Category: দেশজুড়ে

  • বানারীপাড়ায় নতুনমুখের আয়োজনে জাতীয় শোক দিবস পালন

    বানারীপাড়ায় নতুনমুখের আয়োজনে জাতীয় শোক দিবস পালন

    বানারীপাড়া(বরিশাল) সংবাদদাতা: বুধবার ৩১ আগস্ট সন্ধ্যা ৭ টায় বানারীপাড়ায় নতুনমুখ আয়োজিত সংগঠনের মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৫ আগস্ট তার স্বপরিবারে ঘাতকের পরিকল্পিত হত্যা কান্ডে নিহতদের স্মরণে এক মিনিট দাঁড়িয়ে নিরাবতা পালন করা হয়। সংগঠনের সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন মানিকের সভাপতিত্বে আলাচনায় অংশ নেন, উপজেলা খেলা ঘর আসরের সভাপতি সাবেক শিক্ষা অফিসার মোঃ মোশাররফ হোসেন, নতুনমুখ সম্পাদক মোঃ শাজাহান, বাংলাদেশ প্রগতি লেখক সংঘ বানারীপাড়ার সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিক এস মিজানুল ইসলাম, নতুনমুখের সহ-সভাপতি শিক্ষক হরে কৃষ্ণ বিশ্বাস, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের বানারীপাড়ার সভাপতি দেবাশীষ দাস, নতুনমুখের নির্বাহী সদস্য আশীষ রঞ্জন ঘোষ, প্রাথমিক শশিক্ষক সমিতির জেলা ও উপজেলা কমিটির সম্পাদক মোঃ জাহিদ হোসেন, নতুমুখের সাংগঠনিক সম্পাদক শিক্ষক আতিকুর রহমান, খেলা ঘর আসরের সম্পাদক মোঃ খাইরুল ইসলাম, শিক্ষক মেহেদী হাসান, শিক্ষক মোঃ হাসান আহম্মেদ প্রমূখ।#

  • আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের উদ্যোগে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত

    আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের উদ্যোগে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত

    বিশেষ প্রতিনিধিঃ ঢাকার আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়নের নরসিংহপুরে অবস্থিত ‘আশুলিয়া সাংবাদিক সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাব’ এর উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তার পরিবারের সকল শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা-মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট ২০২২ইং) বিকেল ৪টায় এ অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন “আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাব” এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোঃ সাইফুল ইসলাম জয় (হেলাল শেখ), এ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা প্রেসক্লাবের সভাপতি আওরঙ্গজেব কামাল, সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক হাজী জমত আলী দেওয়ান, আশুলিয়া থানা যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাংগঠনিক সম্পাদক ও সদ্য ঘোষিত আশুলিয়া থানা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুমন আহমেদ ভুঁইয়া, জাতীয় শ্রমিক লীগের আশুলিয়া আ লিক কমিটির যুগ্ন আহ্বায়ক সানাউল্লাহ সানি ভুঁইয়া, সিনিয়র সহ-সভাপতি সেলিম মন্ডল, সালাউদ্দিন, নাজমুল হক ইমু, শাহিন আলম, এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইয়ারপুর ইউনিয়নের কৃতি সন্তান মোঃ মাজু মন্ডল, শিক্ষাঅনুরাগী মোঃ সেলিম ও স্থানীয়রা। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, আশুলিয়া প্রেসক্লাবের সদস্য সাংবাদিক মশিউর রহমান, মামুন মোল্লা, শামীম আহমেদসহ বিভিন্ন মিডিয়ার সংবাদ কর্মীগণ। উক্ত অনুষ্ঠানটি স ালনা করেন রাকিবুল ইসলাম সোহাগ।
    উক্ত অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিগণ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনের উপরে আলোকপাত করে বলেন, বাঙালি জাতিকে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করেছেন, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্বীকৃতি পেয়েছে বঙ্গবন্ধু ডাকে দেশ স্বাধীন হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের ডাক দিয়ে বলেছিলেন যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে প্রস্তুত থাকো, আমরা শক্রর মোকাবেলা করবো, আমরা মরতে শিখেছি এই বাংলাদেশকে স্বাধীন করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ। বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে বাঙালি জাতি মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন বলেই আমরা আজ বাংলাদেশ নামক এই স্বাধীন দেশ পেয়েছি। বিশেষভাবে বঙ্গবন্ধু সাংবাদিকদের জন্য কাজ করে গেছেন, তিনি প্রেস কাউন্সিল গঠন করার মাধ্যমে সাংবাদিকদের দিয়েছিলেন পূর্ণ স্বাধীনতা।
    আমন্ত্রিত অতিথিরা আরও বলেন, ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির কালো অধ্যায় রচিত হয়েছে, যা সারা বিশ্বে কোথাও হয়নি। সেই ১৫ আগস্ট সেই দিনে জাতি হারিয়েছে বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তার পরিবারকে। আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে আঁকড়ে ধরে সোনার বাংলা গড়তে নিরলসভাবে কাজ করে যাবো। বঙ্গবন্ধুসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদেরকে যারা গুলি করে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে, তাদের অনেকের বিচার হয়েছে এই বাংলার মাটিতে, এই হত্যাকান্ডের সাথে আরও যারা জড়িত আছে তাদেরকে বিদেশ থেকে দেশে ফিরে এনে বিচারের আওতায় আনার পর সেই হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করে জাতিকে কলঙ্ক মুক্ত করতে হবে।
    আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাব এর সিনিয়র সহ-সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ চিশতি, সাধারণ সম্পাদক কহিরুল ইসলাম খাইরুল, যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক ইমু, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ শহিদুল ইসলাম, আলতাব হোসেন, কে এম রেজভী, দাউদুল ইসলাম নয়ন, রাকিবুল ইসলাম সোহাগ, নাজমুল ইসলাম, পলাশ হাওলাদার, বাবু মিয়া, রাজমুল, জনি, পলাশ সরকার, মোকাম্মেল মোল্লা সাগর, সবুজ খান, ইমরান, ইমন, ইকবালসহ বিভিন্ন সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ ও মসজিদের ঈমামসহ স্থানীয়রা উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে সর্বশেষ রাত ৮টায় আলোচনা, মিলাদ মাহফিল ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয় ১৫ আগস্টে যারা শহিদ হয়েছেন তাদের জন্য এবং আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়ন পরিষদের সুনামধন্য চেয়ারম্যান সৈয়দ আহমেদ ভুঁইয়া মাষ্টার সাহেবের সুস্থতা কামনায় দোয়া করা হয়, চেয়ারম্যান সাহেব বর্তমানে ভারতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সব শেষে গার্মেন্টসের শ্রমিকসহ কিছু গরীব মানুষের জন্য কাঙ্গালি ভোজের আয়োজন করা হয়।

  • জেলা বিএনপির সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ ঝিনাইদহে বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর  বর্বোরোচিত হামলায় আহত ১২০

    জেলা বিএনপির সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ ঝিনাইদহে বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর বর্বোরোচিত হামলায় আহত ১২০

    ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
    ঝিনাইদহে বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর দেশীয় অস্ত্র, লাঠি, রামদা, হকিস্টিক ও হাতুড়ি দিয়ে বর্বোরোচিতভাবে হামলা করা হয়েছে। ভাংচুর ও লুট করা হয়েছে বিএনপি নেতাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং বাড়ি ঘর। হামলায় ১২০ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। এরমধ্যে ২৭ জন গুরুতর আহত হয়ে ঝিনাইদহ, কালীগঞ্জ, শৈলকুপা, ঢাকা ও যশোর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। মঙ্গলবার বিএনপির সমাবেশে আসা যাওয়ার পথে আ’লীগ এই হামলা চালায়। বুধবার দুপুরে এইচএসএস সড়কস্থ ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির কার্যালয়ে জনাকীর্ণ এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করে বিএনপি। জেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাড এম এ মজিদ লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। এ সময় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাহিদুজ্জামান মনা, বিএনপি নেতা মুন্সি কামাল আজাদ পাননু, সাজেদুর রহমান পাপপু, আব্দুল মজিদ বিশ^াস, আলামগীর হোসেন আলম, শাহজাহান আলী, আবু বক্কার সিদ্দিক, মহিলাদল নেত্রী অধ্যক্ষ কামরুজ্জামান লিজি, তহুরা বেগম, আশরাফুল ইসলাম পিন্টু, মিজানুর রহমান সুজনসহ জেলা, উপজেলা ও পৌর বিএনপির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে মঙ্গলবার ঝিনাইদহ শহরের উজির আলী হাইস্কুল মাঠে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এই সমাবেশে যোগদানের উদ্দেশ্যে সদর উপজেলার ১৭টি ইউনিয়ন ও জেলার ৬টি উপজেলা থেকে বিএনপি’র নেতাকর্মীরা আসতে শুরু করে। তৃনমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা যাতে এই সমাবেশে অংশগ্রহণ করতে না পারে সে জন্য এই ফ্যাসিষ্ট সরকারের সন্ত্রাসীরা পুলিশের সামনেই বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে নিরীহ নেতাকমীদের উপর বর্বোরোচিতভাবে হামলা চালায়। হামলায় বিএনপি’র প্রায় ১২০জন নেতাকর্মী আহত হয়। আহতদের মধ্যে ঘোড়শাল ইউনিয়নের নেতা আশিক, রুবেল, আলামীন, পলাশ, রিয়াজ হাসান, এনামুল, রিয়াজ, রাকিব, শুভ ও পারভেজ আহত হন। মধুহাটি ইউনিয়নের কৃষকদল নেতা ইমরান ও নাজির, সাগান্না ইউনিয়নের বিএনপি নেতা মকলেচুর রহমান বকুল, মহারাজপুর ইউয়িনের বিএনপি নেতা সঞ্জের আলী, গান্না ইউনিয়নের ছাত্রদল নেতা শামীম ও নিশাদ, বিএনপি নেতা আনিচ, শাহাজান, যুবদল নেতা জুবায়ের ও কাওসার, নলডাঙ্গা ইউনিয়ন বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক গেলাম রসুল, বিএনপি নেতা সবজেল, মনিরুল, আলীম, পদ্মাকর ইউনিয়ন কৃষকদলের সভাপতি ওলিয়ার রহমান, শৈলকুপা উপজেলার যুবনেতা আনারুল, জুয়েল, বাবু, মাজেদ, আসাদুল, তারেক, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা সাইফুল ইসলাম, কোটচাঁদপুর উপজেলা যুবদল নেতা সিরু, আশরাফ, কোটচাঁদপুর ছাত্রদলের সদ্য সচিব হীরা, কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়ন বিএনপি নেতা সফর আলী, যুবদল নেতা লোকমান, কাষ্টভাংগা ইউনিয়নের বিএনপি নেতা আতিয়ার ও যুবদল নেতা পিয়ারকে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা পিটিয়ে আহত করে। হামলা করেই সন্ত্রাসীরা ক্ষ্যান্ত হয়নি, তারা বিএনপি’র নেতাদের ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান ও বাড়িঘরে হামলা, ভাংচুর ও লূটপাট করেছে। বিএনপি নেতা কামাল আজাদ পাননুর মালিকানাধীন ঝিনাইদহ শহরের প্রিন্স হাসপাতাল এন্ড ক্লিনিকে হামলা চালিয়ে দাতের এক্সরে মেশিন (ওজিটি), অফিস ভাংচুর ও লুটপাট করেছে। এতে প্রতিষ্ঠানটির প্রায় ২৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। হামদহ অঞ্চলের সদর শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক ঠান্ডুর প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে প্রায় দুই লাখ টাকার মালঅমাল লুট করেছে। জেলা শ্রমিক দল নেতা শিবলুর ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাংচুর ও নগদ অর্থ লুট করেছে। যুবদলের থানায় আহ্বায়ক আশরাফ হোসেনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভাংচুর ও লুটপাট করেছে। আর এই হামলা হয়েছে পুলিশ প্রশাসনের ছত্রচায়ায় ঝিনাইদহ সদর আসনের বিনা ভোটের এমপির ইন্ধনে। এছাড়া সাগান্না ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের দলীয় কার্যালয়ে নিজেরা আগুন দিয়ে বিএনপি’র ১২ নেতাকর্মীর নামে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা করেছে। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ফ্যাসিবাদি আওয়ামী সরকার ক্ষমতা হারানোর ভয়ে দেওলিয়া হয়ে গেছে। সংবাদ সম্মেলনে হুসিয়ার উচ্চারণ করে বলা হয়, এভাবে যদি একের পর এক হামলা, বাড়িঘর ভাংচুর লুটপাট ও নেতাকর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা করা হয় তাহলে প্রতিবাদ স্বরুপ বিএনপি ঝিনাইদহ জেলায় অবরোধ ও হরতালের মত কঠোর কর্মসূচী দিতে বাধ্য হবে।

    ঝিনাইদহ
    আতিকুর রহমান।

  • চরতারাপুরের বিভিন্ন ইপিআই টিকাদান কেন্দ্রে চেয়ার-টেবিল বিতরণ

    চরতারাপুরের বিভিন্ন ইপিআই টিকাদান কেন্দ্রে চেয়ার-টেবিল বিতরণ

    নিজস্ব প্রতিবেদক, সুজানগরঃ পাবনার চরতারাপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন ইপিআই টিকাদান কেন্দ্রের মাঝে চেয়ার-টেবিল বিতরণ করা হয়েছে। চরতারাপুর ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে ও এলজিএসপি-৩ এর আওতায় ওই সকল চেয়ার ও টেবিল বিতরণ করা হয়। গতকাল প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ বিতরণ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন চরতারাপুর ইউপি চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান খান। এ সময় ইউপি সচিব আসাদুজ্জামান ,ইউপি সদস্য রুহুল আমিন, মোস্তাফিজুর রহমান বাবু, রনি আহমেদ ও স্থানীয় আ.লীগ নেতা রবিউল ইসলাম রবি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। চরতারাপুর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় সূত্রে জানাযায়, পর্যায়ক্রমে ইউনিয়নের ২৪টি ইপিআই টিকাদান কেন্দ্রেই চেয়ার-টেবিল বিতরণ করা হবে।

    এম এ আলিম রিপন
    সুজানগর(পাবনা)প্রতিনিধি।

  • নওগাঁয় সমাজসেবা অধিদপ্তরের ভিক্ষুকমুক্ত কর্মসূচীর তহবিল থেকে ভেড়া ও খাদ্যসামগ্রী বিতরন

    নওগাঁয় সমাজসেবা অধিদপ্তরের ভিক্ষুকমুক্ত কর্মসূচীর তহবিল থেকে ভেড়া ও খাদ্যসামগ্রী বিতরন

    রওশন আরা শিলা, নওগাঁ প্রতিনিধি ঃ নওগাঁয় ভিক্ষাবৃত্তি থেকে মুক্ত করতে ৫ জন ভিক্ষুককে বিকল্প কর্মসংস্থান হিসেবে ভেড়া ও খাদ্যসামগ্রী বিতরন করা হয়েছে। বুধবার দুপুরে সমাজসেবা অধিদপ্তরের ভিক্ষুকমুক্ত কর্মসূচীর তহবিল থেকে প্রত্যেককে ৩টি করে ভেড়া ও ১ মাসের প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী বিতরন করা হয়েছে।

    জেলা প্রশাসন ও জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে এ উপলক্ষ্যে সরকারী শিশু পরিবার চত্বরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক নূর মোহাম্মদ।

    অনুষ্ঠানে জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ কায়েস উদ্দিন, সমাজসেবা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোঃ মোহতাসিমবিল্লাহ, সহকারী পরিচালক গওসল আযম এবং বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা রানি’র প্রধান নির্বাহী ফজলুল হক খান বক্তব্য রাখেন।

    অনুষ্ঠানে সদর উপজেলার দরিয়াপুর গ্রামের মৃত মজিবর রহমানের স্ত্রী সকিনা বেওয়া, মৃত ওসমান সরকারের স্ত্রী সবিরা বেওয়া, মৃত হুজুর আলীর স্ত্রী গেদি বেওয়া, মৃত সমশের সরদারের স্ত্রী হাফিজান বেওয়া এবং মৃত গুনি প্রামানিকের স্ত্রী হালিমা বেওয়াকে ৩টি করে ভেড়া দেয়া হয়। এ ছাড়াও আগামী এক মাসের খাদ্য সহায়তা বাবদ ২৫ কেজি চাল, ২ কেজি আটা, ৩ লিটার সয়াবিন তেল, ১ কেজি লবন, ১ কেজি ডাল ও নগদ ১ হাজার টাকা করে দেয়া হয়। সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক জানান তাদের প্রত্যেককে আগামী ৬ মাস অর্থৎ ভেড়াগুলো উৎপাদনে যাওয়া পর্যন্ত খাদ্য সহায়তা বাবদ নগদ ৩ হাজার টাকা করে দেয়া হবে। #

    রওশন আরা পারভীন শিলা
    নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি।

  • সুজানগরে দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায়  চিকিৎসাধীন আরো একজনের মৃত্যু

    সুজানগরে দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় চিকিৎসাধীন আরো একজনের মৃত্যু

    এম এ আলিম রিপন, সুজানগর ঃ পাবনার সুজানগরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় পাবনা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মো.মতিউর রহমান(মধু খন্দকার) নামে আরো একজনের মৃত্যু হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে তিনি মারা যান। এর আগে গত ২২ আগস্ট সোমবার সুজানগর উপজেলার তাঁতীবন্দ ইউনিয়নের জিয়ালগাড়ী ভবানীপুর গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনায় মো.মতিউর রহমান(মধু খন্দকার) এর আপন ভাই মো. জাহাঙ্গীর আলম (৬৫) টেটা বৃদ্ধ হয়ে নিহত হন। এ ঘটনায় ওইদিন উভয়পক্ষের আরও অন্তত ১০জন আহত হন।স্থানীয়রা জানান, মো.জাহাঙ্গীর আলম খন্দকার ও একই গ্রামের আশরাফ আলীর পরিবারের মধ্যে র্দীঘদিন ধরেই বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষ বাধলে একজন নিহত ও উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন । এ ঘটনায় নিহত অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে জুবায়ের তাঁর পিতা হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ এনে ২৪ জনকে আসামি করে ২৩ আগস্ট মঙ্গলবার সুজানগর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরপরপরই অভিযান চালিয়ে মামলার প্রধান আসামি আশরাফ আলী সহ উপজেলার তাঁতীবন্দ ইউনিয়নের জিয়ালগাড়ী ভবানীপুর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে আকরাম হোসেন, খলিলুর রহমানের ছেলে আনোয়ার হোসেন, মো.আরশেদ আলীর ছেলে নাজমুল হোসেন ও সাঁথিয়া থানার ভৈরবপুর গ্রামের মোকারম হোসেনের ছেলে মনিরুল ইসলামকে আটক করে আদালতে সোপর্দ করে । সুজানগর থানার ওসি আব্দুল হাননান জানান, মামলার অপর আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে, ওসি আরো জানান,বিগত ২০১৯ সালে তাদের মধ্যে নারী ও শিশু নির্যাতন সংক্রান্ত একটি মামলা হয়েছিল। সেই শত্রুতার জের ধরেই স্থানীয় একটি চায়ের দোকানে তাদের মধ্যে কথাকাটাকাটি এবং পরবর্তীতে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। মঙ্গলবার

    এম এ আলিম রিপন
    সুজানগর(পাবনা)প্রতিনিধি।।

  • পঞ্চগড় খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির উদ্বোধন প্রেস ব্রিফিং

    পঞ্চগড় খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির উদ্বোধন প্রেস ব্রিফিং

    মোঃ বাবুল হোসেন পঞ্চগড় ঃ
    পঞ্চগড় জেলার পাঁচ উপজেলা ও তিনটি পৌরসভাসহ ৪৩টি ইউনিয়নের ১ লাখ ২৬ হাজার নিম্ন আয়ের মানুষকে স্বল্পমূলে খাদ্য সামগ্রী প্রদান করা হবে। জাতির পিতার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিল-আমার দেশের প্রতিটি মানুষ খাদ্য পাবে। তারঁই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই উদ্যোগ। আগামী ১সেপ্টেম্বর থেকে ওএমএস, টিসিবি ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির উদ্বোধন উপলক্ষে বুধবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক প্রেসব্রিফিংয়ে জেলা প্রশাসক মো. জহুরুল ইসলাম এ কথা বলেন।

    জেলা প্রশাসক বলেন, বুধবার (১সেপ্টেম্বর) থেকেই সরকারি ছুটির দিন ব্যাতীত পাঁচ উপজেলা ও তিনটি পৌরসভায় ১৮ জন ডিলারের মাধ্যমে ৩০ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হবে। প্রত্যেকে ৩০ টাকা কেজি দরে ৫ কেজি চাল কিনতে পারবেন। এতে প্রতিদিন ৬ হাজার মানুষ এই সুবিধা পাবে। এছাড়া চতুর্থ ধাপে ওএমএসের ডিলারদের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য হিসেবে প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা, প্রতি লিটার সোয়াবিন তেল ১১০ টাকা, প্রতি কেজি মশুর ডাল ৬৫ টাকা দরে কিনতে পারবে। টিসিবির কার্ডধারীরা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দুই দফায় ১০ কেজি চাল কিনতে পারবে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় নিবন্ধকৃত ৫১ হাজার ৩ জন নিম্ন আয়ের মানুষ জেলার ৮৮ জন ডিলারের মাধ্যমে ১৫ টাকা কেজি দরে ৩০ কেজি চাল কিনতে পারবে।

    জেলা প্রশাসক জানান, জেলায় পর্যাপ্ত চাল মজুদ রয়েছে। প্রত্যেক ডিলারের দোকানে পুলিশ ও আনসার এবং উপজেলা পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা মনিটরিংয়ের দায়িত্বে থাকবে। এসব কর্মসূচি ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে।

    প্রেস বিফ্রিংয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আজাদ জাহান, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক রেজাউল হক খন্দকারসহ উপস্থিত ছিলেন।

  • নড়াইলে অন্য রকম সাজা ভোগ করে আদালত থেকে খালাস পেলেন

    নড়াইলে অন্য রকম সাজা ভোগ করে আদালত থেকে খালাস পেলেন

    উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি:

    নড়াইলে ৭ শর্তে খালাস পেলেন বৃক্ষরোপণ, মা বাবার সেবা করা ও বঙ্গবন্ধুর ভাষণ মুখস্ত। নড়াইল জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত। জেলে না দিয়ে বাড়ীতে থেকে বৃক্ষরোপণ, মা বাবার সেবা করা ও বঙ্গবন্ধুর ভাষণ মুখস্ত করার মধ্যে দিয়ে অন্য রকম সাজা ভোগ করে মামলা হতে খালাস দিয়েছেন জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট
    আদালত। উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি জানান, বুধবার (৩১ আগষ্ট) দুপুরে নড়াইল জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের বিচারক আমাতুল মোর্শেদা মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনসহ অন্য একটি মামলায় এ দন্ডাদেশ দেন। এ ভাবে সাজা ভোগ করে দদণ্ডপ্রাপ্তরা মামলা হতে খালাস পেয়ে খুশি হয়েছেন।
    মামলার বিবরণে জানাগেছে, লোহাগড়া উপজেলার কুন্দশী গ্রামের নজরুল হক মৃধার ছেলে ইকরামুল হক মৃধা (৩৫) ও গোপীনাথপুর গ্রামের মফিজুর রহমানের ছেলে সুজন শেখ (৩০) কে ২০১৮ সালের মাদ্রক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে ৩১ জানুয়ারী ২০২২দোষী সাব্যস্ত করে ১বছরের কারাদন্ড ও তিন হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ঐ একই দিনে নড়াইলের নড়াগাতি থানার বাঐসোনা গ্রামের মৃত আলাউদ্দিন মোল্যার ছেলে মোঃ ফোরকান মোল্যা (৪০), সোহরাব মোল্য (৩৫) ও মিরাজ মোল্যা (৩০) কে দন্ড বিধি ১৪৩ ধারায় তিন মাসের কারাদন্ড ও এক হাজার টাকা জরিমানা করে রায় প্রদান করা হয়।
    আসামীদের আইনজীবিদের আবেদনের কারনে তাদের জেলখানার পরিবর্তে সাতটি শর্তে প্রবেশনে দেওয়া হয়। আসামীগন বাড়ীতে তাদের মাতা পিতার সেবা যত্ন করা, বিভিন্ন এলাকায় বৃক্ষরোপন করা, বঙ্গবন্ধুর ভাষণ মুখস্ত করা সহ বিভিন্ন প্রকার সমাজ সামাজিকতা করায় প্রবেশন অফিসারের সন্তোষ জনক প্রতিবেদনের কারনে ৩১ আগস্ট দুপুরে দুইটি মামলার মোট ৫ জন আসামীকে স্ব স্ব মামলা হতে তাদের খালাস প্রদান করে।

  • পঞ্চগডে ইয়াবা সহ মাদক ব্যবসায়ী দেলোয়ার গ্রেফতার

    পঞ্চগডে ইয়াবা সহ মাদক ব্যবসায়ী দেলোয়ার গ্রেফতার

    মোঃ বাবুল হোসেন পঞ্চগড়
    ৩১/০৮/২০২২ খ্রিঃ পুলিশ সুপার পঞ্চগড় নির্দেশ ক্রমে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) নির্দেশনায় অফিসার ইনচার্জ পঞ্চগড় সদর থানার তত্ত্বাবাধনে মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা কালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে হাড়িভাসা ইউনিয়নের ফুটকিপাড়া গ্রামের মাদক ব্যবসায়ী দেলোয়ার হোসেন তার গরুর আড়তে মাদকদ্রব্য ইয়াবা ক্রয়-বিক্রয় করতেছে।

    পঞ্চগড় সদর থানার একটি চৌকস টিম মাদক ব্যবসায়ী দেলোয়ার হোসেনের গরুর আড়তে এক সাড়াশি অভিযান করে আসামী দেলোয়ার হোসেনকে গ্রেফতার করে। দেহ তল্লাশি করে তার পরিহিত শার্টের বুক পকেট থেকে ১০০ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করেন। পঞ্চগড় সদর থানায় আসামির বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা প্রক্রিয়াধীন।

  • ময়মনসিংহে জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্য পদে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে আরজুনা কবির

    ময়মনসিংহে জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্য পদে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে আরজুনা কবির

    আরিফ রববানী ময়মনসিংহ।।
    বাবা শিক্ষক ছিলেন তাই ছাত্রজীবন থেকেই ভ্রদ্র আচার-আচরণ ও মিষ্টভাষী। শান্তিপ্রিয় পরিবারের সন্তান আবার বিয়ে হয়েছে রাজনৈতিক পরিবারে তাই মানুষের সেবা আর এলাকার উন্নয়নে সক্রিয় ভাবে রাজনীতি করে ১বার উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান,১জেলা পরিষদের সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে তৃণমূল নেতাদের অগাধ ভালবাসায় জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের প্রথমে সদস্য, পরে মহিলা বিষয়ক সম্পাদক এবং বর্তমানে জাতীয় কমিটির সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন আরজুনা কবির।

    শিক্ষক বাবা, শশুর বয়ড়া ও কেওয়াটখালী ইউনিয়ন পরিষদের তিনবারের নির্বাচিত জনপ্রিয় চেয়ারম্যান আব্দুল কাদির (কাদু) সাহেবের আদর্শকে ধরে রেখে মানুষ হয়ে মানুষের সাথে মিলে গত ২০০৯ সালের উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে প্রথম বারেই বিপুল ভোটে সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছিলেন। তৃণমূলে গ্রহণ যোগ্যতা আছে বলেই সেই গ্রাম থেকে তুলে নিয়ে এসে সদরের মানুষ উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত করে এলাকার উন্নয়নের জন্য কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছিলো আরজুনা কবির কে। উপজেলায় তার সততা কে কাজে লাগাতে ২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত জেলা পরিষদ নির্বাচনে তাকে বিপুল ভোটে সদস্য নির্বাচিত করেন সদর,গৌরীপুর ও তারাকান্দা উপজেলার জনপ্রতিনিধিরা।

    আরজুনা কবির আবারও জেলা পরিষদ সদস্য পদে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।সে লক্ষে তিনি তফসিল ঘোষণার পর থেকে সকাল-সন্ধ্যা গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে তিনি সদর উপজেলার ঘাগড়া ইউনিয়ন দাপুনিয়া ইউনিয়ন, খাগডহর ইউনিয়ন, অষ্টধার ইউনিয়ন , কুষ্টিয়া,ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন এলাকা,তারাকান্দা উপজেলার কামারিয়া ইউনিয়ন, বিসকা ইউনিয়ন, বালিখা ইউনিয়ন ও গৌরীপুর উপজেলার গৌরীপুর পৌরসভা,গৌরীপুর ইউনিয়ন, মাওহা ইউনিয়ন, রামগোপালপুর ইউনিয়ন, ডেওহাখোলা ইউনিয়ন সহ বিভিন্ন ইউনিয়নে ভোটারদের বাড়ী-বাড়ী গিয়ে
    গণসংযোগ করে ভোটারদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন।

    এ বিষয়ে আরজুনা কবির বলেন- প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় প্রচেষ্টায় সমগ্র দেশ উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছে। সে-ধারাবাহিকতায় আমিও উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় পাশাপাশি এলাকার বেকার যুবকদেও কর্মসংস্থানের লক্ষে কাজ করবো তাদের নিজস্ব কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য প্রেরণা দিবো। এলাকাকে এক নতুনরুপে সাজিয়ে তুলবো। পরিশেষে বলতে চাই শৃংঙ্গলার মধ্যে দল ও নির্বাচনী এলাকাকে এগিয়ে নিতে চাই।সেই লক্ষে জেলা পরিষদ নির্বাচনে আবারও প্রার্থী হিসাবে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছি। আমার বিশ্বাস ভোটাররা আমাকে চলমান উন্নয়ন কর্মকাণ্ড এগিয়ে নিতে আবারও বিজয়ী করবে ইনশাআল্লাহ।