Blog

  • খাবারে বি-ষ মিশিয়ে হ-ত্যার অভিযোগে মা-মলা, ৮ মাস পর কব-র থেকে লা-শ উত্তোলন

    খাবারে বি-ষ মিশিয়ে হ-ত্যার অভিযোগে মা-মলা, ৮ মাস পর কব-র থেকে লা-শ উত্তোলন

    মোঃ বাবুল হোসেন পঞ্চগড় প্রতিনিধি:
    পঞ্চগড় সদর উপজেলায় খাবারে বিষ মিশিয়ে হত্যার অভিযোগে দাফনের ৮ মাস পর আদালতের নির্দেশে কবর থেকে খামিরুল ইসলাম নামে এক মৃত ব্যক্তির লাশ উত্তোলন করেছে পুলিশ। 
    সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার সাতমেড়া ইউনিয়নের রায়পাড়া কবরস্থান থেকে লাশটি উত্তোলন করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। পরে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
    এ সময় পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনের সহকারি কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিদুর রহমান, সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি ডা. মাহবুবুর রহমান সুমন, ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
    এর আগে, চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারি খামিরুল ইসলাম চিকিৎসারত অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে মারা যান। পরে গত ৩ ফেব্রুয়ারি খামিরুলের বাবা তবিবর রহমান বাদী হয়ে মোট তিনজনকে আসামী করে খাবারে বিষ মিশিয়ে তার ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে এমন অভিযোগে পঞ্চগড় আমলী আদালত-১ এ মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেন।
    আসামীরা হলেন- খামিরুলের স্ত্রী মৌসুমী আক্তার, তেঁতুলিয়া উপজেলার দেবনগর ইউনিয়নের গুয়াবাড়ি এলাকার মৃত বোয়ালু মুন্সির ছেলে আব্দুর রউফ এবং তার স্ত্রী ইতি আক্তার।
    মামলা সূত্রে জানা যায়, মৃত খামিরুলের সঙ্গে অভিযুক্ত আব্দুর রউফের ব্যক্তিগতভাবে সুসম্পর্ক ছিলো। সেই সুবাদে খামিরুলের বাড়িতে অবাধে যাতায়াত করতেন আব্দুর রউফ। এক পর্যায়ে খামিরুলের স্ত্রী মৌসুমী আক্তারের সাথে আব্দুর রউফ পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তারা বিয়ের প্রস্তুতি নিতে থাকে, এজন্য খামিরুলকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা করে। পুরো ব্যাপারটিতে সহযোগিতা করে আব্দুর রউফের স্ত্রী ইতি আকতার। তবে এসবের কিছুই বুঝে উঠতে পারেনি খামিরুল।
    মামলায় আরো উল্লেখ করা হয়, গত ১৪ জানুয়ারি সুসম্পর্কের সূত্র ধরে বেড়াতে আসেন আব্দুর রউফ ও তার স্ত্রী ইতি আকতার। এদিন রাতে রুটি খেতে দেয়া হয় খামিরুলকে। খাওয়ার পরই অসুস্থ্য হয়ে পড়েন তিনি। অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
    পঞ্চগড় জজ কোর্টের আইনজীবী দেলওয়ার হোসেন রাসেল বলেন, অভিযুক্তদের একটি কল রেকর্ড থেকে বাদীর পরিবার স্পষ্ট হয়- তাদের মধ্যে পরকীয়া সম্পর্ক ছিলো এবং তাদের কথোপকথনে ধারণা করা হয়- খাবারে বিষ প্রয়োগ করে তাকে মারা হয়েছে। এজন্য বাদী মামলাটি দায়ের করেন। পরে আদালত বিষয়টি তদন্তের দায়িত্ব দেন পিবিআইকে। পিবিআই তদন্তের স্বার্থে মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য আদালতে আবেদন করেন। আদলত তাদের আবেদন মঞ্জুর করে লাশ উত্তোলনের নির্দেশ দেন।
    সহকারি কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিদুর রহমান বলেন, আদালত কর্তৃক জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ে মামলার সুষ্ঠ তদন্ত ও ন্যায় বিচারের স্বার্থে কবর থেকে লাশ উত্তোলন, ময়না তদন্ত এবং সুরতহালের জন্য একটি নির্দেশনা আসে। আমি এটির দায়িত্বপ্রাপ্ত হই এবং সিআরপিসি ১৭৬ ধারা অনুযায়ী কবর থেকে লাশ উত্তোলন করা হয়।

  • তারাকান্দায় এনসিপি নেতা মাসুদের উ-পর হা-মলার প্র-তিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষো-ভ সমাবেশ

    তারাকান্দায় এনসিপি নেতা মাসুদের উ-পর হা-মলার প্র-তিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষো-ভ সমাবেশ

    আরিফ রববানী ময়মনসিংহ।।
    জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ময়মনসিংহ জেলা শাখার নেতা মোঃ মাসুদ রানার উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে দলটির নেতাকর্মীরা। এসময় তারা অতিদ্রুত হামলাকারীদের সনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার দাবী জানান।

    সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকালে জাতীয় নাগরিক পার্টি ময়মনসিংহ জেলা শাখার উদ্যোগে নগরীর টাউন হল মোড় জুলাই চত্বরে এই প্রতিবাদ সমাবেশ আজ বিকেলে অনুষ্ঠিত হয়।

    প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন এনসিপি নেতা এডভোকেট এটিএম মাহবুব উল আলম, মোঃ জসিম উদ্দিন,মোঃ সোহেল, মোঃ ফোয়াদ খান, ফার্নিম,রুমা আক্তার পিংকি প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।

    এনসিপি নেতা এডভোকেট এটিএম মাহবুব উল আলম তার বক্তব্যে অবিলম্বে দোষীদের আইনের আওতায় আনা না হলে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

    এর আগে রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার কাশিগঞ্জ বাজারে পথরোধ করে জেলা জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য মাসুদ রানার ওপর হামলা করেছে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। মাসুদ রানা (৩৬) উপজেলার বিসকা ইউনিয়নের মেছেরা গ্রামের আ. আজিজের ছেলে। তিনি ময়মনসিংহ জেলা নাগরিক পার্টির সদস্য ও কৃষি উইং : জাতীয় নাগরিক কমিটি কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি।

    এনসিপি নেতা মাসুদ রানা বলেন, তারাকান্দায় যাওয়ার পথে কাশিগঞ্জ বাজারের ঈদগাহ মাঠ এলাকায় যাওয়ার পর দুজন ছেলে তার গতিরোধ করে। এরপর তাদের সঙ্গে যোগ দেয় আরও ১০-১২ জন। এ সময় সন্ত্রাসীরা তাকে টেনেহিঁচড়ে নীরব জায়গায় নেওয়ার চেষ্টা করে। সে যেতে না চাইলে তাকে কিল-ঘুষি মারতে থাকে। পরে তার ডাক-চিৎকারে স্থানীয়রা এসে তাদের কাছ থেকে মাসুদ রানাকে উদ্ধার করে।

    এই ঘটনার পর কাশিগঞ্জ বাজারে হামলার পক্ষে বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা দেখা দেয়। পরে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

    এ বিষয়ে তারাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. টিপু সুলতান বলেন, এ বিষয়ে মাসুদ রানা থানায় একটি অভিযোগ দায়েরের করেছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্তসাপেক্ষে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

  • ফুলবাড়ীয়ায় পৈত্রিক জমি নিয়ে মা-রামারিতে বৃদ্ধ-কে পি-টিয়ে জ-খম

    ফুলবাড়ীয়ায় পৈত্রিক জমি নিয়ে মা-রামারিতে বৃদ্ধ-কে পি-টিয়ে জ-খম

    আরিফ রব্বানী।
    স্টাফ রিপোর্টারঃ
    ময়মনসিংহের ফুলবাড়ীয়ায় পলাশতলীতে পৈত্রিক জমাজমি নিয়ে দুই ভাইয়ের দ্বন্দ্বে ১ জন আহত হয়েছে। আহত আব্দুস সাত্তার মন্ডল (৭০) কে ফুলবাড়ীয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সোমবার (৮সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় এ ঘটনা ঘটে। এ ব্যাপারে ফুলবাড়ীয়া থানায় আহতের পুত্রবধু মাজেদা খাতুন বাদী একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
    থানায় লিখিত অভিযোগ থেকে জানা যায়, সোমবার সকালে সাত্তারের জমিতে ছোট ভাই আবু বক্কর সিদ্দিক গাছের রোপন করতে যায়। তখন আব্দুস সাত্তার মন্ডল গাছ রোপন করতে বাঁধা প্রদান করলে তার হাতে থাকা লোহার শাবল দিয়ে মাথায় ও শরীরে আঘাত করলে মাটিয়ে লুটিয়ে পড়েন সত্তরোর্ধ্ব বৃদ্ধ। সিদ্দিকের সাথে যোগ দেয় ছোট ভাই ওমর ফারুক। স্থানীয়রা আহতকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসে। বিবাদীরা প্রকাশ্যে উক্ত ঘটনায় আইনের আশ্রয় নিলে গুম করে ফেলবে। এরা এলাকার উচ্ছৃঙ্খল লোক। তাই অন্যরা প্রতিবাদ করার সাহস পায় না।
    আহতের নাতীন জামাই আবু নাঈম বলেন, আমি কাছেই কাজ করতেছিলাম। হঠাৎ দেখি একজন পড়ে গেল, সবাই প্রত্যক্ষদর্শী কেউ তাকে উদ্ধার করছে না। আমি তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে এসেছি এবং ভর্তি করিয়েছি। চিকিৎসা চলছে। এটি পারিবারিক বিরোধ মিমাংসা হওয়াই ভালো।
    স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার আব্দুর রউফ বলেন, জমি সংক্রান্ত বিরোধে একটা মারামারির ঘটনা ঘটেছে বলে আমি শুনেছি।

  • আগামী নির্বাচন হবে ক-ঠিন ঐক্য-বন্ধ থেকে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হবে-শাহ্ নূরুল কবির শাহিন

    আগামী নির্বাচন হবে ক-ঠিন ঐক্য-বন্ধ থেকে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হবে-শাহ্ নূরুল কবির শাহিন

    আরিফ রববানী ময়মনসিংহ।।
    বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, ময়মনসিংহ-৮ ঈশ্বরগঞ্জ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ শাহ্ নূরুল কবির শাহিন বলেছেন, ‘ধানের শীষ হচ্ছে স্বাধীনতা, স্বার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার প্রতীক। বিএনপি হচ্ছে
    বাংলাদেশের স্বাধীনতা, স্বার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দল। যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা, স্বার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেনা সেইসব পরাজিত শক্তি মিলেমিশে একাকার হয়ে জিয়া পরিবার, বিএনপি ও ধানের শীষের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। নির্বাচন হলে যাদের শীর্ষ নেতারা বিজয়ী হতে পারবেনা এবং অতীতে বিজয়ী হতে ব্যর্থ হয়েছেন সেই দল এখন নির্বাচন বানচালের চক্রান্তে মেতেছে এবং উদ্ভট পিআর পদ্ধতি দাবি করছে।

    রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। শোভাযাত্রাটি ঈশ্বরগঞ্জ সরকারি কলেজ মাঠ থেকে শুরু হয়ে পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে নতুন বাসস্ট্যান্ডে এক পথসভায় অনুষ্ঠিত হয়।

    উপজেলার হেভিওয়েট জনবান্ধব নেতা ও সাবেক এই এমপি আরও বলেন, আমাদের নেতাকর্মীদের পরাজিত শত্রু, রাজাকার ও স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয় সুনিশ্চিত করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে সাম্য ও মানবিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ করতে হবে।

    ময়মনসিংহ-৮ ঈশ্বরগঞ্জ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ শাহ্ নূরুল কবির শাহিনের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত কর্মসূচিতে উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ও পৌর বিএনপি এবং অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন।

    উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম চকদার (ঝুলন)-এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন পৌর বিএনপির আহ্বায়ক সাইদুল হক।

    এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শাহ্ মোফাজ্জল হোসেন টিপু, পৌর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক পৌর কাউন্সিলর জহিরুল ইসলাম সুজন, রফিকুল আল আজাদ, সাবেক ছাত্র নেতা মোশাররফ হোসেন মিলন, সাবেক ছাত্রদল ও যুব নেতা মাজহারুল ইসলাম সোহেল, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মেহেদী হাসান সুজন, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোবারক হোসেন, পৌর যুব নেতা সাইফুল সরকার, পৌর ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নাজমুল আলম সোহাগসহ উপজেলা ও পৌর বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

    সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আলহাজ শাহ্ নূরুল কবির শাহিন আরো বলেন,কোন চাঁদাবাজ দুর্নীতিবাজদের ঠাই ঈশ্বরগঞ্জে নেই। আমরা রাজনীতি করি দেশের জন্য জনগণের জন্য।ভালোবাসা টাকা দিয়ে কিনা যায় না।নিজেরে খাইয়া ধানের শীষ।আমি ঈশ্বরগঞ্জবাসীর জন্য ঋণী আজীবন । তিনি আরও বলেন,বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী শোভাযাত্রায় স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয়েছে ঈশ্বরগঞ্জ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান,বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে স্লোগানে মুখরিত হয়।ঈশ্বরগঞ্জের মানুষ যেভাবে ভালবাসে তেমনি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে বাংলাদেশের মানুষ তাদেরকে বুলতে পারে না। গত ১৭বছর আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে নতুন স্বাধীনতা পেয়েছি।সামনে নির্বাচন হবে কঠিন আমাদের সকলকে ঐক্যবন্ধ থাকতে হবে। ঐক্যবদ্ধ থেকে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হবে।

  • চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক নির্মল বা-য়ু দিবস-২০২৫ পালিত

    চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক নির্মল বা-য়ু দিবস-২০২৫ পালিত

    শহিদুল ইসলাম,
    বিশেষ প্রতিনিধিঃ

    “ন্যায্য জ্বালানির অঙ্গীকার, নির্মল বায়ু সবার অধিকার”—এই স্লোগানকে সামনে রেখে চট্টগ্রামে পালিত হলো নীল আকাশের জন্য আন্তর্জাতিক নির্মল বায়ু দিবস-২০২৫। এ উপলক্ষে স্বপ্নীল ব্রাইট ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে র‌্যালি ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

    অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ আলী শিকদার। প্রধান অতিথি ছিলেন সংশপ্তকের প্রধান নির্বাহী লিটন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পার্ক সংস্থার নির্বাহী পরিচালক মো. নজরুল ইসলাম মান্না, উপকূল সমাজ উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক জোবায়ের ফারুক লিটন, কৃষিবিদ রফিকুল ইসলাম, পরিবেশকর্মী অগ্রদূত দাশগুপ্ত, জনাব মাজেদুল হক এবং সাংবাদিক মোসলেহউদ্দিন বাহার।

    বক্তারা বলেন, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ কর্তৃক ঘোষিত এই দিনটির মূল উদ্দেশ্য হলো বিশ্বব্যাপী বায়ুর মানোন্নয়ন ও দূষণ রোধে সমন্বিত উদ্যোগ নিশ্চিত করা। বিশ্বের প্রায় ৯৯ শতাংশ মানুষ আজ দূষিত বায়ুতে শ্বাস নিচ্ছে, যা প্রধানত ধোঁয়া, সালফার ও বিষাক্ত কেমিক্যাল দ্বারা ভরপুর। এই দূষণের কারণে প্রতি বছর প্রায় ৭০ লাখ মানুষ অকালমৃত্যুর শিকার হচ্ছে।

    তারা আরও বলেন, উন্নয়নশীল ও স্বল্প আয়ের দেশগুলো সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। বায়ুদূষণ এখন আর কেবল স্বাস্থ্যঝুঁকি নয়, বরং বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন ও উষ্ণায়নের মূল সহায়ক। বাংলাদেশে এর প্রভাব ইতোমধ্যেই ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে, শিশু ও বয়স্করা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

    পরিবেশ কর্মীদের মতে, সরকারকে এখনই কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। নগরায়ণ, শিল্পায়ন, ইটভাটা, যানবাহনের কালো ধোঁয়া ও অপরিকল্পিত উন্নয়ন—সবকিছুই দূষণের প্রধান উৎস। আগামী প্রজন্মকে রক্ষা করতে হলে আইন প্রয়োগ, জনসচেতনতা এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য। সভায় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন, এনজিও প্রতিনিধি, শিক্ষার্থী, সাধারণ মানুষ ও পরিবেশকর্মীরা।

    সভাপতি তার সমাপনী বক্তব্যে বলেন—“দূষিত বায়ু আমাদের জীবনের জন্য সরাসরি হুমকি। এখনই যদি আমরা সজাগ না হই, আগামী প্রজন্মকে বিষাক্ত পৃথিবী উপহার দিতে হবে। তাই নিজে সচেতন হন, অন্যকে সচেতন করুন।”এর মধ্য দিয়ে র‌্যালি ও আলোচনা সভার সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

  • নলছিটিতে বাদীর পরিবারকে প্রাণনা-শের হু-মকি দিচ্ছে আ-সামিরা

    নলছিটিতে বাদীর পরিবারকে প্রাণনা-শের হু-মকি দিচ্ছে আ-সামিরা

    ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ মোঃ নাঈম মল্লিক

    ঝালকাঠির নলছিটিতে মেয়ে হত্যার বিচার চেয়ে মামলা করায় আসামিরা নিহতের পরিবারকে হত্যার হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন মামলার বাদী। সোমবার (৮ই সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় নলছিটি প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন নিহত কন্যার পিতা মামলার বাদী উপজেলার গোহালকাঠি গ্রামের মো: জসিম মীর।
    সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মো: জসিম মীর অভিযোগ করে বলেন, গোহালকাঠি গ্রামের খালেক জমাদ্দার সহ তার পরিবারের লোকজন শিয়াল ধরার জন্য বৈদ্যুতিক ফাঁদ পাতে। গত ১৮ই জুলাই সেই ফাঁদে পা পড়ে
    মো: জসিম মীরের কন্যা ফাহিমা আক্তার মনিরা মৃত্যু বরন করেন। এ ঘটনায় খালেক জমাদ্দার, মন্টু জমাদ্দার, আউয়াল জমাদ্দার ও রুনু বেগমকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন তিনি। মামলায় তাদের গ্রেফতার করে জেল হাজতে পাঠানো হলেও কয়েকদিন পরেই জামিন পেয়ে জেল থেকে বেড়িয়ে এসে মো: জসিম মীরকে প্রাণনাশের হুমকি দেয় আসামিরা। গত ৩ শে আগষ্ট আসামিরা নিহতের পিতা ও মামলার বাদি মো:জসিম মীরকে মামলা তুলে নিতে বলে। মামলা না তুললে তাকেও মেয়ের মতো হত্যা করা হবে বলে হুমকি দেয় অভিযুক্ত আসামিরা। এ ঘটনায় গত ৬ই সেপ্টেম্বর মো:জসিম মীরের স্ত্রী ও নিহত ফাহিমা আক্তার মনিরার মা নয়নতারা নলছিটি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি নং-২৩৯, তারিখ-০৬/০৯/২০২৫) করেছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান মো: জসিম মীর।
    তিনি আরও বলেন, এর আগে আসামিরা জেল থেকে বেড়িয়ে এসে “আমাদের হয়রানি করার জন্য গত ৩ আগষ্ট আসামিরা ঝালকাঠি সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে আমাদেও বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা মামলা (নং সি আর মোং নং-২৬১/২০২৫-নল) দায়ের করে।
    সংবাদ সম্মেলনে আসামিদের জামিন বাতিল করে আসামির জেল হাজতে প্রেরণ এবং তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানান কন্যা হারনো পিতা মো: মীর জসিম।

  • শ্রীমঙ্গলে আনসার ব্যা-টালিয়নের সফল ফা-য়ারিং অ-নুশীলন

    শ্রীমঙ্গলে আনসার ব্যা-টালিয়নের সফল ফা-য়ারিং অ-নুশীলন

    এ কে খান ও গোলাম মোস্তফা রাঙ্গা:

    দেশের নিরাপত্তা ও শান্তি রক্ষায় নিয়োজিত আনসার ব্যাটালিয়নের সদস্যরা গত ৭ সেপ্টেম্বর সিলেট জেলার শ্রীমঙ্গল ফায়ারিং রেঞ্জে একটি সফল ফায়ারিং অনুশীলন সম্পন্ন করেছেন। উপজেলা ও থানা আনসার মৌলিক প্রশিক্ষণ-২০২৫ (১ম ধাপ)-এর অংশ হিসেবে এই অনুশীলনটি আয়োজন করা হয়। এর মূল লক্ষ্য ছিল আনসার সদস্যদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি, সঠিক শুটিং কৌশল রপ্ত করা এবং পারস্পরিক সহযোগিতা ও শৃঙ্খলাবোধ শক্তিশালী করা।

    ব্যাটালিয়নের উপপরিচালক মোঃ সাহাদাত হোসেন, বিভিএম, পুরো অনুশীলনের নেতৃত্ব দেন। এ সময় সহকারী পরিচালক জাহিদ হোসেন ও ব্যাটালিয়ন কোম্পানি কমান্ডার রাফিউল ইসলাম কাঞ্চন প্রমূখ কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। উপপরিচালকের সরাসরি তত্ত্বাবধানে কোনো প্রকার ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে ফায়ারিং কার্যক্রম শেষ হয়। অনুশীলন শুরুর আগে উপপরিচালক সাহাদাত হোসেন একটি সংক্ষিপ্ত ব্রিফিং দেন। তিনি প্রশিক্ষণার্থীদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিক নির্দেশনা প্রদান করেন এবং তাদের মনোবল চাঙ্গা করার জন্য উৎসাহিত করেন। প্রশিক্ষণার্থী সদস্যরাও অত্যন্ত আগ্রহ ও দক্ষতার সাথে এতে অংশগ্রহণ করেন। ব্যাটালিয়নের কর্মকর্তারা জানান, এ ধরনের নিয়মিত প্রশিক্ষণ শুধু মিশনের প্রস্তুতির জন্যই নয়, বরং সদস্যদের মনোযোগ ও শৃঙ্খলাবোধ বৃদ্ধিতেও সহায়ক। এই সফল কার্যক্রমের মাধ্যমে আনসার সদস্যরা নিজেদের আরও দক্ষ ও চৌকস করে গড়ে তোলার সুযোগ পেয়েছেন, যা ভবিষ্যতে তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

  • ভারতের মু-খপোড়া হনুমান  এখন গোদাগাড়ীর বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বে-ড়াচ্ছে

    ভারতের মু-খপোড়া হনুমান এখন গোদাগাড়ীর বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বে-ড়াচ্ছে

    রাজশাহী থেকে মোঃ হায়দার আলীঃ গত এ সপ্তাহ থেকে একটি মুখপোড়া হুলমান রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াচ্ছে দলছুট মুখপোড়া হনুমান। এ হনুমানটি দেখার জন্য কৌতূহলী মানুষ ভিড় করছেন।

    গত এক সপ্তাহ আগে হুলমানটি টিকে গোদাগাড়ী পৌরসভার মহিশালবাড়ী, মাদারপুর, শিবসাগর, সিএন্ডবি, গড়ের মাঠ, সুলতানগঞ্জ, কামারপাড়া, সারাংপুর, আলীপুর এলাকায় মানুষের ছাুদে, টিনের উপর, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়াল, বিভিন্ন গাছে দেখা গিয়েছে। খাবারের সন্ধানে সে এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় ছুটে বেড়াচ্ছে

    আর রবিবার দুপুর সাড়ে সময় উপজেলার হরিন বিস্কা উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রাচীরের উপরে বসে থাকতে দেখা যায়। মুখপোড়া হনুমানটি খুবই শান্ত স্বভাবের। অনেকেই হাত বাড়িয়ে কলা, রুটি, বিস্কুট খেতে দিচ্ছেন। লোকজনের আনাগোনা বেশি হলে বিরক্ত হয়ে সেখান থেকে চলে যাচ্ছে অন্যত্র। গত কয়েক দিন ধরেই উপজেলার পিরিজপুর, হরিন বিস্কা, ফরাদপুরসহ বিভিন্ন গ্রামে বাড়ির ছাদে, প্রাচীরে, গাছের ডালে হনুমানটি ঘুরে বেড়াচ্ছে। কেউ কেউ হনুমানটির দৃষ্টি আর্কষণের জন্য নানাভাবে অঙ্গ-ভঙ্গি প্রর্দশন করছে।

    পৌরসভার মাদারপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ খালেকুজ্জামান বলেন, ৫ দিন আগে আমাদের এলাকায় মুখপোড়া হুলমানটি আমরা দেখেছি। এটা বন্যার পানিতে ভারত থেকে ভেসে এসেছে অথবা সোনামসজিদ বন্দর দিয়ে পাথরের ট্রাকে উপর উঠে চলে এসেছে।
    একই মন্তব্য করেন গোগ্রাম আর্দশ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ শহিদুল ইসলাম।

    খাবারের খোঁজে ছুটে বেড়াচ্ছে উপজেলার বিভিন্ন প্রান্তে। খাদ্য সংকটের কারণে হনুমানটি লোকালয়ে ঢুকে পড়েছে বলে ধারণা এলাকাবাসীর।

    এ হনুমান দেখতে ভিড় করছে উৎসুক জনতা। শিশুরা কিছুটা ভয় পেলেও তাদের পিছু ছাড়ছে না। তবে কারও কোনো ধরনের ক্ষতি করছে না হনুমানটি।

    মুখপোড়া হনুমান (ইংরেজি: Capped langur, Capped Monkey, Capped leafed monkey, Bonneted Langur) প্রাইমেট প্রজাতির একটি স্তন্যপায়ী প্রাণী। মূলত গাছের পাতা খেয়ে জীবনধারণ করে বলে এদের পাতা বানরও বলা হয়।[৩] এরা Cercopithecidae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত এবং এর বৈজ্ঞানিক নাম Trachypithecus pileatus । বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান, চীন, ভারত এবং মিয়ানমারে এদের দেখতে পাওয়া যায়। এদের প্রাকৃতিক আবাসস্থল হচ্ছে ক্রান্তিয় ও নিরক্ষীয় শুষ্ক বনভূমি। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপ, শিল্পায়ন ও কৃষিক্ষেত্রের সম্প্রসারণের দরুন বনভূমির পরিমাণ হ্রাসের কারণে এদের অস্তিত্ব সংকটের মুখে পড়েছে। বর্তমানে পুরো বিশ্বে এরা বিপন্ন বলে বিবেচিত

    প্রাণী বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘মুখপোড়া হনুমানটি সম্ভবত দলছুট। এটি খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে এসেছে। বাংলাদেশে বিপন্ন তালিকায় স্থান পাওয়া প্রাণীদের একটি কালোমুখো হনুমান। এরা দলবদ্ধ হয়ে বসবাস করা বৃক্ষচারী শান্তিপ্রিয় প্রাণী।’

    মোঃ হায়দার আলী
    নিজস্ব প্রতিবেদক,
    রাজশাহী

  • সন্ধ্যা নদীর কবলে উত্তর নাজিরপুর ধানের হাট জামে মস-জিদ

    সন্ধ্যা নদীর কবলে উত্তর নাজিরপুর ধানের হাট জামে মস-জিদ

    সাব্বির হোসেন।

    বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের উত্তর নাজিরপুর ধানেরহাট জামে মসজিদটি সন্ধ্যা নদীর ভাঙ্গনে বিলীন হওয়ার পথে।মসজিদটির মুসল্লীগণ জানান এ মসজিদে
    ১৯৯২ সাল থেকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামায়াতের সাথে পড়ে বিভিন্ন প্রান্তর থেকে আশা মুসল্লীরা এ। কিন্তু নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা হওয়ায় এ পর্যন্ত পর পর চারবার মসজিদটি স্থানান্তরিত করতে হয়েছে।বর্তমানে মসজিদটি একেবারে সন্ধ্যা নদীর কিনারায় এসে গেলে মুসল্লিরা শঙ্কায় রয়েছে। যেকোনো সময় এর স্থাপনা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে। এ অবস্থায় মসজিদটি অতিদ্রুত অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া একান্ত প্রয়োজন। নিম্মবিত্ত ও মধ্যবিত্ত’র গণবসতি এলাকার মসজিদটির ফান্ডে কোন টাকা না থাকায় তারা কোনো উপায় খুজে পাচ্ছে না।ইতোপূর্বে থেকেই ধানের হাট থেকে খাজনা তুলে, স্থানীয়দের অর্থে এবং সরকারি কিছু অনুদানে মসজিদটি ৪ বার স্থানান্তরিত করা হয়েছিল।কিন্তু নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা হওয়ায় এখানকার অনেক বাসিন্দা বাড়ি ঘর নিয়ে অন্যত্র চলে গেছে যার কারণে অর্থাভাবে মসজিদটি চালাতেও এর কমিটির লোকজন হিমশিম খাচ্ছে।মুসল্লিগণ সরকারিভাবে কিছু আর্থিক অনুদান পাওয়ার কথা ব্যক্ত করেছেন।যাতে তারা মসজিদটি অন্যত্র সরিয়ে পূনঃনির্মান করে মুসলমানদের মূল ইবাদত নামাজ জামায়াতের সাথে আদায় করতে পারেন।পাশাপাশি তারা স্বচ্ছল ও বিত্তবান ইসলাম ধর্মপ্রাণ মানুষদের নিকট মসজিদটি পুনঃনির্মাণে আর্থিক সহযোগিতা কামনা করেছেন।

    মোঃ সাব্বির হোসেন

  • চারঘাট-বাঘার মানুষের জন্য বিশুদ্ধ পানির ব্যবহার নি-শ্চিত করার আহ-বান – অধ্যক্ষ নাজমুল হক

    চারঘাট-বাঘার মানুষের জন্য বিশুদ্ধ পানির ব্যবহার নি-শ্চিত করার আহ-বান – অধ্যক্ষ নাজমুল হক

    চারঘাট (রাজশাহী) প্রতিনিধিঃ

    রাজশাহীর চারঘাট পৌরসভার হল মোড় বাজারের ব্যবসায়ী, পথচারী ও সর্বস্তরের জনতার জন্য আবাম ফাউন্ডেশন রাজশাহী এর আয়োজনে রবিবার (০৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০ টায় ১৪০ তম টিউবওয়েল (নলকূপ) স্থাপন করেন, জামায়াত মনোনীত রাজশাহী-০৬ আসন তথা চারঘাট-বাঘার সংসদ সদস্য প্রার্থী অধ্যক্ষ নাজমুল হক।

    এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জামায়াত মনোনীত চারঘাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মাওঃ মোঃ শফিকুল ইসলাম, চারঘাট উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক মোঃ আইয়ুব আলী, পৌর জামায়াতের আমীর মোঃ নকিব উদ্দিন, নায়েবে আমীর, মোঃ ওবায়দুল হক বদি সহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ এবং হল মোড়ের ব্যবসায়ী বৃন্দ।

    প্রধান অতিথি অধ্যক্ষ নাজমুল হক আধুনিক, মানবিক ও নিরাপদ চারঘাট-বাঘা গড়তে সকলকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করার আহবান জানানোর সাথে সাথে এমন মানবিক কাজ অব্যাহত রাখার দৃড়হ প্রত্যয় ব্যাক্ত করেন।

    মোঃ মোজাম্মেল হক
    চারঘাট, রাজশাহী