Blog

  • পাথরঘাটায় শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে আলোচনা ও র ্যলী

    পাথরঘাটায় শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে আলোচনা ও র ্যলী

    পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি:
    শিশুকে কোনরকম আঘাত আর নয় শিশু শৈশব করি আনন্দময়” এই স্লোগানকে সামনে রেখে বরগুনার পাথরঘাটায় শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    আজ সোমবার ১ সেপ্টেম্বর সকাল ১০ টায় পাথরঘাটা উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আয়োজনে, বাংলাদেশের মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ইউনুসেফ সাহায্যপুষ্ট একসিলারেন্টিং প্রোটেকশন ফর চিলড্রেন (এপিসি) প্রকল্পের আওতায় শারীরিক শাস্তি নির্মূলে সচেতনতা তৈরীর জন্য প্রথমে র‍্যালি ও পরে উপজেলা পরিষদ হলরুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে
    উপস্থিত ছিলেন মোঃ মুনিরুল ইসলাম উপজেলা মাধ্যমিক একাডেমিকাদের সুপারভাইজার, বেলায়েত হোসেন পরিদর্শক পাথরঘাটা থানা, মোহাম্মদ আবু ইবনে আল আসাদ (সি আর এ), মোঃ আবু জাফর খান (সি এস) মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর পাথরঘাটা। সহ পাথরঘাটা শিশু কিশোর কিশোরী ক্লাব সদস্য অভিভাবক ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বৃন্দ।
    এ সময় বক্তারা বলেন, আজকের শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ তাই শিশু কিশোর কিশোরী নির্যাতন প্রতিরোধে আমাদের সকলের সচেতনতা একান্ত কাম্য।
    দেশকে এগিয়ে নিতে হলে আজকের শিশুকেই সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে হবে। কারণ শিশুরাই আগামীর দেশ পরিচালনা করবে।
    বক্তারা আরো বলেন শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ করার জন্য তাৎক্ষণিক প্রশাসনিক সহায়তা পেতে জাতীয় হেল্পলাইন ১০৯ কল করার আহ্বান জান।

    অমল তালুকদার।।

  • ওসি আফজাল হোসেনের হাতের ছোঁয়ায় নতুন রূপে সেজেছে গৌরনদী মডেল থানা

    ওসি আফজাল হোসেনের হাতের ছোঁয়ায় নতুন রূপে সেজেছে গৌরনদী মডেল থানা

    বি এম মনির হোসেনঃ-

    চোর–ডাকাতদের ধরাবাঁধা গণ্ডির বাইরে গিয়েই নতুন রূপে সেজে উঠেছে গৌরনদী মডেল থানা। গত দুই মাসে নান্দনিক সাজে সাজিয়ে তোলা হয়েছে গোটা থানা এলাকা। কর্মরত পুলিশ সদস্যসহ সাধারণ মানুষের দৃষ্টি থানা চত্বরে দৃষ্টি নন্দন সৌন্দর্যে। বর্তমান ওসি আফজাল হোসেনের একান্ত প্রচেষ্টায় থানা চত্বরকে গড়ে তুলেছেন সৌন্দর্যের লীলাভূমিতে। এছাড়া সীমানা প্রাচীর ও প্রধান গেইটকে নতুন আঙ্গিকে পুনঃনির্মাণ করা হয়েছে। মানবিক পুলিশ অফিসার হিসেবে সুপরিচিত এবং পর পর ৬ বার বরিশাল জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে নির্বাচিত গৌরনদী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আফজাল হোসেনের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে এই সীমানা প্রাচীর ও প্রধান গেইট নির্মিত হয়।
    উল্লেখ্য ইতোপূর্বে থানার আশপাশ এলাকা ছিল অনেকটাই অপরিচ্ছন্ন। উচু নিচু ও আগাছায় ভরা ছিল থানা চত্বর। ওসি আফজাল হোসেন একসময়ের অপরিচ্ছন্ন থানাকে নতুন রূপদিতে গ্রহণ করেন নান্দনিক পদক্ষেপ। গত দুইমাসে তিনি থানাকে সাজিয়ে তুলেছেন নতুন রূপে। প্রবেশ দ্বার থেকে শুরু করে আবাসিক এলাকা সহ গোটা থানা চত্বর প্লট প্লট করে রোপণ করা হয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির ফুল গাছ, শাকসবজি। কিছু কিছু প্লটে রোপণ করা হয়েছে উন্নত জাতের ফলের গাছ। এবারের জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২২ এর স্লোগান ʼনিরাপদ মাছে ভরবো দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশʼ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে সাড়া দিয়ে থানা পুকুরে মাছ চাষের উদ্যোগ নেয়া হয়। থানার এ নতুন রূপ মুগ্ধ করছে আগন্তক সবাইকে।
    থানার বর্তমানের এ পরিবেশ প্রসঙ্গে সেবা নিতে আসা স্থানীয়রা বলেন, আগে যখন থানায় আসতাম তখন সর্বত্রই অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ বিরাজ করত, বর্তমানের মনমূগ্ধ কর সৌন্দর্য দেখে মন ভরে যায় অফুরন্ত ভালো লাগায়।
    গৌরনদী মডেল থানার সাম্প্রতিক একটি ছবি ওসির ফেসবুক আইডিতে পোষ্ট করা হলে স্থানীয় জনসাধারন বর্তমান ওসির এ উদ্যোগের প্রশংসা করেন ও ধন্যবাদ জানান।
    থানার অফিসারদের মধ্যেও দেখা গেছে ভিন্ন আমেজ ও উদ্যম। গৌরনদী মডেল থানার এসআই আব্দুল হক বলেন, ‘নতুন রূপে, নতুন সাজে সেজেছে গৌরনদী মডেল থানা। থানার আমূল এই পরিবর্তনের জন্য পুলিশ সুপার মহোদয় এবং ওসি স্যারকে ধন্যবাদ জানাই।
    গৌরনদী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আফজাল হোসেন বলেন, আমি যখন যে থানায় কর্মরত ছিলাম চেষ্টা করেছি সেখানেই কিছু ভালো কিছু করার। ইচ্ছা থাকলেও অনেক থানায় জায়গার অভাবে তেমন কিছু করতে পারিনি। ইতিপূর্বে এর আগে অগৈলঝাড়া সহ কয়েকটি থানায় এ ধরণের কাজ করেছি। কাজটি অনেক কঠিন হলেও সকলের সহযোগিতায় কঠিন কাজটি অনেক সহজেই করা সম্ভব হয়েছে। যদি ভাল কিছু হয়ে থাকে তার প্রাপ্তি সকলের।
    তিনি আরো বলেন, থানাকে নতুন রূপে সাজানোর পাশাপাশি অফিসার ফোর্সদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আগত সেবাপ্রার্থীদের সাথে সহযোগিতামূলক ও সুন্দর আচরণ করতে। সুন্দরভাবে সেবা প্রদানের বিষয়টি শতভাগ নিশ্চিত করতে আমরা বদ্ধপরিকর। গৌরনদীবাসীকে আমি বলতে পারি, গৌরনদী থানায় আগত লোকজনদেরকে অবশ্যই সন্তুষ্টচিত্তে সেবা প্রদান করা হবে।

  • নড়াইলে বিজিবি সদস্য শামীম মোল্লার বাড়িতে বিষের বোতল হাতে প্রেমিকার অনশন

    নড়াইলে বিজিবি সদস্য শামীম মোল্লার বাড়িতে বিষের বোতল হাতে প্রেমিকার অনশন

    উজ্জ্বল রায়, নড়াইল থেকে:

    নড়াইলে বিজিবি সদস্য শামীম মোল্লার বাড়িতে বিষের বোতল হাতে প্রেমিকার অনশন।
    নড়াইলের কালিয়ায় বিজিবি সদস্য শামীম মোল্লার বাড়িতে বিয়ের দাবিতে বিষের বোতল হাতে শিরিতাজ পারভিন (৩০) অনশনে বসেছেন। তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের মৃত আজিজুল হকের মেয়ে। রবিবার (৩১ জুলাই) বিকালে প্রেমিকা শিরিতাজ পারভিন কালিয়ার কলেজ পাড়া মির্জাপুরে প্রেমিক শামিমের ভাড়া বাড়িতে অবস্থান করেন।
    মেয়েটি আশার খবর পেয়ে শামিমের বাবা মো. খায়রুল মোল্লা ও তার মা বাড়িতে তালা মেরে পালিয়ে যায়। প্রেমিক শামিম মোল্লা কালিয়া উপজেলার কান্দুরি গ্রামের খায়রুল মোল্লার ছেলে। খাইরুল মোল্লা উপজেলার মধুমতি কারিগরি মহাবিদ্যালয় এর দপ্তরী কাম নৈশ প্রহরী।
    স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, শামিম মোল্লা প্রায় ৩ বছর আগে বিজিবিতে চাকুরি পায়। চাকুরি হওয়ার আগে ৮ লক্ষ টাকা যৌতুক নিয়ে কালিয়া উপজেলার বিলবাউচ গ্রামের তৈয়ব কাজীর মেয়ে স্বর্ণাকে বিয়ে করে বিয়ের খবর গোপন রাখে। চাকুরি হওয়ার পরে বছর খানেক পরে চলতি বছরে দুমাস আগে সালিশ বৈঠকের মাধ্যমে স্বর্নাকে ডিভোর্স দিয়ে দেয়।
    এ বিষয়ে বিজিবি সদস্য শামীম মোল্লার মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান, শিরিতাজ পারভীনের সাথে আমার সম্পর্ক ছিল কিন্তু আমার থেকে তার বয়স বেশি হওয়ায় আমি তাকে বিয়ে করতে পারবোনা।

  • তানোরে মৎস্যখাতে অপ্রত্যাশীত সাফল্য অর্জন

    তানোরে মৎস্যখাতে অপ্রত্যাশীত সাফল্য অর্জন

    আলিফ হোসেন,তানোরঃ
    রাজশাহীর তানোরে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাা (চলতিদায়িত্ব) শরিফুল ইসলামের উন্নয়ন মানসিকতা,বিনয়ী আচরণ এবং মেধা ও কর্ম দক্ষতা দিয়ে কাজ করে উপজেলা মৎস্যখাতে অপ্র্যাশিত সাফল্য অর্জন করেছেন। মৎস্যচাষি, মৎস্যজীবী
    ও সাধারণ মানুষের মাঝে প্রচলিত ধারণা ছিল মৎস্য অফিস মানেই নানা অসঙ্গতি ও অনিয়মের বেড়াজাল। কিন্ত্ত শরিফুল ইসলাম তার কাজের মাধ্যমে সেই প্রচলিত ধারণার পরিবর্তন করে ইতিবাচক ধারণার সৃষ্টি করেছেন। স্থানীয় সাংসদ, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ও উপজেলা চেয়ারম্যানের সার্বিক সহযোগীতা-দিকনির্দেশনায় মৎস্য অফিস থেকে নানা ক্রটি-বিচ্যুতি দুর করে মডেল অফিসে রুপান্তরিত করতে নিরলস ভাবে করে চলেছেন এই কর্মকর্তা। তার বদৌলতে এখন মৎস্য অফিসের দৃশ্যপট পাল্টে গেছে, গতিশীল হয়েছে কাজ, দুর হয়েছে সেবাপ্রার্থীদের হয়রানি ও ভোগান্তি। উপজেলায় এক সময় মৎস্য উৎপাদনে ঘাটতি ছিল, সেটা দুর হয়ে এখন উদ্বৃত্ত উৎপাদন হচ্ছে।
    সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, তানোর উপজেলায় বাৎসরিক মাছের চাহিদা প্রায় ৪ হাজার ১৯০ মেট্রিক টন, উৎপাদন হচ্ছে প্রায় ৪ হাজার ৫৮৫ মেট্রিকটন এবং উদ্বৃত্ত প্রায় ৩৯৫ মেট্রিক টন। উপজেলায় পোনা মাছের চাহিদা প্রায় ৭৬১ মেট্রিক টন, উৎপাদন হচ্ছে প্রায় ৬৬০ মেট্রিক টন ঘাটতি রয়েছে প্রায় ১০১ মেট্রিক টন। উপজেলায় মৎস্যজীবী সমিতি রয়েছে ৬টি, মৎস্যচাষী সমিতি ৬০টি, মৎস্য চাষি রয়েছে এক হাজার ১৭৮ জন। এছাড়াও নিবন্ধিত মৎস্যজীবী এক হাজার ৬৭২ জন, মৎস্য আড়ৎ ১৫ টি, বাজার ১৬টি, অভায়াশ্রম ৩টি, ব্যক্তি মালিকানাধীন পুকুর রয়েছে ৯৭৯টি, বিল ১টি, নদী ১টি, খাল ১০টি, প্লাবন ভুমি ২টি ফুলহাতা জলকর ১টি, বাজে বড়শো ১টি, কর্ণহার খাড়ি ১টি ও মাসিন্দা জলকর ১টি। এবিষয়ে
    উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) শরিফুল ইসলাম বলেন, তাদের টার্গেট আগামিতে তানোর উপজেলা মাছ উৎপাদনে দেশের মধ্য মডেল উপজেলা হবে, সেই লক্ষ্য নিয়ে তারা কাজ করছেন।।

  • মামলা নেই তবুও তিন বছর বন্দি ঝিনাইদহ কারাগারে

    মামলা নেই তবুও তিন বছর বন্দি ঝিনাইদহ কারাগারে

    ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
    মামলা নেই, নেই আদালতের সাজা। মাত্র জিডি’র উপর ভর করে প্রায় তিন বছর ঝিনাইদহ জেলখানায় বন্দী রয়েছেন এক প্রতিবন্ধী। তার নাম, বাড়ি ও জন্ম পরিচয় এই তিন বছরেও রয়েছে অজানা। এদিকে গত রোববার (৩১ জুলাই) জেলখানায় বন্দী ওই প্রতিবন্ধী পরিচয় সনাক্ত করতে উদ্যোগ নেন ঝিনাইদহের অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট বৈজয়ন্ত বিশ্বাস। তথ্য নিয়ে জানা গেছে, ঝিনাইদহ সদর থানার তৎকালীন এসআই মোঃ ইউনুস আলী গাজী ২০১৯ সালের ১৪ নভেম্বর ঝিনাইদহ সদর উপজেলার নগরবাথান এলাকা থেকে অজ্ঞাতনামা ওই প্রতিবন্ধিকে স্থানীয় লোকজনের হেফাজত থেকে উদ্ধার করে সেফ কাষ্টডির জন্য আদালতে প্রেরণ করেন। ৩১ আগস্ট ২০২০ সালে আদালতের নির্দেশে ওই ব্যক্তির পরিচয় নিশ্চিত হতে আঙুলের ছাপ গ্রহণ করতে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র অনুবিভাগে চিঠি প্রেরণ করা হয়। ২০২০ সালের ১৯ নভেম্বর জাতীয় পরিচয়পত্র অনুবিভাগ আদালতকে অবগত করে যে, সাধারণ কাগজে সংগৃহীত আঙ্গুলের ছাপ দ্বারা সঠিক পরিচয় সনাক্ত করা সম্ভব নয়। তবে ডিজিটাল ডিভাইজের মাধ্যমে ডাবলুউি.এস.কিউ ফরমেটে আঙ্গুলের ছাপ গ্রহন করা হলে তা সঠিক ভাবে পরীক্ষা করা সম্ভব। প্রথম তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মোঃ ইয়াছিন আলী নাম-ঠিকানা যাচাই সংক্রান্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন যে, অজ্ঞাত ব্যক্তির চেহারা অঙ্গভঙ্গি অনেকটা রোহিঙ্গাদের মত। ঝিনাইদহের জেল সুপার এ বিষয়ে আদালতকে অবহিত করেন যে, অজ্ঞাত ব্যক্তি কারাগারে আসার পর থেকে তার নাম-ঠিকানা বলতে পারেন না। তার বিরুদ্ধে মামলা নেই। শুধুমাত্র সাধারণ ডায়েরি মূলে তিনি ২ বছর ৮ মাস কারাগারে বন্দী রয়েছেন। ঝিনাইদহ অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বৈজয়ন্ত বিশ্বাস আদেশে উল্লেখ করেছেন যে, নাম ঠিকানা-বিহীন অজ্ঞাত পুরুষটি একজন বুদ্ধি ও বাক প্রতিবন্ধী। বিনা বিচারে কাউকে জেল হাজতে আটক রাখা ন্যায় বিচার ও মানবাধিকার সংক্রান্ত নীতিমালার পরিপন্থি। অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে অবিলম্বে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে দিতে তার নাম-ঠিকানা উদঘাটন করা প্রয়োজন। একারণে অজ্ঞাত ব্যক্তিকে ঝিনাইদহ নির্বাচন অফিসে নিয়ে যথাযথ ফরমেটে আঙ্গুলের ছাপ সংগ্রহ করে ম্যাচিং পূর্বক আদেশ প্রাপ্তির ৩ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয়া হয়। এছাড়া টেকনাফ, উখিয়া ও ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের আদেশ প্রাপ্তির তারিখ থেকে ১৫ কার্য দিবসের মধ্যে স্ব স্ব এখতিয়ারাধীন অঞ্চলে অবস্থিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে উক্ত ব্যক্তির ছবি যাচাই-বাছাই পূর্বক প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দিয়েছেন। এসময় টেকনাফ, উখিয়া ও ভাসানচর থানার অফিসার ইনচার্জদের সহযোগিতা করতে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ঝিনাইদহের জেল সুপার অনোয়ার হোসেন বলেন, আদালতের নির্দশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে অজ্ঞাত ব্যক্তি জেলখানায় সুস্থ্য আছে। এ বিষয়ে ঝিনাইদহ আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এড আজিজুর রহমান বলেন, একজন ব্যক্তি বিনা অপরাধে কোন ভাবেই জেলখানায় বন্দি থাকতে পারে না। এটা সভ্য সমাজে অমানবিক। তিনি বলেন, বিজ্ঞ আদালত যে নির্দেশনা দিয়েছেন তা সঠিক। ঝিনাইদহ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুস ছালেক বলেন, আদালতের কোন নির্দেশনা এখনো তিনি পাননি। লিখিত নির্দেশনা পেলে তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপনা করবেন। ঝিনাইদহের মানবাধিকার কর্মী ও সিনিয়র সাংবাদিক আমিনুর রহমান টুকু বলেন, বিনা বিচারে কাউকে জেল হাজতে আটক রাখা ন্যায় বিচার ও পরিপন্থি। আদালতের নির্দেশনা মোতাবেক কারাগারে আটক ব্যক্তিকে দ্রæত মুক্তির ব্যবস্থা রাষ্ট্রকে করতে হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

    ঝিনাইদহ
    আতিকুর রহমান।।

  • পুনরায়  স্কুল কমিটির নির্বাচন চেয়ে শিক্ষা অফিসার বরাবরে আবেদন

    পুনরায় স্কুল কমিটির নির্বাচন চেয়ে শিক্ষা অফিসার বরাবরে আবেদন

    স্বরূপকাঠি উপজেলা প্রতিনিধি //

    স্বরূপকাঠি ২১নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি/সহ-সভাপতি পদের নির্বাচন বাতিলের দাবি জানিয়ে উপজেলা শিক্ষা অফিসার বরাবরে লিখিত আবেদন করেন স্কুল কমিটির পাঁচ সদস্য।

    গত শুক্রবার বিকালে ৯ সদস্যের উপস্থিতিতে রিটার্নিং কর্মকর্তা সিমা রানি ৩০মিনিট সময় নির্ধারন করে ঐ দুই পদের জন্য নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু করে। নির্ধারীত সময়ের মধ্যে জমিদাতা সদস্য স্বরূপকাঠিতে উপস্থিত হলেও ভোট কেন্দ্র এসে উপস্থিত হতে পারেননি। জমিদাতা সদস্য অসুস্থ থাকায় ঐ পাঁচ জন সদস্য রির্টানিং কর্মকর্তার কাছে একটু সময় প্রার্থনা করে। সভাপতি প্রার্থীর ওহিদুজ্জামান মানিকের বাঁধার কারনে রিটার্নিং কর্মকর্তা নির্বাচনী কার্যক্রম শেষ করার সাথে সাথে জমিদাতা সদস্য এসে উপস্থিত হন। ফলাফল ঘোষণার সময় উপস্থিত সভাপতি প্রার্থী মিঠুন আচার্য্য অনুজ ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং তার সমর্থকরা হট্টগোল শুরুকরে এবং ফলাফল বয়কট করে রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবর এবং উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও সহকারী শিক্ষা অফিসার বরাবরে পুনরায় নির্বাচনের দাবি করে লিখিত অভিযোগ দেন।

    সভাপতি প্রার্থী মিঠুন আচার্য্য অনুজ বলেন, জমিদাতা সদস্যকে অপমান করা হয়েছে। সে অসুস্থ ছিলো বিধায় তার প্রতিনিধি হিসেবে তার ছেলেকে এসেছিলো কিন্তু জমিদাতার ছেলে যখন সে জানতে পারে সে ভোটে দিতে পারবেনা তখন তার বাবাকে আনতে চলে যান। জমিদাতা সদস্য অসুস্থ বিধায় যথা সময়ের মধ্যে কেন্দ্র আসতে পারেনাই। আমরা জমিদাতার শারীরিক অবস্থার কথা বিবেচনা করে একটু সময় প্রার্থনা করেছিলাম কিন্তু সভাপতি প্রার্থী ওহিদুজ্জামন মানিকের বাঁধার কারনেই জমি দতা ভোট দিতে পারেনাই। তাই আমরা ফলাফল বর্জন করে পুনরায় নির্বাচনের আবেদন জানিয়েছি।

    এদিকে ওহিদুজ্জামন মানিক বলেন,নির্ধারিত সময়ের পর কোন প্রকার সময় দেয়ার কোন সুযোগ নাই।

    রিটার্নিং কর্মকর্তা সীমা রানী জানান,সকলকে অবিহত করে জমিদাতাকে আনতে গেছিলো তার ছেলে। প্রার্থীদের বলি নির্ধারিত সময় শেষ হয়েছে, তবে তার পরেও আপনারা প্রার্থীরা যদি মানবিক দিক বিবেচনায় জমিদাতার জন্য একটু সময় দেন তাহলে আমি তার জন্য অপেক্ষা করবো। সভাপতি প্রার্থীর ওহিদুজ্জামান মানিক এর অপোজ এর কারনে আমি নির্বাচন সম্পন্ন করি। নির্বাচনে ১১জন সদস্যের মধ্যে ৯জন উপস্থিত ছিলো।

    এ বিষয় ঐ স্কুলের প্রধান শিক্ষক শামশুল হকের মোবাইল নম্বরে কল দিলে মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।

  • মাকসুদ সভাপতি ও শিমুল সম্পাদক, ভোলায় বিএমএসএফ’র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

    মাকসুদ সভাপতি ও শিমুল সম্পাদক, ভোলায় বিএমএসএফ’র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

    মোঃ শহিদুল ইসলাম
    সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টারঃ

    ভোলায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) এর দশম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও জেলা শাখার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার দুপুরে শহরের একটি চাইনিজ রেস্টুরেন্টে সংগঠনটির ভোলা জেলা শাখা এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রবীন সাংবাদিক এম ফারুকুর রহমান।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ভোলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এম হাবিবুর রহমান। সম্মানিত অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন প্রবীন সাংবাদিক মোঃ আবু তাহের। বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রবীন সাংবাদিক আজকের ভোলা সম্পাদক মুহাম্মদ শওকাত হোসেন, মোবাশ্বির উল্যাহ চৌধুরী, ভোলা প্রেসক্লাব সম্পাদক অমিতাভ রায় অপু, সিনিয়র সাংবাদিক কামাল উদ্দিন সুলতান, এডভোকেট নজরুল হক অনু, মোকাম্মেল হক মিলন ও মোতাসিম বিল্লাহ।

    সংগঠনের ১৪ দফা দাবি নিয়ে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক ইয়াছিনুল ইমন, আমির হোসেন, আমজাদ হোসেন, আদিত্য জাহিদ, মনিরুজ্জামান, রফিক সাদী প্রমূখ।

    স্বাগত বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সদস্য ও জেলা সমন্বয়কারী শিমুল চৌধুরী। সঞ্চালনা করেন ভোলার বাণী’র সম্পাদক মাকসুদুর রহমান।

    আমন্ত্রিত অতিথিরা প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটেন। পরে দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে ভোলার বাণী’র পত্রিকার সম্পাদক মোঃ মাকসুদুর রহমানকে সভাপতি ও হারুন উর রশিদকে সিনিয়র সহ-সভাপতি, শিমুল চৌধুরীকে সাধারণ সম্পাদক, এইচ এম নাহিদকে যুগ্ম সম্পাদক এবং রাকিব উদ্দিন অমিকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে একটি আংশিক কমিটি গঠন করা হয়।

    আগামী দুই বছরের জন্য এ কমিটি ঘোষণা করা হয়। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে এ কমিটির নেতৃবৃন্দ পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন করে কেন্দ্রে পাঠাবেন।

  • বাঘের থাবা খেয়ে লোকালয়ে আসা আহত হরিণ উদ্ধার, দেয়া হচ্ছে চিকিৎসা

    বাঘের থাবা খেয়ে লোকালয়ে আসা আহত হরিণ উদ্ধার, দেয়া হচ্ছে চিকিৎসা

    মোংলা প্রতিনিধি
    মোংলার সুন্দরবনে বাঘের থাবা খেয়ে লোকালয়ে চলে আসা একটি মায়া হরিণ উদ্ধার করেছে বনবিভাগ, ভিটিআরটি ও সিপিজি’র সদস্যরা। সোমবার সন্ধ্যায় বরইতলা গ্রামের আঃ মান্নানের বাড়ী থেকে আহত হরিণটি উদ্ধার করা হয়।
    পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের জিউধারা ষ্টেশনের আওতাধীন বরইতলা টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ জাকির হোসেন জানান, সুন্দরবনে বাঘের থাবা খেয়ে সোমবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে একটি মায়া হরিণ বন সংলগ্ন বরইতলা গ্রামে চলে আসে। পরে হরিণটি ওই এলাকার মান্নানের বাড়ীতে ঢুকলে তার বাড়ীর সীমানার বেড়ার জালে আটকে পড়ে। পরে খবর পেয়ে বনবিভাগ, ভিটিআরটি ও সিপিজি’র সদস্যরা ঘটনাস্থল থেকে হরিণটি উদ্ধার করেন। বন কর্মকর্তা জাকির হোসেন বলেন, উদ্ধার হওয়া আহত মায়া হরিণটি পুরুষ, এর বয়স ৪/৫ বছর। বাঘের থাবায় হরিণটির ডান শিং, ডান পা ও ডান পাশের পিছনের রানের উপর মারাত্মক ক্ষত হয়েছে।
    বনবিভাগের ভিটিআরটি’র (ভিলেজ টাইগার রেসপন্স টিম) কচুবুনিয়ার টিম লিডার মোঃ আলমগীর শিকদার ও সিপিজি’র (কমিউনিটি পেট্রোল গ্রুপ) মোঃ কবির মল্লিক বলেন, বাঘের থাবা খেয়ে ভয়ে লোকালয়ে চলে আসা জখম হরিণটি আমরা ও বনবিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মিলে উদ্ধার করে রাতে চিলা বাজারে নিয়ে যাই। পরে সেখান থেকে সেটির চিকিৎসার জন্য করমজলে পাঠানো হয়েছে। বনের কোন প্রাণী লোকালয়ে আসলে আমরা তাৎক্ষণিক সেটি উদ্ধার করে নিরাপদে বনে ফিরিয়ে দেয়ার কাজ করে আসছি। কোন বন্যপ্রাণীই যাতে লোকালয়ে এসে মারা পড়া কিংবা কোনভাবে ক্ষতিগ্রস্থ না হয় সেজন্য আমরা ভিটিআরটি ও সিপিজির সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছি। তারা আরো বলেন, হরিণটির চিকিৎসার জন্য রাত সাড়ে ৮টার দিকে করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আজাদ কবিরের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
    পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন ও পর্যটন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আজাদ কবির বলেন, বাঘের থাবায় গুরুতর আহত হরিণটিকে রাতে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। এরপর অন্তত দুই তিন পর্যবেক্ষণে রেখে চিকিৎসা করে পুরোপুরি সুস্থ্য হলে হরিণটিকে পুনরায় বনে ছেড়ে দেয়া হবে বলে জানান তিনি।

  • ময়মনসিংহের ওসির সহায়তায় স্বজনদের ফিরে পেলো নেত্রকোনার শিশু আশরাফুল।

    ময়মনসিংহের ওসির সহায়তায় স্বজনদের ফিরে পেলো নেত্রকোনার শিশু আশরাফুল।

    আরিফ রববানী ময়মনসিংহ।।
    ময়মনসিংহের কোতোয়ালী মডেল থানার ওসির মানবিকতায় স্বজনদের ফিরে পেল ঢাকা থেকে ট্রেনযোগে ময়মনসিংহ রেল স্টেশনে এসে গন্তব্যহীন হয়ে পড়া নেত্রকোনার শিশু আশরাফুল (১১)।

    সম্প্রতি ঢাকা থেকে ট্রেনযোগে ময়মনসিংহ রেল স্টেশনে এসে গন্তব্যহীন হয়ে পড়া শিশু আশরাফুলকে ষ্টেশনে কুড়িয়ে পাওয়ার পর পরম মমতায় কাছে নিয়ে রাখেন কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি শাহ কামাল আকন্দ। একই সাথে তিনি সোশ্যাল মিডিয়া সহ বিভিন্ন থানায় যোগাযোগ করে তার পরিচয় সনাক্ত করে ১লা আগষ্ট সোমবার তার প্রকৃত অভিভাবকের কাছে তুলে দেন।এ কয়দিন বেশ হাসি-খুশিতেই কেটেছে শিশু আশরাফুলের। অবশেষে সোশ্যাল মিডিয়ার সফলতায় সন্ধানও মিলেছে তার বাবা-মায়ের। সোমবার সকালে ইয়াসিন তার খালুর সাথে স্বজনের কাছে ফিরে যায়।

    ওসি শাহ কামাল আকন্দ জানান, দুই দিন আগে টহলরত অবস্থায় ময়মনসিংহ রেলওয়ে ষ্টেশনে তিনি শিশু আশরাফুলকে কুড়িয়ে পান। সে শুধু তার নাম বলতে পারছিল। আর কোনো ঠিকানাই বলতে পারছিল না। এমনকি বাবা-মায়ের নামও না।
    তিনি শিশুটিকে নিয়ে রাখেন কোতোয়ালী মডেল থানার হেফাজতে। তিনি আশরাফুলের একটি ছবি তোলেন। সেটি ফেসবুকে আপলোড করেন ও ময়মনসিংহে গণমাধ্যম কর্মিদের কাছেও জানায়। এর পরই তার পরিচয় পাওয়া যায়। ছবি দেখে তার স্বজনেরা তাকে শনাক্ত করেন।

    দুই দিন চেষ্টার পর হারিয়ে যাওয়া উদ্ধারকৃত শিশু আশরাফুলকে তার মা নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুর থানার পলাশপাড়া গ্রামের সফিকুল ইসলামের স্ত্রী আছিয়া খাতুনের এর নিকট বুজিয়ে দিয়েছেন। তিনি ময়মনসিংহের সকল গণমাধ্যম কর্মীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। নেত্রকোনার দুর্গাপুর থানার পলাশপাড়া গ্রামের সফিকুল ইসলাম কুড়িয়ে পাওয়া শিশুর পিতা।

    ওসির মানবিকতায় হারিয়ে যাওয়া শিশুকে পেয়ে আবেগে আপ্লূত হন শিশুর মা আছিয়া খাতুন।
    তিনি ওসি শাহ কামলাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

  • মাগুরায় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের সাবেক উপদেষ্টা হাসান সিরাজ সুজার প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণসভা

    মাগুরায় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের সাবেক উপদেষ্টা হাসান সিরাজ সুজার প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণসভা

    রক্সী খান প্রতিনিধি ঃ- মাগুরার গণ মানুষের প্রিয়মুখ, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের সাবেক উপদেষ্টা
    এ্যাডভোকেট হাসান সিরাজ সুজার প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    আজ রবিবার দুপুরে সৈয়দ আতর আলী গণগ্রন্থাগারে জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক সেলিনা হাসানের সভাপতিত্বে স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মোঃ সাহিদুর রহমান টেপা, এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পাটির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা এ্যাড. জহুরুল হক জহির, জাতীয় পাটির ভাইস চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম মধু, শেখ আলমগীর হোসেন, কেন্দ্রীয় জাতীয় পার্টিও সাংগঠনিক সম্পাদক লিয়াকত হোসেন চাকলাদার, সুমন আশরাফ, মাগুরা জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য সচিব খান রবিউল হক মিঠু। এছাড়াও এই স্মরণসভা অনুষ্ঠানে দক্ষিণ পশ্চিম অ লের দশ জেলার জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    রক্সী খান
    মাগুরা প্রতিনিধি।।