Author: desk

  • থানচিতে আন্তর্জাতিক আ-দিবাসী দিবস পালন

    থানচিতে আন্তর্জাতিক আ-দিবাসী দিবস পালন

    থানচি (বান্দরবান) প্রতিনিধি:মথি ত্রিপুরা।

    বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগের আহ্বানে বান্দরবানের থানচিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস পালন করা হয়েছে।
    ৯ আগস্ট (শনিবার) সকালে আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস উপলক্ষে উপজেলা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের নারী পুরুষের অংশগ্রহণে বিশাল বর্ণাঢ্য র‍্যালী অনুষ্ঠিত হয়। পরে সাবেক উপজেলা মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান বকুলি মারমা সভাপতিত্বে টাউন হলের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ বছর দিবসটির মূল প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘আদিবাসী জনগণ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা’।
    এসময় উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, যুব নেতা রেইংচিং ম্রো, যুব নেতা সিংওয়াইমং মারমা, শিক্ষক বেনেডিক ত্রিপুরা, সাবেক রেমাক্রি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মালিরাম ত্রিপুরা, এনজিও কর্মী অন্তর খিয়াং, ছোট মদক মৌজার হেডম্যান শিমন ত্রিপুরা, সাংবাদিক মংবোওয়াংচিং মারমা অনুপম ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান চসাথোয়াই মারমা পকশৈ প্রমুখ।
    বক্তারা বলেন, ১৯৯৩ সালকে জাতিসংঘ প্রথমবার ‘আদিবাসী বর্ষ’ ঘোষণা করে। পরের বছর ১৯৯৪ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ৯ আগস্টকে আদিবাসী দিবস হিসেবে ঘোষণা করে এবং তা পালনের জন্য সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে আহ্বান জানানো হয়।
    এরপর ‘বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম’ ২০০১ সালে বাংলাদেশে দিবসটি পালন করতে শুরু করে। বাংলাদেশে ৫০টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীকে জাতিসত্তার স্বীকৃতি দিয়েছে। এরই মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামের চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, ম্রো, বম, খুমি, খিয়াং, পাংখোয়া, লুসাই, তংচংঙ্গা, চাকসহ ১১টি ভাষা ১৩ টি জাতিসত্বার মানুষের বসবাস। যাদের মধ্যে নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি রয়েছে।
    এসময় বিভিন্ন সম্প্রদায়ের নারীরা নিজস্ব পোষাক সংস্কৃতিতে নাচ গান পরিবেশন করা হয়।

  • তারাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির ভোটে নির্বাচিত হলেন যারা

    তারাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির ভোটে নির্বাচিত হলেন যারা

    খলিলুর রহমান খলিল, নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
    রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন ও উপজেলা কমিটির নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার (৯ আগস্ট) উপজেলা বিএনপির আয়োজনে তারাগঞ্জ ও/এ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ মাঠে সম্মেলন শেষে বিকেল ৪টায় ভোট অনুষ্ঠিত হয়।
    সম্মেলনে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাকদুম আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন, বিএনপির রংপুর বিভাগীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আনিছুর রহমান লাকু, সদস্য অ্যাডভোকেট আফতাব উদ্দিন, সদস্য লিটন পারভেজসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
    উক্ত সম্মেলন উদ্বোধন করেন, রংপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম। সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম। সম্মেলনের আলোচনা শেষে সভাপতি, সা. সম্পাদক, সাংগঠনিক মোট ৩টি পদে ৮ জন প্রার্থীর প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়।
    তারাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে উপজেলা কমিটির সভাপতি পদে তিন জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এতে মো. সিরাজুল ইসলাম ১৮২ ভোট পেয়ে সভাপতি নির্বাচিত হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মো. মাকদুম আলম ১৪৮ এবং মো. মতিয়ার রহমান পায় ২২ ভোট।
    সাধরণ সম্পাদক পদে দুইজনের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেহেদী হাসান সিপু ২৩৭ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি গোলাম কিবরিয়া ভোট পায় ১১৬।
    সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মাহাবুবার রহমান চৌধুরী- ২১৮ পেয়ে ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মো. কোবায়েত হোসেন ১৯০ এবং মো. সানাউল্লাহ সরকার- ১৫৫ ভোট পায়। এই পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তিন জন।
    এছাড়াও সিনিয়র সহ. সভাপতি- রফিকুল ইসলাম মন্ডল, সহ. সভাপতি- মো. তফছির হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক- মাহমুদুল হাসান মিঠু এবং মো. রহমত বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।

  • ঝালকাঠিতে ফ্যা-সিবাদ বিরো-ধী দিবস উপলক্ষ্যে জেএসডির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত 

    ঝালকাঠিতে ফ্যা-সিবাদ বিরো-ধী দিবস উপলক্ষ্যে জেএসডির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত 

    রিপোর্ট : ইমাম বিমান 

    ঝালকাঠিতে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি’র ঐতিহাসিক ২৪ এর গন অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে রাষ্ট্র কাঠামোয় শ্রেণী পেশার জনগনের “অংশীদারত্ব প্রতিষ্টার দাবীতে ৫আগষ্ট ফ্যাসিবাদ বিরোধী দিবস পালনের লক্ষ্যে ঝালকাঠি জেলা কার্যালয় এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

    ৯ আগষ্ট শনিবার বিকেল তিন ঘটিকায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি ঝালকাঠি জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক সমীরন হাওলাদারের সঞ্চালনায় ও আলহাজ্ব মো: সোহরাব হোসেন সভাপতি, ঝালকাঠি জেলা জেএসডি সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের শুরুতে ২৪ জুলাইয়ের শহীদদের স্মরনে ১মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। নিরাবতা  পালন শেষে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনা এবং দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। 

    উক্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, জেলা কমিটির সিনিয়ার সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুস সোবাহান মাষ্টার, জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সমীরন হাওলাদার প্রমুখ। উক্ত আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, জেলা কমিটির সহ-সভাপতি মোঃ মুজিবুল হক, জেলা কমিটির মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক কার্তিক চন্দ্র হালদার, সদর উপজেলার সভাপতি মোঃ মিজান তালুকদার, নলছিটি উপজেলার সভাপতি মোঃ কামরুজ্জামান বেপারী, রাজাপুর উপজেলার সভাপতি নরুল হুদা বাদলসহ দলীয় নেত্রীবৃন্দ।

    সভাপতির ভাষনে আলহাজ্ব মোঃ সোহরাব হোসেন বলেন, গত বছরের জুলাই-আগষ্ট মাসে গন আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠিত হয় নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে। রাজনৈতিক প্রতিশোধের বদলে আলোচনা ভিত্তিক, শান্তিপূর্ণ রুপান্তরের অঙ্গীকার নিয়ে ৮ আগষ্ট ২০২৪ সালে শপথ নেয় এই সরকার। এক বছর পূর্তিতে সরকার ১২টি প্রধান অর্জনের তালিকা প্রকাশ করেছে যা রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা থেকে শুরু করে সংস্কার ও বিনিয়োগ আকর্ষনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ন অগ্রগতি নির্দেশ করে। সরকারের বিভিন্ন অর্জনের তালিকার পাশাপাশি কিছু কাঠামোগত সীমাবদ্ধতা রয়ে গেছে। বিশেষ করে রুপান্তর কমিশনের সুপারিশগুলো এখনো আইনি বাস্তবায়নের পর্যায়ে আসেনি। এছাড়া আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে সংবিধান সংস্কার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার আস্থার সংকট নিরসনে আরো কার্যকর উদ্যেগ গ্রহন করা প্রয়োজন। আইন শৃংখলার উন্নতি করা দ্রুত প্রয়োজন। সাংবাদিকসহ সাধারণ মানুষ খুন হচ্ছে। দ্রুত আইন শৃংখলার উন্নতি করতে না পারলে নির্বাচন নিয়ে দুরশা সৃস্টি হবে। সাবারণ মানুষ চায় শান্তিতে দুবেলা ডাল ভাত খেয়ে বাচঁতে। এখনও জনগন শান্তিতে ঘুমাতে পারে না। তিনি আরো বলেন যে আশা আঙ্খাকা নিয়ে অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছিলো সে আশা আশাঙ্খা পুরন করতে সক্ষম হয়নি বর্তমান সরকার। যেথানে সফলতা থাকে সেখানে ব্যর্থতা থাকে। আমি আশা করবো সরকার সাধারণ জনগনের আশা আঙ্খাকা পুরনের লক্ষ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠ, শান্তিপূর্ন, নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে সক্ষম হবে। তিনি আরো বলেন বিগত দিনের মত এখনো ঘুস, দুর্নীতি, চাদাঁবাজি,খুন লেগেই আছে। এ ব্যাপারে সরকারের অতিবিলম্ভে পদক্ষেপ গ্রহন করা প্রয়োজন। তিনি আরো বলেন ফ্যাসিবাদ সরকারের পতনের আগ পর্যন্ত জিএসডিসহ গনতন্ত্র মঞ্চ বরিশালসহ বিভিন্ন জেলায় আন্দোলনে অগ্রনী ভূমিকা পালন করে। সভাপতি সভার উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে সভার সমাপ্তি ঘোষনা করেন।

    আলোচনা সভা শেষে জেলা কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি র্যালী বের হয় বিবিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

  • সাংবাদিক হ-ত্যা ও নি-র্যাতনের প্র-তিবাদে মাগুরায় মান-ববন্ধন

    সাংবাদিক হ-ত্যা ও নি-র্যাতনের প্র-তিবাদে মাগুরায় মান-ববন্ধন

    রক্সী খান বিশেষ প্রতিনিধি :

    সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন ও দেশব্যাপী সাংবাদিকদের উপর হত্যা ও নির্যাতনের প্রতিবাদে মাগুরায় সাংবাদিক সমাজের ব্যানারে একটি মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    আজ শনিবার দুপুরে মাগুরা সরকারি কলেজের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মাগুরার বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনের পাশাপাশি সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ মানববন্ধনে অংশ নেয়। এই মানববন্ধনে সাংবাদিক নির্যাতনের প্রতিবাদ এবং দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার মাগুরা জেলা প্রতিনিধি আবু বাসার আখন্দ,মোহনা টেলিভিশনের মাগুরা জেলা প্রতিনিধি ও রিপোর্টার্স ইউনিটের সভাপতি এইচ এন কামরুল ইসলাম,বিজয় টিভির ওবায়দুর রহমান, গণকণ্ঠের এম ফেরদৌস রেজা, এসএ টিভির মাগুরা জেলা প্রতিনিধি আব্দুল আজিজ সহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।

    এ সময় সাংবাদিক আবু বাসার আখন্দ বলেন, দেশে তথ্য প্রকাশের স্বাধীনতার পরিস্থিতি হতাশাজনক। গণ-অভ্যুত্থানের পর অবাধ, নিরপেক্ষ ও গণতান্ত্রিক সমাজ গঠনের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। ‘মব’ সংস্কৃতি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন বন্ধ করে গণমাধ্যমের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে, যা গণতন্ত্রকে আরও শক্তিশালী করবে।

    রক্সী খান ।।

  • বগুড়ায় বেডো’র বা-জেট ও পরিক-ল্পনা বিষয়ক কর্মী সম্মেলন: উন্নয়-নের নতুন দি-গন্তের সূচনা

    বগুড়ায় বেডো’র বা-জেট ও পরিক-ল্পনা বিষয়ক কর্মী সম্মেলন: উন্নয়-নের নতুন দি-গন্তের সূচনা

    এ কে খান ও গোলাম মোস্তফা রাঙ্গা :

    বগুড়া: দেশের শীর্ষ স্থানীয় পর্যায়ের বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা বেডো’র (BEDO) বার্ষিক বাজেট ও পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মী সম্মেলন ৮ আগস্ট বগুড়ার হিরাঝিল কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সংস্থার নির্বাহী পরিচালক ড. তাসনিম আহমেদের সভাপতিত্বে আয়োজিত এই সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেডো’র সাধারণ পরিষদ সদস্য সৈয়দা খানম। সম্মেলনটি সংস্থার আগামী এক বছরের কর্মপন্থা নির্ধারণ এবং কর্মীদের অনুপ্রাণিত করার লক্ষ্যে আয়োজন করা হয়। প্রধান অতিথির বক্তব্যে সায়েদা খানম বেডো’র কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, “বেডো যেভাবে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে, তা সত্যিই প্রশংসনীয়। আমি বেডো’র বাজেট ও পরিকল্পনাকে বাস্তবসম্মত এবং টেকসই মনে করি। বিশেষ করে, কৃষি, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য খাতে তাদের যে পরিকল্পনা, তা দেশের সার্বিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।” তিনি আরও বলেন, উন্নয়নের মূল চাবিকাঠি হলো অন্তর্ভুক্তি, যা বেডো তাদের সকল কার্যক্রমে প্রাধান্য দিচ্ছে। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বেডো’র পরিচালক (কার্যক্রম) মোঃ আতাউর রহমান বলেন, “বেডো সরকারের সহযোগী হিসেবে কাজ করছে এবং স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পে তাদের অংশগ্রহণ সরকারের কাজকে আরও সহজ করে তুলেছে।” তিনি আশা প্রকাশ করেন, বেডো’র নতুন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সরকার সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে। কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “আপনারা প্রত্যেকেই উন্নয়নের সৈনিক। আপনাদের পরিশ্রম ও নিষ্ঠাই এই সংস্থার সাফল্যের মূল ভিত্তি।”

    বাজেট ও পরিকল্পনার বিস্তারিত

    সম্মেলনে উপস্থাপন করা বাজেট ও পরিকল্পনায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরা হয়। প্রান্তিক কৃষকদের আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি সরবরাহ, জৈব সার উৎপাদন এবং বাজারজাতকরণে সহায়তা করা, গ্রামীণ এলাকায় শিশুদের জন্য মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা এবং স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোর আধুনিকীকরণ, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সচেতনতা বৃদ্ধি এবং পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণ, নারীদের স্বাবলম্বী করতে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও ক্ষুদ্র ঋণের ব্যবস্থা এবং তরুণদের জন্য কারিগরি প্রশিক্ষণ ও উদ্যোক্তা তৈরিতে সহায়তা। সম্মেলনে উপস্থিত কর্মীরা নতুন বাজেট ও পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং এটিকে বাস্তবসম্মত ও অনুপ্রেরণাদায়ক হিসেবে উল্লেখ করেন। তারা বলেন, এই নতুন লক্ষ্যমাত্রা তাদের আরও বেশি অনুপ্রাণিত করবে। বেডো’র উপপরিচালক (হিসাব ও অর্থ) রায়হান হোসেন এবং আদমদীঘি এলাকা ব্যবস্থাপক মোঃ আনিসুর রহমানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারাও সম্মেলনে বক্তব্য দেন। বেডো এনজিওর এই নতুন বাজেট ও পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে তা দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা যায়। অনুষ্ঠানে সকল শাখা ব্যবস্থাপক, হিসাব রক্ষক, সিও, গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

  • তুহিনের হ-ত্যাকারীদের ফাঁ-সির দাবিতে প্র-তিবাদ স-মাবেশ

    তুহিনের হ-ত্যাকারীদের ফাঁ-সির দাবিতে প্র-তিবাদ স-মাবেশ

    স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল

    পেশাগত দায়িত্ব পালনে নিরাপত্তা চাই, সাংবাদিক সুরক্ষা আইন চাই। দেশজুড়ে সাংবাদিক নির্যাতন-হামলা ও সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে গাজীপুরে প্রকাশ্যে কুপিয়ে নির্মমভাবে হত্যার সাথে জড়িত সকলকে দ্রুত গ্রেপ্তারপূর্বক ফাঁসির দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের (বিএমএসএফ) কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশহিসেবে শনিবার (৯ আগস্ট) বেলা এগারোটায় বরিশালের গৌরনদীতে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    বিএমএসএফ ও সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি বাংলাদেশের গৌরনদী উপজেলা শাখার যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন বিএমএসএফ’র কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাধারণ সম্পাদক খোকন আহম্মেদ হীরা।

    বিএমএসএফ’র উপজেলা শাখার সভাপতি এসএম মিজানের সভাপতিত্বে ও সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক জামিল মাহমুদের সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বিএমএসএফ’র সাধারণ সম্পাদক হাসান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রেমানন্দ ঘরামী, দপ্তর সম্পাদক কেএম সোহেব জুয়েল, সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির উপজেলা শাখার সভাপতি মনীষ চন্দ্র বিশ্বাস, সহ-সভাপতি তারেক মাহমুদ আলী, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক রনি মোল্লা, সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফিন রিয়াদ, কোষাধ্যক সৈয়দ মাজহার রুবেল, নির্বাহী সদস্য বিনয় কৃষ্ণ শিয়ালী, সাংবাদিক সোলায়মান তুহিন, আতাউর রহমান চঞ্চল, পঙ্কজ কুন্ডু, সাকিব হোসেন প্রমুখ।

    বক্তারা বলেন, বিগত সময়ের মতো এখনও সাংবাদিকরা নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছে। যার প্রকৃত উদাহরণ গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যাকান্ড। এ ঘটনার আগেরদিন একই এলাকায় চাঁদাবাজির সংবাদ প্রকাশ করায় পুলিশের সামনে বসে আনোয়ার হোসেন নামের এক সাংবাদিককে ইট দিয়ে পিটিয়ে থেতলে দেওয়া হয়েছে।

    বক্তারা উভয় ঘটনায় জড়িত সকলকে দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তারপূর্বক বিশেষ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে বিচারের দাবি ও সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে নিরাপত্তা এবং সাংবাদিক সুরক্ষা আইন বাস্তবায়নের জোর দাবি করেন।

    বক্তারা গণঅভ্যুত্থানের সময় নিহত সাংবাদিকদের পরিবারকে জুলাই যোদ্ধাদের ন্যায় রাষ্ট্রীয়ভাবে পূর্ণবাসনের দাবি করেন।

    একই সভায় বিএমএসএফ’র গৌরনদী উপজেলা শাখার দপ্তর সম্পাদক কেএম সোহেব জুয়েলকে হত্যার হুমকি প্রদর্শনকারীদের অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তারের জোর দাবি করেন।

  • দালালের মাধ্যমে ভারতে অনুপ্র-বেশের চেষ্টা, তেঁতুলিয়ায় ১১ নারী আ-টক

    দালালের মাধ্যমে ভারতে অনুপ্র-বেশের চেষ্টা, তেঁতুলিয়ায় ১১ নারী আ-টক

    মোহাম্মদ বাবুল হোসেন পঞ্চগড় হতে :
    পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টাকালে ১১ নারীকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। শুক্রবার (৮ আগস্ট) ভোরে উপজেলার দেবনগর ইউনিয়নের শুকানী সীমান্ত এলাকা থেকে তাদের আটক করে নীলফামারী ব্যাটালিয়নের (৫৬ বিজিবি) সদস্যরা।

    নীলফামারী ব্যাটালিয়ন (৫৬ বিজিবি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুকানী বিওপির দুটি দল সীমান্ত পিলার ৭৪২/১-এস এর কাছাকাছি আমজোয়ানী এলাকায় অভিযান চালায়। ভোর ৪টার দিকে তারা ওই ১১ নারীকে ভারতে অনুপ্রবেশের আগে আটক করে। আটকৃতরা যশোর, নড়াইল, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর ও ফরিদপুর জেলার বাসিন্দা। তারা দালালের মাধ্যমে ভারতে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন।

    প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, একাধিক দালাল চক্রের মাধ্যমে তারা মোট ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা চুক্তিতে সীমান্ত এলাকায় আসেন। আটক নারীদের কাছ থেকে ৭০০ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের তেঁতুলিয়া থানায় হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

    বিজিবি আরও জানায়, সীমান্তে চোরাচালান ও মানবপাচার প্রতিরোধে তারা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে। সীমান্ত এলাকা দিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশ বন্ধে কড়া নজরদারি অব্যাহত রয়েছে।

  • প্রবাসী কল্যাণ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার অফিস উদ্ধোধন  

    প্রবাসী কল্যাণ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার অফিস উদ্ধোধন  

    শেখ সাইফুল ইসলাম কবির, বিশেষ প্রতিনিধি:
    প্রবাসী কল্যাণ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, আসুন মানবতার হাত ধরি’ এ  স্রোগানকে সামনে রেখে বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে ‘প্রবাসী কল্যাণ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা’র অফিস শুভ উদ্ধোধন করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে উপজেলার ৪নং দৈবজ্ঞহাটী ইউনিয়নের হাসেমখার হাট বাজার সংলগ্ন এ অফিস প্রধান অতিথি ফিতা কেটে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্ধোধন করেন ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শেখ মিজানুর রহমান ডিয়ার।
      উদ্ধোধন শেষে আলোচনা সভায় ভারর্চুয়াল সভাপতিত্ব করেন প্রবাসী কল্যাণ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সভাপতি মো. সেলিম হাওলাদার। সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক এফ এম শামীম আহসান, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক প্রভাষক রাসেল আল ইসলাম,  দৈবজ্ঞহাটী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলম পারভেজ লিটন, প্রবাসী কল্যাণ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মো. আল আমিন খান, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান।
    অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন যুবদল নেতা শেখ আসাদুজ্জামান বাদল। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সিদ্দিকুর রহমান খান, লোকমান হাওলাদার, মিল্টন হাওলাদার, রুবেল হাওলাদার, তহিদুল খান।    
    প্রবাসী কল্যাণ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার যাত্রা শুরু হয় ২০২৪ সালে। সমাজের সুবিধাবঞ্চিত ও দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো এবং তাদের সাহায্য করা। ধনী গরিবের বৈষম্য দূর করে আত্মমানবতার সেবায় এগিয়ে আসুন। সমাজে ধনী ও গরিবের বৈষম্য দূর করতে এই ধরনের আয়োজন খুবই প্রশংসনীয়। সমাজের সকল শ্রেনীপেশার মানুষের পাসে দাড়ানো এ সংস্থার মূল উদ্দেশ্যে। #

  • সেনবাগে সড়ক দু-র্ঘটনায় বীর মুক্তিযোদ্ধা শরিয়ত উল্ল্যাহ মিয়ার ই-ন্তেকাল

    সেনবাগে সড়ক দু-র্ঘটনায় বীর মুক্তিযোদ্ধা শরিয়ত উল্ল্যাহ মিয়ার ই-ন্তেকাল

    রফিকুল ইসলাম সুমন (নোয়াখালী)
    নোয়াখালীর সেনবাগে মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় বীর মুক্তিযোদ্ধা, প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা ও সমাজসেবক শরিয়ত উল্লাহ মিয়া(৭৬) ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্না নিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ৮ জুলাই শুক্রবার বিকেলে আসরের নামাজ আদায় শেষে মসজিদ থেকে নিজ বাড়ী যাওয়ার পথে, ফেনী- নোয়াখালী মহাসড়কের কল্যান্দী বাজারে একটি দ্রুতগতির মোটরসাইকেল এক্সিডেন্টে তিনি গুরুতর আহত হন, এসময় স্থানীয়রা উদ্ধার করে দাগনভুঞার একটি বেসরকারী হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।আগামীকাল সকাল ১০ টায় মরহুমের নিজ বাড়ী সেনবাগের ৬ নং কাবিলপুর ইউনিয়নের কল্যান্দি বাজার সংলগ্ন, উত্তর সাহাপুর আতরআলী মিয়া বাড়ির
    দরজায় জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে।
    উল্লেখ্য,বীরমুক্তিযোদ্ধা শরিয়ত উল্লাহ মিয়া ঐতিহ্যবাহী মোহাম্মদপুর রামেন্দ্র মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪ বারের নির্বাচিত সদস্য ছিলেন,উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন প্রবীণ নেতা হিসেবে দক্ষতা ও সুনামের সহিত ৬নং কাবিলপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি একজন সমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী ছিলেন। তার মৃত্যুতে পরিবারসহ পুরো এলাকা জুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

  • গোপালগঞ্জ জামায়াতের জুলাই গ-ণঅভ্যুত্থান পর-বর্তী সময়ে আমাদের করণীয় আলোচনা সভা

    গোপালগঞ্জ জামায়াতের জুলাই গ-ণঅভ্যুত্থান পর-বর্তী সময়ে আমাদের করণীয় আলোচনা সভা

    নিজস্ব প্রতিনিধিঃ

    বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী গোপালগঞ্জ জেলা শাখার আয়োজনে “জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে আমাদের করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) বিকাল সাড়ে ৫ টায় গোপালগঞ্জ এস কে আলীয়া মাদ্রাসার সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টানা ২৬ বছর গোপালগঞ্জ জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীরের দায়িত্ব পালনকারী সাবেক সফল আমীর ও বর্তমান কেন্দ্রীয় ইউনিট সদস্য, গোপালগঞ্জ-২ আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী, এ্যাডভোকেট মোঃ আজমল হোসেন সরদার।

    কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও গোপালগঞ্জ জেলা জামায়াতের আমীর অধ্যাপক রেজাউল করীমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত “জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পরবর্তী সময়ে আমাদের করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভায় গোপালগঞ্জ জেলা জামায়াতের সেক্রেটারী আল মাসুদ খান, গোপালগঞ্জ এস কে আলীয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ড. আবু সাঈদ মোঃ আবদুল্লাহ এবং উপাধ্যক্ষ মাওলানা মাহবুবুর রহমান সহ বিপুল সংখ্যক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি এ্যাড. মোঃ আজমল হোসেন সরদার তার বক্তব্যে বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থান ছিলো অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর সাহসী ঘোষণা। ইনশাআল্লাহ আমরা সেই পথেই অগ্রসর হবো—ন্যায়, উন্নয়ন ও ঈমানের আলোকে।”

    এ সময় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী গোপালগঞ্জ জেলা শাখা সহ বিভিন্ন উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন কমিটির নেতৃবৃন্দ সহ জেলায় বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।