Author: desk

  • ঠাকুরগাঁওয়ে  শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী বিএনপিতে যো-গদান

    ঠাকুরগাঁওয়ে শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী বিএনপিতে যো-গদান

    ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ মো:মনসুর আলী, ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ৭নং চিলারং ইউনিয়নের সনাতন ধর্মাবলম্বী শতাধিক নারী-পুরুষ বিএনপিতে যোগদান করেছেন।

    বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ৭নং চিলারং ইউনিয়ন ২নং ওয়ার্ডের বালাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসন্ন সার্বজনীন শারদীয় দূর্গোৎসব উপলক্ষে সনাতন ধর্মালম্বী এলাকাবাসীর সাথে মতবিনিময় সভা
    প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগদান করেন। এ সময় জেলা নেতৃবৃন্দ তাদের ফুল দিয়ে বরন করেন।

    শ্রী মলিন চন্দ্র সরকার ইউপি সদস্য, ২নং ওয়ার্ড, ৭নং চিলারং ইউপি সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জনাবঃ আব্দুল হামিদ, সভাপতি
    বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি, ঠাকুরগাঁও জেলা

    বিশেষ অতিথি: সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি, ঠাকুরগাঁও জেলা,
    জনাব মোঃ পয়গাম আলী বলেন,ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার ‘সনাতন ধর্মাবলম্বীদের এত বিএনপিতে যোগদান প্রমাণ করে, দেশের মানুষ আর নির্যাতন, দুর্নীতি ও অবিচার মেনে নিতে চায় না।’ মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের হাত শক্তিশালী করতে ধানে শীষে ভোট দিয়ে বিজয় করতে হবে।

    উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ আমিনুর রহমান, আহবায়ক, ৭নং চিলারং ইউনিয়ন বিএনপি।
    জনাব মোঃ বজলুর রহমান, যুগ্ম আহবায়ক-১, ৭নং চিলারং ইউনিয়ন বিএনপি।
    জনাব মোঃ জয়নাল আবেদীন রাজা, যুগ্ম আহবায়ক, ৭নং চিলারং ইউনিয়ন বিএনপি।
    এতে আরো উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়নের অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন দলের সহ স্থানীয় সাধারণ ভোটার গন।

  • প্র-ভাবশালীদের ছ-ত্রছায়ায় বড় হওয়া জিসান অবশেষে পুলিশের জা-লে আ-টক

    প্র-ভাবশালীদের ছ-ত্রছায়ায় বড় হওয়া জিসান অবশেষে পুলিশের জা-লে আ-টক

    শহিদুল ইসলাম,
    বিশেষ প্রতিনিধি:

    চট্টগ্রাম নগরীর ইপিজেড থানাধীন বন্দরটিলা কাঁচাবাজারের পিছনের গলি—যেখানে দীর্ঘদিন ধরে অপরাধচক্রের আতঙ্কে ভুগছিলেন এলাকাবাসী। অবশেষে এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের অভিযোগ ও সরাসরি সহযোগিতা, এবং পুলিশ প্রশাসনের উচ্চপর্যায়ের নির্দেশনায় চালানো কৌশলগত অভিযানে কুখ্যাত কিশোর গ্যাং সদস্য জিসান মির্জা (১৬) পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়।

    এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন ইপিজেড থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ জামির হোসেন জিয়া। সিএমপি’র বন্দর বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (বন্দর) জনাব মোঃ আমিরুল ইসলাম এর সার্বিক দিক-নির্দেশনা, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (বন্দর) মোঃ জাহাঙ্গীর এবং সহকারী পুলিশ কমিশনার (বন্দর জোন) মাহমুদুল হাসানের কঠোর তত্ত্বাবধানে এসআই মোঃ আরিফ হোসেন সংগীয় ফোর্সসহ এ অভিযান পরিচালনা করেন।

    অভিযুক্ত জিসান মির্জার বিরুদ্ধে ইপিজেড থানার মামলা নং-০৫, ধারা ৩৯৯/৪০২ দণ্ডবিধি চলমান ছিল। বহুদিন ধরে সে এলাকায় অপরাধচক্রের হয়ে কাজ করছিল এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের ছত্রছায়ায় দিন দিন আরো বেপরোয়া হয়ে ওঠে। তার নেতৃত্বে এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের কার্যক্রম ভয়াবহ আকার ধারণ করেছিল।

    গ্রেফতারকৃত জিসান মির্জার বাড়ি চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ থানার ইসাপুর/ভেন্ডার বাড়ি, ৮নং পাইকপাড়া ইউনিয়নে। তার পিতা মোঃ রাশেদ ও মাতা সুমি বেগম। বর্তমানে তারা চট্টগ্রামের বিজয়নগরে বসবাস করছিলেন। এলাকাবাসীর দাবি, পরিবার থেকেও তাকে অপরাধে নিরুৎসাহিত না করে বরং নীরব সমর্থন দেওয়া হতো, যা তাকে আরও ভয়ংকর রূপ দিয়েছে।

    জিসানের গ্রেফতারে এলাকায় স্বস্তি নেমে এসেছে। দীর্ঘদিনের আতঙ্ক থেকে মুক্তির আশ্বাস পেয়েছেন সাধারণ মানুষ। তারা জানান—”পুলিশ যদি এভাবে কঠোর অবস্থানে থাকে, তাহলে আমাদের এলাকায় এ ধরনের অপরাধচক্র টিকতে পারবে না।”

    আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, গ্রেফতারকৃত আসামীকে যথাযথ পুলিশ স্কটের মাধ্যমে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। পাশাপাশি তার সহযোগীদের বিরুদ্ধেও অভিযান অব্যাহত থাকবে। এ ধরণের অপরাধচক্র ও প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে পুলিশ কঠোর অবস্থানে রয়েছে বলে সিএমপি’র বন্দর বিভাগ নিশ্চিত করেছে।

  • তানোরের নতু-ন ইউএনও নাঈমা খাঁন

    তানোরের নতু-ন ইউএনও নাঈমা খাঁন

    আলিফ হোসেন,তানোরঃ
    রাজশাহীর তানোরে নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হিসেবে যোগদান করেছেন নাঈমা খাঁন। গত বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে নতুন কর্মস্থলে যোগদান করেন তিনি। এসময় প্রশাসন ভবনের সামনে ফুলের তোড়া দিয়ে নবাগত ইউএনওকে বরন করে নেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোহাম্মদ হোসেন খাঁন ও কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহমেদসহ উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ। এরআগে গাজীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে কর্মরত ছিলেন তিনি।
    সংশ্লিষ্ট সূত্র জানা গেছে, নবাগত ইউএনও নাঈমা খাঁন সিরাজগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার বাসিন্দা তিনি। গত বুধবার নতুন কর্মস্থল রাজশাহীর তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ৩৬তম বিসিএস ক্যাডার কর্মকর্তা । ইউএনও নাঈমা খাঁন বলেন, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সবার সঙ্গে সমন্বয় করে জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাবো। এজন্য এ উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের উন্নয়নে কর্মকর্তা-কর্মচারী ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছাড়াও সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের সহযোগিতা চাই। তিনি বলেন- কাঙ্ক্ষিত সেবা নিশ্চিত করতে ২৪ ঘন্টা সবার জন্য তানোর উপজেলা প্রশাসনের দরজা উন্মুক্ত থাকবে ইনশাল্লাহ।

  • সুজানগরে গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার স-মাপনী

    সুজানগরে গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার স-মাপনী

    এম এ আলিম রিপন,সুজানগরঃ পাবনার সুজানগরে ৫২তম গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার (২৫সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টায় সুজানগর সরকারি পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ চত্বরে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর রাশেদুজ্জামান রাশেদ। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সোলায়মান হোসেনের সভাপতিত্বে সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার মনোয়ার হোসেন। অন্যদের মাঝে বক্তব্য দেন নাজিরগঞ্জ স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ নাদের হোসেন, সুজানগর সরকারি পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক(ভারপ্রাপ্ত) আব্দুর রাজ্জাক , উদয়পুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান ও মোহাম্মাদিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা মাহাতাব উদ্দিন প্রমুখ। ২ দিনব্যাপী সুজানগরে অনুষ্ঠিত ৫২তম গ্রীষ্মকালীন এ ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় ফুটবল, হ্যান্ডফল, কাবাডি, দাবা ও সঁাতার সহ বিভিন্ন ইভেন্টে উপজেলার মাধ্যমিক পর্যায়ের সকল স্কুল ও মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীরা অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর রাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেন, জাতির ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুস্থ দেহে সুস্থ মনের অধিকারী করতে হলে খেলাধুলার বিকল্প নেই। এ ধরনের প্রতিযোগিতা শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং প্রতিভা বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। শিক্ষার্থীদের নিয়মিত পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলাতেও মনোযোগী হতে হবে। এ সময় তিনি আরো বলেন, ক্রীড়াই পারে তরুণ প্রজন্মকে মাদক, জঙ্গিবাদ ও সকল অশুভ পথ থেকে দূরে রাখতে। খেলাধুলার মাধ্যমে যেমন শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটে, তেমনি শিক্ষার্থীদের মধ্যে শৃঙ্খলা, সহনশীলতা ও নেতৃত্বের গুণাবলী তৈরি হয়। সুজানগর উপজেলার শিক্ষার্থীরা জাতীয় পর্যায়ে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ করবে, এটাই আমাদের প্রত্যাশা বলেও জানান তিনি।

  • পাইকগাছার ৩ চিংড়ী ব্যবসায়ী কে জ-রিমানা

    পাইকগাছার ৩ চিংড়ী ব্যবসায়ী কে জ-রিমানা

    পাইকগাছা ( খুলনা ) প্রতিনিধি ।।

    খুলনার পাইকগাছায় পুশ বিরোধী অভিযানে ৩ চিংড়ী ব্যবসায়ী কে জরিমানা এবং পুশকৃত চিংড়ী জব্দ করা হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার দুপুরে সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কার্যালয় থেকে উপজেলার ভিলেজ পাইকগাছায় পুশ বিরোধী অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় পুশকৃত চিংড়ী সরবরাহ করার সময় মৎস্য ও মৎস্য পণ্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ আইনের আওতায় ৩ চিংড়ী ব্যবসায়ী কে ১০ হাজার টাকা প্রশাসনিক জরিমানা করেন সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সৈকত মল্লিক। এরা হলেন আমুরকাটা গ্রামের মৃণাল কান্তি সরকার, রিপন ঢালী ও দক্ষিণ কাইনমূখী গ্রামের গোবিন্দ লাল।

    অভিযানে ২০ কেজি পুশকৃত চিংড়ী জব্দ করে বিনষ্ট করা হয়। নৌ পুলিশের সহযোগিতায় অভিযানে উপস্থিত ছিলেন মেরিন ফিশারিজ কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম ও ক্ষেত্র সহকারী রণধীর সরকার।

    প্রেরক,
    ইমদাদুল হক,
    পাইকগাছা,খুলনা

  • নড়াইলে বাইসাইকেলের সাথে মোটরসাইকেল সং-ঘর্ষে যু্বক নিহ-ত

    নড়াইলে বাইসাইকেলের সাথে মোটরসাইকেল সং-ঘর্ষে যু্বক নিহ-ত

    উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি:

    নড়াইলের ধোপাখোলা এলাকায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যু্বক নিহত।
    নড়াইল সদর উপজেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় ইমন মোল্যা (২০) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ বছর সে মাদ্রাসা হতে দাখিল পাশ করেছে।
    উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি জানান, বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
    লাহুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার এসএম কামরুল ইসলাম কামরান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
    ইমন মোল্যা লোহাগড়া উপজেলার লাহুড়িয়া ডহরপাড়ার কৃষক উচমান মোল্যার ছেলে। সে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র আন্দলোন লাহুড়িয়া ইউনিয়ন শাখার অর্থ ও কল্যাণ সম্পাদক ছিলেন।
    স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে মোটরসাইকেল যোগে যশোর থেকে নিজ বাড়ি লাহুড়িয়া ডহপাড়ার দিকে আসছিলেন ইমন মোল্যা। প্রতিমধ্যে নড়াইল শহরের ধোপাখোলা এলাকায় পৌছালে ইমনের মোটরসাইকেলের সাথে একটি বাইসাইকেলের সাথে সংঘর্ষ হয়। এতে সে ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হয়। পরে পথচারীরা তাকে উদ্ধার করে নড়াইল জেলা হাসপাতালে নিয়ে যান। এসময় ইমনের মাথায় প্রচন্ড আঘাত লাগায় মাথা থেকে ঘিলু বের হয়ে যায়। হাসপাতালে নেয়ার পর প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পরামর্শ দেন। পরে খুলনা নেয়ার পথে ইমনের মৃত্যু হয়।

    নড়াইল সদর হাসপাতালের জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক সোহেলী জামান জানান, ইমনের মাথায় আঘাত খুব বেশি হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।

    উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি।

  • ধামইরহাটে খ-রা সহি-ষ্ণু ফসলের চাষাবাদ বি-ষয়ক প্রশিক্ষণ

    ধামইরহাটে খ-রা সহি-ষ্ণু ফসলের চাষাবাদ বি-ষয়ক প্রশিক্ষণ

    আবুল বয়ান, ধামইরহাট (নওগাঁ) প্রতিনিধি:
    নওগাঁর ধামইরহাটে খরা সহিষ্ণু ফসলের চাষাবাদ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    ২৫ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) বেলা ১১ টায় উমার ইউপির হলরুমে জাকস ফাউন্ডেশন, জয়পুরহাটের আয়োজনে ইসিসিসিপি-ড্রট প্রকল্পের
    সিসিএজি সদস্যদের ‘খরা সহিষ্ণু ফসলের চাষাবাদ বিষয়ক প্রশিক্ষণ’ কর্মশালার উদ্বোধন করেন উমার ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. আবু জাফর সিদ্দিক।
    জাকসের কমিউনিটি মবিলাইজেশন অফিসার (কৃষি) মোঃ মনজুরুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রকল্প সমন্বয়কারী মোঃ শরিফুল ইসলাম, একাউন্টেন্ট কাম এমআইএস অফিসার মোঃ ফরহাদ হোসেন, সিনিয়র হিসাব কর্মকর্তা মোঃ মাহবুব আলম, কমিউনিটি মবিলাইজেশন অফিসার সিভিল অনিক মাহমুদ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-সহকারী কৃষি
    কর্মকর্তা মোঃ মারুফ হোসেন।
    উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে অত্র ইউনিয়নের ২০ জন প্রশিক্ষণার্থীকে পানির অপচয় রোধে কৃষিতে এডব্লিউডি’র ব্যবহার, ফসলের পোকামাকড় দমনে সেক্স ফেরোমনের
    ব্যবহার, জৈব বালাইনাশক প্রযুক্তি এবং কেঁচো সার উৎপাদন ও এর সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। উমার ইউপি ছাড়াও আগ্রাদ্বিগুন, আলমপুর, আড়ানগর ও খেলনা ইউনিয়নে আরও ২৪০ জন কৃষককে এই প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।
    প্রশিক্ষণ বিষয়ে প্রকল্প সমন্বয়কারী মোঃ শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘এই
    প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য হচ্ছে মাঠ পর্যায়ে কৃষকরা খরা সহিষ্ণু ফসল কিভাবে
    চাষাবাদ করবেন সে সম্পর্কে সম্মুখ জ্ঞান বা ধারণা প্রদান করা। আমরা
    আশাকরি কৃষক ভাইয়েরা এই প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে খরা সহিষ্ণু ফসল উৎপাদনে আরো বেশি আগ্রহী হবেন এবং পানির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করবেন। এ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) এর সহযোগিতায় জাকস ফাউন্ডেশন, সবুজনগর, জয়পুরহাট বাস্তবায়ন করছে।

    আবুল বয়ান ।

  • আশুলিয়ায় নাসা গ্রুপের শ্রমিক দ্বারা বি-শৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী মূ-লহোতাকে গ্রে-ফতার

    আশুলিয়ায় নাসা গ্রুপের শ্রমিক দ্বারা বি-শৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী মূ-লহোতাকে গ্রে-ফতার

    হেলাল শেখঃ ঢাকা জেলা উত্তর ডিবি পুলিশের অভিযানে নাসা গ্রুপের শ্রমিক দ্বারা সৃষ্ট বিশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সৃষ্টিকারী মূলহোতাকে গ্রেফতার।

    বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ইং) সকালে এ বিষয়ে ডিবি পুলিশ নিশ্চিত করেন, ঢাকা জেলা পুলিশের অভিভাবক জনাব মোঃ আনিসুজ্জামান (পিপিএম), পুলিশ সুপার, ঢাকা মহোদয়ের নির্দেশনায় বিশেষ অভিযান পরিচালনাকালে ঢাকা জেলার ডিবি (উত্তর), এর অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ জালাল উদ্দিনের নেতৃত্বে এসআই (নিঃ) মোঃ আরিফুল ইসলাম অফিসারের সঙ্গীয় ফোর্সসহ অদ্য ২৪/০৯/২৫ খ্রি. তারিখ ২১:২৫ ঘটিকায় আশুলিয়ার জামগড়া এলাকা হইতে নাসা গ্রুপের শ্রমিক দ্বারা সৃষ্ট বিশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সৃষ্টিকারী, উস্কানিদাতা ও মূলহোতা ০১। মোঃ টিপু সুলতান (৩০) কে গ্রেফতার করেন। টিপু সুলতান মোঃ আবু হানিফের ছেলে। তার গ্রামের বাড়ি-পূর্ব মাদলা, থানা-শৈলকোপা, জেলা-ঝিনাইদহ, এ/পি সাং-ইটখোলা, নরসিংহপুর, (নাসু মিয়ার বাড়ির ভাড়াটিয়া), থানা-আশুলিয়া, জেলা-ঢাকাকে গ্রেফতারের পর তার বিরুদ্ধে আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে ডিবি জানায়।

  • কুমিল্লাতে কৃষিতে সং-যোগ হলো ব্যাতিক্রম পদ্ধ-তিতে মাটির পাতিল

    কুমিল্লাতে কৃষিতে সং-যোগ হলো ব্যাতিক্রম পদ্ধ-তিতে মাটির পাতিল

    তরিকুল ইসলাম তরুন,

    কুমিল্লাতে কৃষি জমিতে বেগুনের ফলন গাছ বাচিয়ে রেখে আগাছা নিধনে সুইপ নামে নতুন আবিস্কৃত কীটনাশক ছিটানো হচ্ছে, বেগুনের ফলন গাছ বাচাতে নব পদ্ধতিতে দধির পাতিল ব্যবহার হচ্ছে। ঘটনাটির খবর পেয়ে গ্রাম বাসী ও সাংবাদিকরা উপস্থিত হন ঐ কৃষি জমিতে। সরজমিনে দেখা যায় নব পদ্ধতিতে গতকাল কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার বাকশিমুল ইউনিয়নের কালিকাপুর দঃ পাড়া জলিল,ফারুক, হানিফ গং কৃষকদের বেগুনের জমিতে দধির পাতিল চোখে পড়ে। এসময় দধির পাতিল বিষয়ে কৃষক দের সাথে জানতে চাইলে কৃষকরা জানান সুইপ কীটনাশক দেশে আগাছা নিধনে মাইলফলক ভুমিকা রাখছে,দুশো টাকার ঔষধ ছিটালে ৫০ শ্রমিকের কাজ হয়, শ্রমিক দিয়ে নিরাতে হয় না,কিন্তু সুইপের আক্রমণ থেকে বেগুন গাছা কিংবা যেকোনো ফলদ গাছের জীবন বাচাতে মাটির পাতিল দিয়ে ঢাকনা দিতে হয়,পাতিলের বাহিরের অংশের সকল আগাছা পরক্ষণেই কীটনাশক ছিটানোর পরে নিমজ্জিত করে ফেলে।এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি উপ সহকারী কর্মকর্তা তানজিনা আক্তার বলেন এই পদ্ধতিটি কৃষক দের নিজ থেকে বানানো,সরকার বা কৃষি অফিসার থেকে নয়,তবে পদ্ধতি টি কৃষকদের আর্থিক লাভ বান করবে,আগাছা কম খরচে পরিস্কার করে।শ্রমিকের খরচ বেচে যায়। আগাছা পরিস্কার হলে দ্রুত ফলন আসে। এবিষয়ে কৃষক মালেক,ফারুক, আলমগীর বলেন সরকারের উচিত আমাদের ভর্তকি দেওয়া, আমাদের কৃষি কাজে পোষে না তারপরও আমরা জমি অনাবাদি রাখি না,মৌসুমে সবরকম ফসল ফলাই।

  • ময়মনসিংহে মুমূ-র্ষু রোগীকে অধিগ্রহণের চেক দেওয়ায় এডিসির বিরু-দ্ধে অ-পপ্রচার , বইছে স-মালোচনার ঝ-ড়

    ময়মনসিংহে মুমূ-র্ষু রোগীকে অধিগ্রহণের চেক দেওয়ায় এডিসির বিরু-দ্ধে অ-পপ্রচার , বইছে স-মালোচনার ঝ-ড়

    আরিফ রববানী ময়মনসিংহ।।
    এ কে এম বজলুল আউয়াল চান মিয়া। একজন
    স্ট্রোকের রোগী। চলাফেরা করতে পারেনা। স্ত্রী ও ছেলের সহযোগীতায় ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপুরণ চেক পেতে উপস্থিত হন ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে। কিন্তু অসুস্থ মানুষ, জেলা প্রশাসনের দুতলায় উঠে চেক গ্রহণ করা তার পক্ষে সম্ভব না হওয়ায় অপেক্ষা করেন জেলা প্রশাসনের ভূমি অধিগ্রহণ শাখা কার্যালয়ে। সকলের চেক বিতরণ করে সন্ধ্যা হয়ে যায়। যে কারণে জেলা প্রশাসকের অনুমতি ক্রমে সন্ধ্যার পরেই নিচে নেমে তার হাতে ভূমি অধিগ্রহণ চেক তুলে দিয়ে মানবিকতার পরিচয় দেন জেলা প্রশাসনের উন্নয়ন ও মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা শাখার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আসাদুজ্জামান। তবে তার এই মানবিক কাজটাকেও আপত্তি থাকার পরেও শুনানি ছাড়া চেক প্রদান করা হয়েছে বলে ভিন্ন খাতে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও মিথ্যাচারে লিপ্ত হলো একটা কুচক্রী মহল। অপরদিকে এমন মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন তথ্য প্রচার করায় বিভিন্ন পেশাশ্রেণীর মানুষের মাঝে শুরু হয়েছে ব্যাপক সমালোচনা। অনেকেই বলছে সমাজে ভালো কাজেরও মুল্য নাই। একটা রোগীকে মানবিকতা দেখানো যদি অন্যায় হয় তাহলে ভালো কাজ কোনটা এমন প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহলে।

    অথচ চেক গ্রহীতা এ কে এম বজলুল আউয়াল চান মিয়ার ছেলে তার ব্যবহৃত ফেইসবুক আইডিতে একটি পোস্টে উল্লেখ করেন-এল এ শাখার একজন মানবিক এডিসি আসাদুজ্জামান স্যারকে নিয়ে সাংবাদিক যে মিথ্যা বানোয়াট কথা বলেছে, তা ভিত্তিহীন। তিনি জানান- আপত্তি থাকার পরেও শুনানি ছাড়া চেক প্রদান করা হয়েছে তথ্যটি সম্পূর্ন মিথ্যা এবং বানোয়াট। তিনটি শুনানির পর আমার বাবার ক্রয়কৃত দলিল নামজারি খতিয়ান ও ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ থাকায় এবং ভূমি অধিগ্রহণের প্রত্যেকটি এওয়ার্ড আমার বাবা এ কে এম বজলুল আওয়াল চান মিয়ার দখলিও সম্পত্তির সত্যতা প্রমানিত হওয়ায় ডিসি অফিসের এল এ শাখা থেকে চেকটি প্রধান করা হয়।

    তিনি আরো জানান-তার বাবা একজন স্ট্রোকের রোগী। বিগত অনেক দিন যাবত সাংবাদিকতার পরিচয় নিয়ে সেই সাংবাদিক তাদের প্রতিপক্ষ মনোয়ারা বেগম ও তার ছেলে এবাদুল ইসলামের পক্ষ নিয়ে তার বাবা ও পরিবারকে বিভিন্নভাবে চাপ প্রদান করে আসছিলেন। তার বাবা এইসবের টেনশনে গত ২২ তারিখ আবার স্ট্রোক করেন। যার কারণে তার বাবার পক্ষ থেকে চেক গ্রহন করতে তিনি ও তার বড় ভাই চেক গ্রহনের জন্য ডিসি অফিসে যান। জমির মালিক ব্যতীত কাউকে চেক দেওয়া হয় না বিধায় তার অসুস্থ বাবাকে নিয়ে চেক গ্রহণের জন্য যেতে হয়। অসুস্থ বাবাকে আবার বাসা থেকে আনতে এর মধ্যে আমাদের অনেক সময় চলে যায়। তিনি হেটে উপরে উঠতে পারেন না বিধায় ডিসি মহোদয় এবং এল এ শাখা বিশেষ বিবেচনায় তার বাবার চেকটি নিচে হস্তান্তর করার ব্যবস্থা করেন। তার অসুস্থ বাবাকে নিয়ে মিথ্যাচার করা হয়েছে বলেও দাবী করেন
    বজলুল আওয়াল চান মিয়ার পুত্র। সে জানায় আমার বাবার এই জমিতে সত্যতা আছে এটা আমি প্রমাণ করতে পারছি এবং ভবিষ্যতেও পারবো। এই পোস্টে তিনি ভুল তথ্য দিয়ে মানুষকে ক্ষতিগ্রস্ত না করারও অনুরোধ জানিয়ে এল এ শাখার মানবিক এডিসি আসাদুজ্জামান কে নিয়ে মিথ্যাচার ও বানোয়াট সংবাদের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানান।

    অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আসাদুজ্জামান, যিনি ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসনের উন্নয়ন ও মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগে কর্মরত থেকে ময়মনসিংহ জেলার সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য প্রকল্প পরিকল্পনা, বাস্তবায়ন এবং তত্ত্বাবধান, স্থানীয় সরকার ও এনজিওগুলোর কার্যক্রম সমন্বয়, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প স্থাপনে সহায়তা, এবং মানব সম্পদ উন্নয়নে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করার দায়িত্ব পালনে সুনাম অর্জন করছেন। জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড ও মানব সম্পদ বিষয়ক কাজগুলোতেও তার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব জেলাবাসীর কাছে প্রশংসার দাবীদার হয়ে উঠেছে।

    অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা) এর মূল দায়িত্ব হলো জেলার উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড তত্ত্বাবধান, মানব সম্পদ উন্নয়ন, এবং বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের সুষ্ঠু বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার মাধ্যামে তিনি জেলা প্রশাসকের পক্ষে মানব সম্পদ সংক্রান্ত প্রশাসনিক ও উন্নয়নমূলক বিষয়গুলো দেখাশোনা করে স্থানীয় পর্যায়ে সরকারের নীতি বাস্তবায়নে সহায়তা করছেন। তার মেধাবী দায়িত্বে
    উন্নয়নমূলক কার্যক্রমে জেলার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্প ও কর্মসূচির পরিকল্পনা, বাস্তবায়ন, ও তত্ত্বাবধান করা, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ, নিয়োগ, বদলি এবং অন্যান্য মানব সম্পদ সংক্রান্ত প্রশাসনিক কাজ পরিচালনা,বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের কার্যক্রম তদারকি এবং প্রকল্পের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অর্জিত হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করা,কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন আইন ও নীতিমালা জেলা পর্যায়ে কার্যকরভাবে প্রয়োগ করা এবং জনগণের সেবা নিশ্চিত করা,:জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি দপ্তর ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয় সাধন এবং তাদের কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করা জেলা প্রশাসকের সহায়তা:জেলা প্রশাসকের নির্দেশনায় বিভিন্ন প্রশাসনিক ও উন্নয়নমূলক কাজে সহায়তা করে
    জেলার সামগ্রিক উন্নয়ন ও মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।