Blog

  • খাগড়াছড়িতে আনসার-ভিডিপি’র হিল ভিডিপি অ্যাডভান্সড কোর্সের স-মাপনী অনুষ্ঠিত

    খাগড়াছড়িতে আনসার-ভিডিপি’র হিল ভিডিপি অ্যাডভান্সড কোর্সের স-মাপনী অনুষ্ঠিত

    ।।এ কে খান ও গোলাম মোস্তফা রাঙ্গা।।

    বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা আনসার ও ভিডিপি কর্তৃক আয়োজিত হিল ভিডিপি অ্যাডভান্সড কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। খাগড়াছড়ি আনসার ও ভিডিপি চেঙ্গী প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ২৫ আগষ্ট এ সমাপনের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। প্রশিক্ষণ শেষে ভিডিপি সদস্যরা দেশ ও জনগণের সেবায় নিজেদের নিয়োজিত করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে নানা দিক নির্দেশনা মূলক বক্তব্য দেন বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর উপমহাপরিচালক (চট্টগ্রাম ও পার্বত্য রেঞ্জ) ড. মোঃ সাইফুর রহমান, বিভিএম (বার), পিএএমএস। তাঁর বক্তব্যে তিনি প্রশিক্ষণার্থীদের আধুনিক প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য অভিনন্দন জানান এবং তাদের দেশপ্রেম ও মানব সেবার মানসিকতা নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, আপনাদের এই প্রশিক্ষণ কেবল দক্ষতা বৃদ্ধিই নয়, বরং দেশের নিরাপত্তা ও উন্নয়নে আপনাদের ভূমিকা আরও সুদৃঢ় করবে। খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা কমান্ড্যান্ট মোঃ আরিফুর রহমানের সভাপতিত্বে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষণার্থীদের মনোজ্ঞ কুচকাওয়াজ ও মহড়া প্রদর্শন করা হয়। প্রশিক্ষণার্থীরা তাদের অর্জিত জ্ঞান ও দক্ষতা প্রদর্শন করে উপস্থিত অতিথিবৃন্দের প্রশংসা লাভ করেন। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সহকারী জেলা কমান্ড্যান্ট, সার্কেল অ্যাডজুট্যান্ট এবং ব্যাটালিয়ন কমান্ডারসহ বাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। প্রশিক্ষণ শেষে প্রধান অতিথি সেরা প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সনদ ও পুরস্কার বিতরণ করেন। প্রশিক্ষণার্থীরা এই ধরনের কর্মশালা নিয়মিত আয়োজনের অনুরোধ জানান, যা তাদের পেশাগত দক্ষতা এবং আত্ম বিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করবে। খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার সার্বিক নিরাপত্তা ও শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এই ধরনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। এ সময় হিল ভিডিপি সদস্য, ব্যাটালিয়ান সদস্য ও মিডিয়া কর্মী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

  • ১২ বছর শি-কলবন্দী,অ-বশেষে ইউএনও’র মান-বতায়  চিকিৎসার সুযোগ পেলো দুই ভাই-বোন

    ১২ বছর শি-কলবন্দী,অ-বশেষে ইউএনও’র মান-বতায় চিকিৎসার সুযোগ পেলো দুই ভাই-বোন

    আরিফ রববানী ময়মনসিংহ।।
    ১২ বছর ধরে শিকলবন্দী হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছিলো কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার আচমিতা ইউনিয়নের গণেরগাঁও গ্রামের দরিদ্র দিনমজুর ফজলু মিয়ার সন্তান আছমা খাতুন (২৮) ও জাহাঙ্গীর (২৫) নামের আপন দুই ভাই-বোন৷ দরিদ্র পিতার পক্ষে ছিলোনা চিকিৎসা করানোর মতো অবস্থা। মানসিক ভারসাম্যহীন ভাই বোনকে নিয়ে পরিবার ছিলো বিপাকে৷ এমনি দূর্বিষহ অবস্থায় নিদারুন কষ্টে নিরুপায় দিন কাটছিলো তাদের৷

    সোমবার (২৫ আগস্ট) দুপুরে স্থানীয় প্রশাসনের উপস্থিতিতে তাদের শিকল খুলে এম্বুল্যান্সে তুলে দেন। এছাড়াও সমাজ সেবা অফিসের মাধ্যমে তাদের হাতে নগদ আর্থিক সহায়তা তুলে দেওয়া হয়েছে।

    মানসিক ভারসাম্যহীন দুই সন্তানের চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দেওয়ায় ইউএনও’র প্রতি খুশী দরিদ্র পিতা ফজলু মিয়া। খুশীতে আত্মহারা হয়ে ইউএনও মাইদুল ইসলামের প্রতি কৃতজ্ঞতাও জানানোসহ ইউএনওর এমন আন্তরিকতায় গ্রামবাসীও সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন ফজলু মিয়া৷

    সরেজমিনে গিয়ে এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায়, দরিদ্র দিনমজুর পিতা ফজলু মিয়ার চার মেয়ে ও এক ছেলে। এর মধ্যে দুজন মানসিক ভারসাম্যহীন। তিনবেলা খাবার যোগাড় করতে হিমসিম অবস্থা এর মধ্যে তাদের নিয়ে বাড়তি চিন্তার শেষ ছিলোনা তাদের। ছেড়ে দিলেই অসংলগ্ন নানান ঘটনা ঘটিয়ে ফেলার চেষ্টা করতো দুজন৷ ফলে নিরুপায় হয়ে শিকলবন্দী করে আটকিয়ে রাখা হতো তাদের৷ প্রশাসনের এই সহায়তায় তাদের চিন্তা কিছুটা হলেও কমেছে বলে জানায়৷ ইউএনওর এমন আন্তরিকতায় গ্রামবাসীও সন্তুষ্ট৷

    স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মী মাসুম পাঠান বলেন, আমি ঘটনাটি জানার পর তাৎক্ষণিক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবগত করি৷ ওনিও শুনে দ্রুত তাদের বাড়িতে এসে দেখে প্রয়োজনীয় সহায়তা করার আশ্বাস দেন এবং পরে তাদের সহায়তা দিয়ে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে৷

    কটিয়াদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাইদুল ইসলাম বলেন, আমি ঘটনা জানার পর সাথে সাথে গিয়ে তাদের মানবিক বিপর্যয় দেখে তাৎক্ষণিক সহায়তার চিন্তা করি৷ ঢাকায় মানসিক ইন্সটিটিউটে ভর্তির ব্যাবস্থা করেছি৷ নগদ আর্থিক সহায়তা তুলে দিয়েছি। সরকার ও প্রশাসন জনগণের জন্য সবসময়ই আন্তরিক।

    এসময় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) লাবনী আক্তার তারানা ও উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার আবুল খায়ের উপস্থিত ছিলেন।

  • কেএনএফ-এর অ-ত্যাচারে পা-লানো পু-নর্বাসিত বম পরিবারের পাশে সেনাবাহিনী

    কেএনএফ-এর অ-ত্যাচারে পা-লানো পু-নর্বাসিত বম পরিবারের পাশে সেনাবাহিনী

    বান্দরবান (থানচি) প্রতিনিধি : মথি ত্রিপুরা।

    প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা পার্বত্য জেলা বান্দরবান দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ সীমান্তবর্তী এলাকা। পাহাড়, নদী, অরণ্য আর নানান জাতিগোষ্ঠীর বসবাসে এই জনপদ সমৃদ্ধ। তবে সশস্ত্র গোষ্ঠীর তৎপরতার কারণে মাঝে মাঝে স্থানীয় জনগণ নিরাপত্তাহীনতার মুখে পড়ে বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সবসময় শান্তি, নিরাপত্তা ও মানবিক সহায়তায় ভূমিকা রাখছে।
    কেএনএফ-এর অত্যাচারে পালিয়ে যাওয়া পুনর্বাসিত বম পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে সেনাবাহিনী। সুংসুং পাড়ার কারবারি জানান, ২০২৩ সালের মাঝামাঝি থেকে কেএনএফ সদস্যদের অত্যাচার ও নিপীড়নের কারণে অনেকে গ্রাম ছেড়ে পালাতে বাধ্য হন। বান্দরবান রিজিয়ন এর ১৬ ইস্ট বেঙ্গল এর সহায়তায় চলতি বছরের ২৬ জুন ৫টি পরিবার পুনরায় গ্রামে ফিরে এসে বসতি স্থাপন শুরু করে। এখন ধীরে ধীরে আরও পরিবার ফিরে আসছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় গ্রামটি আবারও আগের মতো প্রাণবন্ত হয়ে উঠবে।
    বর্তমানে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের চাহিদা মেটানো কষ্টসাধ্য হওয়ায় পুনর্বাসিত পাঁচ পরিবার জন্য আজ ২৫ /০৮/২৫ ইং তারিখ সুংসাং পাড়া সেনা ক্যাম্পে মানবিক সহায়তার জন্য আবেদন করে। সুংসুং পাড়া ক্যাম্প কমান্ডারের উপস্থিতিতে প্রত্যেক পরিবারের জন্য ক্যাম্পের পক্ষ থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী (১০ কেজি চাল,২ কেজি তেল, ২‌ কেজি ডাল , ২ কেজি আটা, ২ কেজি চিনি, ১ কেজি চা পাতা) প্রদান করা হয়।
    সাবজোন কমান্ডার জানান, পাড়া পুনর্বাসনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহায়তা সর্বদা চালু থাকবে এছাড়াও বিভিন্ন পাড়া থেকে কেএনএফ অত্যাচারে পালিয়ে যাওয়ার ফিরে আসলে যেকোনো ধরনের সহায়তায় নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে জানাবেন, সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সর্বদা আপনাদের সহায়তার ব্যবস্থা করা হবে বলে আশ্বাস দেন তিনি।

  • ভালুকায় মহাসড়ক দ-খলমুক্ত করতে তিন শতাধিক অ-বৈধ স্থাপ-না উ-চ্ছেদ

    ভালুকায় মহাসড়ক দ-খলমুক্ত করতে তিন শতাধিক অ-বৈধ স্থাপ-না উ-চ্ছেদ

    আরিফ রববানী ময়মনসিংহ।।
    যানজট ও জনভোগান্তি নিরসনে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ভালুকায় হবিরবাড়ী ইউনিয়নের অন্তর্গত সিষ্টোর বাজার, জামিরদিয়া মাস্টারবাড়ি বাসস্ট্যান্ড
    এলাকায় বাসস্ট্যান্ডে উ/চ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছে।

    সোমবার (২৫ আগস্ট) সকাল থেকে দিনভর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) হাসান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ এর নেতৃত্বে সহকারী কমিশনার ভূমি (এসিল্যান্ড) ইকবাল হোসেন এই অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় ভালুকা মডেল থানা,ভরাডোবা হাইওয়ে থানা পুলিশ,সড়ক ও জনপথের কর্মকর্তারা এই অভিযানে সহযোগীতা করেন।

    ভালুকা উপজেলা প্রশাসন সুত্র জানিয়েছে-
    এসময় বাজারে সড়ক দখল করে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করেছে উপজেলা প্রশাসন এবং সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ এর সার্বিক সহযোগীতায় পরিচালিত অভিযানে মহা সড়কের দুই পাশে গড়ে ওঠা প্রায় তিন শতাধিক অবৈধ স্থাপনা ভেঙে দেওয়া হয়।

    ভালুকা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হাসান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ এর নেতৃত্বে পরিচালিত এই অভিযানে ভেঙে ফেলা হয় সড়কের জায়গা দখল করে নির্মিত বিভিন্ন মার্কেট, পাকা ভবন ও ভাসমান দোকানপাট। দখলমুক্ত করা হয় ফুটপাত ও যান চলাচলের রাস্তা।

    সওজ কর্মকর্তারা জানান, দীর্ঘদিন ধরে এসব স্থাপনা মহাসড়কের জায়গা দখল করে রাখায় চলাচলে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হচ্ছিল। এতে প্রতিদিনই তীব্র যানজটের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছিল।

    প্রশাসনের সংশ্লিষ্টরা জানান, এই উচ্ছেদ অভিযানের ফলে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের নিত্য যানজট অনেকটাই কমবে। একই সঙ্গে ভবিষ্যতে পুনরায় দখল যেন না হয়, সে ব্যাপারেও নজরদারি অব্যাহত থাকবে।

    উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাসান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জানান-ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ভালুকা উপজেলার জামিরদিয়া মাষ্টারবাড়ী বাসষ্টেন্ড এলাকায় মোড়ে অবৈধ স্থাপনাগুলোর কারণে প্রতিনিয়ত যানজট ও জনভোগান্তি তৈরি হচ্ছে। এর ফলে মানুষের চলাচল নির্বিঘ্ন করতে অবৈধ স্থাপনাগুলো উচ্ছেদে যৌথ অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানে স্থায়ী ও বিভিন্ন পণ্যের অস্থায়ী দোকান উচ্ছেদ করা হয়। এছাড়া বিভিন্ন কারণে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে সৃষ্ট খানাখন্দগুলো সংস্কার করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে মহাসড়কের জায়গায় অবৈধভাবে গড়ে তোলা সকল স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে। তিনি আরো জানান-মানুষের চলাচল নির্বিঘ্ন করার লক্ষ্যে যানজট ও ভোগান্তি নিরসনে মহাসড়কের পাশে স্থাপিত এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত থাকবে। অভিযানের ফলে যে সব ব্যবসাায়ীরা বেকার হয়ে পড়ছে তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানান উপজেলা নির্বাহী অফিসার।

  • পঞ্চগড় দুদকের অ-ভিযান সেটেলমেন্ট অফিস থেকে চার দা-লাল আ-টক

    পঞ্চগড় দুদকের অ-ভিযান সেটেলমেন্ট অফিস থেকে চার দা-লাল আ-টক

    বাবুল হোসেন।।
    পঞ্চগড় প্রতিনিধি :

    পঞ্চগড় দুদকের অভিযান, সেটেলমেন্ট অফিস থেকে চার দালাল আটক

    পঞ্চগড় সদর উপজেলার সেটেলমেন্ট অফিসে দালালদের দৌরাত্ম্যে সেবাগ্রহীতাদের হয়রানির অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসময় অফিসের ভেতর থেকে চারজন দালালকে আটক করা হয়।

    সোমবার (২৫ আগস্ট) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত চলা এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন দুদকের ঠাকুরগাঁও সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ইমরান হোসেন। পরে আটক ব্যক্তিদের সদর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

    এদিকে, ঘটনার পর উপজেলা সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার ইকবাল হাসান বাদী হয়ে পঞ্চগড় সদর থানায় প্রতারণার অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করবেন বলে জানা গেছে।

    আটক ব্যক্তিরা হলেন, পঞ্চগড় পৌরসভার কায়েত পাড়া এলাকার কোরবান আলী ও আব্দুল কাদের, সদর উপজেলার সাতমেড়া ইউনিয়নের হাসিনুর রহমান ও চেকরমারী এলাকার সলেমান আলী।

    দুদক সূত্রে জানা যায়, দুদকের এনফোর্সমেন্ট টিম দীর্ঘ সময় ছদ্মবেশে সেটেলমেন্ট অফিসে অবস্থান নিয়ে দালালদের কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে এবং তাদের কথোপকথন রেকর্ড করে। দেখা যায়, দালালরা অফিসের ভেতরে কর্মচারী পরিচয়ে ছদ্মবেশ ধারণ করে সেবাগ্রহীতাদের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন। পরবর্তীতে পরিচয় প্রকাশ করে দুদক টিম চারজন দালালকে আটক করে।

    পরে আটক ব্যক্তিদের উপজেলা সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার ইকবাল হোসেনের সামনে হাজির করা হয়। এসময় তিনি জানান, তাদের অনেকদিন ধরে সতর্ক করা হয়েছিল। তবুও তারা অফিসে কর্মচারীর ছদ্মবেশে থেকে প্রতারণা চালিয়ে আসছিল।

    এসময় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ঠাকুরগাঁও সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আজমীর শরীফ মারজি, সহকারী পরিচালক ইমরান হোসেন ও পঞ্চগড় সদর থানার পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    পঞ্চগড় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লা হিল জামান বলেন, দুদকের অভিযানে আটক চার জনকে থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে। বর্তমানে সবাই পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। এদিকে আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

    দুর্নীতি দমন কমিশন কমিশন ঠাকুরগাঁও সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ইমরান হোসেন বলেন, পঞ্চগড় সদর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে ভূমি সেবা গ্রহীতাদের দালাল চক্রটি দ্রুত কাজ করে দেওয়ার নাম করে অর্থ হাতিয়ে নিয়ে নানাভাবে প্রতারণা ও হয়রানি করছে, এমন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা সোমবার সকাল থেকে ছদ্মবেশে অভিযান পরিচালনা করি। পরে অভিযানের সত্যতা মেলায় চারজন দালালকে আটক করতে বিকেলের দিকে আমরা সরাসরি অভিযান পরিচালনা করি সেটেলমেন্ট অফিসে। পরে সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসারের সঙ্গে দালাল চক্রের বিষয়ে কথা হলে তিনি বারবার সতর্ক করেছেন বলে জানান। এ ঘটনায় প্রতারণার অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। জনস্বার্থে আগামীতেও আমাদের এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

  • পীরগঞ্জে এক মাস পরেও সজীব বর্মনকে খুঁ-জে পা-ওয়া যা-য়নি

    পীরগঞ্জে এক মাস পরেও সজীব বর্মনকে খুঁ-জে পা-ওয়া যা-য়নি

    গীতি গমন চন্দ্র রায় গীতি।।
    স্টাফ রিপোর্টার।।
    ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলার ৮নং দৌলতপুর ইউনিয়নের নানুহার গ্রামের মহেন্দ্র নাথ রায়ের ৩য় পুত্র সজীব বর্মন(২২)কে ১ মাস পেরিয়ে গেলেও নিখোঁজ সজীব বর্মনকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে।

    জানা যায়,সজীব বর্মনের পিতা মহেন্দ্র নাথ রায় বলেন, ১৭/০৭/২০২৫ ইং তারিখে সকাল অনুমান ১১.০০ঘটিকার সময় সকলের অগোচরে নিখোঁজ হয়।নিখোঁজের পরে মহেন্দ্র নাথ রায় তার আত্মীয় স্বজন,বন্ধুবান্ধব, বিভিন্ন গ্রাম গঞ্জে অনেক খোঁজার পরে কোথাও সজীব বর্মনকে খুঁজে না পেয়ে গত ২৫/০৭/২০২৫ ইং তারিখে পীরগঞ্জ থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। যাহার পীরগঞ্জ থানার ডায়েরি নং-১০২৪।তবে বর্তমানে সজীব কে খুঁজে না পাওয়ায় মহেন্দ্র নাথ রায় অনেক মানুষিক দুশ্চিন্তায় মহাকষ্টে দিনাতিপাত করছেন।বিষয়টি সকলের প্রতি অবগত করতে সাংবাদিক কে বলেন আমি আমার ছেলে সজীব কে ১ মাস পেরিয়ে গেলেও নিখোঁজ সজীব কে আর কোথাও খুঁজে পাচ্ছি না। তাই কোন সহৃদয়বান সজীব বর্মনের সন্ধান পেলে নিম্ন ঠিকানায় যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করেন। যোগাযোগের ঠিকানাঃমহেন্দ্র নাথ রায় গ্রামঃনাানুহার থানাঃপীরগঞ্জ,জেলাঃঠাকুরগাঁও মোবাইল নাম্বার-০১৮৪৩১৬০০৭২।

  • সাভারে মেলার আ-ড়ালে অ-সামাজিক কার্যকলাপ, উচ্চ শব্দে ব-ক্স বাজানোয় অতি-ষ্ঠ এলাকাবাসী

    সাভারে মেলার আ-ড়ালে অ-সামাজিক কার্যকলাপ, উচ্চ শব্দে ব-ক্স বাজানোয় অতি-ষ্ঠ এলাকাবাসী

    হেলাল শেখঃ ঢাকার সাভার ও আশুলিয়ার বিভিন্ন এলাকায় আওয়ামী লীগের নৌকা প্রদর্শন করে মেলার আড়ালে অসামাজিক কার্যকলাপ চলমান রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া রাতভর উচ্চ শব্দে সাউন্ড বক্স বাজানোয় এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন।

    সোমবার (২৫ আগষ্ট ২০২৫ইং) সকালে স্থানীয়রা জানান, এসব মেলায় অশ্লীল নাচ-গানসহ নানা অসামাজিক কার্যক্রম চলে, যা কিশোর-যুব সমাজকে বিপথে ঠেলে দিচ্ছে। পাশাপাশি অতিরিক্ত শব্দ দূষণে বৃদ্ধ, শিশু ও অসুস্থরা ভোগান্তিতে পড়ছেন।

    এলাকাবাসীর দাবি, রাত গভীর পর্যন্ত উচ্চ শব্দে বক্স বাজানোর কারণে তাদের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটছে এবং শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায়ও মারাত্মক সমস্যা তৈরি হচ্ছে।

    মানুষের স্বাস্থ্য ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা থাকা সত্ত্বেও সংশ্লিষ্ট পুলিশ প্রশাসন এসব বিষয়ে নীরব ভূমিকা পালন করায় স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে।

    মেলা মালিক সমিতির সভাপতি আসাদ বলেন, সবাইকে ম্যানেজ করেই মেলা চালানো হয় পুলিশ প্রশাসনকে মৌখিক ভাবে জানিয়ে অনুমতি নিয়েই তাদের ব্যবসা চালানো হয়।

    উক্ত ব্যাপারে সাভার ও আশুলিয়া থানা পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকার ভুক্তভোগীরাসহ সচেতন মহল।

  • আশুলিয়ায় আবারও ছি-নতাইকারীর ছু-রিকাঘাতে একজন গাড়ি চালক নিহ-ত

    আশুলিয়ায় আবারও ছি-নতাইকারীর ছু-রিকাঘাতে একজন গাড়ি চালক নিহ-ত

    হেলাল শেখঃ ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের আশুলিয়ার বিশমাইলে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে শাহ্ সিমেন্ট কোম্পানির কাভার্ড ভ্যানের চালক মো. শামীম হোসেন (৩০) মারা গেছেন। এ ঘটনায় নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহিদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে পুলিশ জানায়।

    সোমবার (২৫ আগস্ট ২০২৫ইং) দুপুরে সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক মেহেদী হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এর আগে সকাল ৮টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের বিশমাইল এলাকা থেকে এক রিকশা চালক শামীমকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে সাভারের এনাম মেডিকেল নিয়ে যান। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

    নিহত শামীম হোসেন সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর থানার গোবিন্দপুর এলাকার আব্দুস সামাদের ছেলে। মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুর এলাকায় থেকে শাহ্ সিমেন্ট কোম্পানির কাভার্ডভ্যানে করে তিনি ঢাকার আশেপাশের এলাকায় সিমেন্ট সরবরাহ করতেন।

    ঘটনাস্থল থেকে শামীমকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া রিকশাচালক সাগর আলী গণমাধ্যমকে বলেন, আমি বিশমাইলে যাত্রী নিয়ে গিয়েছিলাম। ফেরার পথে সকাল ৮ টার দিকে বিশমাইলে লোকজনের জটলা দেখি। পরে সেখানে গিয়ে দেখি শামীম নামের এই গাড়ি চালক রক্তাক্ত অবস্থায় পরে আছেন। সেখানে থাকা লোকজনের মধ্যে একজন উদ্যোগ নিলো যে তাকে মেডিকেলে নেওয়া দরকার। পরে সবাইমিলে আমার রিকশায় শামীমকে তুলে দিলে আমি তাকে এনাম মেডিকেলে নিয়ে আসি। হাসপাতালের ভিতরে নেওয়ার সময় তিনি মারা যান। তার শরীর থেকে অনেক রক্ত ঝরেছিলো। তাই তিনি নিস্তেজ ছিলেন, তেমন কথা বলতে পারেননি।

    এনাম মেডিক্যালের ইমারজেন্সি ডিউটি অফিসার ইউসুফ আলী বলেন, সকাল সোয়া ৮ টার দিকে আমাদের হাসপাতালে রক্তাক্ত অবস্থায় একজন গাড়ির চালককে আনা হয়। তাকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল। আমরা চিকিৎসার সুযোগ পাইনি। পরে থানায় খবর দেওয়া হয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।

    শাহ্ সিমেন্ট কোম্পানির পরিদর্শক মো. হানিফ সিকদার বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত হাসপাতালে চলে আসি। এখনও ঘটনাস্থলে যাইনি। শুনেছি ছিনতাইকারী আমাদের চালক শামীমকে ছুরিকাঘাত করে ফেলে রেখে গেছে। তবে তার কাছ থেকে কি কি ছিনতাই হয়েছে তা এখনও জানি না।

    সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক মেহেদী হাসান বলেন, আমি সকালে কিলো ডিউটি করছিলাম। এসময় সংবাদ পাই এনাম মেডিকেলে একটি লাশ আছে। খবর পেয়ে হাসপাতালে এসে প্রাথমিক সুরতহাল করেছি। সুরতহাল করে নিহতের পায়ের হাঁটুর ওপর গভীর ছুরিকাঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। আমরা নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছি, ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে তিনি জানান।

  • পটুয়াখালীর সেই ডিসি অ-বশেষে কুষ্টিয়ায় ব-দলি

    পটুয়াখালীর সেই ডিসি অ-বশেষে কুষ্টিয়ায় ব-দলি

    এস আল-আমিন খাঁন পটুয়াখালী।

    ৫’ই আগষ্টের পর পটুয়াখালী নিয়োগ হওয়া ডিসির বিভিন্ন কার্যক্রম একের পর এক সমালোচনার সৃষ্টি করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, রাজনৈতিক মহল সহ সাধারন জনতার মাজে। এনিয়ে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ ও রাজনৈতিক সংগঠনের মধ্যে পাল্টা পাল্টি কর্মসূচি ও দেয়া হয়। এক পর্যায়ে ডিসির বদলির দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ পটুয়াখালী জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ। অপরদিকে ডিসিকে নির্দোষ ও স্বচ্ছ দাবি করে মানববন্ধন কর্মসূচীও পালন করা হয়েছে।

    অবশেষে গত সোমবার (২৫ আগস্ট) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ড. মোহাম্মদ শহীদ হোসেন চৌধুরীকে পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক নিয়োগ এবং পটুয়াখালীর ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীনকে কুষ্টিয়ায় বদলি করা হয়েছে।

    দেশের ৬টি জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে সরকার। জেলাগুলো হলো পটুয়াখালী, কুষ্টিয়া, কুড়িগ্রাম, মেহেরপুর, নেত্রকোণা ও খুলনা।

    পটুয়াখালীতে ডিসির বদলিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক মহল ও সাধারণ মানুষের মধ্যে চলছে আলোচনা সমালোচনা।

  • রায়গঞ্জে ৬ লাখ টাকা সহ অফিসে ফে-রার পথে বিকাশ কর্মী নি-খোঁজ

    রায়গঞ্জে ৬ লাখ টাকা সহ অফিসে ফে-রার পথে বিকাশ কর্মী নি-খোঁজ

    অভিজিৎ কুমার দাস সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি:

    সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে ৬ লাখ টাকা সহ অফিসে ফেরার পথে নাজমুল হাসান রুবেল নামে এক বিকাশ কর্মী নিখোঁজের ঘটনা ঘটছে। সোমবার সকালে উপজেলা পরিষদ কেন্দ্রীয় কবরস্থানের সামনে রাস্তার পাশে এ ঘটনা ঘটে।

    জানাযায়, নিখোঁজ বিকাশ কর্মী নাজমুল হাসান রুবেল তাড়াশ উপজেলার উত্তর মথুরাপুর গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে।

    নিখোঁজ রুবেল রায়গঞ্জ উপজেলার ভূঁইয়াগাঁতী  বিকাশ ডিস্ট্রিবিউশন অফিসে ডিএসও পদে কর্মরত ছিলেন। প্রতিদিনের মত গতকাল (২৪ আগস্ট রবিবার) সারাদিনের কাজ শেষে সন্ধ্যায় অফিসে ফেরার কথা ছিল তার। কিন্তু সন্ধ্যার পরে থেকে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এরপর তার সহকর্মীগন তাকে নানা জায়গায় খোজাখুজি করে তার সন্ধান না পেয়ে রাত আনুমানিক ১২ টার দিকে রায়গঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করে। 

    বিকাশ ডিস্ট্রিবিউশন অফিস সুত্রে জানা যায়, নিখোঁজ কালীন সময়ে তার কাছে নগদ ৬ লক্ষ টাকা, একটি মোটরসাইকেল ও দুইটি মোবাইল ফোন ছিল।

    সোমবার (২৫ আগষ্ট) সকালে রায়গঞ্জ উপজেলা পরিষদ কেন্দ্রীয় কবরস্থানের সামনে রাস্তার পাশে একটি বাগানে মোটরসাইকেল ও হেলমেট পরে থাকতে দেখে। পরে স্থানীয়রা খবর দিলে ঘটনাস্থল থেকে মোটরসাইকেল ও হেলমেট উদ্ধার করে পুলিশ।

    এ বিষয়ে ভূঁইয়াগাঁতী বিকাশ ডিস্ট্রিবিউশন অফিসের কর্মকর্তা শ্যামা প্রসাদ জয় জানান, 

    উদ্ধারকৃত ওই মোটরসাইকেল ও হেলমেট আমাদের সহকর্মী রুবেলের। মোটরসাইকেল ও হেলমেটের সন্ধান পাওয়া গেলেও বিকাশ কর্মী রুবেলের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।  নিখোঁজের বিষয়ে রায়গঞ্জ থানায় আমাদের পক্ষ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। 

    রায়গঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ কে.এম মাসুদ রানা জানান, বিকাশ কর্মী নিখোঁজের বিষয়ে গতকাল রাতেই একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। সকালে ঘটনাস্থল থেকে মোটরসাইকেল ও হেলমেট উদ্ধার করা হয়েছে। নিখোঁজ ব্যক্তিকে উদ্ধার করার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। #