October 22, 2024, 2:52 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
পঞ্চগড়ে স্কুলছাত্র হত্যায় ৩ জনের মৃ*ত্যুদণ্ড উজিরপুরে গভীর রাতে সেনাবাহিনীর অভিযানে মাদক দ্রব্যসহ ১জন গ্রেফতার ভালো কাজের শ্রেষ্ঠ পুরষ্কার পেলেন ওসি শফিকুল ইসলাম খান সুজানগরের সাগরকান্দিতে বিএনপির দু’গ্রুপের সহিংসতা এড়াতে ১৪৪ ধারা জারি সাংবাদিকতার নাম করে অপসাংবাদিকতা করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না নড়াইলে জামিনে বেরিয়ে মামলা তুলে নিতে বাদীকে হত্যার হুমকির অভিযোগ নড়াইলে ঘরে ঢুকে হিন্দু স্কুল শিক্ষিকা সবিতা রাণী বালাকে হ*ত্যা ত্রিশাল দলিল লিখক সমিতি নির্বাচনে সাইকেল প্রতীক নিয়ে ফের সভাপতি হতে পারে শরীফ হরিপুর কুলিক নদীতে ডুবে যাওয়া বাংলাদেশী নাগরিকের লা*শ ২২ পর ফেরত দিলো বিএসএফ কাজিরহাট -আরিচা নৌ-রুটে স্পীডবোট চলাচল বন্ধ, বাড়ছে জনদুর্ভোগ!
পঞ্চগড়ে স্কুলছাত্র হত্যায় ৩ জনের মৃ*ত্যুদণ্ড

পঞ্চগড়ে স্কুলছাত্র হত্যায় ৩ জনের মৃ*ত্যুদণ্ড

 

মোঃ বাবুল হোসেন পঞ্চগড় :

পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলার স্কুলছাত্র আসাদুজ্জামান পায়েলকে অপহরণের পর হত্যার ৯ বছর পর তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে পঞ্চগড়ের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক এস. এম রেজাউল বারী এ রায় দেন।

দণ্ড প্রাপ্তরা হলেন- দেবীগঞ্জ উপজেলার চিলাহাটি ইউনিয়নের বলরামপুর তাতীপাড়া গ্রামের নুরুজ্জামান (৩৮), ডাহেনাপাড়া গ্রামের ফরহাদ হোসেন (৩০) এবং বলরামপুর গ্রামের হাসানুল ইসলাম (৩২)। এদের মধ্যে নুরুজ্জামান ও হাসানুল পলাতক রয়েছেন।

জানা গেছে, হত্যার শিকার আসাদুজ্জামান পায়েলের বাড়িও দেবীগঞ্জের চিলাহাটি ইউনিয়নের বলরামপুর তাতীপাড়া গ্রামে। ২০১৫ সালের ১৮ জুন রাতে নিখোঁজ হন পায়েল। নিখোঁজের চারদিন পরে বিকেলে বাড়ির এক কিলোমিটার দূরের একটি ডোবা থেকে তার বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার হয়। পরে হত্যাকাণ্ডে জড়িত তিনজনকে আটক করে পুলিশ। ওই দিনই মামলা করেন পায়েলের বাবা সুলতান আলী। পায়েল স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের ১০ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলো।

আদালত সূত্রে জানা যায়, পায়েল নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টা পর তার ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর থেকে ফোন আসে বাবা সুলতান আলীর কাছে। ফোনের অপর প্রান্ত থেকে বিকৃত কণ্ঠে পায়েলের মুক্তিপণ বাবদ তিন লাখ টাকা দাবি করা হয়। কিন্তু টাকা নিয়ে কোথায় যেতে হবে তা জানানো হয়নি। পরে খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে অপহরণে সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায় ওই তিনজনের। পরে স্থানীয়ভাবে বসে ওই তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা হত্যার কথা স্বীকার করেন। তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ডোবা থেকে বস্তাবন্দী পায়েলের লাশ উদ্ধার করা হয়। একইসঙ্গে ওই তিনজনকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়। পরে একই বছরের ৩১ আগস্ট পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করলে বিচার কাজ শুরু হয়।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ আসামিদের অপরাধ আদালতে প্রমাণ করতে পেরেছে বলেই বিচারক এ রায় দিয়েছেন।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD