Category: Uncategorized

  • বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে র‍্যা-লি ও আ-লোচনা সভা

    বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে র‍্যা-লি ও আ-লোচনা সভা

    আরিফ রববানী ময়মনসিংহ।।
    বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে “টেকসই উন্নয়নে পর্যটন” এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ময়মনসিংহে পর্যটন কেন্দ্র জাফলংয়ে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে ময়মনসিংহ টাউন হল প্রাঙ্গণে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। র‍্যালিটি
    নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

    আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মুফিদুল আলম-পর্যটন খাতকে ভবিষ্যতে এগিয়ে নিতে সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান। এসময় তিনি বলেন, পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি সকলকে একসাথে কাজ করতে হবে। পর্যটনে বিনিয়োগের পাশাপাশি পরিবেশ বান্ধব পরিবেশ তৈরি করতে হবে। পর্যটনে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি তৈরিতে এই শিল্পের ভূমিকা অনেক। তাই এটিকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশকে এশিয়ার অন্যতম পর্যটন গন্তব্যে পরিণত করতে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

    এসময় জেলা প্রশাসক আরও বলেন-পর্যটন কেবল অর্থনীতিকে নয়, সংস্কৃতি ও সমাজকেও প্রভাবিত করে। আমাদের ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্প, গ্রামীণ জীবনধারা কিংবা আঞ্চলিক খাবার-সবই পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয়। তবে বাণিজ্যিকীকরণের ফলে এসব ঐতিহ্য হারানোর ঝুঁকিও রয়েছে। তাই দরকার কমিউনিটির অংশগ্রহণ, ন্যায্য আয়ের বণ্টন এবং স্থানীয় দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্যোগ। এভাবেই আগামীতে পর্যটন খাত হয়ে উঠবে সংস্কৃতিবান্ধব ও সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য।

  • নড়াইলের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় পৌরসভার  ময়লার ভা-গাড় দুর্গ-ন্ধ থেকে বাঁ-চতে চায় গ্রামবাসী

    নড়াইলের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় পৌরসভার ময়লার ভা-গাড় দুর্গ-ন্ধ থেকে বাঁ-চতে চায় গ্রামবাসী

    উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি:

    নড়াইলের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় ময়লার ভাগাড় দুর্গন্ধ থেকে বাঁচতে চায় গ্রামবাসী। ক্লিন নড়াইল-ড্রিম নড়াইল। এটি শহরের ময়লা-অবর্জনা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন প্রকল্পের একটি প্ল্যাটফর্ম। এই প্রকল্পের কারণে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে এলাকায়। ফলে ময়লার দুর্গন্ধ পথচারীরা এখন বিরক্ত হয়ে পড়ছে। এই প্রকল্প সম্পন্ন করতে অন্যত্র সরিয়ে নিতে যাওয়ার জন্য এলাকাবাসীরা দাবি জানিয়েছেন। তারা ময়লা-আবর্জনা দুর্গন্ধ থেকে বাঁচতে চায়। উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি জানান, নড়াইল পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ১৯৭২ সালে স্থাপিত নড়াইল পৌরসভা। ৮০ দশকে দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে প্রথম শ্রেণিতে উন্নতি হয়েছে। দেরিতে হলেও নড়াইল পৌর এলাকা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর মাসে গড়ে তোলা হয় ‘ক্লিন নড়াইল, ড্রিম নড়াইল’ নামে একটি বিশেষ প্রকল্প। যার কাজ হলো শহরের প্রতিটি বাড়ি থেকে ময়লা-আবর্জনা নিয়ে একটি নির্দিষ্ট স্থানে জমা করা। বি আই আর ডি (বোর্ড ফর ইন্টিগ্রেটেড রুলার ডেভেলপমেন্ট) নামে একটি বেসরকারি সংস্থাকে কাজটি করার জন্য দায়িত্ব দেয় নড়াইল পৌরসভা। আর এসব কাজ যৌথভাবে তদারকি করবে জেলা প্রশাসন এবং পৌরসভা।
    নাগরিকদের প্রয়োজনের তাগিদে যে কথা সেই কাজ। ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকেই কাজ শুরু হয়। কাজের শুরুতে জেলা প্রশাসন নড়াইল-যশোর সড়কের নতুন বাস টার্মিনালের সামনের গর্তে ময়লা-আবর্জনা ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়। বি আই আর ডি, এ জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক জনবল নিয়োগ করে। ময়লা-আবর্জনা বহনের জন্য ১৩টি ভ্যানগাড়ি ব্যবহার করা হয়। টার্মিনালের সামনের গর্তে ময়লা-আবর্জনা ফেলার কারণে আশপাশের বাসিন্দাসহ টার্মিনালে থাকা কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিকদের রাত যাপনে দুর্বিষহ হয়ে পড়ে।
    পরবর্তীতে সেনাবাহিনীর তদারকিতে শহরের রাস্তা প্রশস্ত করণ কাজ শুরু হলে ওই গর্ত থেকে ময়লা-আবর্জনা অন্যত্র নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। জেলা প্রশাসন নড়াইল-যশোর সড়কের সীতারামপুর সেতুর পশ্চিম পাশ বেছে নিয়ে জমি অধিগ্রহণ করে সেখানেই ময়লা-আবর্জনা ফেলার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু ময়লার দুর্গন্ধে সীতারামপুর গ্রামের বাসিন্দাদেরও একই অবস্থা শুরু হয়।
    সরেজমিনে দেখা গেছে, নড়াইল-যশোর সড়কের সীতারামপুর এলাকায় পৌর ভাগাড় বানিয়ে সেখানে শহরের যত ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। গ্রামবাসীর অভিযোগ সেতুর পশ্চিম পাশে ময়লা-আবর্জনা আর পূর্বপাশে শুকরের মলমূত্রের দুর্গন্ধে কৃষি জমিতে কাজ করা যায় না। মাছের ঘেরে খাবার দিতে অসুবিধা হচ্ছে। কৃষি জমিতে ফসল উৎপাদনসহ খাল-বিলে মাছ মারা ও ধরা যায় না। তাদের দাবি ভাগাড় এখান থেকে সরিয়ে নিয়ে এলাকার মানুষকে মুক্ত বাতাসে বসবাস করার সুযোগ করে দিন ।
    সীতারামপুর গ্রামের প্রবীণ ব্যক্তি মনোরঞ্জন বিশ্বাস বলেন, ‘যারা এখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলার অনুমতি দিয়েছেন তারা হয়তো সরেজমিন এলাকা ঘুরে দেখেননি। ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় কেমন করে ময়লা-আবর্জনা ফেলার ভাগাড় বানিয়ে দিলেন বোধগম্য হয় না।’ তিনি দাবি করেন, দ্রুত এখান থেকে ময়লার ভাগাড় অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে এলাকার মানুষকে মুক্ত বাতাসে বসবাস করার সুযোগ করে দেবেন ।
    মুলিয়া ইউনিয়নের ইউপি সদস্য অজিত কবিরাজ বলেন, ‘এখানে ময়লার ভাগাড় করার জন্য ইউনিয়ন পরিষদের কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি। নড়াইল-যশোর সড়কের সীতারামপুর গ্রামের মাছের ঘেরসংলগ্ন ভাগাড় বানিয়ে ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। যে কারণে এলাকাবাসীর বসবাসে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
    তিনি বলেন, ময়লার দুর্গন্ধে এলাকার কৃষক ও মৎস্যচাষীদের কাজ করতে চরম অসুবিধার সম্মুখিন হতে হচ্ছে । অন্য কোনো ফাঁকা স্থান বেছে নিয়ে সেখানে ময়লা-আবর্জনার ভাগাড় নির্মাণে প্রয়োজনী পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ জানান।’
    জানতে চাইলে নড়াইল পৌর প্রশাসক জুলিয়া সুকায়না বলেন এ বিষয়ে এলাকাবাসী অথবা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে কেউ কোনো আবেদন করেননি। আবেদন পেলে বিষয়টি ভেবে দেখা যেতে পার। তা ছাড়া অর্থ বরাদ্দসাপেক্ষে অন্যত্র ফাঁকা স্থান দেখে ভাগাড় নির্মাণে পরিকল্পনা করা হতে পারে।
    উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি।

  • কালকিনিতে বিএনপির পরিবারকে মি-থ্যা মা-মলা দিয়ে হয়-রানির অ‌-ভি‌যো‌গে প্র-তিবাদ ও মা-নববন্ধন

    কালকিনিতে বিএনপির পরিবারকে মি-থ্যা মা-মলা দিয়ে হয়-রানির অ‌-ভি‌যো‌গে প্র-তিবাদ ও মা-নববন্ধন

    মোঃমিজানুর রহমান, কালকিনি -ডাসার(মাদারীপুর) প্রতিনিধি /

    মাদারীপুরের কালকিনিতে বিএনপির পরিবারকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধ করেন ভুক্তভোগী প‌রিবার ও এলাকাবাসী। রবিবার (২১ সেপ্টম্বর) সকালে উপজেলার কয়ারিয়া ইউনিয়ন বিএনপি এবং ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসীর আয়োজনে কয়ারিয়া ময়দান বাজারে ঘন্টা ব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বক্তারা বলেন বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের দোসরা জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র ব্যানার ফেস্টুন ছিঁড়ে বিএনপি নেতাকর্মীর উপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে আবার মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। আমরা এই মিথ্যা মামলা ও প্রশাসনের পক্ষপাতিত্বের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই সাথে সাথে দোষীদের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুর ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ জানাই। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ভুক্তভোগী আহত মোঃ কামাল সরদার-যুবদল নেতা, মোঃ সুজন শিকদার-ছাত্রদল নেতা, মোঃ সবুজ সরদার-যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কয়ারিয়া ইউনিয়ন বিএনপি এবং উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ সহ বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও অন‌্যান‌্যরা।

  • রাজশাহীর চারঘাটে আন্তর্জাতিক শা-ন্তি দিবস পালিত

    রাজশাহীর চারঘাটে আন্তর্জাতিক শা-ন্তি দিবস পালিত

    চারঘাট (রাজশাহী) প্রতিনিধিঃ

    সংঘাত নয়, শান্তি ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ি, “এখনই পদক্ষেপ গ্রহণ করি, শান্তিময় বিশ্ব পড়ি” এই প্রতিপাদ্য কে সামনে রেখে রাজশাহীর চারঘাটে পিস ফ্যাসিলিটেটর গ্রুপ (পিএফজি) ও ইয়ুথ পিস অ্যাম্বাসেডর গ্রুপ (ওয়াইপিএজি) এর আয়োজনে রবিবার বেলা ১১ টায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস ২০২৫ উপলক্ষে মানববন্ধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    চারঘাট উপজেলা পিএফজির সমন্নয়কারী সনি আজাদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন, চারঘাট মডেল থানার (ওসি) মিজানুর রহমান, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা রাশেদুজ্জামান, পিএফজির বিভাগীয় সমন্নয়কারী শফিকুর রহমান, পদ্মা বড়াল থিয়েটারের সভাপতি এখলাক হোসেন লাভলু, উপজেলা সুজনের সভাপতি কামরুজ্জামান, চারঘাট উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মোজাম্মেল হক, উপজেলা হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি স্বপন কুমার কর্মকার ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আকরাম হোসেন।

    এ সময় পিস ফ্যাসিলিটেটর গ্রুপ ও ইয়ুথ পিস অ্যাম্বাসেডর গ্রুপের সদস্য, শাহাদাতুজ্জামান রিমন, মৌসুমী দাস, পিন্টু আলী, মকুল, আঁখি, বন্যাসহ বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

    মোঃ মোজাম্মেল হক
    চারঘাট, রাজশাহী ।

  • যে বয়সে বই-খাতা হাতে স্কুলে থাকার কথা, সেই বয়সে অটো-রিকশার স্টি-য়ারিং হাতে শি-শুদের

    যে বয়সে বই-খাতা হাতে স্কুলে থাকার কথা, সেই বয়সে অটো-রিকশার স্টি-য়ারিং হাতে শি-শুদের

    কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি দঃ তরিকুল ইসলাম তরুন, কুমিল্লা অঞ্চলে ট্রাফিক পুলিশ লাইন দূর্বল হওয়ার কারনে প্রাইমারী শিক্ষা ঝড়ে যাচ্ছে।
    যে বয়সে বই-খাতা হাতে নিয়ে স্কুলে যাওয়ার কথা, সেই বয়সে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার স্টিয়ারিং ধরে রাস্তায় নামছে শিশুরা। মুরাদনগর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এখন প্রায়শই দেখা যায়, কোমলমতি স্কুলগামী শিশুদের একাংশ জীবিকার তাগিদে ঝুঁকিপূর্ণ যানবাহন চালাচ্ছে।

    শিশু শ্রমিকের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় অভিভাবক, শিক্ষক ও সমাজ সচেতন মহল উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাদের আশঙ্কা, এভাবে শিশুদের শিক্ষা জীবন ব্যাহত হলে ভবিষ্যতে তারা হয়ে পড়বে অশিক্ষিত ও দক্ষতাহীন প্রজন্ম।

    সংশ্লিষ্টরা জানান, এসব ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালাতে শিশুদের কোনো প্রশিক্ষণ নেই বা ট্রাফিক পুলিশ আইন সম্পর্কে ধারনা নেই। ফলে যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। একই সঙ্গে শিশুরা পড়াশোনা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে, যা সমাজ ও দেশের জন্য বড় হুমকি।

    উপজেলার ২২টি ইউনিয়ন পরিষদ থেকে এসব ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালকদের কোনো লাইসেন্স প্রদান করা হয়নি। তবুও অবাধে রাস্তায় চলছে হাজারো ব্যাটারি চালিত রিকশা। শিশু চালকদের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফলে তারা নিজেরা যেমন ঝুঁকির মধ্যে থাকছে, তেমনি যাত্রী ও পথচারীর জন্যও দুর্ঘটনার আশঙ্কা বাড়াচ্ছে। নবীপুরের হানিফ, সাইফুল বলেন, পরিবার চালাতে হিমশিম খাচ্ছি। তাই ছেলে রিকশা চালায়, না হলে সংসার চলবে না। তবে এভাবে শিশুদের কাজে লাগানোকে দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেছেন অনেকেই।

    এলাকাবাসীর অভিযোগ, স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা শিশু শ্রম ও অবৈধ যান চলাচল রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। তারা দ্রুত অভিযান চালিয়ে শিশু শ্রম বন্ধ এবং এসব শিশুদের বিদ্যালয়ে ফেরানোর উদ্যোগ চান।

    শিক্ষকরা বলছেন, শিশুদের স্কুল থেকে ঝরে পড়া শিক্ষাব্যবস্থার জন্য বড় ক্ষতি। তাই তাদের আবারো বিদ্যালয়ে ফিরিয়ে আনতে সরকার ও সমাজের সমন্বিত উদ্যোগ নেওয়া জরুরি।

  • রায়গঞ্জে শিশু সোয়া মনি হ-ত্যা মা-মলায় জ-ড়িত দুই আ-সামী গ্রে-ফতার

    রায়গঞ্জে শিশু সোয়া মনি হ-ত্যা মা-মলায় জ-ড়িত দুই আ-সামী গ্রে-ফতার

    এম এ সালাম,
    সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি :
    ভিকটিম শিশু সোয়া মনি ওরফে সূচনা (০৮), পিতা-মোঃ সুমন হোসেন (গত প্রায় তিন বছর যাবৎ কুয়েত প্রবাসী), সাং-মীরের দেউলমুড়া, ডাকঘর-হাট পাঙ্গাসী, থানা-রায়গঞ্জ, জেলা-সিরাজগঞ্জ। ভিকটিম সূচনা মীরের দেউলমুড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীর ছাত্রী। গত ২০/০৮/২০২৫ সকাল অনুমান ০৯.০০ ঘটিকার সময় পরিবারের লোকজন দেখতে না পেয়ে আশপাশসহ আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে খোঁজাখুঁজি করে কোথাও পায় না। একই তারিখ বেলা অনুমান ১২.০০ ঘটিকার সময় বসত বাড়ীর পূর্ব পাশে জনৈক মোঃ সানোয়ার হোসেন (৪৫), পিতা-মৃত শাহজাহান আলীর বাড়ির দিকে স্থানীয় লোকজনের চিৎকার শুনে ভিকটিম সূচনার পরিবারের লোকজন এগিয়ে গিয়ে দেখতে পান যে ভিকটিম শিশু মোছাঃ সোয়া খাতুন ওরফে সূচনার লাশ সানোয়ারের বাড়ির পরিত্যক্ত টয়লেটের মধ্যে পরে আছে। অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতিকারীরা ভিকটিম শিশু মোছাঃ সোয়া খাতুন ওরফে সূচনাকে মাথায় ও কপালে গুরুতর রক্তাক্ত যখন প্রাপ্ত করে হত্যা করে লাশ গুম করার জন্য টয়লেটের মধ্যে ফেলে রেখে পালিয়ে গেছেন। এসংক্রান্তে ভিকটিম শিশু মোছাঃ সোয়া খাতুন ওরফে সূচনা’র দাদা বাদী হয়ে রায়গঞ্জ থাকায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। 
    সিরাজগঞ্জ জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ ফারুক হোসেন মহোদয় নিবিড় পর্যবেক্ষণ করে জনাব মোঃ হাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস্), জনাব মোঃ নাজরান রউফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সিরাজগঞ্জ সার্কেল (অতিরিক্ত দায়িত্বে রায়গঞ্জ সার্কেল) এর নেতৃত্বে জেলা গোয়েন্দা শাখার অফিসার ইনচার্জ জনাব মোঃ একরামুল হোসাইন, পিপিএম এর তত্বাবধানে ডিবির এসআই(নিঃ)/মোঃ নাজমুল হক, বিপিএম ও এসআই(নিঃ)/ অনুপ কুমার সরকার, জেলা গোয়েন্দা শাখা, সিরাজগঞ্জসহ ডিবি অফিসার ও ফোর্সের সমন্বয়ে একটি চৌকস টিম গঠন করেন। চৌকস এই টিম তথ্য প্রযুক্তি ও নিখুঁত গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে এবং নিরলস পরিশ্রম ও আন্তরিকতার কারণে হত্যাকান্ড সম্পর্কে অবহিত হওয়ার পরপরই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনসহ ঘটনার সাথে জড়িত আসামীকে সনাক্তপূর্বক আসামী মোঃ মনিরুল ইসলাম জিহাদ(২১) ও মোছাঃ আতিয়া পারভীন (২৭)’দ্বয়কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। 
    গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের মধ্যে আসামী মোঃ মনিরুল ইসলাম জিহাদ ঘটনার বিষয়ে লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়ে বিজ্ঞ আদালতে ফৌঃ কাঃ বিঃ আইনের ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে।

  • ‌কোটালীপাড়ায় নানা আয়োজনের মধ্যদিয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ শু-রু

    ‌কোটালীপাড়ায় নানা আয়োজনের মধ্যদিয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ শু-রু

    গোপালগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

    “অভয়াশ্রম গড়ে তুলি- দেশি মাছে দেশ ভরি” -এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় নানা আয়োজনের মধ্যদিয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ (১৮ — ২৪ আগস্ট) শুরু হয়েছে।

    এ উপলক্ষে আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) বেলা ১১টায় এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়ে উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে স্বাস্থ্যকেন্দ্র সংলগ্ন পুকুরে দেশীয় প্রজাতির পোনা অবমুক্তকরণের পর উপজেলা পরিষদের হলরুম লাল শাপলায় আলোচনা সভার আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন ও সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়।

    উক্ত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন- কোটালীপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা এস এম শাজাহান সিরাজ। প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (অঃ দাঃ) মাসুম বিল্লাহ। এ সময়- উপজেলা শিক্ষা অফিসার ইসমাইল হোসেন, বিআরডিবি কর্মকর্তা আবু তাহের হেলাল, প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মিরাজ হোসেন, বিশিষ্ট মৎস্য ব্যবসায়ী মোতাহার হোসেন সরদার, উপজেলা বিএনপি’র সিনিয়র সহ সভাপতি ফায়েকুজ্জামান শেখ, উপজেলা জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক ফরিদ উদ্দিন মাসুদ, এনপিপির নেতা তৌহিদুল ইসলাম, মৎস্যজীবী- তোতা মিয়া হাওলাদার, ফরিদ শেখ, মিতু হালদার, সাংবাদিক মিজানুর রহমান বুলু সহ অনেকে বক্তব্য রাখেন। অন্যদের মধ্যে প্রকৌশলী সফিউল আজম, যুবউন্নয়ন কর্মকর্তা শাজাহান মোল্লা, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিন তালুকদার, আবুল কালাম দাড়িয়া সহ উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও মৎস্যজীবীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সব শেষে মাছ চাষে বিশেষ অবদান রাখার জন্য দুই জন মৎস্যজীবীকে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুম বিল্লাহ সহ আমন্ত্রিত অন্যান্য অতিথিবৃন্দ।

  • চমেকে ভু-ল চিকিৎসা অবহেলায় সাংবাদিকের মায়ের মর্মা-ন্তিক মৃ-ত্যু

    চমেকে ভু-ল চিকিৎসা অবহেলায় সাংবাদিকের মায়ের মর্মা-ন্তিক মৃ-ত্যু

    শহিদুল ইসলাম,
    নিজস্ব প্রতিবেদক

    চমেকে ভুল চিকিৎসায় সাংবাদিকের মায়ের মৃত্যু। কত প্রাণ ঝরলে বদলাবে অবহেলার চিত্র? সেবা নয়, মৃত্যু নিশ্চিত করল চমেক হাসপাতাল। হৃদয়বিদারক পরিণতি সাংবাদিকের মায়ের। চিকিৎসার নামে অবহেলার ছোবলে সন্তানের শোক। সমাজকে প্রশ্ন রেখে গেলেন এক মা।

    চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভুল চিকিৎসা ও চরম অবহেলার ফলে মৃত্যুবরণ করেছেন দৈনিক দেশের কথা পত্রিকার সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার মোহাম্মদ মাসুদের প্রিয় মা। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন।) সুস্থ শরীর ও সচল মুখ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া একজন মা-কে চোখের সামনেই নিথর হয়ে যেতে দেখলেন তার সন্তান, শুধুমাত্র চিকিৎসকদের গাফিলতি, অবহেলা ও নিষ্ঠুরতায়।

    ৩০ জুলাই (বুধবার) রাত ৯টার দিকে,এ হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটে চমেক হাসপাতালের ১৪ নম্বর মেডিসিন ওয়ার্ডে। যেখানে জীবন রক্ষার আশায় মানুষ আসে, সেখানেই চরম দায়িত্বহীনতায় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন এক মা।

    জানা গেছে, ২৭ জুলাই বিকেলে বায়েজিদ এলাকার বাসিন্দা সাংবাদিক মাসুদের মা হাসপাতালে ভর্তি হন। ভর্তি হওয়ার সময় তিনি স্বাভাবিকভাবে কথা বলতেন, হাঁটাচলা করতেন এবং নিজে খাবার গ্রহণ করতেন। কিন্তু হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই চিকিৎসকদের গাফিলতি ও অব্যবস্থাপনার শিকার হন তিনি।

    একটি সাধারণ স্যালাইন দিতে সময় লেগেছে দেড় ঘণ্টারও বেশি। রোগীর শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ার পর একাধিকবার দায়িত্বে থাকা চিকিৎসকদের জানানো হলেও তারা উদাসীন থেকে নিজেদের মধ্যে গল্পে মেতে ছিলেন। কেউ মোবাইলে ব্যস্ত ছিলেন, কেউ চিকিৎসার দায়িত্ব না নিয়ে নির্লিপ্ত ছিলেন।

    সবচেয়ে মর্মান্তিক বিষয়—একটি জরুরি ওষুধ আনতে রোগীর স্বজনদের তিনবার পাঠানো হলেও সময়মতো ওষুধ প্রয়োগ করা হয়নি। নার্সরা বলেছিলেন, “ডাক্তারের নির্দেশ ছাড়া কিছু করা যাবে না।” আর চিকিৎসকদের জবাব ছিল—”নার্সরা না শুনলে আমরা কী করব?” এভাবে দায় এড়ানো ও দায়িত্বহীনতার মধ্যে সময় গড়িয়ে যায়, অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকে।

    পরিস্থিতির অবনতি ঘটতে ঘটতে একসময় রোগী মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। মৃত্যুর প্রায় আধা ঘণ্টা পর নাটকীয়ভাবে স্যালাইন লাগানো হয়। নার্সরা শুরুতে স্যালাইন দিতে অস্বীকৃতি জানালেও পরে বলেন—”ডাক্তারের অর্ডার এসেছে, এখন দিতে হবে।” যা থেকে স্পষ্ট, কতটা অবহেলা ও শীতলতা নিয়ে একজন রোগীর জীবনের প্রতি দায়িত্ব পালন করা হয়।

    এই ঘটনায় পুরো ওয়ার্ডে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। রোগীর স্বজন ও অন্যান্য রোগীদের অভিভাবকরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। অনেকে অভিযোগ করে বলেন—”এখানে প্রতিদিনই কেউ না কেউ চিকিৎসার অভাবে মারা যাচ্ছে। এটা যেন রুটিন মৃত্যু।”

    মৃত্যুর পর ২৮ জুলাই মরহুমার গোসল, জানাজা ও দাফন কিশোরগঞ্জ জেলার গ্রামের বাড়িতে সম্পন্ন হয়। সন্তান হারিয়ে বাকরুদ্ধ সাংবাদিক মাসুদ শুধু একটাই কথা বলেন” এমন অবহেলায় আর কোনো সন্তান যেন মা হারা না হয়।”

    এদিকে, এ ঘটনায় এখনো পর্যন্ত হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে সাধারণ মানুষ ও নিহতের পরিবারের প্রশ্ন—এমন চরম অবহেলার কি কোনো বিচার হবে না? দায়ীরা কি বারবার পার পেয়ে যাবে?

    ভুক্তভোগীরা জানান, সরকারি হাসপাতালে এসে রোগীরা নানা হয়রানি, অপ্রয়োজনীয় ওষুধ কোম্পানির পণ্যের চাপ, অহেতুক পরীক্ষার ব্যবসা ও চরম দায়িত্বহীনতার শিকার হন। যেখানে প্রয়োজন ছিল যত্ন ও সেবার, সেখানে জুটেছে অবজ্ঞা ও অবহেলা।

    প্রতিটি মৃত্যু কেবল একটি সংখ্যা নয়—তারা কারও মা, বাবা বা সন্তান। যদি এমন অবহেলায় তাদের মৃত্যু হয়, তবে প্রশ্ন ওঠে—আমাদের হাসপাতাল ব্যবস্থায় নয়, আমাদের বিবেকেই কি রোগ বাসা বেঁধেছে?

    সব চিকিৎসক ও চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান এমন নয়—এটা সত্য। অনেক চিকিৎসক এখনো রোগীর সেবায় নিবেদিত। তবে কিছু সংখ্যক চিকিৎসকের গাফিলতি, অমানবিক আচরণ ও অবহেলা গোটা পেশাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলে।

    প্রত্যাশা একটাই—প্রতিটি মানুষের চিকিৎসা হোক নিরাপদ ও মানবিক। রোগীর প্রতি আচরণ হোক সহানুভূতিশীল ও দায়িত্বপূর্ণ। রোগীবান্ধব হোক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান ও চিকিৎসক।এটাই ভুক্তভোগী পরিবার ও সর্বস্তরের মানুষের দাবি।

    উল্লেখ্য মরহমার এমন আকর্ষিক মৃত্যুতে গভীর শোকাভিভূত মর্মাহত দুঃখ সমবেদনা প্রকাশ করেন পরিবার আত্মীয়-স্বজন চিকিৎসাধীনওয়ার্ডের রোগী সাধারণ অভিভাবক। সাংবাদিক সমাজ সচেতন মহল পাড়া-প্রতিবেশী সকলেই। মৃত্যুর আগেও মরহুমাা অজু গোসল পাক পবিত্র ইবাদত আমলের সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন ও আমল করেছেন। প্রতিটা মুহূর্তেই সকলের ভাল মন্দ খোঁজ খবর নিতেন। সকলের ভালো চাইতেন। মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন মৃতের পরিবার। দুনিয়া ইহকালের নেক আমল কবুল করে জান্নাতুল ফেরদৌস নসীব করুন। আমিন।

  • জিয়াউর রহমানের শা-হাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে  মোরেলগঞ্জে বিএনপির বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি

    জিয়াউর রহমানের শা-হাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে মোরেলগঞ্জে বিএনপির বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি

    শেখ সাইফুল ইসলাম কবির,বিশেষ প্রতিনিধি : শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে বিএনপির বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    সোমবার বেলা ১১টায় বারইখালী ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে এ কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্ধোধন করেন প্রধান অতিথি জেলা বিএনপির সদস্য বাগেরহাট-৪ আসনের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী কাজী খায়রুজ্জামান শিপন।

    এ উপলক্ষে বারইখালী ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি গোলাম রসুল বাবুলের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন উপজেলা বিএনপির আহবায়ক শহিদুল হক বাবুল, সদস্য সচিব আব্দুস জব্বার মোল্লা, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিলন, যুগ্ম আহবায়ক মতিউর রহমান বাচ্চু, প্রভাষক রাসেল আল ইসলামসহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।
    পরে প্রধান অতিথি কাজী খায়রুজ্জামান শিপন স্থানীয় কৃষকদের মাঝে নারিকেল ও বিভিন্ন ফলজ চারা বিতরণ করেন। শেষে পরিষদ চত্ত¡রে নারিকেল চারা রোপন করেন।
    কাজী খায়রুজ্জামান শিপন বলেন, নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। এ ষড়যন্ত্র বাংলার মানুষ মেনে নিবে না। অন্তবর্তীকালিন সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার আহŸান জানান। #

  • চারঘাটে আন্তজার্তিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ উপলক্ষে র‍্যালী ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

    চারঘাটে আন্তজার্তিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ উপলক্ষে র‍্যালী ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

    চারঘাট (রাজশাহী) প্রতিনিধিঃ

    রাজশাহীর চারঘাটে আর্ন্তজাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ- ২০২৪ (২৫ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর) উদযাপন উপলক্ষে র‍্যালী ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    উপজেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক দপ্তরের আয়োজনে সোমবার সকাল সাড়ে ১০ টায় উপজেলা চত্ত্বর থেকে একটি র‍্যালী বের হয়ে চারঘাটে বিভিন্ন রাস্তা প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা চত্ত্বরে এসে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মোসাম্মৎ রাশেদা পারভীন এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা সুলতানা।

    এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ওয়ালি উল্লা মোল্লা, উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা রাসেদুজ্জামান, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা সরওয়ারদ্দিন, থানাপাড়া সোয়ালোজের সহকারী পরিচালক মাহমুদা বেগম গিনি, সাংবাদিক, শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ।

    মোঃ মোজাম্মেল হক
    চারঘাট, রাজশাহী।