Author: desk

  • সজিব বিসিএস ক্যা-ডার হতে চায়

    সজিব বিসিএস ক্যা-ডার হতে চায়

    সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি :
    ঐতিহ্যবাহী সলঙ্গা ডিগ্রী কলেজ গভর্নিং বডির নবনির্বাচিত সদস্য,একটি মানবিক সংগঠন “স্বপ্ন সিরাজগঞ্জ” শাখার সাধারন সম্পাদক,বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী পল্লী চিকিৎসক সলঙ্গা থানা শাখার সাধারন সম্পাদক,বিভিন্ন মানব সেবামুলক কাজের সহযোগী,সলঙ্গা বাজার কদমতলার সুপরিচিত গ্রাম ডাক্তার কে.এম জাহিদুল ইসলাম ও মা শাহনাজ পারভীনের সুযোগ্য পুত্র ও মেধাবী ছাত্র কে.এম সজিবুল ইসলাম (সজিব) সদ্য প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে।সলঙ্গা ডিগ্রী কলেজ হতে এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ (গোল্ডেন প্লাস),সর্বোচ্চ ১২০০ নম্বর অর্জন করে কলেজ সেরা সেরা হওয়ায় সে অত্যন্ত খুশি। তার এমন সাফল্যে তার পরিবার ও শিক্ষকদের মধ্যে আনন্দের বন্যা বইছে।
    সজিবের এ অসামান্য কৃতিত্বের জন্য বাবা-মা,কলেজের শিক্ষকমন্ডলী সহ অন্যান্যদের কাছে চির কৃতজ্ঞ। উচ্চ শিক্ষা গ্রহন করে ভবিষ্যতে সে (বিসিএস ক্যাডার) প্রশাসনিক কর্মকর্তা হতে চায়।তাই সে সকলের কাছে দোয়া প্রার্থী। তার এ সাফল্য আগামী প্রজন্মের জন্য হোক অনুপ্রেরণার উৎস।

  • নোয়াখালীর চরজব্বরে সুব্রত চন্দ্র দাস হ-ত্যা মা-মলার মূল আ-সামী গ্রে-ফতার

    নোয়াখালীর চরজব্বরে সুব্রত চন্দ্র দাস হ-ত্যা মা-মলার মূল আ-সামী গ্রে-ফতার

    রফিকুল ইসলাম সুমন।।
    নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধি।।

    নোয়াখালী জেলার চরজব্বর থানাধীন পশ্চিম চরজুবলী এলাকায় সংঘটিত সুব্রত চন্দ্র দাস হত্যা মামলার মূল রহস্য উদঘাটনসহ ঘটনার মূল আসামীকে গ্রেফতার করেছে চরজব্বর থানা পুলিশ।উল্লেখ্য, গত ১৩ অক্টোবর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ দুপুর অনুমান ০১:৪৫ ঘটিকার সময় চরজব্বর থানাধীন ০৫নং চরজুবলী ইউনিয়নের পশ্চিম চরজুবলী এলাকায় জনৈক রাজ্জাক সওদাগরের ধানী জমির উত্তর পার্শ্বে পাকা রাস্তায় সুব্রত চন্দ্র দাস (৪৭), পিতা-চিরু রঞ্জন দাস, মাতা-প্রীতি রানী দাস এর রক্তাক্ত লাশ পাওয়া যায়।
    এ ঘটনায় চরজব্বর থানায় মামলা নং- ০২, তারিখ-১৩/১০/২০২৫ ইং, ধারা- ৩০২/৩৪ পেনাল কোড মোতাবেক মামলা রুজু করা হয়।

    মামলা রুজুর পর নোয়াখালী জেলার সম্মানিত পুলিশ সুপার জনাব মোঃ
    আব্‌দুল্লাহ্‌-আল-ফারুক মহোদয়ের দিকনির্দেশনায়, জনাব মোহাম্মদ ইব্রাহিম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস), নোয়াখালী এঁর প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে চরজব্বর থানা পুলিশের একাধিক টিম দ্রুত অভিযান শুরু করে। প্রাথমিক তদন্ত ও প্রত্যক্ষদর্শীদের দেওয়া তথ্য এবং তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় হত্যাকাণ্ডের মূল আসামী হিসেবে নূর মোহাম্মদ (৫৭), পিতা-মৃত আলী আহম্মদ, মাতা-রূপোষা বেগম, সাং- মধ্যম বাগ্যা, ৪নং ওয়ার্ড, ০৫নং চরজুবলী ইউনিয়ন, থানা- চরজব্বর, জেলা-নোয়াখালী-কে শনাক্ত করা হয়।

    পরবর্তীতে পুলিশের আভিযানিক দল গত ১৬ অক্টোবর ২০২৫ খ্রি. রাত অনুমান ২৩:০৫ ঘটিকায় নোয়াখালী জেলার সুধারাম থানাধীন ধর্মপুর ইউনিয়নের উত্তর ওয়াপদা বাজার এলাকা হতে তাকে গ্রেফতার করে। আসামির দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে একই রাতে পূর্ব শুল্ল্যুকিয়া এলাকার জনৈক জসিম ড্রাইভারের ঘর হতে তার ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করা হয়।জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত আসামী নূর মোহাম্মদ স্বীকার করেন যে, ১৩ অক্টোবর ২০২৫ তারিখ দুপুরে নিজের মোটরসাইকেল যোগে ভাগিনা ফয়সাল (১০)-কে সঙ্গে নিয়ে গাছ কাটার শ্রমিকদের খাবার পৌঁছাতে যাওয়ার পথে ভিকটিম সুব্রত চন্দ্র দাস (৪৭) চর আমান উল্ল্যাহ তাহার স্ত্রী রিক্তা দাসকে আনার জন্য ভূইয়ার হাটে যাওয়ার সময় ঘটনাস্থলে একটি সিএনজিকে ওভারটেক করার সময় সামনে থেকে আসা একটি দ্রুতগামী মোটর সাইকেল দেখতে পেয়ে হঠাৎ ব্রেক করার কারণে মোটরসাইকেল সহ সড়কে পড়ে যায়। এরপর দুর্ঘটনাস্থলে পড়ে থাকা ভিকটিম সুব্রত চন্দ্র দাসের উপর দিয়ে বিপরীত দিক থেকে আসা উক্ত নূর মোহাম্মদের মোটরসাইকেলটি চলে যায়। নূর মোহাম্মদের মোটরসাইকেলের বাম্পার ও স্ট্যান্ডে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ভিকটিমের গলায় কেটে যায় এবং ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু ঘটে। উল্লেখ্য যে উক্ত ঘটনায় আরো তিনজন প্রত্যক্ষদর্শী পুলিশের কাছে একই রকম ঘটনার বিবরণ দিয়েছেন।

    গ্রেফতারকৃত আসামী বিজ্ঞ আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দিবেন বলে পুলিশকে জানিয়েছেন। মামলাটির তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।উল্লেখ্য যে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোনো প্রকার যাচাই-বাছাই কিংবা তথ্য প্রমাণ ছাড়াই ভিকটিম সুব্রত চন্দ্র দাস (৪৭), এর মৃত্যুর ঘটনাটিকে “প্রকাশ্য দিবালোকে জনসম্মুখে কুপিয়ে হত্যা” হিসেবে প্রচার করা হয়, যা তদন্তের স্বার্থে বিভ্রান্তিকর ও অনভিপ্রেত। মিডিয়ায় প্রকাশিত যেকোন ধরনের অপতথ্য সমাজে বিরূপ প্রভাব ফেলে এবং যার দরুন জনমণে দ্বিধাদ্বন্দ্ব তৈরি হয়।

  • অপসাংবাদিকদের বিএমইউজে-তে কোনো স্থান নেই -শিবলী সাদিক খান

    অপসাংবাদিকদের বিএমইউজে-তে কোনো স্থান নেই -শিবলী সাদিক খান

    আরিফ রব্বানী।।
    নিজস্ব প্রতিনিধিঃ

    বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (BMUJ) ঢাকা মহানগর কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    শুক্রবার দুপুরে ঢাকা রাজধানীর দৈনিক বাংলার মোড় একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি প্রধান আলোচক কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শিবলী সাদিক খান বলেন অপসাংবাদিকদের বিএমইউজে-তে কোনো স্থান নেই, হলুদ সাংবাদিকতা না করার উপর গুরুত্বআরোপ করে তিনি পেশাদারিত্বের বস্তুনিষ্ট সংবাদ প্রতিবেদন করার আহবান জানান।

    প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আলহাজ্ব সোহেল আহম্মেদ, সভাপতি, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএমইউজে)) কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব সোহেল আহম্মেদ।

    বিএমইউজে সভাপতি আলহাজ্ব সোহেল আহমেদ সাংবাদিক সংগঠনের ঐক্য, শৃঙ্খলা ও পেশাদারিত্ব বজায় রাখার আহ্বান জানান। ঢাকা মহানগর বিএমইউজে মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মালেক মনিকে সভাপতি এবং শিমুল বিশ্বাসকে সাধারণ সম্পাদক করে ৬১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করেন। এসময় তিনি বলেন এ সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে পারে। তিনি সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয় এমন কোন কাজ করা থেকে বিরত থাকার আহবান জানান।

    বিশেষ অতিথি প্রধান আলোচক কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শিবলী সাদিক খান, অভিষেক অনুষ্ঠানে বলেন চাদাবাজি, অপসাংবাদিকতা যারা করে তাদের কারো আমাদের সংগঠনে কোনো স্থান হবে না। যাচাই-বাছাই করে যোগ্য ও প্রকৃত পেশাদার সাংবাদিকদেরই এই সংগঠনের সদস্য ফরম পুরণ করে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।”

    তিনি আরও বলেন,বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন সবসময় মাঠপর্যায়ের সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষা. পেশাগত নিরাপত্তা ও ন্যায্য মর্যাদা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে।”

    অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওাত করেন বিএমইউজে কেন্দ্রীয় সহসভাপতি সাইদুর রহমান বাবুল, অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন শিমুল খান, সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা মহানগর বিএমইউজে কমিটি।

    এ সময় বক্তব্য রাখেন বিএমইউজে কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সোহাগ আরেফিন তিনি সংগঠনকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি পেশাদারিত্বের সম্মান রক্ষার আহবান জানান।

    অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মালেক মনি, সভাপতি, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন, ঢাকা মহানগর কমিটি।

    ঢাকা মহানগর বিএমইউজে অভিষেক অনুষ্ঠানে শতাধিক সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে সাংবাদিক নেতারা বিভিন্ন ঘটনা হামলা মামলা নির্যাতন থেকে রক্ষা পেতে অভিলম্ভে সুরক্ষা আইন বাস্তবাগনের আহবান জানান।

  • ময়মনসিংহের অষ্টধারে সাবেক প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেনের ৫ম শা-হাদাত বার্ষিকী পালিত

    ময়মনসিংহের অষ্টধারে সাবেক প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেনের ৫ম শা-হাদাত বার্ষিকী পালিত

    নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহঃ
    ময়মনসিংহের অন্যতম কৃতি সন্তান, ময়মনসিংহ জেলা (দঃ)বিএপির সাবেক সফল সভাপতি, সাবেক জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী এবং বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য মরহুম এ কে এম মোশাররফ হোসেনের ৫ম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত হয়েছে। উপলক্ষে সদর উপজেলার অষ্টধার ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের উদ্যোগে এক দোয়া মাহফিল ও স্মরণসভার আয়োজন করা হয়।

    এই উপলক্ষে শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বাদ জুমা
    ময়মনসিংহ সদর উপজেলার অষ্টধার ইউনিয়নের অষ্টধার বাজার সংলগ্ন হৃদয় মোড়ে মৎস্যজীবী দলের ইউনিয়ন কার্যালয়ে স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে সংগঠনটি।

    অষ্টধার ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের অষ্টধার ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের নেতা মোঃ লিটন মিয়ার সঞ্চালনায় উক্ত মাহফিলে স্থানীয় বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। এ সময় ময়মনসিংহ সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ মতিউর রহমান মতি, অষ্টধার ইউনিয়ন কৃষক দলের আহ্বায়ক মোঃ খলিলুর রহমান খেলো, অষ্টধার ইউনিয়ন বিএনপি নেতা কাজী মোঃ নাজমুল হুদা, মোঃ আবু সাইদ, নাজিমুদ্দিন নাজিম সহ অষ্টধার ইউনিয়ন বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল ও অন্যান্য অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ মরহুমের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।

    অনুষ্ঠানে বক্তারা মরহুম এ কে এম মোশাররফ হোসেনের বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন, দেশ ও জাতির প্রতি তাঁর অবিস্মরণীয় অবদান এবং এলাকার উন্নয়নে তাঁর ভূমিকা সশ্রদ্ধ চিত্তে স্মরণ করেন। তাঁর সততা, নিষ্ঠা ও আদর্শকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুসরণীয় হিসেবে উল্লেখ করা হয়। বক্তারা বলেন, এ কে এম মোশাররফ হোসেন ছিলেন একজন জনদরদী নেতা, যিনি তার রাজনৈতিক জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে সাধারণ মানুষের কল্যাণে কাজ করে গেছেন। তাঁর শূন্যস্থান পূরণ হওয়া কঠিন।

    পরে মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়, যেখানে মহান আল্লাহতালার দরবারে তাঁর জান্নাতুল ফেরদৌস কামনা করা হয়। পাশাপাশি দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি এবং দেশের চলমান সংকট থেকে মুক্তির জন্যও প্রার্থনা করা হয়। এই আয়োজন মরহুম নেতার প্রতি স্থানীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসারই প্রতিফলন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

  • তারেক রহমান বাংলাদেশে এসে নি-র্যাতিত পরিবারের পাশে দাঁড়াবেন-খোকন তালুকদার

    তারেক রহমান বাংলাদেশে এসে নি-র্যাতিত পরিবারের পাশে দাঁড়াবেন-খোকন তালুকদার

    মোঃমিজানুর রহমান,কালকিনি- ডাসার(মাদারীপুর) প্রতিনিধিঃ
    বিএনপি নির্বাহী কমিটির সহ-গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক এবং কালকিনি- মাদারীপুর-৩ আসনে ধানেরশীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন বলেন, জনাব তারেক রহমান বাংলাদেশে এসে সকল নির্যাতিত পরিবারের পাশে দাঁড়াবেন এবং সুখেদুঃখে এদেশের মানুষের পানুষের পাশে থাকবেন।

    তিনি আরো বলেন, ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৭ বছর গুম, খুন হওয়া এবং আজকে যারা কষ্টে আছেন, যে সকল পরিবার অসহায় আছেন ইনশাআল্লাহ তারেক রহমান বাংলাদেশে এসে সে সকল পরিবারের পাশেও দাঁড়াবেন এবং তাদের দায়িত্ব নিবেন।

    খোকন তালুকদার বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ধর্মের দোহাই দিয়ে রাজনীতি করার চেষ্টা করবেন না। আপনারা বলেন দাঁড়ি-পাল্লায় ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া যাবে তাহলে আপনারা যখন ২০১৮ সালে ধানের শীষ মার্কা নিয়ে যারা ধানের শীষের প্রার্থী হয়েছিলেন আপনাদের মার্কা ছিলো না তখন কি আপনারা জাহান্নামে গিয়েছিলেন?

    শুক্রবার (১৭অক্টোবর) বিকেলে মাদারীপুরের ডাসার উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে উপজেলার পশ্চিম খান্দুলীর বালুর মাঠে ডাসার উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে তিনি এসব কথা বলেন।

    ডাসার উপজেলা বিএনপির সভাপতি প্রার্থী মোঃ আলাউদ্দিন তালুকদারের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন কালকিনি উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হাওলাদার, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আঃ সালাম খান, বিএনপি নেতা সেলিম চৌধুরীসহ উপজেলা বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের অসংখ্য নেতৃবৃন্দ।

  • ভালুকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবী পুরণে পাবলিক শৌ-চাগার নির্মাণ কাজের উ-দ্বোধন করলেন ইউএনও

    ভালুকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবী পুরণে পাবলিক শৌ-চাগার নির্মাণ কাজের উ-দ্বোধন করলেন ইউএনও

    আরিফ রববানী ময়মনসিংহ।।
    ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবী পুরণের লক্ষ্যে ভালুকা পৌর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আধুনিক মানের পাবলিক টয়লেট নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাসান আব্দুল্লাহ আল মামুন।

    বৃহস্পতিবার (১৬অক্টোবর) সকালে উপজেলার পৌর শহরের বাসস্ট্যান্ড মোড়ে পৌরসভার বাস্তবায়নে এ পাবলিক টয়লেটের উদ্বোধন করেন তিনি।

    ভালুকা পৌর প্রশাসক ও সহকারী কমিশনার ভূমি ইকবাল হোসেন এর সভাপতিত্বে উদ্বোধনপূর্ব বক্তব্যে উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাসান আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন-ভালুকার সর্বোস্তরের মানুষের দাবির প্রেক্ষিতে বাসস্ট্যান্ডে পাবলিক টয়লেট নির্মাণ কাজ শুরু হলো। এ পাবলিক টয়লেটটি সুষ্ঠুভাবে ব্যবহার ও রক্ষণাবেক্ষণ করা দরকার। নইলে বিপুল পরিমাণ অর্থ দিয়ে নির্মিত আধুনিক মানের এ পাবলিক টয়লেট কার্যত কোনো কাজে আসবে না। ভালুকা পৌরসভা এর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় থাকবে।

    সংশ্লিষ্টরা জানান, মানবসম্পদ প্রকল্পের আওতায় এই পাবলিক টয়লেট নির্মাণ করছে। নতুন এ পাবলিক টয়লেট ভালুকা পৌর এলাকার বাসস্ট্যান্ডের আওতাভুক্ত চালক,শ্রমিক,পথচারী,যাত্রীসহ সহ আশপাশের সাধারণ মানুষ এবং উপজেলা ও পৌরসভায় আসা সাধারণ নাগরিকদের স্যানিটেশন সুবিধা নিশ্চিত করতে ভূমিকা রাখবে। আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন এই পাবলিক টয়লেটে নারী-পুরুষদের জন্য আলাদা চেম্বার, হাত ধোয়ার ব্যবস্থা, বিশুদ্ধ খাবার পানি, সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ, স্যানিটারি ন্যাপকিন, নিরাপত্তার জন্য পেশাদার পরিচ্ছন্নকর্মী ও মহিলা কেয়ারটেকারের ব্যবস্থা রয়েছে। প্রসঙ্গত, আধুনিক মানসম্মত এই পাবলিক টয়লেট উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সহযোগিতায় পরিকল্পনায় স্থাপন করা হয়েছে।

    পাবলিক টয়লেট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ভালুকা উপজেলার রাজনৈতিক, সামাজিক ও মোটরযান কর্মচারী সমিতির নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন পেশাশ্রেণীর ব্যক্তিবর্গরা।

    বাজার মালিক সমিতির এক বলেন, “এটি শুধুমাত্র একটি শৌচাগার নয়, এটি মানুষের স্বাস্থ্য ও সম্মানের সেবার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এটি দীর্ঘস্থায়ী হবে বলে আমরা আশা করি।”

    চালক সমিতিরর পক্ষ থেকে জানানো হয়- “এতদিন শৌচাগারের অভাবে সবাইকে ভোগান্তি পোহাতে হতো। এখন নারী, পুরুষ ও প্রতিবন্ধী সবাই এই সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। একটি আদর্শ পৌর বাসষ্টেন্ড গঠনে শৌচাগারের গুরুত্ব অপরিসীম।দীর্ঘদিনের দাবী পুরণ হওয়ায় ভালুকা উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান উপজেলার বিভিন্ন পেশাশ্রেণীর মানুষ।

  • সেনবাগের ছমিরমুন্সীর হাটে বিভিন্ন নামে লাইসেন্স বি-হীন মা-নহীন দধি উৎপাদন ও বাজারজাত করনের অভি-যোগ

    সেনবাগের ছমিরমুন্সীর হাটে বিভিন্ন নামে লাইসেন্স বি-হীন মা-নহীন দধি উৎপাদন ও বাজারজাত করনের অভি-যোগ

    রফিকুল ইসলাম সুমন।
    (নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধি)

    নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩ ও
    বাংলাদেশ বিশুদ্ধ খাদ্য বিধিমালা ১৯৬৭ এর ১১ ধারা লঙ্ঘন করে,নোয়াখালী সেনবাগের ছমিরমুন্সীর হাট সংলগ্ন ইয়ারপুর একটি বসতবাড়ীর ভিতরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে, বিভিন্ন নকল মোড়ক ব্যবহার করে, বিভিন্ন নাম ব্যবহার করে দধি উৎপাদন ও বাজারজাত করনের অভিযোগ উঠেছে রাসেল নামে এক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। ফুড লাইসেন্স ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ছাড়াই স্পেশাল দই,ফ্যামেলী দই ও কোয়ালিটি দই নামে বিভিন্ন নামে মানহীন দধি বাজারজাত করছেন সেনবাগের বিভিন্ন বাজারে।

    রাসেল নামে অসাধু ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মানহীন দধি বাজারজাত করনের বিষয়ে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন দধি কারখানার মালিক ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীবৃন্দ।

    রাসেল নামের ঐ অসাধু ব্যক্তির এমন নাম স্বর্বশ্বহীন লাইসেন্স বিহীন অবৈধ কারখানা ও দধি উৎপাদন বন্ধে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে ১৯৫৬ সালের আইন অনুযায়ী আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে সেনবাগ উপজেলা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছেন স্থানীয়রা।

  • তানোরে আবারো শীর্ষে কলমা আ-ইডিয়াল স্কুল এ্যান্ড কলেজ

    তানোরে আবারো শীর্ষে কলমা আ-ইডিয়াল স্কুল এ্যান্ড কলেজ

    আলিফ হোসেন,তানোরঃ

    রাজশাহীর তানোরে এইচএসসি পরীক্ষার সাফল্য অর্জনে আবারো সবার শীর্ষে রয়েছে কলমা আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ। এসএসসি পরীক্ষায় বরাবরই শতভাগ সাফল্য অর্জন করে আসছে।তারই ধারাবাহিকতায় এ বছর প্রথম ওই কলেজ থেকে ৩৮ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৩৩ জন পাশ করেছে। এর মধ্যে ১ জন জিপিএ ৫ পেয়েছে। পাসের হার ৮৮ ভাগ।

    প্রসঙ্গত, প্রতিষ্ঠার পর থেকে বছরই এসএসসি পরীক্ষায় প্রতিবছরই শতভাগ পাশের সাফল্য অর্জন করে আসছে। এসএসসি পরীক্ষায় তানোর উপজেলার মধ্যে প্রতি বছরই সবার শীর্ষে থাকে প্রতিষ্ঠানটি। এবছরই প্রথম এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ব্যক্তিমালীকানাধীন বে-সরকারী ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি।

    উপজেলায় শিক্ষা বিস্তারে এই প্রতিষ্ঠান সবার কাছে রোল মডেল হয়ে উঠেছে। তানোরের অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেখানে অনেকটা ব্যর্থ সেখানেই কলমা আইডিয়াল স্কুল এ্যান্ড কলেজ সফল।

  • র‌্যাব-১২ এর অ-ভিযানে ধ-র্ষণ মামলার ১নং আ-সামি গ্রে-ফতার

    র‌্যাব-১২ এর অ-ভিযানে ধ-র্ষণ মামলার ১নং আ-সামি গ্রে-ফতার

    প্রেস বিজ্ঞপ্তি।।

    র‌্যাব-১২, সদর কোম্পানি, সিরাজগঞ্জ এর অভিযানে সদর থানা এলাকা হতে মানসিক প্রতিবন্ধী নারী ধর্ষণ মামলার এজাহার নামীয় পলাতক ১নং আসামি গ্রেফতার।

    র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, ছিনতাইকারী, জুয়ারি, মাদক ব্যবসায়ী, খুন, ধর্ষণ এবং অপহরণসহ বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর মামলার আসামি গ্রেফতারে র‌্যাব নিয়মিত অভিযান চালিয়ে আসছে।

    ১। উল্লেখিত মামলার এজাহারের বর্ণনা মতে, আসামি মোঃ ফরিদুল ইসলাম @ বিটকেল (১৯), পিতা- মোঃ বাদশা সেখ, সং- মীরের দেউলমুড়া, থানা-রায়গঞ্জ, জেলা- সিরাজগঞ্জ ভিকটিমকে দীর্ঘদিন যাবৎ চলাফেরার পথে বিভিন্ন অঙ্গ ভঙ্গির মাধ্যমে উত্যাক্ত করিয়া আসিতেছিল। এমতাবস্থায়, গত ৩১ আগস্ট ২০২৫ তারিখ আনুমানিক ১২.০০ ঘটিকায় আসামি তার বসত বাড়ীতে কেউ না থাকায় উক্ত মানসিক প্রতিবন্ধী ভিকটিমকে ফুসলাইয়া আসামি তার বসতবাড়ীতে নিয়ে যায় এবং বসতঘরের ভিতরে নিয়ে গিয়ে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। ভিকটিম উক্ত ঘটনার কথা তার মাকে অবগত করে। ভিকটিমের মা বিষয়টি জানার পর পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের জানায় এবং গত ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ খ্রিঃ তারিখ ফরিদুল ইসলাম @ বিটকেল (১৯),কে আসামি করে সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করে, যার মামলা নং- ১, তারিখ-০১/০৯/২০২৫, ধারা- ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩ এর ৯ (১)। উক্ত ঘটনার পর থেকেই আসামি পলাতক থাকেন।

    ২।এরই ধারাবাহিকতায় অধিনায়ক র‌্যাব-১২, সিরাজগঞ্জ মহোদয় এর দিকনির্দেশনায় গত ১৬ অক্টোবর ২০২৫ খ্রিঃ, রাত ২২.০৫ ঘটিকায় র‌্যাব-১২, সদর কোম্পানির একটি চৌকস আভিযানিক দল ‘‘সিরাজগঞ্জ জেলার সদর থানাধীন শিয়ালকোল বাজার এলাকায়’’ অভিযান পরিচালনা করে আসামি মোঃ ফরিদুল ইসলাম @বিটকেল (১৯), পিতা- মোঃ বাদশা শেখ, সাং-মীরের দেউলমুড়া , থানা- রায়গঞ্জ, জেলা- সিরাজগঞ্জ‘কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।

    ৩।গ্রেফতারকৃত আসামি ১। মোঃ ফরিদুল ইসলাম @বিটকেল (১৯), পিতা- মোঃ বাদশা শেখ, সাং-মীরের দেউলমুড়া , থানা- রায়গঞ্জ, জেলা- সিরাজগঞ্জ।

    ৪।গ্রেফতারকৃত আসামিকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

  • নেছারাবাদে ইউপি চেয়ারম্যানকে ধ-রে নিয়ে গে-ছে ডিবি পুলিশ

    নেছারাবাদে ইউপি চেয়ারম্যানকে ধ-রে নিয়ে গে-ছে ডিবি পুলিশ

    আনোয়ার হোসেন,
    নেছারাবাদ (পিরোজপুর)সংবাদদাতা:

    নেছারাবাদে সোহাগদল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদকে ধরে নিয়ে গেছে পিরোজপুর জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতে সোহাগদল ইউনিয়নের নিজ বাড়ি থেকে তাকে ধরে নিয়ে গেছে বলে জানা গেছে। শুক্রবার দুপুরে নেছারাবাদ থানার অফিসার ইন চার্জ (ওসি) বনি আমিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    নেছারাবাদ থানার ডিবি পুলিশের ইনচার্জ মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, “আমরা তাকে গ্রেফতার করিনি, পিরোজপুর ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে।”

    ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মৃণাল কান্তি হালদার জানান, “শুনেছি বৃহস্পতিবার রাতে চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদকে নিজ বাড়ি থেকে ডিবি পুলিশ গ্রেফতার করেছে। তবে কী কারণে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তা জানা যায়নি।”

    নেছারাবাদ উপজেলার স্থানীয় সাংবাদিক মো. গোলাম মোস্তফা বলেন, “রাতে চেয়ারম্যানকে নিজ বাসা থেকে ডিবি পুলিশ গ্রেফতার করে নিয়ে গেছে। তবে কী কারণে গ্রেফতার করা হয়েছে, তা এখনো জানা যায়নি।”

    পিরোজপুর জেলা ডিবি পুলিশের ইনচার্জ মিলন কুমার বলেন, “চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদের গ্রেফতারের বিষয়ে এখনো আমার কাছে কোনো তথ্য আসেনি।”

    নেছারাবাদ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বনি আমিন বলেন, পিরোজপুর জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ তাকে নিয়ে গেছে। আমরা তাকে গ্রেফতার করিনি।

    নেছারাবাদ উপজেলা প্রতিনিধি ।।