Blog

  • রাজশাহীর শ্রেষ্ঠ জনপ্রতিনিধি ময়না ও বাবু

    রাজশাহীর শ্রেষ্ঠ জনপ্রতিনিধি ময়না ও বাবু

    আলিফ হোসেন, তানোরঃ

    রাজশাহীর শ্রেষ্ঠ উপজেলা চেয়ারম্যান মনোনিত হয়েছেন তানোর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না এবং তানোর উপজেলায় শ্রেষ্ঠ ইউপি চেয়ারম্যান মনোনিত হয়েছেন কলমা ইউপি চেয়ারম্যান খাদেমুন নবী বাবু চৌধুরী। জানা গেছে, বিশ্ব পরিবার পরিকল্পনা দিবসে মা ও শিশুস্বাস্থ্য কার্যক্রমে তাদের প্রশংসনীয় অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ তাদের এই সম্মানে ভুষিত করা হয়েছে। এদিকে ২১ জুলাই বৃহস্পতিবার পরিবার পরিকল্পনা বিভাগীয় কার্যালয়ে সেরা উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে সনদপত্র গ্রহণ করেছেন তানোর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না ও কলমা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান খাদেমুন নবী বাবু চৌধুরী।এদিন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উদ্যোগে রাজশাহী বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার এক অনুষ্ঠানে তানোর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও কলমা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানকে সম্মাননা স্বরুপ এ সনদপত্র তুুলে দেন।পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের আয়োজনে এ সনদপত্র প্রদান করা হয়। চেয়ারম্যান ময়না উপজেলায় শিশুস্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখেন। এছাড়াও একই অবদান রাখেন ইউপি চেয়ারম্যান বাবু চৌধুরী।তানোরে এই দুই চেয়ারম্যান মা ও শিশুস্বাস্থ্য কার্যক্রম দিবসে বিশেষ অবদান রাখায় স্বীকৃতি স্বরুপ রাজশাহীর তানোরকে সেরা উপজেলা পরিষদ ও কলমাকে সেরা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচিত করা হয়।তানোর উপজেলা চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না বলেন, রাজশাহী-১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরীর পরামর্শে পুরো উপজেলায় মা ও শিশুস্বাস্থ্য কার্যক্রমে সব ধরণের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন পরিচালনা করা হয়। এই সনদের অর্জন গোটা তানোর উপজেলাবাসির। কলমা ইউপি চেয়ারম্যান খাদেমুন নবী বাবু চৌধুরী বলেন, আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী এমপি মহোদয় আমাদের অভিভাবক। তিনি বলেন, এমপি মহোদয়ের পরামর্শক্রমে ইউপিতে মা ও শিশুস্বাস্থ্য কার্যক্রম সফল করতে নানা উদ্যোগ নেয়া হয়। তিনি তার এই অর্জন কলমাবাসিকে উৎসর্গ করেন।

  • প্রতিবেশীকে ফাঁসাতে গিয়ে নিজেই ফেঁসে গেলেন অস্ত্র মামলায়

    প্রতিবেশীকে ফাঁসাতে গিয়ে নিজেই ফেঁসে গেলেন অস্ত্র মামলায়

    ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
    জমি নিয়ে সজল হোসেনের বিরোধ ছিল প্রতিবেশি সুমনের। তাই ফন্দি আঁটে সুমনকে ফাঁসানোর। বিরোধর জের ধরে সজল হোসেন দেশী অস্ত্র ও গুলি দিয়ে প্রতিবেশি সমুনকে ফাঁসাতে যায়, কিন্তু নিজের জালে জড়িয়ে এখন শ্রীঘরে সজল। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার রাতে ঝিনাইদহ সদর উপজেলার শ্যামনগর গ্রামে। র‌্যাব সজলকে আটক করে অস্ত্র মামলায় চালান দিয়েছে। গ্রেফতারকৃত সজল পার্শবর্তী বড়বাড়ী গ্রামের প্রবাসী শফি উদ্দিনের ছেলে। ঝিনাইদহ র‌্যাবের কোম্পানী কমান্ডার মেজর মোহাম্মদ শরিফুল আহসান জানান, জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে ওই গ্রামের সুমন হোসেনের সাথে প্রতিবেশী সজল মিয়ার দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। রাতে দেশীয় অস্ত্র ও গুলি দিয়ে সুমনকে ফাঁসানোর চেষ্টাকালে র‌্যাবের একটি অভিযানিক দল সজলকে আটক করে। উদ্ধার করে একটি দেশীয় ওয়ান শুট্যার গান ও ১ রাউন্ড গুলি। এ ঘটনায় র‌্যাবের পক্ষ থেকে মামলা দায়ের করে আসামীকে সদর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সজল অস্ত্র দিয়ে প্রতিপক্ষকে ফাঁসানের বিষয়টি স্বীকার করেছেন।

    ঝিনাইদহ
    আতিকুর রহমান।।

  • ঝিনাইদহে ধান বোঝাই ট্রাকে ভারতীয় ফেনসিডিল

    ঝিনাইদহে ধান বোঝাই ট্রাকে ভারতীয় ফেনসিডিল

    ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
    ঝিনাইদহের মহেশপুরে একটি ধান বোঝাই ট্রাক থেকে দেড়’শ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে মহেশপুরের ৫৮ বিজিবি। এ সময় ট্রাকের ড্রাইভার পলাশকে আটক করা হয়। পলাশ মহেশপুরের কুল্লা সাহেবপাড়ার রবিউল ইসলামের ছেলে। ৫৮ বিজিবির অতিরিক্ত পরিচালক তসলিম মোহাম্মদ তারেক জানান, গোপন সুত্রে খবর পেয়ে উপজেলার কুশাডাঙ্গা গ্রামে অভিযান চালায় বিজিবি সদস্যরা। এ সময় সীমান্ত থেকে আসা একটি ধান বোঝাই ট্রাক তল্লাসী করে ট্রাকের মধ্যে ১৫০ বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিল পায়। ট্রাকসহ চালককে বিজিবি আটক করে মহেশপুর থানায় সোপর্দ করেছে। বিজিবি সুত্রে জানা গেছে, ভারত থেকে এই ফেনসিডিলের চালান আনার সঙ্গে জড়িত মহেশপুরের হানিফপুর গ্রামের আলী কদরের দুই ছেলে মোঃ জহিরুল ইসলাম ও মোঃ রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধেও মামলা করা হয়েছে।

  • সুজানগরে বিদ্যালয়ের ঝুঁকিপূর্ণ ঘরে চলছে কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের পাঠদান

    সুজানগরে বিদ্যালয়ের ঝুঁকিপূর্ণ ঘরে চলছে কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের পাঠদান

    এম এ আলিম রিপন,সুজানগরঃ পাবনার সুজানগরের ৭৪ নং শান্তিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ঝুঁকিপূর্ণ একটি সেমিপাকা ঘরে চলছে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদান। বিদ্যালয়ের এ ঘরটি এতই ঝুঁকিপূর্ণ যে, সব সময় দুর্ঘটনার আতঙ্কে থাকেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।বৃহস্পতিবার সরেজমিন পরিদর্শন ও শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৭০ সালে সুজানগর উপজেলার দুলাই ইউনিয়নের শান্তিপুর গ্রামে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তী সময়ে একটি সেমিপাকা ঘর এবং ২০০৭ সালে ৩ কক্ষবিশিষ্ট একটি একতলা ভবন নির্মাণ করা হয়। এর মধ্যে পাকা একতলা ভবনের ১টি কক্ষ ব্যবহূত হয় প্রধান শিক্ষক ও অন্য শিক্ষকদের জন্য, অপর দুইটি কক্ষ এবং বিদ্যালয়ের ঝুঁকিপূর্ণ সেমিপাকা ঘরে চলছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা দুইশতাধিক । শিক্ষক রয়েছেন ৪ জন। বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রী শ্রাবন্তী আক্তার জানায়, বিদ্যালয়ের ফাটলধরা শ্রেণীকক্ষে ক্লাস করতে ভয় হয়। বৃষ্টির সময়ে উপরের টিন দিয়ে ছুঁয়ে পানি পড়ে মেঝেতে এছাড়া দরজা জানালাগুলো ভাঙা থাকায় বৃষ্টি হলে বাতাসের তোড়ে শ্রেণীকক্ষে পানি ঢুকে বই-খাতা ভিজে যায়। এ কারণে অনেক সময় স্কুলে আসি না।শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা জানান, বিদ্যালয়ের পাশেই ব্যক্তিমালিকানা জমিতে কোন ধরণের নিয়মনীতি না মেনে স্থানীয় প্রভাবশালীমহল পুকুর খনন করে সেখানে মাছ চাষ করায় পুকুরের পাড় ভেঙ্গে বিদ্যালয়ের পুরাতন ঘরটি আরও বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে। বর্তমানে যে অবস্থা দেখা যাচ্ছে যে কোন সময় ঘরটি ভেঙ্গে পরতে পারে ।এ কারণে বাচ্চাদের বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে আতঙ্কে থাকতে হয়। বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শফিউল আলম জানান, সেমিপাকা ঘরটির শ্রেণি কক্ষগুলো জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। ফলে সব সময় দুর্ঘটনার আতঙ্কে থাকেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। অবস্থা দিনদিন ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। বিকল্প কোনো ব্যবস্থা না থাকায় বাধ্য হয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ঘর জেনেও পাঠদান চালু রাখার স্বার্থে সেখানে ক্লাস নেওয়া হচ্ছে। এ কারণে সন্তানদের স্কুলে পাঠিয়ে আতঙ্কে থাকেন অভিভাবকরাও । এ বিষয়ে বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি রায়হান উদ্দিন খান জানান, বিস্তৃত ফাটল দেখা দেওয়ায় ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে বিদ্যালয়ের সেমিপাকা ঘরটি। ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় অনেক অভিভাবক তাদের ছেলেমেয়েকে বিদ্যালয়ে আসতে দিতে চান না। ঘরটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করে বিকল্প কোনো ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে। উপজেলা শিক্ষা অফিসার আব্দুল জব্বার জানান, বিদ্যালয়ের ঝুঁকিপূর্ণ ঘরটি আমাদের তদারকিতে আছে। জরুরি ভিত্তিতে নতুন ভবন নির্মাণের জন্য আমরা জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছি। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো.রওশন আলী জানান, ইতিমধ্যে উপজেলা প্রকৌশলীকে সরেজমিনে পরিদর্শন করে বিদ্যালয়ের ঘরটি ঝুঁকিপূর্ণ হলে পরিত্যক্ত ঘোষণা করতে বলা হয়েছে। সুজানগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কমিটির সভাপতি শাহীনুজ্জামান শাহীন জানান, বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদান চালু রাখতে এবং নতুন ভবন না হওয়া পর্যন্ত অস্থায়ী ভিত্তিতে বিকল্প কোন ব্যবস্থা করা যায় কিনা সে বিষয়ে অতি দ্রুতই পদক্ষেপ গ্রহন করা হবে। এদিকে বিদ্যালয়েযেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় কোনো দুঘর্টনা । তাই বিদ্যালয়ের এ দুরাবস্থা থেকে উত্তরণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

    এম এ আলিম রিপন
    সুজানগর(পাবনা)প্রতিনিধি।

  • মুন্সীগ‌ঞ্জে বিনামূল্যে ওষুধ বিতরণ. পুকু‌রে মা‌ছের পোনা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন।

    মুন্সীগ‌ঞ্জে বিনামূল্যে ওষুধ বিতরণ. পুকু‌রে মা‌ছের পোনা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন।

    মুন্সীগঞ্জ প্রতি‌নি‌ধিঃ
    মুন্সীগঞ্জে দুস্থ ও অসহায় মানুষের মা‌ঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ বিতরণ করা হয়েছে। জেলা সদরে মিরকা‌দিম পৌরসভার গোয়াঘু‌র্নি প্রাথ‌মিক বিদ‌্যাল‌য়ে রোটারি ক্লাব অব বারিধারা সেন্ট্রালেরে আ‌য়োজ‌নে শুক্রবার সকা‌লে গোয়লঘু‌র্নি এলাকায় এক‌টি পুকু‌রে বিভিন্ন মাছের পোনা অবমুক্তর ম‌ধ্যে দি‌য়ে সারা‌দিন ব‌্যা‌পী এই কর্মসূচির শুরু করে। প‌রে নানা ধরনের ঔষধি গাছ লাগিয়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও পবিত্র কোরআন শরীফ, জায়নামাজ, তবজি ইত্যাদি মিরকা‌দিম পৌরসভার গোস্তান এলাকায় এক‌টি মাদ্রাসায় বিতরণ করা হয়। এই বিনামূল্যে ওষুধ সেবা প্রদান করেন ঢাকা থেকে আসা দশ জন ডাক্তার ও দশ জন নার্স সারা দিনব্যাপী মোট ৫শতা‌ধিক ফ্রি ঔষধ বিতরন করা এই সময় উপস্থিত ছিলেন, জুবাইদা নাজনিন চৌধুরী, ফারহানা ফেরদৌস, মোঃ রেজাউল করিম খান, রোমেলা ইয়াসমিন তারিনা, মাহবুব, নিরুপমা নাজিম সুমা, মতিউর রহমান,মিরকা‌দিম ‌পৌর সভা১নংওয়ার্ড কাউ‌ন্সিলর, আব্দুল জ‌লিল মাদবর, সংগঠক ম‌হিউ‌দ্দিন লিটন, আ‌কিব হাসান সিফান, আ‌রিফ আ‌হা‌ম্মেদ সাগরসহ অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

  • র‌্যাব-১২’র পৃথক অভিযানে সলঙ্গায় ফেন্সিডিল ও হেরোইনসহ ০৩(০১জন মহিলা ) জন শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

    র‌্যাব-১২’র পৃথক অভিযানে সলঙ্গায় ফেন্সিডিল ও হেরোইনসহ ০৩(০১জন মহিলা ) জন শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

    প্রেস বিজ্ঞপ্তি।।
    র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। জঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, ছিনতাইকারী, জুয়ারি, মাদক ব্যবসায়ী, খুন, এবং অপহরণসহ বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর মামলার আসামী গ্রেফতারে র‌্যাব নিয়মিত অভিযান চালিয়ে আসছে।

    ১। এর ধারাবাহিকতায় ২১/০৭/২০২২ খ্রিঃ রাত ১১.৩০ ঘটিকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-১২ এর স্পেশাল কোম্পানীর একটি চৌকষ আভিযানিক দল সিরাজগঞ্জ জেলার সলঙ্গা থানাধীন রামারচর গ্রামস্থ নেছারিয়া হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট এর সামানে রাজশাহী টু ঢাকাগামী মহাসড়কের উপর এক মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ৪৯৮(চারশত আটানব্বই) বোতল ফেন্সিডিল ০২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে। এছাড়াও তাহাদের নিকট থেকে মাদক বহনের কাজে ব্যবহৃত ০১ টি প্রাইভেটকার জব্দ করা হয়।

    গ্রেফতারকৃত আসামীঃ ১) মোঃ ইউসুফ মিয়া(৩০), পিতা-মোঃ মিজানুর রহমান, সাং-ইসলামাবাদ আলগী, থানা-মাধবদী, জেলা-নরসিংদী, ২) মোঃ মোস্তাকিম আহমেদ সিফাত (১৯), পিতা-মোঃ লালন বাদশা, সাং-আলাইপুর, থানা-বাঘা, জেলা-রাজশাহী ।

    গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করত উদ্ধারকৃত আলামতসহ তাহাকে সিরাজগঞ্জ জেলার সলঙ্গা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

    ২। ২২/০৭/২০২২ খ্রিঃ ভোর ০৪.৩০ ঘটিকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-১২ এর স্পেশাল কোম্পানীর একটি চৌকষ আভিযানিক দল সিরাজগঞ্জ জেলার সদর থানাধীন শহীদ এম মনসুর আলী রেলওয়ে স্টেশনের জামে মসজিদের সামনে ফাকা জায়গায় এক মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ১২০(একশত বিশ) গ্রাম হেরোইনসহ ০১ জন মহিলা মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে।

    গ্রেফতারকৃত আসামীঃ মোছাঃ মালা(৫৪), পিতা-মোঃ নইমুদ্দিন, মাতা-ময়না বিবি, স্বামী-মোঃ হবিবর, সাং-উত্তর বাসুদেবপুর মাস্টারপাড়া(ওয়ার্ড নং-০৩ হাকিমপুর পৌরসভা, থানা-হাকিমপুর, জেলা-দিনাজপুর।

    গ্রেফতারকৃত মহিলা মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করত উদ্ধারকৃত আলামতসহ তাহাকে সিরাজগঞ্জ জেলার সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

    প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, এই মাদক ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন যাবত আইন প্রয়োগকারী সংস্থার চোখ ফাঁকি দিয়ে সিরাজগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় করে আসছিল।

    এ ধরণের মাদক উদ্ধার অভিযান সচল রেখে মাদকমুক্ত সোনার বাংলা গঠনে র‌্যাব-১২ বদ্ধপরিকর।

    র‌্যাব-১২ কে তথ্য দিন – মাদক , অস্ত্রধারী ও জঙ্গিমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে অংশ নিন।

    সূত্র ও বিস্তারিত ঃ

    এম. রিফাত-বিন-আসাদ

    মেজর

    মিডিয়া অফিসার

    র‌্যাব-১২

    মোবা-০১৭৭৭-৭১১২৫৮

  • বয়সকে হার মানালেন ঠাকুরগাঁওয়ের আরেফা ৬২ তে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন

    বয়সকে হার মানালেন ঠাকুরগাঁওয়ের আরেফা ৬২ তে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন

    ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ঃ৬২ যেনো কোন বয়সই না তার কাছে। এ বয়সে এসেও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন তিনি। কথা হচ্ছে ঠাকুরগাঁওয়ের আরেফা কে নিয়ে।
    মাত্র ৪ বছর বয়সে মাকে হারান আরেফা হোসেন। তার পর বয়স যখন আট তখন হারান বাবাকে। পাঁচ বোনের মধ্যে আরেফা ছিল তৃতীয়। অভিভাবক হিসেবে একমাত্র বড় বোন। কিন্তু এতেও ভাগ্যে আসে বিয়োগের বেদনা। অল্প বয়সে বড় বোনের বিয়ে হয়ে যায়। পরে তার বাকি তিন বোনসহ আশ্রয় হয় একটি অনাথ আশ্রমে।

    অনাথ আশ্রম থেকে ভর্তি হন মিশনারি স্কুলে। মাধ্যমিকে পড়াশোনা করার সময় বাংলা একটি সিনেমা দেখেন তিনি। যে সিনেমায় এক এতিম মেয়ে স্বেচ্ছায় মানুষকে সেবা দিচ্ছেন। সে সিনেমা থেকেই স্বপ্ন বুনতেন তিনিও একদিন সেবিকা হবেন। ১৯৭৬ সালে মাধ্যমিক পাস করে রাজশাহীর খ্রিস্টিয়ান মিশন হাসপাতালে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারিতে ভর্তি হন। সেখান থেকে ১৯৮১ সালে শেষ করে ১৯৮২ সালের ৬ জুন ঠাকুরগাঁও মহকুমা হাসপাতালে (বর্তমানে আধুনিক সদর হাসপাতালে) নার্স হিসেবে যোগদান করেন।

    চাকরির দুই বছর পরেই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হোন তিনি। বছর না যেতেই কোলজুড়ে আসে সন্তান। বেড়ে গেলো আরও দায়িত্ব, কমে গেল সময়। একদিকে সংসারের ব্যস্ততা অন্যদিকে কর্মময় জীবন। এগুলো বাদ দিয়ে আলাদা কোন বিষয়ে মনোনিবেশ হওয়ার সুযোগ ছিল না তার। তবে মনে তার সুপ্ত বাসনা তাড়া করতো উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার। সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে আবার শুরু করেন পড়াশোনা। বিএসসি করার জন্য ভর্তি হোন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত মহাখালী সেবা মহাবিদ্যালয়ে। সেখান থেকে স্নাতক শেষ করে ক্ষান্ত হননি তিনি, বরং চাহিদা বেড়েছে মাস্টার্স করার। চলতি বছরের ১৭ জুন অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন তিনি। ৬২ বছর বয়সে শিক্ষাগত সনদ অর্জনে যেন উচ্চ শিক্ষার স্বাদ শেষ বয়সে আশ্বাদন করলেন তিনি। এত বয়সে উচ্চ শিক্ষায় সাড়া পড়েছে জেলার শিক্ষার্থীদের মাঝে।

    ঠাকুরগাঁও পৌরসভার ইসলামবাগের বাসিন্দা আরেফা হোসেন। তিন বছর আগে স্বামীকে হারিয়ে বর্তমানে দুই ছেলে সন্তান নিয়ে পরিবার তার। ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে ৩৮ বছরের চাকরিজীবন শেষ করে ঠাকুরগাঁও নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে কর্মরত আছেন তিনি।
    আরেফা হোসেন বলেন, আমার জন্ম নওগাঁ জেলায়। সেখানেই আমাদের বাড়ি ছিল। আমরা পাচঁ বোন ছিলাম। ছোট বেলায় মা-বাবা মারা যায়। বড় বোন আমাদের দেখাশুনা করতেন। কিছুদিন পরে বড় বোনের বিয়ে হয়ে যায়। তখন আমাদের দেখাশোনা করার মত কেউ ছিল না। আমিসহ আমরা তিনবোন সেখানে এক অনাথ আশ্রমে থাকা শুরু করি। সেই অনাথ আশ্রমেই সময়টা কেটেছে। এক বদ্ধপরিকর জীবন কেটেছে আমাদের। আর যেহেতু এতিম সেহেতু এর বাইরে আলাদা ভাবে জীবন কাটানোর কোন সুযোগ হয়ে ওঠেনি। ছোটবেলা থেকে সবার মনে বড় হয়ে কিছু হওয়ার ইচ্ছে থাকে। তবে আমার স্বপ্ন বা ইচ্ছেটা ছিল একটু অন্যরকম। যেহেতু মিশনারি স্কুলে পড়াশোনা করেছি সেখানেই থেকেছি। আমি একটি বাংলা সিনেমা দেখেছিলাম। সিনেমায় এক বাবা-মা হারানো মেয়ে মানুষকে সেবা দিচ্ছেন। সেই সিনেমার সেই চরিত্র থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আমিও মনে মনে ভেবেছিলাম যে আমিও মানুষের সেবা করব। সেবিকা হিসেবে আমিও মানুষের পাশে থাকব। তারপরে নার্সিং কলেজে ভর্তি হয়ে সেখানে পড়াশোনা শেষ করি।

    যখন মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ে তখন খুব অসহায় হয়ে পরে। সে মানুষ যে পরিবারের হোক বা যতই ধনবান হোক। কথায় আছে স্বাস্থ্যই সম্পদ বা স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। এ পেশায় থাকাকালীন বিভিন্ন রোগী ও তাদের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ হয়েছে। মানুষ হিসেবে মানুষের পাশে থেকে একজন সেবিকা পেশাটা মহৎ পেশা বলে আমি মনে করছি। যে পেশায় মানুষের খুব কাছ থেকে সহযোগিতা করা যায়।

    তিনি আরও বলেন, আমার ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন ছিল উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করার। কিন্তু চাকরির পরে বিয়ে তারপর সন্তান হয়ে যায়। মনে হয়েছিল হয়তো আর উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারব না। তবে আমার স্বামী আমার শক্তি জোগান দিয়েছেন। তার অনুপ্রেরণায় আমি উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি। তিনি আমাকে বলেছিলেন উচ্চ শিক্ষার যেহেতু সুযোগ আছে তুমি ভর্তি হয়ে যাও। আমি এ বয়সে মাস্টার্স করেছি আমার স্বামীর অনুপ্রেরণায়। যদিও তিনি জানেন আমি মাস্টার্স করছি কিন্তু আমার সফলতা তিনি দেখে যেতে পারেননি। ২০১৯ সালে তিনি মারা গেছেন। আর আমি এ বছরে মাস্টার্স শেষ করে সনদ পেলাম। আসলে জীবন মানে সংগ্রাম। কথায় আছে যে রাধে, সে চুলও বাধে। আমার বড় ছেলে বলে আম্মু তুমি আর আমি একসাথে পিএইচডি করব। তারা অনেক খুশি হয়েছে।

    আরেফা হোসেনের ছোট ছেলে আদিব হোসেন বলেন, আম্মুর সফলতায় আমরা অনেক খুশি। আমরা সন্তান হিসেবে আম্মুকে নিয়ে গর্ববোধ করেছি। আমরা মা-ছেলে একসাথে পিএইচডি করব।

    ঠাকুরগাঁওয়ের জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান বলেন, তিনি প্রমাণ করে দিয়েছেন বয়স একটি সংখ্যা মাত্র। যদি স্বপ্ন দেখা যায় আর পরিশ্রম করা হয় তবে সফল হওয়া সম্ভব। আমি তার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি। তিনি যেনো তার অর্জিত শিক্ষা নতুন প্রজন্মের কাছে বিলিয়ে দিতে পারেন।

  • লাশ গোসলের সময় দেখা গেলো পুরুষাঙ্গ কাটা, মৃত্যু নিয়ে রহস্য

    লাশ গোসলের সময় দেখা গেলো পুরুষাঙ্গ কাটা, মৃত্যু নিয়ে রহস্য

    মোঃ বাবুল হোসেন পঞ্চগড় :
    হঠাৎ করেই মারা যান রোস্তম আলী (৫৫) নামের এক ব্যক্তি। মৃত্যুটি স্বাভাবিক মৃত্যুই ধরে নেন এলাকাবাসী। এগিয়েও আসেন সবাই। নির্ধারণ করেন দাফন সূচীও। সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে যখন মরদেহ গোসল করাচ্ছিলেন তখন দেখা যায় তার পুরুষাঙ্গ কাটা। এতে মৃত্যু নিয়ে তৈরি হয় রহস্যের গুঞ্জন।
    ঘটনাটি পঞ্চগড় সদর উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের শালুকপাড়া গ্রামের। রোস্তম আলী সেখানকার মৃত আব্দুল হামিদের ছেলে।
    শুক্রবার ভোরে মারা যান রোস্তম আলী। পুরুষাঙ্গ কাটার বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয়রা পুলিশ খবর দেন। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে।
    কথা হয় রোস্তম আলীর স্ত্রী আয়না বেগম জানান, তার স্বামী গত ৬ দিন আগে কাউকে না জানিয়েই নিজের পুরুষাঙ্গের অর্ধেক কর্তন করেন। পরে কাপড়ে রক্ত দেখে তাকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বিষয়টি জানান। এ কদিন স্থানীয় পল্লী চিকিৎসক দ্বারা চিকিৎসা করানো হয়েছে। তার স্বামী মানসিক বিকারগ্রস্ত ছিলেন বলেও জানান তিনি।
    তিনি বলেন, মান সম্মানের ভয়ে কাউকে জানানো হয়নি। স্থানীয় চিকিৎসকরা হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলছিলো, আজকে হাসপাতালে নেয়ার প্রস্তুতিও নিছিলাম। কিন্তু এর আগেইতো মারা গেলে।
    তবে স্থানীয়রা মৃত্যুটি রহস্যজনক দাবি করছেন। তারা বলছেন, নিজে থেকেই কেউ তার পুরুষাঙ্গ কেটে গোপণ রাখবে এটা হতেই পারেনা। তাছাড়া রোস্তম আলী সহজ সরল মানুষ ছিলেন। পরিকল্পিত কোন ঘটনা রয়েছে বলে তার স্ত্রী-সন্তানরা সঠিক চিকাৎসাও করাননি। সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে রহস্য উদ্ঘাটনের দাবি জানান তারা।
    পঞ্চগড় সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) দীন মোহাম্মদ বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়েরের কথাও জানান তিনি।

  • কেন্দুয়ায় খেলার মাঠ রক্ষার দাবীতে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

    কেন্দুয়ায় খেলার মাঠ রক্ষার দাবীতে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

    হুমায়ুন কবির কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
    নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়ার বলাইশিমুল ইউনিয়নে বাইলশিমুল খেলার মাঠে নির্মাণ করা হচ্ছে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর।
    অপরদিকে শতবর্ষী বলাইশিমুল মাঠটি রক্ষার দাবীতে এলাকাবাসী করছেন দফায় দফায় আন্দোলন।

    শতবর্ষী বলাইশিমুল মাঠটি রক্ষার জন্য শান্তিপূর্ণ আন্দোলন কর্মসূচি হিসেবে শুক্রবার (২২ জুলাই) বিকালে আবারো বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন বলাইশিমুলবাসী।

    স্থানীয় বলাইশিমুল গ্রামের হাবীবুর রহমান মন্ডলের সভাপতিত্বে ও ময়মনসিংহ ব্রহ্মপুত্র সুরক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক আবুল কালাম আল আজাদের পরিচালনায় প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, শিক্ষাবিদ ছৈয়দ রায়হান উদ্দিন, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) নির্বাহী কমিটির সদস্য ফরিদুল ইসলাম ফিরোজ, কিশোরগঞ্জ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম জুয়েল, শিক্ষক সাজেদুর রহমান সেলিম, কিশোর পরিবেশ কর্মী দেলোয়ার হোসেন, দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী লোকমা সৃজন সহ স্থানীয় লোকজন বক্তব্য রাখেন।

    বক্তারা বলেন, আশ্রয়ণ প্রকল্পও হোক, আবার খেলার মাঠটিও অক্ষত থাকুক। অর্থাৎ অন্য কোনো স্থানে যেন এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হয়।

    এদিকে আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদা বেগম শুক্রবার রাতে বলেন, এখানে ১ একর ৮৭ শতাংশ জমি ওই খেলার মাঠের ৭৬ শতাংশ জায়গা স্থানীয়দের অবৈধ দখলে ছিল। সেই জায়গা দখলমুক্ত করা হয়েছে।
    এছাড়া ২৩ ঘরের পরিবর্তে মাঠের দুইপাশে ১৯টি ঘর নির্মাণ করা হবে। যার ফলে আশ্রয়ণের ঘর নির্মাণে মাঠের কোনো ক্ষতি হবে না।

    তিনি আরো বলেন, জেলা প্রশাসক এবং মুখ্য সচিব মহোদয়ের মাধ্যমে বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করা হলে তিনি এখানেই আশ্রয়ণের ঘর নির্মাণের বিষয়ে সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন বলেও তিনি সাংবাদিকদের জানান।

    হুমায়ুন কবির কেন্দুয়া নেত্রকোনা থেকে।

  • শ্যামনগর কাশিমাড়ীতে প্রয়াত ইস্রাফিল হোসেনের দোয়া ও স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত

    শ্যামনগর কাশিমাড়ীতে প্রয়াত ইস্রাফিল হোসেনের দোয়া ও স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত

    শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধিঃ সাতক্ষীরার শ‍্যামনগর উপজেলার কাশিমাড়ীতে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) এর সদস্য ও বৈদ্যুতিক মিস্ত্রি প্রয়াত ইস্রাফিল হোসেন এর মৃত্যুতে স্মরনসভা, দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    শুক্রবার (২২শে জুলাই ) বিকেলে কাশিমাড়ী নতুন বাজারে মরহুমের পিতা মোঃ আব্দুল হামিদ মোড়লের সভাপতিত্বে ও বন্ধুমহলের উদ্যোগে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

    অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন হাফেজ মোঃ হাফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানের প্রধান মেহমান হিসেবে আলোচনা পেশ করেন সাবেক নায়েবে আমির আলহাজ্ব হযরত মাওলানা মোঃ আব্দুল মজিদ সাহেব মুন্সীগঞ্জ। অন‍্যান‍্যদের মধ‍্যে আলোচনা পেশ করেন প্রাক্তন অধ‍্যক্ষ‍ আলহাজ্ব হযরত মাওলানা এ,ইউ,এম গোলাম বারী, মাওলানা গোলাম রসুল, মুফতি মাওলানা হিজবুল্লা সহ আরও অনেক ওলামায়ে কেরামগন। সমগ্র অনুষ্ঠানে সঞ্চালনায় ছিলেন হাফেজ মাওলানা কামরুজ্জামান। মিলাদ ও দোয়া পরিচালনা করেন আলহাজ্ব মাওলানা এ ইউ এম গোলাম বারী। উক্ত অনুষ্ঠানে মরহুমের পরিবারবর্গ বন্ধু মহল এবং এলাকাবাসী উপস্থিত হয়ে মরহুমের জীবনী সর্ম্পকে আলোকপাত করেন। সেই সাথে তার বিদ্রেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।