July 14, 2025, 12:56 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
চট্টগ্রামে ‘নীরব ঝড়’ মোকাবেলায় প্রশাসনের টেকসই রূপরেখা বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড ও নৌ-বাহিনীর যৌথ অভি-যানে ইয়া-বা ও বিদেশী অ-স্ত্র, গু-লিসহ ১ জন আট-ক তারেক-খালেদা জিয়াকে ক-টূক্তির প্রতি-বাদে ময়মনসিংহ মেডিকেলে ড্যাবে ও ছাত্রদলের বিক্ষো-ভ কর্মসূচি নীলফামারী আদালতে ৭টি প্রতিষ্ঠানের বিরু-দ্ধে মাম-লা দায়ের আশুলিয়ায় অপহ-রণের পর শিশুকে গ-লাকেটে হ-ত্যা ২৪ ঘন্টার মধ্যে হ-ত্যাকারী গ্রে-ফতার ময়মনসিংহ জেলা আইন শৃঙ্খ-লা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত কুমিল্লা নগরীর রাজাগঞ্জে ভ্রাম্যমানে ব্যাবসায়ীকে ৫০ হাজার জরি-মানা পটিয়ায় হাইদগাঁও স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শ্যামল দে’র পদত্যা-গের দাবিতে লিফলেট বিতরণ ও প্রতি-বাদ বিএনপি নেতার বিরু-দ্ধে দলীয় প্রভাব খাটিয়ে জমি দ-খল, মা-মলা হাম-লার প্রতি-বাদে সংবাদ সম্মেলন ডুমুরিয়ায় জমিজমা সংক্রান্ত বিরো-ধে সুষ্ঠ বিচা-র পাওয়ার দাবি-তে সংবাদ সম্মেলন
বীরগঞ্জের একটি স্কুলেন কেউ পা-স করেনি, হ-তাশ অভিভাবকরা

বীরগঞ্জের একটি স্কুলেন কেউ পা-স করেনি, হ-তাশ অভিভাবকরা

দিনাজপুর প্রতিনিধি- দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ে ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষায় একজন শিক্ষার্থীও পাস করতে পারেনি।

দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের প্রকাশিত ফলাফলে জানা গেছে, অংশ নেওয়া ৮ জন পরীক্ষার্থীর সবাই অকৃতকার্য হয়েছে। এটি দিনাজপুর জেলার একমাত্র প্রতিষ্ঠান যেখানে শতভাগ শিক্ষার্থী ফেল করেছে।

স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “এই স্কুলের রেজাল্ট পেয়ে আমরা খুবই হতাশ। আমাদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ যাতে অন্ধকারে না পড়ে, সেদিকে শিক্ষা বিভাগ এবং প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।”
 
ঘটনার পর প্রধান শিক্ষক নিতাই চন্দ্র রায় এর সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি মোবাইল ফোন বন্ধ রাখার কারণে।
 
এ বিষয়ে উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার আবুল কালাম আজাদ বলেন, বিদ্যালয়টি সম্প্রতি এমপিও ভুক্ত হয়েছে। শিক্ষকদের দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি এবং আশা করছি আগামী বছর থেকে ফলাফলে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।

উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ে বর্তমানে ১০ জন শিক্ষক ও ৬ জন অফিস সহকারী কর্মরত আছেন। একসময় এই বিদ্যালয় ভালো ফলাফলের জন্য পরিচিত থাকলেও চলতি বছরের ফলাফল অভিভাবক, শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশার সৃষ্টি করেছে।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD