Blog

  • খুলনা নগরীর কিশোর গ-্যাংয়ের  মাষ্টা-রমাইন্ড সাহেল গ্রেফ-তার

    খুলনা নগরীর কিশোর গ-্যাংয়ের মাষ্টা-রমাইন্ড সাহেল গ্রেফ-তার

    তৈয়ব আলী পর্বত।।
    খুলনা নগরীর কিশোর গ্যাংয়ের মাস্টারমাইন্ড সদস্য সাহেলকে গ্রেফতার করেছে সোনাডাঙ্গা থানা পুলিশ।৩ জুলাই ২০২৫বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরীর গল্লামারী এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত আসামী সাহেল সোনাডাঙ্গা গল্লামারী রোডস্থ এম . এ . বারি সড়ক এলাকার আক্তারুজ্জামান বাবুলের ছেলে। সাহেল এলাকার চিহ্নিত মাদকসেবী ও মাদকব্যবসায়ী, চিহ্নিত ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজ, চিহ্নিত অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী এবং একাধিক মামলার চিহ্নিত আসামী বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

    এ বিষয়ে সোনাডাঙ্গা থানার এস আই মোস্তফা বলেন, সাহেলকে গল্লামারী এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন গ্রেফতারকৃত আসামী সাহেল বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন খুলনা মহানগরের যুগ্ম আহবায়ক সাজিদকে গুলি করে হত্যা চেষ্টা মামলা, আরামবাগ মিজানকে কুপিয়ে হত্যা চেষ্টা এবং ট্রাক স্ট্যাান্ডে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে আহত করার অভিযোগ রয়েছে। এদিকে, বাইপাসে সিটি হোটেলে ম্যানেজারকে চাদা দাবিতে কুপিয়ে আহত করে এবং কয়েকবার চাদা নেয়।

    সাহেলের বিরুদ্ধে সেনাবিহিনির কাছে দেওয়া বিভিন্ন অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, সোনাডাঙ্গা পশ্চিম পাড়া আল-আমিন মহল্লা ৩ গলির আঃ রশিদের ছেলে মোঃ ইমরানের অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ইমরানের একটি থ্রি স্টার নামে রিক্সা গ্যারেজ আছে যেটি তার পরিবারের একমাত্র আয়ের উৎস। পক্ষান্তরে বিবাদী সাহেল এলাকার চিহ্নিত মাদকসেবী ও মাদকব্যবসায়ী, চিহ্নিত ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজ, চিহ্নিত অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, একাধিক মামলার চিহ্নিত আসামী। সাহেল দীর্ঘদিন যাবৎ নানা রকম হুমকি ধামকি প্রদান করে প্রায় মাঝে মধ্যে সন্ধ্যা রাতে আমার গ্যারেজে ঢুকে বিভিন্ন সময়ে ১০ হাজার , বিশ হাজার, ৫ হাজার ও ১৫ হাজার টাকা নিয়ে স্থান ত্যাগ করে। টাকা নেওয়ার সময় সাহেল বলে এই সব কাউকে বল্লে তোকে জানে মেরে ফেলব বলে হুমকি প্রদান করে। তার ভয়ে এলাকার কেউই প্রতিবাদ করতে সাহস পায় না। ৫ ই আগস্ট এর পরে তার নির্যাতন বেশি শুরু হয়েছে। ভয়ে সাধারন ব্যবসায়ীরা মুখ খুলতে পারছে না। এদিকে, আল-আমিন মহল্লার মোঃ ইলিয়াস নামে আরও একজনের অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, সাহেল ইলিয়াসের এ্যাপসি মটোরবাইকে কোপ দিয়ে ভয় ভিতী ও জিম্মী করে ১০ হাজার টাকা নেয়। এরপরে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন সময়ে হুমকি ধামকি প্রদান করে আমার রিক্সার গ্যারেজে ঢুকে ৪২ হাজার টাকা নিয়ে স্থান ত্যাগ করে। টাকা নেওয়ার সময় সাহেল বলে এই সব কাউকে বললে জানে মেরে ফেলব। আল আমীন মহল্লার রিক্সা গ্যারেজ মালিক মনিরুলের কাছ থেকে ২৪ হাজার টাকা চাদা নিয়েছে। অপরদিকে, সাহেল বিভিন্ন ভয় ভিতি দিয়ে আল আমিন মহল্লা ৩ গলি, পশ্চিম পাড়া এলাকার রিক্সা গ্যারেজ মালিক মোঃ ওলির কাছ থেকেও ১০ হাজার টাকা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

  • অসহায় কৃষকের ভুট্টা ভেঙ্গে প্রশংসায় আনসার ভিডিপির সদস্যরা

    অসহায় কৃষকের ভুট্টা ভেঙ্গে প্রশংসায় আনসার ভিডিপির সদস্যরা

    খলিলুর রহমান খলিল ,নিজস্ব প্রতিনিধি:
    রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার হাড়িয়ারকুঠি ইউনিয়নের চাপড়াপাড়া গ্রামের একজন হতদরিদ্র অসহায় কৃষকের ভুট্টা ক্ষেত হতে ভুট্টা ভেঙ্গে দিলেন আনসার ভিডিপির সদস্যরা । অভাবের সংসার স্বামী বাড়ির বাইরে থাকেন ভুট্টা ক্ষেতের ভুট্টা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলেন আমিরুলের স্ত্রী জোসনা বেগম। জোসনার এই দূর্রাবস্থা দেখে তার পাশে এসে দাড়িয়েছেন উপজেলার হাড়িয়ারকুঠি ইউনিয়নের আনসার ভিডিপির নারী পুরুষ সদস্যরা। এর আগেও একজন গরিব কৃষকের ধান কেটে দিয়ে শুনাম কুড়িয়েছেন হাড়িয়ারকুঠি ইউনিয়ন আনসার ভিডিপির সদস্যরা। শুক্রবার সকালে উপজেলার হাড়িয়ারকুঠি ইউনিয়নের চাপড়ার পাড়ার গ্রামের আমিরুলের ভুট্টা ক্ষেতে ভুট্টা ভেঙ্গে ঘর পর্যন্ত তুলে দিয়ে আবারো প্রসংসায় ভাসছেন তারা। উপজেলা আনসার ভিডিপির কর্মকর্তাদের নির্দেশে হাড়িয়ারকুঠি ইউনিয়ন সহকারী আনসার ও ভিডিপি কমান্ডার নারায়ণ চন্দ্র রায়ের নেতৃত্বে ১০/১২ জন পুরুষ আনসার সদস্য ও ১০/১২ জন মহিলা আনসার সদস্যদের নিয়ে এই ভুট্টা ক্ষেতে ভুট্টা ভেঙ্গে দিলেন।
    সুবিধাভোগী কৃষক আমিরুলের স্ত্রী জোসনা বেগম জানান, আমার অভাবের সংসার স্বামী বাড়ির বাইরে থাকায় এই ভুট্টা নিয়ে বিপাকে পড়ে গিয়েছিলাম।আমার এই অবস্থা দেখে আনসার ভাইয়েরা আমার পাশে এসে দাড়িয়েছে। তারা ভুট্টা ক্ষেত থেকে ভুট্টা ভেঙ্গে বাড়ি পর্যন্ত দিয়ে গেছে। তাদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাই এই অভাবের সময় আমার পাশে দাড়ানোর জন্য।
    হাড়িয়ারকুটি ইউনিয়ন সহকারী আনসার কমান্ডার নারায়ণ চন্দ্র রায় বলেন, এর আগে আমরা উপজেলা আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর স্যারদের নির্দেশনায় বিনা পারিশ্রমিকে একজন অসহায় কৃষকের ধান কেটে দিয়েছিলাম। এবারও এক্কেবারে বিনা পারিশ্রমিকে আরো একজন অসহায় গরিব কৃষকের ভুট্টা ক্ষেত হতে ভুট্টা ভেঙ্গে দিচ্ছি। নারী আনসারদেরও সাথে নিয়েছি। তারাও পুরুষ আনসারদের পাশাপাশি আনন্দের সাথে কাজ করেছে। এই মহতি কাজটি চলমান থাকবে।

  • সেনবাগের কৃতি সন্তান আনোয়ার ভূঞার এম,এড ডিগ্রী অর্জন

    সেনবাগের কৃতি সন্তান আনোয়ার ভূঞার এম,এড ডিগ্রী অর্জন

    রফিকুল ইসলাম সুমন (নোয়াখালী)
    নোয়াখালী সেনবাগের কানুচর গ্রামের কৃতিসন্তান এ্যডভোকেট আলহাজ্ব মোঃ আনোয়ার হোসেন ভূঞা তাঁর শিক্ষাজীবনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ডিগ্রী অর্জন করেছেন। তিনি সদ্য মাস্টার্স পর্যায়ে (৪র্থ) এম.এড ডিগ্রি অর্জন করেছেন, যা তাঁর অব্যাহত অধ্যবসায়, দৃঢ় মনোবল ও শিক্ষার প্রতি অগাধ শ্রদ্ধার প্রমাণ। এই অসাধারণ সাফল্যে তিনি সেনবাগবাসীসহ দেশের সকল শুভাকাঙ্ক্ষীর দোয়া ও ভালোবাসা কামনা করেছেন।নিজের এই শিক্ষাগত অর্জনের পেছনে যাঁরা সবসময় প্রেরণা ও সহায়তা হয়ে দাঁড়িয়েছেন, সেই পিতা-মাতা ও সম্মানিত শিক্ষাগুরুদের তিনি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন। তাঁদের অবদানে আজকের এই অর্জন সম্ভব হয়েছে বলে তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন।শিক্ষা শুধু ব্যক্তিগত উন্নতির নয়, সমাজ ও জাতির জন্যও পথ প্রদর্শক শক্তি—এই বিশ্বাসে তিনি আজীবন জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে যেতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। তাঁর এই অর্জন সেনবাগ তথা বৃহত্তর নোয়াখালী অঞ্চলের শিক্ষানুরাগী সমাজের জন্য এক অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। সকলের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন, যেন তিনি মানবসেবায় তাঁর জ্ঞানকে কাজে লাগাতে পারেন।

  • সুনামগঞ্জ পৌর শহরের ময়নার পয়েন্ট আবাসিক এলাকায় ২০ বছর ধরে ভো-গান্তি, নেই ড্রেনেজ ব্যবস্থা

    সুনামগঞ্জ পৌর শহরের ময়নার পয়েন্ট আবাসিক এলাকায় ২০ বছর ধরে ভো-গান্তি, নেই ড্রেনেজ ব্যবস্থা

    কে এম শহীদুল সুনামগঞ্জ:
    সুনামগঞ্জ পৌর শহরের হাছন নগর ময়নার পয়েন্ট আবাসিক এলাকায় গত ২০বছরেও নেওয়া হয়নি পৌরসভার পক্ষ থেকে ড্রেনেজ ব্যবস্থার উদ্যোগ। যার ফলে গত ২০ বছর যাবত ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় চরম ভূগান্তির শিকার হচ্ছেন প্রায় শতাধিক পরিবারের লোকজন। প্রতি নিয়ত বাসা বাড়ির বাথরুমের ট্রেংকির পানি উপচেপড়ে পৌরসভার রাস্তায় জমাট বেঁধে থাকে। আর ঐ সমস্ত ময়লা আবর্জনার পানির উপর দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে অসহায় দিনমজুর শতাধিক পরিবারের মানুষদের। এমনকি মুসল্লিরা মসজিদে নামাজে ঐ সমস্ত বাসাবাড়ির ময়লা পানির উপর দিয়ে হেঁটে যেতে হয়। গত ২০বছর যাবত সুনামগঞ্জ পৌরসভার নির্বাচনে যারাই মেয়র হয়েছেন সকলেই শুধু আশ্বাস দিয়ে ভোট আদায় করে নিয়েছেন। নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে পরে আর দেখা মিলেনি তাদের। আশায় আশায় ঐ মহল্লার অসহায় মানুষগুলো শুধু ভোগান্তির শিকার হয়েছেন, কার্যকরি কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি পৌর কর্তৃপক্ষ। জানা যায় রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারনে আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এনামুল কবির ইমন তিনি ময়নার পয়েন্ট জামে মসজিদ হতে নিজের বাসভবনের তার বাসার সামনে পর্যন্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা করিয়ে নিয়েছিলেন নিজের বাসা বাড়ির সুবিধার জন্য, পৌর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে। এবং তার বাসা হইতে মাত্র ৩০০গজ পৌরসভার রাস্তা মহল্লার ভিতরে আব্দুল মন্নান মিয়ার বাসার পর্যন্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা দেওয়া হয়নি পৌরসভার পক্ষ থেকে? শুধু মাত্র একজন বিএনপি নেতার বাসা মহল্লার ভিতরে থাকার কারনে ? অথচ হাজার হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ এসেছে পৌরসভার ড্রেনেজ ব্যবস্থার জন্য আওয়ামী লীগ সরকার থাকাকালীন সময়ে । সব এলাকায় প্রয়োজনীয় এবং অপ্রয়োজনীয় ড্রেনেজ ব্যবস্থা করে দিয়েছেন পৌর কর্তৃপক্ষ। কিন্তু ব্যারিস্টার এনামুল কবির ইমনের বাসার সামনে হইতে আব্দুল মন্নানের বাসা পর্যন্ত কোন ড্রেনেজ ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ নেননি পৌর কর্তৃপক্ষ রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারনে। অথচ বছরের পর বছর পৌরসভার টেক্স পরিশোধ করে চলেছেন ভোগান্তিতে থাকা ঐ সমস্ত শতাধিক পরিবারের লোকজন। নির্বাচন আসলেই ড্রেন এবং সরকারি টিউবয়েল করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে জনগনের কাছ থেকে ভোট আদায় করেন প্রার্থীরা ।এবার ভোটের জন্য আসলে প্রার্থীদের জুতাপেটা করবে ঐ মহল্লার মানুষ এমন গুঞ্জন ইতিমধ্যে শুনা যাচ্ছে ভূক্তভোগী মানুষের মুখে। জানা যায় আওয়ামী সরকার পতনের পর পৌরসভার মেয়রদের বাদ দিয়ে নতুন করে পৌর প্রশাসক নিযুক্ত করেছেন বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকার। নতুন পৌরসভায় প্রশাসকের দায়িত্ব পেয়েছেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(ম্যাজিস্ট্রেট) মোহাম্মদ রেজাউল করিম। তিনি প্রশাসকের দায়িত্ব নেওয়ার পর পৌর শহরের রাস্তাঘাট ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন কাজ করে চলেছেন প্রতি নিয়ত। কিন্তু দূর্নীতিবাজ পৌরসভার বিতর্কিত ইন্জিনিয়ারের কারনে এখনো ঐ এলাকার ভূগান্তির চিত্র নজরে আসেনি পৌর প্রশাসকের । বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকারের আমলে যদি ঐ মহল্লার ড্রেনেজ ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া না হয় আগামী ২০বছরেও পৌরসভার তরফ থেকে ড্রেনেজ ব্যবস্থা করা হবেনা এমনটিই জানিয়েছে ভোগান্তিতে থাকা অসহায় পরিবারের মানুষগুলো। পৌর প্রশাসক ঐ সমস্ত শতাধিক পরিবারের ভোগান্তি নিরসনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন কিনা সেটা ও ভাবনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। নাকি তিনি ও দূর্নীতিবাজ ইন্জিনিয়ারের সু মন্ত্র সু শোনে বন্ধ করে দিবেন প্রয়োজনীয় উদ্যোগ সেটাই এখন ভাবনার বিষয়?পৌর প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম হাছন নগর নিসর্গ আবাসিক এলাকায় ৩০০গজ রাস্তায় ড্রেনেজ ব্যবস্থা করে দিয়ে ২০ বছরের মানুষের ভোগান্তি নিরসনে এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করে ঐ মহল্লার মানুষের মনে নতুন এক ইতিহাস সৃষ্টি করবেন এমনটাই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন শতাধিক পরিবারের মানুষেরা। এব্যাপারে পৌর প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিমের কাছে জানতে চাইলে তিনি ফোন রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।##

  • সলঙ্গায় ব্রিজের অভাবে জনদু-র্ভোগ

    সলঙ্গায় ব্রিজের অভাবে জনদু-র্ভোগ

    সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি :
    সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় বিচ্ছিন্ন জনপদের সাথে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য একটি ব্রিজ নির্মাণের দীর্ঘদিনের দাবি এলাকাবাসীর। চলাচলের রাস্তা ও খালের উপর ব্রিজ না থাকায় দীর্ঘদিন যাবত দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে সলঙ্গার জগজীবনপুর আলমের দহ পশ্চিম পাড়ার মানুষের। শুধু তাই নয়,লাশ কাঁধে নিয়ে কবরস্থানে যাবার রাস্তা পর্যন্ত নেই।  

    জানা গেছে, ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশের ভয়াবহ বন্যায় সলঙ্গার  জগজীবনপুর গ্রামের ভিতর দিয়ে একটি খালের সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে যার নাম দেয়া হয় আলমের দহ।এরপর থেকে জগজীবনপুর আলমের দহের পশ্চিমপাড়ার শতাধিক পরিবারের কয়েকশ মানুষের যাতায়াতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।এমন কি শিক্ষার্থীদের স্কুলে যাতায়াত,কৃষকদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য পরিবহণ,অসুস্থ রোগীদের হাসপাতালে আনা নেয়াসহ নিত্যদিনের ভোগান্তি এই পাড়ার মানুষদের। মূল জনপদ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে জগজীবনপুর আলমের দহ পশ্চিমপাড়াটি।জগজীবনপুর পশ্চিমপাড়ায় বসবাসরতদের প্রাণের দাবি,আলমের দহ এর উপর একটি ব্রিজ নির্মাণের মাধ্যমে প্রধান সড়কের সাথে সংযোগ স্থাপন করা হোক।জগজীবনপুর আলমের দহ পশ্চিমপাড়ার বাসিন্দা  আব্দুল করিম,রহমত আলী,আব্দুল মজিদ, মাও: মোস্তফা কামাল  সহ অনেকেই জানান,  একটি ব্রিজের অভাবে আমাদের যাতায়াতে এতটাই সমস্যা হচ্ছে, যা প্রকাশ করার মতো না।আমরা এই পাড়ার সকলে বহু বছর ধরে অন্যের বাড়ির উপর দিয়ে যাতায়াত করে আসছি।এতে সব সময় কোনো না কোন সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।মানুষের কটু কথাও সহ্য করতে হয়।ব্রিজের অভাবে আমরা প্রতিটি ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্ত হচ্ছি। 

    সলঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও সলঙ্গা থানা শাখা জামায়াতের আমির রাশেদুল ইসলাম শহিদ বলেন,জগজীবনপুর পশ্চিমপাড়া একটি বিচ্ছিন্ন জনপদে পরিণত হয়েছে। এখানকার মানুষদের যাতায়াতে কষ্টের কোন সীমা নেই।শিক্ষা, চিকিৎসা,কৃষি পণ্য পরিবহণ থেকে শুরু করে সকল কাজেই অসহনীয় কষ্ট ও চরম ভোগান্তি সহ্য করতে হয়।বিশেষ করে এই পাড়ার কেউ অসুস্থ্য হলে তাকে হাসপাতালে নিতে অনেক বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। সবচেয়ে কষ্টের বিষয় হলো মৃত ব্যক্তির লাশ কাঁধে নিয়ে যাওয়ার কোন অবস্থাও নেই। আলমের দহে একটি ব্রিজ নির্মাণের মাধ্যমে এখানকার মানুষের ভোগান্তির অবসান ঘটানোর জোর দাবি জানাচ্ছি।  

    এ বিষয়ে এলজিইডির উল্লাপাড়া উপজেলা প্রকৌশলী শহিদুল্লাহ বলেন,ওই স্থান পরিদর্শন করে ব্রিজ নির্মাণের উপযোগী মনে হলে এবং খালের দু’পাশের রাস্তাটি আইডি ভুক্ত থাকলে ব্রিজ নির্মাণের জন্য প্রস্তাবনা পাঠানো হবে।

  • রংপুর আদালতে ৪ টি প্রতিষ্ঠানের বিরু-দ্ধে মাম-লা দায়ের

    রংপুর আদালতে ৪ টি প্রতিষ্ঠানের বিরু-দ্ধে মাম-লা দায়ের

    প্রেস বিজ্ঞপ্তি

    বিএসটিআই বিভাগীয় কার্যালয়, রংপুর এর উদ্যোগে রংপুর জেলার বিভিন্ন উপজেলায় সার্ভিল্যান্স অভিযান পরিচালনার সময় বিএসটিআই আইন- ২০১৮ এর ১৫ ও ২১ ধারা লংঘনের কারণে অনুযায়ী ০৩ জুলাই ২০২৫ খ্রি: তারিখে নিম্ন বর্ণিত ০৪ টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট, রংপুর আদালতে মামলা দায়ের করা হয়।

    মামলা দায়েরকৃত প্রতিষ্ঠানগুলি হচ্ছে:
    ০১। মো: মাসুম সরওয়ার সোহেল পাটোয়ারী (৩০), মের্সাস প্রমি আইসক্রিম ফ্যাক্টরী, গরুহাটি, তারাগঞ্জ, রংপুর; পণ্য- আইসক্রিম
    ০২। মোঃ আব্দুল মোমিন (৫৫), মের্সাস আজমেরী বেকারী, নতুন চৌপথী, তারাগঞ্জ, রংপুর; পণ্য- ব্রেড
    ০৩। খোকন সরকার (৩০), মের্সাস তুবা দই এন্ড আইসক্রিম ফ্যাক্টরী, পুরাতন চৌপথী রোড, মডেলপাড়া, তারাগঞ্জ, রংপুর;
    পণ্য- আইসক্রিম
    ০৪। মো: আব্দুর রশিদ (৫৮), মের্সাস চয়েস আইসক্রিম, মডেলপাড়া, তারাগঞ্জ, মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পিছনে, তারাগঞ্জ, রংপুর;
    পণ্য- আইসক্রিম

    জনস্বার্থে বিএসটিআই বিভাগীয় কার্যালয়, রংপুরের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

  • সুজানগরে নক-লের দায়ে এইচএসসি পরীক্ষার্থী বহি-স্কার

    সুজানগরে নক-লের দায়ে এইচএসসি পরীক্ষার্থী বহি-স্কার

    এম এ আলিম রিপন,সুজানগরঃ পাবনার সুজানগরে চলতি এইচএসসি পরীক্ষায় নকলের দায়ে একজন পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে । বৃহস্পতিবার ইংরেজি ২য় পত্র পরীক্ষায় সুজানগর উপজেলার সাতবাড়ীয়া ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে সুলতান মাহমুদ পলাশ নামে মানবিক বিভাগের এ পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করেন কক্ষ পরিদর্শক। বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে সাতবাড়ীয়া ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রের কেন্দ্র সচিব ও অত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ আব্দুল বাছেত বাচ্চু জানান, বহিস্কৃত ওই পরীক্ষার্থী সুজানগর নিজাম উদ্দিন আজগর আলী কলেজের শিক্ষার্থী এবং মানবিক বিভাগ থেকে সে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। সুজানগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মীর রাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেন, চলমান এইচএসসি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কঠোর নজরদারি রাখা হচ্ছে। কেউ অনিয়ম করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

    এম এ আলিম রিপন
    সুজানগর(পাবনা)প্রতিনিধি।।

  • ঝিনাইদহে জুলাই গণঅ-ভ্যুত্থান স্মরনে ড্যাবের র-ক্তদান কর্মসুচি

    ঝিনাইদহে জুলাই গণঅ-ভ্যুত্থান স্মরনে ড্যাবের র-ক্তদান কর্মসুচি

    ঝিনাইদহ জেলা সংবাদদাতাঃ
    ঝিনাইদহে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শোক, বর্ষপূর্তি ও শহিদদের স্মরণে রক্তদান ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়। জেলা বিএনপির উদ্যোগে কর্মসূচিতে নেতাকর্মীরা সেচ্ছায় রক্তদান করেন। বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) দুপুরে ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির কার্যালয়ে ডক্টর’স এসোসিয়েশনের (ড্যাব) আয়োজিত এ রক্তদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন বিএনপির সভাপতি এ্যাড এম এ মজিদ।

    ডক্টর’স এসোসিয়েশনের (ড্যাব) ঝিনাইদহ জেলা সভাপতি ডা. হাসানুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সিভিল সার্জন ডা কামরুজ্জামান, ড্যাবের জেলা সহ সভাপতি ডা. আব্দুল খালেক, জেলা বিএনপির সহ সভাপতি মুন্সি কামাল আজাদ পান্নু, আক্তারুজ্জামান, এনামুল হক মুকুল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম শাহজাহান, আসিফ ইকবাল মাখন, সাংগঠনিক সম্পাদক সাজেদুর রহমান পাপ্পু, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম পিন্টু, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন আলম, মহিলা দলের সভাপতি অধ্যক্ষ কামরুন্নাহার লিজি, সাধরণ সম্পাদক তহুরা খাতুন ও জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মুশফিকুর রহমান মানিকসহ বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

    বিএনপির সভাপতি এ্যাড এম এ মজিদ প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান আমাদের লড়াই করতে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিল। এই মাস একদিকে যেমন শোকের অন্যদিকে আনন্দেরও।

    আতিকুর রহমান
    ঝিনাইদহ।।

  • গোদাগাড়ীতে বিজিবির হাতে গুপ্তচ-র সন্দেহে আট-ক আশা কারাগার থেকে ফিরে গেলেন বাবার বুকে

    গোদাগাড়ীতে বিজিবির হাতে গুপ্তচ-র সন্দেহে আট-ক আশা কারাগার থেকে ফিরে গেলেন বাবার বুকে

    রাজশাহী থেকে মোঃ হায়দার আলীঃ সন্তানকে কেড়ে নেওয়া, স্বামীর তালাক আর শৈশবে মায়ের মৃত্যু-সব মিলে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছিলেন নওগাঁর মেয়ে আশা বানু (২৩)। দেড় মাস আগে ভারতীয় নাগরিক সন্দেহে সীমান্ত থেকে আটক হয়ে কারাগারে যাওয়ার পরও কিছু বলতে পারছিলেন না।

    অবশেষে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের কর্মকর্তাদের আন্তরিক চেষ্টায় ধীরে ধীরে মুখ খুললেন তিনি। জানালেন নিজের নাম-ঠিকানা, বাবার নাম। শেষ পর্যন্ত বাবার কাছে ফিরে গেলেন কান্নাজড়িত আবেগঘন পরিবেশে।

    উল্লেখ্য গত ১৬ মে রাত সাড়ে ৭টার দিকে রাজশাহীর গোদাগাড়ীর গহোমাবোনা সীমান্তে পদ্মা নদীর ধারে তাঁকে ঘোরাঘুরি করতে দেখে আটক করে বিজিবি। কোনো কথা না বলায় ও সঠিক পরিচয় না জানানোয় তাঁকে ভারতীয় নাগরিক ও গুপ্তচর সন্দেহে পুলিশে সোপর্দ করা হয়। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শারীরিক পরীক্ষা করিয়ে চিকিৎসকরা জানান, তাঁর দেহে কোনো সমস্যা নেই। এরপর ১৭ মে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।

    কারাগার সূত্রে জানা যায়, নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার হাকিমপুর গ্রামের মীর মোস্তাফিজুর রহমান ও ফরিদা বেগমের মেয়ে আশা বানু। স্বামীর সঙ্গে ঢাকায় একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন তিনি। তাঁদের ১০ বছরের একটি ছেলে রয়েছে। ২০২২ সালে সন্তানকে কেড়ে নিয়ে স্বামী তালাক দিয়ে তাঁকে তাড়িয়ে দেন। এরপর থেকে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন আশা।

    কারাগারে আসার পরও দীর্ঘদিন কিছু বলেননি আশা। কারা কর্তৃপক্ষ বারবার কথা বলার চেষ্টা চালিয়ে যান। একদিন অবশেষে মুখ খোলেন তিনি। বলেন, তিনি ভারতীয় নন, নওগাঁর হাকিমপুর গ্রামের মীর মোস্তাফিজুর রহমানের মেয়ে। তখনই তাঁর বাবার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।

    সিনিয়র জেল সুপার শাহ আলম খান জানান, প্রথমে বাবার ছবি তুলে আশাকে দেখানো হয়। তিনি চিনে ফেলেন। এরপর বাবাকে কারাগারে এনে আরও কয়েকজন মেয়ের সঙ্গে দাঁড় করানো হয়। ভেতর থেকে মেয়েকে চিনে নেন বাবা।

    বাবা-মেয়ের মিলনের মুহূর্তে আবেগঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয়। কান্নায় ভেঙে পড়েন দুজনেই। এরপর জেল সুপার ম্যাজিস্ট্রেটের সঙ্গে যোগাযোগ করে জামিন প্রক্রিয়া শুরু করেন। গতকাল বুধবার বিকেলে মুক্তি পান আশা বানু।
    কারা কর্তৃপক্ষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আশা বানুর বাবা বলেন,‘এবারও মেয়েকে হারিয়ে থানায় জিডি করেছিলাম। অনেক খুঁজেও পাইনি। আল্লাহর রহমতে মেয়েকে ফিরে পেলাম।’
    কারাগার থেকে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নে আশা বানু শুধু বলেন,
    ‘হামি মনে করেছিলাম ঢাকায় যামু, চাকরি করমু। পরে কই গেছি মনে করতে পারিনি। বিজিবি বা পুলিশের প্রশ্নেরও উত্তর মনে পড়ছিল না।’

    সিনিয়র জেল সুপার শাহ আলম খান বলেন, ‘মামলার আইনি প্রক্রিয়া শেষ হতে সময় লাগবে। হাজিরা দিতে হবে তাঁকে।’দীর্ঘ দেড় মাসের নিস্তব্ধতার পর নিজের পরিচয় ফিরে পাওয়া আর বাবার বুকে ফিরে যাওয়ার আনন্দেই আজ উজ্জ্বল আশা বানু।

    মোঃ হায়দার আলী
    নিজস্ব প্রতিবেদক,
    রাজশাহী

  • স্বরূপকাঠী পৌর বিএনপি’র ওয়ার্ডের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে

    স্বরূপকাঠী পৌর বিএনপি’র ওয়ার্ডের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে

    আনোয়ার হোসেন,

    নেছারাবাদ উপজেলা সংবাদদাতা।।

    নেছারাবাদ উপজেলার স্বরূপকাঠী পৌর বিএনপি’র ওয়ার্ডের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) উপজেলার মুক্তিযোদ্ধ সংসদের হলরুমে ওই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
    দুপুর বারটার দিকে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সামনে জাতীয় পতাকা এবং দলীয় পতাকা উদ্ধোধন করেন আগত অতিথি সহ পৌর বিএনপির নেতৃবৃন্দ। পরে পবিত্র কুরআন তেলোয়াতের মাধ্যমে সম্মেলন শুরু হয়। স্বরূপকাঠি পৌর বিএনপির আহবায়ক মো: শফিকুল ইসলাম ফরিদের সভাপতিত্বে, ও সদস্য সচিব আলহাজ্ব মোঃ কাজী কামাল হোসেন এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, প্রধান অতিথি পিরোজপুর জেলা বিএনপির আহবায়ক অধ্য মো: আলমগীর হোসেন। পিরোজপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মো: গাজী ওয়াহিদুজ্জামান লাভলু, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এলিজা জামান, পিরোজপুর জেলা বিএনপির সদস্য মো: নজরুল ইসলাম খান প্রমুখ।
    স্বরূপকাঠি পৌরসভার ওয়ার্ড পর্যায়ের কাউন্সিলে প্রধান অতিথির উদ্বোধনি বক্তব্যে তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারির মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে পারে। তাই আমরা তারেক রহমানের দেয়া ৩১ দফার আলোকে সুন্দর একটি বাংলাদেশ বির্নিমান করব। বাংলার ঘরে ঘরে ৩১ দফা পৌছে দেব।
    স্বরূপকাঠী পৌর বিএনপি’র কাউন্সিল নির্বাচনের মাধ্যমে সভাপতি, সাধারন সম্পাদক এবং সাংগঠনিক সম্পাকক নির্বাচিত করেন। দুপুর দেড়টায় গোপন ব্যালোটের মাধ্যমে ভোট শুরু হয়ে চারটায় শেষ হয়। পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ড থেকে ১০০ জন ভোটার তাদের ভোট প্রদান করে সভাপতি, সাধারন সম্পাদক এবং সাংগঠনিক সম্পাকক নির্বাচিত করেন। এতে ১নং ওয়ার্ড থেকে সভাপতি মোঃ নছির উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ রুহুল আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আলমগীর হোসেন, ২নং ওয়ার্ডে সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোঃ কাওসার আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সিদ্দিকুর রহমান নান্টু, ৩নং ওয়ার্ডে সভাপতি মোঃ মহসিন মিলু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ শহিদুল ইসলাম বিল্লাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ রিপন হোসেন, ৪নং ওয়ার্ডে সভাপতি আঃ সোবহান মিয়া, সাধারণ সম্পাদক, মোঃ হুমায়ুন কবির স্বপন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, ৫নং ওয়ার্ডে সভাপতি কাজী ফয়সাল শুভ্র, সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাসান, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ জাকির রায়হান, ৬নং ওয়ার্ডে সভাপতি মোঃ চাঁন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মোঃ কাজী মনিরুজ্জামান রিপন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ লিটন মিয়া, ৭নং ওয়ার্ডে সভাপতি মোঃ আনিছুর রহমান বাদল, সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহিদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মন্টু মিয়া, ৮নং ওয়ার্ডে সভাপতি মোঃ মনিরুল ইসলাম মামুন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ লোকমান হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ রাসেল বিশ্বাস, ৯নং ওয়ার্ডে সভাপতি মোঃ নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মামুন, সাংগঠনিক সম্পাদক আল আমিন।