Blog

  • জমির মুল্য নির্ধারণে ঘাপলাবাজীর অ-ভিযোগ তুলে ক্ষ-তিগ্রস্থ মালিকদের সংবাদ সম্মেলন

    জমির মুল্য নির্ধারণে ঘাপলাবাজীর অ-ভিযোগ তুলে ক্ষ-তিগ্রস্থ মালিকদের সংবাদ সম্মেলন

    ঝিনাইদহ জেলা সংবাদদাতাঃ
    ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পে অধিগ্রহণকৃত জমির কোন শুনানী করা হয়নি। ফলে জমির মালিকরা জেলা প্রশাসকের দপ্তরে তাদের মতামত তুলে ধরতে পারেনি। এতে ন্যায্য মুল্য নিশ্চিত না হওয়ায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েন কয়েক হাজার জমির মালিক। শনিবার (২৩ আগস্ট) দুপুরে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলা শহরের মটর শ্রমিক মালিক সমিতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ক্ষতিগ্রস্থ জমির মালিকরা এ অভিযোগ করেন।

    সংবাদ সম্মেলনে কালীগঞ্জ ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন হাজী মো. শহিদুল ইসলাম। এসময় উপস্থিত ছিলেন ওবায়দুল ইসলাম পাটোয়ারী, ফরিদ উদ্দিন মিয়া, জালাল উদ্দীন, আবু জাফর প্রমুখ। সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, যে জমির বর্তমান বাজারমূল্য প্রতি শতক ৫ লাখ টাকা, সেই জমির মূল্য দেওয়া হচ্ছে ১৮’শ টাকা। অনেক মৌজার জমি বাণিজ্যিক শ্রেণির হলেও তা ডোবা ও ডাঙ্গা শ্রেণীভুক্ত করা হয়েছে।

    জমি অধিগ্রহণে ৮ ধারা নোটিশ জারির আগে ৭ ধারা নোটিশ জারি করে জেলা প্রশাসন। কিন্তু ৭ ধারা নোটিশের পরে স্থানীয় জমির মালিকদের সঙ্গে সরকারের সমন্বয়ের কথা থাকলেও তা করা হয়নি। জমির মালিকদের সঙ্গে শুনানি না করেই জেলা প্রশাসন ৮ ধারা জারি করেছে।

    সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, কালীগঞ্জ উপজেলার বারবাজার থেকে ফুলবাড়ি পর্যন্ত ১৯ টি মৌজার প্রায় সাড়ে চার হাজার জমির মালিক প্রকৃত জমির মূল্য থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্থ জমির মালিকরা অধিগ্রহণকৃত জমির ৮ ধারা প্রত্যাহার, পুনরায় সার্ভে করে স্থাপনা ও জমির বর্তমান ন্যায্যমূল্য নির্ধারনের দাবি জানিয়ে বলেন তা নাহলে হরতাল, অবরোধ ও প্রয়োজনে আত্মহুতি দেওয়া হবে। এদিকে দুলাল মুন্দিয়া গ্রামের মামুনুর রহমান রানা অভিযোগ করেন, তার জমির মৌজা রেট ৭৭ হাজার ২১৮ টাকা কিন্তু ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসন থেকে প্রদান করা হয়েছে মাত্র চার হাজার ২২৭ টাকা। বাবুল আক্তার জানান, তার কালীগঞ্জ মৌজায় তিন দাগে বানিজ্যিক জমি অধিগ্রহন করা হয়েছে। কিন্তু ডাঙ্গা হিসেবে মুল্য প্রদান করা হচ্ছে। বুজরুক মুন্দিয়া গ্রামের মসিউর রহমান জানান, খতিয়াতে তার জমির শ্রেওনী ডাঙ্গা কিন্তু দাম দিচ্ছে ডোবা হিসেবে।

    সংবাদ সম্মেলনে জমির মালিকরা অভিযোগ করেন ঝিনাইদহের সাবেক জেলা প্রশাসক এস এম রফিকুল ইসলাম ও ভারতে নিহত সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের কারসাজিতে কালীগঞ্জের জমির মালিকরা আজ পথে বসেছেন। তারা কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। সংবাদ সম্মেলনে প্রমান তুলে ধরেন পাশাপাশি জমি একজন জন পাচ্ছেন ৯ কোটি কিন্তু প্রভাব না থাকায় একই শ্রেনীর জমির মালিক পাচ্ছেন মাত্র ৬০ লাখ টাকা। সাবেক এমপি আনারের জমির টাকা পাচ্ছে চার গুন বেশি, কিন্তু পাশে থাকা একই শ্রেনীর জমির মালিক পাচ্ছেন কম টাকা।

    আতিকুর রহমান
    ঝিনাইদহ।

  • ঠাকুরগাঁওয়ে ৭০টি অ-বৈধ জাল পু-ড়িয়ে দিলো প্রশাসন

    ঠাকুরগাঁওয়ে ৭০টি অ-বৈধ জাল পু-ড়িয়ে দিলো প্রশাসন

    মো:মনসুর আলী ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ

    ঠাকুরগাঁওয়ের বুড়িরবাঁধ এলাকায় প্রায় ৬ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে ৭০টি অবৈধ চায়না রিং জাল ও কারেন্ট জাল জব্দ করেছে জেলা মৎস্য বিভাগ ও উপজেলা প্রশাসন। পরে জব্দকৃত জালগুলো মৎস্য সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। যার বাজার মূল্য প্রায় ৪ লাখ টাকা।

    শনিবার (২৩ আগস্ট) ভোর থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত বুড়িরবাঁধ এলাকার বিভিন্ন স্থানে উপজেলা নির্বাহী অফিসার খাইরুল ইসলামের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।

    এ সময় নদী থেকে অবৈধ চায়না রিং জাল জব্দ করার পাশাপাশি নদীর আশে পাশের বিভিন্ন স্থান থেকেও এসব অবৈধ জাল জব্দ করা হয়। পরে জালগুলো পুড়িয়ে দেওয়া হয়।

    অভিযানে ছিলেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আরাফাত উদ্দিন আহম্মেদ, সদর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আয়েশা আক্তার, সদর থানার অফিসার ইনচার্জ সারোয়ার আলম খান প্রমুখ।

    উপজেলা নির্বাহী অফিসার খাইরুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভোর থেকেই বুড়িরবাঁধ এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় নদীতে এবং নদীর আশে পাশে পাতানো মাছ ধরার নিষিদ্ধ ৭০টি জাল জব্দ করা হয়। আগেই টের পেয়ে জাল মালিকেরা পালিয়ে যায়। পরে জব্দকৃত জালগুলো মৎস্য সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী পুলিশ, মেম্বার ও স্থানীয়দের উপস্থিতিতে ঘটনাস্থলেই পুড়িয়ে ফেলা হয়।

  • নলছিটিতে ৫ বছরের সা-জাপ্রাপ্ত প-লাতক আ-সামি গ্রে-ফতার

    নলছিটিতে ৫ বছরের সা-জাপ্রাপ্ত প-লাতক আ-সামি গ্রে-ফতার

    ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ মোঃ নাঈম মল্লিক

    ঝালকাঠির নলছিটিতে ৫(পাঁচ) বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মাসুম কারিকরকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ২২ আগস্ট শুক্রবার রাতে ঝালকাঠি শহরের কলেজগেট এলাকায় মাসুমের ভাড়া বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

    গ্রেফতার মাসুম নলছিটি উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের আব্দুল মন্নান কারিকরের ছেলে।

    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বানারীপাড়া থানার একটি (জি আর) মামলায় মাসুম ৫(পাঁচ )বছরের সাজাপ্রাপ্ত গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত আসামি। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে আরও দুইটি গ্রেফতারি পরোয়ানা রয়েছে। 

    নলছিটি থানার ওসি মোঃ. আব্দুস সালাম এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গ্রেফতার আসামি মাসুমকে ঝালকাঠি আদালতে পাঠানো হয়েছে।

  • জামায়াতে ইসলামীর বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্প উদ্বোধন

    জামায়াতে ইসলামীর বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্প উদ্বোধন

    কুমিল্লা থেকে তরিকুল ইসলাম তরুন,

    বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কুমিল্লা মহানগরীর ৩নং ওয়ার্ডের উদ্যোগে কালিয়াজুরি পিটিআই স্কুল প্রাঙ্গণে আজ সকাল ৯টায় বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্প শুভ উদ্বোধন করা হয়।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কুমিল্লা-৬ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ও কুমিল্লা মহানগর জামায়াতের আমীর কাজী দ্বীন মোহাম্মদ।
    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা মহানগর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি কামরুজ্জামান সোহেল এবং কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদপ্রার্থী ও মহানগর যুব বিভাগের সভাপতি কাজী নজির আহমেদ।

    অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব করেন ৩নং ওয়ার্ড জামায়াতের আমীর মাওলানা মুহিবুর রহমান এবং পরিচালনায় ছিলেন কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদপ্রার্থী কাজী নজির আহমেদ।

    ক্যাম্পে শিশু বিশেষজ্ঞ, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, চর্ম ও যৌন বিশেষজ্ঞ, চক্ষু চিকিৎসা, ডায়াবেটিস চেকআপ, ব্লাড গ্রুপিংসহ নানা চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়। এছাড়া চোখের ছানি পড়লে বিনামূল্যে অপারেশন, চশমা ও ঔষধ বিতরণেরও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

    এই মেডিক্যাল ক্যাম্পে সার্বিক সহযোগিতায় ছিল জাতীয় অন্ধকল্যাণ সমিতি, মর্ডান হসপিটাল ও এন.ডি.এফ ফোরাম কুমিল্লা।

  • মহাসড়কের পাশ থেকে অ-জ্ঞাত নারীর ম-রদেহ উদ্ধার 

    মহাসড়কের পাশ থেকে অ-জ্ঞাত নারীর ম-রদেহ উদ্ধার 

    অভিজিৎ কুমার দাস সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি:

    সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে (ঢাকা-বগুড়া) মহাসড়কের আর আর স্পিনিং এন্ড কটোনের সামনে থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের বয়স ৬৫ বছর বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে তাঁর নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি।

    শনিবার (২৩ আগস্ট) ভোরে (ঢাকা-বগুড়া) মহাসড়কের কালিকাপুর আর আর স্পিনিং এন্ড কটন মিলের সামনে থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুর রউফ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    স্থানীয়রা জানায়, ভোরে সড়কের পাশে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে তারা থানায় খবর দেন। পরে হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহটি উদ্ধার করে। ধারণা করা হচ্ছে, রাতে দ্রুতগামী কোনো গাড়ি ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। নিহত ঐ নারী এলাকায় ভিক্ষাবৃত্তি করতেন বলে জানায় স্থানীয়রা।

    এ বিষয়ে হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ জানান, নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। সেই সঙ্গে তাঁর পরিচয় শনাক্তেরও চেষ্টা চলছে। 

    তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে কোন গাড়ির চাপায় তাঁর মৃত্যু হয়েছে।#

  • কোটালীপাড়ায় ছাত্রলীগের সেক্রেটারী জামির গ্রে-প্তার

    কোটালীপাড়ায় ছাত্রলীগের সেক্রেটারী জামির গ্রে-প্তার

    কে এম সাইফুর রহমান,
    গোপালগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

    গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া পৌরসভা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সরকারি কোটালীপাড়া কলেজ সংসদের সাবেক জিএস আলিউজ্জামান জামির (৩০) কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

    শুক্রবার (২২ আগস্ট) রাত সাড়ে ১০ টার দিকে উপজেলার সদর (পশ্চিমপাড়) থেকে কোটালীপাড়া থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। তিনি উপজেলার ডহরপাড়া গ্রামের মোকসেদ আলীর ছেলে।

    আজ শনিবার (২৩ আগস্ট) আলিউজ্জামান জামিরকে বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে কোটালীপাড়া থানা পুলিশ।

    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ১৬ জুলাই কোটালীপাড়া উপজেলার ওয়াবদার হাট নামক স্থানে আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতারা জড়ো হয়ে মহাসড়কে গাছ ফেলে বিক্ষোভ করে। এতে জনমনে আতঙ্ক ও জনসাধারণের চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় পুলিশ এক ‘শ ৫৫ জনকে জ্ঞাত ও এক হাজার পাঁচ শ’ জনকে অজ্ঞাত দেখিয়ে কোটালীপাড়া থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় কোটালীপাড়া পৌরসভা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সরকারি কোটালীপাড়া কলেজ সংসদের সাবেক জিএস আলিউজ্জামান জামিরকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

    কোটালীপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাফিজুর রহমান বলেন, আলিউজ্জামান জামির ১৬ জুলাই মহাসড়কে গাছ ফেলে বিক্ষোভের ঘটনায় সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। আমরা ভিডিও ফুটেজ দেখে মামলার অজ্ঞাত আসামী হিসেবে তাকে গ্রেপ্তার করেছি। এ পর্যন্ত এই মামলায় ৫১ জন আসামীকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

  • গরুর খামারের ব-র্জ্যে নদী দূ-ষণ, স্থানীয় আ.লীগ নেতার বি-রুদ্ধে এলাকাবাসীর অ-ভিযোগ

    গরুর খামারের ব-র্জ্যে নদী দূ-ষণ, স্থানীয় আ.লীগ নেতার বি-রুদ্ধে এলাকাবাসীর অ-ভিযোগ

    কে এম সাইফুর রহমান,
    নিজস্ব প্রতিনিধি।

    গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার লেবুতলা এলাকার কাকইবুনিয়া শৈলদাহ নদীতে ডেইরি মিল্ক খামারের বর্জ্য ফেলে পানি দূষণের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এলাকার প্রভাবশালী এক আওয়ামীলীগ নেতার বিরুদ্ধে।

    এ ঘটনার জন্য স্থানীয়রা টুঙ্গিপাড়া পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মাসুদ মুন্সীকে দায়ী করেছেন।

    জানা যায়, পাটগাতী গ্রামের মৃত খায়ের মুন্সীর ছেলে মাসুদ মুন্সী দীর্ঘদিন ধরে কাকইবুনিয়া নদীর পাড়ে একটি ডেইরি খামার পরিচালনা করছেন। অভিযোগ রয়েছে, তিনি খামারের গোবর, মল ও অন্যান্য বর্জ্য নদীতে ফেলছেন। এতে নদীর পানি মারাত্মকভাবে দূষিত হচ্ছে।

    লেবুতলা কাকইবুনিয়া গ্রামের একাধিক বাসিন্দা জানান, এক সময় এ নদীর পানি তারা গৃহস্থালি কাজ থেকে শুরু করে অনেক সময় পান করার জন্যও ব্যবহার করতেন। কিন্তু এখন খামারের বর্জ্য মিশে যাওয়ায় নদীর পানি দুর্গন্ধযুক্ত হয়ে পড়েছে এবং তা আর কোনো কাজে ব্যবহার করা যাচ্ছে না। স্থানীয়দের অভিযোগ, মাসুদ মুন্সীকে বারবার অনুরোধ করা হলেও তিনি তা কর্ণপাত করেননি।

    সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মাসুদ মুন্সী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, প্রয়োজনে প্রধান উপদেষ্টার কাছে যান, এতে আমার কিছুই হবে না। তিনি আরো দাবি করেন, তার খামার থেকে পরিবেশের কোনো ক্ষতি হচ্ছে না, আমার নামে মামলা করেন আমি কোর্টে বোঝাপড়া করবো।

    এছাড়া, এলাকাবাসীর দাবি ক্ষমতাসীন দলের প্রভাব খাটিয়ে মাসুদ মুন্সী নদীর তীরে অবৈধভাবে খামার গড়ে তুলেছেন। তবুও পরিবেশ অধিদপ্তর কিংবা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো দৃশ্যমান ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।

    এ বিষয়ে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. প্রকাশ বিশ্বাস মুঠোফোনে সাংবাদিকদের জানান, খামারের বর্জ্য নদীতে ফেললে এতে নদীর পানি মারাত্মকভাবে দূষিত হয়। বর্জ্য সরাসরি নদীতে ফেলার কোনো বৈধতা নেই। আমি এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মহোদয়ের সঙ্গে কথা বলবো।

  • পাবনায় আনসার ভিডিপি’র বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন: পরিবেশ সু-রক্ষায় অনন্য দৃ-ষ্টান্ত

    পাবনায় আনসার ভিডিপি’র বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন: পরিবেশ সু-রক্ষায় অনন্য দৃ-ষ্টান্ত

    পাবনা : পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা এবং গ্রামীণ অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব বিস্তারের লক্ষ্যে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর উদ্যোগে পাবনায় শুরু হয়েছে এক ব্যাপক বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি। বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালকের নির্দেশনা মোতাবেক এবং আনসার ভিডিপি’র পাবনা জেলা কমান্ড্যান্ট মোঃ ফজলে রাব্বির সার্বিক তত্ত্বাবধানে ও নেতৃত্বে এই কর্মসূচি পরিচালিত হচ্ছে। সামাজিক বনায়ন কর্মসূচির অংশ হিসেবে সম্প্রতি সাঁথিয়া উপজেলার নূরদহ আনসার ও ভিডিপি ক্লাবে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে ক্লাবের সদস্য, ভাতাভোগী সদস্য-সদস্যা এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে প্রায় ১৫০টি বিভিন্ন প্রজাতির বনজ, ফলদ ও ঔষধি গাছের চারা রোপণ করা হয়।
    বৃক্ষ রোপণ শেষে আয়োজিত এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তারা পরিবেশ সুরক্ষায় বৃক্ষরোপণের গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং এর মাধ্যমে একটি সবুজ ও স্বাস্থ্যকর ভবিষ্যৎ গঠনের দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। আনসার ও ভিডিপি’র জেলা কমান্ড্যান্ট মোঃ ফজলে রাব্বি বলেন, গাছ শুধু আমাদের অক্সিজেন দেয় না, এটি আমাদের অর্থনৈতিক ভিত্তিকেও মজবুত করে। একটি ফলদ গাছ পরিবারের পুষ্টি চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উৎস হতে পারে। তেমনি, বনজ ও ঔষধি গাছ আমাদের পরিবেশকে শীতল রাখে এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় সাহায্য করে। তিনি বলেন, আনসার ও ভিডিপি বাহিনী শুধু আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নয়, দেশের পরিবেশ ও সামাজিক উন্নয়নেও সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এই কর্মসূচি তারই একটি বড় উদাহরণ। তিনি আরও বলেন, আমাদের এই প্রয়াস যেন শুধু চারা রোপণেই সীমাবদ্ধ না থাকে, বরং প্রতিটি চারা গাছের চারা সন্তানের মত আদর যত্ন করে ও সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে সেগুলোকে বড় করে তোলার দায়িত্বও আমাদের সবার। তিনি উপস্থিত সবাই কে অধিক পরিমান বৃক্ষ রোপণ ও চারা গুলো পরিচর্যার পরামর্শ দেন। উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা তার বক্তব্যে এই কর্মসূচির প্রশংসা করে বলেন, “আনসার ও ভিডিপির এমন জন কল্যাণ মূলক উদ্যোগ সত্যিকার অর্থে প্রশংসার দাবিদার। এই কর্মসূচি শুধু পাবনার সাঁথিয়াতেই নয়, সারা দেশে একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা এখন সময়ের দাবি। আমাদের গ্রাম ও শহরকে বাসযোগ্য করে তুলতে হলে এমন উদ্যোগের কোনো বিকল্প নেই।” তিনি সাধারণ মানুষের প্রতি আহ্বান জানান যেন তারাও নিজ নিজ উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ করে এই মহৎ কাজে শামিল হন। স্থানীয় ব্যক্তিবর্গরা বলেন, “আনসার ও ভিডিপির এই কর্মসূচি কেবল বৃক্ষরোপণ নয়, এটি জনসচেতনতা বৃদ্ধিরও একটি বড় প্ল্যাটফর্ম। আমরা আশা করি, এই চারাগুলো যত্ন সহকারে বেড়ে উঠবে এবং ভবিষ্যতে একটি সবুজে ভরা নূরদহ গঠনে ভূমিকা রাখবে। আমরা স্থানীয়ভাবে এই কার্যক্রমকে সব ধরনের সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।অনুষ্ঠানে আনসার-ভিডিপি ক্লাবের সদস্যরা জানান, তারা রোপণ করা চারাগুলোর নিয়মিত পরিচর্যা করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন জনকল্যাণ মূলক কার্যক্রম অব্যাহত রাখবেন। এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি প্রমাণ করে যে আনসার ও ভিডিপি শুধু দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীই নয়, বরং দেশের সামাজিক ও পরিবেশগত উন্নয়নেও তারা সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছে।কর্মসূচিতে সাঁথিয়া উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা, কর্মচারী, জেলা আনসার অফিসের অন্য কর্মকর্তা, উপজেলা প্রশিক্ষক, আনসার কোম্পানি কমান্ডার, ইউনিয়ন দলনেতা, দলনেত্রী, ব্যাটালিয়ান আনসার, সাধারণ আনসার ভিডিপি সদস্য, ক্লাবের সদস্য এবং বিভিন্ন শ্রেণির মানুষসহ মিডিয়া কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
    আপনার একান্ত

    গোলাম মোস্তফা (রাঙ্গা)

  • অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের চ্যা-লেঞ্জ, ময়মনসিংহে মা-দক ও ছি-নতাই ঠেকাতে পুলিশের ব্যাপক ত-ৎপরতা

    অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের চ্যা-লেঞ্জ, ময়মনসিংহে মা-দক ও ছি-নতাই ঠেকাতে পুলিশের ব্যাপক ত-ৎপরতা

    আরিফ রববানী ময়মনসিংহ।।
    পুলিশের নেতৃত্ব সবসমই চ্যালেঞ্জিং। মাদক ও ছিনতাইকারীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করলেন ময়মনসিংহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস) আব্দুল্লাহ আল মামুন। সাধারন মানুষের জানমাল রক্ষার দায়িত্ব পুলিশের। আর এজন্যই মাদক ও ছিনতাই রোধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে ময়মনসিংহ জেলা পুলিশ। ময়মনসিংহের কোতোয়ালি মডেল থানা এলাকা এবং জেলার ত্রিশাল,ফুলবাড়িয়া, গফরগাঁও হালুয়াঘাট, ধোবাউরা ফুলপুর ঈশ্বরগঞ্জ মুক্তাগাছা সহ সবকটি থানা এলাকায় পুলিশের তৎপরতা বৃদ্ধি করেছে। টহল জোরদার করার পাশাপাশি ছিনতাইকারীদের খুঁজছে পুলিশ। বিশেষ করে ছিনতাইকারীদের দিকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে দিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস)। এবার ময়মনসিংহের মাটিতে ছিনতাইকারীদের ঠাঁই নেই। ছিনতাইকারীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযানে নেমেছে পুলিশ।

    ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি শিবিরুল ইসলাম ও জেলা গোয়েন্দা শাখার অফিসার ইনচার্জ মহিদুল ইসলাম জানান, মাদক ও ছিনতাই ঠেকাতে জেলা পুলিশ সুপার স্যারের নির্দেশনা মোতাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ক্রাইম এন্ড অপস আব্দুল্লাহ আল মামুন স্যারের নেতৃত্বে জেলা পুলিশ কঠোর থেকে আরো কঠোর। অপরাধী যেই হোক, যতই ক্ষমতাধর হোক, কারো রেহাই নেই। ছিনতাইকারীদের ধরতে কঠোর নির্দেশ রয়েছে। চিহ্নিত ছিনতাইকারীদের তালিকা তৈরী করে অভিযান চলছে এবং চলবে।

    ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসাবে শুক্রবার (২২ আগস্ট) দুপুরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন এর নেতৃত্বে ময়মনসিংহ শহরের কৃষ্টপুর এলাকায় কলোনীতে মাদক ব্যবসায়ী,চোর, ছিনতাইকারী ধরতে কোতোয়ালি মডেল থানা ও জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশের একটি যৌথ টিম অভিযান পরিচালনা করেছে।

    অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম)মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন- আমাদের এ রকম অভিযান অব্যাহত থাকবে।মাদক কারবারি, চোর,ছিনতাইকারী ধরতে আমাদের অভিযান নিয়মিত চলবে। কোন অপরাধীকে ছাড় দেওয়া হবে না । এলাকাবাসী এই অভিযানকে সাধুবাদ জানিয়েছে৷ এমন অভিযান আরো বেশি বেশি প্রয়োজন বলেও মনে করেন তারা।

    স্থানীয়দের অভিযোগ ছিল, কৃষ্টপুর কলোনি এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে মা-দ-ক কেনা-বেচা, চুরি এবং ছিনতাইয়ের মতো অপরাধ নিত্যদিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছিল।

    অপরাধীদের অবাধ বিচরণে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল এলাকাবাসী। এই অবস্থায় পুলিশের আকস্মিক অভিযানে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন তারা।

    কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শিবিরুল ইসলাম জানান, “অপরাধমুক্ত সমাজ গড়তে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে। মা-দ-ক, চুরি এবং ছিনতাইকারী—সব ধরনের অপরাধীকে আইনের আওতায় আনতে নিয়মিত অভিযান চলবে।”

    পুলিশের এই কঠোর পদক্ষেপকে সাধুবাদ জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তারা মনে করেন, এমন অভিযান আরও ঘন ঘন হওয়া উচিত। একই সাথে তারা পুলিশকে অনুরোধ জানিয়েছেন, যেন কোনো নিরপরাধ মানুষ হয়রানির শিকার না হয়।

    এই অভিযান শুধুমাত্র অপরাধ দমনেই নয়, বরং আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির একটি সুস্পষ্ট বার্তা বহন করছে।

    এলাকাবাসীর সমর্থন এবং পুলিশের দৃঢ় পদক্ষেপ—এই দুইয়ের সমন্বয়ে ভবিষ্যতে আরও নিরাপদ একটি ময়মনসিংহ আশা পোষণ করেন বিভিন্ন পেশাশ্রেণীর ব্যক্তিবর্গরা।

    এদিকে, ময়মনসিংহকে নিরাপদ শহর হিসেবে গড়ে তুলতে ছিনতাইকারীদের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে । বাড়ী-বাড়ী ও মহল্লায় মহল্লায় গিয়ে ছিনতাইকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। নিরাপদ ময়মনসিংহ গড়তে ছিনতাইকারীদের সম্পেের্ক তথ্য ইনবক্সে দেওয়ার আহবান জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস) আব্দুল্লাহ আল মামুন। সেক্ষেত্রে তথ্য প্রদানকারীদের পরিচয় গোপন করা হবে বলেও জানান তিনি। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস)আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, নগরীর বিভিন্ন অলি গলিতে মহরা চালানোর পর থেকে জনগণের কাছ থেকে আমরা বেশ ভালো সাড়া পাচ্ছি। তারা ইনবক্সে প্রচুর তথ্য দিচ্ছেন। তথ্য পাওয়ার পরপরই আমরা টিম পাঠিয়ে সেখানে অভিযান চালাচ্ছি। এ কাজটি এতটাই গোপনীয়তার সঙ্গে করা হচ্ছে যে, তথ্যদাতার নাম আমি ছাড়া অন্য আর কেউ জানতে পারছে না। মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রাখার পাশাপাশি ছিনতাইয়ের বিরুদ্ধেও সোচ্চার থাকব আমরা। জনগণকে সঙ্গে নিয়েই এ শহরকে নিরাপদ রাখতে চান বলেও জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।

  • বানারীপাড়ায় বিএনপি’র বিক্ষো-ভ মিছিল ও সমা-বেশ

    বানারীপাড়ায় বিএনপি’র বিক্ষো-ভ মিছিল ও সমা-বেশ

    মোঘল সুমন শাফকাত, বরিশাল প্রতিনিধি।।

    বরিশালের বানারীপাড়ায় উপজেলা এবং পৌর বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে সন্ত্রাস বিরোধী বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    শুক্রবার (২২ আগস্ট) সকাল ১০ টায় দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু হয়ে বিক্ষোভ মিছিলটি পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ফেরীঘাটে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ মৃধা, সহ-সভাপতি গোলাম মাহমুদ মাহাবুব মাষ্টার,পৌর বিএনপির সভাপতি শাহ ইমরান, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম, সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান জুয়েল,

    উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আব্দুস সবুর খান, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক সাব্বির আহম্মেদ সুমন হাওলাদার বক্তব্য রাখেন। এসময় বক্তারা বলেন , বানারীপাড়ায় বসন্তের কোকিল ও কিছু ঘুঘু ঘুরঘুর করছে যাদের অস্তিত্ব বিগত দিনে এ জনপদে ছিলোনা তারা আরও বলেন সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজদের কোন ঠাঁই এখানে হবেনা। শান্তি প্রিয় জনগনকে সঙ্গে নিয়ে ওইসব অস্ত্রবাজদের প্রতিহত করা হবে। উল্লেখ্য গত বুধবার (২০ আগস্ট) সন্ধ্যায় উপজেলার উদয়কাঠি ইউনিয়নে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। এতে কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হন। এর প্রতিবাদে শুক্রবার (২২ আগস্ট) সকালে পৌর শহরে এ সন্ত্রাস বিরোধী বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।