June 5, 2025, 6:10 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
পবিত্র ঈদুল আযহা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন লতা গ্রুপ অফ কোম্পানির চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী ফাহিম মেরিন ড্রাইভ রোডের পাশে পৌরসভার ব-র্জ্য ডাম্পিং বন্ধ করতে হবে – পরিচ্ছন্নতা অভি-যানে বক্তারা দেবীগঞ্জে ম-দ ও ট্যাবলেট রাখার দায়ে ২ মা-দক ব্যবসায়ীর নামে মা-মলা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ডিসেম্বর না জুনে হবে ? নেছারাবাদে মালটা বাগান থেকে মুড়ি ব্যবসায়ীর ঝুল-ন্ত লা-শ উদ্ধার বানারীপাড়া থানা পুলিশের বিচক্ষণতায় ডাকা-তির ঘটনার মূল হো-তাসহ ঢাকায় গ্রেফতার তিন চারঘাটে কোরবানির চা-মড়া সংরক্ষণের জন্য বিনামূল্যে লবণ বিতরণ পঞ্চগড়ে বিদ্যুৎস্পৃ-ষ্ট হয়ে তিন শ্রমিকের মৃ-ত্যু সেনাপ্রধানের সাথে ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্র বিষয়ক উপমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ হারিয়ে যাওয়া ৫৬টি মোবাইল ফোন ফেরত দিলেন রাজশাহীর এসপি
লালমনিরহাটে জম জমাট গরুর হাট চাপারহাট

লালমনিরহাটে জম জমাট গরুর হাট চাপারহাট

মো.হাসমত উল্লাহ,লালমনিরহাট।।

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জেলার হাটগুলোতে কোরবানির পশুর কেনা-বেচা জমে উঠেছে। হাটগুলোতে গরু উঠছে প্রচুর। হাটে বড় গরুর তুলনায় ছোট ও মাঝারি গরুর চাহিনা বেশি। এসব গরু উপযুক্ত দামে বিক্রি হচ্ছে। তবে বড় গরু আমদানির তুলনায় চাহিদা কম হওয়ায় প্রত্যাশার চেয়ে কম দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন তারা। উত্তরবঙ্গের অন্যতম বড় পশুর হাট হিসেবে পরিচিত লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলায় চাপারহাট পশুর হাট। প্রতি হাটে সেখানে অনেক গরু-ছাগল বিক্রি হয়। সরেজমিন দেখা গেছে, দুপুর থেকেই বৃষ্টি উপেক্ষা করে বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে মিনি ট্রাক, নিজআপ ভ্যান, ইঞ্জিনচালিত যান ভটভটি ও নছিমনে করে গরু-ছাগল নিয়ে হাটে আসতে থাকেন বিক্রেতারা। দুপুর ২টা নাগাদ গরু ও ছাগলে হাটি ভরে যায়। বৃষ্টির মধ্যেই গরু-ছাগল কেনা-বেচা চলতে দেখা যায়। ক্রেতা ও ব্যবসায়ী বলছেন, হাটে যে পরিমাণ গরু আমদানি হয়েছে, সে তুলনায় ক্রেতা নেই। স্থানীয় লোকজন কোরবানি দেওয়ার জন্য গরু কিনলেও বিভিন্ন জেলা থেকে আশা ব্যবসায়ীরা গরু কিনছেন না। ফলে বেচাবিক্রি তুলনামূলক কম।

সাধারণত কোরবানি ঈদের দুই-তিন সপ্তাহ আগে থেকেই গবাদিপশুর হাটগুলোতে বেচাবিক্রি জমে যায়। সে তুলনায় এবার ঈদের বাকি আর ৪-৫ দিন, কিন্তু চাপারহাটে কেনা-বেচা খুব একটা জমেনি। খামারী গরু বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, তুলনায় হাটগুলোকে অনেক বেশি গরু উঠছে। ফলে বেচাবিক্রি আগের বছরগুলোর তুলনায় কম। স্থানীয় ছোট ও মাঝারি গরু কিনছেন বেশি। বড় গরু বিক্রেতাদের প্রত্যাশার চেয়ে কম দামে গরু বিক্রি করতে হচ্ছে। অনেকে বাধ্য হয়ে গোতযাম দিয়ের গরু বিক্রি করছেন। শেষ পর্যন্ত বড় গরুর দাম এমন থাকলে বড় ধরণের আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন খামারিরা।

ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির গরু বিক্রেতা আসাদুল ইসলাম বলেন চাপারহাটের পরিবেশ এতো সুন্দর যে ক্রয় বিক্রয়, চলফেরা, এবং ক্রেতা বিক্রেতাদের থাকা খাওয়া সকল প্রকার সুবিধা রয়েছে এ জন্য এই চাপারহাটে গরু ছাগল বেশি আমদানি হয়। হাট এজারাদার হাজী শাহ আলম, বলেন দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আশা বিক্রেতা ও ক্রেতাদের থাকা খাওয়া সহ সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। এবং গরু সুস্থার জন্য পশু চিকিৎসক রয়েছে। হাটকে কেন্দ্র করে জেলার কোন সড়ক কিংবা মহাসড়কে যেন কেউ কোন চাঁদা আদায় করতে না পারে সেজন্য জেলা পুলিশ কঠোর অবস্থানে রয়েছে। এছাড়া জেলার প্রতিটি হাটের পরিবেশ সুন্দর রাখার লক্ষ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণ পুলিশ সদস্য দাইত্ব পালন করছেন। প্রতিটি হাটে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে গ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।

হাসমত উল্লাহ ।।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD