September 18, 2025, 9:59 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
চট্টগ্রামের শিল্পকলায় অনুষ্ঠিত হলো কায়া আশ্রমের নান্দনিক নৃত্য পরিবেশনা রংপুর হা-রাগাছে আলেফ উদ্দিন প্রিমিয়ার লীগের মেগা ফুটবল খেলার ফাইনাল অ-নুষ্ঠিত পঞ্চগড়ে যৌ-থবাহিনীর অ-ভিযানে জা-ল টাকা সহ ১ জুয়ারী আ-টক ইউপি সদস্যের দ-খলে সওজের কোটি টাকার স-ম্পত্তি শাল্লায় জায়গা সং-ক্রান্ত বি-রোধের জেড়ে প্র-তিপক্ষের হা-মলায় আহ-ত-২ থানায় মামলা দা-য়ের সুজানগরের তঁাতিবন্দে বিএনপির কর্মী স-মাবেশ অনুষ্ঠিত ইয়্যুথ ভ-লান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড পেলেন (রাবি) শিক্ষার্থী ও সুজানগরের কৃতি সন্তান দ্বীপ মাহবুব ঝিনাইদহে তু-চ্ছ ঘট-নাকে কেন্দ্র করে সংঘ-র্ষে আহ-ত ১৯ ফরিদপুরের সালথায় টিএমএসএস’র নতুন শাখা উ-দ্বোধন ও ঋ-ণ বিত-রণ শুরু ঝিনাইদহে জমি অ-ধিগ্রহণ কর্মকর্তার বিরু-দ্ধে গা-লিগালাজ ও হুম-কির অভি-যোগ জমির মালিকদের
বিরোধপূর্ণ জমিতে ঘর নির্মাণের অভিযোগ

বিরোধপূর্ণ জমিতে ঘর নির্মাণের অভিযোগ

মোঃ বাবুল হোসেন পঞ্চগড় :
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার হাওয়াজোত গ্রামে বিরোধপূর্ণ জমিতে সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। ওই গ্রামে ২৬ শতাংশ জমিতে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য ১২টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে।
পৈতৃক সূত্রে মিনত,খিরত ও সুরত ওই জমির দাবীদার।

তবে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন,খাস জমিতেই আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘর নির্মাণ করা হয়েছে।
জমির মালিকানা দাবী খিরত চন্দ্র রায় বলেন, তাঁর পূর্বপুরুষ উদ্রকান্ত সি এস ৩১২০ খতিয়ানের মালিক যার এস এ ২৮৯।
হঠাৎ করে স্থানীয় মৃত ফজলুর রহমানের ওয়ারিশ মোছাঃ রেনু আক্তারসহ ১১ জন দাবী করে তারা ৬২ জবর দখল রেকর্ডীয় মালিক। এই দ্বন্দে পরে তাঁরা বাদী হয়ে সহকারী জজ আদালতে মামলা দায়ের করেন। যাহার নং ১১২/২৬ জুন ২০০৮ইং।
দীর্ঘদিন মামলা পরিচালনা করার পর আমাদের পক্ষে রায় দেন তেঁতুলিয়া সহকারি জজ আদালত।পরে বিবাদী পক্ষ এ রায়ের বিরুদ্ধে বিজ্ঞ জেলা জজ আদালতে আপিল করে।
তিনি আরো বলেন, আদালতের আদেশের পর ১০ টি দাগে ৫.৪৯ একর জমির মধ্যে রোপা আমন ধান রোপন করেছি কিন্তু সাবেক দাগ ৯০ হাল দাগ ৪০৫০ এর ২৬ শতক জমির উপর সরকারি আশ্রয়ন প্রকল্পের ১২ টি ঘর নির্মাণ করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার।

ওই জমি ফিরে পাওয়ার জোর দাবী জানিয়েছেন অসহায় পরিবার গুলো।
মিনত চন্দ্র রায় জানান, যখন আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘর নির্মাণের জন্য ইট বালুসহ অন্যান্য সরঞ্জাম নিয়ে যায়। আমি বাঁধা দিছি কিন্তু চেয়ারম্যান ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার কোন কথা শুনেন নাই। তিনি আরো বলেন, ৪০৫২ দাগটি খাস সেখানে প্রকল্পের ঘর করতে গিয়ে পাশের বিরোধীয় জমিতেও ঘর নির্মাণ করে।
স্থানীয়রা জানান, ঘরের কাজ শেষ হয়েছে অনেক আগে কিন্তু জমির বিরোধের কারনে ঘরগুলোতে এখন পর্যন্ত উঠতে পারছেনা উপকারভোগীরা।
বাংলাবান্ধা ইউনিয়ন ভূমি উপ-সহকারি কর্মকর্তা খামির উদ্দিন চৌধুরি জানান, হাওয়াজোত এলাকায় ৪০৫২ দাগটি খাস সেখানে আশ্রয়নের ঘর নির্মান করা হয়েছে।
তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার সোহাগ চন্দ্র সাহা জানান,জমির মালিকানা আমাদের তাই আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। ঘর নির্মাণে বাঁধা দেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে। তিনি অস্বীকার করেন।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD