Blog

  • বিএনপির প্র-তিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ঈশ্বরগঞ্জে এম এ মজিদ এর উদ্যোগে  ফুটবল ম্যাচ অ-নুষ্ঠিত

    বিএনপির প্র-তিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ঈশ্বরগঞ্জে এম এ মজিদ এর উদ্যোগে ফুটবল ম্যাচ অ-নুষ্ঠিত

    স্টাফ রিপোর্টারঃ

    ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ৪৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে
    উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ইন্জিঃ এম এ মজিদ এর আয়োজনে এক ব্যতিক্রমী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    শুক্রবার(৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার কোনাপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ মাঠে এই খেলার আয়োজন করা হয়।

    কোনাপাড়া ফুটবল একাদশ বনাম সতর বয়রা ফ্রেন্সক্লাব একাদশ এর অংশ গ্রহণে উক্ত প্রীতি ফুটবল খেলার উদ্ভোদন করেন ইন্জিঃ এম এ মজিদ।

    উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি বলেন একরি সুস্থ দেহ একটি সুস্থ সমাজ। আর মাদক মুক্ত সুস্থ সমাজ গঠনে খেলাধুলার কোনো বিকল্প নেই । তিনি আরো বলেব বাংলাদেশের জাতীয়তা বাদী দল বিএনপি প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন ফুটবল প্রেমি লোক তার আমলে জাতীয় পর্যাায়ে বাংলাদেশের ফুটবলের অনেকে উন্নতি হয়েছিলো, পরবর্তীতে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলেও ফুটবলের ব্যপক উন্নতি করেছে বাংলাদেশ। উক্ত ফুটবল খেলায় আরো উপস্থিত ছিলেন – আব্দুল বাতেন মাষ্টার, বিএনপি নেতা এনামুল হক, সোহাগ মাষ্টার, আজাহারুল মন্ডল, যুবদল নেতা মো. আব্দুল হাকিম প্রমূখ। ওরে বিজয়ী দলের মাঝে পুরস্কার তুলে দেন ইঞ্জিনিয়ার এম এ মতিন।

  • বানারীপাড়া উপজেলা এনজিও সমন্বয় পরিষদের কমিটি গঠন- সভাপতি জাকির সম্পাদক পলাশ

    বানারীপাড়া উপজেলা এনজিও সমন্বয় পরিষদের কমিটি গঠন- সভাপতি জাকির সম্পাদক পলাশ

    বানারীপাড়া প্রতিনিধি //
    বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলা এনজিও সমন্বয় পরিষদের ৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। ৬ই সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় উপজেলার বানারীপাড়া উপজেলা এনজিও পরিষদের কার্যালয় এনজিও প্রতিনিধি ও মালিকদের নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জনাব সোহরাব হোসেনের সভাপতিত্বে সবার সম্মতি ক্রমে বানারীপাড়া উপজেলা এনজিও সমন্বয় পরিষদের কার্যকরী কমিটিতে জাকির হোসেনকে সভাপতি নুরুজ্জামান পলাশকে সাধারণ সম্পাদক করে ৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করা হয়। আগামী তিন বছর এই কমিটি বানারীপাড়া উপজেলা সমন্বয় পরিষদের নেতৃত্ব দিয়ে সকল কার্যক্রম পরিচালনা করবে।

  • রাজশাহীতে মা-লপাহাড়ি আ-দিবাসীদের ঘরবাড়ি র-ক্ষার আ-ন্দোলন

    রাজশাহীতে মা-লপাহাড়ি আ-দিবাসীদের ঘরবাড়ি র-ক্ষার আ-ন্দোলন

    নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহীঃ রাজশাহী নগরীর মোল্লাপাড়ায় বসতভিটা উচ্ছেদ বন্ধ ও পূর্ণ অধিকার নিশ্চিত করার দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বেলা ১১ টার দিকে সাহেববাজার জিরো পয়েন্টে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।

    জাতীয় আদিবাসী পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটি, বরেন্দ্র ইউথ ফোরাম রাজশাহী, সবুজ সংহতি রাজশাহী মহানগর, দিনের আলো হিজরা সংঘসহ বিভিন্ন সংগঠন এবং রাজশাহী মহানগর ও কাশিয়াডাঙ্গা এলাকার মোল্লাপাড়া মালপাহাড়ি আদিবাসী ভুক্তভোগী গ্রামবাসীর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

    মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় আদিবাসী পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি গণেশ মার্ডি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বিমল চন্দ্র রাজোয়ার, সহ-সভাপতি রাজ কুমার সাও, রাজশাহী জেলা সাধারণ সম্পাদক মুকুল বিশ্বাস, মহিলা পরিষদ রাজশাহী জেলা সভাপতি কল্পনা রায়, মানবাধিকার ও পরিবেশবাদী সংগঠন ‘পরিবর্তন’-এর পরিচালক ও সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) সদস্য রাশেদ রিপন, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ রাজশাহী মহানগরের সাধারণ সম্পাদক ছোটন সরদার, দিনের আলো হিজরা সংঘের সভাপতি মোহনা প্রমুখ।

    বক্তারা অভিযোগ করেন, কাশিয়াডাঙ্গা থানার মোল্লাপাড়া ও শেখপাড়ায় ভূমিদস্যু সাজ্জাদ আলী জাল দলিল তৈরি করে আদিবাসী সম্প্রদায়ের অন্তত সাতটি পরিবারকে উচ্ছেদের ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে। তার বিরুদ্ধে সবাইকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বসবাসরত আদিবাসীদের উচ্ছেদ করে ঘরবাড়ি দখলের চেষ্টা চলছে। অথচ প্রশাসন এখনো পর্যন্ত কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি।

    বক্তারা আরও বলেন, মোল্লাপাড়ায় আদিবাসীরা প্রায় ৫৩ বছর ধরে বসবাস করছে। আইন অনুযায়ী ১২ বছর বসবাস করলে দখলসত্ত্ব মালিকানা হয়ে যায়। বর্তমানে সেখানে ১৬টি পরিবার বসবাস করছে। তারা ঘরবাড়ি নির্মাণের পাশাপাশি শৌচাগার, নলকূপ স্থাপন করেছেন। এমনকি রাজশাহী সিটি করপোরেশনও তাদের এলাকায় অবকাঠামোগত সুবিধা দিয়েছে, যা দীর্ঘদিনের বসবাসের প্রমাণ বহন করে।

    মানববন্ধনে দাবি জানানো হয়, আদিবাসীদের যেন কোনো প্রভাবশালী বা ভূমিদস্যু উচ্ছেদ করতে না পারে এবং তাদের স্থায়ী পুনর্বাসনের জন্য সরকারি উদ্যোগ নেওয়া হয়। একইসঙ্গে আদিবাসীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের প্রতি জোর আহ্বান জানান বক্তারা।

    মোঃ হায়দার আলী
    নিজস্ব প্রতিবেদক,
    রাজশাহী।

  • পাবনা-২ আসনে দঁাড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ঐক্যব-দ্ধভাবে কাজ করতে হবে : অধ্যাপক হেসাব উদ্দিন

    পাবনা-২ আসনে দঁাড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ঐক্যব-দ্ধভাবে কাজ করতে হবে : অধ্যাপক হেসাব উদ্দিন


    এম এ আলিম রিপন,সুজানগর ঃ ‎ ‎পাবনা-২ আসনের জামায়াতের এমপি পদপ্রার্থী ওসুজানগর উপজেলা জামায়াতের আমীর অধ্যাপক কেএম হেসাব উদ্দিন বলেছেন, পাবনা-২ আসনের ভোটারেরা জামায়াতে ইসলামীকে ভোট দেয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে। জনগণ মনে করেন একমাত্র জামায়াতই পারবে সুখী, সমৃদ্ধ, ন্যায় ইনসাফ ও কল্যাণমূলক আদর্শ রাষ্ট্র গঠন করতে। জনগণের সেই আকাঙ্খাকে বাস্তবে রূপ দিতে সকল নেতা কর্মীদেরকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। কারণ জনগণ একমাত্র জামায়াতে ইসলামীকেই স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশকে রক্ষার অতন্ত্র প্রহরী মনে করে।

    তিনি বলেন, এখন থেকে সাংগঠনিক কাজের ন্যায় নিয়মিত নির্বাচনী কাজ করতে হবে। আগামী নির্বাচনে পাবনা-২ আসনে বিপুল সংখ্যক ভোটের ব্যবধানে ঐতিহাসিক বিজয় নিশ্চিত করতে হবে। এ লক্ষ্যে সবাইকে দঁাড়িপাল্লার পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি করতে হবে।
    সকলকে নির্বাচনী ময়দানে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।

    শনিবার (০৬ সেপ্টেম্বর ) দুপুরে সুজানগর উপজেলা কাম কমিউনিটি সেন্টারের অডিটোরিয়ামে আয়োজিত নির্বাচনি প্রতিনিধি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরো বলেন,জনগণ ফ্যাসিবাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে জামায়াতকে ক্ষমতায় আসীন করতে চায়। তাই পাবনা-২ নির্বাচনী এলাকার সবার কাছে পৌঁছার এবং তাদের খেঁাজখবর নিতে পাশে থাকতে হবে। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে শহরে ও গ্রামে উভয়দিকে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে ভূমিকা রাখতে হবে।

    পাবনা-২ নির্বাচনী এলাকার জনগণের আমৃত্যু খেদমত করে যাবো, ইনশাআল্লাহ এই প্রত্যয় ব্যক্ত করে অধ্যাপক হেসাব উদ্দিন বলেন, আগামীর নির্বাচনে বিজয় আমাদের সুনিশ্চিত, ইনশাআল্লাহ। যদি কেউ কেন্দ্র দখলের হুমকি দেয় তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের বিজয়ের মাধ্যমে সুজানগর-বেড়াবাসী সন্ত্রাসী ও চঁাদাবাজদের কবল থেকে জনগণের মুক্তি মিলবে।‎ ‎তিনি বলেন, যেসব মানুষ এখনি আমাদের পোস্টার বিলবোর্ড ভেঙে ফেলানোর চেষ্টা করছে এদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিলবোর্ড পোস্টার ছিঁড়ে নোংরা রাজনীতি করে আমাদের ঠেকাতে পারবেন না। জনগণ আমাদের ভোট দিয়ে বিজয় নিশ্চিত করবে।‎‎

    ‎পাবনা-২ আসনের আসন পরিচালক অধ্যাপক রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, পাবনা জেলা জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি এসএম সোহেল।‎‎ অন্যদের মাঝে বক্তব্য দেন সুজানগর উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক ফারুক -ই-আযম, সেক্রেটারি টুটুল হুসাইন বিশ্বাস, বায়তুল মাল সম্পাদক রাফি আহমেদ ফুল, আইন বিষয়ক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক ওয়ালিউল্লাহ বিশ্বাস পৌর জামায়াতের সেক্রেটারী মকবুল হোসেন (বকুল মাস্টার), জামায়াত নেতা ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সাত্তার, জামশেদ আলম খান, আব্দুস সুবাহান, আবু ইউসুফ প্রমুখ।

    সুজানগর(পাবনা)প্রতিনিধি।

  • ফঁা-সির মঞ্চে শীর্ষ আ-লেমদের অন্যা-য়ভাবে হ-ত্যা করেছে ফ্য-সিবাদী হাসি-না সরকার- গাফফার খান‎

    ফঁা-সির মঞ্চে শীর্ষ আ-লেমদের অন্যা-য়ভাবে হ-ত্যা করেছে ফ্য-সিবাদী হাসি-না সরকার- গাফফার খান‎

    ‎এম এ আলিম রিপন ঃ পাবনা জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি অধ্যাপক আব্দুল গাফফার খান বলেছেন, ফঁাসির মঞ্চে শীর্ষ আলেমদের অন্যায়ভাবে হত্যা করেছে ফ্যসিবাদী হাসিনা সরকার।‎ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেবল একটি রাজনৈতিক দল নয়, এটি একটি আদর্শিক বিপ্লবের নামÑযাকে ধ্বংস করতে বারবার ষড়যন্ত্র করেছে ফ্যাসিস্ট হাসিনা। হাসিনা জানে, জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলে এদেশে লুটপাট থেমে যাবে, ক্ষমতার অপব্যবহার বন্ধ হবে, বিচারবহির্ভূত হত্যা ও দুঃশাসনের অবসান ঘটবে। তাই আমাদের হাজারো নেতা-কর্মীর ওপর চালানো হয়েছে অমানবিক নির্যাতন। মিথ্যা মামলা, জেল-জুলুম, পুলিশি হামলা এমনকি আমাদের নেতা-কর্মী ফঁাসিও দিয়েছে। আমরা জানি, এই পথ সহজ নয়। কিন্তু আমরা আদর্শের লড়াইয়ে পিছপা হইনি। তারা ভয় পায় জামায়াতকে, কারণ তারা জানেÑজামায়াত ক্ষমতায় গেলে দুর্নীতি করে হাত ঘষে খাওয়া যাবে না, চাইলেই মদের আসর বসানো যাবে না, রাষ্ট্রীয় অর্থ আত্মসাৎ করা যাবে না। এ কারণেই তারা অঁাতকে ওঠে জামায়াতের নাম শুনলেই।
    আমরা এসেছি সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থাকে বদলে দিতে। ইনশাআল্লাহ, জনগণের রায়েই এই পরিবর্তন নিশ্চিত হবে। শনিবার (০৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০ টার পাবনার সুজানগর উপজেলা উলামা মাখায়েখ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরো বলেন, এদেশের সব আলেমদের সেরা আলেম ছিলেন আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী। জেলের মধ্যে তাকে সীমাহীন জুলুম নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে। তার জনপ্রিয়তা ভয় পেয়ে বিষ প্রয়োগে হত্যা করা হয়েছে। এদেশে ইসলাম কায়েমের মাধ্যমে তার হত্যার বদলা নেওয়া হবে। রাজপথে রক্ত ঢেলে দিয়ে মানবরচিত আইন কবর দিতে হবে। এদেশের মানুষের জন্য আলেমদের ভূমিকা অনেক রয়েছে। আলেমদের থেকে মানুষের চাওয়া পাওয়া অনেক বেশি।‎ ‎এদেশে চঁাদাবাজ, দখলবাজ ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আগামীতে জনগণ রায় দিবেন। দঁাড়িপাল্লার বিজয়ের মাধ্যমে এদেশের মানুষের মুক্তি মিলবে। ‎‎উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন আপনাদের এলাকার বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ অধ্যাপক হেসাব উদ্দিনকে ভোট দিয়ে বিজয় করতে হবে। তিনি সংসদে গিয়ে কোরআনের কথা বলবেন। সন্ত্রাস ও চঁাদবাজমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হলে দঁাড়িপাল্লায় ভোট দিতে হবে।

    সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পাবনা-২ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ও উপজেলা জামায়াতের আমীর অধ্যাপক কেএম হেসাব উদ্দিন বলেন, আমাদের লক্ষ্য স্পষ্টÑএমন একটি সমাজ গঠন, যেখানে বৈষম্য থাকবে না, অন্যায়ের জায়গা থাকবে না। ইসলামি মূল্যবোধ হবে রাষ্ট্রের চালিকাশক্তি, আর প্রতিটি নাগরিক পাবে তার ন্যায্য অধিকার ও মর্যাদা।
    দঁাড়িপাল্লা প্রতীক আমাদের আদর্শের প্রতীকÑএটি ইনসাফ, শৃঙ্খলা ও জবাবদিহিতার প্রতীক। এই প্রতীকের বিজয় মানে শুধু একটি দলের জয় নয়, বরং একটি শোষিত জাতির জাগরণ। ইনশাআল্লাহ, জনগণই এবার পাবনা-২ আসনে ইতিহাস সৃষ্টি করবে। আমরা শাসক নয়Ñআমরা সেবক হতে চাই। ভোট দিয়ে জনগণ এই আন্দোলনে সঙ্গী হলে আমরা প্রমাণ করবো, কীভাবে ন্যায়ের ভিত্তিতে একটি রাষ্ট্র পরিচালিত হয়।
    এ সময় হেসাব উদ্দিন আরো বলেন “আমরা রাজনীতি করি ক্ষমতার জন্য নয়, আদর্শের জন্য। এই আদর্শের পথ কতটা কণ্টকাকীর্ণÑতা আপনাদের সামনেই প্রমাণ। এই জাতিকে অন্ধকার থেকে মুক্ত করার সংগ্রাম এখনই সবচেয়ে জরুরি। ইতিহাসের চাকা ঘুরছে, এবং এই জনগণই শিগগিরই তাদের রায় দিয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দঁাড়াবে। ‎
    ‎জেলা উলামা মাখায়েখ পরিষদের সদস্য মাওলানা মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে ও সুজানগর উলামা মাশায়েখের সভাপতি মাওলানা মো: রফিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় সম্মেলনে ‎অন্যদের মাঝে বক্তব্য দেন, মাওলানা মাসুম খান, মোহাম্মদীয়া দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা মাহতাব উদ্দিন, মাওলানা শফিউল্লাহ প্রমুখ।

    সুজানগর(পাবনা)প্রতিনিধি।।

  • বাবুগঞ্জে দীর্ঘ ৫৪ বছর  ভোট কেন্দ্রে তাবু টানিয়ে ভোট  নেয়া কেন্দ্রটি পরিব-র্তনের দাবিতে  মা-নববন্ধন

    বাবুগঞ্জে দীর্ঘ ৫৪ বছর ভোট কেন্দ্রে তাবু টানিয়ে ভোট নেয়া কেন্দ্রটি পরিব-র্তনের দাবিতে মা-নববন্ধন

    কে এম সোয়েব জুয়েল,
    বাবুগঞ্জ (বরিশাল)প্রতিনিধি : বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ নং ইসলামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে তাবু টানিয়ে ভোট নেয়া কেন্দ্রটি পরিবর্তনের দাবিতে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী।

    শনিবার বিকেলে ১ নম্বর ওয়ার্ডের ৮ নং পূর্ব ইসলামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়। এ,জে ফাউন্ডেশনে চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন যুবদল নেতা মোঃ সুজন বেপারী,শ্রমিক দল নেতা মোঃ রেজাউল করিম,মোঃ সালাউদ্দিন, মোঃমাসুম,প্রধান শিক্ষক মোঃ এবাদুর হকখান,শিক্ষক মোঃআমিনুল ইসলাম, মোঃজাকির হোসেন সবুজ,বাবুল তালুকদার,মোঃমোয়াজ্জেম হোসেন প্রমূখ ।

    এ সময় বক্তারা বলেন, দীর্ঘ ৫৪ বছর ১নং ওয়ার্ডের পশ্চিম ইসলামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কক্ষ না থাকায় মাঠে তাবু টানিয়ে ভোট নিয়ে আসছেন ওই এলাকার কতিপয় লোকজন । কিন্তু একই এলাকার ১নং ওয়ার্ডে অবস্থিত পশ্চিম ইসলামপুর ৬ নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্র স্থানান্তরের দাবি জানিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন এলাকাবাসী। বক্তব্যে আরো বলেন, ১ নং ওয়ার্ডে পশ্চিম ইসলামপুর,মধ্য ইসলামপুর, পূর্ব ইসলামপুর, এবং হিন্দু পাড়া মিলে মোট ভোট সংখ্যা ২৬ শত। তার মধ্যো পশ্চিম ইসলামপুরে ভোটারের সংখ্যা, ৭ শত অপরদিকে মধ্য ইসলামপুর, পূর্ব ইসলামপুর, এবং হিন্দুপাড়া পাড়া মিলে ভোট সংখ্যা ১৯ শত এ ছারাও যাতায়াত অবস্থা অনেকটাই উন্নত, প্রশাসনিক নিরাপত্তার দিক থেকে সহজ থেকে সহজতর বলে মনে করেন উপস্থিতিরা। তাই সবদিক বিবেচনা করে অতি দ্রুত ভোট সেন্টারটি অতিদ্রুত স্হান্তর করে পূর্ব ইসলামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্হায়ীত্ব করতে নির্বাচন কর্তৃপক্ষ সহ এর সাথে জড়িত সংশ্লিষ্ট সরকারি মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন মানববন্ধনের উপস্থিত বক্তারা।

  • টুঙ্গিপাড়ায় পুলিশের বিশেষ অভি-যানে জুবায়ের নামের এক শীর্ষ স-ন্ত্রাসীকে গ্রে-প্তার করেছে পুলিশ

    টুঙ্গিপাড়ায় পুলিশের বিশেষ অভি-যানে জুবায়ের নামের এক শীর্ষ স-ন্ত্রাসীকে গ্রে-প্তার করেছে পুলিশ

    নিজস্ব প্রতিনিধিঃ 

    গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার গিমাডাঙ্গা গজালিয়া গ্রামের কুখ্যাত, একাধিক মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী জুবায়ের শেখকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সে গিমাডাঙ্গা গ্রামের মাহমুদ শেখের ছেলে। 

    আজ শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৩টার দিকে পুলিশের একটি বিশেষ অভিযানে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন টুঙ্গিপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ জাহিদুল ইসলাম (বিপিএম, পিপিএম)।

    জানা যায়, জুবায়ের শেখ দীর্ঘদিন ধরে টুঙ্গিপাড়া ও আশপাশের এলাকায় মাদক ব্যবসা, অপহরণ, চাঁদাবাজি ও নারী পাচার চক্রের নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন। তার বিরুদ্ধে ৬টি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে, যার মধ্যে অপহরণ ও মাদকের মতো গুরুতর অভিযোগ রয়েছে।

    টুঙ্গিপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ জাহিদুল ইসলাম (বিপিএম, পিপিএম) এর নির্দেশে এসআই মনির হোসেন এর নেতৃত্বে, এএসআই সাহিন ও এএসআই ফয়েজ এবং এএসআই জাবেদ সহ টুঙ্গিপাড়া থানা পুলিশের একটি চৌকস দল গিমাডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।

    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ৬টি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, বিভিন্ন সময় দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে নারীদের ব্যবহার করে ফাঁদে ফেলে ধরে এনে মুক্তিপণ আদায় করে।

    এছাড়া এলাকায় মাদকের সরবরাহ ও ব্যবসার নেতৃত্ব দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। বলে  জানা যায়।টুঙ্গিপাড়ার সাধারণ মানুষের মধ্যে জুবায়ের এক আতঙ্কের নাম ছিলো।

    টুঙ্গিপাড়া থানার ওসি জাহিদুল ইসলাম (বিপিএম, পিপিএম) বলেন, “জুবায়ের দীর্ঘদিন ধরে আমাদের নজরদারিতে ছিলো। আজ তাকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।”

    গজালিয়া ও আশপাশের এলাকার সাধারণ মানুষ পুলিশ প্রশাসনের এই সাহসী অভিযানে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। 

    তারা বলেন, জুবায়েরের কারণে আমাদের মেয়েরা বাড়ি থেকে বের হতে পারতো না, সে ছিলো আতঙ্কের আর এক নাম। এখন একটু স্বস্তি পেলাম।”

    পুলিশ জানিয়েছে, তাকে আদালতে হাজির করে রিমান্ড আবেদন করা হবে। তদন্তে আরও অপরাধ চক্রের তথ্য উঠে আসতে পারে বলেও ধারণা করছে প্রশাসন।

    টুঙ্গিপাড়াকে মাদক ও সন্ত্রাস মুক্ত করতে পুলিশের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে থানা কর্তৃপক্ষ।

  • শিক্ষার্থীদের সৎ মানবিক ও জ্ঞান সম্পন্ন  হয়ে গড়ে উঠ-তে হবে-যবিপ্রবি ভিসি অধ্যাপক আব্দুল মজিদ

    শিক্ষার্থীদের সৎ মানবিক ও জ্ঞান সম্পন্ন হয়ে গড়ে উঠ-তে হবে-যবিপ্রবি ভিসি অধ্যাপক আব্দুল মজিদ

    ঝিনাইদহ জেলা সংবাদদাতা:
    যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ শিক্ষার্থীদের সততা ও জ্ঞানের আলোয় দেশ গড়ার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, “তোমাদের জীবনের এই সাফল্য শুরু মাত্র”। শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য কেবল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া নয়; বরং সৎ, মানবিক, দেশপ্রেমিক এবং জ্ঞানসম্পন্ন নাগরিক হয়ে সমাজ ও রাষ্ট্রের উন্নয়নে অবদান রাখা। তোমরা যদি সত্যিকার অর্থে জ্ঞানের আলোয় আলোকিত হও, তবে একদিন বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে গৌরবের আসনে পৌঁছে দিতে পারবে।”ভিসি অধ্যাপক আব্দুল মজিদ শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বদরগঞ্জ আক্কাস লেক ভিউ রিসোর্টে ঝিনাইদাহের সাধুহাটি ইউনিয়ন থেকে কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ এসএসসি ও দাখিল শিক্ষার্থীদের এক সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।

    প্রতিভাস শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক সাকিব মোহাম্মদ আল হাসানের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আই আই ই আর এর পরিচালক প্রফেসর ডক্টর মোস্তাফিজুর রহমান, যশোর জেলা শিক্ষা অফিসার মাহফুজুল হোসেন উজ্জ্বল, ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সভাপতি আসিফ কাজল ও প্রফেশনাল সাইকোলজিস্ট সাব্বির আহমেদ জুয়েল, কৃতি শিক্ষার্থী মাহিনুর আলম, সায়মা খাতুন ও শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম ।অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন কানিজ ফাতেমা ত্বন্নি।

    ভিসি অধ্যাপক আব্দুল মজিদ আরো বলেন, “আজকের এই সাফল্য তোমাদের জীবনের প্রথম ধাপ মাত্র। মনে রেখো, কেবল পরীক্ষার ফলাফলের মাধ্যমে নয়, বরং জ্ঞান, নৈতিকতা, দেশপ্রেম এবং মানবিকতায় উজ্জ্বল হয়ে ওঠাই প্রকৃত শিক্ষা। তিনি বলেন, তোমাদের দায়িত্ব হলো মায়ের মতো মাটি, দেশের মতো আপন জনের প্রতি দায়বদ্ধ থাকা। সততা, পরিশ্রম আর দায়িত্বশীলতা নিয়ে তোমরা যদি এগিয়ে যাও, তবে তোমরাই আগামী দিনের নেতা, গবেষক, বিজ্ঞানী ও নীতিনির্ধারক হয়ে জাতিকে আলোকিত করবে। তোমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত শুধু চাকরি নয়—বরং জ্ঞান দিয়ে নতুন কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি, মানবতার কল্যাণ ও দেশের অগ্রগতি সাধন।”

    অধ্যাপক ডঃ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, সফল হতে হলে শৃঙ্খলা ও সময়কে মূল্য দিতে শিখতে হবে। ভুল থেকে শিক্ষা নিতে হবে, আর সর্বোপরি পরিবার, শিক্ষক ও দেশের প্রতি দায়িত্ববোধ থাকতে হবে। তোমরাই বাংলাদেশকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে।”অন্যান্য বক্তারা শিক্ষার্থীদের সুশিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে উৎসাহিত করেন। তারা বলেন, সততা, নৈতিকতা এবং পরিশ্রমই একজন শিক্ষার্থীর মূল সম্পদ।অনুষ্ঠান শেষে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেওয়া হয়। স্থানীয় অভিভাবক, শিক্ষক ও সুধীজনদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানটি এক প্রাণবন্ত মিলনমেলায় পরিণত হয়।

    আতিকুর রহমান
    ঝিনাইদহ।

  • নড়াইলে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে তু-লে নেওয়ার নাট-ক সদর থানা পুলিশের অ-ভিযানে গ্রেপ্তা-র ৪

    নড়াইলে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে তু-লে নেওয়ার নাট-ক সদর থানা পুলিশের অ-ভিযানে গ্রেপ্তা-র ৪

    উজ্জ্বল রায়, জেলা প্রতিনিধি নড়াইল থেকে:

    নড়াইলে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে তুলে নেওয়ার নাটক ওসি সাজেদুল ইসলামের নেতৃত্বে চারজন গ্রেপ্তার। নড়াইল সদর উপজেলার তপনভাগ গ্রামের নিখোঁজ যুবক ইব্রাহিম মোল্যাকে (৩৮) উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে তুলে নেওয়ার বিষয়টি সাজানো বলে জানিয়েছেন উদ্ধার ইব্রাহিম মোল্যা নিজেই।
    উজ্জ্বল রায়, জেলা প্রতিনিধি নড়াইল থেকে জানান,
    শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) এসব তথ্য জানান থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজেদুল ইসলাম।
    সাজেদুল ইসলাম জানান, সদর উপজেলার শেখহাটি ইউনিয়নের তপনভাগ গ্রামের আবদুর রহমান মোল্যার ছেলে পেশায় কৃষক ইব্রাহিম মোল্যাকে গত সোমবার ভোররাতে তিনজন অজ্ঞাত ব্যক্তি ডিবি পুলিশ পরিচয়ে নিজ বাড়ি থেকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। পরে এ ঘটনা নিয়ে তদন্তে নামে পুলিশ। এর মধ্যে পরিকল্পিতভাবে মানববন্ধন, প্রতিপক্ষের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের এবং জিডি করার জন্য বিভিন্নভাবে চাপ দেওয়া হয়। পরে তার স্ত্রীর আবেদনের প্রেক্ষিতে নড়াইল সদর থানায় একটি জিডি হয়।
    তিনি জানান, সদর থানা ও গোয়েন্দা পুলিশ গত শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) সকালে যশোর জেলার কোতয়ালী থানার বিহারি কলোনি এলাকায় ইব্রাহিমের ভাইরাভাই ডালিম হোসেনের বাড়ি থেকে উদ্ধার তাকে করেন। পরে জিজ্ঞাসাবাদে সে জানায়, জলমহাল নিয়ে বিরোধ থাকায় প্রতিপক্ষকে মিথ্যাভাবে হয়রানি এবং বিভিন্ন লোকজনের কাছে দেনা থাকায় তার স্ত্রী ও পরিবারের লোকজনের সঙ্গে যোগসাজশ করে স্বেচ্ছায় আত্মগোপন করে এ নাটক সাজান। পরবর্তীতে তার স্ত্রী মোসা. ইরানী খাতুনসহ ঘটনায় জড়িত ইব্রাহিমের ভাই রুহুল আমিন ও চাচা রমজান আলীকে নিজ নিজ বাড়ি থেকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারও স্বীকার করে যে, ঘটনাটি মিথ্যা এবং এটি একটি সাজানো নাটক।
    এ ঘটনায় মিথ্যা দোষারোপ এবং পুলিশকে হয়রানি করায় সদর থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) হায়াৎ মাহমুদ খাঁন বাদী হয়ে তাদের বিরুদ্ধে এজাহার দায়ের করেন। যার প্রেক্ষিতে নড়াইল সদর থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন বলেও জানান থানা পুলিশের এই কর্মকর্তা। উজ্জ্বল রায়, জেলা প্রতিনিধি নড়াইল থেকে।

  • রাজশাহীতে ঈদ এ মিলাদুন্নবীর জশনে জুলুশ ও ধর্মীয় মি-ছিল অনু-ষ্ঠিত

    রাজশাহীতে ঈদ এ মিলাদুন্নবীর জশনে জুলুশ ও ধর্মীয় মি-ছিল অনু-ষ্ঠিত

    নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহীঃ রাজশাহীতে উৎসবমুখর পরিবেশে ও যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করা হচ্ছে ঈদে মিলাদুন্নবী।

    দেশের বিভিন্ন স্থানে মাজারে হামলার ঘটনায় নিন্দা জানান আয়োজকেরা। এসব ঘটনায় তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ারও দাবি জানান তারা।

    প্রিয় নবী হজরত মোহাম্মদ (সা) এর আদর্শ জীবনে ধারণ করার আহ্বান জানান বক্তারা। এদিন সকাল থেকেই নগরীতে শুরু হয়েছে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে নানা কর্মসূচি।

    সকাল পোনে ১১টায় নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে সবচেয়ে বড় জশনে জুলুশ বা ধর্মীয় মিছিল। এসময় রাজপথে চলতে থাকে কুরআন শরীফ তিলওয়াত, সূরা পাঠ, হামদ ও নাত। এসময় প্রিয় নবীর শানে দরুদ শরীফ পাঠ করে মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।

    এতে দেশ-জাতির উন্নতি ও অগ্রগতি কামনা ক হয়। দিবসটি উপলক্ষে জেলখানা, এতিম খানা, হাসপাতাল সহ বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি ভবন এবং প্রতিষ্ঠানে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে।

    মোঃ হায়দার আলী
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    রাজশাহী