Blog

  • বরিশাল জেলা বিএনপির কমিটি থেকে পদত্যাগের হিড়িক

    বরিশাল জেলা বিএনপির কমিটি থেকে পদত্যাগের হিড়িক

    আব্দুল আউয়াল বানারীপাড়া(বরিশাল)প্রতিনিধি:

    বরিশাল জেলা (দঃ) বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য পদ থেকে সিঙ্গাপুরে বসে এক
    ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। কেন্দ্রীয় বিএনপির
    নির্বাহী কমিটির সদস্য এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু। বুধবার (৬জুলাই) দুপুর
    ১টার সময় বানারীপাড়া উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ে তিনি মুঠোফোনে ভিডিও
    কনফারেন্সে যুক্ত হন। এ সময় উপজেলা ও পৌর বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু ভিডিও কনফারেন্সে বলেন, বরিশাল জেলা (দঃ) বিএনপির আহবায়ক কমিটি ঘোষণা হবার পর থেকেই আহবায়ক মুজিবুর
    রহমান নান্টু ও সদস্য সচিব আকতার হোসেন মেবুল উজিরপুর-বানারীপাড়া তথা
    বরিশাল-২ আসনের বিএনপির বর্তমান নেতৃত্বতে বাদ দিয়ে কিছু আওয়ামী ঘরোনার
    লোক সামনে আনার পায়তারা করছেন। ফলে এখানকার সুসংগঠিত ও সাংগঠনিকভাবে
    শক্তিশালী বিএনপিতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হচ্ছে। মুজিবুর রহমান নান্টুর বর্তমান কর্মকান্ডে মনে হয় তিনি বরিশাল জেলা (দঃ) বিএনপির পূর্ণাঙ্গ
    কমিটির সভাপতির পদে আসীন হবার জন্য দলের মূল নেতৃত্বকে বাদ দিয়ে নিজের
    পছন্দ এমন লোকদের কমিটিতে আনতে চান। যারা ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ
    নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে ধানের শীষ প্রতীকের (বিএনপির) বিরোধীতা করেছিলো এমন লোকদেরকেই উজিরপুর-বানারীপাড়া বিএনপির নেতৃত্বে
    আনতে চাচ্ছেন তিনি। যারা ধান মোরগ দিয়ে খাওয়াবে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী পথসভায় ওই সময়ে বলতেন বর্তমানে তারাই বরিশাল জেলা (দঃ) বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের পছন্দ।
    উপরোক্ত বিষয়ে বরিশাল জেলা (দঃ) বিএনপির আহবায়ক মুজিবুর রহমান নান্টুর
    কাছে জানতে তার মুঠোফোনে কল দেয়া হলে তিনি জানান এ বিষয়ে আমাদের কাছে এখন পর্যন্ত কোন অভিযোগ আসেনি। অপরদিকে একই দিন
    বরিশাল জেলা (দঃ) বিএনপির আহবায়ক কমিটির আরও ৬জন সদস্য স্বেচ্ছায়
    পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন দলের মহাসচিব বরাবরে। যার লিখিত বিবরণীর অনুলিপি
    বানারীপাড়া প্রেস ক্লাবকে দেওয়া হয়েছে। তাতে উল্লেখ রয়েছে বরিশাল জেলা
    (দঃ) বিএনপির আহবায়ক কমিটির আহবায়ক মুজিবুর রহমান নান্টুর স্বেচ্ছাচারিতা, অসাংগঠনিক কার্যক্রম ও খামখেয়ালীপনার কারণে তারা পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সদস্য পদ থেকে পদত্যাগ কৃত সদস্যরা হলেন, বানারীপাড়া উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মো. শাহ আলম, মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মো. রিয়াজ আহমেদ মৃধা, পৌর শাখা বিএনপির সভাপতি আহসান কবির নান্না
    হাওলাদার, সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুস সালাম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম
    মাহমুদ মাহবুব মাষ্টার ও বানারীপাড়া পৌরসভার সংরক্ষীত সদস্য ডেইজি বেগম।

    আব্দুল আউয়াল
    বানারীপাড়া(বরিশাল)প্রতিনিধি।।

  • সুনামগঞ্জ জেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ প্রান্তিক কৃষকদের মধ্যে ৮৩  টন গোখাদ্য বিতরণ করেছে প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর

    সুনামগঞ্জ জেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ প্রান্তিক কৃষকদের মধ্যে ৮৩ টন গোখাদ্য বিতরণ করেছে প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর

    কে এম শহীদুল ইসলাম সুনামগঞ্জ:
    সুনামগঞ্জ সাড়া জেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে প্রায় ৫০হাজার পরিবার যাদের বাড়িঘর ভেঙ্গে গিয়েছে। পাশাপাশি এ জেলায় এবারের বন্যায় গবাদিপশু গরু, ছাগল ,হাস মুরগীসহ গৃহ পালিত পশু বন্যার পানিতে এবং খাদ্য সংকটে মারা গেছে। বর্তমানে ক্ষতিগ্রস্থ প্রান্তিক কৃষকদের গবাদী পশু বন্যার কারনে খাদ্য সংকটে ভোগছে। একদিকে মানুষেরা যেমন বিপদের মধ্যে রয়েছে অন্য দিকে প্রান্তিক কৃষকদের গবাদী পশু গরু, ছাগল, হাস, মুরগীসহ না উপাদির গৃহ পালিত গরু ও গাবী যা নিয়ে বিপাকে রয়েছেন খামার মালিরো। বর্তমান সরকার বন্যা কবলিত মানুষের পাশে যেমন দূর্যোগ মোকাবেলায় কাজ করে যাচ্ছেন ঠিক তেমনি সুনামগঞ্জ প্রান্তিক কৃষকদের গৃহপালিত গবাদী পশুকে রক্ষা করার দৃহ পরিকল্পনা হাতে নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।তারই ধারা বাহিকতায় সুনামগঞ্জ জেলার প্রত্যেক উপজেলায় ক্ষতিগ্রস্থ প্রান্তিক কৃষকদের হাতে জেলা ও উপজেলায় প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা পৌছে দিচ্ছেন গবাদী পশুর জন্য গোখাদ্য । বাছুরের জন্য দেওয়া হচ্ছে ১০ কেজি ওজনের সুষম খাদ্য ইয়ন কাফ স্টার্টার (ফিলেট ফিড)এবং তার সাথে দিচ্ছেন ১ কেজি ওজনের প্যাকেট যার মধ্যে রয়েছে রেনাভিট ডিবি সুপার ভিটামিন+এমাইনো+অগানিক মিনারেল প্রিমিক্স পাউডার। ডেইরী দুগ্ধবর্তী /গাভীর জন্য গোখাদ্য দেওয়া হচ্ছে প্রস্তুত কৃত ২৫কেজি ওজনের একটি করে বস্তা। তাড়উ ধারাবাহিকতায় বৃহস্প্রতিবার সকাল ৯টায় সদর উপজেলায় অবস্থিত ষোলঘর এলাকায় জেলা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর প্রাঙ্গনে সদর উপজেলার ক্ষতিগ্রস্থ ৬শত ৫৬জন প্রান্তিক কৃষকদের মধ্যে এসব গোখাদ্য বিররণ করা হয়। এর আগে সদর উপজেলা প্রশাসনের আর্থিক সহায়তায় ৮৫জনকে ২৫ কেজি করে প্রস্তুতকৃত গোখাদ্য বিতরণ করা হয়। এসব গোখাদ্য বিতরণ করেন জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ড. মো: আসাদজ্জামান, প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ড. হিরন্ময় বিশ্বাস এবং সদর উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ড. আব্দুল আওয়াল ভূইয়া প্রমূখ।
    গোখাদ্য বিতরণকালেজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ড. মো: আসাদজ্জামান বলেন এবারের বন্যায় যেমন মানুষের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তেমনি খাদ্য সংকটে অনেক গবাদী পশু গরু, ছাগল,গাভী, হাস,মুরগী মারা গেছে।মানীয় প্রধান মন্ত্রী বন্যা কবলিত মানুষের পাশাপাশি গবাদী পশু রক্ষা করতে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়ে ছেন। তারই অংশ হিসেবে এজেলার প্রতিটি উপজেলায় ক্ষতিগ্রস্থ প্রান্তিক কৃষক গবাদী পশু পালিত মালিকদের হাতে আমরা গোখাদ্য পৌছে দিচ্ছি। এ পর্যন্ত আমরা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন থেকে ১৫ টন ও প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের ডেইরি উন্নয়ণ থেকে ৬৮টনসহ মোট ৮৩টন গোখাদ্য সরকারের তরফ থেকে সর্বমোট ৮৩টন গোখাদ্য বিতরণ করা হয়েছে। পাশাপাশি বিনা মুল্যে গৃহ পালিত পশুদের এই ক্লান্তিকালে বিনামুল্যে চিকিৎসা এবং ্ঔষধ দেওয়া হচ্ছে। বন্যা দূর্যোগ মোকাবেলায় আমাদের হাতে সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচি চলমান থাকবে বলে জানান তিনি।

  • ক্ষেতলাল পৌরসভায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র ও ৩ জন কাউন্সিলর নির্বাচিত

    ক্ষেতলাল পৌরসভায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র ও ৩ জন কাউন্সিলর নির্বাচিত

    এস এম মিলন জয়পুরহাট জেলা প্রতিনিধি প্রতিনিধিঃ

    জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল পৌরসভা
    নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র ও কাউন্সিলর নির্বাচিত।
    আসন্ন ক্ষেতলাল পৌর নির্বাচনে ২ জন মেয়র ও ৩ জন কাউন্সিলর প্রার্থী
    মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করায় আ’লীগ দলীয় (নৌকা) মেয়র প্রার্থী
    সিরাজুল ইসলাম সরদার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র এবং ৬ নং ওয়ার্ডের
    ছাইদুর রহমান ও ৭ ওয়ার্ডের হাবিবুর রহমান চৌধুরী বিনা
    প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছে।
    ক্ষেতলাল পৌরসভা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান
    জানান, পৌরসভা নির্বাচনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন (৭ জুলাই)
    বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টা পর্যন্ত এসব মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। তারা
    হলেন, মেয়র পদে বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম বুলু, স্বতন্ত্র
    মেয়র প্রার্থী নবীউল ইসলাম চৌধুরী এবং কাউন্সিলর ১নং ওয়ার্ডের
    আসলাম হোসেন, ৬নং ওয়ার্ডের আজিজার রহমান দেওয়ান, ৭ নং ওয়ার্ডের
    আব্দুল মতিন, তারা তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেন। এর আগে ৩০ শে
    জুন মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের দিন কাগজপত্রে ক্রুটি থাকায় আব্দুল হান্নান
    মিঠুর মেয়র পদে মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে যায়। এ নির্বাচনে সাধারণ
    কাউন্সিলর ১৯ ও সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ৯ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র
    বৈধ হওয়ায় তাদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। ২৭ জুলাই শুধুমাত্র এ পৌরসভার
    ৭টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর এবং ৯ টি ওয়ার্ডে সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর
    পদে ইলেকট্রিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত
    হবে।

  • নাগেশ্বরীতে এলজিইডির আওতায় যোগাযোগ ব্যবস্থার পরিবর্তন

    নাগেশ্বরীতে এলজিইডির আওতায় যোগাযোগ ব্যবস্থার পরিবর্তন

    এম এস সাগর।
    কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:

    কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলা এলজিইডির আওতায় কদমতলা বাজার থেকে হাসনাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত ৪হাজার ৭৯০মিটার খানাখন্দ ও ভাঙ্গাচোরা রাস্তা সংস্কার হওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থায় আমুল পরিবর্তন হয়েছে।

    নাগেশ্বরী এলজিইডির সূত্রে, নাগেশ্বরীর কদমতলা বাজার থেকে হাসনাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত ৪হাজার ৭৯০মিটার রাস্তা ১কোটি ২৯লাখ ৭৫হাজার টাকা চুক্তিমূল্যে সড়ক সংস্কার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান পপি ট্রেডাসের পক্ষে আমিনুল ইসলাম পাঠান এর মাধ্যমে রাস্তা সংস্কার চলছে।

    সরেজমিনে, কদমতলা বাজার থেকে হাসনাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত রাস্তাটি সংস্কারের ফলে পাল্টে যাবে গ্রামীণ অবকাঠামোর চিত্র। যোগাযোগ ব্যবস্থার পরিবর্তনের ফলে কৃষি, ব্যবসা, শিক্ষা,স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে হবে ব্যাপক পরিবর্তন। রাস্তা সংস্কারের ফলে এলাকার স্কুল-কলেজগামী অসংখ্য ছাত্রছাত্রী আর এলাকার বয়োবৃদ্ধ রোগীরা নিরাপদে চলাচল করতে পারবে। এ যেন যোগাযোগ ব্যবস্থায় এসেছে আমূল পরিবর্তন।

    হাসনাবাদ ইউনিয়নের অনেকে জানান, রাস্তা টি চলাচলে অনুপযোগী ছিল। রাস্তা সংস্কার কাজ সঠিকভাবে এগিয়ে চলছে।

    কুড়িগ্রাম এলজিইডি’র নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুর রহমান জানান, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) কুড়িগ্রাম যোগাযোগ ব্যবস্থার পরিবর্তন বাস্তবায়ন করছে। নাগেশ্বরীর কদমতলা বাজার থেকে হাসনাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ রাস্তা সংস্কার কাজ আমরা রক্ষণাবেক্ষণ করছি। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ সঠিকভাবে শেষ হবে।

  • ত্রিশালের মঠবাড়ীতে ১৮শত দরিদ্র পরিবার পেলো প্রধানমন্ত্রীর উপহার  ভিজিএফ চাউল

    ত্রিশালের মঠবাড়ীতে ১৮শত দরিদ্র পরিবার পেলো প্রধানমন্ত্রীর উপহার ভিজিএফ চাউল

    আরিফ রববানী, ময়মনসিংহ : ময়মনসিংহের ত্রিশালে ঈদুল আযহা উপলক্ষে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সফল ও মানবিক প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার বাংলাদেশ -ক্ষুধা হবে নিরুদ্দেশ এই শ্লোগান বাস্তবায়নে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক বরাদ্দকৃত দরিদ্র,গরীব হত-দরিদ্র অস্বচ্ছল জনগোষ্ঠী পরিবারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহারের ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ১০কেজি করে চাউল বিতরণ করা হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার (৭জুলাই) সকালে মঠবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে ইউনিয়নের ১৮০০ পরিবারের জন্য বরাদ্দকৃত এই চাউল বিতরণ কর্মসুচীর উদ্ভোধন করেন মঠবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামিলীগ নেতা আব্দুল কদ্দুস মন্ডল ও সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের দায়িত্ব প্রাপ্ত ট্যাগ অফিসার একটি বাড়ী একটি খামার প্রকল্প কর্মকর্তা তফাজ্জল হোসেন।

    উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রান মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় উপজেলার মঠবাড়ী ইউনিয়নের ১৮০০জনঅসহায়, দুস্থ ও দরিদ্র পরিবারের মাঝে ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের ভিজিএফ কর্মসূচীর আওতায় প্রতিটি কার্ডধারীদের মধ্যে ১০ কেজি হারে মোট ১৮০০০ মেঃ টন চাউল বিতরণ করা হয়েছে।

    চেয়ারম্যার আব্দুল কদ্দুস মন্ডল বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে মঠবাড়ী ইউনিয়নের দুস্থ অসহায় পরিবারের মধ্যে ভিজিএফ এর ১০ কেজি চাউল বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেছি। তিনি আরো বলেন, সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক তালিকা প্রণয়ন করে সুষ্ঠ ও সুন্দর পরিবেশে সুবিধাভোগীদের মাঝে ভিজিএফের এ চাউল বিতরণ করা হয়েছে। এ সময় ইউপি সচিব নূরুল ইসলামসহও বিভিন্ন ওয়ার্ডের মেম্বার ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গর উপস্থিত ছিলেন। এদিকে ঈদ উপহার হিসাবে সরকারের ১০কেজি চাউল পেয়ে খুশীতে মানবিক প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল কদ্দুস মন্ডল এর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান সুবিধাভোগীরা।

  • ঈদুল আযহায় নিরাপত্তা জোরদারে জিরোটলারেন্সে ওসি কামাল

    ঈদুল আযহায় নিরাপত্তা জোরদারে জিরোটলারেন্সে ওসি কামাল

    আরিফ রববানী ময়মনসিংহ।।
    ময়মনসিংহে ঈদুল আজহায় সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করণে নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে ময়মনসিংহ জেলা পুলিশ।
    জেলা পুলিশের এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে কোতোয়ালি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি শাহ কামাল আকন্দের দিকনির্দেশনা মোতাবেক থানার আওতাধীন তিনটি পুলিশ ফাঁড়ি এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন শাখার সমন্বিত প্রচেষ্টায় নগরবাসীর জন্য নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ওসি শাহ কামাল আকন্দ জানান- দেশের চতুর্থ বৃহত্তম মহানগরী ময়মনসিংহ নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থা সচল রাখতে এবং নগরীতে বাড়তি নজরদারির জন্য বিদ্যমান ট্রাফিক সদস্যের বাইরেও ৬’শ ৭৩ জন পুলিশ সদস্য ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। এরই অংশ হিসেবে সিটি কর্পোরেশনের অনির্ধারিত স্থানে সড়ক মহাসড়কের উপর পশুর হাট বসতে দেয়া হচ্ছে না। কোরবানীর পশু বহনকারী যানবাহনে চাঁদাবাজি কঠোর হস্তে মোকাবেলা করা হচ্ছে। নগরীর নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বিদ্যমান ১’শ ৪০টি সিসি ক্যামেরা ছাড়াও কোরবানী ঈদ উপলক্ষে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা ও কোরবানীর পশুর হাট এলাকায় প্রয়োজনে আরো সিসি ক্যামেরা স্থাপনের প্রস্তুতি রয়েছে বলে জানা গেছে। স্বাভাবিক অবস্থায় নগরীতে আইনশৃঙ্খলা নজরদারিতে জেলা পুলিশের দিনের বেলায় ৫ টি মোবাইল টিম এবং রাতে ১০ টি মোবাইল টিম টহল পরিচালনা করা হচ্ছে। কোতোয়ালি মডেল থানা ও থানার অধীনস্থ তিনটি ফাঁড়ির মোট ৪ টি মোবাইল টিম দিনের বেলায় এবং ৫টি মোবাইল টিম রাতে নিয়মিত টহল পরিচালনা করে আসছে। ঈদ উপলক্ষে নগরীর বাস স্ট্যান্ড ও জনাকীর্ণ রাস্তার মোড়ে সাদা পোশাকে পুলিশ বাহিনী তৎপর রয়েছে। এই নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা চলবে আগামী কাল ৬ জুলাই থেকে ১৪ জুলাই (২০২২) পর্যন্ত আরো কঠোরভাবে কাজ করবে। পশুর হাটে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ও জেলা পুলিশের যৌথ উদ্যোগে জাল নোট সনাক্তকরণ যন্ত্র স্থাপন করা হয়েছে। ঈদ আনন্দকে নিরবিচ্ছিন্ন উৎসবমুখর করতে জেলা পুলিশের পাশাপাশি ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসন এবং ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন নিজ নিজ উদ্যোগে জনকল্যাণকর কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বলেও জানা গেছে। ব্যাংক কর্মকর্তাদের পক্ষ থেকে জানা গেছে- কোন গ্রাহক যাতে ব্যাংক টাকা উত্তোলন ও লেনদেন করতে ভয় না পায় সেজন্য প্রতিটি ব্যাংকের সামনের পুলিশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে।কোরবানির পশু কেনাকাটায় ক্রেতা-বিক্রেতারাদের নির্ভয়ে লেনদেন ও পশু বিক্রি করে টাকা নিয়ে বাড়ী ফিরতে সমস্যা না সেজন্যও নেওয়া হয়েছে নিরাপত্তার ব্যবস্থা।এমনকি কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি শাহ কামাল আকন্দ নিজে শারিরিক ভাবে অসুস্থ থাকলেও কোতোয়ালীবাসীর নিরাপত্বার জন্য স্ব-শরীরে নিজেও বিভিন্ন কোরবানি পশুর হাট পরিদর্শন করছেন।শুনছেন মানুষের সমস্যার কথা সমাধানও করছেন।

    সেই ধারাবাহিকতায় কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি শাহ্ কামাল আকন্দ (পিপিএম-বার) বৃহস্পতিবার (৭ জুলাই ২০২২) তারিখ বিকেলে সার্কিট হাউজ মাঠ, দাপুনিয়া বাজার, চর খরিচা, বোররচর, কাঠগোলা বাজারসহ বিভিন্ন কোরবানি পশুর বাজার পরিদর্শন করেন। এ সময় সংশ্লিষ্ট বাজারগুলোর ইজারাদার,ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ কোতোয়ালি মডেল থানার পুলিশ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

    ওসি শাহ্ কামাল আকন্দ বিক্রেতা ও ইজারাদারদের বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দেন। পশুরহাটে করোনা সংক্রমনের ঝুঁকি এড়াতে এবার পুলিশ ইজারাদার স্থানীয় প্রশাসন সবাই মিলে কাজ করে যাচ্ছে। মাস্ক, গ্লাবস পড়া এবং নিরাপদ দুরত্ব বজায় রাখার জন্য বাজারে অনবরত মাইকিং করা হচ্ছে। পাশাপাশি হাটে ডুকতে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যারা গরু কিনতে আসবে তাদের যেন করোনা সংক্রমন না হয়। পশু হাটে বৃদ্ধ, অসুস্থ এবং শিশুরা যাতে না আসে সেজন্য বিভিন্ন মাধ্যমে অনুৎসাহিত করা হচ্ছে।

    নিরাপত্তার ব্যাপারে ওসি কামাল বলেন, দূর দুরান্ত থেকে পাইকারদের টাকা ছিনতাই চুরি ডাকাতি ও মলম পার্টির খপ্পর রোধে সার্বক্ষণিক পুলিশ কাজ করছে। ব্যাংকে যেন টাকা জমা রাখতে পারে ব্যাংকে লেনদেনের সময় বাড়ানো হয়েছে। সময়ের পরেও বিক্রির টাকা ইজারাদারদের মাধ্যমে পুলিশ পাহারায় টাকা রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। নিরাপত্তাকে স্বাস্থ্য ঝুঁকির সমভাবে গুরুত্ব দিচ্ছি।

    ওসি বলেন, আমাদের দেশের খামারীরা কষ্ট করে সারা বছর পশু পালন করে। তাদের বিবেচনা করে স্বাস্থ্য ঝুঁকিটাকে মাথায় রেখে গরুর হাটের অনুমোদন দেয়া হয়েছে যাতে প্রান্তিক কৃষকরা তাদের জীবিকার জন্য রাস্তায় না বসে। অনুমোদনকৃত জায়গায় বসে পশু বিক্রি করে তারা সংসারের অভাব অনটন মিটাতে পারে। এসময় তিনি চুরি,ছিনতাইসহ যেকোন দুর্ঘটনা এড়াতে গরু মালিক, ইজারাদার ও বিক্রেতাদের সতর্ক থাকার আহবান জানান।

  • ঘাগড়ায় প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ভিজিএফ বিতরণ কর্মসুচীর উদ্ভোধন করলেন পিআইও

    ঘাগড়ায় প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ভিজিএফ বিতরণ কর্মসুচীর উদ্ভোধন করলেন পিআইও

    আরিফ রববানী, ময়মনসিংহ : ময়মনসিংহের সদর উপজেলার ঘাগড়া ইউনিয়নে পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে অসহায় দরিদ্র মানুষের জন্য ক্ষুধা হবে নিরুদ্দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ এই শ্লোগান বাস্তবায়নে মানবিক প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ঈদের বিশেষ বরাদ্ধ ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় জনপ্রতি ১০ কেজি করে চাউল বিতরণ কর্মসুচীর উদ্ভোধন করা হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার (৭ই জুলাই) সকালে ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায়, ত্রাণ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায়,উপজেলা প্রশাসনের বাস্তায়নে এবং ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সাইদুর রহমান এর সুষ্ঠু ব্যাবস্থাপনায় পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে ইউনিয়নের ৩৪৬১টি (৩হাজার ৪শত ৬১টি অসহায় দরিদ্র উপকারভোগী পরিবারের মাঝে প্রতি পরিবারকে ১০ কেজি করে মোট ৩৪৬১০ কেজি চাউল
    বিতরণ করা হয়। করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে যথাযথ স্বাস্থ্য বিধি মেনে সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খল পরিবেশে ওয়ার্ড ভিত্তিক এ চাউল বিতরণ কর্মসুচীর উদ্ভোধন করেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মনিরুল হক ফারুক রেজা ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সাইদুর রহমান। ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্যাগ অফিসার উপজেলা পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সিরাজুম মনিরা উক্ত চাউল বিতরণ কর্মসুচীর সার্বক্ষণিক তদারকি করেন।

    এই সময় পিআইও মনিরুল হক ফারুক রেজা বলেন-প্রধানমন্ত্রী চায় ধনী আর গরীব সমান অবস্থানে থেকে ঈদ আনন্দ উদযাপন করুক,ঈদে গরীবের মুখেও যাতে দু-মুঠো খাবার জুটে সেই লক্ষে এই ভিজিএফ কর্মসূচি। তাই প্রকৃত গরীব হত-দরিদ্র অস্বচ্ছলরা যেন এই চাউল পায় সেদিকে লক্ষ রাখতে তিনি চেয়ারম্যান, মেম্বার ও সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানিয়ে তিনি করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে সকলকে যথাযথ স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলারও পরামর্শ দেন।

    চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সাইদুর রহমান বলেন, অসহায় দরিদ্র পরিবারকে ভিজিএফ চাউল দেওয়াসহ যেকোন সহযোগিতা প্রদানে প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা সরকার সবসময় পাশে আছে এবং থাকবে। শেখ হাসিনার সরকার যতদিন থাকবে, জনগণ কিছু না কিছু পাবেন। এরই ধারাবাহিকতায় ইউনিয়নের ৩ হাজার ৪শ ৬১টি অসহায় দরিদ্র পরিবারের মাঝে ঈদুল আযহা উপলক্ষে ভিজিএফ প্রকল্পের আওতায় ১০ কেজি করে চাউল সহায়তা প্রদান প্রদান করা হয়েছে।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন-ঘাগড়া ইউনিয়ন কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাবুল, আওয়ামী লীগ নেতা রফিকুল ইসলাম আকন্দ রুবেল,আওয়ামী লীগ নেতা ও দাপুনিয়া বাজার ইজারাদার নুর মোহাম্মদ মাক্কু,সচিব মুনিরা ইয়াসমিন, কোতোয়ালি মডেল থানার এস আই দেবাশীষ, ইউপি সদস্য- মোছাঃ জাহান,মর্জিনা আক্তার,মোবারক হোসেন,কামাল হোসেন,মোবারক হোসেন,সাইদুল ইসলামসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন।

  • ত্রিশালের বইলরে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ভিজিএফ  পেলো  ১৬৬৩ জন হতদরিদ্র পরিবার

    ত্রিশালের বইলরে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ভিজিএফ পেলো ১৬৬৩ জন হতদরিদ্র পরিবার

    ময়মনসিংহ সংবাদদাতা।।

    ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বইলর ইউনিয়নে পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে অসহায় দরিদ্র মানুষের জন্য ক্ষুধা হবে নিরুদ্দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ এই শ্লোগান বাস্তবায়নে মানবিক প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ঈদের বিশেষ বরাদ্ধ ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় জনপ্রতি ১০ কেজি করে চাউল বিতরণ করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান খন্দকার মশিহুর রহমান শাহানশাহ।

    ৭ ই জুলাই বুধবার সকালে বইলর ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায়, ত্রাণ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায়,উপজেলা প্রশাসনের বাস্তায়নে এবং ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে চেয়ারম্যান মশিহুর রহমান শাহানশাহ এর সুষ্ঠু ব্যাবস্থাপনায় পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে ইউনিয়নের ১৬৬৩টি (১হাজার ৬শত ৬৩টি অসহায় দরিদ্র উপকারভোগী পরিবারের মাঝে প্রতি পরিবারকে ১০ কেজি করে মোট ১৬৬৩০ মেঃ টন চাউল
    বিতরণ করা হয়। করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে যথাযথ স্বাস্থ্য বিধি মেনে সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খল পরিবেশে ওয়ার্ড ভিত্তিক এ চাউল বিতরণ কর্মসুচীর উদ্ভোধন করেন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খন্দকার মশিহুর রহমান শাহানশাহ ও ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্যাগ অফিসার উপজেলার সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার আশীষ তরফদার।

    এই সময় চেয়ারম্যান খন্দকার মশিহুর রহমান শাহানশাহ বলেন, ঈদুল আজহা উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা অসহায় দরিদ্র পরিবারকে ভিজিএফ চাউল দিয়েছেন। গরীবদের যেকোন সহযোগিতা প্রদানে প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা সরকার সবসময় পাশে আছে এবং থাকবে। শেখ হাসিনার সরকার যতদিন থাকবে, জনগণ কিছু না কিছু পাবেন। এরই ধারাবাহিকতায় ইউনিয়নের ১ হাজার ৬শ ৬৩টি অসহায় দরিদ্র পরিবারের মাঝে ঈদুল আযহা উপলক্ষে ভিজিএফ প্রকল্পের আওতায় ১০ কেজি করে চাউল সহায়তা প্রদান প্রদান করা হয়েছে। স্থানীয়রাও জানান-এবার চেয়ারম্যান খন্দকার মশিহুর রহমান শাহানশাহ তার বুদ্ধিমত্ত্বায় প্রকৃত গরীব হত-দরিদ্রদের মাঝে চাউলের কার্ড দেওয়া হয়েছে।আমরা ঘরে বসেই কার্ড পেয়েছি।

    উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা উক্ত চাউল বিতরণ কর্মসুচীর পরিদর্শন করেন। এসময় ইউনিয়ন পরিষদের সচিব জাহাঙ্গীর আলম, ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বারগণসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন।

  • জয়পুরহাট জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) কর্তৃক ০২ (দুই) কেজি মাদকদ্রব্য শুকনা গাঁজাসহ দুইজন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

    জয়পুরহাট জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) কর্তৃক ০২ (দুই) কেজি মাদকদ্রব্য শুকনা গাঁজাসহ দুইজন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

    রিদয় হোসেন জয়পুরহাট সদর প্রতিনিধি।।
    জয়পুরহাট জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশ কর্তৃক জয়পুরহাট সদর থানা এলাকা হতে ০২ (দুই) কেজি মাদকদ্রব্য শুকনা গাঁজা উদ্ধারসহ দুইজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়।

    জয়পুরহাট জেলার জয়পুরহাট সদর থানা এলাকায় অদ্য ০৬-০৭-২০২২ খ্রিঃ তারিখ জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশের এসআই (নিঃ) মোঃ আমিরুল ইসলাম, এএসআই (নিঃ) মোঃ জাহিদুল ইসলাম, এএসআই (নিঃ) মাহমুদ সিদ্দিকী ও সঙ্গীয় ফোর্সসহ মাদকদ্রব্য উদ্ধার ও বিশেষ অভিযান পরিচালনা ডিউটি চলাকালীন সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জয়পুরহাট সদর থানাধীন জয়পুরহাট পৌরসভার অন্তর্গত রূপনগর গুচ্ছগ্রাম (বুলু পাড়া) গ্রামস্থ মোঃ জামিরুল ইসলাম, পিতা-মৃত ফকির মন্ডল এর বসতবাড়ীর ভিতর হতে ০২ (দুই) কেজি মাদকদ্রব্য শুকনা গাঁজা উদ্ধারসহ আসামী ১। মোঃ সুজন(২৪), পিতা-মোঃ জামিরুল ইসলাম, ২। মোছাঃ সুজাতা বেগম(৪২), স্বামী-মোঃ জামিরুল ইসলাম, উভয় সাং-রূপনগর গুচ্ছগ্রাম (বুলু পাড়া), থানা ও জেলা-জয়পুরহাটদ্বয়কে গ্রেফতার হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে জয়পুরহাট সদর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে মামলা রুজু প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

    রিদয় হোসেন সদর, প্রতিনিধি, জয়পুরহাট

  • ময়মনসিংহে আ’লীগকে শক্তিশালী করতে কাজ করছেন নারী নেত্রী জেসমিন মিনু

    ময়মনসিংহে আ’লীগকে শক্তিশালী করতে কাজ করছেন নারী নেত্রী জেসমিন মিনু

    ষ্টাফ রিপোর্টারঃ
    ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমে হাতেখড়ি জেসমিন আক্তার মিনু প্রায় ২০ বছর ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে আছেন। দলের দুঃসময়ে রাজপথে তার ভূমিকা ছিলো চোখে পড়ার মত। আওয়ামী লীগের দুর্দিনে দলীয় নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে দলীয় নির্দেশে প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে জীবন বাজী রেখে ঝাপিয়ে পড়েছিলেন ময়মনসিংহের আলমগীর মনসুর মেমোরিয়াল মিন্টু কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক ছাত্র নেত্রী জেসমিন আক্তার মিনু।

    আপদমস্তক রাজনৈতিক জেসমিন আক্তার মিনু
    আলমগীর মনসুর মেমোরিয়াল মিন্টু কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক মহিলা বিষয়ক সম্পাদক। ময়মনসিংহ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সদ্য অনুষ্ঠিত সম্মেলনে তাকে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মুল্যায়ন করা হয়।

    এমন একজন মাঠের রাজনীতিককে ময়মনসিংহ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সদ্য অনুষ্ঠিত সম্মেলনে তাকে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে
    ঘোষণা করায় উৎফুল্ল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।

    ছাত্র রাজনীতি থেকেই তিনি সর্বদা তৃর্ণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের পাশে আছেন। সবার সাথে তিনি হাসিমুখে কথা বলেন। তার কাছে এসে নেতাকর্মীরা সব সময় সাহস ও উদ্দীপনা পান। এমন একজন রাজনীতিককে জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পদে পাওয়ায় নেতাকর্মীরা বেশ খুশি।

    ময়মনসিংহের দলীয় কয়েকজন মহিলা নেতৃবৃন্দ বলেন, জেসমিন আক্তার মিনু সবার প্রিয় মানুষ। তিনি সবার সাথে সুন্দর ব্যবহার করেন। দলমত নির্বিশেষে সবাই তাকে পছন্দ করেন। দলের জন্য তার অনেক অবদান রয়েছে। আওয়ামী লীগের সভাপতি বঙ্গবন্ধু কণ্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বানিয়ে পুরস্কৃত করেছেন। আমরা সবাই তার সাথে থেকে দলকে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী করতে এক্যবদ্ধভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি। দলের জন্য তার অনেক ত্যাগ রয়েছে। তিনি রাজপথের যোদ্ধা। দল তাকে মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মনোনীত করে মূল্যায়ন করেছে।

    জেসমিন আক্তার মিনু একজন সাহসী নারী।যিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের দায়িত্ব পালন করার মাধ্যমে সমাজের ব্যধি মাদক,যৌতুক,নারী নির্যাতন,বাল্যবিবাহ প্রতিরোধসহ বিভিন্ন ভাবে নারীদের ভাগ্যোন্নয়নের কথা বলে নারীদের অধিকার বাস্তবায়নে কথা বলেন।যে কারণে তিনি ময়মনসিংহের একজন জনবান্ধব রাজনীতিবিদ ও নারী নেত্রী হিসাবে সকলের কাছে পরিচিত।

    জেসমিন আক্তার মিন বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে পারিবারিক সহযোগিতায় আমি ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত হই। ওই সময় ময়মনসিংহের আলমগীর মনসুর মেমোরিয়াল মিন্টু কলেজে লেখাপড়া করি। দায়িত্ব পাই কলেজ ছাত্রলীগের মহিলা সম্পাদকের। পরবর্তীতে ছাত্রলীগের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছি। জাতির জনকের স্বপ্নের সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা বিনির্মানে দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে সকলকে সাথে নিয়ে সাংগঠনিক কার্যক্রম কে আরো তরান্বিত করতে করে যাবো ইনশাআল্লাহ।