Category: দেশজুড়ে

  • নবাবগঞ্জের আদিবাসী পরিবারগুলোর স্বপ্নপুরীর মালিকের বিরুদ্ধে জবরদখলের জমি ফেরতের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন

    নবাবগঞ্জের আদিবাসী পরিবারগুলোর স্বপ্নপুরীর মালিকের বিরুদ্ধে জবরদখলের জমি ফেরতের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন

    দিনাজপুর প্রতিনিধি – দিনাজপুর ৬ আসনের এমপি শিবলি সাদিক ও তার চাচা স্বপ্নপুরীর মালিক সাবেক সাংসদ দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ৭৭ দশমিক ৬১ একর জমি জোবরদখলের অভিযোগ এনে দিনাজপুর প্রেসক্লাবে আদিবাসীদের সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    রবিবার সকালে দিনাজপুর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে নবাবগঞ্জ উপজেলার খালিপপুর গ্রামের মৃত জেঠা হেমরমের পুত্র গনেশ হেমরমের আয়োজনে এবং উল্লেখিত এলাকার ভুক্তভোগী অন্যান্য আদিবাসী জনগোষ্ঠির প্রতিনিধিদের উপস্থিততে জমিজোবর দখল প্রসঙ্গে জনার্কীন এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এসময় লিখিত বক্তব্যে তারা দাবী করেন,বিগত কয়েক দশক ধরে সংসদীয় এলাকার কুশদহ ইউনিয়নের বহু আদিবাসী মানুষের জমিজমা এমপি শিবলি সাদিক ও স্বপ্নপুরীর মালিক ভুমিদস্যু দেলোয়ার হোসেন জোবরদখল করেছে। এমপি শিবলি সাদিককে জমিজমা দখল এবং নির্যাতন নিপিড়নের ব্যাপারে জানালে তিনি শুধু বলেন, দেখছি। আর এরমধ্যেই আমরা দেলোয়ারের পোষ্য সন্ত্রাসী গুন্ডা বাহিনীর চালানো তান্ডব্যে প্রত্যেক আদিবাসী মানুষেরা সর্বশান্ত হয়ে পড়ি। আমরা আমাদের কৃষ্টি কালচার সহায় সম্পত্তিসহ এই জন্মভুমি বাংলাদেশেই মাথা উঁচু করে বাঁচতে চাই,এজন্যে আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার কাছে সবরকমের সাহায্য ও সহযোগীতার মাধ্যমে ফিরে পেতে চাই আমাদের হারিয়ে সব জমি ও বসতভিটা।আদিবাসী মানুষের স্বাদ ও স্বপ্ন চুড়মার করে এই জমির উপরে তারা গড়ে তুলেছে পিকনিক স্পট স্বপ্নপুরী। দেলোয়ার হোসেনের পোষ্য সন্ত্রাসী গুন্ডাবাহিনীর সদস্য আমিনুল হক, মো: মনোয়ার হোসেন, মো; আনার আলী, মো: আলমগীর হোসেন, মো: জাহাঙ্গীর আলম, এমপির পিএস মো: শামসুজ্জামান, এমপির ম্যানেজার মুক্তার আলী, মো: সেলিম, মো: মামুন, এমপি‘র পারমানেন্ট আমিন দীপক, সিরাজুল ইসলাম, তবজুল ইসলাম,বর্তমান ই্উপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আনারুল আজিম, মো: বুলবুল, আব্দুর রহিম, কুরবান আলী, মো: আলমাস, মো: মোজাহারসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ জনের নিয়মিত দেশত্যাগের হুমকি-ধমকি, ভয়ভীতি প্রদর্শন ও দখলবাজিতে আমরা অস্থির হয়ে পড়েছে। আমাদের জীবন ও সম্পদ রক্ষায় আমরা সরকারের সহযোগীতা প্রত্যাশা করছি নইলে অত্যাচারে বাধ্য হয়েই মাতৃভুমি ছেড়ে জীবন বাাঁচাতে পালাতে হবে।সরকারের কাছে আমাদের দাবী উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি কিংবা দুদকের মাধ্যমে এমপি শিবলি সাদিক ও ভুমিদস্যু দেলোয়ার পরিবারের সহায় সম্পত্তির স্বচ্ছ তদন্ত করলেই থলের বিড়াল বেড়িয়ে আসবে। সরকার দলীয় এমপি হওয়ার কারণে অত্র এলাকায় একচ্ছত্র দাপট খাটিয়ে অনায়সেই অসহায় আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষদের জমিজমা বসতভিটা জোবর দখল করে নিচ্ছে তারা। সংবাদ সম্মেলনে সকলের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সুজন টুডু ও উপস্থিত ছিলেন উকিল হেমরম, রুবেন মার্ডি, লুইস হাঁসদা ও খুকুমনি হেমরম প্রমুখ।

    মোঃ নাজমুল ইসলাম (মিলন)
    দিনাজপুর প্রতিনিধি।

  • দিনাজপুরে বৃক্ষরোপন অভিযান ও বৃক্ষমেলা ২০২২ এর উদ্বোধন করলেন জেলা প্রশাসক

    দিনাজপুরে বৃক্ষরোপন অভিযান ও বৃক্ষমেলা ২০২২ এর উদ্বোধন করলেন জেলা প্রশাসক

    দিনাজপুর প্রতিনিধি – দিনাজপুরে জেলা প্রশাসন ও সামাজিক বন বিভাগ এর আয়োজনে বৃক্ষরোপন অভিযান ও বৃক্ষমেলা ২০২২ এর শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।
    ৩১ জুলাই রবিবার সকাল সাড়ে ১১টায় দিনাজপুর গোড়-এ শহীদ বড় ময়দানে বেলুন-ফেস্টুন উড়িয়ে মেলার উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক খালেদ মোহাম্মদ জাকী। “বৃক্ষপ্রানে প্রকৃতি প্রতিবেশ- আগামী প্রজন্মের টেকসই বাংলাদেশ” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এ উপলক্ষে মেলা মঞ্চে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক খালেদ মোহাম্মদ জাকী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সচিন চাকমা, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ জয়নুল আবেদীন। বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ বশিরুল-আল মামুন এর সভাপতিত্বে সম্মানিত অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ শরিফুল ইসলাম, দিনাজপুর চেম্বারের সভাপতি রেজা হুমায়ুন ফারুক চৌধুরী শামীম। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সহকারী বন সংরক্ষক মোঃ সোহেল রানা। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মুনির শাহনাজ চৌধুরী। এসময় উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মর্তুজা-আল-মুঈদ, অগ্রনী ব্যাংক লিমিটেড দিনাজপুর অঞ্চলের পক্ষে ষ্টেশন রোড শাখার ব্যবস্থাপক মোঃ মনোয়ারুল কাদির, বিএডিসি এগ্রো সার্ভিস সেন্টারের উপ-পরিচালক মোঃ মোজাফ্ফর হোসেন, বিএমডিএ দিনাজপুরের সহকারী প্রকৌশলী মোঃ শহিদুল ইসলাম প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে বিভিন্ন প্রকার গাছের চারা বিতরণ করা হয়। এর আগে সকাল ১১টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয় হতে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালী বের হয়। উল্লেখ্য মেলায় সরকারি-বেসরকারীসহ ৬৫টি স্টল রয়েছে।

  • বীরগঞ্জে দারিয়াপুর আলিম মাদ্রাসা কর্তৃক চেয়ারম্যানকে সংবর্ধনা

    বীরগঞ্জে দারিয়াপুর আলিম মাদ্রাসা কর্তৃক চেয়ারম্যানকে সংবর্ধনা

    দিনাজপুর প্রতিনিধি – দিনাজপুরের বীরগঞ্জের দারিয়াপুর আলিম মাদ্রাসায় ইউপি চেয়ারম্যান আনিস কে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
    উপজেলার নিজপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও দিনাজপুর আদর্শ মহাবিদ্যালয়ের সাবেক প্রভাষক মোঃ আনিসুর রহমান আনিসকে ৩১ জুলাই রবিবার সকালে নিজপাড়া ইউনিয়নের দারিয়াপুর আলিম মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ সংবর্ধনা দেয়।
    সংবর্ধনা শেষে মাদ্রাসার সভাপতি প্রভাষক রবিউল ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন নিজপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ আনিসুর রহমান আনিস।
    মাদ্রাসার সুপার ইব্রাহীম হোসেনের পরিচালনায় বিষেশ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন নিজপাড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এমএ খালেক সরকার। এসময় অন্যান্নদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইউপি সদস্য, মাদ্রাসার শিক্ষক শিক্ষিকা, অভিভাবক সদস্য ও এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

  • নাচোলে ৩ দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন

    নাচোলে ৩ দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন

    মোঃ মনিরুল ইসলাম,নাচোল,
    চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
    চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে রাজশাহী বিভাগের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৩ দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলার শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।
    আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলা পরিষদ চত্বরে থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্র্যালী বের হয়ে পৌর এলাকার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা চত্বরে মেলার শুভ উদ্বোধন করা হয়।
    উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাইমিনা শারমিন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের।

    এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বুলবুল আহম্মেদ।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পৌর মেয়র আব্দুর রশিদ খান ঝালু, উপজেলা পরিষদের পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান
    মশিউর রহমান বাবু, মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান চেয়ারম্যান জান্নাতুন নাঈম মুন্নি প্রমূখ। এছাড়াও ৪ ইউপি চেয়ারম্যান, বিভিন্ন অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারী ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

  • ঝিনাইদহে ভোটারের অপেক্ষায় ভোটকেন্দ্রে ঘুমিয়ে পড়েছেন পোলিং অফিসার

    ঝিনাইদহে ভোটারের অপেক্ষায় ভোটকেন্দ্রে ঘুমিয়ে পড়েছেন পোলিং অফিসার

    ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
    ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে উপ-নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে আজ । সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে বিরতিহীনভাবে চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। ঝিনাইদহে প্রথম ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ চলছে। সকাল থেকে কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি এতই কম যে মনে হচ্ছে লকডাউন চলছে । এদিকে ভোটারের অপেক্ষায় ভোটকেন্দ্রে ঘুমিয়ে পড়েছেন পোলিং অফিসার শামীমা নাসরিন। এমনই চিত্র দেখা গেছে শৈলকুপা উপজেলার কবিরপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে। পোলিং অফিসার শামীমা নাসরিন শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি বলেন, ভোটার নেই, ঘুম চলে আসছে। এই বুথে দুই ঘণ্টায় একটা ভোট পড়েছে। কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার শাহিনুর ইসলাম বলেন, এই কেন্দ্রে ৩ হাজার ৪১০ জন ভোটার রয়েছে। সকাল ১০টা পর্যন্ত এই কেন্দ্রে ৫০টি ভোট পড়েছে। কেন্দ্রের আনসার সদস্য নাজিম উদ্দিন বলেন, কেন্দ্রে একদমই ভোটার উপস্থিতি নেই। বসে বসে সময় কাটছে। উপজেলার বারইপাড়া কেন্দ্রে ৫০ মিনিটে ২০ জন ভোটার ভোট দিয়েছেন। এই কেন্দ্রে মোট ভোটার ২ হাজার ৬৭১ জন।বারইপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার ফুরকান আলী জানান, সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। ভোটার উপস্থিতি একদমই কম। জানা গেছে, দ্বিতীয় বারের এই উপ-নির্বাচনে ২ লাখ ৯৬ হাজার ৬৫৪ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। নির্বাচনে তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে সংশ্লিষ্টরা। ১২ জন ম্যাজিস্ট্রেট ও ১ জন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নির্বাচনের দায়িত্বে রয়েছেন। এছাড়া প্রতিটি কেন্দ্রে ৫ জন পুলিশ সদস্যসহ আনসার সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন।২০২০ সালের ৪ নভেম্বর শিকদার মোশাররফ হোসেন সোনা মারা যাওয়ার পর ২০২১ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি উপ-নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয় তার স্ত্রী শিকদার শেফালি বেগম। পরবর্তীতে চলতি বছরের ১৬ মে শিকদার শেফালি বেগম মারা গেলে পদটি আবারো শূন্য হয়।উপনির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নৌকা প্রতীকে আব্দুল হামিক, আনারস প্রতীকে আরিফ রেজা মন্নু ও মোটরসাইকেল প্রতীকে আনিচুর রহমান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

    ঝিনাইদহ
    আতিকুর রহমান।।

  • তেঁতুলিয়ায় বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা ‘গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট’ খেলায় অতর্কিত হামলা ও চেয়ার ভাঙচুর

    তেঁতুলিয়ায় বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা ‘গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট’ খেলায় অতর্কিত হামলা ও চেয়ার ভাঙচুর

    মুহম্মদ তরিকুল ইসলাম, তেঁতুলিয়া প্রতিনিধিঃ পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২২ খেলায় অতর্কিত হামলা ও চেয়ার ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।

    শনিবার (৩০ জুলাই ২০২২) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার ৫নং বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের নাওয়াপাড়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে এ ঘটনা ঘটে। বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার এই জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট খেলায় অতর্কিত হামলা ও চেয়ার ভাঙচুরের ঘটনাটি নারায়নগছ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ কোন ব্যক্তির ইন্ধনে এবং দলের পক্ষপাতিত দর্শক কর্তৃক ঘটানো হয়েছে প্রকাশ্যে ভিডিও চিত্রসহ অভিযোগ উঠেছে।

    সূত্র জানায়, গত সোমবার (২৫ জুলাই) ওই ইউনিয়নের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৮টি টিমের মাধ্যমে নাওয়াপাড়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট, বালক (অনূর্ধ্ব-১৭) ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট, বালিকা (অনূর্ধ্ব-১৭) খেলা অনুষ্ঠিত হয়। শনিবার (৩০ জুলাই) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট, বালক (অনূর্ধ্ব-১৭) এর ইউনিয়ন পর্যায় ফাইনাল খেলায় নারায়নগছ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কালদাসপাড়া ডাংগী সেরাজুল হক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে অনুষ্ঠিত হলে এ খেলায় নির্ধারিত সময়ের শেষ দিকে দুই দলের ভিতর কালদাসপাড়া ডাংগী সেরাজুল হক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দলটি ১টি গোল করেন। অপরদিকে নারায়নগছ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দলটি কোন গোল ঠেকাতে পারেননি।

    প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নারায়নগছ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দলটি কোন গোল ঠেকাতে না পেরে কালদাসপাড়া ডাংগী সেরাজুল হক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় দলটির উপর ‘হ্যান্ড হয়েছে’ তহমত দিয়ে অতর্কিত হামলা ও চেয়ার ভাঙচুরের ঘটনাটি ঘটান।
    ঘটনার সময় মাঠে উপস্থিত ছিলেন, নাওয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক, কালদাসপাড়া ডাংগী সেরাজুল হক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও নারায়নগছ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ ইউপি সদস্য ও দর্শকগণ।
    প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃ নুরুজ্জামান (নুর) জানান, কালদাসপাড়া ডাংগী সেরাজুল হক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জয় লাভ শতভাগ সম্ভাবনা থাকায় বিপক্ষ দলের সমর্থকরা হামলা-ভাঙচুর ও খেলা পন্ড করেন। এতে স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।

    এই বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট খেলায় সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মনোনীত রেফারী মোঃ সাদেকুল ইসলামসহ দুইজন সহকারী রেফারী বলেন, হ্যান্ড হয়েছে এই কথা সঠিক নয়। তাঁরা আরোও জানান, গত সোমবার (২৫ জুলাই) থেকে রেফারীর দায়িত্ব পালন করে আসছে এখনও তাদের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ উঠেননি।

    নাওয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়েল ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফারুক হোসেন বলেন, ‘তিনি খেলার পরিচালনা পরিষদে উপস্থিত ছিলেন। খেলা শেষ হওয়ার ২-৪মিনিট আগ মুহুর্তে নারায়নগছ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এই হামলা ও চেয়ার ভাঙচুর করেন। নারায়নগছ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দর্শকরা হাতে লাঠিসোঠা নিয়ে চেয়ার ভাঙচুর করেন বলে তিনি জানিয়েছেন।

    এ বিষয়ে নারায়নগছ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাফিজুল ইসলাম বলেন, ‘ছেলেদের হার-জিত বড় বিষয় নয়, আনন্দই মূল।’ তিনি বলেন, তার বিদ্যালয়ের ছেলেরা (দলটি) পরাজিত হলে অনেকটাই ভালো হবে নিজের পকেটের টাকায় উপজেলা নিয়ে যেতে হচ্ছেনা। অনেকেই বলছেন খেলায় আপনার বিদ্যালয় কর্তৃক এই ঘটনাটি ঘটানো হয়েছে এমন প্রশ্নোত্তরে জানান, তিনি কোন দর্শককে ডেকে নিয়ে আসেননি। এতে দর্শকরা এমন ঘটনা ঘটাবে তিনিও বুঝে উঠতে পারেনি। বহিরাগতরা এমন আচরণ করবে এটা অত্যান্ত দুঃখজনক।

    কালদাসপাড়া ডাংগী সেরাজুল হক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তোফাজ্জল হোসেন বলেন, বিষয়টি উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে অবগত করা হয়েছে। তিনি এই ঘটনার বিষয়ে ইউনিয়ন কমিটির সভাপতি বরাবরে লিখিত অভিযোগ করতে বলেন।

    এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান জানান, এই বিষয়ে তিনি অবগত আছেন। তিনি বলেন, এই বিষয়ে রেজুলেশনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এতে যদি ওই স্কুল জড়িত থাকে তাহলে তাকে তলব করা হবে। তবে যদি কোন ৩য় পক্ষ হয়ে থাকে তাহলে তাদের চিহ্নিত করে, তাদের বিরুদ্ধে সাধারন ডাইরী (জিডি) করে আইনের আওতায় নিয়ে আসলে খুবই ভালো হবে কেননা এভাবে ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ‘এটা বঙ্গবন্ধুর নামে খেলাধুলা এই খেলা মারামারি করার না, মারামারি করার মানে দাড়াচ্ছে টুর্নামেন্টাকে কলঙ্কিত করা। এতো শক্তি কার? কেন যাবে? ওখানে তো আমার কমিটি আছে।’

    উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২২ এর উপজেলা কমিটির সভাপতি সোহাগ চন্দ্র সাহা বলেন, এটি একটি অনাকাঙ্খিত ঘটনা। খোঁজ খবর নিয়ে বিষয়টি দেখবেন জানিয়েছেন।

    মুুহম্মদ তরিকুল ইসলাম।।

  • মাগুরায় বিএনপির প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ সমাবেশ

    মাগুরায় বিএনপির প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ সমাবেশ

    রক্সী খান প্রতিনিধি ঃ- সারকারের লাগামহীন দূর্নীতি, সারাদেশে লোডশেডিং ও জ¦ালানী খাতে অব্যবস্থাাপনার বিরুদ্ধে মাগুরায় বিএনপির প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত।
    আজ রবিবার সকাল ১১ টায় জেলা বিএনপির ইসলামপুর পাড়াস্থ কার্যালয়ে এ বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ উপলক্ষে সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে বিএনপি,ছাত্রদল,যুবদলসহ অংগ সংগঠনের নেতা কর্মীরা সমাবেশস্থলে মিছিল নিয়ে উপস্থিত হয়। বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ড.এবিএম ওবাইদুল ইসলাম।

    রক্সী খান ,মাগুরা।

  • মাগুরার মঘির ঢালে পরিবহনের  চাকায় পিষ্ট হয়ে পথচারির মৃত্যু

    মাগুরার মঘির ঢালে পরিবহনের চাকায় পিষ্ট হয়ে পথচারির মৃত্যু

    রক্সী খান প্রতিনিধি : মাগুরা-যশোর সড়কের মঘির ঢাল এলাকায় যাত্রীবাহী বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে অজ্ঞাত পরিচয় মধ্য বয়সি এক পথচারির মৃত্যু হয়েছে।

    আজ রবিবার বিকালে ওই পথচারি মঘির ঢালের একটি দোকান থেকে বিস্কুট কিনে রাস্তা পার হওয়ার চেষ্টা করছিলেন। এমন সময় মাগুরা থেকে যশোর গামী একটি যাত্রীবাহী পরিবহন তাকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

    পরে মাগুরা সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশটি উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে।

    মঘির ঢাল এলাকায় সড়কটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় প্রায়ই সেখানে সড়ক দূর্ঘটনায় প্রাণহানির ঘটনা ঘটে থাকে। যে কারণে এলাকাবাসি সেখানকার রাস্তাটি প্রশস্তকরণের দাবি জানিয়েছে।

    রক্সী খান ।

  • বানারীপাড়ায় অসচ্ছল হতদরিদ্র রুগীদের নেবুলাইজার ও ঔষধ বিতরন

    বানারীপাড়ায় অসচ্ছল হতদরিদ্র রুগীদের নেবুলাইজার ও ঔষধ বিতরন

    আব্দুল আউয়াল
    বানারীপাড়া(বরিশাল)প্রতিনিধি:

    বরিশালের বানারীপাড়ায় রবিবার ৩১জুলাই সমাজসেবা অধিদপ্তের উদ্যোগে উপজেলা রোগী কল্যাণ সমিতির পক্ষ থেকে অসহায় অসচ্ছল গরীব রোগীদের স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় বানারীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে শ্বাস কষ্ঠের মূমুর্ষ অবস্থায় ভর্তি হওয়া রোগী মমতাজ বেগমকে চিকিৎসা শেষে বিনা মূল্যে একটি নেবুলাইজার মেশিন ও ঔষধ বিতরন করা হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাক্তার হাফিজুল ইসলাম শাকিলের চিকিৎসা পত্র অনুযায়ী মেশিন ও ঔষধ সমগ্রী প্রদান করা হয়। এ সময় উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা ও রোগী কল্যাণ সমিতির সম্পাদক পার্থ সারথী দেউড়ি এবং বানারীপাড়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক ও রোগী কল্যাণ সমিতির যুগ্ম সম্পাদক এস মিজানুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। এ সময় অসুস্থ রোগী মমতাজ বেগমের পক্ষে পুত্রবধূ সুরমা বেগম ঔষধ সামগ্রী গ্রহণ করেন।

    আব্দুল আউয়াল
    বানারীপাড়া(বরিশাল)প্রতিনিধি।।

  • বরগুনার তালতলীতে মিটার খুলে নেবার ১৫ বছর পরে ১ লাখ ৮৫  হাজার টাকার বিদ্যুৎ বিল

    বরগুনার তালতলীতে মিটার খুলে নেবার ১৫ বছর পরে ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকার বিদ্যুৎ বিল

    মংচিন থান তালতলী( বরগুনা) প্রতিনিধি।।
    বরগুনার তালতলীতে সিডরে বিধ্বস্ত হওয়া পল্লি বিদ্যুতের একটি মিটার অফিসে খুলে নেওয়ার ১৫ বছর পরে নতুন করে ১লাখ ৮৫ হাজার ৮৪১ টাকা বিল করেছে কলাপাড়া জোনাল অফিস। তালতলীর ছোট ভাইজোড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। মিটারের মূল মালিকের মৃত্যু হওয়ায় তার ছেলের বিদ্যুৎ বিলের সঙ্গে বকেয়া বিল যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।

    জানা গেছে, উপজেলার ছোট ভাইজোড়া গ্রামের বৃদ্ধ আদম আলী গ্রামের রাস্তার পশ্চিম পাশে একটি মুদি দোকান চালাতেন। তিনি দোকানে নিজ নামে পল্লি বিদ্যুতের একটি মিটার (হিসাব নাম্বার ৩৭৪-২২০৫) নেন।

    বার্ধক্যজনিত কারণে ২০০৬ সালের ১০ নভেম্বর তিনি মারা যান। ২০০৭ সালের ঘূর্ণিঝড় সিডরে তার দোকান ঘরটি বিধ্বস্ত হয়। এতে পল্লি বিদ্যুতের লোকজন বিধ্বস্ত হওয়া মিটারটি খুলে নিয়ে যায়।

    কিন্তু মিটার খুলে নেওয়ার ১৫ বছর পর মৃত আদম আলীর ছেলে আনসার আলীর চলতি জুলাই মাসের বিদ্যুৎ বিলের সঙ্গে তার বাবার বকেয়া এক লাখ ৮৫ হাজার ৮৪১ বিদ্যুৎ বিল যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।

    শনিবার সরেজমিন গেলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র জানায়, বৃদ্ধ আদম আলীর মৃত্যুর ২-৩ বছর পরে ২০১০ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত স্থানীয় এনায়েত করিমের ছেলে এনামুল করিম ওই দোকানের অদূরেই রাস্তার পূর্বপাশের সারিতে অটোরিকশা চার্জ দেওয়ার গ্যারেজ ব্যবসা চালু করেন।

    তিনি বিদ্যুৎ অফিসের কিছু অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীর সহায়তায় আদম আলীর নামের ওই মিটারের স্থান পরিবর্তন করে রাস্তার পূর্বপাশের খাম্বা থেকে অবৈধ সংযোগ নিয়ে অটোরিকশা চার্জ দেওয়ার ব্যবসা খোলেন।

    পরে দেনায় জর্জরিত হয়ে ২০১৮ সাল থেকে এনামুল করিম এখন গাঢাকা দিয়ে বেড়াচ্ছেন। তবে বর্তমানেও তার ওই গ্যারেজ ঘরে বিদ্যুতের মিটারটি লাইনচ্যুত অবস্থায় লাগানো রয়েছে।

    আনসার আলী বলেন, আমার বাবা ১৯৯৮ সাল থেকে ছোট মাকে নিয়ে দোকান ঘরের পেছনেই আলাদা থাকতেন। আমরা তিন ভাই আলাদা সংসারে বসবাস করতাম। ২০০৬ সালের ১০ নভেম্বর বাবা মারা যান।

    ২০০৭ সালে সিডরের বন্যা হওয়ার কারণে বাবার দোকানঘর ভেঙে যায়। এর কিছু দিন পরই বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন এসে মিটারটি খুলে নিয়ে যায়। এখন বিদ্যুৎ অফিসের লোকেরা কাকে মিটারটি দিয়েছে জানি না।

    আমরা তিন ভাই নিজ নামে মিটার এনে ব্যবহার করছি। এনামুল করিমের বাড়িতে কাউকে পাওয়া যায়নি। তার ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে।

    পল্লি বিদ্যুতের কলাপাড়া জোনাল অফিসের ডিজিএম সজিব পাল বলেন, আদম আলী মারা যাওয়ার কারণে তার নামের বিদ্যুৎ বিল ওয়ারিশ সূত্রে ছেলে আনসার আলীর নামে দেওয়া হয়েছে।
    এনামুল করিম যদি আদম আলীর মিটার অবৈধভাবে ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।