নাঙ্গ তদন্তের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *