August 28, 2025, 10:14 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
আসন্ন কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতা-য়েন প্রসঙ্গে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পানছড়িতে আ-ত্মসামাজিক উন্নয়নে সহা-য়তায় প্রদান করলো ৩ বিজিবি কুড়িগ্রামে মানব-সম্পদ উন্ন-য়নে জ-নস্বাস্থ্যের শৌ-চাগার নির্মাণ সুজানগরে আ-শ্রয়ণ প্রকল্পের জ-রাজীর্ণ ঘরে হ-তদরিদ্র মানুষদের ক-ষ্টের জীবন ঝিনাইদহ হিরা বেকারিকে ৪০ হাজার টাকা জ-রিমানা আজ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৯ তম মৃ-ত্যুবার্ষিকী ঢাকায় আনসার গার্ড ব্যাটালিয়ানের ৫ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ-যাপিত বুড়িচংয়ে গ্রামের নাম পরি-বর্তন করে ভু-য়া শিক্ষক নি-য়োগের অ-ভিযোগ পাইকগাছায় ভাসমান বীজতলায় সফ-লতা পেয়েছে কৃষক ভালুকায় ৩ দিনব্যাপী বৃক্ষরোপণ অ-ভিযান ও বৃক্ষ মেলার উ-দ্বোধন
প্রেমের টানে মালয়েশিয়ার তরুনী লক্ষ্মীপুরে

প্রেমের টানে মালয়েশিয়ার তরুনী লক্ষ্মীপুরে

স্টাফ রিপোর্টার: প্রেমের টানে সুদূর মালয়েশিয়া থেকে বাংলাদেশের লক্ষ্মীপুরে ছুটে এসেছেন নুর আজেরা বিন্তি আজহা নামে এক তরুণী। বাংলাদেশের প্রেমিক বিয়ে করতে যাচ্ছেন তিনি। অনেকে আদর করে তাকে ছায়ান নামে ডাকে।

শুক্রবার (০১ মার্চ) বিকেলে লক্ষ্মীপুর পৌর ১২ নং ওয়ার্ড আবিরনগর গ্রামে রিয়াজের নিজ বাড়িতে ইসলামি তরিকায় আজহার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পূর্ণ হয়। সেখানে বিদেশি ওই তরুণীকে দেখতে শত শত মানুষ ভিড় জমায়। 

গত ২৬ ফেব্রুয়ারি (সোমবার) রিয়াজের বাড়িতে আসেন আজহা।

রিয়াজ পৌর ১২ নং ওয়ার্ড আবির নগর গ্রামের বাসিন্দা ও জামাল উদ্দিনের ছেলে। তিনি মালয়েশিয়া প্রবাসী।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রিয়াজ মালয়েশিয়ার একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করেন। চাকরির সুবাধে তার সঙ্গে পরিচয় হয় ওই মেয়ের। পরিচয় থেকে শুরু হয় তাদের প্রেম।আর সেই প্রেমের টানে বাংলাদেশে রিয়াজের বাড়িতে আসেন আজহা।

রিয়াজ বলেন,গত ৫ বছর ধরে আমাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক।বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর প্রতিষ্ঠান থেকে ছুটি নিয়ে বাংলাদেশে এসেছি।নিজের এবং আজহার বাবা মায়ের সমন্বয়ে আমাদের বিয়ে হচ্ছে।ছুটি শেষে আবারও আমরা মালয়েশিয়ায় ফিরে যাবো। আজহা অনেক ভালো মনের মানুষ মালয়েশিয়াতে তার একটা ছেলে বন্ধু ও নাই। এর জন্য তাকে আমি পছন্দ করেছি। প্রেমের শুরু থেকে তার সাথে রাতে ২ ঘন্টা কথা বলি। এখনো নিয়নিত তাই করছি। সে অনেক কেয়ারিং। আমার অনেক যত্ন করে।

আজহা বলেন, ‘বাংলাদেশে এসে খুবই ভালো লাগছে। এখানকার মানুষের সঙ্গে খুব সহজেই মিশতে পারছি। রিয়াজের পরিবার অনেক যত্নশীল। আমাদের পরিচয় ৬ বছর ধরে, ৫ বছর ধরে আমাদের সম্পর্ক। বিশেষ করে রিয়াজ অনেক কেয়ারিং। আমি তার চোখ দেখে ওর প্রেমে পড়েছি।

রিয়াজের স্বজনরা জানান, উভয় পক্ষের সম্মতিতে বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। মালয়েশিয়ার ওই তরুণী আসার পর থেকে সবার সঙ্গে মিলেমিশে চলছে। আমাদের সাথে অনেক গল্প করছে। আগে তো অনেকেই জেলার বাহিরে বিয়ে করতেই যেতো না এখন জেলার গন্ডি পেরিয়ে বিদেশে অনেকে বিয়ে করছে
এখানকার খাবার দাবার তার খুব পছন্দ। তাকে দেখতে বাড়িতে ছুটে আসছেন মানুষেরা। আজহা ইংরেজিতে কথা বলে, মাঝে মধ্যে কিছু কথা বাংলাতেও বলতে পারে।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD