Blog

  • পবিত্র মীলাদুন্নবী উপলক্ষে খায়রুন মুজিব আহলুস সুন্নাহ মাদ্রাসার উদ্যোগে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ

    পবিত্র মীলাদুন্নবী উপলক্ষে খায়রুন মুজিব আহলুস সুন্নাহ মাদ্রাসার উদ্যোগে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ

    হারুন অর রশিদ।

    দোয়ারাবাজার (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ
    সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার খায়রুন মুজিব আহলুস সুন্নাহ মাদরাসায় মীলাদুন্নবী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে।
    শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বেলা ২ টায় ভুজনা কালিকাপুর খায়রুন মুজিব আহলুস সুন্নাহ মাদরাসা কক্ষে ডা. আব্দুল হামিদ এর সভাপতিত্বে ও মাদরাসা শিক্ষক হাফিজ খালেদ আহমেদ এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ফেঞ্চুগঞ্জ কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা ফরিদ উদ্দিন তিনি তার বক্তব্যে বলেন, আপনাদের ছেলে মেয়েদের ধর্মীয় শিক্ষায় উচ্চতর ডিগ্রী নিতে মাদরাসায় পড়ান। আলিয়া মাদরাসা গুলো এখন আর পিছিয়ে নয়। আপনাদের সন্তানের কথা চিন্তা করেই খায়রুন মুজিব আহলুস সুন্নাহ মাদ্রাসার তৈরি করা হয়েছে। আপনারা সবাই মাদরাসার দায়িত্ব পালন করলে অচিরেই এর সুফল ভোগ করবেন। এসময় তিনি মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন, হাজী আব্দুর নূর, আব্দুল মতিন, সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুর রহিম নেয়ামত, নজরুল ইসলাম, আব্দুল মালিক, সাইদ হাসান, মুজিবুর রহমান, কবির মিয়া, নূরুল আমিন, আলি আহমদ, আলি আসকর, আব্দুল জলিল, মাদরাসার শিক্ষক রাকিব হাসান, হাফিজ মাসরুর আহমেদ, মাওলানা হাফিজুর রহমান, হাফিজ খালেদ আহমেদ প্রমুখ।
    অনুষ্ঠানে মাদরাসার উন্নয়ন, নতুন একাডেমিক ভবনে স্থানান্তর। স্থানীয়দের মাদরাসার দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে উৎসাহ প্রদান। এছাড়াও মীলাদুন্নবী উপলক্ষে হাম, নাত গজল ও কুরআন তেলাওয়াতে কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার প্রদান করা হয়।

  • নড়াইলে আসন্ন শার-দীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষ্যে আই-ন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভায় অ-নুষ্ঠিত

    নড়াইলে আসন্ন শার-দীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষ্যে আই-ন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভায় অ-নুষ্ঠিত

    উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি:
    নড়াইলে আসন্ন শারদীয় দুর্গোৎসব নির্বিঘ্নে ও শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপন উপলক্ষ্যে উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি জানান, শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) টাউন কালী বাড়ি মন্দিরে আইনশৃঙ্খলা ও সার্বিক নিরাপত্তা বিষয়ে নড়াইল পূজা উদযাপন কমিটির সদস্যদের সাথে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে শারমিন আক্তার জাহান, জেলা প্রশাসক, নড়াইল; এবং বিশেষ অতিথি হিসাবে মোঃ রবিউল ইসলাম, পুলিশ সুপার, নড়াইল উপস্থিত ছিলেন।
    মতবিনিময় সভায় পুলিশ সুপার তার বক্তব্যের শুরুতে সকলকে শারদীয় শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান এবং পূজা উদযাপন বিষয়ে পূর্বপ্রস্তুতি ও গৃহীত ব্যবস্থা সম্পর্কে ধারণা ও মত প্রকাশ করেন। পুলিশ সুপার মহোদয় বলেন, আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় এবং জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নড়াইল জেলা পুলিশ সর্বদা আপনাদের পাশে রয়েছে এবং থাকবে। তিনি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও ভাতৃত্ববোধ বজায় রেখে সরকারি সকল নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ পূর্বক শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গোৎসব উদযাপন করতে এবং নড়াইল জেলা পুলিশের মেসেজ তৃণমূল পর্যায়ে সকলের নিকট পৌঁছে দিতে আহবান জানান।
    এ সময় তিনি পূজা মণ্ডপের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের লক্ষ্যে পূজা উদযাপন কমিটির সদস্যদের পূজামণ্ডপে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ, কলাপসিবল গেটের ব্যবস্থা করা, পূজা মন্ডপে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করা এবং সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পূজা মন্ডপে পালাক্রমে ডিউটির ব্যবস্থা করার জন্য পূজা উদযাপন কমিটিকে অনুরোধ করেন। নারী ও শিশুদের প্রতি বিশেষ নিরাপত্তা এবং মাদক থেকে বিরত থাকতে সবাইকে বিশেষ ভাবে অনুরোধ করেন।
    এছাড়া কোথাও কোনো সমস্যা হলে দ্রুত সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের বিট অফিসার, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, ৯৯৯ অথবা পুলিশ সুপারকে অবহিত করার জন্য তিনি পরামর্শ দেন।
    উক্ত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন পূজা উদযাপন পরিষদ ও বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্ট, নড়াইল, স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও নড়াইল জেলা পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।

    উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি।

  • বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর দরজা সবার জন্য খোলা-  শামীম সাঈদী

    বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর দরজা সবার জন্য খোলা- শামীম সাঈদী

    নেছারাবাদ উপজেলা প্রতিনিধি //

    সিরাতুন্নবী উপলক্ষে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নেছারাবাদ উপজেলা শাখার আয়োজনে নৌ র‍্যালির আয়োজন করা হয়েছে। নৌ র‍্যালিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পিরোজপুর ২ আসনের জামায়াতের মনোনীত প্রার্থী আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সালঈদীর পুত্র শামীম সাঈদী। ঐ র‍্যালিতে হিন্দু সম্প্রদায়ের জলাবাড়ি ও আটঘর কুড়িয়ানার শতাধিক লোকজন র‍্যালি শেষে তার সাথে দেখা করেন এবং বাংলাদেশ জামায়েত ইসলামীতে যোগদানের সময় তিনি ঐ কথা বলেন।

    ১৩ই সেপ্টেম্বর শনিবার সকাল দশটায় জগন্নাথকাঠি বন্দর থেকে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় অফিসের সামনে মসজিদ ঘাট থেকে শতাধিক টলার নিয়ে র‍্যালিটি শুরু হয়। র‍্যালিতে জামায়াতে ইসলামী নেছারাবাদ উপজেলার নেতৃবৃন্দ ও জেলা নেতৃবৃন্দ, ছাত্র শিবির ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ ঐ নৌ র‍্যালির অংশগ্রহণ করে।

    নেছারাবাদ উপজেলা শাখার জামায়াতে ইসলামীর আমির আবুল কালাম আজাদের দিক নির্দেশনায় র‍্যালিটি পরিচালিত হয়। র‍্যালিটি উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে ঘুরে মিয়ারহাট বন্দরে এসে শেষ হয়।

    পূর্বে দুপুরে মধ্যাহ্ন বিরতির সময় জলাবাড়ি এবং আটঘর কুড়িয়ানা থেকে ঐ নৌর‍্যালিতে অংশ নেয়া প্রায় শতাধিক হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন, সামীম সাঈদীর সাথে দেখা করে জামাইয়েত ইসলামীতে যোগদান করেন। এ সময়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন বলেন, আমরা আওয়ামীলীগ দেখেছি, বিএনপিকে দেখেছি, জাতীয় পার্টিকে দেখেছি তারা সবাই আমাদের স্বার্থের জন্য ব্যবহার করেছে। তাই আমরা জামায়েত ইসলামী যোগ দিয়েছি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাড়ি পাল্লায় ভোট দেব।

    এসময় শামীম সাঈদী সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে বলেন, বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামে সবার জন্য দরজা খোলা যারাই জামায়েত ইসলামের যোগ দিতে চায় আমরা তাদেরকে সাদরে গ্রহণ করবো। এই পিরিজপুরে আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী এমপি ছিলেন, তার সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন শান্তিতে ছিল তাই তারা মনে করছেন জামায়েত ইসলামের দাঁড়িপাল্লায় ভোট দিলে তারা শান্তিতে থাকতে পারবেন।এজন্য তারা জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দিচ্ছেন।

    এ সময় শামীম সাঈদীর সাথে আরো উপস্থিত ছিলেন, জেলা জাময়েত ইসলামির সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা মো আব্দুর রাজ্জাক, জেলা কর্মপরিষদ সদস্য মাওঃ মো মহিউদ্দিন, উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা মো আব্দুর রশিদ, সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা মো জহিরুল ইসলাম, বাইতুল মাল সেক্রেটারি মাওলানা মোঃ নিজাম উদ্দিন, কর্মপরিষদ সদস্য মো গোলাম আযম আছলাম, শাহ মোঃ জাকির হোসাইন, মো সাইদুর রহমান, মজলিশে শূরা সদস্য মো মাছুম বিল্লাহ, মাওলানা আবুল হালিম প্রমুখ।

  • খুলনায় ডেঙ্গু প্র-তিরোধে টিডিপির প্র-শংসনীয় উদ্যোগ: স্বেচ্ছাশ্রমে সুই-জগেট খাল প-রিষ্কার

    খুলনায় ডেঙ্গু প্র-তিরোধে টিডিপির প্র-শংসনীয় উদ্যোগ: স্বেচ্ছাশ্রমে সুই-জগেট খাল প-রিষ্কার

    এ কে খান ও গোলাম মোস্তফা রাঙ্গা:

    ডেঙ্গুর প্রকোপ মোকাবিলা এবং শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে খুলনা টাউন ডিফেন্স পার্টি (টিডিপি)। বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সামাজিক উন্নয়ন মূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে, টিডিপি সদস্যরা স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে লবনচরা সুইজগেট খালের জমে থাকা কচুরিপনা অপসারণ করেছেন। দীর্ঘ দিন ধরে অপরিষ্কার থাকা এই খালটি ডেঙ্গু মশার প্রজনন ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিল, যা স্থানীয়দের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করছিল।

    বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর খুলনা জেলা কমান্ড্যান্টের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এই পরিচ্ছন্নতা অভিযানে অংশ নেন খুলনা সিটি কর্পোরেশনের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের স্বেচ্ছাসেবী টিডিপি এবং আনসার টিডিপি ক্লাবের সদস্যরা। শুক্রবার ১২ সেপ্টেম্বর সকাল থেকে শুরু হওয়া এই কার্যক্রমের নেতৃত্ব দেন খুলনা সদর থানা আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা মোঃ তারিকুল ইসলাম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সদর থানা আনসার ও ভিডিপি প্রশিক্ষিকা হামিদা খাতুন। এই উদ্যোগ প্রসঙ্গে ৩১ নম্বর ওয়ার্ড টিডিপি দলনেতা মোঃ শফিকুজ্জামান বলেন, দেশের মোট ডেঙ্গু রোগীর প্রায় ৫২ শতাংশ উপকূলীয় ১৩টি জেলায়, যার মধ্যে খুলনা অন্যতম। শহরের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা ডেঙ্গুর ঝুঁকি বহুগুণে বাড়িয়ে দিচ্ছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে আমরা টিডিপি সদস্যরা সম্পূর্ণ স্বেচ্ছা শ্রমের ভিত্তিতে এই পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। স্থানীয়রা টিডিপি সদস্যদের এই মহৎ উদ্যোগকে সাধারণ মানুষজন সাধুবাদ জানিয়েছেন। এলাকাবাসীদের মতে, দীর্ঘদিন ধরে কচুরিপনায় ভরে থাকা এই খালটি শুধুমাত্র জলাবদ্ধতাই নয়, বরং ডেঙ্গু মশার অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ হটস্পট হয়ে উঠেছিল। টিডিপির এই স্বতঃস্ফূর্ত পরিচ্ছন্নতা অভিযান এলাকার স্বাস্থ্যঝুঁকি কমাতে এবং পরিবেশের উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে তারা মনে করেন। এ সময় আনসার ভিডিপি ও টিডিপি সদস্য ও সদস্যা প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।

  • আনসার ভিডিপি’র মহাপরিচালকের শফিপুর আনসার ভিডিপি একাডেমি পরি-দর্শনে

    আনসার ভিডিপি’র মহাপরিচালকের শফিপুর আনসার ভিডিপি একাডেমি পরি-দর্শনে

    এ কে খান ও গোলাম মোস্তফা রাঙ্গা:

    বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ, এসজিপি, বিএএম, এনডিইউ, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, গাজীপুরের সফিপুরে অবস্থিত আনসার ভিডিপি একাডেমি পরিদর্শন করেছেন। তিনি ১৩ সেপ্টেম্বর গাজিপুর জেলার সফিপুর আনসার ভিডিপি একাডেমী পরিদর্শন করেন। ঐ দিন তিনি একাডেমিতে পৌঁছালে একাডেমির কমকর্তারা তাঁকে স্বাগতম জানান। এই পরিদর্শনের মূল উদ্দেশ্য ছিল একাডেমির চলমান প্রশিক্ষণ কার্যক্রম, নতুন অবকাঠামো ও প্রশিক্ষণার্থীদের আবাসন ব্যবস্থার সামগ্রিক অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করা।

    পরিদর্শনের শুরুতে মহাপরিচালক এলাহি বক্স অডিটোরিয়ামে চলমান মনিটরিং মাঠকর্মী প্রশিক্ষণ-২০২৫ (২য় ধাপ) এর প্রশিক্ষণার্থীদের সাথে একটি গুরুত্বপূর্ণ সেশনে অংশ নেন। সেখানে তিনি প্রশিক্ষণার্থীদের পেশাগত দক্ষতা বাড়ানোর জন্য দিক নির্দেশনা মূলক বক্তব্য দেন। এরপর তিনি নবনিযুক্ত প্রশিক্ষকদের সাথে একটি মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন এবং তাদের আসন্ন প্রশিক্ষণগুলো সততা ও সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে পরিচালনা করার নির্দেশ দেন। মহাপরিচালক একাডেমি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান ঘুরে দেখেন। এর মধ্যে ছিল নবনির্মিত প্রশিক্ষণার্থী ব্যারাক, টিটিসি (টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার), এসল্ট গ্রাউন্ড, হরিণ খামার এবং পিকনিক স্পটের কটেজ প্রমূখ। তিনি বিশেষ ভাবে ১০ তলা নির্মাণাধীন ভবন, ভাষা শহীদ আব্দুল জব্বার আনসার ভিডিপি স্কুল এন্ড কলেজ, এবং ২ নম্বর গেটের কাছে অবস্থিত আনসার মার্কেট পরিদর্শন করেন।

    পরিদর্শন শেষে মহাপরিচালক একাডেমির প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তাকে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান। এ সময় মহাপরিচালকের সাথে ছিলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফিদা মাহমুদ, এএফডব্লিউসি, পিএসসি; উপমহাপরিচালক (প্রশাসন) কর্নেল মোঃ ফয়সাল আহাম্মদ ভুঁইয়া, পিএসসি; এবং উপমহাপরিচালক মুহাম্মদ নুরুল আবছার ডেপুটি কমান্ড্যান্ট, আনসার ভিডিপি একাডেমি সহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

  • বাবুবাবুগঞ্জের (আগরপুরে) গন অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের সু-স্থতায় দোয়া মোনা-জাত

    বাবুবাবুগঞ্জের (আগরপুরে) গন অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের সু-স্থতায় দোয়া মোনা-জাত

    কে এম সোয়েব জুয়েল।
    বাবুুগঞ্জ উপজেলার ১নং জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নে, গনঅধিকার পরিষদের সভাপতি সাবেক ডাকসুর ভিপি নুরুল হক নুরের সুস্হতা কামনা করে দোয়া মিলাদ মাহফিল ও দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল ১২ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বিকাল ৪ টায় বাবুবাবুগঞ্জের বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নের আগরপুর বন্দরে এ অনুষ্টানের আয়োজন করা হয়েছে।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন,বারিশাল জেল গনঅধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল আমিন,জেলা যুবঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদর রাজন মৃধা,বাবুুগঞ্জ উপজেলা গনঅধিকার পরিষদের রানা আহম্মদ, জুয়েল আকন, মাসুম বিল্লাহ, রেজাউল করিম খান।উপজেলা যুবঅধিকার পরিষদের সভাপতি শহিদুল ইসলাম আকাশ,জহিরুল ইসলাম। জাহাঙ্গীরনগর ইউয়ন গনঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক কবির হোসেন। ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজি আলামিন
    সহসভাপতি মুমিনুল।ইউনিয়ন ছাত্র নাহিদ ইসলাম, সজল,রোমান এবং সাধারণ জনতা,উপস্থিত সবাই গনঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের সুস্হতা ও দেশবাসির শান্তি কামনা করে দোয়া মোনাজাত করেন। যুবঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক মাহাবুবুর রাহমান, জেলা গনঅধিককার পরিষদের সভাপতি শামিম রেজা,সাধারণ সম্পাদক এইচ এম হাসান,প্রবাসী অধিকার পরিসষদ ইটালি শাখার সভাপতি এইচ এম ফারদিন ইয়ামিন, কুয়েত শাখার শহিদ পাহলান,উপজেলার যুব সহসভাপতি বি এম ইব্রাহীম জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নে এত সুন্দর আয়োজন করায় শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান ড়

  • জামায়াতের নমীনি পরিবর্তনের দা-বীতে ঐক্যবদ্ধ জনতার বিক্ষো-ভ মিছিল ও স-মাবেশ

    জামায়াতের নমীনি পরিবর্তনের দা-বীতে ঐক্যবদ্ধ জনতার বিক্ষো-ভ মিছিল ও স-মাবেশ

    মো: সেলিম মিয়া ফুলবাড়িয়া প্রতিনিধি : ১৫০ ময়মনসিংহ-৬ ফুলবাড়িয়া আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনিত প্রার্থী কামরুল হাসান মিলন কে পরিবর্তনের দাবীতে ‘ফুলবাড়িয়া উপজেলা ঐক্যবদ্ধ জনতা’ ব্যানারে অধ্যাপক মোঃ জসিম উদ্দিন এর সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল শনিবার বিকালে উপজেলা সদরের চত্বরে এ কর্মসূচি পালিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন সাবেক শিবির নেতা মাওলানা ইউছুফ আলী নূরী, সাবেক শিবির নেতা জাকির হোসেন, মোফাজ্জল হোসেন তারা,
    বক্তারা বলেন, এক সময়কার জেলা আমীর অধ্যাপক জসিম উদ্দিন শারীরিকভাবে পুরোপুরি সুস্থ। অথচ উর্ধ্বতন নেতাদের বুঝানো হয়েছে তিনি (অধ্যাপক জসিম উদ্দিন) শারীরিকভাবে অক্ষম। এ আসনে জামায়াতের কার্যক্রম সম্প্রসারণের ব্যাপারে তার অবদান অপরিসীম। আমাদের রক্ত মাংসে জামায়াত শিবির মিশে আছে অথচ গতকাল শুক্রবার আমাদের বিরুদ্ধে ময়মনসিংহে জিডি করে ফুলবাড়িয়া থানার পাঠানো হয়েছে। রাতে আমাদের বাসায় পুলিশ গিয়েছিল। আমরা বলেছি, আমাদের শরীরে শিবিরের রক্ত আমরা ফ্যাস্টিট না। বক্তারা হুঙ্কার দিয়ে বলেন, যদি এ আসনে জামায়াতের এমপি হতে চান, তাহলে আমাদের সাথে সমন্বয় করে যেতে হবে, তা না হলে এমপি হওয়ার স্বপ্নই দু:স্বপ্নই থেকে যাবে। উপস্থিতিতে দেখে বলেন, আমাদের প্রথম বিজয় হয়ে গেছে। এখন দ্বিতীয় বিজয় (ঘোষনার বাকী) হবে। জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতাদের ফুলবাড়িয়ার আসন নিয়ে পুন: বিবেচনার আহ্বান জানান।

  • শিক্ষার্থীদের ঝ-রে প-ড়া রো-ধ ও পড়াশোনায় আগ্র-হী করে তুলতে অভিভাবকদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ – এম,মাইমুনুল ইসলাম মামুন

    শিক্ষার্থীদের ঝ-রে প-ড়া রো-ধ ও পড়াশোনায় আগ্র-হী করে তুলতে অভিভাবকদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ – এম,মাইমুনুল ইসলাম মামুন

    মহিউদ্দিন চৌধুরী।

    পটিয়া প্রতিনিধি।। পটিয়া উপজেলার
    হাইদগাঁও কবিরাজ শ্যামাচরণ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার বিকালে শিক্ষা কর্মকর্তা বাবু বিশু দের সভাপতিত্বে
    মা সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এ, জে,ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এম,মাইমুনুল ইসলাম মামুন, প্রধান বক্তা হাইদগাঁও ইউনিয়নের গ্রাম আদালতের বিচারিক দায়িত্বপ্রাপ্ত ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ হেলাল উদ্দিন, বিশেষ অতিথি ভূমি দাতা বাবু দয়ানন্দ দেবব্রম্মন, সমাজ সেবক মুক্তার হোসাইন, শহীদ আব্দুস সবুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক আবু সিদ্দিক, রাজনীতিবিদ মহিউদ্দিন, ছাত্রনেতা সাকিব ও রাকিব, সুলিন দেব বিশু বিশ্বাস, অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা লাভলী চৌধুরী,সহকারি শিক্ষিকা বাবলি চৌধুরী, বাবলা চৌধুরীর পরিচালনায় অভিভাবিকাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রোজিনা দাস, শিমু বিশ্বাস, হালিমা বেগম।
    এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এজে ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এম মাইমুনুল ইসলাম মামুন বলেন,

    শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধ ও পড়াশোনায় আগ্রহী করে তুলতে অভিভাবকদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে একজন সচেতন মা সন্তানের সুশিক্ষা ও চারিত্রিক গঠনে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারেন।

    শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। সন্তানের জীবনের প্রথম শিক্ষার হাতেখড়ি মায়ের কাছ থেকেই শুরু হয়। মা একটি ছোট শব্দ হলেও মায়ের কাছে একজন সন্তান পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদ, তেমনি একজন সন্তানের কাছে মা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক, মা গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, মা একটি জীবন, মা একটি পৃথিবী, মা তার সন্তানের জন্য ইহকাল, পরকাল। একজন সুশিক্ষিত মা পারেন একটি শিক্ষিত জাতির জন্ম দিতে। মা একটু সচেতন হলেই সন্তানকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করতে পারেন।
    তিনি সন্তানের পড়ালেখায় মায়েদের আরও দায়িত্বশীল হওয়ার অনুরোধ জানান। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।।

    ছবির ক্যাপশন,- হাইদগাঁও কবিরাজ শ্যামাচরণ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মা সমাবেশে বক্তব্য রাখছেন এজে ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এম মাইমুনুল ইসলাম মামুন।

  • সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতার অভিযোগ  বিএনপি ধ্বংসের মাস্টারপ্ল্যান আওয়ামী দোসর শ্যামল মাস্টারের

    সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতার অভিযোগ বিএনপি ধ্বংসের মাস্টারপ্ল্যান আওয়ামী দোসর শ্যামল মাস্টারের

    মহিউদ্দিন চৌধুরী।
    পটিয়া প্রতিনিধি।।
    চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব খোরশেদুল আলম বলেন, ” কাল্পনিক মামলা দিয়ে বিএনপি ধ্বংসের মাস্টারপ্ল্যান হাতে নিয়েছে আওয়ামী দোসর ও ইস্কন সদস্য শ্যামল মাস্টার। তিনি বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে আওয়ামী এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। গায়েবী ও মিথ্যা মামলা দেওয়া আওয়ামী খাসলত। ফ্যাসিবাদের দোসর শ্যামল মাষ্টার এখনো তার আওয়ামী খাসলত ছাড়তে পারেননি।”
    পটিয়া উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হাইদগাঁও ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণে’র ব্যানারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি এসব অভিযোগ তুলে ধরেন।

    তিনি আরও বলেন, ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে যারা আমার সাথে কারাভোগ করেছিলেন এমন অনেক দলীয় কর্মীকে মিথ্যা মামলায় আসামী করা হয়েছে। হাইদগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ের বিতর্কিত প্রধান শিক্ষক শ্যামল মাষ্টারের সাথে বিগত ২১/০৮/২৫ ইং তারিখে সংঘটিত ঘটনার পর তিনি হামলাকারীদের চিনতে না পারার কথা উল্লেখ পরবর্তীতে ১৯ জন ব্যক্তির নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেন। এতে বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের সদস্য, পরিচালনা পরিষদের সভাপতি, দাতা সদস্য, মুক্তিযোদ্ধা ও ইউনিয়ন বিএনপির নেতা-কর্মীদেরও মামলার আসামী করা হয়।
    তিনি বলেন, একজন শিক্ষকের উপর হামলার ঘটনা অবশ্যই নিন্দনীয়। তবে হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিএনপিকে ফাঁসানোর চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না। এই মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার না হলে আমরা নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবো।

    উল্লেখ্য, উপজেলার হাইদগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক শ্যামল কান্তি দে’র উপর বিগত ২১/৮/২৫ তারিখে দুর্বৃত্তরা হামলা চালায়। এ ঘটনায় তিনি বাদী হয়ে ২৭/৮/২৫ জনের নাম উল্লেখপূর্বক মামলা দায়ের করেন।

    সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা নাছির উদ্দিন, ওবায়দুল হক রিকু, মীর সাইফুর রহমান, ফোরকান বাবু, জাহেদ, আব্দুল কাদের, ওসমান ফারুক সানি, নাজিম উদ্দীন, মোহাম্মদ আইয়ুব আলী হিরো, মোহাম্মদ ইব্রাহীম, মহিউদ্দিন রানা, মোরশেদ আলম ইমন, মোহাম্মদ জামাল উদ্দীনসহ প্রমুখ।

  • কোটালীপাড়া থানা পুলিশের অ-ভিযানে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপ-হৃত শিশু উ-দ্ধার, মূল হোতা গ্রে-প্তার

    কোটালীপাড়া থানা পুলিশের অ-ভিযানে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপ-হৃত শিশু উ-দ্ধার, মূল হোতা গ্রে-প্তার

    কে এম সাইফুর রহমান নিজস্ব প্রতিনিধিঃ

    অপহরণের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ৩ বছরের শিশু আইয়ানকে উদ্ধার ও অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করেছে কোটালীপাড়া থানা পুলিশ।

    আইয়ান গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার পিঞ্জুরী ইউনিয়নের পিঞ্জুরী গ্রামের হাইয়ুল ও পাকিজা দম্পতির একমাত্র পুত্র সন্তান।
    আত্মীয় পরিচয়ে বেড়াতে এসে গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টার দিকে দোকান থেকে চিপস কিনে দেওয়ার কথা বলে আইয়ানকে অপহরণ করে ৩ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবী করে আমিরুল হোসেন বাপ্পি নামের এক যুবক।

    এ ঘটনায় গতকাল রাতে শিশু আইয়ানের মা বাদী হয়ে কোটালীপাড়া থানায় অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর শিশু আইয়ানকে উদ্ধারে রাতেই কোটালীপাড়া থানার এস আই সাদ্দাম হোসেন খানের নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম মাঠে নামে।

    এসআই সাদ্দাম হোসেন খান বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় টানা ১২ ঘন্টা অভিযান চালিয়ে শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২ টার দিকে নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার ধুপইল এলাকা থেকে অপহরণকারী আমিরুল হোসেন বাপ্পিকে গ্রেপ্তার করে শিশু আইয়ানকে উদ্ধার করি। অপহরণকারী আমিরুল ইসলাম ধুপইল গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে।
    এদিকে শিশু আইয়ানকে উদ্ধারের খবরে কোটালীপাড়া থানা পুলিশ ভূয়সি প্রশংসায় ভাসছে। সকলেই অক্ষত অবস্থায় এবং কোন ধরনের ক্ষতি ছাড়াই আইয়ানকে উদ্ধার করায় কোটালীপাড়া থানা পুলিশকে ধন্যবাদ জানান। শিশু আইয়ানের মা পাকিজা বেগম বলেন, আমিরুল ইসলাম আমার স্বামীর খালাতো ভাইয়ের বন্ধু। কিছুদিন আগে আমাদের বাড়িতে এসে ১ দিন থেকে চলে যায়।
    গত মঙ্গলবার রাতে সে আবার আমাদের বাড়িতে বেড়াতে আসে। বৃহস্পতিবার সকাল ৯ টার দিকে চিপস, চকলেট কিনে দেওয়ার নাম করে আইয়ানকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। বেল ১১ টার দিকে আমার মোবাইলে ফোন দিয়ে ৩ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবী করে। টাকা দিলে ছেলেকে ফিরিয়ে দিবে বলে জানায় আমিরুল। থানা পুলিশকে জানাতে নিষেধ করে। পরে কোন কূলকিনারা না পেয়ে কোটালীপাড়া থানায় মামলা করি।
    কোটালীপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ হাফিজুর রহমান খন্দকার বলেন, অপহরনের ঘটনায় মামলা হওয়ার পরই আমরা বিষয়টি গুরুত্ব দিতে অভিযানে নামি। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় রাতেই ঢাকাসহ বিভিন্নস্থানে অভিযান চালানো হয়। পরবর্তীতে আজ শুক্রবার দুপরে নাটোরের লালপুর থেকে অপহৃত শিশু আইয়ানকে উদ্ধার ও আসামীকে গ্রেপ্তার করা হয়।