Category: র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ান

  • জাতীয় শোক দিবস : র‌্যাব মহাপরিচালকের শ্রদ্ধা

    জাতীয় শোক দিবস : র‌্যাব মহাপরিচালকের শ্রদ্ধা

    স্টাফ রিপোর্টার, গোপালগঞ্জ : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ানের (র‌্যাব) মহাপরিচালক
    এম খুরশীদ হোসেন।

    আজ মঙ্গলবার (১৫ আগষ্ট) দুপুরে বঙ্গবন্ধুর সমাধি সৌধ বেদিতে পুস্পমাল্য অর্পন করে গভীর শ্রদ্ধা জানান এম খুরশীদ হোসেন। এ সময় কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকে ও সালাম দেন।

    পরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাযঞ্জের শিকার অন্যান্য শহীদদের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করেন। এ সময় র‌্যাবের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। #

  • র‍্যাব মহাপরিচালক কর্তৃক অপরাধ সভায় শ্রেষ্ঠ ব্যাটালিয়নের স্বীকৃতি পেয়েছে র‍্যাব-১২, সিরাজগঞ্জ

    র‍্যাব মহাপরিচালক কর্তৃক অপরাধ সভায় শ্রেষ্ঠ ব্যাটালিয়নের স্বীকৃতি পেয়েছে র‍্যাব-১২, সিরাজগঞ্জ

    প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

    “বাংলাদেশ আমার অহংকার” এ স্লোগান সামনে নিয়ে র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে জঙ্গি, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ ডাকাত দল-অপরাধ চক্র, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী, হত্যাএবং অপহরণসহ বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর মামলার আসামী গ্রেফতারে নিয়মিত অভিযান চালিয়ে আসছে এবং এধরনের অপরাধের সাথে সংশ্লিষ্ট অপরাধীদের গ্রেফতার পূর্বক আইনের আওতায় এনে জনগণের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছে। ইতিপূর্বে যে সকল চরমপন্থী সর্বহারা সদস্যরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে অন্ধকার জীবন থেকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে চেয়েছে তাদের আত্মসমর্পণ, পুনর্বাসন ও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমাজের মুলধারায় ফিরে আসার সুযোগ করে দিয়েছে র‍্যাব-১২।

    এ সকল কাজের ধারাবাহিকতার স্বীকৃতি স্বরূপ ৩০ জুলাই ২০২৩ খ্রি. তারিখ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত অপরাধ সভায় র‍্যাব ফোর্সেস এর মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি এম খুরশীদ হোসেন, বিপিএম (বার), পিপিএম মহোদয় কর্তৃক র‍্যাব-১২ এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মোঃ মারুফ হোসেন পিপিএম, কে শ্রেষ্ঠ ব্যাটালিয়নের বিশেষ সম্মাননা প্রদান করেছেন যা অত্র ব্যাটালিয়নের জন্য অত্যন্ত গৌরবের। উল্লেখ্য যে, সাম্প্রতিক সময়ে অনেকটা বিরতির পর অপরাধ দমন ও আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে ১ম হওয়ার কৃতিত্ব দেখিয়েছে র‍্যাব-১২,সিরাজগঞ্জ। ‎

    দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ও মাদকমুক্ত সোনার বাংলা গঠনে র‌্যাব-১২ বদ্ধপরিকর।

    র‌্যাব-১২ কে তথ্য দিন – মাদক , অস্ত্রধারী ও জঙ্গিমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে অংশ নিন।

    স্বাক্ষরিত…….

    মোহাম্মদ ইলিয়াস খান

    স্কোয়াড্রন লীডার

    ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক

    র‌্যাব-১২, সিরাজগঞ্জ

    মোবা-০১৭৭৭-৭১১২০১

  • যতই স্যাংসান আসুক না কেন র্যাব কারো রক্তচক্ষুকে ভয় পায় না-র্যাব মহাপরিচালক

    যতই স্যাংসান আসুক না কেন র্যাব কারো রক্তচক্ষুকে ভয় পায় না-র্যাব মহাপরিচালক

    স্টাফ রিপোর্টার, গোপালগঞ্জ : র্যাব মহাপরিচালক (ডিজি) এম খুরশীদ হোসেন বলেছেন, ৭টি সংগঠন নিয়ে র্যাব চলে। আমাদের উপর যতই স্যাংসান আসুক না কেন র্যাব কারো রক্তচক্ষুকে ভয় পায় না। যে কোনো জায়গায় যে কোন লোকের গায়ে হাত দেয়া র্যাবের কাছে কোন বিষয় না এটা প্রমাণিত সত্য। এলিট ফোর্সকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে দায়িত্ব দিয়েছেন সেখানে মাদক ও জঙ্গীবাদের উপর জিরো টলারেন্স দিয়েছেন। যেখানে কোন ছাড় নেই।

    আজ বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) বিকালে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার ভাটিয়াপাড়ায় র্যাব আয়োজিত মাদক, জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    মহাপরিচালক আরো বলেন, তারপরেও আমরা মাদকের সাথে পারছি না কারন সমাজের সকল শ্রেনী পেশার মানুষ মাদক যেমন সেবন করছে তেমন ব্যবসা করছেন। এমন অবস্থা তৈরী হয়েছে আমি যে বাহিনীর কথা বলছি সে বাহীনির সদস্যরা মাদক সেবন করছে। যাদেরকে আমরা চাকরিচুত্য করেছি তারা ব্যবসা করে।

    তিনি আরো, র্যাবের বিরুদ্ধে দেশি বিদেশী অনেক ষড়যন্ত্র চলছে। আমি আসার পর বলেছি এই স্যাংসান নিয়ে চিন্তা করি না। স্যাংসান নিয়ে সেই ভাববে যার আমেরিকায় রিয়েল স্টেটের ব্যবসা আছে, যে টাকা পাচার করছে। আমাদের টাকাও নেই, রিয়েল স্টেটের ব্যবসাও নেই তাই এ নিয়ে চিন্তাও করি না। র্যাবেকে ভয় দেখিয়ে কোন লাভ নেই। আমার কাজ করবো দেশের জন্য, মানুষের জন্য।

    এ সমাবেশে জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম, পুলিশ সুপার আলবেলী আফিফা, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুবু আলী খানসহ গণ্যমাণ্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। #

  • সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমেই জঙ্গিবাদ ও মাদক নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব-র‌্যাব ডিজি

    সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমেই জঙ্গিবাদ ও মাদক নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব-র‌্যাব ডিজি

    স্টাফ রিপোর্টার, গোপালগঞ্জ : মানবাধিকার সমুন্নত রেখেই এই দেশের নিরাপত্তার জন্য র‌্যাব কাজ করে যাচ্ছে উল্লেখ করে র‌্যাবের মহাপরিচালক (ডিজি) এম. খুরশীদ হোসেন বলেছেন, দেশের জন্য এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো জঙ্গিবাদ ও মাদক। শুধুমাত্র আইন শৃংখলা বাহিনীর পক্ষে মাদক ও জঙ্গিবাদ নির্মুল করা সম্ভব না। সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমেই জঙ্গিবাদ ও মাদক নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব বলে তিনি মন্তব্য করেন।

    আজ বৃহস্পতিবার (০২ মার্চ) দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

    মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন আমেরিকার নিষেজ্ঞা প্রসঙ্গে বলেছেন, আমাদের কিছু কর্মকান্ড নিয়ে তারা প্রশ্ন তুলেছিলো। তারা যে সমস্ত বিষয়ে জানতে চেয়েছে আমরা যথাযথভাবে সমস্ত প্রশ্নের জবাব দিয়েছি ডকুমেন্টসসহ। সে সব তারা ‌পর্যালোচনা করছে। আমি বিগত ৫ মাস দায়িত্ব নিয়েছি। আমি দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে র‌্যাব মানবাধিকার সম্মুন্নত রেখে এই দেশের নিরাপত্তার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

    র‌্যাব প্রসঙ্গে ডিজি বলেন, র‌্যাব হলো এ্যালিট ফোর্স। সমস্ত বাহিনী থেকে চৌকস, ভাল অফিসারদের বেছে র‌্যাব তৈরী করা হয়েছে। র‌্যাব ফোর্সের মূল শ্লোগান হলো “বাংলাদেশ আমার অহংকার”। আমরা কাজ করি দেশের জন্য দেশের মানুষের জন্য। আমরা যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বিশ্বাস করি, বঙ্গবন্ধু সারা জীবন ভালবেসেছেন দেশ ও দেশের মানুষকে।আমরা সেই আদর্শকে লালন করে দায়িত্ব পালন করে যাই।কাজ করতে গেলে কিছু ক্রুটি হতেই পারে, দেখতে হবে পার্সেটেন্স কত সেখানে। সামান্য কিছু দূর্ঘটনা হয়তো ঘটেছে, সেটা হয়তো শতকরা এক ভাগের নিচে হবে অথবা শতকরা ৫ ভাগও হতে পারে। সেটা শুধু আমাদের দেশে নয়, সারা বিশ্বে এমনই হয়।

    তিনি আরো বলেন, দেশের যে অবস্থা হয়েছিলো জঙ্গিবাদে-এই র‌্যাবই জঙ্গিবাদকে নির্মূল করেছে। সর্বশেষ পার্বত্য অঞ্চলে যে অবস্থা হয়েছিলো, যেটা কোন অবস্থাতেই র‌্যাব ছাড়া অন্য কেউ পারতো কিনা সন্দেহ আছে। সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় আমরা সেখানেও তা নির্মূল করতে সক্ষম হয়েছি।

    র‌্যাবের চ্যালেঞ্জ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখন আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে মাদক ও জঙ্গিবাদ নির্মূল করা। ২০১৬ সালে যখন জঙ্গিবাদের শুরু হলো, শুরু হয়েছিলো মূলত ২০০৫ সালে জোট সরকারের আমলে। সেই বাগমারা রাজশাহী আত্রাই নওগাঁ থেকে বাঙলা ভাই সিদ্দিকুর রহমান। আপনারা সব ইতিহাস জানেন। জঙ্গিবাদকে নির্মূল করেছে শুধু আইন শৃংখলা বাহিনী না। সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমের এই জঙ্গিবাদকে নির্মূল করা হয়েছে, যেখানে সাংবাদিকদের একটা বড় ভূমিকা ছিলো। সাংবাদিকদের আমরা আমাদের তদন্তের একটা অংশ মনে করি। সাংবাদিকদের তথ্য আমাদের কাজে লাগে।সাংবাদিকদের কখনো আমরা প্রতিপক্ষভাবি না। তাদের আমরা সহযোগি মনে করে কাজ করি।

    র‌্যাবের কাজ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কাজ যারা করে ভুল তাদের হবেই। কিন্তু আমাদের কথা হচ্ছে যে, আমরা র‌্যাব ফোর্সের যে সদস্যরা আমাদের প্রচলিত যে আইন রয়েছে,আমরা তার মধ্য থেকেই কাজ করি এবং যদি কোন সদস্য অস্বাভাবিক কোন কাজ করে, যেটা তার করা উচিত না। অথবা নৈতিকতা বিরোধী কোন কাজ করে থাকে তাহলে আপনারা জানেন, র‌্যাব ফোর্স এমন একটা বাহিনী এখানে অন্যায় করে কারও পার পাওয়ার সুযোগ নাই। তাকে যথাযথভাবে শাস্তি দেয়া হচ্ছে। যে কোন ঘটনা ঘটলে আমরা সাথে সাথে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে যেখানে যেখানে জানানো প্রয়োজন সবাইকে জানিয়ে দেই। দেশের কোন সংস্থাই স্বাধীন না, প্রত্যেকেরই জবাব দিহিতা আছে।

    মাদক নির্মূল প্রসঙ্গে র‌্যাব ডিজি বলেন, সামনে তাদের বড় চ্যালেঞ্জ হলো মাদক। এই মাদক নির্মূল করতে হলে শুধু আইনশৃংখলা বাহিনী দিয়ে সম্ভব না। শুধু মাত্র মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর পারবে না। আবার সেই সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে এটা বন্ধ করতে হবে। এখন যদি জাতিকে মাদক দিয়ে ধ্বংস করে দেয়া হয়। তাহলে পরবর্তি দেশ কারা পরিচালনা করবে। সে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বা প্রশাসনিক ক্ষেত্রে হতে পারে। এটা আমাদের মাথায় রাখতে হবে। আমরা সবাই মিলে সমাজকে সচেতন করি, যাতে আমরা এই সমাজ থেকে মাদক নির্মূল করতে পারি।

    জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে র‌্যাব ডিজি বলেন, সামনে নির্বাচন আসছে। অন্যান্য আইন শৃংখলা বাহিনীর সাথে একত্রিত হয়ে আমরা কাজ করবো। আমরা চাই সুষ্ঠু সুন্দর নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। দেশের গণতান্ত্রিকধারা অব্যাহত থাকবে।

    এর আগে র‌্যাবের মহাপরিচালক বঙ্গবন্ধুর সমাধি সৌধ বেদিতে পুষ্পমাল্য অর্পন করে গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে বঙ্গবন্ধুু ও তাঁর পরিবারের শহীদ সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করেন। এসময় র‌্যাবের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাসহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী খান, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মো: বাবুল শেখ উপস্থিত ছিলেন। #

  • র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন

    র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন

    র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন বা র‍্যাব বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাস দমনের উদ্দেশ্যে গঠিত চৌকস বাহিনী। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত এই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ২০০৪ সালের ২৬ মার্চ গঠিত হয় এবং একই বছরের ১৪ এপ্রিল (পহেলা বৈশাখ) তাদের কার্যক্রম শুরু করে।